শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ মে, ২০১৫

বর্জনই ছিল লক্ষ্য, জয়ী হওয়া নয়

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বর্জনই ছিল লক্ষ্য, জয়ী হওয়া নয়

লি-কুয়ান তার আত্দজীবনীতে বলেছেন, প্রতিদ্বন্দ্বীকে মোকাবিলা করার জন্য রাজনীতির একটা ধারালো অস্ত্র (কৌশল) তিনি সব সময় পকেটে রাখতেন এবং সেটা তিনি নির্দয়ভাবে ব্যবহার করেছেন লক্ষ্য অর্জনের পথে থাকা কাঁটা উপড়ে ফেলার জন্য। সিঙ্গাপুরের দিকে এখন তাকালে বোঝা যায় তার সেই ধারালো অস্ত্রের মূল লক্ষ্য ছিল জনগণের কল্যাণ ও অর্থনৈতিক উন্নতি। প্রায় পাঁচশ বছর আগে মেকিয়েভেলি বলে গেছেন, নীতি-নৈতিকতা এবং সরল সোজা পথ বলে রাজনীতিতে কিছু নেই। রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য সব কিছুই জায়েজ। কিন্তু একবিংশ শতাব্দীর বিস্ময় তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রবাহের সুযোগে গোপন পরিকল্পনা ও কথোপকথন অহরহ ফাঁস হয়ে যাওয়ার কারণে রাজনীতিক ও দলের অনৈতিক কর্মকাণ্ড, ভণ্ডামি ও বহুমুখী আচরণের কথা মানুষ সহজেই ধরে ফেলতে পারে বিধায় মেকিয়েভেলির তত্ত্ব অনুসরণ করে আজকাল সহজে পার পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত তিনটি সিটি কপোরেশনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মেকিয়েভেলির আচরণ প্রথম থেকেই মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে। হঠাৎ করে অপ্রত্যাশিতভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা, তার আগে ৯২ দিনের অবরোধ ও হরতালের নামে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ ও দেড়শ মানুষের জীবনহানি, নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত ও প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়ার ঘোলাটে অবস্থা ইত্যাদি দেখে বোঝা গিয়েছিল প্রধান দুই প্রতিপক্ষের জন্য সিটি নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের চেয়েও বড় লক্ষ্য ছিল এ নির্বাচন ও তার ফলাফলকে ব্যবহার করে নির্বাচন-উত্তর সময়ে কিভাবে জাতীয় রাজনৈতিক খেলার মাঠের হাওয়া নিজেদের পক্ষে আনা যায় বা রাখা যায়। অর্থাৎ এই নির্বাচনটিকে সব পক্ষ ব্যবহার করবে পরবর্তী রাজনৈতিক ছুরি চালানোর উপযুক্ত রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণের ভূমি হিসেবে। সরকারি দলের সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হলে সরকারি দল বলতে পারবে, জনগণ এই নির্বাচনের মাধ্যমে জামায়াত-বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও মানুষ হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে। আর হেরে গেলে বলতে পারবে- বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন যে হতে পারে তা আরও একবার প্রমাণিত হলো। সুতরাং ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করে ভুল করেছে এবং তাই পরবর্তী নির্বাচনের জন্য বিএনপিকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। অন্যদিকে বিএনপির লক্ষ্য ছিল এই নির্বাচনকে ব্যবহার করে কী কৌশলে সরকারকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি মধ্যবর্তী জাতীয় নির্বাচন দিতে বাধ্য করা যায়। সুতরাং বলা যায়, বড় দুই শরিক ওয়ানডে নয়, টেস্ট ম্যাচে জয় লাভের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামে। এই লক্ষ্য অর্জনে জয়-পরাজয় যেটাই হোক না কেন, সেটিকেই বিএনপি কার্ড হিসেবে ব্যবহার করবে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছিল। জয় পেলে বলবে, অবৈধ সরকারকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। তাই এই সরকারকে পদত্যাগ করে এখনই মধ্যবর্তী নির্বাচন দিতে হবে। আর পরাজিত হলে বলবে, ব্যাপক কারচুপির মাধ্যমে সরকারি দলের প্রার্থী জয়লাভ করেছে এবং তাতে প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তৃতীয় পন্থা, অর্থাৎ ভোট শুরু হওয়ার মাত্র তিন ঘণ্টার মাথায় চট্টগ্রামে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে বিএনপি প্রমাণ করল রাজনৈতিক কৌশল উদ্ভাবনে তারা মেকিয়েভেলিকেও হার মানাতে জানেন। একেবারে টোটাল সারপ্রাইজ। কিন্তু এই কৌশল উদ্ভাবনের সেনাপতিরা হয়তো ভুলে গেছেন এটা একবিংশ শতাব্দী। ফলে বিএনপির ভোটাররা ভয়ানকভাবে প্রতারিত হলেন। তাদের ভোটগুলো পূর্ণতা লাভ করার আগে ভ্রূণ অবস্থায় সেটিকে হত্যা করা হলো। যাকে বলে বাধ্যতামূলক গর্ভপাত। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা হতাশ, কিছু বোঝার আগেই বিনা মেঘে বজ্রপাত। এমনিতেই ধাওয়ার ওপর আছে, এখন তো পালানোর জায়গাও পাবে না। রাজশাহী শহরের বিএনপির একজন নামকরা অ্যাক্টিভিস্ট বললেন, কয়েকজন সুবিধাবাদী নেতা এবং কিছু কর্মচারী বেগম জিয়া ও তারেক জিয়াকে শেষ করে দিচ্ছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে বিএনপি একটি বাজে উদাহরণ সৃষ্টি করল এবং সাংঘর্ষিক অবস্থা থেকে উত্তরণের যে একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তা বোধ হয় আবার নেই হয়ে গেল। যে প্রক্রিয়ায় ও পরিস্থিতিতে বিএনপি নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিল তাতে বোঝা যায় এই সিদ্ধান্ত পূর্ব-পরিকল্পিত এবং মেয়র পদে জয়ী হওয়ার থেকেও বৃহত্তর কোনো লক্ষ্য অর্জনের প্রত্যাশায় বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কতকগুলো বিষয়ের ওপর নজর দিলে পূর্ব-পরিকল্পনার ঘটনাটি বোঝা যায়। এক. স্থানীয় নির্বাচন বিধায় অফিসিয়ালি বিএনপি দলগতভাবে বর্জনের সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। ঢাকার জন্য এ সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন অধ্যাপক এমাজউদ্দীনের নেতৃত্বে গঠিত আদর্শ ঢাকা আন্দোলনের নেতারা, যারা ঢাকায় বিএনপির পক্ষে প্রার্থী দিয়েছে। এতে মনে হয়, মেয়র পদে জয়ী হওয়ার একটা সম্ভাবনা মনে মনে পোষণ করতেন বলেই নিজের কৃতিত্ব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য এমাজউদ্দীন হয়তো বর্জনের বিপক্ষে ছিলেন। রাজনীতির মারপ্যাঁচ ও মেকিয়েভেলির তত্ত্বে রাজনীতিকরা যত পারদর্শী হন, ঠিক ততটুকুু আনাড়ি হয়ে থাকেন রাজনৈতিক পণ্ডিতরা। সুতরাং বর্জনের ঘোষণা চট্টগ্রামে মনজুর আলমের দ্বারা করানো হলেও ঢাকায় এমাজউদ্দীনের জন্য অপেক্ষা করেননি বিএনপির শীর্ষ নেতারা। আর ঢাকার প্রার্থী রাজনৈতিক নাবালক তাবিথ আউয়াল এবং মির্জা আব্বাসের প্রঙ্ িঘরের বধূ আব্বাসের স্ত্রী, দুজনই রাজনৈতিক মারপ্যাঁচের হাতের পুতুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন। চার ঘণ্টা সময় হাতে থাকতে নির্বাচনী বিধিমালা অনুসারে কোনো চেষ্টা না করেই এবং অভিযোগের ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার সব প্রক্রিয়াকে উপেক্ষা করে নিজেরা কিছু বোঝার আগেই বলির পাঁঠার মতো ঢাকার দুই মেয়র প্রার্থী কোরবানি হয়ে গেলেন। এর নামই বাংলাদেশের রাজনীতি। দুই. ২৯ এপ্রিল দৈনিক ইত্তেফাকের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- তিন সিটিতে ভোটকেন্দ্র প্রায় ২ হাজার ৭০০। তার মধ্যে গোলযোগ হয়েছে মাত্র ৫৫টি কেন্দ্রে। শতকরা হিসাবে দুই ভাগের কম কেন্দ্রে গোলযোগ হয়েছে। আর সর্বমোট ৬০ লাখ ভোটারের মধ্যে গোলযোগ হওয়া কেন্দ্রগুলোর মোট ভোটারের সংখ্যা প্রায় এক লাখের মতো। এই পরিসংখ্যান অনুসারে গোলযোগ সৃষ্টি হওয়া কেন্দ্র ও তার ভোটারের সংখ্যা মেয়র পদের ফলাফল নির্ণয়ে তেমন কোনো প্রভাব রাখে না। তা ছাড়া অভিযোগের ভিত্তিতে ২৫টি ভোটকেন্দ্রের ভোট গ্রহণ সাময়িক বন্ধ করে দেন এবং তিনটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন। তিন. ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার মাত্র তিন ঘণ্টার মাথায় যেসব অভিযোগ তুলে মনজুর আলম বর্জনের ঘোষণা দিলেন সেগুলো তিনি নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে সম্পূর্ণ নির্বাচন স্থগিত করার দাবি জানাতে পারতেন। স্থগিত করার পূর্ণ ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রতিক্রিয়া দেখার পর মনজুর আলম বর্জনের সিদ্ধান্ত নিলে তার কিছু যৌক্তিকতা থাকত। পাঁচ ঘণ্টা সময় হাতে থাকায় তিনি সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তারপর সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন। পরিকল্পিত ছক অনুসারে হয়তো মনজুর আলমকে কাজ করতে হয়েছে। বিএনপির সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীরা হয়তো ভেবেছেন আরও দুই-তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করলে মনজুর আলম জয়ী হয়ে যেতে পারেন এবং তাহলে বিএনপির কাটা ছক হয়তো আর কাজে লাগবে না। তাই যথেষ্ট সময় থাকতেই বিএনপি বর্জনের ঘোষণা দিয়ে দেয়। চার. চট্টগ্রামে আ জ ম নাছির ও মনজুর আলমের প্রাপ্ত ভোটের যে ব্যবধান তাতে মনজুর আলম নিজে বলেছেন, বর্জন না করলে তিনি বিজয়ী হতেন। তবে শেষ পর্যন্ত মনজুর আলম থাকলে উভয়পক্ষের আরও ভোট পড়ত, প্রদত্ত ভোটের হার বেড়ে যেত, তাতে চূড়ান্ত ফল কি হতো তা সঠিকভাবে বলা না গেলেও মনজুর আলমের বিজয়ী হওয়ার প্রত্যাশার মধ্যে যুক্তি আছে, সেটা সবাইকে মেনে নিতে হবে। মনজুর আলম আরও বলেছেন, নির্বাচনের দিন সকাল থেকে বিএনপির নেতারা ঘর থেকে বের হয়নি, পোলিং এজেন্ট কেন্দ্রে যায়নি। তারপরও কেন্দ্রগুলোতে মনজুরের পক্ষে যেভাবে বিপুলসংখ্যক ভোট পড়েছে সে সম্পর্কে তার নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট ও প্রধান সমন্বয়কারী দুজনের কেউ-ই তাদের চেইন অব কমান্ডের মারফত মনজুরকে সঠিক তথ্য দেয়নি। ফলে মনজুর আলম এক প্রকার প্রতারণার শিকার হয়েছেন। যা তার ছলছল চোখের ভাষায় প্রকাশ পেয়েছে। মনজুর আলম ভোটের দিনই বলে দিয়েছেন, তিনি অপরাজনীতি করতে চান না বলেই রাজনীতি থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন। কথাটি খুবই অর্থবহ ও ইঙ্গিতপূর্ণ। সরল-সোজা মানুষ বলে মনজুর আলমের একটা পরিচিতি আছে। ভবিষ্যতে তিনি আর অপরাজনীতির শিকার হতে চান না। সুতরাং মনজুর আলমের নিজের বিশ্লেষণে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা থাকাসত্ত্বেও বর্জনের ঘোষণা এবং অপরাজনীতি করবেন না বিধায় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানো- এ কথাগুলোতে স্পষ্ট হয় জয়ী হওয়ার জন্য নয়, বর্জন করার জন্যই বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনে বিএনপির একজন প্রভাবশালী নেতা ও একজন কর্মীর মধ্যে ভোট বর্জন সম্পর্কিত পূর্ব-পরিকল্পিনা ও তার পন্থা নিয়ে গোপন ফোনালাপের একটা তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। বিএনপি কেন এমন নাটকীয়ভাবে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিল সে সম্পর্কে বাজারে দুই ধরনের কথা হচ্ছে। প্রথমত. ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল, তাদের ভাষায় ৯২ দিনের কঠোর আন্দোলনের যৌক্তিকতা আছে এবং শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে জাতীয় নির্বাচন করা যাবে না- এ কথাগুলো প্রমাণ করার জন্য তারা আকস্মিকভাবে বর্জনের ঘোষণা দেয়। ইতিমধ্যে বিএনপির প্রভাবশালী সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ নির্বাচন-উত্তর বক্তব্যে বলেছেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয় সেটি প্রমাণিত হলো এ নির্বাচনে।

বাজারে চালু দ্বিতীয় কথাটি একটু বিস্তৃত ও গভীর। অনেকের ধারণা, বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা মনে করেন বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার দ্বারা বিএনপিকে আর ভবিষ্যতে টিকিয়ে রাখা যাবে না। তাই একটার পর একটা কুবুদ্ধি দিয়ে এবং অপরাজনীতির পথে শর্টকাট রাস্তায় ক্ষমতা দখলের প্রলোভন দেখিয়ে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের রাজনীতির শেষকৃত্য সম্পন্ন করা। তারপর দলকে ঢেলে সাজানো এবং বিএনপিকে একটা আধুনিক প্রগতিশীল দল হিসেবে বিশ্ব দরবারে গ্রহণযোগ্য করা। সুতরাং বর্জনের চিন্তা ছিল সুপরিকল্পিত। মাঝপথে বেচারা তাবিথ আউয়াল ও মনজুর আলম আম-ছালা দুটোই হারালেন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন