শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

হৃদয় আমার

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
হৃদয় আমার

দ্বিতীয় পর্ব

অধ্যাপক এম মোয়াজ্জেম হোসেন আমার দুই বছরের সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও তিনি যখন আমাদের প্রশাসনিক টিমে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন, তখন আমার শঙ্কা ছিল, আমি উনার সঙ্গে তাল মিলায়ে কাজ করতে পারব কি না? আমার সব শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে, উনি এত সুন্দর, সহন এবং সাবলীলভাবে পুরো টিম উনার জুনিয়র হওয়া সত্ত্বেও যেভাবে কাজ করেছেন, তা অতুলনীয়। আমি সত্যিই উনার প্রতি কৃতজ্ঞ এবং শ্রদ্ধাবনতচিত্তে উনাকে প্রণাম জানাই। কোষাধ্যক্ষ ছাড়াও উনি শিশু নেফ্রোলজি বিভাগকে সুদৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে এমন এক জায়গায় নিয়েছিলেন, যেখানে দেশের শিশু কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট অপারেশনগুলোর প্রায় সব কটিই উনার ডিপার্টমেন্ট এবং উনার তত্ত্বাবধানেই হয়েছিল। উনি অবসরে যাওয়ার সময় যাদের রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অধ্যাপক হাবিব, অধ্যাপক মঈনউদ্দীন এবং ডা. রনজিতদের অক্লান্ত পরিশ্রম এই বিভাগটিকে একটা সম্মানজনক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে পারবে।

ছোট ছোট উদ্যোগের মধ্যে, দৃষ্টিনন্দন সেবা দিতে কার্পণ্য করেননি অধ্যাপক নিজাম তার Palliative Care unit-এর মাধ্যমে মুমূর্ষু রোগীদের। এ জাতির দুর্ভাগ্য যে ডাক্তারদের যাদেরকেই এখানে নিয়োগ দিয়েছি, তারা সবাই নিয়োগ লাভের পর এ বিভাগ ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য অতিষ্ঠ করে তুলতেন। যদিও শেষ যে চারজন ছিলেন, তারা এখনো আছেন। Palliative Care-এ সেবাদান এবং মুমূর্ষু মা-বাবার সেবা করারই শামিল। এ ব্যাপারে রোটারি ক্লাব অব মেট্রোপলিটান ঢাকার অবদান বিনম্রচিত্তে স্মরণ করবে এই বিশ্ববিদ্যালয়। উনারা ধন্যবাদের অনেক উপরে। সত্যিই উনাদের মানবতাবোধ, অন্যদের মধ্যেও মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলবে। দুর্ভাগ্য অধ্যাপক রুহুল হক স্যারসহ চেষ্টা করে সবগুলো মেডিকেল কলেজ এখনো তা চালু করতে পারিনি। আরও দরকার একটি বিশেষ বিভাগ সেটি হলো Geriatric Medicine অর্থাৎ বয়োবৃদ্ধ চিকিৎসা বিভাগ।

Centre for Neurodevelopment and Autism in Children (CNAC) প্রতিষ্ঠার প্রেরণা এবং নির্দেশনা পেয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রী তনয়া, বিশিষ্ট শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের কাছ থেকে এবং CNAC-এর কর্মসূচি বাস্তবায়নে যার অক্লান্ত পরিশ্রম আমাদের বিস্তারিত সহায়তা দিয়েছিল, তিনি হলেন অধ্যাপক শাহীন আখতার। স্বল্পভাষী এবং মিষ্টি হাসিতে, তার মৃদু কণ্ঠ পুরো কাজটাই অতি সহজে কিভাবে করতে সাহায্য করেছিল তা এখনো আমার কাছে বোধগম্য নয়। কোরিয়া, ভারত, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অনেক দেশের প্রতিনিধিরা এ কেন্দ্রটি ভিজিট করেছেন, মতামত দিয়েছেন, এমনকি অনেক প্রশংসাও করেছেন।

ই-ব্লকের ভবনটিতে স্বল্প পরিসরে যেই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে শাহিন এবং তার টিম সাহায্য এবং সেবা দিয়েছেন সেটা দেখলে মনে হয় : 'দেশের সব অসহায় মা তাদের এই বিশেষ শিশুদের এখানে নিয়ে আসেন, ডাক্তার এবং অন্যরা মিলে বিভিন্ন পদ্ধতিতে তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। তারা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা নিয়েই বাড়িতে চলে যান, কেউ কেউ প্রতিনিয়ত এখান থেকে পাঠ গ্রহণ করেন। আমার মনে হয় কলরব মুখরিত এ যেন এক বিশেষ বিদ্যালয়।'

আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্বীকার করছি তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ স্যারকে এবং উনার মহাপরিচালককে এবং পরবর্তীতে সমাজকল্যাণ সচিব বেগম নাসিমা এনডিসিকে যাদের সহৃদয় ইচ্ছা এবং আমার প্রচেষ্টায় বধির শিশুদের জন্য Cochlear implant ev Bionic ear projectwটি এখানে চালু করতে পেরেছি। একজন বা দুজন নয়, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ৫ জন Cochlear implant সার্জন তৈরি হয়েছে। অতীতে সিঙ্গাপুর বা কোনো উন্নত দেশ থেকে এই অপারেশন করাতে অর্ধকোটি টাকার উপর ব্যয় হতো। এখন এখানে বিনামূল্যে তা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অর্থ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে সাহায্য ও সহযোগিতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ জন্য অধ্যাপক হাসনাতসহ ডা. দেলোয়ার, ডা. নাসিমা, ডা. কানু এবং ডা. জহিরুল হক সাচ্চু অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সবচেয়ে বড় অর্জন এসব শ্রুতিপ্রতিবন্ধী এবং বাকপ্রতিবন্ধী শিশুরা এখন তর্কপ্রিয়, বাকচাতুর্য বাঙালিতে পরিণত হচ্ছে এবং হয়েছে। এখন সময় এসেছে বিভিন্ন বিভাগের সুপার স্পেশিয়ালিটিকে এক একটা উইং করে দেওয়া যেমন : নাক, কান ও গলা বিভাগে হেড-নেক ইউনিট যা চলমান আছে অধ্যাপক বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে, তেমনি রাইনোলজি এবং রিকনস্ট্রাকশন সার্জারি অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদারের নেতৃত্বে এবং এন্ডোস্নোপি সাইনাস সার্জারি ডা. হাসানুর রহমান বাবরের নেতৃত্বে।

গাইনোকলজি বিভাগে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং অধ্যাপক মিলে বিশেষজ্ঞ গাইনোকোলজিস্ট আছেন প্রায় ৪০ জন। বিভাগীয় চেয়ারম্যান সালেহা বেগম যদিও আমার জুনিয়র তবু তাকে আমি আপা বলি, যথেষ্ট চেষ্টা করছেন বিভাগটাকে শাণিত করতে। ২০০১ সালের আগেই এই বিভাগে বিভিন্ন উইং খোলা হয়। বাইরে থেকে লোকবল আনার জন্যই এত বেশি বিশেষজ্ঞ এ বিভাগে। সত্য বলতে আমি বিন্দুমাত্র দ্বিধান্বিত নই। যে কোনো উইং যেমনGynaecological oncology, Foeto maternal medicine এবং Infertility wing রিহম কোনোটাই খ্যাতি অর্জন তো দূরের কথা, সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেনি। প্রশাসক হিসেবে আমার ব্যর্থতা কতটুকু জানি না তবে উনাদের সক্রিয় উদ্যোগের যথেষ্ট অভাব ছিল। আমি একটা অতৃপ্ত আত্মা নিয়ে পরপারে যাব কেননা আমার ইচ্ছার অপমৃত্যু ঘটেছে এখানে। আমার ইচ্ছা ছিল আমার এ সময় কালের মধ্যে একটি হলেও Test Tube Baby জন্ম নেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যা দেখে অন্য মেডিকেল কলেজগুলো এগিয়ে আসবে এবং নিঃসন্তান দম্পতি যারা দরিদ্র তারা একটা আশার আলো দেখবেন। যেমনটা নাক-কান-গলা বিভাগে Cochlear implantএ হয়েছে। নাক-কান-গলা বিভাগের পরামর্শক অত্যন্ত দৃঢ়চেতা এবং সার্জন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক আবু শফি আহমেদ আমিন। ওই বিভাগের সবার কাছে উনি শ্রদ্ধার পাত্র এবং সঠিক উপদেশদাতা বা পথপ্রদর্শক। তবে গাইনিতে অধ্যাপক সালেহার সময়ানুবর্তিতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এবং তার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়।

অধ্যাপক আশরাফুন্নেছা (পিয়া) নীরবে তার Cervical cancer screening project এর কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, গ্রাম গ্রামান্তরে নিয়ে গেছেন। আমি তাকে সর্বশক্তি দিয়ে সাহায্য করেছি এমনকি তার Project-এ আমি আমার অর্জিত কয়েক লাখ টাকা নিঃশর্তভাবে দিতে ভুল করিনি। এই Project-এর সঙ্গে Breast cancer screening নিয়ে যে দ্বন্দ্ব চলছে Gynaecologist এবং সার্জনদের মধ্যে তা ভুলে গিয়ে মহিলা সার্জনরা যদি গাইনোকলজিস্টদের সঙ্গে আসেন তাহলে এ দেশের মাতৃসমাজেরই উন্নতি হবে, মাতৃস্বাস্থ্যে বিপ্লব ঘটবে এবং স্বাস্থ্যসেবা তাদের কাছে পৌঁছবে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমার মা বা বোন বা স্ত্রী ব্রেস্ট এবং জরায়ু পরীক্ষার জন্য একজন মহিলা চিকিৎসকের কাছে যেতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকটি সাফল্য হলো নার্সিং কোর্স চালু করা। আজকের দিনে দুনিয়াজুড়ে গ্রাজুয়েট নার্সদের চাহিদা গগনচুম্বী। পৃথিবীর অনেক দেশে বিএসসি নার্সদের বেতন ডাক্তারদের কাছাকাছি। এ ব্যাপারে প্রথম নির্দেশনা আসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টে বলা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় শুধু পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এ কথা জানানোর পরে উনার নির্দেশেই আবার আইন সংশোধন করে অধ্যাপক শাহানা আখতার রহমানকে ডিন মনোনীত করে ডা. শরীফ, অধ্যাপক চৌধুরী ইয়াকুব জামাল, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান খান, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান খান, অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খান এবং প্রক্টর অধ্যাপক এএসএম জাকারিয়া স্বপন এবং ডা. আবিদাকে নিয়ে গ্রাজুয়েট নার্সিং কোর্স কারিকুলাম তৈরি, ভর্তির নীতিমালা, শিক্ষক নিয়োগের নীতি এবং আনুষঙ্গিক সব কাজের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হলো। সবাই অক্লান্ত পরিশ্রম করে চার বছর মেয়াদি এ কোর্সটি চালু হওয়ার পরে প্রথম ব্যাচ পাস করে কনভোকেশনের সুবর্ণ সুযোগটিও কাজে লাগিয়ে নেয়। নার্সিং কোর্সে, সাইকোলজি, অ্যাডভান্সড ইংরেজি, কম্পিউটার সায়েন্সে ও তাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞানদান করা হয়। আমার দৃঢ়বিশ্বাস তারা দেশের সেরা নার্সদের অন্যতম হবে। নার্সদের জন্য রবি টেলিকমের সহায়তায় Simulating Lab, বিদেশি শিক্ষকদের বেতনে Prime bank-এর সহায়তা, সর্বোপরি শতাধিক নার্সের থাকার ব্যবস্থাসহ ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে হোস্টেল নির্মাণ ব্যাংক এশিয়ার সৌজন্যে এ যেন এক বিরাট স্বপ্ন বাস্তবায়ন। ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এমএ রৌফ ও উনার পরিবার এবং ব্যাংক এশিয়ার পরিবারের সবাইর প্রতি জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা। এই সোনালি সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এবং আংশিক ডা. শাহানা আখতার রহমানের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা এবং অধ্যাপক শাহানা আপার নিরলস প্রচেষ্টাই মূলশক্তি।

ডা. মোস্তাক রাজা চৌধুরীর দেশপ্রেম এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার ভালোবাসার নিদর্শন হলো রফেকেলার ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক হেলথে ইনফরমেটিকসের প্রতিষ্ঠা যা সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ রূপ দিয়েছে। ভিয়েতনামে উনার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা সেখানেই আমি উনাকে অনুরোধ করি এই বিভাগটি প্রতিষ্ঠার এবং রকেফেলার এর একজন কর্মকর্তা হিসেবে তিনি রকেটের গতিতে এ কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। নিশ্চয়ই রকেফেলার ফাউন্ডেশনের কাছে, তিনি একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত কর্মকর্তা হিসেবেই ব্যাংকক অফিসে কাজ করেছিলেন।

২০০৯ সালের আগেই ophthalmology বিভাগে দুটি কোর্স চালু ছিল একটি হলো এমএস কমিউনিটি অফথালমোলজি অপরটি এমএস অফথালমোলজি। একটিতে চেয়ারম্যান অধ্যাপক শরফুদ্দীন আহম্মেদ, অপরটিতে অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম। আমার মতে, একটি কোর্স বাতিল করে শুধু এমএস জেনারেল অফথালমোলজি নামে একটি কোর্স হওয়া উচিত। আমি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে অধ্যাপক শরফুদ্দীন সাহেবকে অনুরোধ করেছি বিভাগটি একত্রিত করার জন্য। বিভাগের অনেক যোগ্যতম শিক্ষক এবং সার্জন আছেন, যার মধ্যে অধ্যাপক জাফরের নাম না বললে কিছু অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে।

আমাদের সবারই জানা উচিত ১৯৭৩ সাল থেকেই এ দেশে চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দাবি উপস্থাপিত হয়েছিল। কখনো তা থেমে থাকেনি। চলমান এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রিত্বে আওয়ামী লীগ সরকার। এ বিশ্ববিদ্যালয়কে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে আমাদের কি দরকার। দরকার শুধু Project plan, Plan implementation, realization with fruitful result. বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিভাবান জনশক্তি ছিল। অর্থ বরাদ্দ হলো এবং কিছু ভৌত অব কাঠামোও ছিল। এমন না যে শূন্য থেকে শুরু করতে হচ্ছে। তা হলে অভাব কিসের? তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় নামক প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আর কি দরকার? দরকার এখন যে মনোরম, এবং আরামদায়ক বহিঃবিভাগ চালু হয়েছে, তার পুরোটাই ব্যবহার করে সহকারী, সহযোগী এবং অধ্যাপক সবাইকে দিয়ে বৈকালিক কনসালটেশন করালে আমি নিশ্চিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারি বাজেটের ওপর নির্ভর করতে হবে না। গবেষণার যেই অনুদান আসবে, সিএসআর এর সহায়তায় যে পরিমাণ অর্থ জনদরদী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিরা দিতে চান তাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা, গবেষণা এবং চিকিৎসায় অবশ্যই সমৃদ্ধি লাভ করবে।

বিগত ছয় বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপ্ত দুটি প্রতিভার আবিষ্কার করতে পেরেছি, তারা হলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক মেসবাহউদ্দীন আহমেদ এবং অধ্যাপক সাইয়েদুর রহমান খসরু। শিক্ষার মূলভিত্তি আরও সুদৃঢ় করতে তাদের কাজে লাগানো অতীব জরুরি। (চলবে)

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন