শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০১৫

বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে না পারলে রাজনীতিতে পরাজিত হওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প থাকে না। রাজনীতি সবাই জানে কিন্তু সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত সবাই নিতে পারে না।

রাজনীতি প্রচণ্ড খরস্রোতা নদীর মতো। খরস্রোতা নদী যেমন পাড়ের নরম মাটির কারণে বাঁক নিতে বাধ্য হয় তেমনি প্রতিপক্ষের দুর্বলতা রাজনীতির যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের মাহেন্দ্রক্ষণ এনে দেয় এবং রাজনৈতিক বিজয় নির্ধারণ করে। রাজনৈতিক বিজয়ে প্রতিপক্ষের অবদান সবচেয়ে বেশি। রাজনীতিতে নেতা হতে বিদ্যাবুদ্ধি লাগে না, একমাত্র প্রয়োজন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সাহস করে দাঁড়ানো এবং টিকে থাকা। সময়ই বিজয় এনে দেবে।

সব সফল এবং কিংবদন্তিতুল্য রাজনৈতিক নেতাদের জীবনী ও তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তারা সবাই তাদের প্রচণ্ডতম প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অসীম সাহস নিয়ে লড়েছে এবং সময়ের পাল্লা দিয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম করেছে।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে সক্রিয় রাজনীতি শুরু করেছিলেন। আজকের এ অবস্থায় এসে চরম পরাক্রমশালী হতে তার দীর্ঘ ৩৪ বছর সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময় যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে মেধায়, বুদ্ধি, ক্ষমতায় কম ছিল? কিন্তু বিভিন্ন সময়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরোধীদের ভুল চালে তারা পেছনে চলে গেছে।

বিএনপির ভয় বা ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সংকট যত গভীর হবে সমাধান তত বেশি নিকটবর্তী হবে। অনেকে অভিযোগ করেন কিন্তু ম্যাডামের চারপাশের চক্রকে নিয়ে আপনার আমার কারও ভাবার কোনো প্রয়োজন নেই। আসুন আমরা শুধু সাবধান থাকি, তাহলে কোনো চক্রই কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।

রাজনৈতিক কৌশল আমাদের খোঁজার কোনো প্রয়োজন নেই। শুধু লক্ষ্য রাখতে হবে সরকার কি করছে এবং আগামীতে কি করতে চায়। সরকার এখন সম্ভবত দুটি লক্ষ্য নিয়ে সামনে এগুবে। প্রথম লক্ষ্য হবে কোনো অবস্থায়ই সরকার বিএনপিকে সংঘটিত হতে দেবে না। সরকার বিভিন্ন ছলচাতুরিতে বিএনপিকে অস্থির করে রাখবে। মামলা-হামলা করে বিএনপিকে ব্যতিব্যস্ত রাখবে। তারেক রহমানকে কোনো অবস্থায়ই রাজনীতির মাঠে আসতে দেবে না। তারেকের পক্ষে যারাই কথা বলবে তাদের চরমভাবে হেনস্থা করবে। ম্যাডাম ও তারেককে বিভিন্ন মামলায় দণ্ড দেওয়ার পর্যায়ে নিয়ে যাবে। দলের মধ্যে তারেকের বিরুদ্ধে সিনিয়রদের দিয়ে বিভাজনের সৃষ্টি করবে। দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে সরকার প্রচণ্ডতম বাধা সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে। দলের প্রবীণ-নবীনদের মধ্যে সংঘাত লাগানোর চেষ্টা করবে। সরকার জামায়াতকে ২০-দলের জোটের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চক্রান্ত করবে। সেই সঙ্গে সরকারের দ্বিতীয় লক্ষ্য হবে সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে দেওয়ার রাজনীতি করার।

সরকার আগামীতে প্রয়োজনে গণতন্ত্রকে হত্যা করে হলেও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেখিয়ে লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবে। আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, এ দেশের মানুষ সাদ্দাম-গাদ্দাফির ভক্ত। অনেকে প্রকাশ্যেও বলেন, এ দেশে যদি একজন সাদ্দাম আসত, লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদের মতো উন্নয়নের রূপকার আসত, তাহলে সেই সরকার স্বৈরাচারী হলেও কোনো সমস্যা ছিল না!

সরকার মনে হয় সে পথেই হাঁটছে। তবে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো লুটেরা শ্রেণি তৈরি ও সরকারি দলের নেতা, কর্মী, চামচা-চাটুকার এবং দলের সাঙ্গোপাঙ্গ ও অনুসারীদের লাগামহীন দুর্নীতিতে নামিয়ে দেয়। বিভিন্ন সময়ে সামরিক শাসকরা এ ধরনের উন্নয়নের রাজনীতি করার মহড়া দিয়েছে কিন্তু বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি। তবে উন্নয়নের রাজনীতির কিছু সুবিধা যে নেই, তা ঠিক নয়। উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় শক্তি হলো কেউ এর বিরোধিতা করতে পারে না। সবাই কোনো না কোনো কারণে উন্নয়নকে সমর্থন করে এবং উন্নয়নের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে যায়। আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে উন্নয়নের সুবিধাভোগী হয়ে যাই, যার ফলে সরাসরি উন্নয়নের বিরোধিতা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তবে সবাই মানসিকভাবে উন্নয়নের নামে কোনো প্রকার দুর্নীতি, অপকর্ম বা যে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চরমভাবে বিরোধিতা করতে প্রস্তুত থাকে এবং কেউ যদি দুর্নীতি, অপকর্ম বা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহস দেখায় তাহলে চূড়ান্ত সংগ্রামে সাহসীদের সঙ্গে থাকে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ আমাদের সামনে আছে। সেই সঙ্গে উন্নয়নের নামে কোনো ব্যক্তিকেও, সে যত বড় নেতাই হোক, তাকে কেউ দীর্ঘদিন মেনে নিতে চায় না।

বিএনপিকে উন্নয়নের বিরোধিতা করার রাজনীতির পথে হাঁটলে আমাদের গণবিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বিএনপিকে প্রচণ্ড প্রতিকূল অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। জনগণ উন্নয়নের রাজনীতি দারুণ পছন্দ করে। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরাও উন্নয়নের রাজনীতির সঙ্গে থাকতে চান। উন্নয়নের রাজনীতি মানে নগদ রাজনীতি। হালুয়া-রুটির রাজনীতি। এই রাজনীতির বাইরে যাওয়া খুবই কঠিন। তাই উন্নয়নের রাজনীতির সরাসরি বিরোধিতা না করে উন্নয়নের সঙ্গে যে দুর্নীতির উন্নয়ন হবে সে বিষয়টিকে জনগণের সামনে নিয়ে আসতে হবে। উন্নয়নের রাজনীতিকে জনগণের কল্যাণের জন্য উৎসাহিত করে বিএনপি যদি খুব দক্ষ ও নিপুণতার সঙ্গে দেশব্যাপী দুর্নীতি প্রতিরোধ করার দুর্বার মনোভাব চাঙ্গা করে তুলতে পারে তাহলে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় ফায়দা হবে বিএনপির। তবে দেশব্যাপী দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি করতে হলে সবার আগে দলকে দুর্নীতিমুক্ত করে অত্যন্ত গণতান্ত্রিকভাবে সুসংগঠিত করতে হবে যাতে জনমনে দৃঢ় আস্থা সৃষ্টি হয় যে, বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল এবং বিএনপি বিশ্বাস করে গণতন্ত্র ছাড়া জনপ্রত্যাশিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। সে জন্য এখন বিএনপিকে শত প্রতিকূল ও বাধার মুখে দলকে নতুন আঙ্গিকে দেশ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে প্রয়োজনে দলের, নেত্রীর এবং তারেক রহমানের অনুগত পরীক্ষিত কোনো বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে পুনর্গঠিত করার দায়িত্ব দেওয়া হবে সময়ের সুবিবেচিত সিদ্ধান্ত। দল বাঁচলে আমরা সবাই বাঁচব।

সরকারের ভাব-সাবে মনে হচ্ছে, সরকার উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্রকে বিদায় করে দেবে, যেটা হবে সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা এবং এর বিপরীতে বিএনপিকে হাঁটতে হবে গণতন্ত্রের পথে এবং জনগণের সামনে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রমাণ করতে হবে গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দেশ ও জাতির কোনো উন্নতি হয় না। গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের ব্যাপকতা বাড়ে এবং জনগণের অকল্যাণ বয়ে আনে। তাই আগামী রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসে জিরো সমর্থন বা টলারেন্স এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, আচার-আচরণ ও অনুশীলনে শত ভাগ বাধ্যবাধকতা স্বচ্ছভাবে দৃশ্যমান করতে হবে। বিএনপিকে আগামীতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিয়ে দাঁড়াতে পারলে সামনে বিএনপির সুদিন কোনো শক্তিই ঠেকাতে পারবে না এবং পারবে না বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

তথাকথিত সাবেকি ঢঙে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা আন্দোলনের বাঁধা-ধরা পথে না হেঁটে আগামীতে যদি বিএনপি সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে প্রকাশ্যে দুর্বার গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ বিএনপির পক্ষে আসবে এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনও অনেক বেড়ে যাবে বলেই অনেকের বিশ্বাস। রাজপথে কখনই সরকার পরিবর্তন হয় না, তবে রাজপথ বেদখল হলে সরকারের ক্ষমতার ভিত নড়বড়ে হয়ে যায়, যার সুযোগ সব সময় সুযোগ সন্ধানীরা নেয়। বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে অযথা মাথা না ঘামিয়ে সরকারের দুর্বলতা চিহ্নিত করে সেখানে সময়মতো আঘাত হানার ক্ষমতা অর্জনই হবে আগামী দিনের সঠিক রাজনৈতিক কৌশল। সেই ক্ষমতা ও দৃঢ় দক্ষতা অবশ্যই বিএনপি এবং বিএনপির নেতৃত্বের আছে বলেই জনগণের প্রচণ্ড আস্থা এখনো রয়েছে। তবে সাহসী রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতি করতে বিদ্যাবুদ্ধির প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন হয় সাহস। প্রবল প্রতিকূল স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর অসীম সাহস। যে সাহস অতীতে বিএনপি বহুবার দেখিয়েছে। তাই আবারও বলছি, রাজনীতিবিদদের বিদ্যবুদ্ধির প্রয়োজন নেই, তাদের পুঁথিগত বিদ্যাবুদ্ধি দেওয়ার লোকের অভাব কোনো কালেই হয়নি, হবেও না। প্রয়োজন সাহসের। সাহসী রাজনীতিবিদের অভাব চিরকালই থেকে যাবে। জনগণ সাহসী রাজনীতিবিদের পেছনে থাকে এবং এটাই চরম বাস্তবতা।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন