শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

২০১৫ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রায় তিন মাসজুড়ে যে সহিংস আন্দোলন হয়েছে তার অর্থনৈতিক ক্ষতি ব্যাপক। তা ছাড়া জীবনহানিসহ আনুষঙ্গিক ক্ষতিও কম নয়। এ বিষয়ে অনেক মতামত, অনেক তথ্যবহুল জরিপ ও সংখ্যাভিত্তিক ক্ষতির পরিমাণ গণমাধ্যমের মারফত জনগণ অবহিত হয়েছে। এ সংক্রান্ত সিপিডির গবেষণা অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ অবরোধ এবং হরতালকালীন (মোট আড়াই মাস) নিম্নরূপ।

সেক্টরভিত্তিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ (কোটি টাকায়) :

(সূত্র : The Daily Star, April 6, 2015)

একই কারণে ৫ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৯২, তন্মধ্যে ৬১ জন অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে ও মোট আহতের সংখ্যা ১৪০০। (সূত্র : The Daily Star, March 23, 2015.)

আন্দোলনটির লক্ষ্য ছিল চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য করা। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনটি সুষ্ঠু হয়নি ও সে কারণে দেশে ও বিদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেনি এটা অনস্বীকার্য। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ফলে সেসব দলের জন্য নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পুনঃঅনুষ্ঠানের দাবি ও দাবি গ্রাহ্য না হলে আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন অযৌক্তিক বলা যায় না। তবে যে পদ্ধতিতে আন্দোলনটি পরিচালিত হয়েছে, বিশেষ করে সাধারণ জনগণের ওপর নির্মম সহিংসতা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

দেশে বর্তমানে কাঠামোগতভাবে জবাবদিহিতাবিহীন সরকার চালু আছে। সরকারকে জনগণের তরফ থেকে দায়বদ্ধ করার জন্য সৃষ্ট সব প্রতিষ্ঠান কার্যত অকার্যকর। সংবিধানের দিক-নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সংসদে সরকারি দল ও বিরোধী দল একই ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, সাংবিধানিকভাবে বিরোধী দল সরকারের কোনো কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে অপারগ। সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রধান প্রতিষ্ঠান সংসদ। সে দায়িত্ব পালনে সংসদ সম্পূর্ণ ব্যর্থ প্রতীয়মান হচ্ছে। সে সব কারণে জবাবদিহিতাবিহীন একদলীয় পদ্ধতিতে বর্তমান সরকার পরিচালিত হচ্ছে বলা যায়। এ ধরনের সরকার স্বৈরশাসনের জন্ম দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর স্বৈরশাসন সুশাসন দিতে ব্যর্থ হবে ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটাবে এটা অবশ্যম্ভাবী। বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কথা ‘Power corrupts, absolute power corrupts absolutely’.

সরকারের জবাবদিহিতার ঘাটতি আমাদের শাসন ব্যবস্থার একটি ত্রুটি। হঠাৎ করে ৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের সময়ের বা কারণেই শুধু এটি চালু হয়েছে তা নয়। আবার ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক হলেই যে এ সমস্যার সমাধান হতো তাও নয়। এমনকি বর্তমান আন্দোলনের ফলে, যদি ভবিষ্যতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনও হয় তবুও এ সমস্যার পুনরাবৃত্তি হবে না তা বলা যায় না। তবে নির্বাচন ব্যবস্থা সুষ্ঠু হলে সরকারকে জনগণ তাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মাপকাঠিতে মাপতে পারে। সেভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত জবাবদিহিতার গণ্ডিতে সরকারকে আটকানোর সুযোগ থাকে।

বর্ণিত প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনটি সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করে ভবিষ্যতে এ ধরনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেড না নিয়েই ক্ষমতা দীর্ঘায়িত শুধু নয়, চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে, এ আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। দেশ বর্তমানে জবাবদিহিতাবিহীন চিরস্থায়ী স্বৈরশাসন কায়েমের পথে অগ্রসর হচ্ছে কিনা এ চিন্তায় জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত।

ফলে নির্বাচন ব্যবস্থার ত্রুটিসমূহ দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি, জবাবদিহিতাহীন স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রায়নের লক্ষ্যে একটি পদক্ষেপ। সে অর্থে এ আন্দোলন গণতন্ত্রায়নের পথে পুনঃপ্রবেশের কর্মসূচি বলা যায়। বলা হচ্ছে. ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা এসব করছে। এ কথাটি অসত্য না হলেও অনেক বাড়িয়ে বলা। কেননা, নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ হলেই আন্দোলনকারীরা ক্ষমতায় যাবে এ নিশ্চয়তা কি? ভোটাররা নির্বাচনে তাদের পক্ষে রায় দিলেই শুধু তারা ক্ষমতায় যেতে পারবে।

গণতন্ত্রের চর্চা যত উন্নত হবে, সরকারের জবাবদিহিতা ততই বৃদ্ধি পাবে। সে কারণে দুর্নীতির বিস্তার কম হবে এবং সুশাসনের মানও সে হারে বাড়তে থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চা, জবাবদিহিতা, সুশাসন, দুর্নীতি এসবই পরস্পর নির্ভরশীল। দুর্নীতির বাড়া-কমার সঙ্গে বাকি তিনটির কমা-বাড়া নির্ভরশীল। বিশেষ করে দুর্নীতির বৃদ্ধি সুশাসনের অবনতি ও গণতন্ত্র চর্চার ঘাটতির লক্ষণ বলা যায়। সুশাসন মূল্যায়নের মানদণ্ড হতে পারে দুর্নীতি। যে দেশে দুর্নীতি যত কম সে দেশে সুশাসন তত ভালো। একইভাবে দুর্নীতি গণতন্ত্র চর্চার মূল্যায়নের সূচক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যে দেশে দুর্নীতির বিস্তার ব্যাপক ও অপ্রতিরোধ্য সেখানে গণতন্ত্রের সুষ্ঠু চর্চা নেই বলা যায়।

গণতন্ত্রায়নের অবক্ষয় সুশাসনের ক্রমাবনতি ঘটায়। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা ও অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ে। তা ছাড়া একই সঙ্গে এ অবস্থা দুর্নীতির ব্যাপকতা বাড়ায়। সম্পদের অপচয় ও অব্যবহার বৃদ্ধি করে জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

বাংলাদেশে বর্তমানে সুশাসনের অভাব ও দুর্নীতির কারণে আর্থিক ক্ষতি এবং জীবনহানির কিছু তথ্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলো :

সরণি ৩.৩ : ২০১০ এবং ২০১২ সালের জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত নিয়মবহির্ভূত অর্থের পরিমাণের তুলনামূলক চিত্র

(সূত্র : টিআইবি, সেবা খাত দুর্নীতি জাতীয় খানা জরিপ ২০১২)।

২০১২ সালে টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন খাতে সর্বমোট প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ক্ষুদ্র দুর্নীতি চিত্র পাওয়া যায়। ২০১০ সালে যা ছিল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে বৃদ্ধির শতকরা হিসাবে ১০০%-এরও বেশি। যদি ধরে নেই পরবর্তী দুই বছরেও একই হারে বৃদ্ধি হয়েছে (যা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়) তাহলে এসব খাতে দুর্নীতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায় ৪৪ হাজার কোটি টাকা। একই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ দুর্নীতি শুধু ছোট ছোট খুচরা দুর্নীতি। এই হিসাবে বড় বড় প্রকল্পসমূহে সম্ভাব্য সংঘটিত দুর্নীতি, ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ, সরকারি জমি-জমা এবং সম্পদসমূহ নামমাত্র মূল্যে হস্তান্তর বা ইজারা প্রদান ইত্যাদি এ ধরনের অন্যান্য দুর্নীতিসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অর্থাৎ ক্ষুদ্র দুর্নীতির যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা পানিতে ভাসমান বরফ খণ্ডের দৃশ্যমান শীর্ষ অংশ মাত্র। মূল দুর্নীতির পরিমাণ এর বেশ কয়েক গুণ বেশি বলে ধারণা হয়।

দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবের কারণে অস্বাভাবিক প্রাণহানির চিত্র হিসাবে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত বিগত সাত দিনের (১৬ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল, ২০১৫ পর্যন্ত) অপঘাতে মৃত্যুর চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো :

মৃতের সংখ্যা ১৬ তারিখ ২২ জন, ১৭ তারিখ ১৯ জন, ১৮ তারিখ ৩৯ জন, ১৯ তারিখ ১৩ জন, ২০ তারিখ ২২ জন, ২১ তারিখ ১৯ জন, ২২ তারিখ ২৫ জন। যার মোট সংখ্যা ১৫৯ জন। এর বাইরেও এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি এমন অনেক অপঘাতে মৃত্যুর ঘটনা থাকতে পারে। দুর্ঘটনাজনিত আহতের সংখ্যাও বেশ কয়েকগুণ বেশি বলা যায়।

অগণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনের স্থায়িত্বের কারণে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতা ও অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতির বিকাশ ঘটে। এ কারণে ক্রমান্বয়ে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হতে থাকে যে এ ধারাবাহিকতা রোধ করা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জনগণের কাছে অবশ্য করণীয় হিসেবে গণ্য হয়। সে উদ্দেশ্যে আন্দোলন গড়ে ওঠে, ইতিহাস এর সাক্ষী। এ ধরনের যে কোনো আন্দোলন ও তাতে ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে সংখ্যাতত্ত্বের ভিত্তিতে অযৌক্তিক বলে গণ্য হয় না। উপরের পরিসংখ্যানে এ আভাস পাওয়া যায়।

তবে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারলেই সরকারের দৈনন্দিন জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। সে লক্ষ্য অর্জনে আমাদের শাসন ব্যবস্থা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সংস্কারমূলক কিছু পরিবর্তন অপরিহার্য। যেমন সংসদসহ সরকারের নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রতিষ্ঠানসমূহকে কার্যকর ও শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবমুক্তভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে ও শক্তিশালী করতে হবে। বিরোধী দল সংসদ বর্জন করবে না। সরকার ও সরকারি দলের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট আড়াল থাকতে হবে। রাষ্ট্রকে সরকারি দলের অনুকূলে ব্যবহার করা পরিহার করতে হবে। সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সহিংসতা বর্জন করতে হবে ইত্যাদি। এ সবকিছু বাস্তবায়ন সম্ভব শুধু সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। সে কারণে, সরকারি উদ্যোগে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করা যায়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়ার কথা জনগণের কল্যাণে কাজ করা। সেখানে জনগণকে বিপদগ্রস্ত করা, উদ্বেগ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টিকারী রাজনীতি এবং একই পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী দমনের রাজনীতি জনগণের প্রত্যাশা নয়। এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সব মহলকে উপলব্ধি করতে হবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, জাতীয় পার্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন