শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০১৫

বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে না পারলে রাজনীতিতে পরাজিত হওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প থাকে না। রাজনীতি সবাই জানে কিন্তু সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত সবাই নিতে পারে না।

রাজনীতি প্রচণ্ড খরস্রোতা নদীর মতো। খরস্রোতা নদী যেমন পাড়ের নরম মাটির কারণে বাঁক নিতে বাধ্য হয় তেমনি প্রতিপক্ষের দুর্বলতা রাজনীতির যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের মাহেন্দ্রক্ষণ এনে দেয় এবং রাজনৈতিক বিজয় নির্ধারণ করে। রাজনৈতিক বিজয়ে প্রতিপক্ষের অবদান সবচেয়ে বেশি। রাজনীতিতে নেতা হতে বিদ্যাবুদ্ধি লাগে না, একমাত্র প্রয়োজন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সাহস করে দাঁড়ানো এবং টিকে থাকা। সময়ই বিজয় এনে দেবে।

সব সফল এবং কিংবদন্তিতুল্য রাজনৈতিক নেতাদের জীবনী ও তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তারা সবাই তাদের প্রচণ্ডতম প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অসীম সাহস নিয়ে লড়েছে এবং সময়ের পাল্লা দিয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম করেছে।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে সক্রিয় রাজনীতি শুরু করেছিলেন। আজকের এ অবস্থায় এসে চরম পরাক্রমশালী হতে তার দীর্ঘ ৩৪ বছর সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময় যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে মেধায়, বুদ্ধি, ক্ষমতায় কম ছিল? কিন্তু বিভিন্ন সময়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরোধীদের ভুল চালে তারা পেছনে চলে গেছে।

বিএনপির ভয় বা ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সংকট যত গভীর হবে সমাধান তত বেশি নিকটবর্তী হবে। অনেকে অভিযোগ করেন কিন্তু ম্যাডামের চারপাশের চক্রকে নিয়ে আপনার আমার কারও ভাবার কোনো প্রয়োজন নেই। আসুন আমরা শুধু সাবধান থাকি, তাহলে কোনো চক্রই কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।

রাজনৈতিক কৌশল আমাদের খোঁজার কোনো প্রয়োজন নেই। শুধু লক্ষ্য রাখতে হবে সরকার কি করছে এবং আগামীতে কি করতে চায়। সরকার এখন সম্ভবত দুটি লক্ষ্য নিয়ে সামনে এগুবে। প্রথম লক্ষ্য হবে কোনো অবস্থায়ই সরকার বিএনপিকে সংঘটিত হতে দেবে না। সরকার বিভিন্ন ছলচাতুরিতে বিএনপিকে অস্থির করে রাখবে। মামলা-হামলা করে বিএনপিকে ব্যতিব্যস্ত রাখবে। তারেক রহমানকে কোনো অবস্থায়ই রাজনীতির মাঠে আসতে দেবে না। তারেকের পক্ষে যারাই কথা বলবে তাদের চরমভাবে হেনস্থা করবে। ম্যাডাম ও তারেককে বিভিন্ন মামলায় দণ্ড দেওয়ার পর্যায়ে নিয়ে যাবে। দলের মধ্যে তারেকের বিরুদ্ধে সিনিয়রদের দিয়ে বিভাজনের সৃষ্টি করবে। দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে সরকার প্রচণ্ডতম বাধা সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে। দলের প্রবীণ-নবীনদের মধ্যে সংঘাত লাগানোর চেষ্টা করবে। সরকার জামায়াতকে ২০-দলের জোটের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চক্রান্ত করবে। সেই সঙ্গে সরকারের দ্বিতীয় লক্ষ্য হবে সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে দেওয়ার রাজনীতি করার।

সরকার আগামীতে প্রয়োজনে গণতন্ত্রকে হত্যা করে হলেও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেখিয়ে লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবে। আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, এ দেশের মানুষ সাদ্দাম-গাদ্দাফির ভক্ত। অনেকে প্রকাশ্যেও বলেন, এ দেশে যদি একজন সাদ্দাম আসত, লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদের মতো উন্নয়নের রূপকার আসত, তাহলে সেই সরকার স্বৈরাচারী হলেও কোনো সমস্যা ছিল না!

সরকার মনে হয় সে পথেই হাঁটছে। তবে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো লুটেরা শ্রেণি তৈরি ও সরকারি দলের নেতা, কর্মী, চামচা-চাটুকার এবং দলের সাঙ্গোপাঙ্গ ও অনুসারীদের লাগামহীন দুর্নীতিতে নামিয়ে দেয়। বিভিন্ন সময়ে সামরিক শাসকরা এ ধরনের উন্নয়নের রাজনীতি করার মহড়া দিয়েছে কিন্তু বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি। তবে উন্নয়নের রাজনীতির কিছু সুবিধা যে নেই, তা ঠিক নয়। উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় শক্তি হলো কেউ এর বিরোধিতা করতে পারে না। সবাই কোনো না কোনো কারণে উন্নয়নকে সমর্থন করে এবং উন্নয়নের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে যায়। আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে উন্নয়নের সুবিধাভোগী হয়ে যাই, যার ফলে সরাসরি উন্নয়নের বিরোধিতা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তবে সবাই মানসিকভাবে উন্নয়নের নামে কোনো প্রকার দুর্নীতি, অপকর্ম বা যে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চরমভাবে বিরোধিতা করতে প্রস্তুত থাকে এবং কেউ যদি দুর্নীতি, অপকর্ম বা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহস দেখায় তাহলে চূড়ান্ত সংগ্রামে সাহসীদের সঙ্গে থাকে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ আমাদের সামনে আছে। সেই সঙ্গে উন্নয়নের নামে কোনো ব্যক্তিকেও, সে যত বড় নেতাই হোক, তাকে কেউ দীর্ঘদিন মেনে নিতে চায় না।

বিএনপিকে উন্নয়নের বিরোধিতা করার রাজনীতির পথে হাঁটলে আমাদের গণবিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বিএনপিকে প্রচণ্ড প্রতিকূল অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। জনগণ উন্নয়নের রাজনীতি দারুণ পছন্দ করে। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরাও উন্নয়নের রাজনীতির সঙ্গে থাকতে চান। উন্নয়নের রাজনীতি মানে নগদ রাজনীতি। হালুয়া-রুটির রাজনীতি। এই রাজনীতির বাইরে যাওয়া খুবই কঠিন। তাই উন্নয়নের রাজনীতির সরাসরি বিরোধিতা না করে উন্নয়নের সঙ্গে যে দুর্নীতির উন্নয়ন হবে সে বিষয়টিকে জনগণের সামনে নিয়ে আসতে হবে। উন্নয়নের রাজনীতিকে জনগণের কল্যাণের জন্য উৎসাহিত করে বিএনপি যদি খুব দক্ষ ও নিপুণতার সঙ্গে দেশব্যাপী দুর্নীতি প্রতিরোধ করার দুর্বার মনোভাব চাঙ্গা করে তুলতে পারে তাহলে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় ফায়দা হবে বিএনপির। তবে দেশব্যাপী দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি করতে হলে সবার আগে দলকে দুর্নীতিমুক্ত করে অত্যন্ত গণতান্ত্রিকভাবে সুসংগঠিত করতে হবে যাতে জনমনে দৃঢ় আস্থা সৃষ্টি হয় যে, বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল এবং বিএনপি বিশ্বাস করে গণতন্ত্র ছাড়া জনপ্রত্যাশিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। সে জন্য এখন বিএনপিকে শত প্রতিকূল ও বাধার মুখে দলকে নতুন আঙ্গিকে দেশ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে প্রয়োজনে দলের, নেত্রীর এবং তারেক রহমানের অনুগত পরীক্ষিত কোনো বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে পুনর্গঠিত করার দায়িত্ব দেওয়া হবে সময়ের সুবিবেচিত সিদ্ধান্ত। দল বাঁচলে আমরা সবাই বাঁচব।

সরকারের ভাব-সাবে মনে হচ্ছে, সরকার উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্রকে বিদায় করে দেবে, যেটা হবে সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা এবং এর বিপরীতে বিএনপিকে হাঁটতে হবে গণতন্ত্রের পথে এবং জনগণের সামনে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রমাণ করতে হবে গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দেশ ও জাতির কোনো উন্নতি হয় না। গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের ব্যাপকতা বাড়ে এবং জনগণের অকল্যাণ বয়ে আনে। তাই আগামী রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসে জিরো সমর্থন বা টলারেন্স এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, আচার-আচরণ ও অনুশীলনে শত ভাগ বাধ্যবাধকতা স্বচ্ছভাবে দৃশ্যমান করতে হবে। বিএনপিকে আগামীতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিয়ে দাঁড়াতে পারলে সামনে বিএনপির সুদিন কোনো শক্তিই ঠেকাতে পারবে না এবং পারবে না বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

তথাকথিত সাবেকি ঢঙে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা আন্দোলনের বাঁধা-ধরা পথে না হেঁটে আগামীতে যদি বিএনপি সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে প্রকাশ্যে দুর্বার গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ বিএনপির পক্ষে আসবে এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনও অনেক বেড়ে যাবে বলেই অনেকের বিশ্বাস। রাজপথে কখনই সরকার পরিবর্তন হয় না, তবে রাজপথ বেদখল হলে সরকারের ক্ষমতার ভিত নড়বড়ে হয়ে যায়, যার সুযোগ সব সময় সুযোগ সন্ধানীরা নেয়। বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে অযথা মাথা না ঘামিয়ে সরকারের দুর্বলতা চিহ্নিত করে সেখানে সময়মতো আঘাত হানার ক্ষমতা অর্জনই হবে আগামী দিনের সঠিক রাজনৈতিক কৌশল। সেই ক্ষমতা ও দৃঢ় দক্ষতা অবশ্যই বিএনপি এবং বিএনপির নেতৃত্বের আছে বলেই জনগণের প্রচণ্ড আস্থা এখনো রয়েছে। তবে সাহসী রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতি করতে বিদ্যাবুদ্ধির প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন হয় সাহস। প্রবল প্রতিকূল স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর অসীম সাহস। যে সাহস অতীতে বিএনপি বহুবার দেখিয়েছে। তাই আবারও বলছি, রাজনীতিবিদদের বিদ্যবুদ্ধির প্রয়োজন নেই, তাদের পুঁথিগত বিদ্যাবুদ্ধি দেওয়ার লোকের অভাব কোনো কালেই হয়নি, হবেও না। প্রয়োজন সাহসের। সাহসী রাজনীতিবিদের অভাব চিরকালই থেকে যাবে। জনগণ সাহসী রাজনীতিবিদের পেছনে থাকে এবং এটাই চরম বাস্তবতা।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন