শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৭, শনিবার, ০২ মে, ২০১৫

শাহেন শাহের কণ্ঠে যখন বানরের শিকল!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
শাহেন শাহের কণ্ঠে যখন বানরের শিকল!

কাহিনীগুলো বেশ পুরনো। কিন্তু কেন জানি মানুষ তা আজও শুনতে চায়। শুনতে চায় তার প্রেম-প্রণয়-নিষ্ঠুরতা এবং অধঃপতনের দম বন্ধ করা নানা মুখরোচক কাহিনী। প্রেমের জন্য তিনি দেবালয় পুড়িয়েছেন। একের পর এক রাজ্য দখল করে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছেন- তবুও প্রেমিকাকে পাননি। তার প্রেমিকা আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। হিন্দি কবি মানিক মোহাম্মদ জায়েসী সেই কাহিনী নিয়ে রচনা করেছেন বিরাট এক মহাকাব্য। নাম-পদুমাবৎ। প্রাচীন যুগের বাংলা কবি আলাউল আবার সেই মহাকাব্য অনুবাদ করে বাংলা সাহিত্যে অমর হয়ে আছেন, সাহিত্যের ছাত্রমাত্রই পদ্মাবতী নামের সেই অপরূপ রাজকন্যার সঙ্গে ক্ষণে ক্ষণে হারিয়ে যান ইতিহাসের সুদীর্ঘ এক পথপরিক্রমায়।   

আমি যে শাহেন শাহের কথা বলছি তার নাম সুলতান আলাউদ্দিন খিলজী। তার মতো সফল, সাহসী, অত্যাচারী এবং খ্যাপাটে সম্রাট ভারতবর্ষে তো নয়ই, তাবৎ দুনিয়ায় দ্বিতীয়জন খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ! আপন চাচা সুলতান জালাল উদ্দিন খিলজীকে হত্যা করে তিনি দিলি্লর সিংহাসনে বসেন ১২৯৬ খ্রিস্টাব্দে। মারা যান ১৩১৬ খ্রিস্টাব্দে। কাগজে-কলমে তিনি কুড়ি বছর রাজত্ব করেন। এর মধ্যে ১৮ বছর শাসন করেন সিংহ বিক্রমে এবং বাকি দুই বছর কার্যত গৃহবন্দী হিসেবে সেনাপতি মালিক কাফুরের অধীন থেকে অমানুষের মতো নিকৃষ্ট কষ্টভোগ করে মৃত্যুবরণ করেন। আজ আমি বলব তার সিংহ বিক্রমের কিছু কাহিনী এবং সবশেষে বলব নির্মম পরিণতির কিছু উপাখ্যান।  

আলাউদ্দিন খিলজী লেখাপড়া জানতেন না। কিন্তু নিয়তির পরম সৌভাগ্যসমূহ তার পায়ের কাছে আছড়ে পড়েছিল বারবার। তিনি যা চাইতেন তাই হয়ে যেত। তামাম হিন্দুস্তান ছিল তার পদানত। এমনকি বিশ্বে ত্রাস সৃষ্টিকারী মোঙ্গলরাও তাকে সমীহ করে চলত। তার সেনাবাহিনী, উজির-নাজির, পাত্রমিত্র, কাজী সবাই ছিল একান্ত আজ্ঞাবহ। সবাই তাকে ভয় করত যমের মতো। সুলতানের সামনে দাঁড়িয়ে ভয়ে পেশাব করে রাজদরবার নোংরা করার মতো অনেক ঘটনা ঘটিয়েছেন বড় বড় মন্ত্রী-আমলা কিংবা সেনাপতি। তার ইচ্ছাই ছিল সব আইনের ভিত্তি। অন্যদিকে তার অনিচ্ছাকেই প্রজারা কিয়ামতের মতো ভয় এবং সমীহ করে চলত। তার অনেক ভালো ভালো কর্ম ছিল। এগুলোর মধ্যে রাজ্যময় মূল্য নিয়ন্ত্রণ নীতি আজও বিশ্ববাসী অবাক বিস্ময়ে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।  

সুলতান মনে করতেন, তিনি যা চাইবেন তাই হবে। নামকাওয়াস্তে ধর্ম-কর্ম পালন করতেন বটে কিন্তু নিজেকে ভাগ্যবিধাতা মনে করে আল্লাহর সঙ্গে শিরক করতেন অহরহ। তার উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং লোভের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছে লাখ লাখ মানুষ। তিনি সেসব দৃশ্য দেখতেন ও উল্লসিত হতেন এবং এ কাজ করতে করতে তিনি এক সময় মানসিক বিকারগ্রস্তে পরিণত হলেন। তার আশপাশের লোকজন যখন বুঝতে পারল যে সুলতান মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন তখন তারা তাকে লোকচক্ষুর অন্তরালে নিয়ে গেল। তার বিশ্বস্ত সেনাপতি মালিক কাফুর সুলতানকে আপন হেফাজতে নিয়ে ইচ্ছেমতো যাচ্ছেতাই করতে আরম্ভ করলেন। সে এক লম্বা কাহিনী, সব বলা না গেলেও কিছু চৌম্বক অংশ তো বলবই। কিন্তু তার আগে বলে নিই চিতোরের মহারানী পদ্মিনীর কাহিনী বাংলায় আমরা যাকে পদ্মাবতী বলে চিনি।   

রানী পদ্মাবতীর স্বামী ছিলেন চিতোরের মহারাজা রাওয়াল রতন সিং। সমসাময়িক দুনিয়ায় পদ্মাবতীর মতো অমন রূপসী আর দ্বিতীয়জন ছিলেন না। রতন সিং স্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য চিতোরে নির্মাণ করেছিলেন সুরক্ষিত দুর্ভেদ্য দুর্গ। তারপরও পদ্মাবতীর রূপের কাহিনী চলে যায় সুলতান আলাউদ্দিন খিলজীর কানে। সময়টা ছিল ১৩০৩ সালের। রতন সিংয়ের দুশমন রাঘব চেতন দিলি্লতে এসে সুলতানের কাছে পদ্মাবতীর অপরূপ রূপের কাহিনী বর্ণনা করলেন। সুলতান প্রেমের আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলেন। তিনি তার সেনাবাহিনীর চৌকস দলকে চিতোর বিজয়ের জন্য পাঠালেন। উদ্দেশ্য যে কোনো মূল্যে পদ্মাবতীকে দিলি্লর হারেমে নিয়ে আসা। সুলতানের বাহিনী চিতোর দুর্গের পাদদেশে গিয়ে বুঝল এই দুর্গ বিজয় অসম্ভব। তারা সুলতানকে চিঠি লিখে সব কিছু জানাল। সুলতান স্বয়ং যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত হলেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খিলজী তার অনন্য সাধারণ সামরিক প্রতিভা দ্বারা বুঝলেন, চিতোর দুর্গ জয় করা অসম্ভব। তিনি কৌশলের আশ্রয় নিলেন। পদ্মাবতীর স্বামী রতন সিংকে খবর পাঠালেন যে তিনি পদ্মাবতীকে ধর্মের বোন বানাতে চান। তাকে শুধু দূর থেকে একনজর দেখতে চান। তারপর তিনি অবরোধ উঠিয়ে ফিরে যাবেন দিলি্লতে। বিনিময়ে রতন সিংয়ের রাজ্য জীবনে কোনো দিন আক্রমণ করবেন না। রাজপুতরা সবাই সুলতানের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় বসল, কোনো রাজপুত রমণীকে পরপুরুষের সামনে প্রদর্শন রীতিমতো অবমাননাকর। শান্তির স্বার্থে নেতারা অনেক ভেবেচিন্তে বিকল্প এক উপায় বের করলেন। সিদ্ধান্ত হলো সুলতানকে চিতোর দুর্গে আমন্ত্রণ জানানো হবে। একটি কামরার মধ্যে স্থাপন করা হবে বৃহদাকার আয়না। পদ্মাবতী পাশের কামরাতে বসবেন এবং সুলতান অন্য কামরায় স্থাপিত আয়নায় পদ্মাবতীর ছবি দেখবেন।

নির্ধারিত দিনে বিশ্বস্ত কয়েকজন দেহরক্ষী নিয়ে সুলতান আলাউদ্দিন খিলজী চিতোর দুর্গে প্রবেশ করলেন। রানী পদ্মাবতীর প্রতিবিম্ব আয়নায় দেখার পর তিনি আরও অস্থিরতা অনুভব করলেন। যে কোনো মূল্যে পদ্মাবতীকে পাওয়ার জন্য তিনি প্রায় উন্মাদ হতে বসলেন। কিন্তু আপন প্রতিভা দ্বারা তিনি মনের বিষ গোপন রাখলেন। প্রাসাদ থেকে বের হওয়ার আগে তিনি রাজা রতন সিংয়ের সঙ্গে কোলাকুলি করলেন এবং ধর্ম ভগ্নিপতি হিসেবে তাকে মহামূল্যবান উপহার সামগ্রী হস্তান্তর করলেন। রাজা সরল বিশ্বাসে সুলতানকে প্রাসাদের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ঘুরে দেখালেন। আর এই সুযোগে সুলতানের সফরসঙ্গী সামরিক গোয়েন্দারা চিতোর দুর্গের কৌশলগত দুর্বল জায়গাগুলো নির্ধারণ করে ফেলল। আবেগে আতিশয্য রতন সিং তার দুর্গের বাইরে এসে কিছুটা পথ সুলতানকে এগিয়ে দিলেন। আর সেই সুযোগে সুলতান তাকে খুন করে বসল এবং সদলবলে চিতোর দুর্গ আক্রমণ করল। 

সুলতানের চৌকস বাহিনী দ্বারা চিতোর দুর্গ বিজিত হলো বটে কিন্তু পদ্মাবতীকে জয় করা সম্ভব হলো না। তিনি প্রাসাদের সব রাজপুত মহিলাকে নিয়ে বিষপানে আত্দহত্যা করলেন। ১৫৪০ সালে মালিক মোহাম্মদ জায়েসী পদুমাবৎ কাব্য রচনা করে ১৩০৩ সালের চিতোর দুর্গের কাহিনীকে ইতিহাসে অমরত্ব দান করেন। পদ্মাবতীর আত্দহনন সুলতানের মনে গভীর রেখাপাত করতে আরম্ভ করে। তিনি আস্তে আস্তে মানসিক বৈকল্যের দিকে এগুতে থাকেন। তার নিত্যকার আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে আমির ওমরাহ প্রজারা সব অস্থির হয়ে পড়ে। কিন্তু ক্ষমতার দাপটে তিনি ছিলেন এতটাই ক্ষমতাধর যে, তার যে কোনো অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে টুঁ-শব্দ তো দূরের কথা- মুখ কালো করার উপায় ছিল না।   

সুলতান যখন যা ইচ্ছে তাই করতেন। অকারণে হাসতেন, আবার অকারণে কাঁদতেন। যাকে ইচ্ছে শাস্তি দিতেন বিনাকারণে। যাকে ইচ্ছে তাকে পুরস্কৃত করতেন। নিম্নস্তরের চাকর-বাকরকে মন্ত্রী-ফন্ত্রী বানিয়ে দিতেন। আবার গোস্বা হলে বড় বড় মন্ত্রীকে মেথর বা আস্তাবলের ঘোড়ার রক্ষক হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করতেন। শেষ বয়সে কেন জানি তার বানরপ্রীতি বেড়ে গেল। বানরের লাফালাফি, ভেংচি কাটা এবং কিচিরমিচির ডাক তার খুবই ভালো লাগত। দিলি্লর কাছাকাছি তার জন্য সংরক্ষিত বনাঞ্চল যেখানে তিনি প্রায়ই মৃগয়াতে যেতেন সেখানে তিনি বানরদের জন্য একটি অভয়ারণ্য গড়ে তোলেন। তিনি প্রায়ই তার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বানরের মতো ভেংচি কাটতে, লাফ দিতে কিংবা কিচিরমিচির শব্দ করতে নির্দেশ দিতেন। যে কর্মকর্তা বানর হওয়ার প্রতিযোগিতায় যত বেশি দক্ষতা দেখাতে পারত তার পদোন্নতি এবং প্রভাব তত বেশি বৃদ্ধি পেত।  

দিলি্লতে যখন এসব ঘটছিল তখন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারানি জীবিত ছিলেন। তার লিখিত ফতওয়া ই জাহানদারী কিংবা তারিখ ই ফিরোজশাহী পড়লে আজও অবাক না হয়ে পারা যায় না। জিয়াউদ্দিন বারানি বলেন, সুলতান তার জীবনের শেষ পাঁচটি বছর পুরোপুরি পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। সারা জীবনের অন্যায়-অবিচার এবং নিষ্ঠুরতার কারণে তিনি শেষ বয়সে এসে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। তার হাতে নিহত লক্ষ মানুষের আত্মা নাকি সুলতানকে ভীষণ জ্বালাতন করত। সারা দিন তিনি বানর নিয়ে খেলতেন এবং রাত হলে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়তেন। সন্ধ্যা হওয়ার আগেই তিনি তার প্রাসাদ হাজার হাজার মোমের আলোতে প্রজ্বলিত করতেন এবং একান্ত আপনজনদের তার সঙ্গে সারা রাত জেগে থাকতে বাধ্য করতেন।

মালিক কাফুর ছিলেন তার প্রধান সেনাপতি এবং হাজার দিনার দিয়ে কেনা দাস। কাফুরের মাধ্যমেই তার জীবনের বড় বড় সব বিজয় অর্জিত হয়। সুলতান তাকে প্রাণের চেয়েও অধিক ভালোবাসতেন। অন্যদিকে কাফুরও সুলতানকে ভালোবাসতেন অত্যধিক। কিন্তু শেষ বয়সে সুলতানের পাগলামিতে তিনিও ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। সুলতান একদিন তাকে নির্দেশ করেন বানর হওয়ার জন্য। প্রকাশ্য রাজদরবারে প্রধান সেনাপতিকে বানরের মতো লম্ফঝম্ফ করতে হয়- ভেংচি কেটে সুলতানকে আনন্দ দিতে হয় এবং কিচিরমিচির শব্দ করে উত্তম বানর হওয়ার জন্য অন্যান্য মনুষ্যরূপী বানরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়। ঘটনার রাতে মালিক কাফুর একটুও ঘুমালেন না। লজ্জা-অপমান এবং ঘৃণায় তার সারা শরীর রিরি করতে লাগল। এ অবস্থায় তিনি সুলতানের পোষা বানরটির কাছে গেলেন। বানরের গলায় বাঁধা স্বর্ণের শিকলটি হাতে তুলে নিলেন। তারপর মুক্ত করে দিলেন ওটিকে।   

এবার অস্ত্রধারী দেহরক্ষীদের নিয়ে ঢুকে গেলেন সুলতানের প্রাসাদে। তাকে নজরবন্দি করলেন এবং তার গলায় পরিয়ে দিলেন বানরের স্বর্ণ শিকল। এরপরের ঘটনা আরও করুণ এবং বর্ণনার অযোগ্য। অত্যাচারী এবং জালেম শাসককে পরবর্তী দুটি বছর বানর হিসেবে জীবিত থাকতে হয়েছিল এবং বানরের মতো উঁচু স্থান থেকে লাফ দিতে গিয়ে মরতে হয়েছিল। 

শুধু কি আলাউদ্দিন খিলজী? না- আরও আছে, ইতিহাসের শত সহস্র জালেম শাসকের করুণ পরিণতির হাজারো মহাকাব্য বিশ্বসাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে কিন্তু সমৃদ্ধ করেনি আমাদের মন ও মানসিকতাকে। মজলুম অবস্থায় আমরা মানুষ হওয়ার স্বপ্ন দেখি কিন্তু মসনদ আমাদের জাহেলিয়াতের সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যায়। আমাদের জুলুম দেখে আজাবের ফেরেশতারা অবাক হয়ে ভাবে- ওরা ওসব শিখল কী করে? আমাদের কুবুদ্ধি দেখে শয়তানরা সব একত্রে গলা মিলিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলে- এখন আমাদের কী হবে? ওদের কারণে তো কিয়ামত তাড়াতাড়ি চলে আসবে- আর কিয়ামত এলে তো আমরা আর বাঁচতে পারব না- আমাদেরও মরতে হবে।   

লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন