শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৫

সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

বাংলাদেশের সবকিছুর বাজার ইদানীং বেশ গরম হয়ে উঠেছে। এই গরম সেই গরম নয়। অর্থাৎ বৈশাখ মাসের রৌদ্র, জতুগৃহের আগুন কিংবা কয়লার অঙ্গারের তাপদাহ নয়- এই আগুন হলো ভাবের আগুন। আমোদপ্রিয় বাঙালির গত কয়েক বছরের দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য তাদের ত্রাণকর্তারা ভাবের আয়োজন করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৫ নামের সেই ভাবের আগুনে সারা দেশ বেশ গরম হয়ে পড়েছে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ চট্টগ্রামের প্রায় তিন কোটি মানুষ এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনকে ফলপ্রসূ করার জন্য। এখন প্রশ্ন হলো- এ নির্বাচন কতটুকু ফলপ্রসূ হবে! চট্টগ্রামের কথা বলতে পারব না, তবে ঢাকা নিয়ে আমার মূল্যায়ন আপনাদের হয়তো খারাপ লাগবে না।

ঢাকা নগরীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা দিন-রাত গণসংযোগ করছেন। কেউ কেউ এমন সব কথা বলছেন তাতে মনে হচ্ছে তারা হয়তো মেয়র হয়েই গেছেন। তাদের এই ভাবসাব দেখে তাদের আপনজনদের খুশির সীমা নেই। টেলিভিশনগুলো দিন-রাত সেসব খবর প্রচার করছে এবং পত্রিকাওয়ালারা মজার মজার সব তথ্য-উপাত্ত দিয়ে পুরো জাতিকে বিনোদন দিচ্ছে। আর এসব কাণ্ডকারখানা দেখে নিশ্চিত বিজয়ী প্রার্থীদের বিরুদ্ধপক্ষ হিংসায় গড়াগড়ি খাচ্ছে। কেউ কেউ গয়া-কাশি বা অন্য কোনো পুণ্যভূমিতে গিয়ে মনের বেদনা লাঘব করার উপায় খুঁজছে। কিন্তু বাস্তব অবস্থার গভীরে ঢুকে আসল ঘটনার সন্ধান করছে এমন লোকের সংখ্যা কয়জন আছে তা আমি বলতে পারব না।

যারা প্রার্থীদের গণসংযোগ নিয়ে উল্লসিত তারা হয়তো হিসাব করে দেখেননি যে, ঢাকার মোট অলিগলি-রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট এবং ফুটপাথের দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার। সারা দেশে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মোট রাস্তার পরিমাণ মাত্র ২১ হাজার কিলোমিটার আর এলজিইডির রাস্তার পরিমাণ প্রায় ৮০ হাজার কিলোমিটার। একজন প্রার্থী ৪ কিলোমিটার বেগে যদি অনবরত হেঁটে দৈনিক ৪ ঘণ্টা সময় পার করেন তবে তিনি মাত্র ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারবেন। অন্যদিকে তিনি যদি আগামী ১০ দিন ধরে এ কাজটি করেন তবে মাত্র ১৬০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব এবং সে ক্ষেত্রে প্রার্থীকে পরপারে যেতে না হলেও হাসপাতালে যেতে হবে। কারণ পরিশ্রমের পাশাপাশি তার শরীর থেকে ১০ দিনে কম করে হলেও দেড় মণ পানি ঘাম হয়ে ঝরে পড়বে। আপনারা যদি একটু গভীরভাবে চিন্তা করেন তবে বুঝবেন আগামী ১০ দিনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২০-২২ কিলোমিটার পথ হাঁটবেন বা হাঁটতে পারবেন।

এবার চিন্তা করুন কেমন গণসংযোগ হচ্ছে! আপনি যদি একজন লোকের সঙ্গে হাত মেলান, একটু কোলাকুলি করেন, দু-একটা কথাবার্তা বলেন তাহলে কম করে হলেও ৫ মিনিট সময় লাগবে। ৪ ঘণ্টায় আপনি মাত্র ৪৮ জন লোকের সঙ্গে মোলাকাত করতে পারবেন। ১০ দিনে পারবেন ৪৮০ জন লোকের সঙ্গে সংযোগ করতে। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, রাস্তায় আপনি যাদের সঙ্গে মোলাকাত করলেন তারা হয়তো কেউই আপনার এলাকার ভোটার নন, এমনকি ঢাকার ভোটারও নন। আপনার আন্তরিকতা এবং নেতা-কর্মীদের তালিয়ার শব্দে আপনি যেমন একবারও জিজ্ঞাসা করতে পারলেন না- ভাই কি ঢাকার ভোটার! তদ্রূপ লোকটিও লজ্জার কারণে বলতে পারলেন না যে তিনি ভোটার নন।

আপনারা যারা ইতিমধ্যে মেয়র হয়ে গেছেন কিংবা বিপুল ভোটে পছন্দের মানুষকে মেয়র বানিয়ে ফেলেছেন তারা দয়া করে ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণ অংশের ভোট, ভোটার এবং প্রার্থী সম্পর্কে একটু চিন্তা করলেই অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। দক্ষিণে মোট ভোট প্রায় সাড়ে ২৮ লাখ। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সারা দেশে গড় ভোটের হার যথাক্রমে ৩৩% ও ৩১%। ঢাকায় উভয় দলের ভোটের হার সারা দেশের গড় হারের চেয়ে কম। আবার বিএনপির ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম করে হলেও ৫% বেশি। বিএনপির ভোট ঢাকা নগরীতে ৩০% হলে আওয়ামী লীগের মাত্র ২৫%। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় তাই ডরে-ভয়ে আমি না হয় ভোটের হার আরও ৫% বৃদ্ধি করে দিলাম। উভয় দলের যদি মহানগরীতে গড়ে ৩০% ভোট থাকে তবে একেক প্রার্থীর রিজার্ভ ভোট প্রায় ৫ লাখ ৫৫ হাজার। 

এখন আপনি কাস্টিং ভোটের হিসাব করুন। ধরুন শতকরা ৫০ ভাগ ভোট কাস্ট হলো। সে ক্ষেত্রে উভয় প্রার্থী পাবেন সর্বোচ্চ পৌনে ৪ লাখ ভোট। অঙ্কের এই হিসাবের পরবর্তী ভয়াবহ ধাপ হলো- দুটি দলের কেউই তাদের রিজার্ভ ভোটের ৫০% ভোটও পাবেন না। কারণ দলীয় রাজনীতির কূটকৌশল এবং অভ্যন্তরীণ হানাহানি, মতবিরোধ, স্বার্থের সংঘাত এবং পদ-পদবির লড়াইয়ের কারণে উভয় প্রার্থীরই তাদের নিজেদের দলের ছয়-সাত জন অতিগুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে দা-কুমড়া সম্পর্ক রয়েছে। উভয় প্রার্থীর যে কোনো একজন জয়লাভ করলে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং প্রভাব-প্রতিপত্তি মারাত্দক হুমকির মধ্যে পড়বে। ফলে এসব প্রতিদ্বন্দ্বী তাদের দলীয় প্রধানের শক্ত নির্দেশ সত্ত্বেও তাদের জন্য যা করা দরকার তাই করছেন। ফলে শেষ অবধি উভয় প্রার্থী যদি তাদের রিজার্ভ ভোটের মাত্র ৫০ ভাগ নিজেদের পক্ষে আনতে পারেন তবে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা হবে মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজারের মতো।

ঢাকা দক্ষিণের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের যে অবস্থা তাতে মনে হচ্ছে সর্বোচ্চ তিন-চার জনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। সে ক্ষেত্রে বিজয়ী প্রার্থীকে কম করে হলেও ৬ লাখ ভোট পেতে হবে। এবার ফাইনাল হিসাবে চলে আসুন। বিএনপি বা আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে যদি জয়লাভ করতে হয় তবে তাদের রিজার্ভ ভোটের বাইরের পপুলার ভোটব্যাংক থেকে পৌনে ৫ লাখ ভোট ম্যানেজ করতে হবে। প্রার্থীদের জানতে হবে যে, ঢাকা দক্ষিণের পপুলার ভোট কারা এবং পপুলার ভোট কাকে বলে। প্রথমে বলে নিই পপুলার ভোট সম্পর্কে। যেসব ভোটার সরাসরি কোনো দল করেন না কিন্তু শিক্ষাদীক্ষা, আচার-আচরণ, বয়স এবং জেন্ডারের কারণে তারা তাদের সমাজে জনপ্রিয়। অন্যদিকে ভোটের সময় এসব জনপ্রিয় মানুষ নানা কারণে একজন প্রার্থীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রদান করে প্রার্থীকে জনপ্রিয় করে ফেলেন। এ কারণেই এ ধরনের ভোটারকে বলা হয় পপুলার ভোট।

ঢাকার পপুলার ভোটারের একটি বিরাট অংশ হলেন মহিলা এবং জীবনে প্রথম ভোটার হওয়া ৩০ বছরের কম বয়সী স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা। এর বাইরে আছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান। মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী এবং সাংবাদিকরা আছেন এই গ্রুপে। আছেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা; মসজিদ-মাদ্রাসা ও মক্তবের ইমাম-মুয়াজ্জিন-শিক্ষকরা। সরকারি কর্মকর্তা, উকিল-মোক্তার, জজ-ব্যারিস্টার, ব্যবসায়ী এবং নিম্ন আয়ের স্বাধীন পেশার মানুষ, শ্রমজীবী মানুষ, বাসাবাড়ির কাজের বুয়া, হরিজন সম্প্রদায় যেমন পপুলার ভোটের অংশ তেমনি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইটি বিশেষজ্ঞ, শিল্পপতি, উঁচুতলার নাক সিটকানো অভিজাতবর্গও পপুলার ভোটের বাইরে নন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রায় ৯ লাখ পপুলার ভোটের ওপর নির্ভর করবে একজন প্রার্থীর জয়-পরাজয়ের নিয়তি। এখন যদি প্রশ্ন করেন কীভাবে এবং কেন একজন প্রার্থী পপুলার ভোট পেতে পারেন? উত্তর খুব সহজ, ভোটাররা প্রার্থীর শিক্ষা-দীক্ষা, আচার-আচরণ, চরিত্র, কর্মদক্ষতা, অতীত ইতিহাস জানতে চাইবেন এবং বুঝতে চাইবেন। প্রার্থী যদি তাদের পূর্বপরিচিত হন তাহলে কোনো কথা নেই, তারা নীরব থাকবেন এবং সময়মতো কাজটি করে ফেলবেন। পপুলার ভোটাররা কোনো দিন প্রচারণায় অংশ নেন না, প্রচারণার দ্বারা প্রলুব্ধ হন না এবং নিজের ভোট প্রান্তিক ভোটারদের মতো বিক্রি করেন না।

প্রার্থী যদি অপরিচিত এবং আনাকোরা হন সে ক্ষেত্রে পপুলার ভোটারকে আকৃষ্ট করার সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে বৃহৎ জনসভা, যেখানে প্রার্থীরা প্রাণ খুলে নিজেকে হাজার হাজার মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। এটি সনাতন পদ্ধতি হলেও তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোয় জনমত গঠনে সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ইদানীং উন্নত বিশ্বে মানুষের ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় নির্বাচনী প্রচারের ৯০ ভাগ হয়ে থাকে টেলিভিশন বিতর্কের মাধ্যমে। এতে প্রার্থী একদিকে যেমন নিজেকে তুলে ধরতে পারেন অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গে বিতর্ক করে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে পারেন।

ঢাকা সিটি নির্বাচন নিয়ে যা হচ্ছে তাকে কোনোমতেই প্রচার বা গণসংযোগ বলা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের যেসব কর্তাব্যক্তি প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি তৈরি করেছেন তারা দেশ-বিদেশের হাজারও রকমের বহুমুখী নির্বাচন সম্পর্কে যে সম্যক ধারণা রাখেন না এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়। অন্যদিকে একটি নির্বাচনের অন্তর্নিহিত সমস্যা সমাধান এবং সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান তাদের কারোরই নেই। ফলে তাদের তৈরি করা অদ্ভুত সব নিয়মের পাল্লায় পড়ে প্রার্থীদের অদ্ভুত সব কাণ্ডকারখানা করতে হচ্ছে। অন্যদিকে যেসব প্রার্থীর অতীতে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই তারা অনেকটা বাধ্য হয়েই নানা মুনির নানা মত অনুসরণ করতে বাধ্য হচ্ছেন। অন্যদিকে যাদের অতীত নির্বাচনের সফলতা কিংবা ব্যর্থতার ইতিহাস রয়েছে তারাও হয়তো গভীরভাবে চিন্তা করেননি কেন তারা সফল হয়েছিলেন কিংবা ব্যর্থ, অথবা বর্তমান নির্বাচনের নিয়ামক দলীয় ভোট এবং পপুলার ভোট আকৃষ্ট করার জন্য তাদের আসলে কী করা উচিত?

আমার মনে হয় প্রচলিত গণসংযোগ এবং সেইফ দৃশ্য নিয়ে তৈরি ভিডিও ফুটেজগুলো টিভিতে প্রদর্শিত হলে প্রার্থীর জন্য হিতে বিপরীত হয়। সাধারণ ভোটাররা এতে দুটি কারণে বিরক্ত হন। প্রথমত, তিনি এত জায়গায় গেলেন আমাদের এলাকায় এলেন না কেন অথবা এত মানুষের সঙ্গে হাত মেলালেন আমি কী দোষ করলাম ইত্যাদি। দ্বিতীয়ত, প্রার্থীকে যারা অপছন্দ করেন তারা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং যারা পছন্দ করেন তারা টিভি দেখার পর বিচিত্র সব কথাবার্তা বলতে থাকেন যেমন হাসিটা ভালো হয়নি, ড্রেসটা ঠিক ছিল না, পেটটা ফুলা ফুলা লাগছিল ইত্যাদি। এর বাইরে তারা আরও বলেন- ও আচ্ছা ওমুককে নিয়ে গণসংযোগ করছেন ভালো! কারণ ও-ই আপনাকে সব ভোট এনে দেবে, আমাদের দরকার নেই! ইত্যাদি।

আজকের লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। ভোটের মাঠের দুটি বাস্তব উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল কারওয়ান বাজারে। কইতরী বেগম নামের ৬০ বছরের জীর্ণশীর্ণ দরিদ্র মহিলাটি দু-তিন দিন আগে ঢাকায় এসেছেন শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে। একটি মুদি দোকানের গম ঝাড়ার কাজ করেন। সেদিন কাজ করতে করতে হঠাৎ তার পান খাওয়ার নেশা চেপে বসল। তিনি রাস্তার পাশের একটি পানের দোকান থেকে এক খিলি পান কিনে মুখে পুরে যেই না ফিরতে যাবেন ওমনি এক মেয়র প্রার্থী এসে তার হাত ধরলেন। বুড়ি দিশাহারা হয়ে পড়লেন। তিনি ভেবে উঠতে পারলেন না কী করবেন। লজ্জা পাবেন নাকি ভয়! মুখের পান ফেলে দেবেন নাকি দেবেন না। এরই মধ্যে প্রার্থী তার মাথায় হাত বোলালেন, কী যেন বললেন এবং চলে গেলেন। বুড়ির মেজাজ গরম হয়ে গেল। তিনি রাগের মাথায় মুখের পান ফেলে দিলেন এবং আশপাশের চ্যাংড়া পোলাপানদের জিজ্ঞাসা করলেন বিডা কিডা? (লোকটা কে) পোলাপান যা বলল তাতে বুড়ির গাল লাল হয়ে গেল!

দ্বিতীয় কাহিনীটি আমার নিজের। আমাদের ফরিদপুরের গ্রামের বাড়ির পাশের এক মুরব্বি বহু বছর ঢাকায় রিকশা চালাতেন। থাকতেন হাজারীবাগ। বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে বছর দশেক হলো গ্রামে থাকেন। আমার ইলেকশন করার কথা শুনে তিনি কী কারণে যেন ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। গ্রামের লোকজনকে বলা শুরু করলেন আমি ওর দল করব না, আমি করব ওমুকের দল। আমার প্রতীকটি নিয়ে তার ক্ষোভ আরও বেশি। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন আংটি মার্কা পাইছে ওইডা নাকি হীরার আংটি। ইলেকশন করতে কি হীরার আংটি লাগে! সোলেমানি আংটি অইলে না হয় কথা ছিল। হীরার আংটি নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুইরা এমন ঢং দেহায় মনে অয় যেন নিহা করব! (নিকাহ করবে। ফরিদপুর অঞ্চলে দ্বিতীয় বিবাহকে নিকাহ বা নিহা বলে)

উপরোক্ত সমালোচনার ধরনধারণ দেখে আপনারা সহজেই অনুমান করতে পারবেন যে, একজন প্রার্থীকে কত কথা শুনতে হয়।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন