শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ মে, ২০১৫

ইয়া জামাতি! ইয়া শিবিরি! কিয়্যা ক্যাইসে হুয়া!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ইয়া জামাতি! ইয়া শিবিরি! কিয়্যা ক্যাইসে হুয়া!

ইদানীংকালে জামায়াত-শিবির নিয়ে দেশবাসীর কৌতূহলের শেষ নেই। শত-সহস্র কৌতূহলের মধ্যে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা কেমন আছেন, কোথায় আছেন এবং কী করছেন তা নিয়ে যেমন আলোচনা করা যায় তেমনি আলোচনা করা যায় শিরোনাম নিয়ে। মূলত আকর্ষণ সৃষ্টির জন্যই শিরোনামের ভাষাটি অমন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমি মূলত আলোচনা করতে চাচ্ছি কেন জামায়াত-শিবিরের হাল বেহাল হয়ে পড়ল!

আমার আজকের লেখার বিষয়বস্তু দেখে দলটির কট্টরপন্থি নেতা-কর্মীরা হয়তো বলতে পারেন আপনি কে? বা আপনি আমাদের সম্পর্কে কতটা জানেন? অথবা কেনইবা আপনি আমাদের ব্যাপারে উপযাজক হয়ে পণ্ডিতি দেখাবেন? যারা এমন প্রশ্ন করবেন তাদের উদ্দেশে আমার বক্তব্য হলো- আমি জামায়াত-শিবিরের সবাইকে রাজাকার-আলবদর বা আলশামস মনে করি না। আওয়ামী লীগের মতো তাদের সমূলে বিনাশ করার নীতিতে বিশ্বাসী নই। অন্যদিকে বিএনপির মতো কেবল স্বার্থের তাগিদে তাদের ব্যবহারের পক্ষপাতী নই। অন্যদিকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সমর্থকদের মতো তাদের কাফের বা মুরতাদ মনে করি না। তরিকাপন্থিদের মতো শত্রু মনে করি না। আবার তাবলিগারদের মতো তাদের বাতেল ফেরকাহর লোক বলে ফতোয়া দিই না। অন্যদিকে দলটির অন্ধ সমর্থকদের মতো তাদের দুনিয়াতে জান্নাতি মেহমান মনে করি না। আমি মনে করি তারা একটি সংঘবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি, যাদের সারা দেশে গড়ে ১০ ভাগ কর্মী-সমর্থক রয়েছে। এই হিসাবে দেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ কম-বেশি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত অথবা দলটিকে সাহায্য ও সমর্থন করে।

১৯৪১ সালের ২৬ আগস্ট লাহোরের ইসলামিয়া পার্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে দলটি বর্তমান সময়ের মতো এতটা মুসিবতে পড়েনি। অন্যদিকে সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে তারা বর্তমান সময়ের মতো এত মজবুত, সুসংগঠিত এবং সবল-সচ্ছলও কোনোকালে ছিল না। তাদের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ আবুল আলা মওদুদী যদি জীবিত থাকতেন তবে নিশ্চয়ই তিনি বাংলাদেশে তার দলটির ব্যাপ্তি দেখে আনন্দিত হতেন। অন্যদিকে বর্তমান দুরবস্থার জন্য ব্যথিত না হয়ে প্রথমত এর কারণ খুঁজতেন। দ্বিতীয়ত, সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতেন।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর নবম পার্লামেন্ট গঠিত হলে যুদ্ধাপরাধের বিচার, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল এবং জামায়াতকে একঘরে করে রাখার কথা শাসক মহলে আলোচিত হলেও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব বুঝে-শুনে ধীরগতিতে এগোনোর পরিকল্পনা নিয়েছিল। কিন্তু একদিনের হঠাৎ একটি ঘটনা রাতারাতি পুরো পরিস্থিতি পাল্টে দেয়। ঘটনার দিন সংসদে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আরও অনেক সংসদ সদস্যের মতো আমিও উপস্থিত ছিলাম। দিনটি ছিল ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ সালের। আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য মাহমুদুস সামাদ চৌধুরী মাগরিবের নামাজের বিরতির পর সংসদে এই মর্মে প্রস্তাব পেশ করেন যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য একটি ট্রাইব্যুনাল গঠিত হোক। জনাব চৌধুরী আমার সারিতেই বসতেন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। প্রস্তাবটি ছিল একটি সাধারণ প্রস্তাব। এটির জন্য কোনো পূর্বপরিকল্পনা বা গ্রাউন্ড ওয়ার্ক ছিল না। নিয়ম মতে- প্রস্তাবক প্রস্তাবটি সংসদে উত্থাপন করবেন এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী প্রথামতো বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেবেন। সেদিন আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। তিনি ওঠে দাঁড়ালেন এবং যথারীতি বিবেচনার আশ্বাস দিয়ে বসে পড়লেন। এরপর ঘটল অপ্রত্যাশিত ঘটনা। ২৫-৩০ জন এমপি প্রথমে দাঁড়িয়ে হৈচৈ শুরু করলেন। তাদের দেখাদেখি সরকারদলীয় সবাই দাঁড়িয়ে গেলেন। (কেবল মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা ছাড়া)। সবার দাবি, আশ্বাস নয়- সিদ্ধান্ত চাই। স্পিকার আবদুল হামিদ প্রতিমন্ত্রীকে দাঁড়িয়ে ট্রাইব্যুনালের ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু বলতে বললেন। বেচারা সবে নতুন মন্ত্রী হয়েছেন- অন্যদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পর্কে তার বক্তব্য কিরূপ হওয়া উচিত সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা না থাকায় তিনি আমতা আমতা করতে লাগলেন এবং পূর্বেকার মতো বললেন- আচ্ছা বিবেচনা করা হবে। হাউস আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ল। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরা পরামর্শ তো দূরের কথা একে অপরের সঙ্গে দৃষ্টি বিনিময়ের সময় পেলেন না। স্পিকার নিজেও খানিকটা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন এবং রুলিং দিলেন- কোনো বিবেচনা নয়। প্রস্তাবটি এখনই পাস হবে। তিনি কণ্ঠভোটে প্রস্তাবটি পাস করার জন্য ফ্লোরে দিলেন আর এক মিনিটের মাথায় বিপুল করতালিতে সেটি পাস হয়ে গেল।

প্রস্তাবক মাহমুদুস সামাদ এমপি আকস্মিক ঘটনায় হতবিহ্বল হয়ে পড়লেন। আমি তার হাত ধরে সান্ত্বনা দিলাম। এরপর আরও অনেকে এসে তাকে সমর্থন জানালেন। এর পরের কাহিনী সবার জানা। সরকার খুবই সতর্কতার সঙ্গে ধীরে ধীরে এগোলো এবং আরও সতর্কতার সঙ্গে কথাবার্তা বলল। এ ঘটনার ১৪ মাসের মাথায় অর্থাৎ ২০১০ সালের মার্চ মাসে ট্রাইব্যুনাল গঠিত হলো। জামায়াতের প্রায় একডজন নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হলো। সরকারের সিনিয়র মন্ত্রীরা বললেন- এটা হবে মূলত প্রতীকী বিচার। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী বিষয়টিকে আরও একটু সহজ করার জন্য বললেন- বিচার তো ওদের হয়েই গেছে। আওয়ামী লীগ যে ক্ষমতায় এসেছে এটাই যুদ্ধাপরাধীদের সবচেয়ে বড় বিচার।

জামায়াত-শিবিরের লোকজন যদি উপরের ঘটনা মূল্যায়ন করেন এবং ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর তাদের দলের শীর্ষ নেতাদের বক্তৃতা, বিবৃতি, টিভি সাক্ষাৎকার ইত্যাদি পর্যালোচনা করেন তাহলে সহজেই মূল্যায়ন করতে পারবেন বর্তমান দুর্ভোগটা কীভাবে শুরু হয়েছিল এবং সেই দুর্ভোগের জন্য তারা নিজেরা কতটা দায়ী কিংবা অন্যরা কতটুকু।

আমার প্রথমেই মনে হয় এই দলের নেতা-কর্মীরা বড়ই আত্দকেন্দ্রিক। তারা নিজের দলের বাইরে অন্য কারও সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, সম্পর্ক তৈরি এবং সম্পর্ক রক্ষার চেষ্টা করে না। তারা এ কথাও চিন্তা করে না যে দেশের অন্যসব মানুষ তাদের সম্পর্কে কীরকম চিন্তাভাবনা করে। অথবা তারা প্রয়োজন মনে করে না যে, তাদের সঙ্গে অন্য রাজনৈতিক মত ও পথের লোকদের শখ্য বা পারিবারিক সম্পর্ক থাকার দরকার রয়েছে। বরং তারা এক ধরনের আত্দতৃপ্তিতে ভোগে। তারা তাদের যাবতীয় কর্মকে শ্রেষ্ঠ ভাবে এবং সব কাজের জন্য দুনিয়ার সাফল্য এবং আখেরাতের কল্যাণ আশা করে। তারা প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করে এবং ওই সব রাজনৈতিক দলের লোকজনকে নিকৃষ্ট মানুষ বলে মনে করে। তারা কেবল কৌশলগত কারণে বা নেহায়েত প্রয়োজনের বশে রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং ক্ষণ গুনতে থাকে কখন তাদের চূড়ান্ত বিজয় আসবে যেদিন তাদের কৌশলগত রাজনৈতিক মিত্ররা নিজেদের মত ও পথের ভুল বুঝতে পারবে এবং দলে দলে জামায়াত-শিবিরে যোগদান করে দুনিয়া এবং আখেরাতের অশেষ নেকি হাসিল করবে। ফলে তাদের সঙ্গে ভিন্ন মতের কারোর বন্ধুত্বপূর্ণ সৌহার্দ্য হয় না।

কথাগুলো বললাম আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে। আওয়ামী লীগের মধ্যে আমি একজন নেতাকেও দেখিনি যার সঙ্গে জামায়াত নেতাদের ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব আছে। আবার বিএনপির মধ্যেও কাউকে দেখিনি যিনি সগর্বে বলবেন ওমুক জামায়াত নেতা আমার বন্ধু। এর বাইরে অন্যান্য ছোট-বড় রাজনৈতিক দলের পরিচিত ও জনপ্রিয় মুখগুলো, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী নেতা, অধ্যাপক, সাংস্কৃতিক কর্মী, এনজিও ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব কিংবা কূটনীতিবিদ বা সাবেক আমলাদের মধ্যে কাউকে দেখিনি যে বুক ফুলিয়ে সামনে জামায়াত-শিবিরের পক্ষে দুকথা বলা তো দূরের কথা গোপনে কারও কাছে সুপারিশ করবে বা করতে সাহস পাবে। ১৯৮০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত জামায়াতের জন্য স্বর্ণ সময় ছিল। সব দরজা তাদের জন্য খোলা ছিল। তারা যেমন কোনো দরজা দিয়ে ঢুকেনি তেমনি নিজেদের দরজা এমনভাবে বন্ধ করে রেখেছিল যাতে কেউ আবার তাদের ঘরে ঢুকে তাদের পবিত্রতা বা সতীত্ব নষ্ট করতে না পারে। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। তারা একা ছিল, একাই রয়ে গেছে। আজ বিএনপি-আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি এবং বাম দলের নেতাদের সঙ্গে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে তার সামান্যতম যদি জামায়াত নেতাদের সঙ্গে থাকত তবে দলটিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে পড়তে হতো না।

জামায়াত-শিবিরের রয়েছে চমৎকার একটি সংগঠন। নেতা-কর্মীদের প্রায় সবাই শিক্ষিত এবং সচ্ছল। কারও কারও শিক্ষা-দীক্ষা এতটাই ঊর্ধ্বস্তরের যে তারা ইচ্ছা করলে প্রচলিত সেক্যুলার রাজনীতির অনেক বড় বড় নেতাকে পড়াতে পারবেন। বিদ্যাবুদ্ধির একটি বড় পরিচয় হলো- বিদ্বান প্রশ্ন করে যুক্তি খোঁজে এবং নিজেদের ত্রুটিগুলো অনুসন্ধান করে। বিদ্বানের প্রজ্ঞা তাকে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা এবং বিপদ-আপদ সম্পর্কে সচেতন রাখে। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে স্বাধীনতার এত বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও কোনো জামায়াত-শিবিরের শিক্ষিত জনেরা মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের দায়কে স্বীকার করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে গেল না? আজ দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ তাদের ভালোভাবে গ্রহণ করছে না- তাদের পরিহার করছে এবং বিরাট একটি অংশ তাদের শত্রু মনে করছে। এ অবস্থায় সংগঠনটি কি ৯০ ভাগ মানুষের মনোভাবকে আমলে নিচ্ছে নাকি ভাবছে সময়ের বিবর্তনে সবাই জামায়াত-শিবিরের ছায়াতলে আশ্রয় নেবে?

বাংলাদেশের প্রচলিত এবং জনপ্রিয় দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলেরই কৌশলগত একাধিক মিত্র রয়েছে। দল দুটো যখন যে অবস্থায় থাকুক না কেন বা যাই করুক না কেন, তাদের কৌশলগত মিত্ররা সব সময় তাদের সমর্থন জানান। এ যাবৎকালে জামায়াত-শিবির না পেরেছে নিজেদের কৌশলগত মিত্র তৈরি করতে কিংবা না পেরেছে কারও কৌশলগত মিত্র হতে। রাজনীতির সূত্র মতে, বিএনপি বা আওয়ামী লীগ কোনো দলের সঙ্গেই ধর্মাশ্রয়ী কোনো দলের স্থায়ী মিত্রতা হতে পারে না। জামায়াত-শিবিরের মিত্র হতে পারে কেবল ইসলামপন্থি দলগুলো, ধর্মীয় গোষ্ঠী, সম্প্রদায় এবং পীর মাশায়েখরা। অথচ অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কারণের জন্য তারা সবার সঙ্গেই বিবাদ-বিসম্বাদ লাগিয়ে রেখেছে। কাদিয়ানিদের কথা না হয় বাদই দিলাম- কিন্তু তরিকাপন্থি পীর মাশায়েখ, আলেম-ওলামা, তাদের ভক্ত-সমর্থক, তাবলিগ জামাত, আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত, হেফাজতপন্থি কওমি গোষ্ঠী, সুফিবাদে বিশ্বাসী মুসলমান পীর ফকির এবং আহলে হাদিসের অনুসারীদের সঙ্গে পথ ও মতের পার্থক্য কি বেনামাজি, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, জেনাকার, লোভী এবং খোদাদ্রোহী রাজনীতিবিদদের তুলনায় বেশি না কম?

যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর এযাবৎকালে যত হরতাল-অবরোধ, হত্যাকাণ্ড, সন্ত্রাস, অগি্নসংযোগ, জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার পুরো দায় কি সংগঠনটি সরকারের ওপর দেবে নাকি দর্পণে নিজেদের আত্দপ্রকৃতি দেখবে তা ভাবার সময় এসে গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা মিত্ররা জামায়াত-শিবির সম্পর্কে ইদানীংকালে কতটা কঠোর অবস্থানে চলে গেছে তা রাজনীতি সংশ্লিষ্টরা খুব ভালো করেই জানে। সরকার অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গ্রিন সিগন্যালের জন্য। এই জন্য তারা নানা কূটকৌশল, লবিস্ট নিয়োগ থেকে শুরু করে সব কিছুই করেছে। সরকারের মধ্যে প্রথম থেকেই ২-৩টি বিষয়ে প্রচণ্ড চাপ ছিল। একটি হলো জামায়াত-শিবিরের অর্থায়নের উৎস বন্ধ করা। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, সরকার জানে না জামায়াতের অর্থের উৎস কী?

জামায়াতের নিবন্ধন ইতিমধ্যেই বাতিল হয়েছে। দলটিকে আইনগতভাবে নিষিদ্ধ করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। আজকের এই দুঃসহ অবস্থায় পৌঁছানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সব মহল প্রায় সাত বছর সময় নিয়েছে। এক পক্ষ সর্বশক্তি দিয়ে আক্রমণ করেছে আর অন্যপক্ষ বলেছে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই গল্পের মতো- দেখি না শালায় কী করে? মাঝখান থেকে হঠাৎ হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হয়েছে তাতে আখেরে কার লাভ হয়েছে বা হবে তা দেখার সময় হয়তো জামায়াত-শিবিরকে দেওয়া হবে না। এ অবস্থায় দলটির করণীয় সম্পর্কে কিছু বলার স্পর্ধা বা জ্ঞান আমার নেই। তবে একথা বুঝতে পারি সরকার জামায়াত-শিবিরকে যতটা আঘাত করেছে সেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব। কাজেই জামায়াত নির্মূলে শতভাগ সফলতা অর্জন না করে তারা ঘরে ফিরবে না। সরকারের আত্দবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। তারা গ্রামীণ ব্যাংক এবং ড. ইউনূসের তুলনায় জামায়াত এবং ইসলামী ব্যাংককে অনেক ক্ষুদ্র মনে করে। অন্যদিকে সিটি নির্বাচনে জামায়াতের ভূমিকার কারণে বিএনপি তাদের পুনরায় ধারণ করবে এমন বিশ্বাসের ভিত্তি অতীব দুর্বল। কাজেই তাদের ভাবতে হবে- কিয়্যা হুয়া! ক্যাইসে হুয়া।

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন