শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির \\\'ঠাকুর ঘরে\\\' ওরা কারা?

কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে একটি রাজনৈতিক দলের সংবাদ সম্মেলন অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয়। দেশের বিশেষ কোনো রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দলের অবস্থান ঘোষণার জন্য কিংবা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা অথবা দলের সাফল্য তুলে ধরার জন্য দলবিশেষের সংবাদ সম্মেলন হয়। কখনো কখনো বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে বাহাসও হয়, অর্থাৎ বক্তব্য-পাল্টা বক্তব্যও দেওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। মানুষ উদ্দেশ্যটা বোঝে এবং যার যার মতো করে সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য গ্রহণ কিংবা বর্জন করে। কিন্তু গত ২১ মে বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান বেগম সেলিমা রহমান যে সংবাদ সম্মেলনটি করলেন, তার উদ্দেশ্য কী? ২০ মে বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা' শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ওই অফিসের কিছু প্রভাবশালী কর্মচারীর অস্থিরতারই প্রকাশ বলে মনে হয় ওই সংবাদ সম্মেলনকে। সাধারণত কোনো রাজনৈতিক দলের বা অরাজনৈতিক কোনো সংগঠনের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্য বা কর্মসূচি নিয়ে মানুষ আলোচনা-সমালোচনা করে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী বা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য অনেক সময় দেশের মানুষকে আলোড়িত, আন্দোলিত করেছে। অর্থাৎ সংবাদ সম্মেলন অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সংবাদ সম্মেলন এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনের উদ্দেশ্য ও বক্তব্য নিয়ে কৌতুকপ্রবণতা খুব একটা লক্ষ্য করা যায় না। বহুদিন পর বেগম সেলিমা রহমানের সংবাদ সম্মেলনটি রাজনৈতিক মহলে একটি 'উপভোগ্য' আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সেলিমা রহমান দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে তিনি বিএনপির সঙ্গে জড়িত। বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণের পর অন্যান্য অঙ্গদলের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল সাংগঠনিকভাবে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছিল। সংগঠনের সভানেত্রী বেগম খুরশীদ জাহান হকের পর মহিলা দলের অনেকটা 'লাইফব্লাড' ছিলেন বেগম সেলিমা রহমান। মূল দলেও তার আসন ছিল পদের চেয়ে বেশি 'মর্যাদার'। ২১ মে-র সংবাদ সম্মেলনের পর অনেকে বলছেন, মূল দলে এখন তার পদ বড় হয়েছে কিন্তু মর্যাদা কী কমে গেছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল- বিএনপি চেয়ারপারসনের 'গুলশান অফিসের কর্মচারী সমাচার'। এটা তো নতুন কোনো কথা নয়। বিভিন্ন পত্রপত্রিকার লেখালেখিতে, টিভি টক-শোতে বিষয়টি বহুল আলোচিত। বলা হয়ে থাকে, বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত কিছু কর্মচারী শুধু গুলশান অফিস দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজই করে না, এই সুযোগে সুচতুরভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রকৃত সত্য ও তথ্যবিস্মৃত রেখে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে গোটা পার্টির নিয়ন্ত্রণই এরা কুক্ষিগত করে ফেলেছে। এমনও বলা হয়, তারেক রহমানকেও তারা যেন হিপনোটাইজ করে রেখেছে। বিএনপির অনেক অনুরাগী বলেন, এরা প্রকাশ্যে তারেক-বন্দনায় মশগুল থাকলেও স্থান-কালভেদে তারেক রহমানের নিষ্ঠুর নেতিবাচক সমালোচনায়ও সোচ্চার। এরা দুমুখো সাপের মতো। এরা 'মারও, মাসিরও'। তারা প্রশ্ন তোলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার কক্ষে বসে 'ওয়ান টু ওয়ান' আলোচনা করেন, সে আলোচনার বিষয় তৃতীয় পক্ষ জানে কী করে? একটি জনপ্রিয় দৈনিকে একবার এমনই একটি খবর ছাপা হয়েছিল। অনেকেরই স্মরণ আছে যে, সেই খবরে বলা হয়েছিল, একজন শীর্ষস্থানীয় বিএনপিপন্থি ব্যবসায়ী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলেন। কক্ষে তারা দুজনই ছিলেন। আলোচনা শেষে বেরিয়ে আসার পরই আলোচিত কর্মচারীদের দুজন তাকে অনেকটা কৈফিয়ৎ তলবের মতো জিজ্ঞাসা করেছিলেন, 'আপনি ম্যাডামকে এসব কথা বলতে গেলেন কেন?' অর্থাৎ ম্যাডামকে তিনি হয়তো কোনো ব্যাপারে সতর্ক করেছেন এবং কিছু পরামর্শ দিয়েছেন, যা ওই কর্মচারীদের পছন্দ হয়নি। ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বিস্মিত হয়েছিলেন এই ভেবে যে, বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ছাড়া তৃতীয় কোনো ব্যক্তি ছিল না। তো, এরা জানল কী করে? নিশ্চয়ই ভিতরের কথা আড়ি পেতে শোনার ও তা লিক করার একটা কৌশলী ব্যবস্থা করা আছে। পত্রিকাটির খবরেই বলা হয়েছিল যে, ব্যবসায়ী ভদ্রলোক চালাকি করে কোনো একটা কিছু ফেলে এসেছেন ভান করে আবার চেয়ারপারসনের কক্ষে ঢোকেন এবং তাকে বিষয়টি অবহিত করেন। কক্ষে তল্লাশি চালানোর পরামর্শও সম্ভবত দিয়েছিলেন তিনি। বেগম খালেদা জিয়া তাৎক্ষণিক তল্লাশির ব্যবস্থা করে তার কক্ষ থেকে কথা পাচারের কিছু যন্ত্রপাতি উদ্ধার করেন বলে পত্রিকাটি উল্লেখ করেছিল। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গৃহীত হওয়ার খবর দিতে পারেনি পত্রিকাটি। ফলে জানা গেল না, এরা কারা? আমেরিকায় 'ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি' ধরা পড়ে সে দেশের প্রেসিডেন্টের 'চাকরি' গেল কিন্তু জিও (গুলশান অফিস) কেলেঙ্কারি 'ধরা' পড়ল না, কারও চাকরি হারানোর ঘটনাও ঘটল না। এরা নাকি খুব শক্তিশালী। কথা বললে কখন গুম করিয়ে দেয় সে ভয়ে নাকি মুখও খুলতে চান না পার্টির নিষ্ঠাবান নেতা-কর্মীরা। এই কর্মচারীরাই কী বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত সংবাদে বিব্রত ও রুষ্ট হয়েছেন? তারাই কী বেগম সেলিমা রহমানকে দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করিয়েছেন? বাংলাদেশ প্রতিদিনের ২২ মে সংখ্যায় প্রকাশিত 'দলে তোলপাড়' শিরোনামে এক প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, প্রথমে দলের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনকে নাকি সংবাদ সম্মেলন করে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু এককালের ডাকসাইটে ছাত্রনেতা এবং ছাত্রদলের এককালীন সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপন তাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। এরকম সিদ্ধান্ত গ্রহণে 'বুকের পাটা' থাকা লাগে। রিপন তা দেখিয়েছেন। দলের, এমনকি অন্য দলের মর্যাদাশীল রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা নিশ্চয়ই আসাদুজ্জামান রিপনকে সাধুবাদ জানাবে। আরও কেউ নাকি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। সবাই জানেন যে, বেশ কমাস ধরে ড. আসাদুজ্জামান রিপন তার দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। দলের কোনো বক্তব্য তো দলীয় মুখপাত্রের মাধ্যমে প্রচার বা উপস্থাপন করাই বাঞ্ছনীয়, এটাই রেওয়াজ। বেগম সেলিমা রহমান কেন এই দায়িত্ব নিলেন এটা একটা প্রশ্ন তো বটেই। সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদে 'আহত' ও 'ক্ষতিগ্রস্ত' কর্মচারীদের পরামর্শেই কী তিনি তা করলেন, না কী অন্য কোনো উঁচু মহলের নির্দেশে করলেন? এখানেও প্রশ্ন, সেই উঁচু মহল তো আসাদুজ্জামান রিপনকেও নির্দেশটি দিতে পারতেন। আমরাও ধারণা করতে চাই না, তেমন কোনো জায়গা থেকে সেই ধরনের কোনো নির্দেশ হয়তো ছিল না। তিন মাস অবরোধকালীন সময়ে বেগম সেলিমা রহমান বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গেই ছিলেন। গুলশান অফিসের কর্মচারীরাও ছিলেন। একটা মায়ার বাঁধন গড়ে ওঠা স্বাভাবিক। বড় বোনসুলভ আচরণে বেগম সেলিমা রহমান একটি অনুকরণীয় চরিত্র। গুলশান অফিসের কর্মচারীরা সেই সুযোগই কী নিলেন?

উলি্লখিত সংবাদ সম্মেলন নিয়ে আলোচনার উপভোগ্য দিক হচ্ছে বিষয়বস্তু। 'গুলশান অফিস নিয়ে অস্থিরতা'বিষয়ক সংবাদের মুখ্য বিষয় ছিল ওই অফিসের কয়েকজন ক্ষমতাশালী কর্মচারীর ক্রিয়াকলাপ এবং তাতে দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের ক্ষোভ-বিক্ষোভ থেকে সৃষ্ট দলীয় সংকট। এটা কে না জানে যে, গুলশান অফিসের একটি কর্মচারী সিন্ডিকেটের কাছে বিএনপির সিনিয়র নেতারাও কাবু। বেগম খালেদা জিয়ার কাছে তাদের যে একসেস শোনা যায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরও সেই একসেস নেই। এমনও শোনা যায়, সেই অফিসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকেও কোনো এক কর্মচারীর টেবিলের সামনে বসতে হয়। তার জন্য নাকি আলাদা কোনো চেয়ার-টেবিল নেই। এই লেখা প্রকাশের পর হয়তো তা অস্বীকার করা হবে কিন্তু তথ্যটি একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের। সেখানে কারও কারও ক্ষমতা নাকি মহাসচিবের চেয়েও বেশি। দলে পদোন্নতি, পদাবনতি, ইনক্লুশন-এঙ্ক্লুশনে তাদের হাতই নাকি ভীষণ লম্বা। বেগম খালেদা জিয়া যখন ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোডের কার্যালয়ে বসতেন, এমনকি বিরোধীদলীয় নেতা থাকাকালে যখন ২৯ মিন্টো রোডে বসতেন তখন পার্টি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর যে যোগাযোগ ছিল, এখন তার বিন্দুমাত্রও নেই গুলশান অফিসের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের প্রতিবন্ধকতার কারণে। মিন্টো রোডে বসার সময় মোসাদ্দেক আলী ফালু যখন বেগম জিয়ার একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন, মূল দল ও অঙ্গদলগুলোর নেতা-কর্মীরা অবাধে যাতে নেত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন, তাদের সমস্যার কথা, সংগঠনের মাঠ পর্যায়ের অবস্থার কথা জানাতে পারেন এবং সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় নির্দেশ নিতে পারেন সে ব্যবস্থা করতেন তিনি। এমনকি বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেও দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের তার সঙ্গে প্রয়োজনীয় দেখা-সাক্ষাতে কোনো অসুবিধা হতো না। এখন আট বছর দল ক্ষমতার বাইরে, বড়ই নাজুক অবস্থা; সাংগঠনিক দুর্বলতা, নেতৃত্বের ব্যর্থতায় বার বার ব্যর্থ হচ্ছে দলটি। এই সময়ে দরকার দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী-সংগঠক এবং তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার সরাসরি সংযোগ। এই সংযোগস্থলেই বাধার প্রাচীর গুলশান অফিসের এই কর্মচারীরা- এমন অভিযোগের কথাই শোনা যায়। এসব কথাই মূল উপজীব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের।

মিডিয়ায় নানা প্রকার সংবাদ ছাপা ও প্রচার হয়, কখনো কখনো কোনো কোনো নেতা-নেত্রীর কোনো বক্তব্য যদি সমালোচনাযোগ্য হয়, মিডিয়ায় প্রকাশের পর তা যথাযথভাবে প্রকাশ হয়নি বলে প্রতিবাদ করা হয়। কোনো কোনো সংবাদ দলের জন্য ক্ষতিকর হলে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। মিডিয়ায় প্রকাশিত দলের জন্য ক্ষতিকর সংবাদ বা প্রতিবেদন সম্পর্কেই দল মুখ খোলে। সব খবর বা প্রতিবেদনের ব্যাপারে দল রি-অ্যাক্ট করে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে যে কোনো সচেতন ব্যক্তিই বলবেন, তা বিএনপির উপকারে লাগার কথা, শোধরানোর কাজে লাগার কথা। কোনো দলের, প্রতিষ্ঠানের এমনকি ব্যক্তিবিশেষের এই ধরনের মিডিয়া- সমালোচনা আত্দোপলব্ধির অবলম্বন হয় এবং এই ধরনের গঠনমূলক সমালোচনা সর্বদা সর্বত্রই প্রশংসিত। প্রকাশিত সংবাদে বিএনপি দলগতভাবে একেবারেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। স্পষ্ট হয়ে গেল, তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেগম জিয়ার গুলশান অফিসের কিছু কর্মচারী। তাই তারা সিরিয়াসলি রি-অ্যাক্ট করেছেন। মনে হচ্ছে, এই প্রথম তারা বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় পেলেন এবং তারা 'দাগি-দোষী' নয়, তা প্রমাণের জন্য তড়িঘড়ি সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করিয়েছেন। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এবার দল পুনর্গঠনে বেগম খালেদা জিয়া কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। মনে হচ্ছে এবার 'পদ বেচাকেনার বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এবার তিনি কারও সুপারিশ শুনবেন না। অর্থাৎ আগে সুপারিশ শুনতে গিয়েই দলের আজ এই অবস্থা! এই সুপারিশকারী কারা? এরা কী তারা, যারা পত্রিকায় তাদের সমালোচনাকে দলের সমালোচনা হিসেবে চালিয়ে দিয়ে নিজেরা 'সাধু' সাজতে চাচ্ছেন। তাদের রি-অ্যাকশনে মনে হচ্ছে 'ঠাকুর ঘরে কে রে' প্রশ্নের জবাবে তারা বলছেন 'আমি কলা খাই না।'

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন