শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৫

ভোট জালিয়াতি কেন হয় কীভাবে হয়

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভোট জালিয়াতি কেন হয় কীভাবে হয়

ভোট এক জটিল বিষয়। কবি নজরুল একবার ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। সময়টা পুরো মনে নেই। আনুমানিক ১৯২৬ থেকে ৩০ সালের দিকের ঘটনা। কিন্তু একজন জমিদারের বিরুদ্ধে ভোট করে কবি কাঁপিয়ে দিলেন ফরিদপুর। হারলেন অতি অল্প ভোটে। এ পরাজয়ের পর বিদ্রোহী কবি আর ভোটমুখী হননি। আমার আরেক প্রিয় কবি নির্মলেন্দু গুণও ভোট করেন একবার। তার মার্কা ছিল কুমির। কুমির নিয়ে কবি নেত্রকোনার নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়ান। ঢাকা থেকে কবিভক্তরা নেত্রকোনা যান দলেবলে। আমারও যাওয়ার কথা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যাওয়া হয়নি। তার পরও নেত্রকোনায় ভোট উৎসবের শেষ ছিল না। হুমায়ূন আহমেদ গিয়ে এ উৎসব আরও জমিয়ে দেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোটাররা কথা রাখেননি। তারা আওয়ামী লীগ, বিএনপি প্রার্থীর বাইরে যাননি। কথা দিলেও তারা ভোট দেননি কবি নির্মলেন্দু গুণকে। লেখক, সাহিত্যিকদের ভোটের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। ভোটের হিসাব-নিকাশটাই অন্য রকম। সৃষ্টিশীল মানুষরা এত হিসাবি নন। রাজনীতির মারপ্যাঁচও তারা ধরতে পারেন না। যে কারণে রাজনীতিতে গিয়ে বিপদে পড়েন। ভোট হলো পার্টি ক্যাডারদের জন্য। জিয়াউর রহমানের আমলে দেশে একবার 'হ্যাঁ-না' ভোট হয়েছিল। আমাদের স্কুলপড়ুয়া বন্ধুরা পরদিন এসে গল্প শোনাল কে কত শত ভোট দিয়েছে। আসলে ভোট দেওয়া নয়, সিল মারা। ভোটাররা কেন্দ্রে যাননি। প্রিসাইডিং অফিসাররা বসে থাকতে পারেন না। তিনি স্কুলপড়ুয়া ছেলেদের ডেকে সিল মেরে বাক্স ভরিয়েছেন।

ভোট জালিয়াতি আরও অনেক দেখেছি। পেশাগত কারণে অনেক কিছু প্রত্যক্ষ করেছি। একবার কুমিল্লার এক কেন্দ্রে দেখলাম বিশাল লাইন। দাঁড়িয়ে আছেন ভোটাররা। রাস্তায় সেনা টহল। পুলিশসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন বসে আছেন। ভিতরে গিয়ে দেখি পোলিং এজেন্ট আর প্রিসাইডিং অফিসার মিলেঝিলে সিল মারছেন। পরে আবিষ্কার করলাম, বাইরের লাইনে থাকা মানুষগুলো তাদের সমর্থক। কোনো সমস্যা নেই। সাধারণ মানুষের পক্ষে কোনো কিছু বোঝা সম্ভব নয়। ভোট নিয়ে আরেক অভিজ্ঞতা কাদের সিদ্দিকীর আওয়ামী লীগ ছেড়ে উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার সময়কার। আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এমপিরা সখীপুর গিয়ে অবস্থান নেন। ডাকসাইটে এমপিরা দায়িত্ব নেন বিভিন্ন কেন্দ্রের। প্রিসাইডিং অফিসার রাতেই ম্যানেজ। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা পেলেন নগদনারায়ণ। মাঝরাতেই ১০ থেকে ২০ শতাংশ ভোট পড়ে বাক্সে। কাদের সিদ্দিকীর কাছে অভিযোগ আসে দিনের বেলায়। অভিযোগ কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাররা ফিরে আসেন। কারণ তাদের ভোট অন্যজন দিয়ে দিয়েছেন। তারা জানতে পারলেন না, দিনে নয়, সেই ভোটারদের ভোট রাতেই শেষ। কেউ কিছু ধরতে পারলেন না।

ভোটের আরেক ইতিহাস ২০০১ সালে। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে হামলা ভোটের দুই দিন আগেই শুরু। পুলিশ প্রশাসন নগদে ম্যানেজ। সর্বশেষ বিদায়ী সরকারের প্রতি প্রশাসনের এক চুলও দরদ নেই। রাতের ব্যবধানে তারা চোখ উল্টিয়ে নেয়। আমার থানা নাঙ্গলকোটের পুলিশের এক দারোগার দাপট দেখেছি। তার কাজ ছিল আওয়ামী লীগারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা করা। তিনি লিডার। সঙ্গে শুধু পুলিশ নয়, খোলা অস্ত্র নিয়ে শিবির ও বিএনপি ক্যাডাররা। ভোটের আগেই কেন্দ্রছাড়া আওয়ামী লীগের কর্মীরা। ঘোড়াময়দান নামের এক কেন্দ্রে বিএনপি পায় ৬ হাজার ৬০০ ভোট আর আওয়ামী লীগ ১২ ভোট। এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আওয়ামী লীগ সমর্থক সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অনেক এলাকায় হামলা হয়নি। তবে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই। আপনার ভোট আমরা পেয়ে গেছি। ধানের শীষের প্রতি আপনাদের ভালোবাসায় আমরা মুগ্ধ। কেন্দ্রে কষ্ট করে কেন যাবেন? আপনাদের এ ভালোবাসার কথা মনে থাকবে। ভোটের পর দিন শান্তিতে ছিলেন না আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। তাদের বাড়িঘর লুট হয়েছিল। ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে খোলা হয়েছিল লঙ্গরখানা। বরিশাল, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট থেকে পালিয়ে নিরীহ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন কোটালীপাড়ার স্কুলঘরগুলোয়। সেখানেও লঙ্গরখানা খোলা হয়।

ভোটের সর্বনাশ আর গণতন্ত্রের হার যুগে যুগে হয়েছে। এখনো হচ্ছে। আমরা এই রাহু থেকে মুক্ত হতে পারছি না। কবে মুক্ত হব তা-ও জানি না। ভালো কিছুর আশা করি সবসময়। এবারও আশা করেছিলাম। কিন্তু আমি ঢাকা সিটি করপোরেশনের ভোটার নই। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের ভোটার। আমার স্ত্রী ঢাকার ভোটার। সিটি নির্বাচনে তার সঙ্গে গেলাম উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের হাইস্কুল কেন্দ্রে। তিনি ভোটার। পাশে আমি পর্যবেক্ষক (কার্ড ছিল নির্বাচন কমিশনের)। তার পরও ভিতরে থাকলাম না। তাকে কেন্দ্রের ভিতরে পাঠিয়ে স্কুল গেটের কাছে দাঁড়ালাম। সাধারণ ভোটাররা আমার কাছে এসে টুকটাক গল্প করছেন। বিএনপির দুই সমর্থকের সঙ্গে কথা হলো। একজন বললেন, ভাই দেখুন চারদিকে শুধু আওয়ামী লীগের লোক ব্যাজ পরে ঘুরছে। বিএনপির পোলিং এজেন্ট নেই। বিএনপির লোকজন দাঁড়াতে পারছে না। বিএনপির আরেক নারী সমর্থক বললেন, বাস মার্কায় ভোট দিলাম। কিন্তু মন ভালো নেই বিএনপির কর্মীরা নেই বলে। আমি জানতে চাইলাম, সমস্যা কোথায়? তারা কোথায়? তিনি বললেন, সমস্যা রাত থেকেই। পোলিং এজেন্টদের হুমকি দিয়ে আসতে দেওয়া হয়নি। তাকে বললাম, সকালে দলে বলে এলেই হতো। অনেক মিডিয়া আছে এখানে। টেলিভিশনগুলোর লাইভ ক্যামেরা নিয়ে রিপোর্টাররা ঘুরছেন। তারা দুই পক্ষের তর্কাতর্কি দেখতে চান। অভিযোগ শুনতে চান। কেন্দ্রে সাহস করে এলেই ভালো হতো। ভদ্রমহিলা আর কথা বাড়ালেন না। বিপক্ষের লোকজনকে হুমকি আমাদের দেশে পুরনো সংস্কৃতি। কেন্দ্রে আসতে বাধা দেওয়া আগেও দেখেছি। কিন্তু বিপক্ষের লোকজন সবসময় সতর্ক থাকেন। তারা কেন্দ্র পাহারা দেন। নেতা-কর্মীরা কষ্ট করে মাঠ ধরে রাখেন। ঝুঁকি নেন। কিন্তু এবার তা দেখিনি। বিএনপির কর্মীরা ঝুঁকি নেননি। হুমকির কাছে মাথা নত করেছেন। কারণটা কী?

আমার মনে হচ্ছে, সহিংস রাজনীতিই বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়েছে। বিএনপি আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টি নয়। গণমানুষের সঙ্গে দলটির সম্পর্ক আছে। বর্জনের পরও তিন সিটির ফলাফলে তা-ই মনে হচ্ছে। তিন মাসের সহিংস রাজনীতির কারণে বিএনপির ঢাকা ও চট্টগ্রামের নেতা-কর্মীদের বড় অংশ এখন ফেরারি। মাঠের কর্মীরা সক্রিয় ছিলেন না এ নির্বাচনে। ছাত্রদলের নব্বইয়ের এক ডাকসাইটে নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল গতকাল। বললেন, ভাই বড় কষ্ট পেয়েছি ম্যাডামের গাড়িতে হামলা দেখে। কিন্তু তার পরও যাইনি। কারণ আমাদের মূল্যায়ন নেই। বেগম খালেদা জিয়া ভোটের প্রচারণায় বের হবেন এ খবর গোপন রাখা হয়েছিল। এ খবর গোপন থাকবে কেন? তিনি গণমানুষের নেত্রী। রাজপথে অতীতেও মাঠে ছিলেন। নেতা-কর্মীদের জানানো হলে রাস্তায় রাস্তায় তারা অবস্থান নিতেন। সাধারণ মানুষও উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করত। মানুষের ভিড় থাকলে হামলাকারীরাও আসতে সাহস পেত না। অথচ ব্যক্তিগত স্টাফ সব গোপন রেখেছেন। এই দলের সিদ্ধান্ত কারা নেন, কে নেন, কীভাবে নেন কিছুই জানি না। এই নেতা আরও দুঃখ করে বললেন, আশির দশকের ছাত্রদল নেতাদের কোনো মূল্যায়ন নেই। আমি জানতে চাই, ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন আছে কি? তিনি বললেন, মোটেও না। আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর দিন শোক জানাতে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভিতরে ঢুকতে দিলেন না কর্মচারীরা। অথচ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সবাই ভিতরে ছিলেন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল্লাহ আল নোমানসহ কোনো নেতাকে জানানো হয়নি বাইরে প্রধানমন্ত্রী দাঁড়িয়ে আছেন। সেই নেতারা পরে দুঃখ করেছেন এই দলে কী হয় কিছুই জানি না।

সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়েও বিএনপিতে নানামুখী বক্তব্য আছে। অনেকে বললেন, তিন মাসের সহিংস রাজনীতির বদনাম থেকে বের হওয়ার জন্যই বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া। জেতার জন্য অংশ নেয়নি। বিএনপি নেতা-কর্মীদের বড় অংশ এখন কারাগারে। সাবেক কাউন্সিলররা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এবার নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছিলেন তাদেরও কাজ করতে দেওয়া হয়নি। গত এক বছরের আন্দোলনে মহানগর কমিটির ব্যর্থতা ছিল। বিশেষ করে ঢাকা সিটির নেতাদের আন্দোলনে দেখা যায়নি। সাহস করে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী নেতারা সিটি নির্বাচন নিয়ে ব্যাপকভাবে মাঠে নামেননি। তাদের মধ্যে নানামুখী সংশয় ছিল। এমনকি প্রার্থী হিসেবে মির্জা আব্বাসকে মাঠে পাননি কর্মীরা। আবদুল আউয়াল মিন্টু জনপ্রিয় প্রার্থী ছিলেন। তার ছেলের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। চট্টগ্রামে জনপ্রিয় প্রার্থী ছিলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী অথবা আবদুল্লাহ আল নোমান। তারা ভোটে যাননি। আমাদের দেশে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকলে মানুষের কাছে অপ্রিয় হতে হয়। মনজুর আলম গত পাঁচ বছর মেয়র ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করতে পারেননি সরকারের অসহযোগিতায়। জলাবদ্ধতা দূর করার ক্ষেত্রে তার ব্যর্থতা ছিল। এত সমস্যার পরও সাধারণ ভোটাররা বিএনপির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল, যার প্রমাণ ভোটের দুপুর ১২টা পর্যন্ত ফলাফল।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এক বন্ধু ফোনে বললেন, তাবিথ আউয়ালের ভোট দেখেছেন? দুপুর ১২টার আগে এত ভোট? বিএনপি ভোট বর্জন না করলে তার সম্ভাবনা ছিল। তিনি ভালো করতে পারতেন। আর প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে বিএনপির কর্মীরা শক্ত অবস্থান নিলে কথাই ছিল না। ভোট নিয়ে এদিক-ওদিক করা সম্ভব হতো না। অতীতেও ক্ষমতাসীনদের হারিয়ে বিরোধী দলের জয়ের অনেক দৃষ্টান্ত আছে। এবারও স্বাভাবিক রাজনীতি থাকলে বিএনপি আরও ভালো করত। আমি বন্ধুকে বললাম, আপনার সঙ্গে একমত। বিএনপির এখনো সমর্থক আছে, কিন্তু নেতা নেই। বিএনপি কারা চালান, কীভাবে চালান এ প্রশ্ন এখন মাঠের কর্মীদের। তার পরও আমি মনে করি বিএনপির হারানোর কিছু নেই। তারা সুস্থধারার রাজনীতিতে ফিরে এসেছে। এই ভোটে বাড়ি ফিরেছেন অনেক নেতা-কর্মী। কয়েক মাসের আন্দোলনের পর নতুন করে পথচলার একটা রাস্তার দরকার ছিল। বিএনপি সে রাস্তা ফিরে পেয়েছে সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে। বর্জন না করে ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করলে হয়তো বড় চমকও থাকত। সেই চমক আর দেখা হলো না। তাই আপাতত শুধুই অপেক্ষা।

পাদটীকা : এক লোক ভোটে দাঁড়িয়েছেন। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। সারা দিন বাড়ি বাড়ি হেঁটে কেবলই ভোটের প্রচারণা। মাঝরাতে একদিন বাড়ি পৌঁছে দেখেন ঘরের দরজায় বউ দাঁড়িয়ে। সারা দিনের ক্লান্তিতে প্রার্থীর অবস্থা চরম খারাপ। এর মধ্যে যোগ হয়েছে পানির তৃষ্ণা। বউকে বললেন, এক গ্লাস পানি দেন মা। গিনি্ন খেপলেন। বললেন, মিনসের হয়েছে কী ভোটে দাঁড়িয়ে? বউকে ডাকছেন মা। প্রার্থী বললেন, তোমার মনে করার কিছু নেই। ভোটে দাঁড়ালে মাথা ঠিক থাকে না। তখন বউকে মা ডাকে। আর ভোটারদের ডাকে বাবা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন