শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৫

সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
সিটি নির্বাচন : জয়-পরাজয়ের সাতকাহন!

বাংলাদেশের সবকিছুর বাজার ইদানীং বেশ গরম হয়ে উঠেছে। এই গরম সেই গরম নয়। অর্থাৎ বৈশাখ মাসের রৌদ্র, জতুগৃহের আগুন কিংবা কয়লার অঙ্গারের তাপদাহ নয়- এই আগুন হলো ভাবের আগুন। আমোদপ্রিয় বাঙালির গত কয়েক বছরের দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য তাদের ত্রাণকর্তারা ভাবের আয়োজন করেছেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচন ২০১৫ নামের সেই ভাবের আগুনে সারা দেশ বেশ গরম হয়ে পড়েছে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণসহ চট্টগ্রামের প্রায় তিন কোটি মানুষ এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে ২৮ এপ্রিলের নির্বাচনকে ফলপ্রসূ করার জন্য। এখন প্রশ্ন হলো- এ নির্বাচন কতটুকু ফলপ্রসূ হবে! চট্টগ্রামের কথা বলতে পারব না, তবে ঢাকা নিয়ে আমার মূল্যায়ন আপনাদের হয়তো খারাপ লাগবে না।

ঢাকা নগরীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা দিন-রাত গণসংযোগ করছেন। কেউ কেউ এমন সব কথা বলছেন তাতে মনে হচ্ছে তারা হয়তো মেয়র হয়েই গেছেন। তাদের এই ভাবসাব দেখে তাদের আপনজনদের খুশির সীমা নেই। টেলিভিশনগুলো দিন-রাত সেসব খবর প্রচার করছে এবং পত্রিকাওয়ালারা মজার মজার সব তথ্য-উপাত্ত দিয়ে পুরো জাতিকে বিনোদন দিচ্ছে। আর এসব কাণ্ডকারখানা দেখে নিশ্চিত বিজয়ী প্রার্থীদের বিরুদ্ধপক্ষ হিংসায় গড়াগড়ি খাচ্ছে। কেউ কেউ গয়া-কাশি বা অন্য কোনো পুণ্যভূমিতে গিয়ে মনের বেদনা লাঘব করার উপায় খুঁজছে। কিন্তু বাস্তব অবস্থার গভীরে ঢুকে আসল ঘটনার সন্ধান করছে এমন লোকের সংখ্যা কয়জন আছে তা আমি বলতে পারব না।

যারা প্রার্থীদের গণসংযোগ নিয়ে উল্লসিত তারা হয়তো হিসাব করে দেখেননি যে, ঢাকার মোট অলিগলি-রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট এবং ফুটপাথের দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার। সারা দেশে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মোট রাস্তার পরিমাণ মাত্র ২১ হাজার কিলোমিটার আর এলজিইডির রাস্তার পরিমাণ প্রায় ৮০ হাজার কিলোমিটার। একজন প্রার্থী ৪ কিলোমিটার বেগে যদি অনবরত হেঁটে দৈনিক ৪ ঘণ্টা সময় পার করেন তবে তিনি মাত্র ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারবেন। অন্যদিকে তিনি যদি আগামী ১০ দিন ধরে এ কাজটি করেন তবে মাত্র ১৬০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব এবং সে ক্ষেত্রে প্রার্থীকে পরপারে যেতে না হলেও হাসপাতালে যেতে হবে। কারণ পরিশ্রমের পাশাপাশি তার শরীর থেকে ১০ দিনে কম করে হলেও দেড় মণ পানি ঘাম হয়ে ঝরে পড়বে। আপনারা যদি একটু গভীরভাবে চিন্তা করেন তবে বুঝবেন আগামী ১০ দিনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২০-২২ কিলোমিটার পথ হাঁটবেন বা হাঁটতে পারবেন।

এবার চিন্তা করুন কেমন গণসংযোগ হচ্ছে! আপনি যদি একজন লোকের সঙ্গে হাত মেলান, একটু কোলাকুলি করেন, দু-একটা কথাবার্তা বলেন তাহলে কম করে হলেও ৫ মিনিট সময় লাগবে। ৪ ঘণ্টায় আপনি মাত্র ৪৮ জন লোকের সঙ্গে মোলাকাত করতে পারবেন। ১০ দিনে পারবেন ৪৮০ জন লোকের সঙ্গে সংযোগ করতে। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, রাস্তায় আপনি যাদের সঙ্গে মোলাকাত করলেন তারা হয়তো কেউই আপনার এলাকার ভোটার নন, এমনকি ঢাকার ভোটারও নন। আপনার আন্তরিকতা এবং নেতা-কর্মীদের তালিয়ার শব্দে আপনি যেমন একবারও জিজ্ঞাসা করতে পারলেন না- ভাই কি ঢাকার ভোটার! তদ্রূপ লোকটিও লজ্জার কারণে বলতে পারলেন না যে তিনি ভোটার নন।

আপনারা যারা ইতিমধ্যে মেয়র হয়ে গেছেন কিংবা বিপুল ভোটে পছন্দের মানুষকে মেয়র বানিয়ে ফেলেছেন তারা দয়া করে ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণ অংশের ভোট, ভোটার এবং প্রার্থী সম্পর্কে একটু চিন্তা করলেই অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। দক্ষিণে মোট ভোট প্রায় সাড়ে ২৮ লাখ। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সারা দেশে গড় ভোটের হার যথাক্রমে ৩৩% ও ৩১%। ঢাকায় উভয় দলের ভোটের হার সারা দেশের গড় হারের চেয়ে কম। আবার বিএনপির ভোট আওয়ামী লীগের চেয়ে কম করে হলেও ৫% বেশি। বিএনপির ভোট ঢাকা নগরীতে ৩০% হলে আওয়ামী লীগের মাত্র ২৫%। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় তাই ডরে-ভয়ে আমি না হয় ভোটের হার আরও ৫% বৃদ্ধি করে দিলাম। উভয় দলের যদি মহানগরীতে গড়ে ৩০% ভোট থাকে তবে একেক প্রার্থীর রিজার্ভ ভোট প্রায় ৫ লাখ ৫৫ হাজার। 

এখন আপনি কাস্টিং ভোটের হিসাব করুন। ধরুন শতকরা ৫০ ভাগ ভোট কাস্ট হলো। সে ক্ষেত্রে উভয় প্রার্থী পাবেন সর্বোচ্চ পৌনে ৪ লাখ ভোট। অঙ্কের এই হিসাবের পরবর্তী ভয়াবহ ধাপ হলো- দুটি দলের কেউই তাদের রিজার্ভ ভোটের ৫০% ভোটও পাবেন না। কারণ দলীয় রাজনীতির কূটকৌশল এবং অভ্যন্তরীণ হানাহানি, মতবিরোধ, স্বার্থের সংঘাত এবং পদ-পদবির লড়াইয়ের কারণে উভয় প্রার্থীরই তাদের নিজেদের দলের ছয়-সাত জন অতিগুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে দা-কুমড়া সম্পর্ক রয়েছে। উভয় প্রার্থীর যে কোনো একজন জয়লাভ করলে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং প্রভাব-প্রতিপত্তি মারাত্দক হুমকির মধ্যে পড়বে। ফলে এসব প্রতিদ্বন্দ্বী তাদের দলীয় প্রধানের শক্ত নির্দেশ সত্ত্বেও তাদের জন্য যা করা দরকার তাই করছেন। ফলে শেষ অবধি উভয় প্রার্থী যদি তাদের রিজার্ভ ভোটের মাত্র ৫০ ভাগ নিজেদের পক্ষে আনতে পারেন তবে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা হবে মাত্র ১ লাখ ৩৮ হাজারের মতো।

ঢাকা দক্ষিণের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের যে অবস্থা তাতে মনে হচ্ছে সর্বোচ্চ তিন-চার জনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। সে ক্ষেত্রে বিজয়ী প্রার্থীকে কম করে হলেও ৬ লাখ ভোট পেতে হবে। এবার ফাইনাল হিসাবে চলে আসুন। বিএনপি বা আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে যদি জয়লাভ করতে হয় তবে তাদের রিজার্ভ ভোটের বাইরের পপুলার ভোটব্যাংক থেকে পৌনে ৫ লাখ ভোট ম্যানেজ করতে হবে। প্রার্থীদের জানতে হবে যে, ঢাকা দক্ষিণের পপুলার ভোট কারা এবং পপুলার ভোট কাকে বলে। প্রথমে বলে নিই পপুলার ভোট সম্পর্কে। যেসব ভোটার সরাসরি কোনো দল করেন না কিন্তু শিক্ষাদীক্ষা, আচার-আচরণ, বয়স এবং জেন্ডারের কারণে তারা তাদের সমাজে জনপ্রিয়। অন্যদিকে ভোটের সময় এসব জনপ্রিয় মানুষ নানা কারণে একজন প্রার্থীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এবং প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রদান করে প্রার্থীকে জনপ্রিয় করে ফেলেন। এ কারণেই এ ধরনের ভোটারকে বলা হয় পপুলার ভোট।

ঢাকার পপুলার ভোটারের একটি বিরাট অংশ হলেন মহিলা এবং জীবনে প্রথম ভোটার হওয়া ৩০ বছরের কম বয়সী স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা। এর বাইরে আছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান। মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী এবং সাংবাদিকরা আছেন এই গ্রুপে। আছেন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা; মসজিদ-মাদ্রাসা ও মক্তবের ইমাম-মুয়াজ্জিন-শিক্ষকরা। সরকারি কর্মকর্তা, উকিল-মোক্তার, জজ-ব্যারিস্টার, ব্যবসায়ী এবং নিম্ন আয়ের স্বাধীন পেশার মানুষ, শ্রমজীবী মানুষ, বাসাবাড়ির কাজের বুয়া, হরিজন সম্প্রদায় যেমন পপুলার ভোটের অংশ তেমনি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইটি বিশেষজ্ঞ, শিল্পপতি, উঁচুতলার নাক সিটকানো অভিজাতবর্গও পপুলার ভোটের বাইরে নন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রায় ৯ লাখ পপুলার ভোটের ওপর নির্ভর করবে একজন প্রার্থীর জয়-পরাজয়ের নিয়তি। এখন যদি প্রশ্ন করেন কীভাবে এবং কেন একজন প্রার্থী পপুলার ভোট পেতে পারেন? উত্তর খুব সহজ, ভোটাররা প্রার্থীর শিক্ষা-দীক্ষা, আচার-আচরণ, চরিত্র, কর্মদক্ষতা, অতীত ইতিহাস জানতে চাইবেন এবং বুঝতে চাইবেন। প্রার্থী যদি তাদের পূর্বপরিচিত হন তাহলে কোনো কথা নেই, তারা নীরব থাকবেন এবং সময়মতো কাজটি করে ফেলবেন। পপুলার ভোটাররা কোনো দিন প্রচারণায় অংশ নেন না, প্রচারণার দ্বারা প্রলুব্ধ হন না এবং নিজের ভোট প্রান্তিক ভোটারদের মতো বিক্রি করেন না।

প্রার্থী যদি অপরিচিত এবং আনাকোরা হন সে ক্ষেত্রে পপুলার ভোটারকে আকৃষ্ট করার সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে বৃহৎ জনসভা, যেখানে প্রার্থীরা প্রাণ খুলে নিজেকে হাজার হাজার মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। এটি সনাতন পদ্ধতি হলেও তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোয় জনমত গঠনে সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ইদানীং উন্নত বিশ্বে মানুষের ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় নির্বাচনী প্রচারের ৯০ ভাগ হয়ে থাকে টেলিভিশন বিতর্কের মাধ্যমে। এতে প্রার্থী একদিকে যেমন নিজেকে তুলে ধরতে পারেন অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গে বিতর্ক করে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে পারেন।

ঢাকা সিটি নির্বাচন নিয়ে যা হচ্ছে তাকে কোনোমতেই প্রচার বা গণসংযোগ বলা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের যেসব কর্তাব্যক্তি প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি তৈরি করেছেন তারা দেশ-বিদেশের হাজারও রকমের বহুমুখী নির্বাচন সম্পর্কে যে সম্যক ধারণা রাখেন না এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়। অন্যদিকে একটি নির্বাচনের অন্তর্নিহিত সমস্যা সমাধান এবং সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান তাদের কারোরই নেই। ফলে তাদের তৈরি করা অদ্ভুত সব নিয়মের পাল্লায় পড়ে প্রার্থীদের অদ্ভুত সব কাণ্ডকারখানা করতে হচ্ছে। অন্যদিকে যেসব প্রার্থীর অতীতে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা নেই তারা অনেকটা বাধ্য হয়েই নানা মুনির নানা মত অনুসরণ করতে বাধ্য হচ্ছেন। অন্যদিকে যাদের অতীত নির্বাচনের সফলতা কিংবা ব্যর্থতার ইতিহাস রয়েছে তারাও হয়তো গভীরভাবে চিন্তা করেননি কেন তারা সফল হয়েছিলেন কিংবা ব্যর্থ, অথবা বর্তমান নির্বাচনের নিয়ামক দলীয় ভোট এবং পপুলার ভোট আকৃষ্ট করার জন্য তাদের আসলে কী করা উচিত?

আমার মনে হয় প্রচলিত গণসংযোগ এবং সেইফ দৃশ্য নিয়ে তৈরি ভিডিও ফুটেজগুলো টিভিতে প্রদর্শিত হলে প্রার্থীর জন্য হিতে বিপরীত হয়। সাধারণ ভোটাররা এতে দুটি কারণে বিরক্ত হন। প্রথমত, তিনি এত জায়গায় গেলেন আমাদের এলাকায় এলেন না কেন অথবা এত মানুষের সঙ্গে হাত মেলালেন আমি কী দোষ করলাম ইত্যাদি। দ্বিতীয়ত, প্রার্থীকে যারা অপছন্দ করেন তারা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন এবং যারা পছন্দ করেন তারা টিভি দেখার পর বিচিত্র সব কথাবার্তা বলতে থাকেন যেমন হাসিটা ভালো হয়নি, ড্রেসটা ঠিক ছিল না, পেটটা ফুলা ফুলা লাগছিল ইত্যাদি। এর বাইরে তারা আরও বলেন- ও আচ্ছা ওমুককে নিয়ে গণসংযোগ করছেন ভালো! কারণ ও-ই আপনাকে সব ভোট এনে দেবে, আমাদের দরকার নেই! ইত্যাদি।

আজকের লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। ভোটের মাঠের দুটি বাস্তব উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল কারওয়ান বাজারে। কইতরী বেগম নামের ৬০ বছরের জীর্ণশীর্ণ দরিদ্র মহিলাটি দু-তিন দিন আগে ঢাকায় এসেছেন শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে। একটি মুদি দোকানের গম ঝাড়ার কাজ করেন। সেদিন কাজ করতে করতে হঠাৎ তার পান খাওয়ার নেশা চেপে বসল। তিনি রাস্তার পাশের একটি পানের দোকান থেকে এক খিলি পান কিনে মুখে পুরে যেই না ফিরতে যাবেন ওমনি এক মেয়র প্রার্থী এসে তার হাত ধরলেন। বুড়ি দিশাহারা হয়ে পড়লেন। তিনি ভেবে উঠতে পারলেন না কী করবেন। লজ্জা পাবেন নাকি ভয়! মুখের পান ফেলে দেবেন নাকি দেবেন না। এরই মধ্যে প্রার্থী তার মাথায় হাত বোলালেন, কী যেন বললেন এবং চলে গেলেন। বুড়ির মেজাজ গরম হয়ে গেল। তিনি রাগের মাথায় মুখের পান ফেলে দিলেন এবং আশপাশের চ্যাংড়া পোলাপানদের জিজ্ঞাসা করলেন বিডা কিডা? (লোকটা কে) পোলাপান যা বলল তাতে বুড়ির গাল লাল হয়ে গেল!

দ্বিতীয় কাহিনীটি আমার নিজের। আমাদের ফরিদপুরের গ্রামের বাড়ির পাশের এক মুরব্বি বহু বছর ঢাকায় রিকশা চালাতেন। থাকতেন হাজারীবাগ। বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে বছর দশেক হলো গ্রামে থাকেন। আমার ইলেকশন করার কথা শুনে তিনি কী কারণে যেন ক্ষোভে ফেটে পড়লেন। গ্রামের লোকজনকে বলা শুরু করলেন আমি ওর দল করব না, আমি করব ওমুকের দল। আমার প্রতীকটি নিয়ে তার ক্ষোভ আরও বেশি। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন আংটি মার্কা পাইছে ওইডা নাকি হীরার আংটি। ইলেকশন করতে কি হীরার আংটি লাগে! সোলেমানি আংটি অইলে না হয় কথা ছিল। হীরার আংটি নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুইরা এমন ঢং দেহায় মনে অয় যেন নিহা করব! (নিকাহ করবে। ফরিদপুর অঞ্চলে দ্বিতীয় বিবাহকে নিকাহ বা নিহা বলে)

উপরোক্ত সমালোচনার ধরনধারণ দেখে আপনারা সহজেই অনুমান করতে পারবেন যে, একজন প্রার্থীকে কত কথা শুনতে হয়।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন