শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

এপিটাফের একটি শব্দ, কথা অনেক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
এপিটাফের একটি শব্দ, কথা অনেক

ডেইলি স্টার ৫ মে, ২০১৫। প্রথম পৃষ্ঠার মাঝখানে বড় একটি এপিটাফের ছবি, সঙ্গে ছোট একটি প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটি করেছেন ডেইলি স্টারের সংবাদদাতা রেজাউল করিম। টাইলস দ্বারা বাঁধানো একটি পাকা কবরের দেয়ালে এপিটাফটি স্থাপিত। এপিটাফে বড় করে লেখা শহীদ আবদুল কাদের মোল্লা। তারপর পিতা-মাতার নাম এবং শেষে জন্ম তারিখের নিচে মৃত্যু তারিখ লেখা ১২ ডিসেম্বর ২০১৩। এই ছবি ও প্রতিবেদনটি সম্পর্কে অন্য কোনো মিডিয়া, পত্রিকা বা কারও মুখে কোনো উচ্চবাচ্য শুনিনি। কেন শুনিনি, তা আমি ঠিক অনুমান করতে পারছি না। এটা কি সবার চোখ এড়িয়ে গেল, নাকি গুরুত্বহীন সংবাদ বলে সবাই উপেক্ষা করলেন। একজন শিশু হত্যাকারী, নারী ধর্ষণকারী ও নিরপরাধ মানুষের জন্য কসাই বলে পরিচিত একজন অপরাধীকে শহীদ হিসেবে ঘোষণা এবং তার কবরে এই মর্মে এপিটাফ লাগানোর মধ্যে কি কোনো দুরভিসন্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই? এ যাবতের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জামায়াত যা করে তা অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে করে। জামায়াত যে ওয়াহাবী তন্ত্র অনুসরণ করে তাতে কবর চিহ্নিত করা বা বাঁধাই করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মানুষের মধ্যে তারা এই মতবাদের প্রচারণা চালায়। তারপর নিজেরাই আবার কিভাবে এবং কেন কাদের মোল্লার কবর টাইলস দ্বারা পাকা করেছে? তাহলে ধরে নিতে হবে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো উদ্দেশ্য বা দুরভিসন্ধি আছে।

একাত্তরের অপকর্মের জন্য তারা মোটেও অনুতপ্ত নয় এবং কখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি। বরং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ক্ষমতার দাপটে বলেছে, 'একাত্তরে যা করেছি, ঠিক করেছি'। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অব্যবহিত পর জামায়াত প্রধান গোলাম আযম পাকিস্তান ও লন্ডনে বসে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন গোপনে নয়, প্রকাশ্যে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে শুরু করেছিল। তারা কি আনুষ্ঠানিকভাবে এই আন্দোলনকে কখনো বাতিল ঘোষণা বা বন্ধ করেছে? সেই পথ থেকে তারা কি সরে এসেছে? তারা কি বাংলাদেশকে মেনে নিয়েছে? আমার এই প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে কেউ হয়তো পাল্টা প্রশ্ন তুলতে পারেন, তা না হলে জামায়াত কি করে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে, মন্ত্রী-এমপি হয়েছে এবং এত ব্যবসা-বাণিজ্য, ধন-সম্পত্তির মালিক হয়েছে, ইত্যাদি? এই প্রশ্নের সঠিক উত্তরের মধ্যে নিহিত আছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শেকড় এবং বের হবে দেশের অভ্যন্তরে কোন শক্তি বা কারা তাদের পুনরুত্থানের সুযোগ দিয়েছে, কেন দিয়েছে এবং কাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে তারা এমপি-মন্ত্রী হয়ে এত দাপট দেখাতে পারছে। আমরা যারা রাজনীতির প্যাঁচ বুঝি না, তারা সবাই দেখেছেন জামায়াত প্রকাশ্যে বাংলাদেশের পতাকা পুড়িয়েছে। এক সময়ে জামায়াতের সহচর ইনকিলাব জাতীয় সংগীতের প্যারোডি ছেপেছে। অনেকেই বলেন, সরকার এখনই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিক, তাহলেই তো সব ল্যাঠা চুকে যায়। বিষয়টি এত সরলভাবে দেখার সুযোগ নেই। নির্বাহী আদেশে জামায়াত নিষিদ্ধ হলে সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হবে।

১৬ কোটি জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৩০-৩২ ভাগ সমর্থন বহনকারী বিএনপি এ জায়গায় একমত না হলে সরকারি দলের একার পক্ষে জামায়াত নিষিদ্ধ করার রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে বিএনপির অবস্থান এখনো অটুট। জামায়াত-শিবিরের ধ্বংসযজ্ঞে বিএনপির যোগ দেওয়ার উদাহরণ নিকট অতীতে রয়েছে। হেফাজতের ধ্বংসযজ্ঞে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল বিএনপি, সে কথাও মনে রাখা দরকার। তাই দেশের একজন প্রবীণ নাগরিক ব্যারিস্টার রফিক-উল হক একবার বলেছিলেন, বিএনপি জামায়াতকে ত্যাগ করলে দেশের রাজনৈতিক সমস্যার অর্ধেক সমাধান হয়ে যায়। বিএনপির কোনো নড়চড় নেই। তবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের বিচার সম্পন্ন হলে এ বিষয়ে অনেক অগ্রগতি হবে। এ যাবৎ জামায়াতের কার্যকলাপ এবং কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে তাতে কি মনে হয় না, জামায়াত পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন এখনো জারি রেখেছে এবং আন্দোলনের পথে তারা কাদের মোল্লাকে শহীদ হিসেবে গণ্য করছে। কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামান ইসলামের জন্য জীবন দিলেন- তাদের উত্তরসূরিদের এমন উক্তি এবং ভি-চিহ্ন প্রদর্শনের সঙ্গে আমার উপরোক্ত বিশ্লেষণ কি মিলে যাচ্ছে না? সারা বিশ্বে ফ্যাসিবাদী ও উগ্র-শক্তির চরিত্রই এমন যে, তারা কোনো দিন ভুল স্বীকার করে না, নিজেদের সংশোধন করে না। যুগে যুগে বিশ্বব্যাপী তারা সভ্যতাকে ধ্বংস করেছে এবং মানবতার অবমাননা করছে। কিন্তু চূড়ান্ত যুদ্ধে তারা সব সময় পরাজিত হয়েছে। পরাজয়ের পর পালিয়ে গেছে আর নয়তো ছদ্মবেশ ধারণ করেছে। লুকিয়ে লুকিয়ে শক্তি সঞ্চার করেছে এবং সুযোগ মতো নিজেদের পুনরুত্থান ঘটিয়ে আবার ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হয়েছে। এই উত্থান-পতন এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে ইউরোপে। তাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমগ্র ইউরোপ ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থান চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে হবে। নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নের ওপর ভর করে বা বিচার প্রক্রিয়ার প্রথাগত ফাঁক-ফোকর দিয়ে তারা পুনরুত্থানের আর কোনো সুযোগ যাতে না পায় তার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জয়ী তিন পরাশক্তি- আমেরিকা, ব্রিটেন ও সোভিয়েত ইউনিয়ন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল ও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট যুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সংক্ষিপ্ত বিচার করে সব নাজি যুদ্ধাপরাধীকে ফায়ারিং স্কোয়াডের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। কিন্তু যুদ্ধ শেষে ফায়ারিং স্কোয়াডের ব্যাপারে জোসেফ স্ট্যালিনের বিরোধিতা, যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র সাড়ে তিন সপ্তাহ আগে (১২ এপ্রিল ১৯৪৫) রুজভেল্টের আকস্মিক মৃত্যু এবং চার্চিল ব্রিটেনের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার কারণে ফায়ারিং স্কোয়াডের সিদ্ধান্ত আর কার্যকর হয়নি (সূত্র- দ্য নুরেমবার্গ ট্রায়াল-পল রোলান্ড-লন্ডন, ২০১০)। তবে ১৯৪৫ সালের ২০ নভেম্বর বিচার শুরুর মাত্র এক বছরের মাথায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ১২ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

১৯২১ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর লিপাজিগ ট্রায়ালের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল জার্মানির ওপর। দেখা গেল ৯০০ জন অভিযুক্তের মধ্যে মাত্র দুজনের শাস্তি হয়। খালাশ পেয়ে যাওয়ার মধ্যে ছিলেন ফিল্ড মার্শাল ভন হিডেনবার্গ, যিনি পরবর্তীতে জার্মানির প্রেসিডেন্ট হন। এই হিডেনবার্গের সহায়তায়ই হিটলার ১৯৩৩ সালে জার্মানির চ্যান্সেলর হন। সুতরাং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের নেতৃবৃন্দ ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থানের সব পথ চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাজি যুদ্ধাপরাধীদের কবর যাতে ভবিষ্যতে কেউ শহীদ সমাধি ক্ষেত্র বানাতে না পারে তার জন্য সবার কবর অত্যন্ত গোপনীয়ভাবে মিত্রশক্তির ব্যবস্থাপনায় সম্পন্ন করা হয়। জার্মানির কোনো মানুষ আজ পর্যন্ত জানে না তাদের সমাধি কোথায় (প্রাগুক্ত)। ২০১৩ সালে এরিখ প্রাইবেক নামক প্রায় ১০০ বছর বয়সী একজন নাজি যুদ্ধাপরাধী ইতালিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগরত অবস্থায় মারা যায়। জনতার ক্রোধের মুখে ইতালি সরকার প্রাইবেকের লাশটি প্রকাশ্যে সমাহিত করতে পারেনি। প্রাইবেকের মৃত্যুর পর রোমের কাছের একটি শহরতলী আলবানা লাজিলাতে তাকে সমাহিত করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নেয়, কিন্তু কবরস্থানের প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়ে প্রায় ৫০০ বিক্ষোভকারী হত্যাকারী, কসাই ইত্যাদি স্লোগান দিয়ে প্রাইবেকের লাশবাহী গাড়িতে লাথি মারতে থাকে। কারা কর্তৃপক্ষ লাশ নিয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। পরে প্রাইবেককে কোথায় কবর দেওয়া হয়েছে তা কেউ জানে না। মৃত্যুর আগে প্রাইবেক ইচ্ছা পোষণ করেছিল আর্জেন্টিনায় তার স্ত্রীর কবরের পাশে অথবা তার জন্মস্থান জার্মানিতে যেন তাকে কবর দেওয়া হয়। কিন্তু আর্জেন্টিনা ও জার্মানি উভয়েই প্রাইবেকের লাশ গ্রহণে অসম্মতি জানায়। সর্বশেষ একই কারণে ওসামা বিন লাদেনের মরদেহ আমেরিকা কয়েক টন পাথর বেঁধে সাগরে ফেলে দেয়। এহেন আমেরিকার কর্তাব্যক্তিরা আবার বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে, ফাঁসির দণ্ড কার্যকর না করার জন্য অনুরোধ করে। সারা বিশ্বের মানুষ দেখেছে ২০০৩ সালে ইরাক দখলের পর প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে আমেরিকা কিভাবে কত অবমাননাকর ও অমানবিক কায়দায় বিচারে সোপর্দ করে। তারপর গোপনে প্রহসনের বিচার করে মাত্র এক বছরের মাথায় ফাঁসি কার্যকর করে। দ্বিতীয়ত, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সন্ত্রাসী হিসেবে আটক করে এনে কিউবার উপকূলে গুয়ানতানামো বে'র কারাগারে বছরের পর বছর মানবাধিকারহীন অবস্থায় সীমাহীন দুর্ভোগ ও নিপীড়নের মধ্যে রেখেছে। তার দুয়েকটি কাহিনী হঠাৎ করে মিডিয়ায় প্রকাশ পেলে সেগুলো পড়ার পর কোনো মানুষের পক্ষে সুস্থ থাকা সম্ভব নয়। নির্বিচারে ড্রোন হামলা চালানোর কারণে বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত নিরীহ বেসামরিক মানুষ মারা যাচ্ছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একেবারে শেষপ্রান্তে এসে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে আণবিক বোমা ফেলে প্রায় দুই লাখ নিরীহ

বেসামরিক মানুষকে আমেরিকা হত্যা করে। এরপর আমেরিকা যখন বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দণ্ড মওকুফের অনুরোধ জানায় বা জামায়াতের গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা বলে তখন নিশ্চয়ই ধরে নিতে হবে আমেরিকা সুদূরপ্রসারী কোনো ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ আদায়ের জন্য জামায়াত ও তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের পক্ষ অবলম্বন করছে নগ্নভাবে। যেটি তারা হয়তো বর্তমান সরকারের কাছ থেকে আদায় করতে পারছে না। জার্মানি ফ্যাসিবাদ ভবিষ্যতে যেন আর কখনো গাত্রোত্থান না ঘটাতে পারে তার জন্য আইন করা হয়েছে। নাজি ফ্যাসিবাদী আদর্শ ও তাদের কোনো অধিকারের পক্ষে কথা বলা ইউরোপে এখনো ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। গত বছর মিডিয়ায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় এই মর্মে যে, কেউ কোনো নাজি যুদ্ধাপরাধীদের খবর পেলে তা যেন যথাযথ সরকারি কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হয়। কারণ, মৃত্যুর আগে তাদের অপকর্মের বিচার হওয়া অপরিহার্য বলে মনে করছে সভ্য জগতের মানুষ। কিন্তু বাংলাদেশে কি বিচিত্র উল্টো চিত্র প্রতিনিয়ত দেখা যায়। বুয়েটের ড. জাহাঙ্গীর আলম নামক একজন শিক্ষক প্রত্যক্ষভাবে দণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীর পক্ষ অবলম্বন এবং সর্বোচ্চ আদালতের রায় অবমাননাকারী বক্তব্য দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, প্রকারান্তরে ওই শিক্ষকের পক্ষ অবলম্বন করে। ফাঁসির পর কাদের মোল্লাকে শহীদ হিসেবে ঘোষণা দেয় পাকিস্তান। তার মানে কি এই নয় যে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কাদের মোল্লা পাকিস্তানের হয়ে কাজ করেছে। ফিরে আসি কাদের মোল্লার এপিটাফের কথায়। ফরিদপুরের স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা এই অপকর্মের প্রতিবাদ করে বলেছেন, কাদের মোল্লার এপিটাফে শহীদ লেখা মানে ৩০ লাখ শহীদ, সব মুক্তিযোদ্ধা এবং সমগ্র মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা করা। এই এপিটাফ অতি দ্রুত উঠিয়ে ফেলা এবং যারা এটা লাগিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা। প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তরে কাদের মোল্লার ভাই বলেছে, স্থানীয় জামায়াত নেতাদের সিদ্ধান্তে এই এপিটাফ লাগানো হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এ ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিয়েছে তা আর জানা গেল না। শুনেছি উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাকি বলেছেন, বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখেছি। গতানুগতিক দায়সারা কথা। প্রশাসনের মনস্তাত্তি্বকতা বুঝে ওঠা এখনো দুষ্কর। মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি অবমাননা তো রাষ্ট্রদ্রোহিতার সমান। এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ কর্মের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে প্রথাগত প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করতে হয়। কি কারণে কিসের ভয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এমন ক্ষেত্রে অ্যাকশনে যেতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকে? এই প্রশ্নটি জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই এপিটাফ শুধু অপসারণ করলে চলবে না। এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ কাজের জন্য দায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। কর্তৃপক্ষের উচিত হবে এই রাষ্ট্রদ্রোহীদের আইনের আওতায় আনা এবং দেশের সব মানুষকে আশ্বস্ত করা যে, ভবিষ্যতে আর কাউকে এমন রাষ্ট্রবিরোধী কাজ করতে দেওয়া হবে না। দ্বিতীয়ত, সর্বোচ্চ আদালত থেকে নিষ্পত্তি হওয়ার পর বাকি ফাঁসির দণ্ডাদেশগুলো কার্যকর হলে তাদের কবর কোথায় কিভাবে হবে তা নিয়ে রাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সব মানুষকে নতুন করে ভাবতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন