শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে একটি রাজনৈতিক দলের সংবাদ সম্মেলন অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। দেশের বিশেষ কোনো রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দলের অবস্থান ঘোষণার জন্য কিংবা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা অথবা দলের সাফল্য তুলে ধরার জন্য দলবিশেষের সংবাদ সম্মেলন হয়। কখনো কখনো বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে বাহাসও হয়, অর্থাৎ বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্যও দেওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। মানুষ উদ্দেশ্যটা বোঝে এবং যার যার মতো করে সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য গ্রহণ কিংবা বর্জন করে। কিন্তু গত ২১ মে বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান বেগম সেলিমা রহমান যে সংবাদ সম্মেলনটি করলেন, তার উদ্দেশ্য কী? ২০ মে বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা' শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ওই অফিসের কিছু প্রভাবশালী কর্মচারীর অস্থিরতারই প্রকাশ বলে মনে হয় ওই সংবাদ সম্মেলনকে। সাধারণত কোনো রাজনৈতিক দলের বা অরাজনৈতিক কোনো সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্য বা কর্মসূচি নিয়ে মানুষ আলোচনা-সমালোচনা করে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য অনেক সময় দেশের মানুষকে আলোড়িত, আন্দোলিত করেছে। অর্থাৎ সংবাদ সম্মেলন অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সংবাদ সম্মেলন এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনের উদ্দেশ্য ও বক্তব্য নিয়ে কৌতুকপ্রবণতা খুব একটা লক্ষ্য করা যায় না। বহুদিন পর বেগম সেলিমা রহমানের সংবাদ সম্মেলনটি রাজনৈতিক মহলে একটি 'উপভোগ্য' আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সেলিমা রহমান দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে তিনি বিএনপির সঙ্গে জড়িত। বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণের পর অন্যান্য অঙ্গদলের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল সাংগঠনিকভাবে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছিল। সংগঠনের সভানেত্রী বেগম খুরশীদ জাহান হকের পর মহিলা দলের অনেকটা 'লাইফব্লাড' ছিলেন বেগম সেলিমা রহমান। মূল দলেও তার আসন ছিল পদের চেয়ে বেশি 'মর্যাদার'। ২১ মে-র সংবাদ সম্মেলনের পর অনেকে বলছেন, মূল দলে এখন তার পদ বড় হয়েছে কিন্তু মর্যাদা কী কমে গেছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- বিএনপি চেয়ারপারসনের 'গুলশান অফিসের কর্মচারী সমাচার'। এটা তো নতুন কোনো কথা নয়। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার লেখালেখিতে, টিভি টক-শোতে বিষয়টি বহুল আলোচিত। বলা হয়ে থাকে, বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত কিছু কর্মচারী শুধু গুলশান অফিস দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজই করে না, এই সুযোগে সুচতুরভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রকৃত সত্য ও তথ্যবিস্মৃত রেখে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে গোটা পার্টির নিয়ন্ত্রণই এরা কুক্ষিগত করে ফেলেছে। এমনও বলা হয়, তারেক রহমানকেও তারা যেন হিপনোটাইজ করে রেখেছে। বিএনপির অনেক অনুরাগী বলেন, এরা প্রকাশ্যে তারেক-বন্দনায় মশগুল থাকলেও স্থান-কালভেদে তারেক রহমানের নিষ্ঠুর নেতিবাচক সমালোচনায়ও সোচ্চার। এরা দুমুখো সাপের মতো। এরা 'মারও, মাসিরও'। তারা প্রশ্ন তোলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার কক্ষে বসে 'ওয়ান টু ওয়ান' আলোচনা করেন, সে আলোচনার বিষয় তৃতীয় পক্ষ জানে কী করে? একটি জনপ্রিয় দৈনিকে একবার এমনই একটি খবর ছাপা হয়েছিল। অনেকেরই স্মরণ আছে যে, সেই খবরে বলা হয়েছিল, একজন শীর্ষস্থানীয় বিএনপিপন্থি ব্যবসায়ী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলেন। কক্ষে তারা দুজনই ছিলেন। আলোচনা শেষে বেরিয়ে আসার পরই আলোচিত কর্মচারীদের দুজন তাকে অনেকটা কৈফিয়ৎ তলবের মতো জিজ্ঞাসা করেছিলেন, 'আপনি ম্যাডামকে এসব কথা বলতে গেলেন কেন?' অর্থাৎ ম্যাডামকে তিনি হয়তো কোনো ব্যাপারে সতর্ক করেছেন এবং কিছু পরামর্শ দিয়েছেন, যা ওই কর্মচারীদের পছন্দ হয়নি। ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বিস্মিত হয়েছিলেন এই ভেবে যে, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ছাড়া তৃতীয় কোনো ব্যক্তি ছিল না। তো, এরা জানল কী করে? নিশ্চয়ই ভিতরের কথা আড়ি পেতে শোনার ও তা লিক করার একটা কৌশলী ব্যবস্থা করা আছে। পত্রিকাটির খবরেই বলা হয়েছিল যে, ব্যবসায়ী ভদ্রলোক চালাকি করে কোনো একটা কিছু ফেলে এসেছেন ভান করে আবার চেয়ারপারসনের কক্ষে ঢোকেন এবং তাকে বিষয়টি অবহিত করেন। কক্ষে তল্লাশি চালানোর পরামর্শও সম্ভবত দিয়েছিলেন তিনি। বেগম খালেদা জিয়া তাৎক্ষণিক তল্লাশির ব্যবস্থা করে তার কক্ষ থেকে কথা পাচারের কিছু যন্ত্রপাতি উদ্ধার করেন বলে পত্রিকাটি উল্লেখ করেছিল। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গৃহীত হওয়ার খবর দিতে পারেনি পত্রিকাটি। ফলে জানা গেল না, এরা কারা? আমেরিকায় 'ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি' ধরা পড়ে সে দেশের প্রেসিডেন্টের 'চাকরি' গেল কিন্তু জিও (গুলশান অফিস) কেলেঙ্কারি 'ধরা' পড়ল না, কারও চাকরি হারানোর ঘটনাও ঘটল না। এরা নাকি খুব শক্তিশালী। কথা বললে কখন গুম করিয়ে দেয় সে ভয়ে নাকি মুখও খুলতে চান না পার্টির নিষ্ঠাবান নেতা-কর্মীরা। এই কর্মচারীরাই কী বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত সংবাদে বিব্রত ও রুষ্ট হয়েছেন? তারাই কী বেগম সেলিমা রহমানকে দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করিয়েছেন? বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২২ মে সংখ্যায় প্রকাশিত 'দলে তোলপাড়' শিরোনামে এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, প্রথমে দলের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনকে নাকি সংবাদ সম্মেলন করে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু এককালের ডাকসাইটে ছাত্রনেতা এবং ছাত্রদলের এককালীন সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপন তাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। এরকম সিদ্ধান্ত গ্রহণে 'বুকের পাটা' থাকা লাগে। রিপন তা দেখিয়েছেন। দলের, এমনকি অন্য দলের মর্যাদাশীল রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা নিশ্চয়ই আসাদুজ্জামান রিপনকে সাধুবাদ জানাবে। আরও কেউ নাকি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। সবাই জানেন যে, বেশ কমাস ধরে ড. আসাদুজ্জামান রিপন তার দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। দলের কোনো বক্তব্য তো দলীয় মুখপাত্রের মাধ্যমে প্রচার বা উপস্থাপন করাই বাঞ্ছনীয়, এটাই রেওয়াজ। বেগম সেলিমা রহমান কেন এই দায়িত্ব নিলেন এটা একটা প্রশ্ন তো বটেই। সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদে 'আহত' ও 'ক্ষতিগ্রস্ত' কর্মচারীদের পরামর্শেই কী তিনি তা করলেন, না কী অন্য কোনো উঁচু মহলের নির্দেশে করলেন? এখানেও প্রশ্ন, সেই উঁচু মহল তো আসাদুজ্জামান রিপনকেও নির্দেশটি দিতে পারতেন। আমরাও ধারণা করতে চাই না, তেমন কোনো জায়গা থেকে সেই ধরনের কোনো নির্দেশ হয়তো ছিল না। তিন মাস অবরোধকালীন সময়ে বেগম সেলিমা রহমান বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গেই ছিলেন। গুলশান অফিসের কর্মচারীরাও ছিলেন। একটা মায়ার বাঁধন গড়ে ওঠা স্বাভাবিক। বড় বোনসুলভ আচরণে বেগম সেলিমা রহমান একটি অনুকরণীয় চরিত্র। গুলশান অফিসের কর্মচারীরা সেই সুযোগই কী নিলেন?

উলি্লখিত সংবাদ সম্মেলন নিয়ে আলোচনার উপভোগ্য দিক হচ্ছে বিষয়বস্তু। 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা'বিষয়ক সংবাদের মুখ্য বিষয় ছিল ওই অফিসের কয়েকজন ক্ষমতাশালী কর্মচারীর ক্রিয়াকলাপ এবং তাতে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের ক্ষোভ-বিক্ষোভ থেকে সৃষ্ট দলীয় সংকট। এটা কে না জানে যে, গুলশান অফিসের একটি কর্মচারী সিন্ডিকেটের কাছে বিএনপির সিনিয়র নেতারাও কাবু। বেগম খালেদা জিয়ার কাছে তাদের যে একসেস শোনা যায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরও সেই একসেস নেই। এমনও শোনা যায়, সেই অফিসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকেও কোনো এক কর্মচারীর টেবিলের সামনে বসতে হয়। তার জন্য নাকি আলাদা কোনো চেয়ার-টেবিল নেই। এই লেখা প্রকাশের পর হয়তো তা অস্বীকার করা হবে কিন্তু তথ্যটি একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের। সেখানে কারও কারও ক্ষমতা নাকি মহাসচিবের চেয়েও বেশি। দলে পদোন্নতি, পদাবনতি, ইনক্লুশন-এঙ্ক্লুশনে তাদের হাতই নাকি ভীষণ লম্বা। বেগম খালেদা জিয়া যখন ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডের কার্যালয়ে বসতেন, এমনকি বিরোধীদলীয় নেতা থাকাকালে যখন ২৯ মিন্টো রোডে বসতেন তখন পার্টি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর যে যোগাযোগ ছিল, এখন তার বিন্দুমাত্রও নেই গুলশান অফিসের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের প্রতিবন্ধকতার কারণে। মিন্টো রোডে বসার সময় মোসাদ্দেক আলী ফালু যখন বেগম জিয়ার একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন, মূল দল ও অঙ্গদলগুলোর নেতা-কর্মীরা অবাধে যাতে নেত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন, তাদের সমস্যার কথা, সংগঠনের মাঠ পর্যায়ের অবস্থার কথা জানাতে পারেন এবং সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় নির্দেশ নিতে পারেন সে ব্যবস্থা করতেন তিনি। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেও দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় দেখা-সাক্ষাতে কোনো অসুবিধা হতো না। এখন আট বছর দল ক্ষমতার বাইরে, বড়ই নাজুক অবস্থা; সাংগঠনিক দুর্বলতা, নেতৃত্বের ব্যর্থতায় বার বার ব্যর্থ হচ্ছে দলটি। এই সময়ে দরকার দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সংগঠক এবং তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার সরাসরি সংযোগ। এই সংযোগস্থলেই বাধার প্রাচীর গুলশান অফিসের এই কর্মচারীরা- এমন অভিযোগের কথাই শোনা যায়। এসব কথাই মূল উপজীব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের।

মিডিয়ায় নানা প্রকার সংবাদ ছাপা ও প্রচার হয়, কখনো কখনো কোনো কোনো নেতা-নেত্রীর কোনো বক্তব্য যদি সমালোচনাযোগ্য হয়, মিডিয়ায় প্রকাশের পর তা যথাযথভাবে প্রকাশ হয়নি বলে প্রতিবাদ করা হয়। কোনো কোনো সংবাদ দলের জন্য ক্ষতিকর হলে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। মিডিয়ায় প্রকাশিত দলের জন্য ক্ষতিকর সংবাদ বা প্রতিবেদন সম্পর্কেই দল মুখ খোলে। সব খবর বা প্রতিবেদনের ব্যাপারে দল রি-অ্যাক্ট করে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে যে কোনো সচেতন ব্যক্তিই বলবেন, তা বিএনপির উপকারে লাগার কথা, শোধরানোর কাজে লাগার কথা। কোনো দলের, প্রতিষ্ঠানের এমনকি ব্যক্তিবিশেষের এই ধরনের মিডিয়া- সমালোচনা আত্দোপলব্ধির অবলম্বন হয় এবং এই ধরনের গঠনমূলক সমালোচনা সর্বদা সর্বত্রই প্রশংসিত। প্রকাশিত সংবাদে বিএনপি দলগতভাবে একেবারেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। স্পষ্ট হয়ে গেল, তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেগম জিয়ার গুলশান অফিসের কিছু কর্মচারী। তাই তারা সিরিয়াসলি রি-অ্যাক্ট করেছেন। মনে হচ্ছে, এই প্রথম তারা বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় পেলেন এবং তারা 'দাগি-দোষী' নয়, তা প্রমাণের জন্য তড়িঘড়ি সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করিয়েছেন। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এবার দল পুনর্গঠনে বেগম খালেদা জিয়া কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। মনে হচ্ছে এবার 'পদ বেচাকেনার বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এবার তিনি কারও সুপারিশ শুনবেন না। অর্থাৎ আগে সুপারিশ শুনতে গিয়েই দলের আজ এই অবস্থা! এই সুপারিশকারী কারা? এরা কী তারা, যারা পত্রিকায় তাদের সমালোচনাকে দলের সমালোচনা হিসেবে চালিয়ে দিয়ে নিজেরা 'সাধু' সাজতে চাচ্ছেন। তাদের রি-অ্যাকশনে মনে হচ্ছে 'ঠাকুর ঘরে কে রে' প্রশ্নের জবাবে তারা বলছেন 'আমি কলা খাই না।'

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম