শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

২০১৫ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রায় তিন মাসজুড়ে যে সহিংস আন্দোলন হয়েছে তার অর্থনৈতিক ক্ষতি ব্যাপক। তা ছাড়া জীবনহানিসহ আনুষঙ্গিক ক্ষতিও কম নয়। এ বিষয়ে অনেক মতামত, অনেক তথ্যবহুল জরিপ ও সংখ্যাভিত্তিক ক্ষতির পরিমাণ গণমাধ্যমের মারফত জনগণ অবহিত হয়েছে। এ সংক্রান্ত সিপিডির গবেষণা অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ অবরোধ এবং হরতালকালীন (মোট আড়াই মাস) নিম্নরূপ।

সেক্টরভিত্তিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ (কোটি টাকায়) :

(সূত্র : The Daily Star, April 6, 2015)

একই কারণে ৫ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৯২, তন্মধ্যে ৬১ জন অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে ও মোট আহতের সংখ্যা ১৪০০। (সূত্র : The Daily Star, March 23, 2015.)

আন্দোলনটির লক্ষ্য ছিল চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য করা। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনটি সুষ্ঠু হয়নি ও সে কারণে দেশে ও বিদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেনি এটা অনস্বীকার্য। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ফলে সেসব দলের জন্য নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পুনঃঅনুষ্ঠানের দাবি ও দাবি গ্রাহ্য না হলে আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন অযৌক্তিক বলা যায় না। তবে যে পদ্ধতিতে আন্দোলনটি পরিচালিত হয়েছে, বিশেষ করে সাধারণ জনগণের ওপর নির্মম সহিংসতা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

দেশে বর্তমানে কাঠামোগতভাবে জবাবদিহিতাবিহীন সরকার চালু আছে। সরকারকে জনগণের তরফ থেকে দায়বদ্ধ করার জন্য সৃষ্ট সব প্রতিষ্ঠান কার্যত অকার্যকর। সংবিধানের দিক-নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সংসদে সরকারি দল ও বিরোধী দল একই ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, সাংবিধানিকভাবে বিরোধী দল সরকারের কোনো কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে অপারগ। সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রধান প্রতিষ্ঠান সংসদ। সে দায়িত্ব পালনে সংসদ সম্পূর্ণ ব্যর্থ প্রতীয়মান হচ্ছে। সে সব কারণে জবাবদিহিতাবিহীন একদলীয় পদ্ধতিতে বর্তমান সরকার পরিচালিত হচ্ছে বলা যায়। এ ধরনের সরকার স্বৈরশাসনের জন্ম দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর স্বৈরশাসন সুশাসন দিতে ব্যর্থ হবে ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটাবে এটা অবশ্যম্ভাবী। বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কথা ‘Power corrupts, absolute power corrupts absolutely’.

সরকারের জবাবদিহিতার ঘাটতি আমাদের শাসন ব্যবস্থার একটি ত্রুটি। হঠাৎ করে ৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের সময়ের বা কারণেই শুধু এটি চালু হয়েছে তা নয়। আবার ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক হলেই যে এ সমস্যার সমাধান হতো তাও নয়। এমনকি বর্তমান আন্দোলনের ফলে, যদি ভবিষ্যতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনও হয় তবুও এ সমস্যার পুনরাবৃত্তি হবে না তা বলা যায় না। তবে নির্বাচন ব্যবস্থা সুষ্ঠু হলে সরকারকে জনগণ তাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মাপকাঠিতে মাপতে পারে। সেভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত জবাবদিহিতার গণ্ডিতে সরকারকে আটকানোর সুযোগ থাকে।

বর্ণিত প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনটি সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করে ভবিষ্যতে এ ধরনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেড না নিয়েই ক্ষমতা দীর্ঘায়িত শুধু নয়, চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে, এ আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। দেশ বর্তমানে জবাবদিহিতাবিহীন চিরস্থায়ী স্বৈরশাসন কায়েমের পথে অগ্রসর হচ্ছে কিনা এ চিন্তায় জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত।

ফলে নির্বাচন ব্যবস্থার ত্রুটিসমূহ দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি, জবাবদিহিতাহীন স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রায়নের লক্ষ্যে একটি পদক্ষেপ। সে অর্থে এ আন্দোলন গণতন্ত্রায়নের পথে পুনঃপ্রবেশের কর্মসূচি বলা যায়। বলা হচ্ছে. ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা এসব করছে। এ কথাটি অসত্য না হলেও অনেক বাড়িয়ে বলা। কেননা, নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ হলেই আন্দোলনকারীরা ক্ষমতায় যাবে এ নিশ্চয়তা কি? ভোটাররা নির্বাচনে তাদের পক্ষে রায় দিলেই শুধু তারা ক্ষমতায় যেতে পারবে।

গণতন্ত্রের চর্চা যত উন্নত হবে, সরকারের জবাবদিহিতা ততই বৃদ্ধি পাবে। সে কারণে দুর্নীতির বিস্তার কম হবে এবং সুশাসনের মানও সে হারে বাড়তে থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চা, জবাবদিহিতা, সুশাসন, দুর্নীতি এসবই পরস্পর নির্ভরশীল। দুর্নীতির বাড়া-কমার সঙ্গে বাকি তিনটির কমা-বাড়া নির্ভরশীল। বিশেষ করে দুর্নীতির বৃদ্ধি সুশাসনের অবনতি ও গণতন্ত্র চর্চার ঘাটতির লক্ষণ বলা যায়। সুশাসন মূল্যায়নের মানদণ্ড হতে পারে দুর্নীতি। যে দেশে দুর্নীতি যত কম সে দেশে সুশাসন তত ভালো। একইভাবে দুর্নীতি গণতন্ত্র চর্চার মূল্যায়নের সূচক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যে দেশে দুর্নীতির বিস্তার ব্যাপক ও অপ্রতিরোধ্য সেখানে গণতন্ত্রের সুষ্ঠু চর্চা নেই বলা যায়।

গণতন্ত্রায়নের অবক্ষয় সুশাসনের ক্রমাবনতি ঘটায়। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা ও অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ে। তা ছাড়া একই সঙ্গে এ অবস্থা দুর্নীতির ব্যাপকতা বাড়ায়। সম্পদের অপচয় ও অব্যবহার বৃদ্ধি করে জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

বাংলাদেশে বর্তমানে সুশাসনের অভাব ও দুর্নীতির কারণে আর্থিক ক্ষতি এবং জীবনহানির কিছু তথ্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলো :

সরণি ৩.৩ : ২০১০ এবং ২০১২ সালের জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত নিয়মবহির্ভূত অর্থের পরিমাণের তুলনামূলক চিত্র

(সূত্র : টিআইবি, সেবা খাত দুর্নীতি জাতীয় খানা জরিপ ২০১২)।

২০১২ সালে টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন খাতে সর্বমোট প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ক্ষুদ্র দুর্নীতি চিত্র পাওয়া যায়। ২০১০ সালে যা ছিল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে বৃদ্ধির শতকরা হিসাবে ১০০%-এরও বেশি। যদি ধরে নেই পরবর্তী দুই বছরেও একই হারে বৃদ্ধি হয়েছে (যা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়) তাহলে এসব খাতে দুর্নীতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায় ৪৪ হাজার কোটি টাকা। একই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ দুর্নীতি শুধু ছোট ছোট খুচরা দুর্নীতি। এই হিসাবে বড় বড় প্রকল্পসমূহে সম্ভাব্য সংঘটিত দুর্নীতি, ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ, সরকারি জমি-জমা এবং সম্পদসমূহ নামমাত্র মূল্যে হস্তান্তর বা ইজারা প্রদান ইত্যাদি এ ধরনের অন্যান্য দুর্নীতিসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অর্থাৎ ক্ষুদ্র দুর্নীতির যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা পানিতে ভাসমান বরফ খণ্ডের দৃশ্যমান শীর্ষ অংশ মাত্র। মূল দুর্নীতির পরিমাণ এর বেশ কয়েক গুণ বেশি বলে ধারণা হয়।

দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবের কারণে অস্বাভাবিক প্রাণহানির চিত্র হিসাবে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত বিগত সাত দিনের (১৬ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল, ২০১৫ পর্যন্ত) অপঘাতে মৃত্যুর চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো :

মৃতের সংখ্যা ১৬ তারিখ ২২ জন, ১৭ তারিখ ১৯ জন, ১৮ তারিখ ৩৯ জন, ১৯ তারিখ ১৩ জন, ২০ তারিখ ২২ জন, ২১ তারিখ ১৯ জন, ২২ তারিখ ২৫ জন। যার মোট সংখ্যা ১৫৯ জন। এর বাইরেও এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি এমন অনেক অপঘাতে মৃত্যুর ঘটনা থাকতে পারে। দুর্ঘটনাজনিত আহতের সংখ্যাও বেশ কয়েকগুণ বেশি বলা যায়।

অগণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনের স্থায়িত্বের কারণে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতা ও অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতির বিকাশ ঘটে। এ কারণে ক্রমান্বয়ে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হতে থাকে যে এ ধারাবাহিকতা রোধ করা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জনগণের কাছে অবশ্য করণীয় হিসেবে গণ্য হয়। সে উদ্দেশ্যে আন্দোলন গড়ে ওঠে, ইতিহাস এর সাক্ষী। এ ধরনের যে কোনো আন্দোলন ও তাতে ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে সংখ্যাতত্ত্বের ভিত্তিতে অযৌক্তিক বলে গণ্য হয় না। উপরের পরিসংখ্যানে এ আভাস পাওয়া যায়।

তবে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারলেই সরকারের দৈনন্দিন জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। সে লক্ষ্য অর্জনে আমাদের শাসন ব্যবস্থা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সংস্কারমূলক কিছু পরিবর্তন অপরিহার্য। যেমন সংসদসহ সরকারের নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রতিষ্ঠানসমূহকে কার্যকর ও শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবমুক্তভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে ও শক্তিশালী করতে হবে। বিরোধী দল সংসদ বর্জন করবে না। সরকার ও সরকারি দলের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট আড়াল থাকতে হবে। রাষ্ট্রকে সরকারি দলের অনুকূলে ব্যবহার করা পরিহার করতে হবে। সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সহিংসতা বর্জন করতে হবে ইত্যাদি। এ সবকিছু বাস্তবায়ন সম্ভব শুধু সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। সে কারণে, সরকারি উদ্যোগে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করা যায়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়ার কথা জনগণের কল্যাণে কাজ করা। সেখানে জনগণকে বিপদগ্রস্ত করা, উদ্বেগ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টিকারী রাজনীতি এবং একই পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী দমনের রাজনীতি জনগণের প্রত্যাশা নয়। এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সব মহলকে উপলব্ধি করতে হবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, জাতীয় পার্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলন আজ
ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলন আজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কোচ হতে আগ্রহী সৌরভ!
ভারতের কোচ হতে আগ্রহী সৌরভ!

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন দুই সদস্য

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণায় কমছে তেলের দাম

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু
আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকার আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন, বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ
কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়লো আরও ৬ মাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম কাউন্সিল সামনে রেখে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ
অর্থনীতিতে আবারও ভয় ধরাচ্ছে যুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা