শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

পুলিশের জন্য বোরকা

আনোয়ারা সৈয়দ হক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের জন্য বোরকা

এটা তো আমাদের কাছে নতুন কিছু না যে আমরা এত বেশি বিচলিত হয়ে পড়বো। আমাদের এই দেশটি ধ্বংসের জন্যে সেই গোড়া থেকেই তো ষড়যন্ত্র চলছে। কখনো ছায়ানটের বৈশাখী বটতলায় বোমা মেরে, কখনো উদীচীর অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, কখনো মুক্তচিন্তার মানুষের ঘাড়ে কোপ বসিয়ে, আর সেসব করে যদি কিছু অর্জন না করা যায় তাহলে মেয়েদের আব্রুহানি করে। একের সঙ্গে অন্যের যোগ বড় গভীরে স্থাপিত।

আমাদের কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যে বা যারা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করতে আগে বাধা সৃষ্টি করত, তারা সব বা তাদের চেলাচামুণ্ডারা এতদিনে একেবারে বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকে প্রাণের ভেতরে তুলে নিয়েছে! না। প্রমাণ হিসেবে কজন বোরকা পরিহিত মহিলাকে পহেলা বৈশাখে আমরা জনগণের কাতারে শামিল হতে দেখেছি। বা কজন জামায়াত বা হেফাজতকে সেখানে শামিল হতে দেখেছি? বা সকল দেশবাসীর সাথে বছরের প্রথম দিনটিকে উপভোগ করতে দেখেছি। সত্যি বলতে এখন তো দেশের বেশির ভাগ মহিলাই বোরকা পরিহিত। তারা কি সব পহেলা বৈশাখে বোরকা ছেড়ে বটতলায় এসেছেন? না। কেউই আসেননি। বা আমাদের চোখে পড়েনি। তার কারণ বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকেও তারাও বোরকা পরিয়ে নিজেদের জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন! এবং যেসব বাঙালি নারী এই উৎসবটি পালন করেন তাদের প্রতি এক হিংসাত্দক দৃষ্টি ছুড়ে দিয়েছেন! তারা প্রতীকী হিসেবে ইলিশ মাছও খাননি বা পান্তাভাতেও হাত দেননি।

পুলিশের নাকের ডগায় বাঙালি মেয়েদের শ্লীলতাহানি কি নতুন কিছু ঘটনা? পুলিশের নাকের সামনে চাপাতির কোপ খাওয়া কি আহামরি কিছু? সবকিছু জেনেই না তবে তারা পুলিশ? পুলিশের ভেতরে কতজন এই বাঙালির উৎসবকে ঘৃণা করে তার কোনো সমীক্ষা কি কোনোদিন কেউ করতে পেরেছে? করতে সাহস পেয়েছে? না। কখনো কি মনে হয়েছে পুলিশও পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ঘৃণা করে? এতে তাদের পাপ বোধ হয়? তাদের ধর্মহানি হয়? এবং মেয়েরা বোরকা না পরলে তারা মনে মনে ক্রুদ্ধ হয়? যতই তাদের পুলিশ বাহিনীতে মেয়েদের সম্পৃক্ততা থাকুক না কেন?

পুলিশ বাহিনীতে যখন লোক নিয়োগ করা হয়, তখন কি তাদের সাইকোলজিক্যাল টেস্ট করা হয়? তাদের ভেতরে দেশপ্রেম, ভাষা, বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা বা ভালোবাসা, এসব কিছু পরীক্ষা করা হয় বা হয়েছে কোনোদিন? না।

এইসব পুলিশেরা কোথা থেকে আসেন। তাদের আদি পরিচয় কি? দেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সাথে তাদের কতটুকু চেনাজানা? সমীক্ষা করলে দেখা যাবে এসবের কিছুই তাদের ভেতরে নেই। বা থাকলেও ছিটেফোঁটা আছে। সাধারণ মানুষের ভেতরে যতসব কুসংস্কার তাদের ভেতরেও সেরকমই সবকিছু বহাল তবিয়তে আছে। পুলিশ হিসেবে দীক্ষা নেওয়ার জন্যে তাদের ভেতরে কোনোকিছুরই পরিবর্তন সাধিত হয়নি। কারণ যা না হয় নয় তে, তা নব্বইতেও হয় না। তবু চেষ্টা থাকে। সে চেষ্টাও তাদের দিয়ে কেউ কোনোদিন করাননি। বা করানোর প্রয়োজন বোধ করেননি।

এর জন্যে বিপ্লবী মানসিকতার সরকার লাগে। এর জন্যে কামাল আতাতুর্ক হতে হয়।

তারপরও একথা নির্দ্বিধায় স্বীকার করতে হবে যে আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনী স্কটল্যান্ডের পুলিশ বাহিনীর চেয়ে কোনো অংশে কম মেধাসম্পন্ন বা কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নয়। কোনোদিন ছিল না। এ দেশের রাজনীতি বা বিনারাজনীতি সংক্রান্ত যে কোনো ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটি সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। বড় গভীরভাবে ওয়াকিবহাল। তবু তাদের এ ধরনের আনাড়িপনা ব্যবহারের পেছনে গভীর এক কারণ আছে, যা আমরা জনগণ জানি না বা বুঝতে পারি না। শুধু এইটুকু বুঝি যে আমাদের দেশের পুলিশ একটি সম্পূর্ণ পৃথক সাইকিক অস্তিত্বের অধিকারী। তারা কোনো সরকারের কব্জায় নয়, যদিও তাদের ব্যবহার দেখে মনে হয় তারা সবসময় সরকারের কব্জার ভেতরে। তাদের নিজস্ব একটি আইন-কানুন আছে, আর তা হলো ধরি মাছ, না ছুঁই পানি। আমরা মেয়েরা বাজি রেখে বলতে পারি, এই ঘটনা যদি বিএনপির আমলে ঘটত, তাহলেও পুলিশের ভূমিকা এর চেয়ে পৃথক কিছু হতো না। আমরা মেয়েরা কি বিএনপি আমলে বইমেলার ঘটনার কথা বেমালুম ভুলে গেছি? তখন কি পুলিশ বাহিনীর কর্মতৎপরতার কথা ভুলে গেছি? না।

এই দেশটি এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত হয়েছে, যে যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষ ছিল পরীক্ষিতভাবে স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতা অর্জনের পর পর তারা কি একেবারে দেশপ্রেমিক হয়ে গেছে? তা কি হওয়া সম্ভব? 'আমাদের মিঠু ভুল বুঝিল এবং তাহার পর হইতে সঠিক পথে চলিল?' এরকম কি কখনো হতে পারে? না। অথচ হওয়া উচিত ছিল। মাত্র তেইশ বছরের পাকিস্তান আমলের কথা আজ পঁয়তাল্লিশ বছর পর্যন্ত স্বাধীন এবং সার্বভৌম একটি দেশে থেকেও কিছু মানুষ ভুলতে পারল না। এবং তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় জেনারেশনও ভুলতে পারল না। এর কারণ কি? এর কারণ কি শুধুই ধর্ম? না। এর কারণ আমরা সকলেই জানি।

এ যাবৎ তাদের মানসিক রাজ্যের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর কোনো সমীক্ষা চালানো হয়েছে কি? তারা তো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বেশ বহাল তবিয়তে এদেশে থেকে গেছে। কেউ কেউ ভুয়া মুক্তিযুদ্ধের সনদও গলায় ঝুলিয়ে নিয়েছে। তাতে ফল হলো কি? তাদের সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের খবর কি? এক বিষবৃক্ষ যে কেবল মাত্র অগণিত বিষবৃক্ষের জন্ম দেয়, সেটা কি আমরা জানি না? তার প্রমাণ তো আমরা হরহামেশাই চোখে দেখছি।

আমরা সবই জানি, শুধু মুখ মুছে ভালো মানুষটি হয়ে থাকি। কারণ আমরা ভয় পাই। কারণ চোখ বুজে থাকা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

এই যে এতবড় দুটো ক্রিকেট খেলা হলো এবং এই যে আমাদের দামাল ছেলেরা পাকিস্তানিদের গোহারা হারালো, কতজন এদেশবাসী তার জন্যে কত মন খারাপ করেছে তা কি কেউ জানে? তারা কি জানে, পাকিস্তান হেরে গেছে বলে সেদিন তারা রাতের খানা খায়নি! খেলার আগে নামাজের পাটিতে বসে পাকিস্তানি ছেলেদের জন্যে দোয়া দরুদ পড়েছে, তার খবর কেউ কি রাখে?

অবশ্যই রাখে। কিন্তু আমরা চোখ বুজে থাকতে ভালোবাসি। কারণ চোখ খুললেই আমাদের দায়িত্ব বেড়ে যায়। আমরা এখনও খোলা চোখে স্বীকার করতে পারিনে যে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলেও আমাদের দেশ থেকে না রাজাকার, না আলবদর, না বিহারি, কাউকে উচ্ছেদ করতে পারিনি। বরং আরও আদর করে পেলে পুষে রেখেছি।

কতজনকে ফাঁসিতে চড়াবে দেশের সরকার? চোখের সামনে যারা তারা তো মুষ্টিমেয়। তারা যে হাজার হাজার তাদের রক্তবাহিত পোষ্যদের রেখে দিয়ে যাচ্ছে, তাদের কি হবে?। এমনকি তাদের সন্তান সন্ততিদের ভেতরেও আজ পর্যন্ত কেউ কি তাদের পূর্বপুরুষের খারাপ কৃতকর্মের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে? না। এর মানে কি? এর মানে হচ্ছে তারা যে পাকিস্তান চোখেও দেখেনি, যে পাকিস্তানিদের বর্বরতার শিকার জীবনেও হয়নি, সেই পাকিস্তানে বিশ্বাস করে। পারলে পাকিস্তানি ভাইকে এখনই ডেকে এনে বাংলার মসনদে চড়িয়ে দেয়!

এবং সেজন্যে স্বাধীনতার শুরু থেকে একদল হয়ে গেছে বাঙালি পন্থি আরেকদল পাকিস্তানি পন্থি। তারা দুই ধারার রাজনীতি করে। আমাদের দেশের জন্মের কিছুদিন পর থেকেই এই দেশে দুই ধারার রাজনীতি। যারা পাকিস্তানি পন্থি তাদের শানশওকত ধন-সম্পদ সব কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার জন্যেই, কিন্তু তবু তারা পাকিস্তানি কারণ রিয়েল পাকিস্তানিরা এদেশ ছাড়ার সময় তাদের পাকিস্তানি দীক্ষায় দীক্ষিত করে দিয়ে গেছে। যাকে বলে ব্রেইন ওয়াশ। এবং সেই সূত্রে তাদের সন্তান সন্ততি নাতি নাতকুর এমনকি তাদের বাড়ির কাজের মানুষজন পর্যন্ত ব্রেইন ওয়াশ। তাদের জীবনেও কোনোদিন অর্থের অভাব হবে না, কারণ তার জন্যে তাদের পাকিস্তানি ভাইবেরাদররা আছেন। তাদের হার্টের অসুখ হলে তারা করাচি বা লাহোরে দৌড়ে চলে যান, বিনা পয়সায় হার্টের অপারেশন করেন। পাকিস্তানের অনেক সংস্থার সাথে গভীর তাদের যোগাযোগ। কিন্তু এসব সারা হয় গোপনে। আমরা হয়ত ভাবতে পারি এরা সব মারা গেলে আর আমাদের চিন্তা নেই। কিন্তু তা কি করে হবে? এদের অগুনতি সন্তান সন্ততি আছে না? তারা পাকিস্তানের সুবিধাও নেবে আবার বাংলাদেশের সুবিধাও নেবে।

আমরা বুঝতে পারলাম চারুকলা ইনস্টিটিউটের ছেলেমেয়েরা ক্ষুব্ধ হয়ে শাহবাগ থানার পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করেছে। এটা অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ। শুধু তাই না, ঘেরাও করে আবার থানার পুলিশ ভাইদের হাতের চুড়ি আর পরিধানের শাড়ি উপহার দিতে চেয়েছে। কতবড় দুঃসাহসের কথা।

একবার শুনেছিলাম আমাদের দেশের একজন বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদের বাড়ি ঘেরাও করে অসহায় জনগণ তার বাড়ির চারপাশে গণপেসাবে শামিল হয়েছিল।

সেই হিসাবে চিন্তা করলে এটা পুলিশ ভাইদের জন্যে খুবই ভালো একটা উপহার ছিল। বস্তুত এ উপহারের তুলনা নেই। তবে এর সাথে যদি একটা করে বোরকা উপহার দিতেন তাহলে আরও ভালো হতো। বোরকা পরে এরপর থেকে পুলিশ ভাইরা ডিউটি দেবেন। শুধু চোখ দুটো খোলা রাখবেন, যেন বিড়ি সিগারেট ধরাতে গিয়ে বোরকায় আগুন না ধরিয়ে দেন। কারণ প্রায় আমরা রাস্তা দিয়ে চলার সময় তাদের মাঝে মাঝে সিগারেটে টান দিতে দেখি।

এরপর যদি আমাদের দেশে কোনো পহেলা বৈশাখ হয়, হবে তো অবশ্যই, মৃত্যু হলেও হবে, শ্লীলতাহানি হলেও হবে, বার বার করে নারীর শ্লীলতাহানি হলেও হবে, তখন আমাদের অনুরোধ যেন বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পুলিশ বাহিনীর কোনো সহায়তা না নেন, বরং শাহবাগ থেকে পুলিশ ফাঁড়িটাকে সযত্নে সরিয়ে ফেলেন। কারণ আমাদের দেশের পুলিশ ভাইয়েরা বড়ই কর্মক্লান্ত। তাদের ছোটাছুটির অন্ত নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেন সেদিন দাবাখেলা বন্ধ রেখে আত্দত্যাগের মহান দৃষ্টান্ত দেখিয়ে নিজেদের স্কোয়াড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে তৈরি করে নেন। আমি হলফ করে বলতে পারি সেই স্কোয়াড আমাদের কর্মক্লান্ত পুলিশ ভাইদের চেয়ে হাজারগুণে শ্রেষ্ঠ হবে। পুলিশ ভাইয়েরা সেদিন পান্তা ইলিশ খেয়ে নতুন কোনো থানার অভ্যন্তরে পহেলা বৈশাখ পালন করবেন। এবং জনগণের আনন্দের সাথে শামিল হবেন।

তারপরও কথা থাকে, আর সেটা হলো এই লেখাটির মূল এবং মোদ্দা কথা, আর সেই মোদ্দা কথাটা হলো পুরুষের খাসলত। নারী দেখলে যেসব পুরুষের ভেতরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, নারী লাঞ্ছনার ভেতর দিয়ে যেসব পুরুষের বীর্যপাত ঘটে, অর্থাৎ যারা সব তেঁতুললোভী পুরুষ, তাদের ব্যাপারে নারীরা লা জওয়াব!

২০/৪/২০১৫

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন