শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

হৃদয় আমার

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
হৃদয় আমার

দ্বিতীয় পর্ব

অধ্যাপক এম মোয়াজ্জেম হোসেন আমার দুই বছরের সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও তিনি যখন আমাদের প্রশাসনিক টিমে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন, তখন আমার শঙ্কা ছিল, আমি উনার সঙ্গে তাল মিলায়ে কাজ করতে পারব কি না? আমার সব শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে, উনি এত সুন্দর, সহন এবং সাবলীলভাবে পুরো টিম উনার জুনিয়র হওয়া সত্ত্বেও যেভাবে কাজ করেছেন, তা অতুলনীয়। আমি সত্যিই উনার প্রতি কৃতজ্ঞ এবং শ্রদ্ধাবনতচিত্তে উনাকে প্রণাম জানাই। কোষাধ্যক্ষ ছাড়াও উনি শিশু নেফ্রোলজি বিভাগকে সুদৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে এমন এক জায়গায় নিয়েছিলেন, যেখানে দেশের শিশু কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট অপারেশনগুলোর প্রায় সব কটিই উনার ডিপার্টমেন্ট এবং উনার তত্ত্বাবধানেই হয়েছিল। উনি অবসরে যাওয়ার সময় যাদের রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অধ্যাপক হাবিব, অধ্যাপক মঈনউদ্দীন এবং ডা. রনজিতদের অক্লান্ত পরিশ্রম এই বিভাগটিকে একটা সম্মানজনক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে পারবে।

ছোট ছোট উদ্যোগের মধ্যে, দৃষ্টিনন্দন সেবা দিতে কার্পণ্য করেননি অধ্যাপক নিজাম তার Palliative Care unit-এর মাধ্যমে মুমূর্ষু রোগীদের। এ জাতির দুর্ভাগ্য যে ডাক্তারদের যাদেরকেই এখানে নিয়োগ দিয়েছি, তারা সবাই নিয়োগ লাভের পর এ বিভাগ ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য অতিষ্ঠ করে তুলতেন। যদিও শেষ যে চারজন ছিলেন, তারা এখনো আছেন। Palliative Care-এ সেবাদান এবং মুমূর্ষু মা-বাবার সেবা করারই শামিল। এ ব্যাপারে রোটারি ক্লাব অব মেট্রোপলিটান ঢাকার অবদান বিনম্রচিত্তে স্মরণ করবে এই বিশ্ববিদ্যালয়। উনারা ধন্যবাদের অনেক উপরে। সত্যিই উনাদের মানবতাবোধ, অন্যদের মধ্যেও মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলবে। দুর্ভাগ্য অধ্যাপক রুহুল হক স্যারসহ চেষ্টা করে সবগুলো মেডিকেল কলেজ এখনো তা চালু করতে পারিনি। আরও দরকার একটি বিশেষ বিভাগ সেটি হলো Geriatric Medicine অর্থাৎ বয়োবৃদ্ধ চিকিৎসা বিভাগ।

Centre for Neurodevelopment and Autism in Children (CNAC) প্রতিষ্ঠার প্রেরণা এবং নির্দেশনা পেয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রী তনয়া, বিশিষ্ট শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের কাছ থেকে এবং CNAC-এর কর্মসূচি বাস্তবায়নে যার অক্লান্ত পরিশ্রম আমাদের বিস্তারিত সহায়তা দিয়েছিল, তিনি হলেন অধ্যাপক শাহীন আখতার। স্বল্পভাষী এবং মিষ্টি হাসিতে, তার মৃদু কণ্ঠ পুরো কাজটাই অতি সহজে কিভাবে করতে সাহায্য করেছিল তা এখনো আমার কাছে বোধগম্য নয়। কোরিয়া, ভারত, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অনেক দেশের প্রতিনিধিরা এ কেন্দ্রটি ভিজিট করেছেন, মতামত দিয়েছেন, এমনকি অনেক প্রশংসাও করেছেন।

ই-ব্লকের ভবনটিতে স্বল্প পরিসরে যেই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে শাহিন এবং তার টিম সাহায্য এবং সেবা দিয়েছেন সেটা দেখলে মনে হয় : 'দেশের সব অসহায় মা তাদের এই বিশেষ শিশুদের এখানে নিয়ে আসেন, ডাক্তার এবং অন্যরা মিলে বিভিন্ন পদ্ধতিতে তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। তারা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা নিয়েই বাড়িতে চলে যান, কেউ কেউ প্রতিনিয়ত এখান থেকে পাঠ গ্রহণ করেন। আমার মনে হয় কলরব মুখরিত এ যেন এক বিশেষ বিদ্যালয়।'

আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্বীকার করছি তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ স্যারকে এবং উনার মহাপরিচালককে এবং পরবর্তীতে সমাজকল্যাণ সচিব বেগম নাসিমা এনডিসিকে যাদের সহৃদয় ইচ্ছা এবং আমার প্রচেষ্টায় বধির শিশুদের জন্য Cochlear implant ev Bionic ear projectwটি এখানে চালু করতে পেরেছি। একজন বা দুজন নয়, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ৫ জন Cochlear implant সার্জন তৈরি হয়েছে। অতীতে সিঙ্গাপুর বা কোনো উন্নত দেশ থেকে এই অপারেশন করাতে অর্ধকোটি টাকার উপর ব্যয় হতো। এখন এখানে বিনামূল্যে তা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অর্থ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে সাহায্য ও সহযোগিতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ জন্য অধ্যাপক হাসনাতসহ ডা. দেলোয়ার, ডা. নাসিমা, ডা. কানু এবং ডা. জহিরুল হক সাচ্চু অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সবচেয়ে বড় অর্জন এসব শ্রুতিপ্রতিবন্ধী এবং বাকপ্রতিবন্ধী শিশুরা এখন তর্কপ্রিয়, বাকচাতুর্য বাঙালিতে পরিণত হচ্ছে এবং হয়েছে। এখন সময় এসেছে বিভিন্ন বিভাগের সুপার স্পেশিয়ালিটিকে এক একটা উইং করে দেওয়া যেমন : নাক, কান ও গলা বিভাগে হেড-নেক ইউনিট যা চলমান আছে অধ্যাপক বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে, তেমনি রাইনোলজি এবং রিকনস্ট্রাকশন সার্জারি অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদারের নেতৃত্বে এবং এন্ডোস্নোপি সাইনাস সার্জারি ডা. হাসানুর রহমান বাবরের নেতৃত্বে।

গাইনোকলজি বিভাগে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং অধ্যাপক মিলে বিশেষজ্ঞ গাইনোকোলজিস্ট আছেন প্রায় ৪০ জন। বিভাগীয় চেয়ারম্যান সালেহা বেগম যদিও আমার জুনিয়র তবু তাকে আমি আপা বলি, যথেষ্ট চেষ্টা করছেন বিভাগটাকে শাণিত করতে। ২০০১ সালের আগেই এই বিভাগে বিভিন্ন উইং খোলা হয়। বাইরে থেকে লোকবল আনার জন্যই এত বেশি বিশেষজ্ঞ এ বিভাগে। সত্য বলতে আমি বিন্দুমাত্র দ্বিধান্বিত নই। যে কোনো উইং যেমনGynaecological oncology, Foeto maternal medicine এবং Infertility wing রিহম কোনোটাই খ্যাতি অর্জন তো দূরের কথা, সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেনি। প্রশাসক হিসেবে আমার ব্যর্থতা কতটুকু জানি না তবে উনাদের সক্রিয় উদ্যোগের যথেষ্ট অভাব ছিল। আমি একটা অতৃপ্ত আত্মা নিয়ে পরপারে যাব কেননা আমার ইচ্ছার অপমৃত্যু ঘটেছে এখানে। আমার ইচ্ছা ছিল আমার এ সময় কালের মধ্যে একটি হলেও Test Tube Baby জন্ম নেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যা দেখে অন্য মেডিকেল কলেজগুলো এগিয়ে আসবে এবং নিঃসন্তান দম্পতি যারা দরিদ্র তারা একটা আশার আলো দেখবেন। যেমনটা নাক-কান-গলা বিভাগে Cochlear implantএ হয়েছে। নাক-কান-গলা বিভাগের পরামর্শক অত্যন্ত দৃঢ়চেতা এবং সার্জন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক আবু শফি আহমেদ আমিন। ওই বিভাগের সবার কাছে উনি শ্রদ্ধার পাত্র এবং সঠিক উপদেশদাতা বা পথপ্রদর্শক। তবে গাইনিতে অধ্যাপক সালেহার সময়ানুবর্তিতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এবং তার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়।

অধ্যাপক আশরাফুন্নেছা (পিয়া) নীরবে তার Cervical cancer screening project এর কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, গ্রাম গ্রামান্তরে নিয়ে গেছেন। আমি তাকে সর্বশক্তি দিয়ে সাহায্য করেছি এমনকি তার Project-এ আমি আমার অর্জিত কয়েক লাখ টাকা নিঃশর্তভাবে দিতে ভুল করিনি। এই Project-এর সঙ্গে Breast cancer screening নিয়ে যে দ্বন্দ্ব চলছে Gynaecologist এবং সার্জনদের মধ্যে তা ভুলে গিয়ে মহিলা সার্জনরা যদি গাইনোকলজিস্টদের সঙ্গে আসেন তাহলে এ দেশের মাতৃসমাজেরই উন্নতি হবে, মাতৃস্বাস্থ্যে বিপ্লব ঘটবে এবং স্বাস্থ্যসেবা তাদের কাছে পৌঁছবে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমার মা বা বোন বা স্ত্রী ব্রেস্ট এবং জরায়ু পরীক্ষার জন্য একজন মহিলা চিকিৎসকের কাছে যেতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকটি সাফল্য হলো নার্সিং কোর্স চালু করা। আজকের দিনে দুনিয়াজুড়ে গ্রাজুয়েট নার্সদের চাহিদা গগনচুম্বী। পৃথিবীর অনেক দেশে বিএসসি নার্সদের বেতন ডাক্তারদের কাছাকাছি। এ ব্যাপারে প্রথম নির্দেশনা আসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টে বলা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় শুধু পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এ কথা জানানোর পরে উনার নির্দেশেই আবার আইন সংশোধন করে অধ্যাপক শাহানা আখতার রহমানকে ডিন মনোনীত করে ডা. শরীফ, অধ্যাপক চৌধুরী ইয়াকুব জামাল, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান খান, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান খান, অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খান এবং প্রক্টর অধ্যাপক এএসএম জাকারিয়া স্বপন এবং ডা. আবিদাকে নিয়ে গ্রাজুয়েট নার্সিং কোর্স কারিকুলাম তৈরি, ভর্তির নীতিমালা, শিক্ষক নিয়োগের নীতি এবং আনুষঙ্গিক সব কাজের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হলো। সবাই অক্লান্ত পরিশ্রম করে চার বছর মেয়াদি এ কোর্সটি চালু হওয়ার পরে প্রথম ব্যাচ পাস করে কনভোকেশনের সুবর্ণ সুযোগটিও কাজে লাগিয়ে নেয়। নার্সিং কোর্সে, সাইকোলজি, অ্যাডভান্সড ইংরেজি, কম্পিউটার সায়েন্সে ও তাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞানদান করা হয়। আমার দৃঢ়বিশ্বাস তারা দেশের সেরা নার্সদের অন্যতম হবে। নার্সদের জন্য রবি টেলিকমের সহায়তায় Simulating Lab, বিদেশি শিক্ষকদের বেতনে Prime bank-এর সহায়তা, সর্বোপরি শতাধিক নার্সের থাকার ব্যবস্থাসহ ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে হোস্টেল নির্মাণ ব্যাংক এশিয়ার সৌজন্যে এ যেন এক বিরাট স্বপ্ন বাস্তবায়ন। ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এমএ রৌফ ও উনার পরিবার এবং ব্যাংক এশিয়ার পরিবারের সবাইর প্রতি জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা। এই সোনালি সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এবং আংশিক ডা. শাহানা আখতার রহমানের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা এবং অধ্যাপক শাহানা আপার নিরলস প্রচেষ্টাই মূলশক্তি।

ডা. মোস্তাক রাজা চৌধুরীর দেশপ্রেম এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার ভালোবাসার নিদর্শন হলো রফেকেলার ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক হেলথে ইনফরমেটিকসের প্রতিষ্ঠা যা সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ রূপ দিয়েছে। ভিয়েতনামে উনার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা সেখানেই আমি উনাকে অনুরোধ করি এই বিভাগটি প্রতিষ্ঠার এবং রকেফেলার এর একজন কর্মকর্তা হিসেবে তিনি রকেটের গতিতে এ কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। নিশ্চয়ই রকেফেলার ফাউন্ডেশনের কাছে, তিনি একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত কর্মকর্তা হিসেবেই ব্যাংকক অফিসে কাজ করেছিলেন।

২০০৯ সালের আগেই ophthalmology বিভাগে দুটি কোর্স চালু ছিল একটি হলো এমএস কমিউনিটি অফথালমোলজি অপরটি এমএস অফথালমোলজি। একটিতে চেয়ারম্যান অধ্যাপক শরফুদ্দীন আহম্মেদ, অপরটিতে অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম। আমার মতে, একটি কোর্স বাতিল করে শুধু এমএস জেনারেল অফথালমোলজি নামে একটি কোর্স হওয়া উচিত। আমি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে অধ্যাপক শরফুদ্দীন সাহেবকে অনুরোধ করেছি বিভাগটি একত্রিত করার জন্য। বিভাগের অনেক যোগ্যতম শিক্ষক এবং সার্জন আছেন, যার মধ্যে অধ্যাপক জাফরের নাম না বললে কিছু অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে।

আমাদের সবারই জানা উচিত ১৯৭৩ সাল থেকেই এ দেশে চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দাবি উপস্থাপিত হয়েছিল। কখনো তা থেমে থাকেনি। চলমান এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রিত্বে আওয়ামী লীগ সরকার। এ বিশ্ববিদ্যালয়কে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে আমাদের কি দরকার। দরকার শুধু Project plan, Plan implementation, realization with fruitful result. বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিভাবান জনশক্তি ছিল। অর্থ বরাদ্দ হলো এবং কিছু ভৌত অব কাঠামোও ছিল। এমন না যে শূন্য থেকে শুরু করতে হচ্ছে। তা হলে অভাব কিসের? তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় নামক প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আর কি দরকার? দরকার এখন যে মনোরম, এবং আরামদায়ক বহিঃবিভাগ চালু হয়েছে, তার পুরোটাই ব্যবহার করে সহকারী, সহযোগী এবং অধ্যাপক সবাইকে দিয়ে বৈকালিক কনসালটেশন করালে আমি নিশ্চিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারি বাজেটের ওপর নির্ভর করতে হবে না। গবেষণার যেই অনুদান আসবে, সিএসআর এর সহায়তায় যে পরিমাণ অর্থ জনদরদী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিরা দিতে চান তাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা, গবেষণা এবং চিকিৎসায় অবশ্যই সমৃদ্ধি লাভ করবে।

বিগত ছয় বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপ্ত দুটি প্রতিভার আবিষ্কার করতে পেরেছি, তারা হলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক মেসবাহউদ্দীন আহমেদ এবং অধ্যাপক সাইয়েদুর রহমান খসরু। শিক্ষার মূলভিত্তি আরও সুদৃঢ় করতে তাদের কাজে লাগানো অতীব জরুরি। (চলবে)

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন