শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০১৫

বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ সময়ের দাবি

সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে না পারলে রাজনীতিতে পরাজিত হওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প থাকে না। রাজনীতি সবাই জানে কিন্তু সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত সবাই নিতে পারে না।

রাজনীতি প্রচণ্ড খরস্রোতা নদীর মতো। খরস্রোতা নদী যেমন পাড়ের নরম মাটির কারণে বাঁক নিতে বাধ্য হয় তেমনি প্রতিপক্ষের দুর্বলতা রাজনীতির যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের মাহেন্দ্রক্ষণ এনে দেয় এবং রাজনৈতিক বিজয় নির্ধারণ করে। রাজনৈতিক বিজয়ে প্রতিপক্ষের অবদান সবচেয়ে বেশি। রাজনীতিতে নেতা হতে বিদ্যাবুদ্ধি লাগে না, একমাত্র প্রয়োজন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সাহস করে দাঁড়ানো এবং টিকে থাকা। সময়ই বিজয় এনে দেবে।

সব সফল এবং কিংবদন্তিতুল্য রাজনৈতিক নেতাদের জীবনী ও তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তারা সবাই তাদের প্রচণ্ডতম প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অসীম সাহস নিয়ে লড়েছে এবং সময়ের পাল্লা দিয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম করেছে।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে সক্রিয় রাজনীতি শুরু করেছিলেন। আজকের এ অবস্থায় এসে চরম পরাক্রমশালী হতে তার দীর্ঘ ৩৪ বছর সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময় যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে মেধায়, বুদ্ধি, ক্ষমতায় কম ছিল? কিন্তু বিভিন্ন সময়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরোধীদের ভুল চালে তারা পেছনে চলে গেছে।

বিএনপির ভয় বা ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সংকট যত গভীর হবে সমাধান তত বেশি নিকটবর্তী হবে। অনেকে অভিযোগ করেন কিন্তু ম্যাডামের চারপাশের চক্রকে নিয়ে আপনার আমার কারও ভাবার কোনো প্রয়োজন নেই। আসুন আমরা শুধু সাবধান থাকি, তাহলে কোনো চক্রই কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।

রাজনৈতিক কৌশল আমাদের খোঁজার কোনো প্রয়োজন নেই। শুধু লক্ষ্য রাখতে হবে সরকার কি করছে এবং আগামীতে কি করতে চায়। সরকার এখন সম্ভবত দুটি লক্ষ্য নিয়ে সামনে এগুবে। প্রথম লক্ষ্য হবে কোনো অবস্থায়ই সরকার বিএনপিকে সংঘটিত হতে দেবে না। সরকার বিভিন্ন ছলচাতুরিতে বিএনপিকে অস্থির করে রাখবে। মামলা-হামলা করে বিএনপিকে ব্যতিব্যস্ত রাখবে। তারেক রহমানকে কোনো অবস্থায়ই রাজনীতির মাঠে আসতে দেবে না। তারেকের পক্ষে যারাই কথা বলবে তাদের চরমভাবে হেনস্থা করবে। ম্যাডাম ও তারেককে বিভিন্ন মামলায় দণ্ড দেওয়ার পর্যায়ে নিয়ে যাবে। দলের মধ্যে তারেকের বিরুদ্ধে সিনিয়রদের দিয়ে বিভাজনের সৃষ্টি করবে। দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমে সরকার প্রচণ্ডতম বাধা সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে। দলের প্রবীণ-নবীনদের মধ্যে সংঘাত লাগানোর চেষ্টা করবে। সরকার জামায়াতকে ২০-দলের জোটের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চক্রান্ত করবে। সেই সঙ্গে সরকারের দ্বিতীয় লক্ষ্য হবে সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে দেওয়ার রাজনীতি করার।

সরকার আগামীতে প্রয়োজনে গণতন্ত্রকে হত্যা করে হলেও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেখিয়ে লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবে। আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত হবে না, এ দেশের মানুষ সাদ্দাম-গাদ্দাফির ভক্ত। অনেকে প্রকাশ্যেও বলেন, এ দেশে যদি একজন সাদ্দাম আসত, লিকুয়ান বা মাহাথির মোহাম্মদের মতো উন্নয়নের রূপকার আসত, তাহলে সেই সরকার স্বৈরাচারী হলেও কোনো সমস্যা ছিল না!

সরকার মনে হয় সে পথেই হাঁটছে। তবে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো লুটেরা শ্রেণি তৈরি ও সরকারি দলের নেতা, কর্মী, চামচা-চাটুকার এবং দলের সাঙ্গোপাঙ্গ ও অনুসারীদের লাগামহীন দুর্নীতিতে নামিয়ে দেয়। বিভিন্ন সময়ে সামরিক শাসকরা এ ধরনের উন্নয়নের রাজনীতি করার মহড়া দিয়েছে কিন্তু বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি। তবে উন্নয়নের রাজনীতির কিছু সুবিধা যে নেই, তা ঠিক নয়। উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় শক্তি হলো কেউ এর বিরোধিতা করতে পারে না। সবাই কোনো না কোনো কারণে উন্নয়নকে সমর্থন করে এবং উন্নয়নের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে যায়। আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে উন্নয়নের সুবিধাভোগী হয়ে যাই, যার ফলে সরাসরি উন্নয়নের বিরোধিতা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তবে সবাই মানসিকভাবে উন্নয়নের নামে কোনো প্রকার দুর্নীতি, অপকর্ম বা যে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চরমভাবে বিরোধিতা করতে প্রস্তুত থাকে এবং কেউ যদি দুর্নীতি, অপকর্ম বা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহস দেখায় তাহলে চূড়ান্ত সংগ্রামে সাহসীদের সঙ্গে থাকে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ আমাদের সামনে আছে। সেই সঙ্গে উন্নয়নের নামে কোনো ব্যক্তিকেও, সে যত বড় নেতাই হোক, তাকে কেউ দীর্ঘদিন মেনে নিতে চায় না।

বিএনপিকে উন্নয়নের বিরোধিতা করার রাজনীতির পথে হাঁটলে আমাদের গণবিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বিএনপিকে প্রচণ্ড প্রতিকূল অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। জনগণ উন্নয়নের রাজনীতি দারুণ পছন্দ করে। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরাও উন্নয়নের রাজনীতির সঙ্গে থাকতে চান। উন্নয়নের রাজনীতি মানে নগদ রাজনীতি। হালুয়া-রুটির রাজনীতি। এই রাজনীতির বাইরে যাওয়া খুবই কঠিন। তাই উন্নয়নের রাজনীতির সরাসরি বিরোধিতা না করে উন্নয়নের সঙ্গে যে দুর্নীতির উন্নয়ন হবে সে বিষয়টিকে জনগণের সামনে নিয়ে আসতে হবে। উন্নয়নের রাজনীতিকে জনগণের কল্যাণের জন্য উৎসাহিত করে বিএনপি যদি খুব দক্ষ ও নিপুণতার সঙ্গে দেশব্যাপী দুর্নীতি প্রতিরোধ করার দুর্বার মনোভাব চাঙ্গা করে তুলতে পারে তাহলে উন্নয়নের রাজনীতির সবচেয়ে বড় ফায়দা হবে বিএনপির। তবে দেশব্যাপী দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি করতে হলে সবার আগে দলকে দুর্নীতিমুক্ত করে অত্যন্ত গণতান্ত্রিকভাবে সুসংগঠিত করতে হবে যাতে জনমনে দৃঢ় আস্থা সৃষ্টি হয় যে, বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক দল এবং বিএনপি বিশ্বাস করে গণতন্ত্র ছাড়া জনপ্রত্যাশিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। সে জন্য এখন বিএনপিকে শত প্রতিকূল ও বাধার মুখে দলকে নতুন আঙ্গিকে দেশ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে প্রয়োজনে দলের, নেত্রীর এবং তারেক রহমানের অনুগত পরীক্ষিত কোনো বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে পুনর্গঠিত করার দায়িত্ব দেওয়া হবে সময়ের সুবিবেচিত সিদ্ধান্ত। দল বাঁচলে আমরা সবাই বাঁচব।

সরকারের ভাব-সাবে মনে হচ্ছে, সরকার উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্রকে বিদায় করে দেবে, যেটা হবে সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা এবং এর বিপরীতে বিএনপিকে হাঁটতে হবে গণতন্ত্রের পথে এবং জনগণের সামনে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রমাণ করতে হবে গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দেশ ও জাতির কোনো উন্নতি হয় না। গণতন্ত্র ছাড়া উন্নয়নে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের ব্যাপকতা বাড়ে এবং জনগণের অকল্যাণ বয়ে আনে। তাই আগামী রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসে জিরো সমর্থন বা টলারেন্স এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, আচার-আচরণ ও অনুশীলনে শত ভাগ বাধ্যবাধকতা স্বচ্ছভাবে দৃশ্যমান করতে হবে। বিএনপিকে আগামীতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিয়ে দাঁড়াতে পারলে সামনে বিএনপির সুদিন কোনো শক্তিই ঠেকাতে পারবে না এবং পারবে না বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

তথাকথিত সাবেকি ঢঙে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা আন্দোলনের বাঁধা-ধরা পথে না হেঁটে আগামীতে যদি বিএনপি সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে প্রকাশ্যে দুর্বার গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ বিএনপির পক্ষে আসবে এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনও অনেক বেড়ে যাবে বলেই অনেকের বিশ্বাস। রাজপথে কখনই সরকার পরিবর্তন হয় না, তবে রাজপথ বেদখল হলে সরকারের ক্ষমতার ভিত নড়বড়ে হয়ে যায়, যার সুযোগ সব সময় সুযোগ সন্ধানীরা নেয়। বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে অযথা মাথা না ঘামিয়ে সরকারের দুর্বলতা চিহ্নিত করে সেখানে সময়মতো আঘাত হানার ক্ষমতা অর্জনই হবে আগামী দিনের সঠিক রাজনৈতিক কৌশল। সেই ক্ষমতা ও দৃঢ় দক্ষতা অবশ্যই বিএনপি এবং বিএনপির নেতৃত্বের আছে বলেই জনগণের প্রচণ্ড আস্থা এখনো রয়েছে। তবে সাহসী রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। রাজনীতি করতে বিদ্যাবুদ্ধির প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন হয় সাহস। প্রবল প্রতিকূল স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর অসীম সাহস। যে সাহস অতীতে বিএনপি বহুবার দেখিয়েছে। তাই আবারও বলছি, রাজনীতিবিদদের বিদ্যবুদ্ধির প্রয়োজন নেই, তাদের পুঁথিগত বিদ্যাবুদ্ধি দেওয়ার লোকের অভাব কোনো কালেই হয়নি, হবেও না। প্রয়োজন সাহসের। সাহসী রাজনীতিবিদের অভাব চিরকালই থেকে যাবে। জনগণ সাহসী রাজনীতিবিদের পেছনে থাকে এবং এটাই চরম বাস্তবতা।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন