শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মে, ২০১৫

নির্বাচনে কেউ জেতেনি, হেরেছে গণতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনে কেউ জেতেনি, হেরেছে গণতন্ত্র

তিন মাস ধরে টানা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি- একদিকে পেট্রলবোমা, অপরদিকে ক্রসফায়ার, বন্দুকযুদ্ধ ও গণপিটুনির নামে বিচারবহির্ভূত হত্যা, যে ভীতিজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল, ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন সেই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের একটু ক্ষীণ আশার আলো দেখাতে পেরেছিল। কিন্তু হায়! তা মাত্র কয়েক দিনের জন্যই। ২৮ এপ্রিল নির্বাচনের নামে যে তামাশা অনুষ্ঠিত হলো, তাতে বরং গণতন্ত্রের সামান্যটুকু আশাও মিলিয়ে গেল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ প্রায় সব খবরের কাগজ এবং বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ভোট রিগিং এবং প্রিসাইডিং অফিসার ও পুলিশের উপস্থিতিতে সরকারি দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে গণহারে সিল মারার যে চিত্র দেখা গেল, তাতে আর যাই হোক, একে নির্বাচন বলা যায় না। হ্যাঁ, তামাশাই বটে। তামাশা দেখে অনেক সময় মানুষ কৌতুকবোধ করে, আনন্দ পায়। এই তামাশা নিয়ে তেমন ভাব সৃষ্টি হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। কারণ এ যে বড় নির্মম তামাশা। এর সঙ্গে একটি আদর্শবোধ, মূল্যবোধ এবং সর্বোপরি গণতন্ত্রের অপমৃত্যু ঘটেছিল।

সরকারি দল আওয়ামী লীগ দাবি করছে যে, বিএনপির নির্বাচন বর্জন ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এমন অনুমানের সত্যতা থাকতেও পারে, আবার না-ও পারে। কিন্তু সে যাই হোক, বিএনপির মনে মনে কী ছিল, সেই বিশ্লেষণ দ্বারা কি কেন্দ্র দখল ও গণহারে সিল মারাকে যুক্তিসিদ্ধ করা চলে? তবু সরকারপক্ষীয় কোনো কোনো দলকানা অথবা দলদাস বুদ্ধিজীবী (এখন আওয়ামী বুদ্ধিজীবী ও বিএনপি বুদ্ধিজীবীর বাইরে প্রকৃত নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা খুবই নগণ্য) বলতে চেয়েছেন যে বিএনপির বর্জন সত্ত্বেও তারা যে পরিমাণ ভোট পেয়েছেন, তা নাকি তাদের জন্য আশাপ্রদ সংবাদ হলেও হতে পারত। বস্তুত, যেখানে গণহারে সিল মারাই ছিল একমাত্র ঘটনা, সেখানে আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে কি কোনো বিশ্লেষণ করা চলে? না কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায়? এমনও হতে পারে, যারা কেন্দ্র দখল করে সমানে সিল মেরেছেন, তারাই 'দয়া করে' প্রতিদ্বন্দ্বীকেও কিছু ভোট পাইয়ে দিয়েছেন, যাতে মনে হয় যেন আসলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। এটা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটা কৌশলও বটে।

দ্বিতীয়ত, শুধু বিএনপি নয়, সরকারি দলের বাইরে আরও যে সব দল ছিল, তারাও হয় বর্জন করেছেন অথবা প্রত্যাখ্যান করেছেন। কেউ সকালে, কেউ দুপুরে, কেউ বিকাল ৪টায়। সর্বত্র ব্যাপকভাবে এবং একই প্যাটার্নে যেভাবে রিগিং হয়েছে, তাতে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, রিগিংটাই বরং ছিল পূর্বপরিকল্পিত। বেশ আগে থেকেই ছিল সরকারি দলের একটা মাস্টার প্ল্যান। সেটা নির্বাচন কমিশনেরও জানা ছিল। সেই পরিকল্পনার কিছু কিছু আলামত আগের দিনই ধরা পড়ে গিয়েছিল।

আগের রাত থেকেই ত্রাস সৃষ্টি করা ছিল সেই মাস্টার প্ল্যানেরই অংশ। খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা তারই অংশ ছিল। হ্যাঁ, পেট্রলবোমার কারণে খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছিল। অগ্নিদগ্ধ মানুষ যে ক্ষুব্ধ ছিল, এটা মনে করার কারণ আছে। কিন্তু পরপর তিন দিন তার গাড়িতে যারা আক্রমণ চালিয়েছিল, তারা সেই বিক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ নয়। যারা এই আক্রমণ করেছিল, তাদের ছবি ছাপা হয়েছিল খবরের কাগজে। তারা সবাই ছিলেন ছাত্রলীগের চেনা মুখ। পিস্তলসহ ছবি দেখা গেছে। পুলিশের সামনেই ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছিল। আর নির্বাচন কমিশনও তাই। বরং তারা আক্রান্ত খালেদাকেই নোটিস দিয়েছিল। ২৭ এপ্রিল বিকাল বেলায় কল্যাণপুরে সিপিবি-বাসদের এক পথসভায় স্থানীয় সরকার দলের লোকেরা অকস্মাৎ আক্রমণ করে নারীসহ অনেককে আহত করেছিল। সেদিন সন্ধ্যায় সিপিবির মেয়র প্রার্থী ক্বাফী রতনের তেজগাঁও অফিস ভাঙচুর করেছিল সরকারি দল। উদ্দেশ্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যাতে পরদিন রিগিংয়ের কাজটি ভালোভাবে করা যায়। ২৭ এপ্রিল সিপিবি সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম অভিযোগ করেছিলেন, থানার পুলিশ কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধমক দিচ্ছে, যাতে পোলিং এজেন্ট না দেওয়া হয়। কমরেড সেলিম কয়েকটি থানার নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেছিলেন বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টের ভিত্তিতেই।

অনেকে বলছেন, সকাল বেলায় কেন বর্জন করা হলো। শেষ পর্যন্ত দেখলেই তো হতো। এ প্রসঙ্গে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা বলেছেন, নির্বাচনের শুরুটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তার বক্তব্য থেকে কিছুটা উদ্ধৃত করা যাক, 'অনেক কেন্দ্রে একমাত্র সরকারদলীয় প্রার্থী ছাড়া অন্যদের পোলিং এজেন্ট ছিল না। এ বিষয়ে অভিযোগ হলো, আগের রাতে অনেক পোলিং এজেন্টের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে না আসতে বলা হয়েছে। তারপরও যারা এসেছেন তাদের অনেককে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আবার অনেককে বের করে দেওয়া হয়েছে। পোলিং এজেন্ট ভোট গ্রহণের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ।' এজেন্টের সামনেই বাক্স দেখানোর নিয়ম আছে। এজেন্টরা দেখবেন সেখানে আগের থেকে ব্যালট ঢুকানো হয়েছে কিনা। কিন্তু সেই সব কিছুই হয়নি। ড. শামসুল হুদা আরও বলেছেন, 'এরপর তৃতীয় চোখ হিসেবে ছিলেন সাংবাদিকরা। কিন্তু অনেক স্থানে তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি, অনেকে আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।'

ড. শামসুল হুদা যা বলেছেন, তা আমরা অনেকেই সরাসরি চোখে দেখেছি (অথবা টিভির পর্দায় দেখা গেছে)। এসব দেখেই বামপন্থি দল সিপিবি-বাসদও ঘৃণাভরে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল। সিপিবির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সৈয়দ আবু জাফর আহমদ সংবাদ সম্মেলন ডেকে ২৮ এপ্রিল বিকাল ৪টায় যা বলেছেন, সেটাও প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছেন, 'ভোটকেন্দ্র দখল করে, আগে থেকেই ব্যালট বাক্স ভরে রেখে, সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে জাল ভোটের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। ... ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন একতরফা নির্বাচন, জালিয়াতির উপজেলা নির্বাচনের পর আজকের ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে, এই সরকারের অধীনে কোনো অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচনের নামে জনগণের সঙ্গে তামাশার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকা হয়েছে।' আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে একটা প্রবণতা আছে, বিদেশিরা কী বলে, তা দেখার। এই প্রবণতা জনগণের মধ্যে সম্প্রসারিত হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিক, মিডিয়া, বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার সংস্থা, দূতাবাস কেউই এ নির্বাচনকে ভালো সার্টিফিকেট দিতে পারেনি। আসলে বাস্তব ঘটনা সবার সামনে এত জলজ্যান্তভাবে ছিল যে, ভিন্ন কিছু বলার সুযোগও ছিল না। ২৮ তারিখ ভোট গ্রহণ বা গণহারে সিল মারার প্রক্রিয়া চলাকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট চার চারটি টুইট বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তার মধ্যে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত অথচ সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ছিল যে বার্তাটি তা ছিল 'যে কোনো মূল্যে জিততে চাওয়া আসলে কোনো জয়ই নয়।' বস্তুত, সরকারি দল যে কোনোভাবেই জিততে চেয়েছিল। কেন্দ্র দখল ও গণহারে সিল মারাই ছিল তাদের কৌশল। এভাবে তারা আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে একটা ঘোষণা করিয়ে বিজয়ীর ভাব দেখাতে পারলেও, তারা যে আসলে জেতেনি একথা এখন কে না জানে।

২৮ এপ্রিল তারিখেই মার্কিন দূতাবাস যে বিবৃতি দিয়েছে তা ছিল নিম্নরূপ, 'আজকে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ভোট জালিয়াতি, ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং সহিংসতার যেসব ঘটনা ঘটেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীর কাছ থেকে ব্যাপক ও বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেদন পাওয়া গেছে এবং বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচন বয়কটের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে আমরা হতাশ।' 'ব্যাপক' এবং 'বিশ্বাসযোগ্য' শব্দদ্বয় কিন্তু খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুখপাত্র বলেছেন, 'শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বান সত্ত্বেও ২৮ এপ্রিল ঢাকা-চট্টগ্রামের নির্বাচন যে ভোট রিগিং, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতা দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হয়েছে, এমন বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্ট আছে। ... ভোটারদের গণতান্ত্রিক পছন্দসই ভোট প্রদানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।'

বলাই বাহুল্য, যা ঘটে গেল তার পরিণাম বড় ভয়াবহ। জনপ্রিয়তা হারিয়েও হয়তো সরকার আরও কিছুকাল ক্ষমতায় থাকতে পারবে। বস্তুত, মেয়র নির্বাচন দ্বারা সরকার পরিবর্তিত হতো না। তবু সরকার কেন এমনটা করল? কারণ সরকার কোনোভাবেই পরাজয় স্বীকার করতে রাজি ছিল না। কিন্তু যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারি দলের প্রার্থী পরাজিত হতেন, তাহলেই বরং সরকারের মুখ উজ্জ্বল হতো। কিন্তু না, সেভাবে সরকার ভাবছে না। জয়ী তাদের হতেই হবে, যেমন করেই হোক। সে জয় যে জয় নয়, তা তো আগেই বলেছি। এই নির্বাচন (?) প্রসঙ্গে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) শাখাওয়াত হোসেন যথার্থই বলেছেন, 'কেউ জেতেনি, হেরেছে সবাই।' বিশেষ করে হেরেছে সরকারি দল। ভাবমূর্তি খুইয়েছে। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল সামরিক শাসকদের মতোই একই পথ গ্রহণ করল।

আর এটা করতে গিয়ে তারা যে মাস্তানদের ব্যবহার করেছেন ভোট কেন্দ্র দখলের জন্য, সেই মাস্তানরা যে পরবর্তীতে অন্যকিছু দখলের জন্য সাহসী ও উদ্ধত হয়ে উঠবে, এমন আশঙ্কা অমূলক নয়। সম্পত্তি দখল, জবর দখল, টেন্ডারবাজি, যা এখনো আছে, তা আরও ব্যাপক ও ভয়াবহ হয়ে উঠবে। সরকার যে ফ্রাঙ্কস্টাইনের জন্ম দিল, সেটা কি ভবিষ্যতে কাল হয়ে দেখা দেবে না? এ যে বড় ভয়ঙ্কর খেলা। এ খেলার পরিণতি কোথায় আমরা জানি না। তবে এটুকু বলতে পারি যে, পরিণতি শাসক দলের জন্যও সুখকর হবে না।

এবার যা হয়েছে তা ভোট চুরি নয়, এমনকি ডাকাতি বললেও কম বলা হবে। এর ফলে আমরা হারালাম গণতন্ত্র। দীর্ঘদিনের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণ যেটুকু অধিকার অর্জন করেছিল, তাকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে আবার জনগণকে সংগ্রাম করতে হবে।

হায় গণতন্ত্র! ৪৩ বছরেও জনগণ গণতন্ত্রের স্বাদটুকুও পেল না।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন