শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৫

সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

বাংলাদেশের সবকিছুর বাজার ইদানীং বেশ গরম হয়ে উঠেছে। এই গরম সেই গরম নয়। অর্থাৎ বৈশাখ মাসের রৌদ্র, জতুগৃহের আগুন কিংবা কয়লার অঙ্গারের তাপদাহ নয়- এই আগুন হলো ভাবের আগুন। আমোদপ্রিয় বাঙালির গত কয়েক বছরের দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য তাদের ত্রাণকর্তারা ভাবের আয়োজন করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৫ নামের সেই ভাবের আগুনে সারা দেশ বেশ গরম হয়ে পড়েছে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ চট্টগ্রামের প্রায় তিন কোটি মানুষ এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনকে ফলপ্রসূ করার জন্য। এখন প্রশ্ন হলো- এ নির্বাচন কতটুকু ফলপ্রসূ হবে! চট্টগ্রামের কথা বলতে পারব না, তবে ঢাকা নিয়ে আমার মূল্যায়ন আপনাদের হয়তো খারাপ লাগবে না।

ঢাকা নগরীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা দিন-রাত গণসংযোগ করছেন। কেউ কেউ এমন সব কথা বলছেন তাতে মনে হচ্ছে তারা হয়তো মেয়র হয়েই গেছেন। তাদের এই ভাবসাব দেখে তাদের আপনজনদের খুশির সীমা নেই। টেলিভিশনগুলো দিন-রাত সেসব খবর প্রচার করছে এবং পত্রিকাওয়ালারা মজার মজার সব তথ্য-উপাত্ত দিয়ে পুরো জাতিকে বিনোদন দিচ্ছে। আর এসব কাণ্ডকারখানা দেখে নিশ্চিত বিজয়ী প্রার্থীদের বিরুদ্ধপক্ষ হিংসায় গড়াগড়ি খাচ্ছে। কেউ কেউ গয়া-কাশি বা অন্য কোনো পুণ্যভূমিতে গিয়ে মনের বেদনা লাঘব করার উপায় খুঁজছে। কিন্তু বাস্তব অবস্থার গভীরে ঢুকে আসল ঘটনার সন্ধান করছে এমন লোকের সংখ্যা কয়জন আছে তা আমি বলতে পারব না।

যারা প্রার্থীদের গণসংযোগ নিয়ে উল্লসিত তারা হয়তো হিসাব করে দেখেননি যে, ঢাকার মোট অলিগলি-রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট এবং ফুটপাথের দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার। সারা দেশে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মোট রাস্তার পরিমাণ মাত্র ২১ হাজার কিলোমিটার আর এলজিইডির রাস্তার পরিমাণ প্রায় ৮০ হাজার কিলোমিটার। একজন প্রার্থী ৪ কিলোমিটার বেগে যদি অনবরত হেঁটে দৈনিক ৪ ঘণ্টা সময় পার করেন তবে তিনি মাত্র ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারবেন। অন্যদিকে তিনি যদি আগামী ১০ দিন ধরে এ কাজটি করেন তবে মাত্র ১৬০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব এবং সে ক্ষেত্রে প্রার্থীকে পরপারে যেতে না হলেও হাসপাতালে যেতে হবে। কারণ পরিশ্রমের পাশাপাশি তার শরীর থেকে ১০ দিনে কম করে হলেও দেড় মণ পানি ঘাম হয়ে ঝরে পড়বে। আপনারা যদি একটু গভীরভাবে চিন্তা করেন তবে বুঝবেন আগামী ১০ দিনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২০-২২ কিলোমিটার পথ হাঁটবেন বা হাঁটতে পারবেন।

এবার চিন্তা করুন কেমন গণসংযোগ হচ্ছে! আপনি যদি একজন লোকের সঙ্গে হাত মেলান, একটু কোলাকুলি করেন, দু-একটা কথাবার্তা বলেন তাহলে কম করে হলেও ৫ মিনিট সময় লাগবে। ৪ ঘণ্টায় আপনি মাত্র ৪৮ জন লোকের সঙ্গে মোলাকাত করতে পারবেন। ১০ দিনে পারবেন ৪৮০ জন লোকের সঙ্গে সংযোগ করতে। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, রাস্তায় আপনি যাদের সঙ্গে মোলাকাত করলেন তারা হয়তো কেউই আপনার এলাকার ভোটার নন, এমনকি ঢাকার ভোটারও নন। আপনার আন্তরিকতা এবং নেতা-কর্মীদের তালিয়ার শব্দে আপনি যেমন একবারও জিজ্ঞাসা করতে পারলেন না- ভাই কি ঢাকার ভোটার! তদ্রূপ লোকটিও লজ্জার কারণে বলতে পারলেন না যে তিনি ভোটার নন।

আপনারা যারা ইতিমধ্যে মেয়র হয়ে গেছেন কিংবা বিপুল ভোটে পছন্দের মানুষকে মেয়র বানিয়ে ফেলেছেন তারা দয়া করে ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণ অংশের ভোট, ভোটার এবং প্রার্থী সম্পর্কে একটু চিন্তা করলেই অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। দক্ষিণে মোট ভোট প্রায় সাড়ে ২৮ লাখ। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সারা দেশে গড় ভোটের হার যথাক্রমে ৩৩% ও ৩১%। ঢাকায় উভয় দলের ভোটের হার সারা দেশের গড় হারের চেয়ে কম। আবার বিএনপির ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম করে হলেও ৫% বেশি। বিএনপির ভোট ঢাকা নগরীতে ৩০% হলে আওয়ামী লীগের মাত্র ২৫%। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় তাই ডরে-ভয়ে আমি না হয় ভোটের হার আরও ৫% বৃদ্ধি করে দিলাম। উভয় দলের যদি মহানগরীতে গড়ে ৩০% ভোট থাকে তবে একেক প্রার্থীর রিজার্ভ ভোট প্রায় ৫ লাখ ৫৫ হাজার। 

এখন আপনি কাস্টিং ভোটের হিসাব করুন। ধরুন শতকরা ৫০ ভাগ ভোট কাস্ট হলো। সে ক্ষেত্রে উভয় প্রার্থী পাবেন সর্বোচ্চ পৌনে ৪ লাখ ভোট। অঙ্কের এই হিসাবের পরবর্তী ভয়াবহ ধাপ হলো- দুটি দলের কেউই তাদের রিজার্ভ ভোটের ৫০% ভোটও পাবেন না। কারণ দলীয় রাজনীতির কূটকৌশল এবং অভ্যন্তরীণ হানাহানি, মতবিরোধ, স্বার্থের সংঘাত এবং পদ-পদবির লড়াইয়ের কারণে উভয় প্রার্থীরই তাদের নিজেদের দলের ছয়-সাত জন অতিগুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে দা-কুমড়া সম্পর্ক রয়েছে। উভয় প্রার্থীর যে কোনো একজন জয়লাভ করলে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং প্রভাব-প্রতিপত্তি মারাত্দক হুমকির মধ্যে পড়বে। ফলে এসব প্রতিদ্বন্দ্বী তাদের দলীয় প্রধানের শক্ত নির্দেশ সত্ত্বেও তাদের জন্য যা করা দরকার তাই করছেন। ফলে শেষ অবধি উভয় প্রার্থী যদি তাদের রিজার্ভ ভোটের মাত্র ৫০ ভাগ নিজেদের পক্ষে আনতে পারেন তবে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা হবে মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজারের মতো।

ঢাকা দক্ষিণের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের যে অবস্থা তাতে মনে হচ্ছে সর্বোচ্চ তিন-চার জনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। সে ক্ষেত্রে বিজয়ী প্রার্থীকে কম করে হলেও ৬ লাখ ভোট পেতে হবে। এবার ফাইনাল হিসাবে চলে আসুন। বিএনপি বা আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে যদি জয়লাভ করতে হয় তবে তাদের রিজার্ভ ভোটের বাইরের পপুলার ভোটব্যাংক থেকে পৌনে ৫ লাখ ভোট ম্যানেজ করতে হবে। প্রার্থীদের জানতে হবে যে, ঢাকা দক্ষিণের পপুলার ভোট কারা এবং পপুলার ভোট কাকে বলে। প্রথমে বলে নিই পপুলার ভোট সম্পর্কে। যেসব ভোটার সরাসরি কোনো দল করেন না কিন্তু শিক্ষাদীক্ষা, আচার-আচরণ, বয়স এবং জেন্ডারের কারণে তারা তাদের সমাজে জনপ্রিয়। অন্যদিকে ভোটের সময় এসব জনপ্রিয় মানুষ নানা কারণে একজন প্রার্থীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রদান করে প্রার্থীকে জনপ্রিয় করে ফেলেন। এ কারণেই এ ধরনের ভোটারকে বলা হয় পপুলার ভোট।

ঢাকার পপুলার ভোটারের একটি বিরাট অংশ হলেন মহিলা এবং জীবনে প্রথম ভোটার হওয়া ৩০ বছরের কম বয়সী স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা। এর বাইরে আছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান। মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী এবং সাংবাদিকরা আছেন এই গ্রুপে। আছেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা; মসজিদ-মাদ্রাসা ও মক্তবের ইমাম-মুয়াজ্জিন-শিক্ষকরা। সরকারি কর্মকর্তা, উকিল-মোক্তার, জজ-ব্যারিস্টার, ব্যবসায়ী এবং নিম্ন আয়ের স্বাধীন পেশার মানুষ, শ্রমজীবী মানুষ, বাসাবাড়ির কাজের বুয়া, হরিজন সম্প্রদায় যেমন পপুলার ভোটের অংশ তেমনি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইটি বিশেষজ্ঞ, শিল্পপতি, উঁচুতলার নাক সিটকানো অভিজাতবর্গও পপুলার ভোটের বাইরে নন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রায় ৯ লাখ পপুলার ভোটের ওপর নির্ভর করবে একজন প্রার্থীর জয়-পরাজয়ের নিয়তি। এখন যদি প্রশ্ন করেন কীভাবে এবং কেন একজন প্রার্থী পপুলার ভোট পেতে পারেন? উত্তর খুব সহজ, ভোটাররা প্রার্থীর শিক্ষা-দীক্ষা, আচার-আচরণ, চরিত্র, কর্মদক্ষতা, অতীত ইতিহাস জানতে চাইবেন এবং বুঝতে চাইবেন। প্রার্থী যদি তাদের পূর্বপরিচিত হন তাহলে কোনো কথা নেই, তারা নীরব থাকবেন এবং সময়মতো কাজটি করে ফেলবেন। পপুলার ভোটাররা কোনো দিন প্রচারণায় অংশ নেন না, প্রচারণার দ্বারা প্রলুব্ধ হন না এবং নিজের ভোট প্রান্তিক ভোটারদের মতো বিক্রি করেন না।

প্রার্থী যদি অপরিচিত এবং আনাকোরা হন সে ক্ষেত্রে পপুলার ভোটারকে আকৃষ্ট করার সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে বৃহৎ জনসভা, যেখানে প্রার্থীরা প্রাণ খুলে নিজেকে হাজার হাজার মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। এটি সনাতন পদ্ধতি হলেও তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোয় জনমত গঠনে সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ইদানীং উন্নত বিশ্বে মানুষের ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় নির্বাচনী প্রচারের ৯০ ভাগ হয়ে থাকে টেলিভিশন বিতর্কের মাধ্যমে। এতে প্রার্থী একদিকে যেমন নিজেকে তুলে ধরতে পারেন অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গে বিতর্ক করে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে পারেন।

ঢাকা সিটি নির্বাচন নিয়ে যা হচ্ছে তাকে কোনোমতেই প্রচার বা গণসংযোগ বলা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের যেসব কর্তাব্যক্তি প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি তৈরি করেছেন তারা দেশ-বিদেশের হাজারও রকমের বহুমুখী নির্বাচন সম্পর্কে যে সম্যক ধারণা রাখেন না এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়। অন্যদিকে একটি নির্বাচনের অন্তর্নিহিত সমস্যা সমাধান এবং সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান তাদের কারোরই নেই। ফলে তাদের তৈরি করা অদ্ভুত সব নিয়মের পাল্লায় পড়ে প্রার্থীদের অদ্ভুত সব কাণ্ডকারখানা করতে হচ্ছে। অন্যদিকে যেসব প্রার্থীর অতীতে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই তারা অনেকটা বাধ্য হয়েই নানা মুনির নানা মত অনুসরণ করতে বাধ্য হচ্ছেন। অন্যদিকে যাদের অতীত নির্বাচনের সফলতা কিংবা ব্যর্থতার ইতিহাস রয়েছে তারাও হয়তো গভীরভাবে চিন্তা করেননি কেন তারা সফল হয়েছিলেন কিংবা ব্যর্থ, অথবা বর্তমান নির্বাচনের নিয়ামক দলীয় ভোট এবং পপুলার ভোট আকৃষ্ট করার জন্য তাদের আসলে কী করা উচিত?

আমার মনে হয় প্রচলিত গণসংযোগ এবং সেইফ দৃশ্য নিয়ে তৈরি ভিডিও ফুটেজগুলো টিভিতে প্রদর্শিত হলে প্রার্থীর জন্য হিতে বিপরীত হয়। সাধারণ ভোটাররা এতে দুটি কারণে বিরক্ত হন। প্রথমত, তিনি এত জায়গায় গেলেন আমাদের এলাকায় এলেন না কেন অথবা এত মানুষের সঙ্গে হাত মেলালেন আমি কী দোষ করলাম ইত্যাদি। দ্বিতীয়ত, প্রার্থীকে যারা অপছন্দ করেন তারা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং যারা পছন্দ করেন তারা টিভি দেখার পর বিচিত্র সব কথাবার্তা বলতে থাকেন যেমন হাসিটা ভালো হয়নি, ড্রেসটা ঠিক ছিল না, পেটটা ফুলা ফুলা লাগছিল ইত্যাদি। এর বাইরে তারা আরও বলেন- ও আচ্ছা ওমুককে নিয়ে গণসংযোগ করছেন ভালো! কারণ ও-ই আপনাকে সব ভোট এনে দেবে, আমাদের দরকার নেই! ইত্যাদি।

আজকের লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। ভোটের মাঠের দুটি বাস্তব উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল কারওয়ান বাজারে। কইতরী বেগম নামের ৬০ বছরের জীর্ণশীর্ণ দরিদ্র মহিলাটি দু-তিন দিন আগে ঢাকায় এসেছেন শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে। একটি মুদি দোকানের গম ঝাড়ার কাজ করেন। সেদিন কাজ করতে করতে হঠাৎ তার পান খাওয়ার নেশা চেপে বসল। তিনি রাস্তার পাশের একটি পানের দোকান থেকে এক খিলি পান কিনে মুখে পুরে যেই না ফিরতে যাবেন ওমনি এক মেয়র প্রার্থী এসে তার হাত ধরলেন। বুড়ি দিশাহারা হয়ে পড়লেন। তিনি ভেবে উঠতে পারলেন না কী করবেন। লজ্জা পাবেন নাকি ভয়! মুখের পান ফেলে দেবেন নাকি দেবেন না। এরই মধ্যে প্রার্থী তার মাথায় হাত বোলালেন, কী যেন বললেন এবং চলে গেলেন। বুড়ির মেজাজ গরম হয়ে গেল। তিনি রাগের মাথায় মুখের পান ফেলে দিলেন এবং আশপাশের চ্যাংড়া পোলাপানদের জিজ্ঞাসা করলেন বিডা কিডা? (লোকটা কে) পোলাপান যা বলল তাতে বুড়ির গাল লাল হয়ে গেল!

দ্বিতীয় কাহিনীটি আমার নিজের। আমাদের ফরিদপুরের গ্রামের বাড়ির পাশের এক মুরব্বি বহু বছর ঢাকায় রিকশা চালাতেন। থাকতেন হাজারীবাগ। বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে বছর দশেক হলো গ্রামে থাকেন। আমার ইলেকশন করার কথা শুনে তিনি কী কারণে যেন ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। গ্রামের লোকজনকে বলা শুরু করলেন আমি ওর দল করব না, আমি করব ওমুকের দল। আমার প্রতীকটি নিয়ে তার ক্ষোভ আরও বেশি। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন আংটি মার্কা পাইছে ওইডা নাকি হীরার আংটি। ইলেকশন করতে কি হীরার আংটি লাগে! সোলেমানি আংটি অইলে না হয় কথা ছিল। হীরার আংটি নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুইরা এমন ঢং দেহায় মনে অয় যেন নিহা করব! (নিকাহ করবে। ফরিদপুর অঞ্চলে দ্বিতীয় বিবাহকে নিকাহ বা নিহা বলে)

উপরোক্ত সমালোচনার ধরনধারণ দেখে আপনারা সহজেই অনুমান করতে পারবেন যে, একজন প্রার্থীকে কত কথা শুনতে হয়।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন