শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৫

ভোট জালিয়াতি কেন হয় কীভাবে হয়

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
ভোট জালিয়াতি কেন হয় কীভাবে হয়

ভোট এক জটিল বিষয়। কবি নজরুল একবার ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। সময়টা পুরো মনে নেই। আনুমানিক ১৯২৬ থেকে ৩০ সালের দিকের ঘটনা। কিন্তু একজন জমিদারের বিরুদ্ধে ভোট করে কবি কাঁপিয়ে দিলেন ফরিদপুর। হারলেন অতি অল্প ভোটে। এ পরাজয়ের পর বিদ্রোহী কবি আর ভোটমুখী হননি। আমার আরেক প্রিয় কবি নির্মলেন্দু গুণও ভোট করেন একবার। তার মার্কা ছিল কুমির। কুমির নিয়ে কবি নেত্রকোনার নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়ান। ঢাকা থেকে কবিভক্তরা নেত্রকোনা যান দলেবলে। আমারও যাওয়ার কথা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যাওয়া হয়নি। তার পরও নেত্রকোনায় ভোট উৎসবের শেষ ছিল না। হুমায়ূন আহমেদ গিয়ে এ উৎসব আরও জমিয়ে দেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোটাররা কথা রাখেননি। তারা আওয়ামী লীগ, বিএনপি প্রার্থীর বাইরে যাননি। কথা দিলেও তারা ভোট দেননি কবি নির্মলেন্দু গুণকে। লেখক, সাহিত্যিকদের ভোটের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। ভোটের হিসাব-নিকাশটাই অন্য রকম। সৃষ্টিশীল মানুষরা এত হিসাবি নন। রাজনীতির মারপ্যাঁচও তারা ধরতে পারেন না। যে কারণে রাজনীতিতে গিয়ে বিপদে পড়েন। ভোট হলো পার্টি ক্যাডারদের জন্য। জিয়াউর রহমানের আমলে দেশে একবার 'হ্যাঁ-না' ভোট হয়েছিল। আমাদের স্কুলপড়ুয়া বন্ধুরা পরদিন এসে গল্প শোনাল কে কত শত ভোট দিয়েছে। আসলে ভোট দেওয়া নয়, সিল মারা। ভোটাররা কেন্দ্রে যাননি। প্রিসাইডিং অফিসাররা বসে থাকতে পারেন না। তিনি স্কুলপড়ুয়া ছেলেদের ডেকে সিল মেরে বাক্স ভরিয়েছেন।

ভোট জালিয়াতি আরও অনেক দেখেছি। পেশাগত কারণে অনেক কিছু প্রত্যক্ষ করেছি। একবার কুমিল্লার এক কেন্দ্রে দেখলাম বিশাল লাইন। দাঁড়িয়ে আছেন ভোটাররা। রাস্তায় সেনা টহল। পুলিশসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন বসে আছেন। ভিতরে গিয়ে দেখি পোলিং এজেন্ট আর প্রিসাইডিং অফিসার মিলেঝিলে সিল মারছেন। পরে আবিষ্কার করলাম, বাইরের লাইনে থাকা মানুষগুলো তাদের সমর্থক। কোনো সমস্যা নেই। সাধারণ মানুষের পক্ষে কোনো কিছু বোঝা সম্ভব নয়। ভোট নিয়ে আরেক অভিজ্ঞতা কাদের সিদ্দিকীর আওয়ামী লীগ ছেড়ে উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার সময়কার। আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এমপিরা সখীপুর গিয়ে অবস্থান নেন। ডাকসাইটে এমপিরা দায়িত্ব নেন বিভিন্ন কেন্দ্রের। প্রিসাইডিং অফিসার রাতেই ম্যানেজ। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা পেলেন নগদনারায়ণ। মাঝরাতেই ১০ থেকে ২০ শতাংশ ভোট পড়ে বাক্সে। কাদের সিদ্দিকীর কাছে অভিযোগ আসে দিনের বেলায়। অভিযোগ কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাররা ফিরে আসেন। কারণ তাদের ভোট অন্যজন দিয়ে দিয়েছেন। তারা জানতে পারলেন না, দিনে নয়, সেই ভোটারদের ভোট রাতেই শেষ। কেউ কিছু ধরতে পারলেন না।

ভোটের আরেক ইতিহাস ২০০১ সালে। সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে হামলা ভোটের দুই দিন আগেই শুরু। পুলিশ প্রশাসন নগদে ম্যানেজ। সর্বশেষ বিদায়ী সরকারের প্রতি প্রশাসনের এক চুলও দরদ নেই। রাতের ব্যবধানে তারা চোখ উল্টিয়ে নেয়। আমার থানা নাঙ্গলকোটের পুলিশের এক দারোগার দাপট দেখেছি। তার কাজ ছিল আওয়ামী লীগারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা করা। তিনি লিডার। সঙ্গে শুধু পুলিশ নয়, খোলা অস্ত্র নিয়ে শিবির ও বিএনপি ক্যাডাররা। ভোটের আগেই কেন্দ্রছাড়া আওয়ামী লীগের কর্মীরা। ঘোড়াময়দান নামের এক কেন্দ্রে বিএনপি পায় ৬ হাজার ৬০০ ভোট আর আওয়ামী লীগ ১২ ভোট। এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আওয়ামী লীগ সমর্থক সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অনেক এলাকায় হামলা হয়নি। তবে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই। আপনার ভোট আমরা পেয়ে গেছি। ধানের শীষের প্রতি আপনাদের ভালোবাসায় আমরা মুগ্ধ। কেন্দ্রে কষ্ট করে কেন যাবেন? আপনাদের এ ভালোবাসার কথা মনে থাকবে। ভোটের পর দিন শান্তিতে ছিলেন না আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। তাদের বাড়িঘর লুট হয়েছিল। ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে খোলা হয়েছিল লঙ্গরখানা। বরিশাল, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট থেকে পালিয়ে নিরীহ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন কোটালীপাড়ার স্কুলঘরগুলোয়। সেখানেও লঙ্গরখানা খোলা হয়।

ভোটের সর্বনাশ আর গণতন্ত্রের হার যুগে যুগে হয়েছে। এখনো হচ্ছে। আমরা এই রাহু থেকে মুক্ত হতে পারছি না। কবে মুক্ত হব তা-ও জানি না। ভালো কিছুর আশা করি সবসময়। এবারও আশা করেছিলাম। কিন্তু আমি ঢাকা সিটি করপোরেশনের ভোটার নই। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের ভোটার। আমার স্ত্রী ঢাকার ভোটার। সিটি নির্বাচনে তার সঙ্গে গেলাম উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের হাইস্কুল কেন্দ্রে। তিনি ভোটার। পাশে আমি পর্যবেক্ষক (কার্ড ছিল নির্বাচন কমিশনের)। তার পরও ভিতরে থাকলাম না। তাকে কেন্দ্রের ভিতরে পাঠিয়ে স্কুল গেটের কাছে দাঁড়ালাম। সাধারণ ভোটাররা আমার কাছে এসে টুকটাক গল্প করছেন। বিএনপির দুই সমর্থকের সঙ্গে কথা হলো। একজন বললেন, ভাই দেখুন চারদিকে শুধু আওয়ামী লীগের লোক ব্যাজ পরে ঘুরছে। বিএনপির পোলিং এজেন্ট নেই। বিএনপির লোকজন দাঁড়াতে পারছে না। বিএনপির আরেক নারী সমর্থক বললেন, বাস মার্কায় ভোট দিলাম। কিন্তু মন ভালো নেই বিএনপির কর্মীরা নেই বলে। আমি জানতে চাইলাম, সমস্যা কোথায়? তারা কোথায়? তিনি বললেন, সমস্যা রাত থেকেই। পোলিং এজেন্টদের হুমকি দিয়ে আসতে দেওয়া হয়নি। তাকে বললাম, সকালে দলে বলে এলেই হতো। অনেক মিডিয়া আছে এখানে। টেলিভিশনগুলোর লাইভ ক্যামেরা নিয়ে রিপোর্টাররা ঘুরছেন। তারা দুই পক্ষের তর্কাতর্কি দেখতে চান। অভিযোগ শুনতে চান। কেন্দ্রে সাহস করে এলেই ভালো হতো। ভদ্রমহিলা আর কথা বাড়ালেন না। বিপক্ষের লোকজনকে হুমকি আমাদের দেশে পুরনো সংস্কৃতি। কেন্দ্রে আসতে বাধা দেওয়া আগেও দেখেছি। কিন্তু বিপক্ষের লোকজন সবসময় সতর্ক থাকেন। তারা কেন্দ্র পাহারা দেন। নেতা-কর্মীরা কষ্ট করে মাঠ ধরে রাখেন। ঝুঁকি নেন। কিন্তু এবার তা দেখিনি। বিএনপির কর্মীরা ঝুঁকি নেননি। হুমকির কাছে মাথা নত করেছেন। কারণটা কী?

আমার মনে হচ্ছে, সহিংস রাজনীতিই বিএনপির সর্বনাশ ঘটিয়েছে। বিএনপি আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টি নয়। গণমানুষের সঙ্গে দলটির সম্পর্ক আছে। বর্জনের পরও তিন সিটির ফলাফলে তা-ই মনে হচ্ছে। তিন মাসের সহিংস রাজনীতির কারণে বিএনপির ঢাকা ও চট্টগ্রামের নেতা-কর্মীদের বড় অংশ এখন ফেরারি। মাঠের কর্মীরা সক্রিয় ছিলেন না এ নির্বাচনে। ছাত্রদলের নব্বইয়ের এক ডাকসাইটে নেতার সঙ্গে কথা হচ্ছিল গতকাল। বললেন, ভাই বড় কষ্ট পেয়েছি ম্যাডামের গাড়িতে হামলা দেখে। কিন্তু তার পরও যাইনি। কারণ আমাদের মূল্যায়ন নেই। বেগম খালেদা জিয়া ভোটের প্রচারণায় বের হবেন এ খবর গোপন রাখা হয়েছিল। এ খবর গোপন থাকবে কেন? তিনি গণমানুষের নেত্রী। রাজপথে অতীতেও মাঠে ছিলেন। নেতা-কর্মীদের জানানো হলে রাস্তায় রাস্তায় তারা অবস্থান নিতেন। সাধারণ মানুষও উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করত। মানুষের ভিড় থাকলে হামলাকারীরাও আসতে সাহস পেত না। অথচ ব্যক্তিগত স্টাফ সব গোপন রেখেছেন। এই দলের সিদ্ধান্ত কারা নেন, কে নেন, কীভাবে নেন কিছুই জানি না। এই নেতা আরও দুঃখ করে বললেন, আশির দশকের ছাত্রদল নেতাদের কোনো মূল্যায়ন নেই। আমি জানতে চাই, ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন আছে কি? তিনি বললেন, মোটেও না। আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর দিন শোক জানাতে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভিতরে ঢুকতে দিলেন না কর্মচারীরা। অথচ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সবাই ভিতরে ছিলেন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল্লাহ আল নোমানসহ কোনো নেতাকে জানানো হয়নি বাইরে প্রধানমন্ত্রী দাঁড়িয়ে আছেন। সেই নেতারা পরে দুঃখ করেছেন এই দলে কী হয় কিছুই জানি না।

সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়েও বিএনপিতে নানামুখী বক্তব্য আছে। অনেকে বললেন, তিন মাসের সহিংস রাজনীতির বদনাম থেকে বের হওয়ার জন্যই বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া। জেতার জন্য অংশ নেয়নি। বিএনপি নেতা-কর্মীদের বড় অংশ এখন কারাগারে। সাবেক কাউন্সিলররা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এবার নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছিলেন তাদেরও কাজ করতে দেওয়া হয়নি। গত এক বছরের আন্দোলনে মহানগর কমিটির ব্যর্থতা ছিল। বিশেষ করে ঢাকা সিটির নেতাদের আন্দোলনে দেখা যায়নি। সাহস করে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী নেতারা সিটি নির্বাচন নিয়ে ব্যাপকভাবে মাঠে নামেননি। তাদের মধ্যে নানামুখী সংশয় ছিল। এমনকি প্রার্থী হিসেবে মির্জা আব্বাসকে মাঠে পাননি কর্মীরা। আবদুল আউয়াল মিন্টু জনপ্রিয় প্রার্থী ছিলেন। তার ছেলের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। চট্টগ্রামে জনপ্রিয় প্রার্থী ছিলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী অথবা আবদুল্লাহ আল নোমান। তারা ভোটে যাননি। আমাদের দেশে পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকলে মানুষের কাছে অপ্রিয় হতে হয়। মনজুর আলম গত পাঁচ বছর মেয়র ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করতে পারেননি সরকারের অসহযোগিতায়। জলাবদ্ধতা দূর করার ক্ষেত্রে তার ব্যর্থতা ছিল। এত সমস্যার পরও সাধারণ ভোটাররা বিএনপির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল, যার প্রমাণ ভোটের দুপুর ১২টা পর্যন্ত ফলাফল।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এক বন্ধু ফোনে বললেন, তাবিথ আউয়ালের ভোট দেখেছেন? দুপুর ১২টার আগে এত ভোট? বিএনপি ভোট বর্জন না করলে তার সম্ভাবনা ছিল। তিনি ভালো করতে পারতেন। আর প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে বিএনপির কর্মীরা শক্ত অবস্থান নিলে কথাই ছিল না। ভোট নিয়ে এদিক-ওদিক করা সম্ভব হতো না। অতীতেও ক্ষমতাসীনদের হারিয়ে বিরোধী দলের জয়ের অনেক দৃষ্টান্ত আছে। এবারও স্বাভাবিক রাজনীতি থাকলে বিএনপি আরও ভালো করত। আমি বন্ধুকে বললাম, আপনার সঙ্গে একমত। বিএনপির এখনো সমর্থক আছে, কিন্তু নেতা নেই। বিএনপি কারা চালান, কীভাবে চালান এ প্রশ্ন এখন মাঠের কর্মীদের। তার পরও আমি মনে করি বিএনপির হারানোর কিছু নেই। তারা সুস্থধারার রাজনীতিতে ফিরে এসেছে। এই ভোটে বাড়ি ফিরেছেন অনেক নেতা-কর্মী। কয়েক মাসের আন্দোলনের পর নতুন করে পথচলার একটা রাস্তার দরকার ছিল। বিএনপি সে রাস্তা ফিরে পেয়েছে সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়ে। বর্জন না করে ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করলে হয়তো বড় চমকও থাকত। সেই চমক আর দেখা হলো না। তাই আপাতত শুধুই অপেক্ষা।

পাদটীকা : এক লোক ভোটে দাঁড়িয়েছেন। নাওয়া নেই, খাওয়া নেই। সারা দিন বাড়ি বাড়ি হেঁটে কেবলই ভোটের প্রচারণা। মাঝরাতে একদিন বাড়ি পৌঁছে দেখেন ঘরের দরজায় বউ দাঁড়িয়ে। সারা দিনের ক্লান্তিতে প্রার্থীর অবস্থা চরম খারাপ। এর মধ্যে যোগ হয়েছে পানির তৃষ্ণা। বউকে বললেন, এক গ্লাস পানি দেন মা। গিনি্ন খেপলেন। বললেন, মিনসের হয়েছে কী ভোটে দাঁড়িয়ে? বউকে ডাকছেন মা। প্রার্থী বললেন, তোমার মনে করার কিছু নেই। ভোটে দাঁড়ালে মাথা ঠিক থাকে না। তখন বউকে মা ডাকে। আর ভোটারদের ডাকে বাবা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে