শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে একটি রাজনৈতিক দলের সংবাদ সম্মেলন অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। দেশের বিশেষ কোনো রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দলের অবস্থান ঘোষণার জন্য কিংবা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা অথবা দলের সাফল্য তুলে ধরার জন্য দলবিশেষের সংবাদ সম্মেলন হয়। কখনো কখনো বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে বাহাসও হয়, অর্থাৎ বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্যও দেওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। মানুষ উদ্দেশ্যটা বোঝে এবং যার যার মতো করে সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য গ্রহণ কিংবা বর্জন করে। কিন্তু গত ২১ মে বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান বেগম সেলিমা রহমান যে সংবাদ সম্মেলনটি করলেন, তার উদ্দেশ্য কী? ২০ মে বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা' শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ওই অফিসের কিছু প্রভাবশালী কর্মচারীর অস্থিরতারই প্রকাশ বলে মনে হয় ওই সংবাদ সম্মেলনকে। সাধারণত কোনো রাজনৈতিক দলের বা অরাজনৈতিক কোনো সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্য বা কর্মসূচি নিয়ে মানুষ আলোচনা-সমালোচনা করে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য অনেক সময় দেশের মানুষকে আলোড়িত, আন্দোলিত করেছে। অর্থাৎ সংবাদ সম্মেলন অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সংবাদ সম্মেলন এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনের উদ্দেশ্য ও বক্তব্য নিয়ে কৌতুকপ্রবণতা খুব একটা লক্ষ্য করা যায় না। বহুদিন পর বেগম সেলিমা রহমানের সংবাদ সম্মেলনটি রাজনৈতিক মহলে একটি 'উপভোগ্য' আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সেলিমা রহমান দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে তিনি বিএনপির সঙ্গে জড়িত। বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণের পর অন্যান্য অঙ্গদলের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল সাংগঠনিকভাবে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছিল। সংগঠনের সভানেত্রী বেগম খুরশীদ জাহান হকের পর মহিলা দলের অনেকটা 'লাইফব্লাড' ছিলেন বেগম সেলিমা রহমান। মূল দলেও তার আসন ছিল পদের চেয়ে বেশি 'মর্যাদার'। ২১ মে-র সংবাদ সম্মেলনের পর অনেকে বলছেন, মূল দলে এখন তার পদ বড় হয়েছে কিন্তু মর্যাদা কী কমে গেছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- বিএনপি চেয়ারপারসনের 'গুলশান অফিসের কর্মচারী সমাচার'। এটা তো নতুন কোনো কথা নয়। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার লেখালেখিতে, টিভি টক-শোতে বিষয়টি বহুল আলোচিত। বলা হয়ে থাকে, বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত কিছু কর্মচারী শুধু গুলশান অফিস দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজই করে না, এই সুযোগে সুচতুরভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রকৃত সত্য ও তথ্যবিস্মৃত রেখে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে গোটা পার্টির নিয়ন্ত্রণই এরা কুক্ষিগত করে ফেলেছে। এমনও বলা হয়, তারেক রহমানকেও তারা যেন হিপনোটাইজ করে রেখেছে। বিএনপির অনেক অনুরাগী বলেন, এরা প্রকাশ্যে তারেক-বন্দনায় মশগুল থাকলেও স্থান-কালভেদে তারেক রহমানের নিষ্ঠুর নেতিবাচক সমালোচনায়ও সোচ্চার। এরা দুমুখো সাপের মতো। এরা 'মারও, মাসিরও'। তারা প্রশ্ন তোলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার কক্ষে বসে 'ওয়ান টু ওয়ান' আলোচনা করেন, সে আলোচনার বিষয় তৃতীয় পক্ষ জানে কী করে? একটি জনপ্রিয় দৈনিকে একবার এমনই একটি খবর ছাপা হয়েছিল। অনেকেরই স্মরণ আছে যে, সেই খবরে বলা হয়েছিল, একজন শীর্ষস্থানীয় বিএনপিপন্থি ব্যবসায়ী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলেন। কক্ষে তারা দুজনই ছিলেন। আলোচনা শেষে বেরিয়ে আসার পরই আলোচিত কর্মচারীদের দুজন তাকে অনেকটা কৈফিয়ৎ তলবের মতো জিজ্ঞাসা করেছিলেন, 'আপনি ম্যাডামকে এসব কথা বলতে গেলেন কেন?' অর্থাৎ ম্যাডামকে তিনি হয়তো কোনো ব্যাপারে সতর্ক করেছেন এবং কিছু পরামর্শ দিয়েছেন, যা ওই কর্মচারীদের পছন্দ হয়নি। ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বিস্মিত হয়েছিলেন এই ভেবে যে, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ছাড়া তৃতীয় কোনো ব্যক্তি ছিল না। তো, এরা জানল কী করে? নিশ্চয়ই ভিতরের কথা আড়ি পেতে শোনার ও তা লিক করার একটা কৌশলী ব্যবস্থা করা আছে। পত্রিকাটির খবরেই বলা হয়েছিল যে, ব্যবসায়ী ভদ্রলোক চালাকি করে কোনো একটা কিছু ফেলে এসেছেন ভান করে আবার চেয়ারপারসনের কক্ষে ঢোকেন এবং তাকে বিষয়টি অবহিত করেন। কক্ষে তল্লাশি চালানোর পরামর্শও সম্ভবত দিয়েছিলেন তিনি। বেগম খালেদা জিয়া তাৎক্ষণিক তল্লাশির ব্যবস্থা করে তার কক্ষ থেকে কথা পাচারের কিছু যন্ত্রপাতি উদ্ধার করেন বলে পত্রিকাটি উল্লেখ করেছিল। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গৃহীত হওয়ার খবর দিতে পারেনি পত্রিকাটি। ফলে জানা গেল না, এরা কারা? আমেরিকায় 'ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি' ধরা পড়ে সে দেশের প্রেসিডেন্টের 'চাকরি' গেল কিন্তু জিও (গুলশান অফিস) কেলেঙ্কারি 'ধরা' পড়ল না, কারও চাকরি হারানোর ঘটনাও ঘটল না। এরা নাকি খুব শক্তিশালী। কথা বললে কখন গুম করিয়ে দেয় সে ভয়ে নাকি মুখও খুলতে চান না পার্টির নিষ্ঠাবান নেতা-কর্মীরা। এই কর্মচারীরাই কী বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত সংবাদে বিব্রত ও রুষ্ট হয়েছেন? তারাই কী বেগম সেলিমা রহমানকে দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করিয়েছেন? বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২২ মে সংখ্যায় প্রকাশিত 'দলে তোলপাড়' শিরোনামে এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, প্রথমে দলের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনকে নাকি সংবাদ সম্মেলন করে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু এককালের ডাকসাইটে ছাত্রনেতা এবং ছাত্রদলের এককালীন সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপন তাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। এরকম সিদ্ধান্ত গ্রহণে 'বুকের পাটা' থাকা লাগে। রিপন তা দেখিয়েছেন। দলের, এমনকি অন্য দলের মর্যাদাশীল রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা নিশ্চয়ই আসাদুজ্জামান রিপনকে সাধুবাদ জানাবে। আরও কেউ নাকি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। সবাই জানেন যে, বেশ কমাস ধরে ড. আসাদুজ্জামান রিপন তার দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। দলের কোনো বক্তব্য তো দলীয় মুখপাত্রের মাধ্যমে প্রচার বা উপস্থাপন করাই বাঞ্ছনীয়, এটাই রেওয়াজ। বেগম সেলিমা রহমান কেন এই দায়িত্ব নিলেন এটা একটা প্রশ্ন তো বটেই। সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদে 'আহত' ও 'ক্ষতিগ্রস্ত' কর্মচারীদের পরামর্শেই কী তিনি তা করলেন, না কী অন্য কোনো উঁচু মহলের নির্দেশে করলেন? এখানেও প্রশ্ন, সেই উঁচু মহল তো আসাদুজ্জামান রিপনকেও নির্দেশটি দিতে পারতেন। আমরাও ধারণা করতে চাই না, তেমন কোনো জায়গা থেকে সেই ধরনের কোনো নির্দেশ হয়তো ছিল না। তিন মাস অবরোধকালীন সময়ে বেগম সেলিমা রহমান বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গেই ছিলেন। গুলশান অফিসের কর্মচারীরাও ছিলেন। একটা মায়ার বাঁধন গড়ে ওঠা স্বাভাবিক। বড় বোনসুলভ আচরণে বেগম সেলিমা রহমান একটি অনুকরণীয় চরিত্র। গুলশান অফিসের কর্মচারীরা সেই সুযোগই কী নিলেন?

উলি্লখিত সংবাদ সম্মেলন নিয়ে আলোচনার উপভোগ্য দিক হচ্ছে বিষয়বস্তু। 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা'বিষয়ক সংবাদের মুখ্য বিষয় ছিল ওই অফিসের কয়েকজন ক্ষমতাশালী কর্মচারীর ক্রিয়াকলাপ এবং তাতে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের ক্ষোভ-বিক্ষোভ থেকে সৃষ্ট দলীয় সংকট। এটা কে না জানে যে, গুলশান অফিসের একটি কর্মচারী সিন্ডিকেটের কাছে বিএনপির সিনিয়র নেতারাও কাবু। বেগম খালেদা জিয়ার কাছে তাদের যে একসেস শোনা যায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরও সেই একসেস নেই। এমনও শোনা যায়, সেই অফিসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকেও কোনো এক কর্মচারীর টেবিলের সামনে বসতে হয়। তার জন্য নাকি আলাদা কোনো চেয়ার-টেবিল নেই। এই লেখা প্রকাশের পর হয়তো তা অস্বীকার করা হবে কিন্তু তথ্যটি একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের। সেখানে কারও কারও ক্ষমতা নাকি মহাসচিবের চেয়েও বেশি। দলে পদোন্নতি, পদাবনতি, ইনক্লুশন-এঙ্ক্লুশনে তাদের হাতই নাকি ভীষণ লম্বা। বেগম খালেদা জিয়া যখন ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডের কার্যালয়ে বসতেন, এমনকি বিরোধীদলীয় নেতা থাকাকালে যখন ২৯ মিন্টো রোডে বসতেন তখন পার্টি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর যে যোগাযোগ ছিল, এখন তার বিন্দুমাত্রও নেই গুলশান অফিসের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের প্রতিবন্ধকতার কারণে। মিন্টো রোডে বসার সময় মোসাদ্দেক আলী ফালু যখন বেগম জিয়ার একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন, মূল দল ও অঙ্গদলগুলোর নেতা-কর্মীরা অবাধে যাতে নেত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন, তাদের সমস্যার কথা, সংগঠনের মাঠ পর্যায়ের অবস্থার কথা জানাতে পারেন এবং সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় নির্দেশ নিতে পারেন সে ব্যবস্থা করতেন তিনি। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেও দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় দেখা-সাক্ষাতে কোনো অসুবিধা হতো না। এখন আট বছর দল ক্ষমতার বাইরে, বড়ই নাজুক অবস্থা; সাংগঠনিক দুর্বলতা, নেতৃত্বের ব্যর্থতায় বার বার ব্যর্থ হচ্ছে দলটি। এই সময়ে দরকার দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সংগঠক এবং তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার সরাসরি সংযোগ। এই সংযোগস্থলেই বাধার প্রাচীর গুলশান অফিসের এই কর্মচারীরা- এমন অভিযোগের কথাই শোনা যায়। এসব কথাই মূল উপজীব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের।

মিডিয়ায় নানা প্রকার সংবাদ ছাপা ও প্রচার হয়, কখনো কখনো কোনো কোনো নেতা-নেত্রীর কোনো বক্তব্য যদি সমালোচনাযোগ্য হয়, মিডিয়ায় প্রকাশের পর তা যথাযথভাবে প্রকাশ হয়নি বলে প্রতিবাদ করা হয়। কোনো কোনো সংবাদ দলের জন্য ক্ষতিকর হলে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। মিডিয়ায় প্রকাশিত দলের জন্য ক্ষতিকর সংবাদ বা প্রতিবেদন সম্পর্কেই দল মুখ খোলে। সব খবর বা প্রতিবেদনের ব্যাপারে দল রি-অ্যাক্ট করে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে যে কোনো সচেতন ব্যক্তিই বলবেন, তা বিএনপির উপকারে লাগার কথা, শোধরানোর কাজে লাগার কথা। কোনো দলের, প্রতিষ্ঠানের এমনকি ব্যক্তিবিশেষের এই ধরনের মিডিয়া- সমালোচনা আত্দোপলব্ধির অবলম্বন হয় এবং এই ধরনের গঠনমূলক সমালোচনা সর্বদা সর্বত্রই প্রশংসিত। প্রকাশিত সংবাদে বিএনপি দলগতভাবে একেবারেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। স্পষ্ট হয়ে গেল, তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেগম জিয়ার গুলশান অফিসের কিছু কর্মচারী। তাই তারা সিরিয়াসলি রি-অ্যাক্ট করেছেন। মনে হচ্ছে, এই প্রথম তারা বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় পেলেন এবং তারা 'দাগি-দোষী' নয়, তা প্রমাণের জন্য তড়িঘড়ি সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করিয়েছেন। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এবার দল পুনর্গঠনে বেগম খালেদা জিয়া কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। মনে হচ্ছে এবার 'পদ বেচাকেনার বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এবার তিনি কারও সুপারিশ শুনবেন না। অর্থাৎ আগে সুপারিশ শুনতে গিয়েই দলের আজ এই অবস্থা! এই সুপারিশকারী কারা? এরা কী তারা, যারা পত্রিকায় তাদের সমালোচনাকে দলের সমালোচনা হিসেবে চালিয়ে দিয়ে নিজেরা 'সাধু' সাজতে চাচ্ছেন। তাদের রি-অ্যাকশনে মনে হচ্ছে 'ঠাকুর ঘরে কে রে' প্রশ্নের জবাবে তারা বলছেন 'আমি কলা খাই না।'

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

এই মাত্র | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন