শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

পুলিশের জন্য বোরকা

আনোয়ারা সৈয়দ হক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের জন্য বোরকা

এটা তো আমাদের কাছে নতুন কিছু না যে আমরা এত বেশি বিচলিত হয়ে পড়বো। আমাদের এই দেশটি ধ্বংসের জন্যে সেই গোড়া থেকেই তো ষড়যন্ত্র চলছে। কখনো ছায়ানটের বৈশাখী বটতলায় বোমা মেরে, কখনো উদীচীর অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, কখনো মুক্তচিন্তার মানুষের ঘাড়ে কোপ বসিয়ে, আর সেসব করে যদি কিছু অর্জন না করা যায় তাহলে মেয়েদের আব্রুহানি করে। একের সঙ্গে অন্যের যোগ বড় গভীরে স্থাপিত।

আমাদের কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যে বা যারা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করতে আগে বাধা সৃষ্টি করত, তারা সব বা তাদের চেলাচামুণ্ডারা এতদিনে একেবারে বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকে প্রাণের ভেতরে তুলে নিয়েছে! না। প্রমাণ হিসেবে কজন বোরকা পরিহিত মহিলাকে পহেলা বৈশাখে আমরা জনগণের কাতারে শামিল হতে দেখেছি। বা কজন জামায়াত বা হেফাজতকে সেখানে শামিল হতে দেখেছি? বা সকল দেশবাসীর সাথে বছরের প্রথম দিনটিকে উপভোগ করতে দেখেছি। সত্যি বলতে এখন তো দেশের বেশির ভাগ মহিলাই বোরকা পরিহিত। তারা কি সব পহেলা বৈশাখে বোরকা ছেড়ে বটতলায় এসেছেন? না। কেউই আসেননি। বা আমাদের চোখে পড়েনি। তার কারণ বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকেও তারাও বোরকা পরিয়ে নিজেদের জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন! এবং যেসব বাঙালি নারী এই উৎসবটি পালন করেন তাদের প্রতি এক হিংসাত্দক দৃষ্টি ছুড়ে দিয়েছেন! তারা প্রতীকী হিসেবে ইলিশ মাছও খাননি বা পান্তাভাতেও হাত দেননি।

পুলিশের নাকের ডগায় বাঙালি মেয়েদের শ্লীলতাহানি কি নতুন কিছু ঘটনা? পুলিশের নাকের সামনে চাপাতির কোপ খাওয়া কি আহামরি কিছু? সবকিছু জেনেই না তবে তারা পুলিশ? পুলিশের ভেতরে কতজন এই বাঙালির উৎসবকে ঘৃণা করে তার কোনো সমীক্ষা কি কোনোদিন কেউ করতে পেরেছে? করতে সাহস পেয়েছে? না। কখনো কি মনে হয়েছে পুলিশও পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ঘৃণা করে? এতে তাদের পাপ বোধ হয়? তাদের ধর্মহানি হয়? এবং মেয়েরা বোরকা না পরলে তারা মনে মনে ক্রুদ্ধ হয়? যতই তাদের পুলিশ বাহিনীতে মেয়েদের সম্পৃক্ততা থাকুক না কেন?

পুলিশ বাহিনীতে যখন লোক নিয়োগ করা হয়, তখন কি তাদের সাইকোলজিক্যাল টেস্ট করা হয়? তাদের ভেতরে দেশপ্রেম, ভাষা, বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা বা ভালোবাসা, এসব কিছু পরীক্ষা করা হয় বা হয়েছে কোনোদিন? না।

এইসব পুলিশেরা কোথা থেকে আসেন। তাদের আদি পরিচয় কি? দেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সাথে তাদের কতটুকু চেনাজানা? সমীক্ষা করলে দেখা যাবে এসবের কিছুই তাদের ভেতরে নেই। বা থাকলেও ছিটেফোঁটা আছে। সাধারণ মানুষের ভেতরে যতসব কুসংস্কার তাদের ভেতরেও সেরকমই সবকিছু বহাল তবিয়তে আছে। পুলিশ হিসেবে দীক্ষা নেওয়ার জন্যে তাদের ভেতরে কোনোকিছুরই পরিবর্তন সাধিত হয়নি। কারণ যা না হয় নয় তে, তা নব্বইতেও হয় না। তবু চেষ্টা থাকে। সে চেষ্টাও তাদের দিয়ে কেউ কোনোদিন করাননি। বা করানোর প্রয়োজন বোধ করেননি।

এর জন্যে বিপ্লবী মানসিকতার সরকার লাগে। এর জন্যে কামাল আতাতুর্ক হতে হয়।

তারপরও একথা নির্দ্বিধায় স্বীকার করতে হবে যে আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনী স্কটল্যান্ডের পুলিশ বাহিনীর চেয়ে কোনো অংশে কম মেধাসম্পন্ন বা কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নয়। কোনোদিন ছিল না। এ দেশের রাজনীতি বা বিনারাজনীতি সংক্রান্ত যে কোনো ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটি সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। বড় গভীরভাবে ওয়াকিবহাল। তবু তাদের এ ধরনের আনাড়িপনা ব্যবহারের পেছনে গভীর এক কারণ আছে, যা আমরা জনগণ জানি না বা বুঝতে পারি না। শুধু এইটুকু বুঝি যে আমাদের দেশের পুলিশ একটি সম্পূর্ণ পৃথক সাইকিক অস্তিত্বের অধিকারী। তারা কোনো সরকারের কব্জায় নয়, যদিও তাদের ব্যবহার দেখে মনে হয় তারা সবসময় সরকারের কব্জার ভেতরে। তাদের নিজস্ব একটি আইন-কানুন আছে, আর তা হলো ধরি মাছ, না ছুঁই পানি। আমরা মেয়েরা বাজি রেখে বলতে পারি, এই ঘটনা যদি বিএনপির আমলে ঘটত, তাহলেও পুলিশের ভূমিকা এর চেয়ে পৃথক কিছু হতো না। আমরা মেয়েরা কি বিএনপি আমলে বইমেলার ঘটনার কথা বেমালুম ভুলে গেছি? তখন কি পুলিশ বাহিনীর কর্মতৎপরতার কথা ভুলে গেছি? না।

এই দেশটি এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত হয়েছে, যে যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষ ছিল পরীক্ষিতভাবে স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতা অর্জনের পর পর তারা কি একেবারে দেশপ্রেমিক হয়ে গেছে? তা কি হওয়া সম্ভব? 'আমাদের মিঠু ভুল বুঝিল এবং তাহার পর হইতে সঠিক পথে চলিল?' এরকম কি কখনো হতে পারে? না। অথচ হওয়া উচিত ছিল। মাত্র তেইশ বছরের পাকিস্তান আমলের কথা আজ পঁয়তাল্লিশ বছর পর্যন্ত স্বাধীন এবং সার্বভৌম একটি দেশে থেকেও কিছু মানুষ ভুলতে পারল না। এবং তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় জেনারেশনও ভুলতে পারল না। এর কারণ কি? এর কারণ কি শুধুই ধর্ম? না। এর কারণ আমরা সকলেই জানি।

এ যাবৎ তাদের মানসিক রাজ্যের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর কোনো সমীক্ষা চালানো হয়েছে কি? তারা তো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বেশ বহাল তবিয়তে এদেশে থেকে গেছে। কেউ কেউ ভুয়া মুক্তিযুদ্ধের সনদও গলায় ঝুলিয়ে নিয়েছে। তাতে ফল হলো কি? তাদের সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের খবর কি? এক বিষবৃক্ষ যে কেবল মাত্র অগণিত বিষবৃক্ষের জন্ম দেয়, সেটা কি আমরা জানি না? তার প্রমাণ তো আমরা হরহামেশাই চোখে দেখছি।

আমরা সবই জানি, শুধু মুখ মুছে ভালো মানুষটি হয়ে থাকি। কারণ আমরা ভয় পাই। কারণ চোখ বুজে থাকা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

এই যে এতবড় দুটো ক্রিকেট খেলা হলো এবং এই যে আমাদের দামাল ছেলেরা পাকিস্তানিদের গোহারা হারালো, কতজন এদেশবাসী তার জন্যে কত মন খারাপ করেছে তা কি কেউ জানে? তারা কি জানে, পাকিস্তান হেরে গেছে বলে সেদিন তারা রাতের খানা খায়নি! খেলার আগে নামাজের পাটিতে বসে পাকিস্তানি ছেলেদের জন্যে দোয়া দরুদ পড়েছে, তার খবর কেউ কি রাখে?

অবশ্যই রাখে। কিন্তু আমরা চোখ বুজে থাকতে ভালোবাসি। কারণ চোখ খুললেই আমাদের দায়িত্ব বেড়ে যায়। আমরা এখনও খোলা চোখে স্বীকার করতে পারিনে যে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলেও আমাদের দেশ থেকে না রাজাকার, না আলবদর, না বিহারি, কাউকে উচ্ছেদ করতে পারিনি। বরং আরও আদর করে পেলে পুষে রেখেছি।

কতজনকে ফাঁসিতে চড়াবে দেশের সরকার? চোখের সামনে যারা তারা তো মুষ্টিমেয়। তারা যে হাজার হাজার তাদের রক্তবাহিত পোষ্যদের রেখে দিয়ে যাচ্ছে, তাদের কি হবে?। এমনকি তাদের সন্তান সন্ততিদের ভেতরেও আজ পর্যন্ত কেউ কি তাদের পূর্বপুরুষের খারাপ কৃতকর্মের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে? না। এর মানে কি? এর মানে হচ্ছে তারা যে পাকিস্তান চোখেও দেখেনি, যে পাকিস্তানিদের বর্বরতার শিকার জীবনেও হয়নি, সেই পাকিস্তানে বিশ্বাস করে। পারলে পাকিস্তানি ভাইকে এখনই ডেকে এনে বাংলার মসনদে চড়িয়ে দেয়!

এবং সেজন্যে স্বাধীনতার শুরু থেকে একদল হয়ে গেছে বাঙালি পন্থি আরেকদল পাকিস্তানি পন্থি। তারা দুই ধারার রাজনীতি করে। আমাদের দেশের জন্মের কিছুদিন পর থেকেই এই দেশে দুই ধারার রাজনীতি। যারা পাকিস্তানি পন্থি তাদের শানশওকত ধন-সম্পদ সব কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার জন্যেই, কিন্তু তবু তারা পাকিস্তানি কারণ রিয়েল পাকিস্তানিরা এদেশ ছাড়ার সময় তাদের পাকিস্তানি দীক্ষায় দীক্ষিত করে দিয়ে গেছে। যাকে বলে ব্রেইন ওয়াশ। এবং সেই সূত্রে তাদের সন্তান সন্ততি নাতি নাতকুর এমনকি তাদের বাড়ির কাজের মানুষজন পর্যন্ত ব্রেইন ওয়াশ। তাদের জীবনেও কোনোদিন অর্থের অভাব হবে না, কারণ তার জন্যে তাদের পাকিস্তানি ভাইবেরাদররা আছেন। তাদের হার্টের অসুখ হলে তারা করাচি বা লাহোরে দৌড়ে চলে যান, বিনা পয়সায় হার্টের অপারেশন করেন। পাকিস্তানের অনেক সংস্থার সাথে গভীর তাদের যোগাযোগ। কিন্তু এসব সারা হয় গোপনে। আমরা হয়ত ভাবতে পারি এরা সব মারা গেলে আর আমাদের চিন্তা নেই। কিন্তু তা কি করে হবে? এদের অগুনতি সন্তান সন্ততি আছে না? তারা পাকিস্তানের সুবিধাও নেবে আবার বাংলাদেশের সুবিধাও নেবে।

আমরা বুঝতে পারলাম চারুকলা ইনস্টিটিউটের ছেলেমেয়েরা ক্ষুব্ধ হয়ে শাহবাগ থানার পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করেছে। এটা অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ। শুধু তাই না, ঘেরাও করে আবার থানার পুলিশ ভাইদের হাতের চুড়ি আর পরিধানের শাড়ি উপহার দিতে চেয়েছে। কতবড় দুঃসাহসের কথা।

একবার শুনেছিলাম আমাদের দেশের একজন বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদের বাড়ি ঘেরাও করে অসহায় জনগণ তার বাড়ির চারপাশে গণপেসাবে শামিল হয়েছিল।

সেই হিসাবে চিন্তা করলে এটা পুলিশ ভাইদের জন্যে খুবই ভালো একটা উপহার ছিল। বস্তুত এ উপহারের তুলনা নেই। তবে এর সাথে যদি একটা করে বোরকা উপহার দিতেন তাহলে আরও ভালো হতো। বোরকা পরে এরপর থেকে পুলিশ ভাইরা ডিউটি দেবেন। শুধু চোখ দুটো খোলা রাখবেন, যেন বিড়ি সিগারেট ধরাতে গিয়ে বোরকায় আগুন না ধরিয়ে দেন। কারণ প্রায় আমরা রাস্তা দিয়ে চলার সময় তাদের মাঝে মাঝে সিগারেটে টান দিতে দেখি।

এরপর যদি আমাদের দেশে কোনো পহেলা বৈশাখ হয়, হবে তো অবশ্যই, মৃত্যু হলেও হবে, শ্লীলতাহানি হলেও হবে, বার বার করে নারীর শ্লীলতাহানি হলেও হবে, তখন আমাদের অনুরোধ যেন বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পুলিশ বাহিনীর কোনো সহায়তা না নেন, বরং শাহবাগ থেকে পুলিশ ফাঁড়িটাকে সযত্নে সরিয়ে ফেলেন। কারণ আমাদের দেশের পুলিশ ভাইয়েরা বড়ই কর্মক্লান্ত। তাদের ছোটাছুটির অন্ত নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেন সেদিন দাবাখেলা বন্ধ রেখে আত্দত্যাগের মহান দৃষ্টান্ত দেখিয়ে নিজেদের স্কোয়াড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে তৈরি করে নেন। আমি হলফ করে বলতে পারি সেই স্কোয়াড আমাদের কর্মক্লান্ত পুলিশ ভাইদের চেয়ে হাজারগুণে শ্রেষ্ঠ হবে। পুলিশ ভাইয়েরা সেদিন পান্তা ইলিশ খেয়ে নতুন কোনো থানার অভ্যন্তরে পহেলা বৈশাখ পালন করবেন। এবং জনগণের আনন্দের সাথে শামিল হবেন।

তারপরও কথা থাকে, আর সেটা হলো এই লেখাটির মূল এবং মোদ্দা কথা, আর সেই মোদ্দা কথাটা হলো পুরুষের খাসলত। নারী দেখলে যেসব পুরুষের ভেতরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, নারী লাঞ্ছনার ভেতর দিয়ে যেসব পুরুষের বীর্যপাত ঘটে, অর্থাৎ যারা সব তেঁতুললোভী পুরুষ, তাদের ব্যাপারে নারীরা লা জওয়াব!

২০/৪/২০১৫

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন