শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

অবশেষে পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনার মতো কলঙ্কিত ঘটনার এক মাস পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করল। এতদিন পর পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ থেকে আটজন দুষ্কৃতকারীকে শনাক্ত করা গেছে। কিন্তু এখনো তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

এর আগে পুলিশ কেন নিষ্ক্রিয় ছিল, কেনই বা আসামিদের ধরতে উৎসাহ বোধ করেনি, সেই প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে। ঘটনাটি পুরনো। খবরের কাগজে বিস্তারিত বিবরণ উঠেছে। তবু পাঠককে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পুনরায় উল্লেখ করা দরকার। গত পয়লা বৈশাখের উৎসবের মধ্যে একাধিক নারীকে লাঞ্ছিত করার যে ঘটনাটি ঘটেছিল তা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই ঘটেছিল। একদল দুর্বৃত্ত পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মেয়েদের লাঞ্ছিত করেছিল। রিকশা থেকে নামিয়েও নানাভাবে সম্মানহানি করেছিল। এমনকি প্রকাশ্যেই পুলিশের উপস্থিতিতে কাউকে কাউকে বিবস্ত্র করারও চেষ্টা করেছিল। এ রকম ঘটনা এক ঘণ্টার উপর চলেছিল। এটা দেখে সহ্য করতে পারেননি ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী। তিনি আক্রান্ত নারীদের রক্ষা করতে গিয়ে নিজেও আহত হয়েছিলেন। দুবর্ৃৃত্তরা তার একটা হাত ভেঙে দিয়েছিল। তিনি এখনো চিকিৎসাধীন আছেন। নারী নির্যাতনকারীদের সঙ্গে লিটন নন্দী ও ছাত্র ইউনিয়নের অন্য কর্মীদের সংঘর্ষ চলে তাও প্রায় ঘণ্টা খানেক ধরে। এই পুরো সময়টাজুড়ে পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল। অথবা হয়তো তামাশা দেখছিল। পুলিশের এই মনোভাব বোঝা যায় পুলিশ প্রধান আইজিপির এক দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকেও। নারীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনাকে তিনি বলেছেন, 'কিছু ছেলেদের দুষ্টমি'।

পুলিশের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা একজন দুষ্কৃতকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়েও দেয়। এদিকে পুলিশ সাফাই গাইছে এই বলে যে, একমাত্র লিটন নন্দী ছাড়া নাকি কোনো সাক্ষী পাওয়া যায়নি। এ কথা পরিষ্কার যে, পুলিশ পুরো ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চেয়েছে বা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে। কিন্তু কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা প্রক্টরকে জানানো হলে তিনিও নির্লিপ্ত ছিলেন। 'পুলিশকে ফোন করছি।' এই বলে তিনি আর কোনো উদ্যোগ নেননি। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই রহস্যজনক ভূমিকার কারণ কি?

যে পুলিশের বর্বরতা ও হিংস্রতা আমরা বহুবার দেখেছি, তারা এত নির্লিপ্ত ছিল কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই বা কেন এত উদাসীন ছিল? পুলিশ প্রধানই বা কেন 'ছেলেদের দুষ্টমি' বলে হালকা করে দেখেছেন? তাহলে কি সেই 'ছেলেরা' আসলে সরকারের আশ্রয়প্রাপ্ত সেই 'আদরের ছেলেরা' যাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কাজে এবং নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখল করার কাজে ব্যবহার করা হয়? সরকারি ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য তো সব ধরনের অপরাধ করার লাইসেন্স আছে। সেটা বিএনপি আমলেও ছিল। এই আমলেও আছে। কতবার খবরের কাগজে ছবি ছাপা হয়েছে, টেলিভিশনে ছবি দেখানো হয়েছে, ছাত্রলীগের চিহ্নিত নেতারা পুলিশের সামনেই পিস্তল ব্যবহার করছেন। পুলিশ না দেখার ভান করেছে। সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, পয়লা বৈশাখের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত রয়েছে বলেই পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উভয়েই নির্বিকার ছিলেন।

পুলিশ কিন্তু অন্য সময় নিশ্চুপ বা নির্বিকার ছিল না। পয়লা বৈশাখ নারী নির্যাতনের সময় পুলিশ নীরব থাকলেও, ছাত্র ইউনিয়নের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের সময় তারা কিন্তু হিংস্র হয়ে উঠেছিল। পয়লা বৈশাখের ঘটনার বিচার চেয়েছিল ছাত্র ইউনিয়ন। পায়নি। তখন তারা বাধ্য হয়ে 'পাল্টা আঘাতে'র কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। পাল্টা আঘাত কিন্তু সরকার বিরোধী ছিল না। আপাত দৃষ্টিতে তা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিও ছিল না। নারীকে যারা লাঞ্ছিত করে (যা পুলিশ প্রধানের ভাষায় 'কিছু ছেলের দুষ্টমি') তাদের প্রতিহত করার কর্মসূচি। এরই নাম পাল্টা আঘাত। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১০ মে তারা পুলিশ কর্মকর্তার অফিসের সামনে যেতে চেয়েছিলেন তাদের বিক্ষোভের কথা জানাতে। পুলিশ বাধা দিল। অজুহাত ছাত্র ইউনিয়নের মিছিল নাকি যানজট সৃষ্টি করেছে। বলাই বাহুল্য, ছাত্রলীগ রাস্তা বন্ধ করে সভা মিছিল করলে পুলিশ তাতে বাধা না দিয়ে বরং পাহারা দেয়। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মসূচির ক্ষেত্রে পুলিশ তার স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হলো। বর্বর লাঠিপেটা করল। নারী কর্মীরাও আহত হলেন।

দুই নেত্রী ইসমত জাহান জো ও ফারহানা আখতার গুরুতরভাবে আহত হলেন। ফারহানা আখতারের পা ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ছবিতে দেখা গেছে, এক ছাত্রী গাছের পাশে আশ্রয় নিলেও পুলিশ পেছন থেকে তাকে বুট জুতা দিয়ে লাথি মারছে। নারীরা দুভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন, প্রথমবার দুর্বৃত্তের দ্বারা (পয়লা বৈশাখ), দ্বিতীয়বার পুলিশ কর্তৃক। দেখা যাচ্ছে পুলিশের দুর্বৃত্তায়ন ও নারীর প্রতি সহিংসতা কিন্তু কম ভয়াবহ নয়। ড. কামাল হোসেন তাই যথার্থই এই পুলিশকে 'বদ' বলে আখ্যায়িত করেছেন। হয়তো সর্বনিম্ন পর্যায়ের কোনো পুলিশকে কিছু শাস্তি দেওয়া হতে পারে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস যথার্থই আশঙ্কা করেছেন যে, পার পেয়ে যাবেন উপরের পুলিশ কর্মকর্তারা। যে অফিসার সেদিন ঘটনাস্থলে ডিউটিতে ছিলেন, যার সামনে নারীর গায়ে লাথি মারল পুলিশ, তার বিচার হবে কি? না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। নারী নির্যাতন ও পুলিশি নির্যাতনকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে দেওয়াই বোধহয় সরকারের কৌশল। দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদকীয়তে (১২ মে ২০১৫) যে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা অমূলক নয়। 'পুলিশ বরাবর ক্ষমতাসীনদের ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী হিসাবেই ব্যবহৃত হয়েছে।... পত্রপত্রিকায় যাদের ছবি ছাপা হয়েছে, নিপীড়ক পুলিশ সদস্যদের হয়তো বেছে বেছে পুরস্কৃত করা হবে।'

এমন নজির নিকট অতীতেও ছিল। শেখ হাসিনার গত মেয়াদকালের একটি ঘটনা। বিএনপি আহূত এক হরতালের দিনে পুরান ঢাকায় কিছু স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা বিশ্বজিৎ নামে নিরীহ দোকান কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। তখনো সেখানে ডিউটিরত যে পুলিশ অফিসার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের কীর্তি দেখছিলেন, কোনো বাধা দেননি, সেই পুলিশ অফিসারকেই পরে রাষ্ট্রীয় পদক দেওয়া হয়েছিল।

প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার জন্য পয়লা বৈশাখের ঘটনাটি অন্যভাবে চিত্রিত করার চেষ্টাও হয়েছে। প্রথমে মৌলবাদীদের দিকে অঙ্গুলি উত্তোলন করা হয়েছিল। এ কথা সত্য যে, ধর্মীয় মৌলবাদীরা হচ্ছে চরম প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী। তারা বাঙালি সংস্কৃতির বিরোধীও বটে। পয়লা বৈশাখের আনন্দ উৎসবকে তারা ইসলাম বিরোধী বলে প্রচার করে। একই কারণে তারা কয়েক বছর আগে পয়লা বৈশাখে রমনা বটমূলে বোমা ফাটিয়ে মানুষ হত্যা করেছিল। এই মৌলবাদীরা বাঙালি নারীর স্বাভাবিক পোশাককেও ইসলাম সম্মত নয় বলে প্রচার করে। অতএব পয়লা বৈশাখের নারী নির্যাতনকারীরা মৌলবাদী হতে পারে, এমন সম্ভাবনা অমূলক নয়। তবে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা, পুলিশ প্রধানের বক্তব্য, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণ থেকে মনে হয়, এই ক্ষেত্রে মৌলবাদীরা নয়, বরং সরকারের আশ্রিত 'কিছু আদরের দুষ্ট ছেলেরাই' এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

নারীর প্রতি অপমানজনক আচরণ যে শুধু মৌলবাদীরা করেন, আর কেউ করে না, এমনটা নিশ্চয়ই বলা যায় না। এমনকি নারীবিদ্বেষী মনোভাব তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের মধ্যেও পাওয়া যাবে। বাইরে প্রগতিশীল অথবা সংস্কৃতিবান অথবা জাতীয়তাবাদী, কিন্তু সংসার ও সমাজ জীবনে নারীকে পদে পদে অসম্মান করে, এমন উদাহরণ কম নেই। গত শতাব্দীতে নব্বইয়ের দশকে ইংরেজি নববর্ষের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে 'বাঁধন' নামে এক তরুণী লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। ওই ঘটনায় ফেনী থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের তদানীন্তন সংসদ সদস্য জয়নাল হাজারী বাঁধনকে দোষারোপ করে বিবৃতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, সন্ধ্যার পর বাঁধন ওখানে গেছে কেন। বাঁধনকে অভিযুক্ত করে তিনি একটি নাটকও লিখেছিলেন। বাঁধন বলেছিলেন, 'আমি তো অন্য কোথাও যাইনি। গিয়েছিলাম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।' আমার উত্তর অবশ্য অন্যরকম। যেখানে পুরুষরা যেতে পারবে, সেখানে রাত হোক বা দিন হোক, নারী কেন পারবে না। নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে হবে প্রশাসনকে।

জয়নাল হাজারীর মতো নারীবিদ্বেষী আওয়ামী লীগ বিএনপি উভয় দলেই অনেক আছেন। সেই সময়কার আরেকটি ঘটনা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক নেতা (মানিক তার নাম) শততম ধর্ষণ উদযাপন করেছিল। এ জন্য কোনো শান্তি পেতে হয়নি। বিএনপির শাসনামলেও ছাত্রদলের 'হিরোদের' মাস্তানির অনেক ঘটনা আছে।

দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের প্রধান নেত্রী, সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, স্পিকার নারী। কিন্তু এর দ্বারা সমাজের চিত্র বোঝা যাবে না। রাষ্ট্র ও প্রশাসন হাড়ে হাড়ে নারীবিদ্বেষী। পুরুষতান্ত্রিকতা আমাদের মজ্জায় মজ্জায় মিশে আছে। তার সঙ্গে যদি সরকারের প্রশ্রয় যুক্ত হয়, তাহলে তো সেটা হবে আরও ভয়ঙ্কর। ঠিক তা-ই হয়েছে।

তবে আনন্দের খবর এই যে, এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠছে। ছাত্র ইউনিয়ন সর্বত্র 'প্রীতিলতা ব্রিগেড' গঠন করতে চলেছে। বীর নারী প্রীতিলতার মতোই সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুক নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণী। মেয়েরা ধরবে সংগ্রামের পতাকা 'পাল্টা আঘাত হানার' জন্য। ছেলেরাও থাকবে একই সঙ্গে একই মঞ্চে। জন্ম দেবে নতুন প্রগতিশীল সংস্কৃতি ও মানসিকতার। প্রতিরোধের সংগ্রামে এই সাহসী তরুণ-তরুণীদের স্বাগত জানাই।

""লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন