শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

আমার এক বন্ধু থাকেন সুইডেনে। কিছু দিন আগে ফোন করলেন। বললেন, তার বড় ভাই জীবনের শেষ দিনগুলোতে ছিলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। কিন্তু বড় কষ্ট পেয়েছেন হাসপাতালে। অনেকগুলো রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য। কিন্তু হাসপাতালে ভালো সেবা পাননি। মৃত্যুর আগে তিনি আক্ষেপ করেছেন। হতাশা ব্যক্ত করেছেন। বলেছিলেন, আমি অসুখ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। বের হচ্ছি লাশ হয়ে। বন্ধুটি আরও বললেন, ডাক্তার-নার্স ঠিকমতো থাকত না। সরকারি ছুটি হলে তো কথাই ছিল না। কাউকে পাওয়া যেত না। আয়া-নার্সদের সেবা পাওয়া ছিল দুষ্কর। ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বললে তারা গুরুত্ব দিতেন না। রোগীর কথা শুনতে চাইতেন না। বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নেই। কী সরকারি কী বেসরকারি- সবখানে একই চিত্র। বেসরকারি খাতে চিকিৎসা সেবা মেলে মোটা অর্থে। তারপরও মাঝে মাঝে পাঁচতারকা হাসপাতালের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। দেশের চিকিৎসা সেবার বেহাল দশা কবে ঠিক হবে কেউ জানে না। বিদেশে টাকা দিলে চিকিৎসা মেলে। বাংলাদেশে তাও মেলে না। সিঙ্গাপুর, ব্যাংককে আমি দেখেছি একজন চিকিৎসক গল্প করতে করতে রোগী দেখেন। আমাদের এখানে করেন খারাপ ব্যবহার।

শুধু চিকিৎসা নয়, বাংলাদেশের মানুষের পদে পদে ভোগান্তি। পরিকল্পনা নেই। সেবা খাতগুলোতে এক ধরনের নৈরাজ্য, স্বেচ্ছাচারিতা চলছে। সাধারণ মানুষের চিন্তা কারও নেই। হাসপাতালে গেলে চিকিৎসা নেই। আদালতে গেলে বিচার নেই। থানায় গেলে জিডি করতেও পয়সা লাগে। ঘর থেকে বের হলে ট্রাফিক জ্যাম। বিটিসিএলের সরকারি টেলিফোনের সেবা নেই। সন্ধ্যা হলে মশার অত্যাচার। খাবারে ভেজাল। দুনিয়াজুড়ে খাবারকে সবাই ভেজালমুক্ত রাখে। মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। বুড়িগঙ্গার পানি দূষিত। ওয়াসা, ডেসা, তিতাস গ্যাস, বিটিসিএল, রাজউকে সেবা নেই। বিমানের শিডিউল নেই। বৈশাখী উৎসবে গেলে যৌন নিপীড়ন। ফুটপাথ দিয়ে হাঁটা যায় না। গণপরিবহনে ভোগান্তি। ছিনতাই লেগেই আছে। ঢাকার মাঠগুলো হারিয়ে গেছে। পার্কগুলো বেহাল। ঢাকার বিনোদন কেন্দ্র অস্তিত্ব সংকটে। সমাজ-সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে সুস্থধারার চিন্তা। মুক্তচিন্তার পথ রুদ্ধ। কাঠিন্য গ্রাস করেছে সবকিছু।

আসলে আমরা এক অস্থির সময় পার করছি। কী রাজনীতি, কী অর্থনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি- সবখানে এক চিত্র। এ পরিস্থিতিতে হলো তিন সিটির নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ ও বর্জন দুটিই ছিল নাটকীয়। তার চেয়ে বড় নাটকীয় ঘটনা বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে ফিরে পাওয়া। ভারতের মেঘালয়ের পুলিশ আটক করেছে সালাহউদ্দিনকে। তিনি নিজেকে পরিচয় দেন বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রী হিসেবে। পুলিশ তার কথায় প্রথমে বিশ্বাস করেনি। পরে তাকে পাঠানো হয় মানসিক হাসপাতালে। একজন চিকিৎসককে সালাহউদ্দিন নিজের পরিচয় দেন। বলেন, কথা বলতে চাই আমার স্ত্রীর সঙ্গে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা করলেন। সালাহউদ্দিন তার স্ত্রীকে বললেন, আমি বেঁচে আছি। ভারতের একটি হাসপাতালে আছি। আবেগে আপ্লুত স্ত্রী কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেন। খবরটি ভূমিকম্পের মতোই ছড়িয়ে পড়ে মিডিয়া অফিসে। রহস্য উপন্যাসের চরিত্রের মতোই একজন মানুষ হঠাৎ হারিয়ে গেলেন। কোনো খোঁজ নেই, খবর নেই। তারপর আবিষ্কার হলেন ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে। ব্যক্তিগতভাবে সালাহউদ্দিনকে অনেক দিন থেকে জানি। সিভিল সার্ভিসে ছিলেন। এমপি ছিলেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ছিলেন প্রতিমন্ত্রী। তার নিখোঁজ রহস্য আমাকে বিস্মিত করেছিল। তার সন্ধান পাওয়া গোটা রাজনীতির জন্য শুভ লক্ষণ। আমি অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে দেখেছি স্বস্তি প্রকাশ করতে। উদ্ধারের পর সালাহউদ্দিন বলেছেন, তাকে উত্তরার একটি বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়। তারপর চোখ বেঁধে রাখত সারাক্ষণ। এ কারণে তিনি বুঝতে পারেননি কোথায় ছিলেন আর কী করে ভারত গেছেন।

সালাহউদ্দিনের পুরো ঘটনার তদন্ত করতে হবে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব তার সব নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা। কারা সালাহউদ্দিনকে অপহরণ করেছে, কেন করেছে সব বের করতে হবে। অন্যথায় আইনের শাসন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একজন ইলিয়াস আলীর সন্ধান এখনো মেলেনি। আমরা নতুন করে এমন ঘটনা আর দেখতে চাই না। এ ধরনের ঘটনা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে। খারাপ নয়, ভালোর পথে এগিয়ে যেতে হবে সবাইকে। অন্ধকার নয়, আলোর পথে হাঁটতে হবে।

সমাজ ও সংস্কৃতিতে তৈরি করতে হবে পজিটিভ কিছু। ভালোকে গ্রহণ করতে হবে দলমত নির্বিশেষে। ব্রিটেনের নির্বাচনে তিন কন্যার জয় ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। রুশনারা আলী, টিউলিপ সিদ্দিক ও রূপা হকের বিজয় আমাদের আশাবাদী করে। উচ্চতার আসনে বাংলাদেশকে নিয়ে যায় সারা দুনিয়াতে। বঙ্গবন্ধুর নাতনির হাউস অব কমন্স জয় শুধু আওয়ামী লীগের বিজয় নয়, বাংলাদেশের সব মানুষের জন্যই মর্যাদার খবর। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ভারতের সংসদে সীমান্ত চুক্তি পাস। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি নিয়ে অনেক মিথ্যাচার হয়েছিল। বলা হতো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা গোলামির চুক্তি করেছেন। কত বড় মিথ্যাচার। আওয়ামী লীগ জবাব দিত। কিন্তু মিথ্যাচারের কাছে সত্যের লড়াই নিয়ে সাধারণ মানুষও সংশয়ে পড়ত। এত বছর পর নরেন্দ্র মোদি মুজিব-ইন্দিরা ল্যান্ড বাউন্ডারি চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিবাচক সম্পর্কের দরজা আরেক দফা প্রসারিত হলো। বুঝতে হবে আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। কিন্তু প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। তাই শুধু ভারত নয়, সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক নিয়েই আমাদের সামনে যেতে হবে। মিয়ানমারের সঙ্গেও সম্পর্ক ধরে রাখতে হবে। যোগ করতে হবে নেপাল ও ভুটানকে। নতুন করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে এই উপমহাদেশকে যেতে হবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নতির ধারায়। পরস্পরের সংকটগুলো বোঝাপড়ার ভিতরে সমাধান করতে হবে। সস্তা ভারতবিরোধী প্রচারণার দিন শেষ করে দিয়েছে মোদি সরকার।

কয়েক দিন আগে ব্রেকফাস্ট টেবিলে একজন পশ্চিমা কূটনীতিকের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা হয়। সিনিয়র সাংবাদিক, সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জাফর সোবহান এবং সৈয়দ বদরুল আহসানও ছিলেন। অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে আমি প্রশ্ন করলাম, তিন মাসের সহিংসতায় বিএনপির লাভ-ক্ষতি সম্পর্কে। পশ্চিমা কূটনীতিক বললেন, বিএনপির লাভ হয়নি। তারা লোকসান করেছে। আমিও তাই মনে করি। বিএনপিকে কারা এই ভুল পথে নিল তা চিহ্নিত করতে হবে বিএনপিকেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েই বেগম খালেদা জিয়াকে নতুন করে শুরু করতে হবে। অন্যথায় আবারও হোঁচট খাবে বিএনপি। সেই হোঁচট আর সামাল দেওয়া যাবে না। কারণ রাজনৈতিক মরুর তীব্র দাবদহনে বিএনপি কর্মীরা আজ বিপর্যস্ত। কারণে-অকারণে ভারতের বিরোধিতা অথবা তোষামোদী করার বিষয়টিও তাদের কাছে স্পষ্ট নয়। জবাব মিলছে না তিন মাস কী কারণে কর্মীদের ঝুঁকির মুখে রাখা হলো। ফেলা হলো মামলা-হামলা আর ক্রসফায়ারে। কষ্টের উত্তাপে জ্বলছে সন্তান ও স্বামীহারা পরিবারগুলো। রাজনীতি করতে হলে দেশের প্রতি, দলের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হয়। দায়িত্বশীলতাও বড় বিষয়। অসময়ে-অকারণে জেনে-শুনে নেতা-কর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত করা রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা নয়। এতে লাভ হয় না। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশ, দল, নেতা-কর্মী সবাই। শুধু বাস্তবতায় থেকে বিচক্ষণ সিদ্ধান্তই পারে একটি দলকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে অথবা ক্ষমতায় নিতে।

আমাদের সমস্যা আছে, থাকবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী না করলে, আইনের শাসন না থাকলে কোনো কিছুই কাজে লাগবে না। রাজনীতিবিদদের উচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে মনোনিবেশ করা। কারণ অনেক সম্ভাবনার এই দেশটিকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ দেখতে চাই। জাতি হিসেবে স্বপ্ন দেখতে হবে। জাগাতে হবে। স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। গৃহযুদ্ধ চলাকালে ক্রিকেট বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। এখন অর্থনৈতিক উন্নতিতে রেকর্ড পরিমাণ ভালো করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমাদের মাঝে অনেক হতাশা ছিল। নিরাশা ছিল। বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এমনও অনেকে বলেছিলেন। কিন্তু অনেক দেশের মতো আমাদের অর্থনীতি সরকারনির্ভর নয়। আমাদের গ্রামের একজন সাধারণ চাষি যার পাঁচ গণ্ডা জমি আছে সেও স্বাবলম্বী। এই চাষি তার ছোট্ট ঘরের পাশে শাকসবজি-মুরগি উৎপাদন করছে। আছে একটি গাভী। বাড়ির সামনে একটি টঙঘরে সেই গাভীর দুধে চা বিক্রি করছে। চাষি যখন তার অন্য কাজে যায় তখন তার সাত বছরের ছেলে বা মেয়েটি দোকানে বসে। আর বাড়ির সব কাজ সামাল দিচ্ছে তার স্ত্রী। মাঝে মাঝে সেও এসে দোকান কিংবা অন্য কাজের খবর নেয়। এভাবেই আমাদের অর্থনীতি চলে। সাধারণ মানুষ জিডিপিতে ভূমিকা রাখছে। এই অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এমন হতাশার কারণ নেই। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে।

সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী একবার আমাকে বলেছিলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক থাকলে এই দেশটিকে পেছনে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অনেক দূর যাবে। সম্ভাবনা সব খাতে। পেশাদার এই কূটনীতিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন আবেগাপ্লুত দরদি মানুষ। ঢাকায় হাইকমিশনার থাকাকালে এক সন্ধ্যায় লন্ডনের সানু মিয়ার সঙ্গে তার বাড়িতে গিয়েছিলাম। ছিলেন বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমও। গান করলেন বাউল সম্রাট। এই পেশাদার কূটনীতিকের হৃদয়ের ভিতরে ছিল আরেক বাউল। তিনিও গান ধরলেন। বসে থাকলেন না সানু মিয়া। পরে একদিন বেইলী রোডে গিয়ে এই তিনজন গানের সিডিও রেকর্ড করলেন। বাংলাদেশের শেকড়ের টান ছাড়তে পারেননি এই ব্রিটিশ কূটনীতিক। তাই ব্যস্ততার মাঝেও শাহ করিমের খোঁজ নিতেন। শেকড়ের টানটাই হলো মূল। এই ভালোবাসাটুকু থাকলে বাংলাদেশ অনেক দূর যাবে। রাজনীতিবিদরা দেশকে অবশ্যই ভালোবাসেন। কিন্তু নিজেরা নিজেদের শ্রদ্ধা করেন না। পরমতের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা-সম্মান নেই। আমার ভালো লাগত যদি দেখতাম বিএনপি টিউলিপ সিদ্দিককে অভিনন্দন জানাচ্ছে। কিন্তু রাজনীতির নিষ্ঠুরতা এমনই অন্যকে প্রশংসা করা যায় না। আমরা এই রাজনীতি দেখতে চাই না। শাহ করিমের 'আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম' গানের মতোই এক ইতিবাচক রাজনীতি চাই। সুন্দর-সুষুম আগামীর জন্য।

পাদটীকা : পাত্রপাত্রী দেখা নিয়ে বাংলাদেশে অনেক গল্প চালু আছে। পাত্রী পক্ষের পাত্র দেখে পছন্দ হলো। কিন্তু এর মধ্যে পাত্রীর এক মামা আছেন দুষ্ট। তিনি শেষমেশ জানতে চাইলেন, পাত্রের স্বভাব-চরিত্র কেমন। লেখাপড়া ভালো। চাকরিও অনেক বড়। কোনো বিষয়ে সমস্যা নেই। ঘটক বললেন, কোনো সমস্যা নেই। এমন পাত্র লাখে একটা। তবে মাঝে মাঝে একটু শুঁড়িখানায় যান। হালকা-পাতলা পিয়াজ খাওয়ার অভ্যাস আছে। আর কোনো সমস্যা নেই। তেমনই পাত্রী দেখা নিয়েও এক গল্প আছে। পাত্রী পছন্দ হয়ে গেল পাত্র পক্ষের। ভীষণ সংসারী। পড়াশোনা, জাত বংশ সব ভালো। কিন্তু সমস্যা একটাই একটু দেরি করে বাড়ি ফেরে। কারণ মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যায়। ছেলেবন্ধুদের সঙ্গে একটু গল্পগুজব বেশি করে। ফেসবুকে সবার সঙ্গে প্রেম-ট্রেম নিয়ে গল্প করে। কোনো যুবক কিছু বলার আগেই নিজেই বলে, আমি কিন্তু প্রেমে পড়ি।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন