শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

আমার এক বন্ধু থাকেন সুইডেনে। কিছু দিন আগে ফোন করলেন। বললেন, তার বড় ভাই জীবনের শেষ দিনগুলোতে ছিলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। কিন্তু বড় কষ্ট পেয়েছেন হাসপাতালে। অনেকগুলো রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য। কিন্তু হাসপাতালে ভালো সেবা পাননি। মৃত্যুর আগে তিনি আক্ষেপ করেছেন। হতাশা ব্যক্ত করেছেন। বলেছিলেন, আমি অসুখ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। বের হচ্ছি লাশ হয়ে। বন্ধুটি আরও বললেন, ডাক্তার-নার্স ঠিকমতো থাকত না। সরকারি ছুটি হলে তো কথাই ছিল না। কাউকে পাওয়া যেত না। আয়া-নার্সদের সেবা পাওয়া ছিল দুষ্কর। ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বললে তারা গুরুত্ব দিতেন না। রোগীর কথা শুনতে চাইতেন না। বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নেই। কী সরকারি কী বেসরকারি- সবখানে একই চিত্র। বেসরকারি খাতে চিকিৎসা সেবা মেলে মোটা অর্থে। তারপরও মাঝে মাঝে পাঁচতারকা হাসপাতালের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। দেশের চিকিৎসা সেবার বেহাল দশা কবে ঠিক হবে কেউ জানে না। বিদেশে টাকা দিলে চিকিৎসা মেলে। বাংলাদেশে তাও মেলে না। সিঙ্গাপুর, ব্যাংককে আমি দেখেছি একজন চিকিৎসক গল্প করতে করতে রোগী দেখেন। আমাদের এখানে করেন খারাপ ব্যবহার।

শুধু চিকিৎসা নয়, বাংলাদেশের মানুষের পদে পদে ভোগান্তি। পরিকল্পনা নেই। সেবা খাতগুলোতে এক ধরনের নৈরাজ্য, স্বেচ্ছাচারিতা চলছে। সাধারণ মানুষের চিন্তা কারও নেই। হাসপাতালে গেলে চিকিৎসা নেই। আদালতে গেলে বিচার নেই। থানায় গেলে জিডি করতেও পয়সা লাগে। ঘর থেকে বের হলে ট্রাফিক জ্যাম। বিটিসিএলের সরকারি টেলিফোনের সেবা নেই। সন্ধ্যা হলে মশার অত্যাচার। খাবারে ভেজাল। দুনিয়াজুড়ে খাবারকে সবাই ভেজালমুক্ত রাখে। মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। বুড়িগঙ্গার পানি দূষিত। ওয়াসা, ডেসা, তিতাস গ্যাস, বিটিসিএল, রাজউকে সেবা নেই। বিমানের শিডিউল নেই। বৈশাখী উৎসবে গেলে যৌন নিপীড়ন। ফুটপাথ দিয়ে হাঁটা যায় না। গণপরিবহনে ভোগান্তি। ছিনতাই লেগেই আছে। ঢাকার মাঠগুলো হারিয়ে গেছে। পার্কগুলো বেহাল। ঢাকার বিনোদন কেন্দ্র অস্তিত্ব সংকটে। সমাজ-সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে সুস্থধারার চিন্তা। মুক্তচিন্তার পথ রুদ্ধ। কাঠিন্য গ্রাস করেছে সবকিছু।

আসলে আমরা এক অস্থির সময় পার করছি। কী রাজনীতি, কী অর্থনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি- সবখানে এক চিত্র। এ পরিস্থিতিতে হলো তিন সিটির নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ ও বর্জন দুটিই ছিল নাটকীয়। তার চেয়ে বড় নাটকীয় ঘটনা বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে ফিরে পাওয়া। ভারতের মেঘালয়ের পুলিশ আটক করেছে সালাহউদ্দিনকে। তিনি নিজেকে পরিচয় দেন বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রী হিসেবে। পুলিশ তার কথায় প্রথমে বিশ্বাস করেনি। পরে তাকে পাঠানো হয় মানসিক হাসপাতালে। একজন চিকিৎসককে সালাহউদ্দিন নিজের পরিচয় দেন। বলেন, কথা বলতে চাই আমার স্ত্রীর সঙ্গে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা করলেন। সালাহউদ্দিন তার স্ত্রীকে বললেন, আমি বেঁচে আছি। ভারতের একটি হাসপাতালে আছি। আবেগে আপ্লুত স্ত্রী কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেন। খবরটি ভূমিকম্পের মতোই ছড়িয়ে পড়ে মিডিয়া অফিসে। রহস্য উপন্যাসের চরিত্রের মতোই একজন মানুষ হঠাৎ হারিয়ে গেলেন। কোনো খোঁজ নেই, খবর নেই। তারপর আবিষ্কার হলেন ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে। ব্যক্তিগতভাবে সালাহউদ্দিনকে অনেক দিন থেকে জানি। সিভিল সার্ভিসে ছিলেন। এমপি ছিলেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ছিলেন প্রতিমন্ত্রী। তার নিখোঁজ রহস্য আমাকে বিস্মিত করেছিল। তার সন্ধান পাওয়া গোটা রাজনীতির জন্য শুভ লক্ষণ। আমি অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে দেখেছি স্বস্তি প্রকাশ করতে। উদ্ধারের পর সালাহউদ্দিন বলেছেন, তাকে উত্তরার একটি বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়। তারপর চোখ বেঁধে রাখত সারাক্ষণ। এ কারণে তিনি বুঝতে পারেননি কোথায় ছিলেন আর কী করে ভারত গেছেন।

সালাহউদ্দিনের পুরো ঘটনার তদন্ত করতে হবে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব তার সব নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা। কারা সালাহউদ্দিনকে অপহরণ করেছে, কেন করেছে সব বের করতে হবে। অন্যথায় আইনের শাসন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একজন ইলিয়াস আলীর সন্ধান এখনো মেলেনি। আমরা নতুন করে এমন ঘটনা আর দেখতে চাই না। এ ধরনের ঘটনা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে। খারাপ নয়, ভালোর পথে এগিয়ে যেতে হবে সবাইকে। অন্ধকার নয়, আলোর পথে হাঁটতে হবে।

সমাজ ও সংস্কৃতিতে তৈরি করতে হবে পজিটিভ কিছু। ভালোকে গ্রহণ করতে হবে দলমত নির্বিশেষে। ব্রিটেনের নির্বাচনে তিন কন্যার জয় ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। রুশনারা আলী, টিউলিপ সিদ্দিক ও রূপা হকের বিজয় আমাদের আশাবাদী করে। উচ্চতার আসনে বাংলাদেশকে নিয়ে যায় সারা দুনিয়াতে। বঙ্গবন্ধুর নাতনির হাউস অব কমন্স জয় শুধু আওয়ামী লীগের বিজয় নয়, বাংলাদেশের সব মানুষের জন্যই মর্যাদার খবর। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ভারতের সংসদে সীমান্ত চুক্তি পাস। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি নিয়ে অনেক মিথ্যাচার হয়েছিল। বলা হতো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা গোলামির চুক্তি করেছেন। কত বড় মিথ্যাচার। আওয়ামী লীগ জবাব দিত। কিন্তু মিথ্যাচারের কাছে সত্যের লড়াই নিয়ে সাধারণ মানুষও সংশয়ে পড়ত। এত বছর পর নরেন্দ্র মোদি মুজিব-ইন্দিরা ল্যান্ড বাউন্ডারি চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিবাচক সম্পর্কের দরজা আরেক দফা প্রসারিত হলো। বুঝতে হবে আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। কিন্তু প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। তাই শুধু ভারত নয়, সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক নিয়েই আমাদের সামনে যেতে হবে। মিয়ানমারের সঙ্গেও সম্পর্ক ধরে রাখতে হবে। যোগ করতে হবে নেপাল ও ভুটানকে। নতুন করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে এই উপমহাদেশকে যেতে হবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নতির ধারায়। পরস্পরের সংকটগুলো বোঝাপড়ার ভিতরে সমাধান করতে হবে। সস্তা ভারতবিরোধী প্রচারণার দিন শেষ করে দিয়েছে মোদি সরকার।

কয়েক দিন আগে ব্রেকফাস্ট টেবিলে একজন পশ্চিমা কূটনীতিকের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা হয়। সিনিয়র সাংবাদিক, সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জাফর সোবহান এবং সৈয়দ বদরুল আহসানও ছিলেন। অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে আমি প্রশ্ন করলাম, তিন মাসের সহিংসতায় বিএনপির লাভ-ক্ষতি সম্পর্কে। পশ্চিমা কূটনীতিক বললেন, বিএনপির লাভ হয়নি। তারা লোকসান করেছে। আমিও তাই মনে করি। বিএনপিকে কারা এই ভুল পথে নিল তা চিহ্নিত করতে হবে বিএনপিকেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েই বেগম খালেদা জিয়াকে নতুন করে শুরু করতে হবে। অন্যথায় আবারও হোঁচট খাবে বিএনপি। সেই হোঁচট আর সামাল দেওয়া যাবে না। কারণ রাজনৈতিক মরুর তীব্র দাবদহনে বিএনপি কর্মীরা আজ বিপর্যস্ত। কারণে-অকারণে ভারতের বিরোধিতা অথবা তোষামোদী করার বিষয়টিও তাদের কাছে স্পষ্ট নয়। জবাব মিলছে না তিন মাস কী কারণে কর্মীদের ঝুঁকির মুখে রাখা হলো। ফেলা হলো মামলা-হামলা আর ক্রসফায়ারে। কষ্টের উত্তাপে জ্বলছে সন্তান ও স্বামীহারা পরিবারগুলো। রাজনীতি করতে হলে দেশের প্রতি, দলের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হয়। দায়িত্বশীলতাও বড় বিষয়। অসময়ে-অকারণে জেনে-শুনে নেতা-কর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত করা রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা নয়। এতে লাভ হয় না। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশ, দল, নেতা-কর্মী সবাই। শুধু বাস্তবতায় থেকে বিচক্ষণ সিদ্ধান্তই পারে একটি দলকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে অথবা ক্ষমতায় নিতে।

আমাদের সমস্যা আছে, থাকবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী না করলে, আইনের শাসন না থাকলে কোনো কিছুই কাজে লাগবে না। রাজনীতিবিদদের উচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে মনোনিবেশ করা। কারণ অনেক সম্ভাবনার এই দেশটিকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ দেখতে চাই। জাতি হিসেবে স্বপ্ন দেখতে হবে। জাগাতে হবে। স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। গৃহযুদ্ধ চলাকালে ক্রিকেট বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। এখন অর্থনৈতিক উন্নতিতে রেকর্ড পরিমাণ ভালো করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমাদের মাঝে অনেক হতাশা ছিল। নিরাশা ছিল। বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এমনও অনেকে বলেছিলেন। কিন্তু অনেক দেশের মতো আমাদের অর্থনীতি সরকারনির্ভর নয়। আমাদের গ্রামের একজন সাধারণ চাষি যার পাঁচ গণ্ডা জমি আছে সেও স্বাবলম্বী। এই চাষি তার ছোট্ট ঘরের পাশে শাকসবজি-মুরগি উৎপাদন করছে। আছে একটি গাভী। বাড়ির সামনে একটি টঙঘরে সেই গাভীর দুধে চা বিক্রি করছে। চাষি যখন তার অন্য কাজে যায় তখন তার সাত বছরের ছেলে বা মেয়েটি দোকানে বসে। আর বাড়ির সব কাজ সামাল দিচ্ছে তার স্ত্রী। মাঝে মাঝে সেও এসে দোকান কিংবা অন্য কাজের খবর নেয়। এভাবেই আমাদের অর্থনীতি চলে। সাধারণ মানুষ জিডিপিতে ভূমিকা রাখছে। এই অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এমন হতাশার কারণ নেই। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে।

সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী একবার আমাকে বলেছিলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক থাকলে এই দেশটিকে পেছনে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অনেক দূর যাবে। সম্ভাবনা সব খাতে। পেশাদার এই কূটনীতিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন আবেগাপ্লুত দরদি মানুষ। ঢাকায় হাইকমিশনার থাকাকালে এক সন্ধ্যায় লন্ডনের সানু মিয়ার সঙ্গে তার বাড়িতে গিয়েছিলাম। ছিলেন বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমও। গান করলেন বাউল সম্রাট। এই পেশাদার কূটনীতিকের হৃদয়ের ভিতরে ছিল আরেক বাউল। তিনিও গান ধরলেন। বসে থাকলেন না সানু মিয়া। পরে একদিন বেইলী রোডে গিয়ে এই তিনজন গানের সিডিও রেকর্ড করলেন। বাংলাদেশের শেকড়ের টান ছাড়তে পারেননি এই ব্রিটিশ কূটনীতিক। তাই ব্যস্ততার মাঝেও শাহ করিমের খোঁজ নিতেন। শেকড়ের টানটাই হলো মূল। এই ভালোবাসাটুকু থাকলে বাংলাদেশ অনেক দূর যাবে। রাজনীতিবিদরা দেশকে অবশ্যই ভালোবাসেন। কিন্তু নিজেরা নিজেদের শ্রদ্ধা করেন না। পরমতের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা-সম্মান নেই। আমার ভালো লাগত যদি দেখতাম বিএনপি টিউলিপ সিদ্দিককে অভিনন্দন জানাচ্ছে। কিন্তু রাজনীতির নিষ্ঠুরতা এমনই অন্যকে প্রশংসা করা যায় না। আমরা এই রাজনীতি দেখতে চাই না। শাহ করিমের 'আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম' গানের মতোই এক ইতিবাচক রাজনীতি চাই। সুন্দর-সুষুম আগামীর জন্য।

পাদটীকা : পাত্রপাত্রী দেখা নিয়ে বাংলাদেশে অনেক গল্প চালু আছে। পাত্রী পক্ষের পাত্র দেখে পছন্দ হলো। কিন্তু এর মধ্যে পাত্রীর এক মামা আছেন দুষ্ট। তিনি শেষমেশ জানতে চাইলেন, পাত্রের স্বভাব-চরিত্র কেমন। লেখাপড়া ভালো। চাকরিও অনেক বড়। কোনো বিষয়ে সমস্যা নেই। ঘটক বললেন, কোনো সমস্যা নেই। এমন পাত্র লাখে একটা। তবে মাঝে মাঝে একটু শুঁড়িখানায় যান। হালকা-পাতলা পিয়াজ খাওয়ার অভ্যাস আছে। আর কোনো সমস্যা নেই। তেমনই পাত্রী দেখা নিয়েও এক গল্প আছে। পাত্রী পছন্দ হয়ে গেল পাত্র পক্ষের। ভীষণ সংসারী। পড়াশোনা, জাত বংশ সব ভালো। কিন্তু সমস্যা একটাই একটু দেরি করে বাড়ি ফেরে। কারণ মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যায়। ছেলেবন্ধুদের সঙ্গে একটু গল্পগুজব বেশি করে। ফেসবুকে সবার সঙ্গে প্রেম-ট্রেম নিয়ে গল্প করে। কোনো যুবক কিছু বলার আগেই নিজেই বলে, আমি কিন্তু প্রেমে পড়ি।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত
নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা
বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা
যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক
বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য
কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে সোনাক্ষী
বিতর্কে সোনাক্ষী

শোবিজ

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা