শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

২০১৫ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রায় তিন মাসজুড়ে যে সহিংস আন্দোলন হয়েছে তার অর্থনৈতিক ক্ষতি ব্যাপক। তা ছাড়া জীবনহানিসহ আনুষঙ্গিক ক্ষতিও কম নয়। এ বিষয়ে অনেক মতামত, অনেক তথ্যবহুল জরিপ ও সংখ্যাভিত্তিক ক্ষতির পরিমাণ গণমাধ্যমের মারফত জনগণ অবহিত হয়েছে। এ সংক্রান্ত সিপিডির গবেষণা অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ অবরোধ এবং হরতালকালীন (মোট আড়াই মাস) নিম্নরূপ।

সেক্টরভিত্তিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ (কোটি টাকায়) :

(সূত্র : The Daily Star, April 6, 2015)

একই কারণে ৫ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৯২, তন্মধ্যে ৬১ জন অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে ও মোট আহতের সংখ্যা ১৪০০। (সূত্র : The Daily Star, March 23, 2015.)

আন্দোলনটির লক্ষ্য ছিল চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য করা। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনটি সুষ্ঠু হয়নি ও সে কারণে দেশে ও বিদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেনি এটা অনস্বীকার্য। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ফলে সেসব দলের জন্য নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পুনঃঅনুষ্ঠানের দাবি ও দাবি গ্রাহ্য না হলে আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন অযৌক্তিক বলা যায় না। তবে যে পদ্ধতিতে আন্দোলনটি পরিচালিত হয়েছে, বিশেষ করে সাধারণ জনগণের ওপর নির্মম সহিংসতা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

দেশে বর্তমানে কাঠামোগতভাবে জবাবদিহিতাবিহীন সরকার চালু আছে। সরকারকে জনগণের তরফ থেকে দায়বদ্ধ করার জন্য সৃষ্ট সব প্রতিষ্ঠান কার্যত অকার্যকর। সংবিধানের দিক-নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সংসদে সরকারি দল ও বিরোধী দল একই ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, সাংবিধানিকভাবে বিরোধী দল সরকারের কোনো কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে অপারগ। সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রধান প্রতিষ্ঠান সংসদ। সে দায়িত্ব পালনে সংসদ সম্পূর্ণ ব্যর্থ প্রতীয়মান হচ্ছে। সে সব কারণে জবাবদিহিতাবিহীন একদলীয় পদ্ধতিতে বর্তমান সরকার পরিচালিত হচ্ছে বলা যায়। এ ধরনের সরকার স্বৈরশাসনের জন্ম দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর স্বৈরশাসন সুশাসন দিতে ব্যর্থ হবে ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটাবে এটা অবশ্যম্ভাবী। বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কথা ‘Power corrupts, absolute power corrupts absolutely’.

সরকারের জবাবদিহিতার ঘাটতি আমাদের শাসন ব্যবস্থার একটি ত্রুটি। হঠাৎ করে ৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের সময়ের বা কারণেই শুধু এটি চালু হয়েছে তা নয়। আবার ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক হলেই যে এ সমস্যার সমাধান হতো তাও নয়। এমনকি বর্তমান আন্দোলনের ফলে, যদি ভবিষ্যতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনও হয় তবুও এ সমস্যার পুনরাবৃত্তি হবে না তা বলা যায় না। তবে নির্বাচন ব্যবস্থা সুষ্ঠু হলে সরকারকে জনগণ তাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মাপকাঠিতে মাপতে পারে। সেভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত জবাবদিহিতার গণ্ডিতে সরকারকে আটকানোর সুযোগ থাকে।

বর্ণিত প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনটি সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করে ভবিষ্যতে এ ধরনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেড না নিয়েই ক্ষমতা দীর্ঘায়িত শুধু নয়, চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে, এ আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। দেশ বর্তমানে জবাবদিহিতাবিহীন চিরস্থায়ী স্বৈরশাসন কায়েমের পথে অগ্রসর হচ্ছে কিনা এ চিন্তায় জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত।

ফলে নির্বাচন ব্যবস্থার ত্রুটিসমূহ দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি, জবাবদিহিতাহীন স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রায়নের লক্ষ্যে একটি পদক্ষেপ। সে অর্থে এ আন্দোলন গণতন্ত্রায়নের পথে পুনঃপ্রবেশের কর্মসূচি বলা যায়। বলা হচ্ছে. ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা এসব করছে। এ কথাটি অসত্য না হলেও অনেক বাড়িয়ে বলা। কেননা, নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ হলেই আন্দোলনকারীরা ক্ষমতায় যাবে এ নিশ্চয়তা কি? ভোটাররা নির্বাচনে তাদের পক্ষে রায় দিলেই শুধু তারা ক্ষমতায় যেতে পারবে।

গণতন্ত্রের চর্চা যত উন্নত হবে, সরকারের জবাবদিহিতা ততই বৃদ্ধি পাবে। সে কারণে দুর্নীতির বিস্তার কম হবে এবং সুশাসনের মানও সে হারে বাড়তে থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চা, জবাবদিহিতা, সুশাসন, দুর্নীতি এসবই পরস্পর নির্ভরশীল। দুর্নীতির বাড়া-কমার সঙ্গে বাকি তিনটির কমা-বাড়া নির্ভরশীল। বিশেষ করে দুর্নীতির বৃদ্ধি সুশাসনের অবনতি ও গণতন্ত্র চর্চার ঘাটতির লক্ষণ বলা যায়। সুশাসন মূল্যায়নের মানদণ্ড হতে পারে দুর্নীতি। যে দেশে দুর্নীতি যত কম সে দেশে সুশাসন তত ভালো। একইভাবে দুর্নীতি গণতন্ত্র চর্চার মূল্যায়নের সূচক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যে দেশে দুর্নীতির বিস্তার ব্যাপক ও অপ্রতিরোধ্য সেখানে গণতন্ত্রের সুষ্ঠু চর্চা নেই বলা যায়।

গণতন্ত্রায়নের অবক্ষয় সুশাসনের ক্রমাবনতি ঘটায়। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা ও অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ে। তা ছাড়া একই সঙ্গে এ অবস্থা দুর্নীতির ব্যাপকতা বাড়ায়। সম্পদের অপচয় ও অব্যবহার বৃদ্ধি করে জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

বাংলাদেশে বর্তমানে সুশাসনের অভাব ও দুর্নীতির কারণে আর্থিক ক্ষতি এবং জীবনহানির কিছু তথ্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলো :

সরণি ৩.৩ : ২০১০ এবং ২০১২ সালের জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত নিয়মবহির্ভূত অর্থের পরিমাণের তুলনামূলক চিত্র

(সূত্র : টিআইবি, সেবা খাত দুর্নীতি জাতীয় খানা জরিপ ২০১২)।

২০১২ সালে টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন খাতে সর্বমোট প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ক্ষুদ্র দুর্নীতি চিত্র পাওয়া যায়। ২০১০ সালে যা ছিল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে বৃদ্ধির শতকরা হিসাবে ১০০%-এরও বেশি। যদি ধরে নেই পরবর্তী দুই বছরেও একই হারে বৃদ্ধি হয়েছে (যা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়) তাহলে এসব খাতে দুর্নীতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায় ৪৪ হাজার কোটি টাকা। একই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ দুর্নীতি শুধু ছোট ছোট খুচরা দুর্নীতি। এই হিসাবে বড় বড় প্রকল্পসমূহে সম্ভাব্য সংঘটিত দুর্নীতি, ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ, সরকারি জমি-জমা এবং সম্পদসমূহ নামমাত্র মূল্যে হস্তান্তর বা ইজারা প্রদান ইত্যাদি এ ধরনের অন্যান্য দুর্নীতিসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অর্থাৎ ক্ষুদ্র দুর্নীতির যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা পানিতে ভাসমান বরফ খণ্ডের দৃশ্যমান শীর্ষ অংশ মাত্র। মূল দুর্নীতির পরিমাণ এর বেশ কয়েক গুণ বেশি বলে ধারণা হয়।

দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবের কারণে অস্বাভাবিক প্রাণহানির চিত্র হিসাবে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত বিগত সাত দিনের (১৬ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল, ২০১৫ পর্যন্ত) অপঘাতে মৃত্যুর চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো :

মৃতের সংখ্যা ১৬ তারিখ ২২ জন, ১৭ তারিখ ১৯ জন, ১৮ তারিখ ৩৯ জন, ১৯ তারিখ ১৩ জন, ২০ তারিখ ২২ জন, ২১ তারিখ ১৯ জন, ২২ তারিখ ২৫ জন। যার মোট সংখ্যা ১৫৯ জন। এর বাইরেও এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি এমন অনেক অপঘাতে মৃত্যুর ঘটনা থাকতে পারে। দুর্ঘটনাজনিত আহতের সংখ্যাও বেশ কয়েকগুণ বেশি বলা যায়।

অগণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনের স্থায়িত্বের কারণে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতা ও অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতির বিকাশ ঘটে। এ কারণে ক্রমান্বয়ে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হতে থাকে যে এ ধারাবাহিকতা রোধ করা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জনগণের কাছে অবশ্য করণীয় হিসেবে গণ্য হয়। সে উদ্দেশ্যে আন্দোলন গড়ে ওঠে, ইতিহাস এর সাক্ষী। এ ধরনের যে কোনো আন্দোলন ও তাতে ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে সংখ্যাতত্ত্বের ভিত্তিতে অযৌক্তিক বলে গণ্য হয় না। উপরের পরিসংখ্যানে এ আভাস পাওয়া যায়।

তবে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারলেই সরকারের দৈনন্দিন জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। সে লক্ষ্য অর্জনে আমাদের শাসন ব্যবস্থা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সংস্কারমূলক কিছু পরিবর্তন অপরিহার্য। যেমন সংসদসহ সরকারের নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রতিষ্ঠানসমূহকে কার্যকর ও শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবমুক্তভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে ও শক্তিশালী করতে হবে। বিরোধী দল সংসদ বর্জন করবে না। সরকার ও সরকারি দলের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট আড়াল থাকতে হবে। রাষ্ট্রকে সরকারি দলের অনুকূলে ব্যবহার করা পরিহার করতে হবে। সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সহিংসতা বর্জন করতে হবে ইত্যাদি। এ সবকিছু বাস্তবায়ন সম্ভব শুধু সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। সে কারণে, সরকারি উদ্যোগে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করা যায়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়ার কথা জনগণের কল্যাণে কাজ করা। সেখানে জনগণকে বিপদগ্রস্ত করা, উদ্বেগ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টিকারী রাজনীতি এবং একই পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী দমনের রাজনীতি জনগণের প্রত্যাশা নয়। এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সব মহলকে উপলব্ধি করতে হবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, জাতীয় পার্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন