শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

\\\'বদ\\\' ও \\\'বেপরোয়া\\\' পুলিশ : কারণ ও করণীয়

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
\\\'বদ\\\' ও \\\'বেপরোয়া\\\' পুলিশ : কারণ ও করণীয়

বাংলা বর্ষবরণের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নারী লাঞ্ছনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানাতে গিয়ে ১০ মে পুলিশের হাতে উল্টো ছাত্রীরা লাঞ্ছিতসহ আন্দোলনকারীরা নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় নারীনেত্রী, শিক্ষক, আইনজীবীসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন- এ লেখায় আমি সেগুলো বোঝার ও ব্যাখ্যার চেষ্টা করছি। কেউ কেউ বলছেন, পুলিশের লোকজন মাঝে মাঝে অতি উৎসাহী হয়ে যে অতিরিক্ত কিছু করে ফেলে এটা তার বড় প্রমাণ। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা খুবই যৌক্তিক দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল। পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে হবে। কিন্তু এভাবে নয়। বলা হচ্ছে, ছাত্র ইউনিয়নের আন্দোলনের জন্য যানজটের সৃৃষ্টি হয়েছিল। নানা কারণেই রাস্তায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এ জন্য ছাত্রীদের ওপর এ ধরনের হামলা ভয়াবহ। অবিশ্বাস্য। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ছাত্র ইউনিয়নের এক ছাত্রীকর্মী গাছের আড়ালে লুকিয়ে আছেন, আক্রান্ত হওয়ার পর রাস্তা থেকে সব ছাত্রছাত্রী ছত্রভঙ্গ হয়ে ছড়িয়ে পড়েছেন, রাস্তা পরিষ্কারও হয়ে গেছে। তারপরও পুলিশ ওই ছাত্রীকে টেনেহিঁচড়ে সামনে এনে পেটাচ্ছে। এই চিত্র এক ধরনের পশুশক্তিকেই তুলে ধরে, মনুষ্যত্বকে নয় কখনই।

নারীনেত্রীরা বলতে চেয়েছেন, নারীর অবস্থা দেখে বিচার করা যায় সমাজ কতটা গণতান্ত্রিক। যে সমাজে মানুষ হিসেবে নারীর মর্যাদা নেই, সে সমাজ, সে রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক হতে পারে না। বহু বছরের চেষ্টায় বাংলাদেশের নারীরা ক্ষমতায়নের পথে অনেকদূর অবধি এগিয়েছেন। মুখে গণতন্ত্রের ফেনা তুলছে যে সরকার তারা ঘরে-বাইরে-কর্মস্থলে-শিক্ষাঙ্গনে নারীর নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। উপরন্তু নিজেদের বাহিনী দিয়ে নারীদের ওপর আক্রমণ করিয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে, সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়েছে নারীর কারণেই। কিন্তু এসব ঘটনা আমাদের এত বছরের সুনাম নষ্ট করে দেয়। পুলিশ এই সাহস কোথা থেকে পাচ্ছে? এখনই যদি তাদের বিচার করা না যায়, তাহলে এটা চলতেই থাকবে। পয়লা বৈশাখে নারীরা হামলার শিকার হয়েছেন। যারা অন্যায় করেছিল পুলিশ তাদের এখনো ধরতে পারেনি। বাংলাদেশে মন্ত্রিপরিষদে নারী আছেন, নারী সংসদ সদস্যও আছেন। শুধু বললেই হবে না নারীরা বড় বড় অবস্থানে আছেন। তাদেরও দায়িত্ব নিতে হবে। পয়লা বৈশাখের ঘটনায় পুলিশ প্রথম থেকেই সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করে আসছে। তাদের বক্তব্য 'কেউ তো অভিযোগ করতে এগিয়ে আসেনি', 'আমরা সাক্ষী পাব কোথা থেকে' ইত্যাদি। কিন্তু এ কথা নিশ্চয়ই সবাই স্বীকার করবেন যে, ছবিগুলো মিথ্যা নয়। আর এসব ক্ষেত্রে সেই হামলার শিকার মেয়েটি যদি সাহস করে আজ অভিযোগ করতে এগিয়ে না আসেন, তাহলেও আমরা সেটাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করতে পারি না। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ঘটনায় নারীর প্রতি পুলিশ অত্যন্ত উগ্র ও অসংযত আচরণ করেছে। তা রীতিমতো বাড়াবাড়ি। এ ধরনের ঘটনা নারীর গতিশীলতাকে থামিয়ে দেওয়া ও দেশের উন্নয়নের গতিকে ব্যাহত করার অপপ্রয়াস। পুলিশের একাংশের পৈশাচিক তাণ্ডব ও জেন্ডার অসংবেদনশীল আচরণ মর্মাহত করে।

পয়লা বৈশাখে যখন দুর্বৃত্তরা নারীদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল, তখন সেখানে পুলিশ এগিয়ে আসেনি। বিচারপ্রার্থীদের লাঠিপেটা করতে পুলিশের উৎসাহের কমতি নেই। অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ খুব যৌক্তিভাবেই বলার চেষ্টা করেছেন যে, আসলে মনুষত্ববিরোধী লজ্জাকর ওই ঘটনাকে আস্তে আস্তে ভুলিয়ে দেওয়ার, সহনীয় করার বা চাপা দেওয়ার চেষ্টা থেকেই পুলিশ এমন আচরণ করছে। এমনকি বিশেষ একটি প্রতিক্রিয়াশীল মহল এ রকম কথাও বলতে থাকে, পয়লা বৈশাখে 'ইসলামী পোশাক' বর্জিত এই নারীদের ওপর হামলার জন্য তারা নিজেরাই দায়ী। আবার আরেকটি মহল মনে করে, 'ছাত্রলীগের কর্মীরাই' এসব ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিষ্ক্রিয় থেকেছে। সরকারকে তাই অনতিবিলম্বে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত করতে হবে, শাস্তি দিতে হবে। সীমা ছাড়াচ্ছে পুলিশ। পুরুষ পুলিশ সদস্যদের দ্বারা প্রতিবাদী ছাত্রীদের লাঞ্ছনা ও প্রহার অসভ্যতারই নামান্তর। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ করি। একই ঘটনায় ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা দুভাবে প্রহৃত হলেন : একবার টিএসসিতে নারীদের বাঁচাতে গিয়ে, আরেকবার নারী লাঞ্ছনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে। প্রথম ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা এখনো 'অজ্ঞাত' রইলেও দ্বিতীয় ঘটনায় অভিযুক্ত স্বয়ং পুলিশ! কতিপয় পুলিশ সদস্য যেভাবে ছাত্র ইউনিয়নের এক প্রতিবাদী ছাত্রীর শরীরে বুটের লাথি ও লাঠি চালনা করেছেন, তা ভয়াবহ। অধ্যাপক আকাশের পর্যবেক্ষণ : গণমাধ্যমে প্রচারিত ছবি ও সংবাদ থেকে স্পষ্ট যে, পুলিশ শান্তিপূর্ণ মিছিলের পেছন থেকে সাঁজোয়া যান ও ট্রাক চালিয়ে দিলে শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হন। এর পরই পুলিশ ছাত্রছাত্রীদের ওপর নির্বিচার হামলা চালায়। একজন নারীকর্মী গাছের আড়ালে আশ্রয় নিয়েও পুলিশের নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। বর্ষবরণে নারী লাঞ্ছনাকারীদের প্রতিহত করা কিংবা ঘটনার ২৭ দিন পরও একজন অভিযুক্তকেও আটকে ব্যর্থ যে পুলিশ, তারাই প্রতিবাদীদের ওপর ষোল আনা 'বীরত্ব' দেখাতে দ্বিধা করেনি।

রাজনৈতিক শিখণ্ডী হিসেবে পুলিশকে ধারাবাহিক ব্যবহার করার ফলে একদল পুলিশ নিজেদের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবতে শুরু করেছেন- এ প্রশ্ন তুলেছেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। এটি আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অশনি সংকেত। এ আচরণ সাংবিধানিক সুরক্ষাগুলোর সরাসরি লঙ্ঘন ও সভ্য সমাজে অনভিপ্রেত। পুলিশের কার্যক্রম সুষ্ঠু ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে চলছে না। একাত্তরের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা থেকে দূরে সরতে সরতে এখন একটি কলঙ্কজনক বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। পুলিশ নারীর নিরাপত্তা দেবে, আর সে নিজেই নিপীড়কের ভূমিকা নিচ্ছে। রক্ষকই এখানে ভক্ষক সাজছে।

আর কেবল আওয়ামী লীগ বা বিএনপি নয় সব আমলেই পুলিশের এই বাড়াবাড়ি লক্ষণীয়। নারীনেত্রীদের আরেকজনের পর্যবেক্ষণ : বিএনপির সময়ও পুলিশ অনেক নারীকর্মীকে পিটিয়ে শাড়ি-কাপড় পর্যন্ত খুলে ফেলেছে। যুব মহিলা লীগের কর্মীর পেটে একবার এমন লাথি মারে যে, তার পেটের বাচ্চা মরে যায়। সভ্যসমাজে কেউ কখনো কোনো নারীর গায়ে হাত তুলবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। এটা অচিন্তনীয়। পুলিশের আচরণ আগের চেয়ে আরও নেতিবাচক হয়ে যাচ্ছে। অপরাধ দমনে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীর উচিত নিজস্ব কাঠামোর মধ্যে থেকে কাজ করা। একদিকে আমরা 'ক্রসফায়ার' দেখছি, অন্যদিকে আবার অপরাধীকে হাতের মুঠোয় পাওয়ার পর ছেড়ে দেওয়ার ঘটনাও দেখছি।

এসব ঘটনায় আমরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন, ক্ষুব্ধ এবং বিচলিত। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার অজুহাতে এভাবে শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে মেয়েদের মারতে হবে? পুলিশের কি কোনো জবাবদিহি নেই? তারা কি কারও দ্বারা আদিষ্ট হয়ে কাজটি করেছে? নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সরকারের আইন আছে, নীতি আছে। প্রশাসন বা সরকার কোনো ধরনের কর্ণপাত করছে না। সে ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। পুলিশ আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে মনে করিয়ে দিতে চাইছে, চারপাশ থেকে এত প্রতিবাদ, অভিযোগ আসা তারা পছন্দ করছে না। কেউ কেউ মনে করছেন ভয় দেখানোর জন্যও তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে। আশার দিক হচ্ছে, বিভিন্ন নারী সংগঠন, সংস্কৃতি কর্মীরা নারী লাঞ্ছনার বিষয়টি ভুলতে দেয়নি। ছাত্র ইউনিয়নের তরুণ বন্ধুরা সরকার ও প্রশাসনের নিশ্চুপ ভূমিকার প্রতিবাদ জানাতে মিছিল বের করেছেন রাজপথে। ডিএমপি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন এবং ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি সেখানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে যথার্থই বলেছেন, 'এখানে যতসংখ্যক পুলিশ আমাদের বাধা দিচ্ছে, বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে তারা থাকলে নারী লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটত না'।

প্রকাশ্য দিবালোকে এমন উন্মুক্তভাবে সহিংস আচরণ কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর এমন অধিকার লঙ্ঘনকারী আচরণের দায় সরকার এড়াতে পারে না। আমরা মনে করি, সনাতনী পদ্ধতিতে তথাকথিত ক্লোজড করা বা লোক দেখানোর জন্য সাময়িক বরখাস্ত করা কোনো সমাধান নয়। জেনেছি, এ ঘটনায় পুলিশের নিম্নস্তরের কর্মী বরখাস্ত হয়েছে, তদন্তের জন্য দুটি কমিটিও হয়েছে। অল্প কয়েকজনের বিক্ষোভ ঠেকাতে গিয়ে পুলিশ যে বর্বরতা চালিয়েছে, তা নিয়ে পুলিশের মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। বলা হচ্ছে, 'আর কতকাল কর্মস্থলে সবচেয়ে শেষ ধাপের কর্মীর ওপর দায় চাপিয়ে বড় কর্তারা পার পেয়ে যাবেন? ওই অঞ্চলের দায়িত্বে কোন কর্মকর্তা ছিলেন? যারা যৌন হয়রানির প্রতিকার চাইতে গেলেন তারাই অপরাধী হয়ে গেলেন? যদি কোনো নারী ঢিল ছুড়েই থাকেন তাকে লাথি মারতে হবে? রাস্তায় ফেলে পেটাতে হবে? এটা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।' গণফোরামের নেতা ড. কামাল হোসেন তার উষ্মা আর ধরে দেখতে পারেননি; তিনি বলেছেন এরা 'বদ' পুলিশ।

কেন পুলিশ এরকম করে। এর কারণ, আমার প্রতীতি- এক. নিয়োগ ও পদোন্নতির সময় ঘুষ-দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি করে চাকরি পাওয়া, দুই. অন্য সরকারি চাকরির মতো পুলিশ বাহিনীতে নির্লজ্জ দলীয়করণ হওয়া, তিন. পেশাদারি মনোভাবের অভাব, চার. বিশেষ জেলার পুলিশদের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা-ক্ষমতা দেওয়া, পাঁচ. দায়িত্ব ও কাজের জবাবদিহিতা না থাকা, ছয়. আধুনিক পুলিশিংয়ের প্রশিক্ষণ না থাকা, সাত. ঔপনিবেশিক মানসকাঠামো থেকে জনগণকে শত্রু মনে করা, মানুষকে ভয় দেখিয়ে কাজ হাসিলের পুরনো বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা। এ থেকে বেরিয়ে আসতে যা করতে হবে : ক . ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে; খ. পাশাপাশি যে ঘটনার জন্য ওই বিক্ষোভ, সেই পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনাকারীদের অবিলম্বে আটক করে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে; গ. দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা, পেশাদারিত্ব, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা তৈরি করতে হবে; ঘ. পুুলিশের প্রশিক্ষণে জেন্ডার সংবেদনশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে; ঙ. পুলিশ বাহিনীতে আরও নারী সদস্য বাড়াতে হবে। সর্বোপরি রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম