শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৫

হৃদয় আমার

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
হৃদয় আমার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাবেক আইপিজিএম অ্যান্ড আর এ আমি ১৯৮৯ সালের জুন থেকে শুরু করে ২০১৫ সালের ২৪ মার্চ পর্যন্ত কাজ করি। মাঝে দুই বছর ১৯৯৬-৯৮ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের সময় বাদ দিয়ে। পিজি বা বঙ্গবন্ধুতে আমি সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, অধ্যাপক, অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান, ট্রেজারার এবং উপাচার্য হিসেবে কাজ করেছি। আত্মিকভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমার আত্মায় গাঁথা। আমার হৃদয় বা আমার প্রাণ। অনেকের অধীনে কাজ করেছি। সবার সন্তুষ্টি পেয়েছি। আবার কাজের নেতৃত্বও দিয়েছি। আমার বিবেক বলে সফলতার পাল্লাটা ব্যর্থতার পাল্লার চেয়ে ভারী। জানি না, জনগণের নিরপেক্ষ আদালত কী বলে? বিশ্ববিদ্যালয়টি ছিল একটি ছোট হোটেল অর্থাৎ শাহবাগ হোটেল, পরবর্তীতে আইপিজিএম অ্যান্ড আর, সর্বশেষ ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল জাতির পিতার নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় এখন বিশ্ববিদ্যালয় একটি ক্যাম্পাসে পরিণত হয়েছে। ভৌত কাঠামোর পরিবর্তন হয়েছে, বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে, গবেষণা কাজে অধিক জোর দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। সব মিলে গরিব ও মধ্যবিত্তের একটি আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে।

দেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তুলনা করলে চিকিৎসা পেশার মেধাবী শিক্ষকদের একটি অংশ এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করছেন। শুরুতেই বলতে হচ্ছে অধ্যাপক সৈয়দ আতিকুল হকের কথা। তিনি মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান। নিজেই প্রস্তাব করলেন ইন্টারনাল মেডিসিন এবং এন্ডোক্রাইনোলজিকে আলাদা বিভাগ করে তাকে শুধু রিউমেটোলজি বিভাগের নেতৃত্ব দেওয়া হোক। এ উইংগুলোর নিজস্ব আয় বলতে কিছুই নেই। তারপরেও অধ্যাপক জলিল চৌধুরী এবং অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিনের হাতে যথাক্রমে দুটো বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হলে, এটা অনেক ভালোভাবে চলবে। তাই তাদের বিভাগগুলো যাতে স্বয়ংক্রিয় এবং গবেষণা চালিয়ে কাজ করতে পারে সেজন্য সাহায্য এনে তাদের বিভাগগুলো চালু করে দেই। ডা. ফরিদ, ডা. আতিক এবং ডা. জলিল সবাই আমার জুনিয়র। আমার কাছে তারা ত্রি-রত্ন। এ তিন বিভাগে আরও যারা নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক এবং চিকিৎসক তারা হলেন- অধ্যাপক আবুল হাসনাত, অধ্যাপক আবদুুর রহিম, অধ্যাপক জিলন মিঞা সরকার এবং অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহ। ডিন হিসেবে পর পর দুবার নির্বাচিত হওয়াই প্রমাণ করে ডা. আবদুল্লাহ কত জনপ্রিয় একজন সহকর্মী। অধ্যাপক নজরুল এবং অধ্যাপক মিনহাজকে নিয়ে সৈয়দ আতিক গবেষণায় অনেক উন্নতি করতে পারবেন।

কার্ডিওলজি বিভাগে অধ্যাপক আবু সিদ্দিক, অধ্যাপক সজল, অধ্যাপক চৌধুরী মেশকাত, অধ্যাপক শফিউদ্দীন, অধ্যাপক আলী আহসান এবং অধ্যাপক ফজলুর রহমান সবাই ওই বিভাগের প্রাণ। অধ্যাপক সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জিকে কত রোগী আমাকে উপাচার্যের কক্ষ থেকে রেফার করতে হয়েছে, তার হিসাব আমার কাছেও নেই এবং সজলের কাছেও নেই। সবাইকে সব সময় হাসিমুখে চিকিৎসা দিতে পেরেছে। ডা. হারিসুল হক এবং মোস্তফা জামানও আমার অনেক যন্ত্রণার শিকার হয়েছেন। মেডিকেল কলেজের সিনিয়রিটি ধরলে তারা সবাই আমার জুনিয়র এবং কেউ কেউ সরাসরি ছাত্র। গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের অধ্যাপক রায়হান, অধ্যাপক প্রজেস, অধ্যাপক আবদুর রহিম মিয়া এবং হাসান মাসুদসহ অন্য সবাই মিলে চেষ্টা করলে এটা দেশের সেরা একটা বিভাগ হতে পারে। আমি ব্যর্থ, চাহিদা মোতাবেক তাদের যন্ত্রপাতি ক্রয় করে দিতে পারিনি। তবে টিচিং হাসপাতালে যন্ত্রপাতি একটু তাড়াতাড়ি রিপ্লেস করতে হয়। যেহেতু শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের কাজে বাইরের ক্লিনিকগুলোর চেয়ে এদের ব্যবহার শতগুণ বেশি। বিদেশি এই সব fibre optic যন্ত্রপাতি খুবই দামি।

নিউরোলজি বিভাগে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত অধ্যাপক আনোয়ার উল্লাহসহ অন্য অধ্যাপকদের মধ্যে ডা. হান্নান, ডা. রিজভী, ডা. রফিক, ডা. রেজাউল করিমের প্রচেষ্টায় এবং সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপকদের সহযোগিতায় অত্যন্ত সুন্দরভাবে বিভাগটি কাজ করে চলছে। স্ট্রোক ম্যানেজমেন্টসহ নিউরো-ডিসএবিলিটির সব ধরনের চিকিৎসায় যথেষ্ট পারদর্শিতা এদের রয়েছে। আমার মনে হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউন্যাটোলজি বিভাগ সবচেয়ে বড় এবং অর্গানাইজড। যারা এ বিভাগের প্রাণ, তারা হলেন অধ্যাপক শাহিদুল্লা, মান্নান, সঞ্জয় এবং অর্জুন। এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় নবজাতক চিকিৎসায় তারা হলেন চতুরঙ্গ এক চিকিৎসক দল। তাদের রেসিডেন্টদের দিয়ে তারা যেমন কাজ আদায় করে নিতে পারেন, তেমনি প্রশিক্ষণও দেন হাতে ধরে। আমার প্রিয় এবং খুবই স্নেহের ছাত্র অধ্যাপক রফিকুল আলম আজুর নেতৃত্বে নেফ্রোলজি বিভাগ যথেষ্ট সম্প্রসারিত হয়েছে। অধ্যাপক আছিয়া খানমও এ বিভাগের একটি প্রভাবক শক্তি।

অধ্যাপক মো. মঈনুজ্জামানের নেতৃত্বে ফিজিক্যাল মেডিসিন এ রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ সামান্য সম্প্রসারিত হয়েছে, কাজের গুণগত মান বৃদ্ধি পেয়েছে, অধ্যাপকদের বসার জায়গা, ক্লাস রুমের ব্যবস্থা হয়েছে, কিন্তু আরও অধিক সম্প্রসারণ প্রয়োজন, দেশের চাহিদার প্রেক্ষিতে, যেহেতু অবকাঠামো বৃদ্ধি পেয়েছে, এখন সম্প্রসারণ সময়ের ব্যাপার। চৌধুরী আলী কাওসার, সাহানা আখতার রহমান, মিজানুর রহমান এবং শাহীন আখতার শিশু রোগের বিভিন্ন শাখায় একেকজন দক্ষ শিক্ষক ও গবেষক। শিশুরোগ বিভাগের মর্নিং সেশন সত্যিই একটা উপভোগ্য এবং চমকপ্রদ শিক্ষা সেমিনার। নিজ নিজ উইংকে শক্তিশালী করার জন্য তারা সবাই নিবেদিত। যে চারজনের কথা আমি এখানে বললাম তারা সবাই চতুর্মুখী গুণে গুণান্বিত।

শিশু গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির অধ্যাপক এএসএম বজলুল করিম এবং শিশু অঙ্কোলজির অধ্যাপক আফিকুল ইসলাম এবং অধ্যাপক চৌধুরী ইয়াকুব জামাল তাদের নিজস্ব বিভাগগুলোকে যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করছেন। শিশু অঙ্কোলজির বিভাগের সঙ্গে বিদেশি সহযোগিতাও প্রশংসার দাবি রাখে। কৃতিত্ব অধ্যাপক আফিক এবং অধ্যাপক ইয়াকুব জামালের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক প্রাপ্ত অধ্যাপক একেএম খোরশেদ আলম অত্যন্ত মেধাবী চিকিৎসক ও শিক্ষক হলেও শারীরিক অসুস্থতার জন্য তিনি যতটুকু শ্রম দেওয়ার কথা ঠিক ততটুকু দিতে না পারলেও অধ্যাপক নূরুদ্দিন বিভাগের হাল ধরে আছেন। ডা. আইয়ূব আল মামুনরা যদি অক্লান্ত পরিশ্রম করে হেপাটোলজি বিভাগকে নূরুদ্দীনের নেতৃত্বে গড়ে তুলতে চান, তাহলে এটা সম্ভব বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

অর্থোপেডিকস বিভাগে অধ্যাপক নকুল দত্তের নেত্বত্বে যে ১৫ জন শিক্ষক আছেন, তারা সবাই যদি নিবেদিতপ্রাণ হয়ে জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থাটা চালু রাখেন তবে তা কাজের কাজ বলে বিবেচিত হবে। OT সহ আমি ইমার্জেন্সি খুলে দিয়ে এসেছি, সেটার মাধ্যমে সেবা দিয়ে পঙ্গু হাসপাতালের চাপ অনেকটা লাঘব করতে পারেন এবং যা সম্ভব। এটা সম্পূর্ণভাবে চিকিৎসকদের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। জরুরি অর্থোপেডিক সেবা চালু করার পেছনে একটাই উদ্দেশ্য ছিল যেন আমার রেসিডেন্টগুলো ভালো সার্জন হিসেবে বের হন। এ জন্য দরকার ১৫ জন বিশেষজ্ঞ তাদের কাছে আসা জরুরি রোগীগুলোকে হাসপাতালে রেফার করে প্রাইভেট চিকিৎসার চেয়েও যেন ভালো চিকিৎসা দেন, যাতে তারা সুস্থ হয়ে ফিরে আরও রোগী রেফার করবেন।

ইউরোলজি বিভাগের তরুণ ও পুরনো চিকিৎসকদের যে টিম কাজ করছে তাদের দক্ষতা ও শৈল্য শিল্প আন্তর্জাতিক মানের। কিডনি ট্রান্সপ্লান্টে তাদের পারদর্শিতা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। আমার অনুরোধ থাকবে তারা যেন অধ্যাপক এম এ সালামের সার্জিক্যাল দক্ষতা ও জ্ঞান রেসিডেন্টদের কাজে লাগানোর জন্য তাকে অতিথি ফ্যাকাল্টি হিসেবে আমন্ত্রণ জানান। এটা অনস্বীকার্য তিনি বর্তমানে দেশের সেরা ইউরোলজিস্টদের একজন। অ্যানেসথেসিয়াকে অগ্রাধিকার দিয়ে জাতীয় পর্যায়ে রাষ্ট্রের চাহিদা মেটানোর জন্য বিশেষজ্ঞ অ্যানেসথেসিস্ট তৈরির যে প্রক্রিয়াটা বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করে দিয়েছে তার ফলশ্রুতিতে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশের নূ্যনতম চাহিদা পূরণ হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপকদের একটা গ্রুপ, যারা আমার ছাত্রতুল্য তারা সবাই এত একাগ্রতা নিয়ে কাজ করছেন, আমি আশাবাদী অদূর ভবিষ্যতে কোনো সার্জন অ্যানেসথেটিস্ট নিয়ে কোনো অভিযোগ করবেন না। আমি এই বিভাগের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করি। সার্জারি বিভাগের সার্জনদের দক্ষতা নিয়ে (দুই-একজন ব্যতীত) কারও কোনো প্রশ্ন নেই। অধ্যাপকদের মধ্যে পাঁচজন এতই দক্ষ যে, তারা পঞ্চপাণ্ডবের সঙ্গে তুলনীয়। তাদের সার্ভিসটা যদি জুনিয়রদের সঙ্গে নিয়ে সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত হয় তাহলেই সম্ভব নতুনত্ব দেওয়া। এ প্রসঙ্গে দিলি্লর অলইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সের ডা. বেনু গোপাল সম্বন্ধে প্রচলিত একটি বাক্য 'বেনু গোপাল কখন আসে কখন যায় কেউ জানে না' অর্থাৎ তিনি সকাল ৮টার আগে আসেন এবং রাত ৮টার পর হাসপাতাল থেকে বের হন। বেসিক সায়েন্সের প্রতিটি বিভাগে দুই-একজন ব্যতীত সবাই অত্যন্ত আন্তরিক, নিয়মানুবর্তী। তাদের দক্ষতাও প্রশ্নাতীত। এনাটমির অধ্যাপক মানজারে শামীম ভাইকে ডা. বেনু গোপালের সঙ্গেই তুলনা করা যায়। রকফেলার ফাউন্ডেশনের সহায়তায় পাবলিক হেলথ এবং ইনফরমোটকস বিভাগ অত্যন্ত সুন্দরভাবে গবেষণার কাজে সহায়তা দিচ্ছেন। লন্ডন থেকে চাকরি ছেড়ে দেশে এসে ডা. সৈয়দ শরীফুল ইসলাম, যেভাবে এই বিভাগে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, অচিরেই এই বিভাগটি দেশে পাবলিক হেলথের নেতৃত্ব দিতে পারবে। রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম অধ্যাপক নজরুল ভাইয়ের নেতৃত্বে প্রোভিসি রুহুল আমিন মিঞার সহযোগিতায় যেভাবে এগোচ্ছে, আমি নিশ্চিত এটা সত্যিকার বিশেষজ্ঞ তৈরির সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখবে।

এ পর্যন্ত আমি যাদের কথা বললাম তাদের প্রত্যেকেই স্বপ্ন দেখতে পারেন এবং তা বাস্তবায়নের ক্ষমতা রাখেন। স্বপ্নই জাতিকে উন্নীত করে। দেশকে আমি কী দিতে পারি? অন্যান্য দেশের মধ্যে আমার দেশকে সম্মান দিতে পারি। আমার ভাই-বোনের মুখে হাসি ফোটাতে পারি। শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং শিক্ষা ও সুস্বাস্থ্য ব্যবস্থার মধ্যে তা সম্ভব। আত্মসম্মান অর্জনের ক্ষেত্রে শিক্ষা হলো প্রধান। তবে এ শিক্ষা হওয়া উচিত সুশিক্ষা। কুশিক্ষা বা বাণিজ্যিক শিক্ষা সমাজকে কিছুই দিতে পারে না। মনে রাখা উচিত, সুস্বাস্থ্য সেবার ব্যাপ্তি ও একটি দেশের মান উন্নয়নের সূচক। যাদের আমি ত্রিরত্ন, চতুরঙ্গ, পঞ্চপাণ্ডব এবং চতুর্মুখী গুণে গুণান্বিত বললাম, তাদের সবাই যদি সব কিছু ছেড়ে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু শিক্ষকতা ও গবেষণায় আত্মনিয়োগ করেন, তাহলে এ বিশ্ববিদ্যালয় অচিরেই বিশ্বভুবনে তার আসন করে নেবে। দরকার প্রয়োজনীয় ফান্ড। এই ফান্ড শুধু ওষুধ কোম্পানিগুলো, যথেচ্ছা খরচ না করে গবেষণার কাজে দিলেই তা সম্ভব। এখানে সরকারের নূ্যনতম সুবিধাদিই যথেষ্ট। ওষুধ কোম্পানিগুলো বিদেশে যেভাবে গবেষণার কাজে অর্থ ব্যয় করেন, ঠিক সেভাবে এদেশে ব্যয় করলে, গবেষকদের আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকেই আমন্ত্রিত অতিথির মর্যাদায় ব্যয় নির্বাহ করা যাবে। তাদের কোনো ওষুধ কোম্পানির সহায়তায় সেমিনার বা সিম্পোজিয়ামে যেতে হবে না। পূর্বের সোভিয়েত ইউনিয়নে যেখানে শুধু আমাকে এমএস এবং পিএইচডি করার জন্য প্রায় সাড়ে তিন বছর অধ্যয়ন করতে হয়েছিল, যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টারে শ্রুতিবিদ্যা এবং বধিরতার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা ও পুনর্বাসন নিয়ে এমএসসি করার জন্য প্রায় দেড় বছর লেখাপড়া করতে হয়েছিল, জার্মান ফেলোশিপে ছয় মাস মধ্যকর্ণের ওপর জার্মানির টিউবিনগেন পড়াশোনার জন্য ব্যস্ত থাকতে হয়েছিল এবং বিদেশি নামিদামি মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল দেখার সুযোগ হয়েছিল এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও প্রশাসনিক কাজ চালিয়ে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলাম, যে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান আরও উঁচুতে নিতে হলে, আমাদের এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নন-প্রাকটিসিং হতে হবে। এবং ভালো ডাক্তার তৈরির জন্য রেসিডেন্সি ট্রেনিং প্রোগ্রাম চালু করতে হবে। রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম চালু হয়েছে। প্রথম ব্যাচ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বেরও হয়ে গেছেন। গত ২ বছরে কীভাবে নন-প্রাকটিসিং বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে সিনিয়র শিক্ষকদের সহায়তায় একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।

নন-প্রাকটিসিং হলে কিছু কিছু ভালো চিকিৎসক চাকরি ছেড়ে দিতে পারেন। তবে এ ব্যাপারে কিং জর্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রবি কান্তের মতামত হলো ‘Initially there will be loss but finally there will be gain’। ভারতে যে কয়টি স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং সেবা প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছেছে, তার সবই নন-প্রাকটিসিং যেমন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স, পি জি আই চণ্ডীগড়। এমন কি, টাটা মেমোরিয়াল ক্যান্সার হাসপাতালেও যে সব বিশেষজ্ঞ চাকরি করেন, তারা প্রাইভেট প্রাকটিস করতে পারেন না। আমি আশা করব, বর্তমান প্রশাসন তৈরি করা নন-প্রাকটিসিং কাঠামো, পরিবর্তিত, পরিবর্ধিত বা পরিমার্জিত করে বাস্তবায়ন করবেন এবং সরকার নতুন যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছেন তা শুরুতেই নন-প্রাকটিসিং হলে এ দেশে চিকিৎসার গুণগত মানের ব্যাপক উন্নতি হবে। পাঠক নিশ্চয়ই জানেন, বিকল্প হিসেবে আমরা বঙ্গবন্ধুতে Evening professorial consultancyএবং অপারেশন চালু করেছি তা পরিপূর্ণভাবে সার্থক হয়েছে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত
নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা
বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা
যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক
বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে সোনাক্ষী
বিতর্কে সোনাক্ষী

শোবিজ

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা