শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

পুলিশের জন্য বোরকা

আনোয়ারা সৈয়দ হক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের জন্য বোরকা

এটা তো আমাদের কাছে নতুন কিছু না যে আমরা এত বেশি বিচলিত হয়ে পড়বো। আমাদের এই দেশটি ধ্বংসের জন্যে সেই গোড়া থেকেই তো ষড়যন্ত্র চলছে। কখনো ছায়ানটের বৈশাখী বটতলায় বোমা মেরে, কখনো উদীচীর অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, কখনো মুক্তচিন্তার মানুষের ঘাড়ে কোপ বসিয়ে, আর সেসব করে যদি কিছু অর্জন না করা যায় তাহলে মেয়েদের আব্রুহানি করে। একের সঙ্গে অন্যের যোগ বড় গভীরে স্থাপিত।

আমাদের কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যে বা যারা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করতে আগে বাধা সৃষ্টি করত, তারা সব বা তাদের চেলাচামুণ্ডারা এতদিনে একেবারে বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকে প্রাণের ভেতরে তুলে নিয়েছে! না। প্রমাণ হিসেবে কজন বোরকা পরিহিত মহিলাকে পহেলা বৈশাখে আমরা জনগণের কাতারে শামিল হতে দেখেছি। বা কজন জামায়াত বা হেফাজতকে সেখানে শামিল হতে দেখেছি? বা সকল দেশবাসীর সাথে বছরের প্রথম দিনটিকে উপভোগ করতে দেখেছি। সত্যি বলতে এখন তো দেশের বেশির ভাগ মহিলাই বোরকা পরিহিত। তারা কি সব পহেলা বৈশাখে বোরকা ছেড়ে বটতলায় এসেছেন? না। কেউই আসেননি। বা আমাদের চোখে পড়েনি। তার কারণ বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকেও তারাও বোরকা পরিয়ে নিজেদের জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন! এবং যেসব বাঙালি নারী এই উৎসবটি পালন করেন তাদের প্রতি এক হিংসাত্দক দৃষ্টি ছুড়ে দিয়েছেন! তারা প্রতীকী হিসেবে ইলিশ মাছও খাননি বা পান্তাভাতেও হাত দেননি।

পুলিশের নাকের ডগায় বাঙালি মেয়েদের শ্লীলতাহানি কি নতুন কিছু ঘটনা? পুলিশের নাকের সামনে চাপাতির কোপ খাওয়া কি আহামরি কিছু? সবকিছু জেনেই না তবে তারা পুলিশ? পুলিশের ভেতরে কতজন এই বাঙালির উৎসবকে ঘৃণা করে তার কোনো সমীক্ষা কি কোনোদিন কেউ করতে পেরেছে? করতে সাহস পেয়েছে? না। কখনো কি মনে হয়েছে পুলিশও পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ঘৃণা করে? এতে তাদের পাপ বোধ হয়? তাদের ধর্মহানি হয়? এবং মেয়েরা বোরকা না পরলে তারা মনে মনে ক্রুদ্ধ হয়? যতই তাদের পুলিশ বাহিনীতে মেয়েদের সম্পৃক্ততা থাকুক না কেন?

পুলিশ বাহিনীতে যখন লোক নিয়োগ করা হয়, তখন কি তাদের সাইকোলজিক্যাল টেস্ট করা হয়? তাদের ভেতরে দেশপ্রেম, ভাষা, বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা বা ভালোবাসা, এসব কিছু পরীক্ষা করা হয় বা হয়েছে কোনোদিন? না।

এইসব পুলিশেরা কোথা থেকে আসেন। তাদের আদি পরিচয় কি? দেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সাথে তাদের কতটুকু চেনাজানা? সমীক্ষা করলে দেখা যাবে এসবের কিছুই তাদের ভেতরে নেই। বা থাকলেও ছিটেফোঁটা আছে। সাধারণ মানুষের ভেতরে যতসব কুসংস্কার তাদের ভেতরেও সেরকমই সবকিছু বহাল তবিয়তে আছে। পুলিশ হিসেবে দীক্ষা নেওয়ার জন্যে তাদের ভেতরে কোনোকিছুরই পরিবর্তন সাধিত হয়নি। কারণ যা না হয় নয় তে, তা নব্বইতেও হয় না। তবু চেষ্টা থাকে। সে চেষ্টাও তাদের দিয়ে কেউ কোনোদিন করাননি। বা করানোর প্রয়োজন বোধ করেননি।

এর জন্যে বিপ্লবী মানসিকতার সরকার লাগে। এর জন্যে কামাল আতাতুর্ক হতে হয়।

তারপরও একথা নির্দ্বিধায় স্বীকার করতে হবে যে আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনী স্কটল্যান্ডের পুলিশ বাহিনীর চেয়ে কোনো অংশে কম মেধাসম্পন্ন বা কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নয়। কোনোদিন ছিল না। এ দেশের রাজনীতি বা বিনারাজনীতি সংক্রান্ত যে কোনো ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটি সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। বড় গভীরভাবে ওয়াকিবহাল। তবু তাদের এ ধরনের আনাড়িপনা ব্যবহারের পেছনে গভীর এক কারণ আছে, যা আমরা জনগণ জানি না বা বুঝতে পারি না। শুধু এইটুকু বুঝি যে আমাদের দেশের পুলিশ একটি সম্পূর্ণ পৃথক সাইকিক অস্তিত্বের অধিকারী। তারা কোনো সরকারের কব্জায় নয়, যদিও তাদের ব্যবহার দেখে মনে হয় তারা সবসময় সরকারের কব্জার ভেতরে। তাদের নিজস্ব একটি আইন-কানুন আছে, আর তা হলো ধরি মাছ, না ছুঁই পানি। আমরা মেয়েরা বাজি রেখে বলতে পারি, এই ঘটনা যদি বিএনপির আমলে ঘটত, তাহলেও পুলিশের ভূমিকা এর চেয়ে পৃথক কিছু হতো না। আমরা মেয়েরা কি বিএনপি আমলে বইমেলার ঘটনার কথা বেমালুম ভুলে গেছি? তখন কি পুলিশ বাহিনীর কর্মতৎপরতার কথা ভুলে গেছি? না।

এই দেশটি এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত হয়েছে, যে যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষ ছিল পরীক্ষিতভাবে স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতা অর্জনের পর পর তারা কি একেবারে দেশপ্রেমিক হয়ে গেছে? তা কি হওয়া সম্ভব? 'আমাদের মিঠু ভুল বুঝিল এবং তাহার পর হইতে সঠিক পথে চলিল?' এরকম কি কখনো হতে পারে? না। অথচ হওয়া উচিত ছিল। মাত্র তেইশ বছরের পাকিস্তান আমলের কথা আজ পঁয়তাল্লিশ বছর পর্যন্ত স্বাধীন এবং সার্বভৌম একটি দেশে থেকেও কিছু মানুষ ভুলতে পারল না। এবং তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় জেনারেশনও ভুলতে পারল না। এর কারণ কি? এর কারণ কি শুধুই ধর্ম? না। এর কারণ আমরা সকলেই জানি।

এ যাবৎ তাদের মানসিক রাজ্যের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর কোনো সমীক্ষা চালানো হয়েছে কি? তারা তো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বেশ বহাল তবিয়তে এদেশে থেকে গেছে। কেউ কেউ ভুয়া মুক্তিযুদ্ধের সনদও গলায় ঝুলিয়ে নিয়েছে। তাতে ফল হলো কি? তাদের সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের খবর কি? এক বিষবৃক্ষ যে কেবল মাত্র অগণিত বিষবৃক্ষের জন্ম দেয়, সেটা কি আমরা জানি না? তার প্রমাণ তো আমরা হরহামেশাই চোখে দেখছি।

আমরা সবই জানি, শুধু মুখ মুছে ভালো মানুষটি হয়ে থাকি। কারণ আমরা ভয় পাই। কারণ চোখ বুজে থাকা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

এই যে এতবড় দুটো ক্রিকেট খেলা হলো এবং এই যে আমাদের দামাল ছেলেরা পাকিস্তানিদের গোহারা হারালো, কতজন এদেশবাসী তার জন্যে কত মন খারাপ করেছে তা কি কেউ জানে? তারা কি জানে, পাকিস্তান হেরে গেছে বলে সেদিন তারা রাতের খানা খায়নি! খেলার আগে নামাজের পাটিতে বসে পাকিস্তানি ছেলেদের জন্যে দোয়া দরুদ পড়েছে, তার খবর কেউ কি রাখে?

অবশ্যই রাখে। কিন্তু আমরা চোখ বুজে থাকতে ভালোবাসি। কারণ চোখ খুললেই আমাদের দায়িত্ব বেড়ে যায়। আমরা এখনও খোলা চোখে স্বীকার করতে পারিনে যে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলেও আমাদের দেশ থেকে না রাজাকার, না আলবদর, না বিহারি, কাউকে উচ্ছেদ করতে পারিনি। বরং আরও আদর করে পেলে পুষে রেখেছি।

কতজনকে ফাঁসিতে চড়াবে দেশের সরকার? চোখের সামনে যারা তারা তো মুষ্টিমেয়। তারা যে হাজার হাজার তাদের রক্তবাহিত পোষ্যদের রেখে দিয়ে যাচ্ছে, তাদের কি হবে?। এমনকি তাদের সন্তান সন্ততিদের ভেতরেও আজ পর্যন্ত কেউ কি তাদের পূর্বপুরুষের খারাপ কৃতকর্মের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে? না। এর মানে কি? এর মানে হচ্ছে তারা যে পাকিস্তান চোখেও দেখেনি, যে পাকিস্তানিদের বর্বরতার শিকার জীবনেও হয়নি, সেই পাকিস্তানে বিশ্বাস করে। পারলে পাকিস্তানি ভাইকে এখনই ডেকে এনে বাংলার মসনদে চড়িয়ে দেয়!

এবং সেজন্যে স্বাধীনতার শুরু থেকে একদল হয়ে গেছে বাঙালি পন্থি আরেকদল পাকিস্তানি পন্থি। তারা দুই ধারার রাজনীতি করে। আমাদের দেশের জন্মের কিছুদিন পর থেকেই এই দেশে দুই ধারার রাজনীতি। যারা পাকিস্তানি পন্থি তাদের শানশওকত ধন-সম্পদ সব কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার জন্যেই, কিন্তু তবু তারা পাকিস্তানি কারণ রিয়েল পাকিস্তানিরা এদেশ ছাড়ার সময় তাদের পাকিস্তানি দীক্ষায় দীক্ষিত করে দিয়ে গেছে। যাকে বলে ব্রেইন ওয়াশ। এবং সেই সূত্রে তাদের সন্তান সন্ততি নাতি নাতকুর এমনকি তাদের বাড়ির কাজের মানুষজন পর্যন্ত ব্রেইন ওয়াশ। তাদের জীবনেও কোনোদিন অর্থের অভাব হবে না, কারণ তার জন্যে তাদের পাকিস্তানি ভাইবেরাদররা আছেন। তাদের হার্টের অসুখ হলে তারা করাচি বা লাহোরে দৌড়ে চলে যান, বিনা পয়সায় হার্টের অপারেশন করেন। পাকিস্তানের অনেক সংস্থার সাথে গভীর তাদের যোগাযোগ। কিন্তু এসব সারা হয় গোপনে। আমরা হয়ত ভাবতে পারি এরা সব মারা গেলে আর আমাদের চিন্তা নেই। কিন্তু তা কি করে হবে? এদের অগুনতি সন্তান সন্ততি আছে না? তারা পাকিস্তানের সুবিধাও নেবে আবার বাংলাদেশের সুবিধাও নেবে।

আমরা বুঝতে পারলাম চারুকলা ইনস্টিটিউটের ছেলেমেয়েরা ক্ষুব্ধ হয়ে শাহবাগ থানার পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করেছে। এটা অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ। শুধু তাই না, ঘেরাও করে আবার থানার পুলিশ ভাইদের হাতের চুড়ি আর পরিধানের শাড়ি উপহার দিতে চেয়েছে। কতবড় দুঃসাহসের কথা।

একবার শুনেছিলাম আমাদের দেশের একজন বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদের বাড়ি ঘেরাও করে অসহায় জনগণ তার বাড়ির চারপাশে গণপেসাবে শামিল হয়েছিল।

সেই হিসাবে চিন্তা করলে এটা পুলিশ ভাইদের জন্যে খুবই ভালো একটা উপহার ছিল। বস্তুত এ উপহারের তুলনা নেই। তবে এর সাথে যদি একটা করে বোরকা উপহার দিতেন তাহলে আরও ভালো হতো। বোরকা পরে এরপর থেকে পুলিশ ভাইরা ডিউটি দেবেন। শুধু চোখ দুটো খোলা রাখবেন, যেন বিড়ি সিগারেট ধরাতে গিয়ে বোরকায় আগুন না ধরিয়ে দেন। কারণ প্রায় আমরা রাস্তা দিয়ে চলার সময় তাদের মাঝে মাঝে সিগারেটে টান দিতে দেখি।

এরপর যদি আমাদের দেশে কোনো পহেলা বৈশাখ হয়, হবে তো অবশ্যই, মৃত্যু হলেও হবে, শ্লীলতাহানি হলেও হবে, বার বার করে নারীর শ্লীলতাহানি হলেও হবে, তখন আমাদের অনুরোধ যেন বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পুলিশ বাহিনীর কোনো সহায়তা না নেন, বরং শাহবাগ থেকে পুলিশ ফাঁড়িটাকে সযত্নে সরিয়ে ফেলেন। কারণ আমাদের দেশের পুলিশ ভাইয়েরা বড়ই কর্মক্লান্ত। তাদের ছোটাছুটির অন্ত নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেন সেদিন দাবাখেলা বন্ধ রেখে আত্দত্যাগের মহান দৃষ্টান্ত দেখিয়ে নিজেদের স্কোয়াড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে তৈরি করে নেন। আমি হলফ করে বলতে পারি সেই স্কোয়াড আমাদের কর্মক্লান্ত পুলিশ ভাইদের চেয়ে হাজারগুণে শ্রেষ্ঠ হবে। পুলিশ ভাইয়েরা সেদিন পান্তা ইলিশ খেয়ে নতুন কোনো থানার অভ্যন্তরে পহেলা বৈশাখ পালন করবেন। এবং জনগণের আনন্দের সাথে শামিল হবেন।

তারপরও কথা থাকে, আর সেটা হলো এই লেখাটির মূল এবং মোদ্দা কথা, আর সেই মোদ্দা কথাটা হলো পুরুষের খাসলত। নারী দেখলে যেসব পুরুষের ভেতরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, নারী লাঞ্ছনার ভেতর দিয়ে যেসব পুরুষের বীর্যপাত ঘটে, অর্থাৎ যারা সব তেঁতুললোভী পুরুষ, তাদের ব্যাপারে নারীরা লা জওয়াব!

২০/৪/২০১৫

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন