শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

অবশেষে পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনার মতো কলঙ্কিত ঘটনার এক মাস পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করল। এতদিন পর পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ থেকে আটজন দুষ্কৃতকারীকে শনাক্ত করা গেছে। কিন্তু এখনো তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

এর আগে পুলিশ কেন নিষ্ক্রিয় ছিল, কেনই বা আসামিদের ধরতে উৎসাহ বোধ করেনি, সেই প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে। ঘটনাটি পুরনো। খবরের কাগজে বিস্তারিত বিবরণ উঠেছে। তবু পাঠককে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পুনরায় উল্লেখ করা দরকার। গত পয়লা বৈশাখের উৎসবের মধ্যে একাধিক নারীকে লাঞ্ছিত করার যে ঘটনাটি ঘটেছিল তা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই ঘটেছিল। একদল দুর্বৃত্ত পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মেয়েদের লাঞ্ছিত করেছিল। রিকশা থেকে নামিয়েও নানাভাবে সম্মানহানি করেছিল। এমনকি প্রকাশ্যেই পুলিশের উপস্থিতিতে কাউকে কাউকে বিবস্ত্র করারও চেষ্টা করেছিল। এ রকম ঘটনা এক ঘণ্টার উপর চলেছিল। এটা দেখে সহ্য করতে পারেননি ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী। তিনি আক্রান্ত নারীদের রক্ষা করতে গিয়ে নিজেও আহত হয়েছিলেন। দুবর্ৃৃত্তরা তার একটা হাত ভেঙে দিয়েছিল। তিনি এখনো চিকিৎসাধীন আছেন। নারী নির্যাতনকারীদের সঙ্গে লিটন নন্দী ও ছাত্র ইউনিয়নের অন্য কর্মীদের সংঘর্ষ চলে তাও প্রায় ঘণ্টা খানেক ধরে। এই পুরো সময়টাজুড়ে পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল। অথবা হয়তো তামাশা দেখছিল। পুলিশের এই মনোভাব বোঝা যায় পুলিশ প্রধান আইজিপির এক দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকেও। নারীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনাকে তিনি বলেছেন, 'কিছু ছেলেদের দুষ্টমি'।

পুলিশের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা একজন দুষ্কৃতকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়েও দেয়। এদিকে পুলিশ সাফাই গাইছে এই বলে যে, একমাত্র লিটন নন্দী ছাড়া নাকি কোনো সাক্ষী পাওয়া যায়নি। এ কথা পরিষ্কার যে, পুলিশ পুরো ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চেয়েছে বা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে। কিন্তু কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা প্রক্টরকে জানানো হলে তিনিও নির্লিপ্ত ছিলেন। 'পুলিশকে ফোন করছি।' এই বলে তিনি আর কোনো উদ্যোগ নেননি। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই রহস্যজনক ভূমিকার কারণ কি?

যে পুলিশের বর্বরতা ও হিংস্রতা আমরা বহুবার দেখেছি, তারা এত নির্লিপ্ত ছিল কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই বা কেন এত উদাসীন ছিল? পুলিশ প্রধানই বা কেন 'ছেলেদের দুষ্টমি' বলে হালকা করে দেখেছেন? তাহলে কি সেই 'ছেলেরা' আসলে সরকারের আশ্রয়প্রাপ্ত সেই 'আদরের ছেলেরা' যাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কাজে এবং নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখল করার কাজে ব্যবহার করা হয়? সরকারি ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য তো সব ধরনের অপরাধ করার লাইসেন্স আছে। সেটা বিএনপি আমলেও ছিল। এই আমলেও আছে। কতবার খবরের কাগজে ছবি ছাপা হয়েছে, টেলিভিশনে ছবি দেখানো হয়েছে, ছাত্রলীগের চিহ্নিত নেতারা পুলিশের সামনেই পিস্তল ব্যবহার করছেন। পুলিশ না দেখার ভান করেছে। সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, পয়লা বৈশাখের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত রয়েছে বলেই পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উভয়েই নির্বিকার ছিলেন।

পুলিশ কিন্তু অন্য সময় নিশ্চুপ বা নির্বিকার ছিল না। পয়লা বৈশাখ নারী নির্যাতনের সময় পুলিশ নীরব থাকলেও, ছাত্র ইউনিয়নের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের সময় তারা কিন্তু হিংস্র হয়ে উঠেছিল। পয়লা বৈশাখের ঘটনার বিচার চেয়েছিল ছাত্র ইউনিয়ন। পায়নি। তখন তারা বাধ্য হয়ে 'পাল্টা আঘাতে'র কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। পাল্টা আঘাত কিন্তু সরকার বিরোধী ছিল না। আপাত দৃষ্টিতে তা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিও ছিল না। নারীকে যারা লাঞ্ছিত করে (যা পুলিশ প্রধানের ভাষায় 'কিছু ছেলের দুষ্টমি') তাদের প্রতিহত করার কর্মসূচি। এরই নাম পাল্টা আঘাত। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১০ মে তারা পুলিশ কর্মকর্তার অফিসের সামনে যেতে চেয়েছিলেন তাদের বিক্ষোভের কথা জানাতে। পুলিশ বাধা দিল। অজুহাত ছাত্র ইউনিয়নের মিছিল নাকি যানজট সৃষ্টি করেছে। বলাই বাহুল্য, ছাত্রলীগ রাস্তা বন্ধ করে সভা মিছিল করলে পুলিশ তাতে বাধা না দিয়ে বরং পাহারা দেয়। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মসূচির ক্ষেত্রে পুলিশ তার স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হলো। বর্বর লাঠিপেটা করল। নারী কর্মীরাও আহত হলেন।

দুই নেত্রী ইসমত জাহান জো ও ফারহানা আখতার গুরুতরভাবে আহত হলেন। ফারহানা আখতারের পা ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ছবিতে দেখা গেছে, এক ছাত্রী গাছের পাশে আশ্রয় নিলেও পুলিশ পেছন থেকে তাকে বুট জুতা দিয়ে লাথি মারছে। নারীরা দুভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন, প্রথমবার দুর্বৃত্তের দ্বারা (পয়লা বৈশাখ), দ্বিতীয়বার পুলিশ কর্তৃক। দেখা যাচ্ছে পুলিশের দুর্বৃত্তায়ন ও নারীর প্রতি সহিংসতা কিন্তু কম ভয়াবহ নয়। ড. কামাল হোসেন তাই যথার্থই এই পুলিশকে 'বদ' বলে আখ্যায়িত করেছেন। হয়তো সর্বনিম্ন পর্যায়ের কোনো পুলিশকে কিছু শাস্তি দেওয়া হতে পারে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস যথার্থই আশঙ্কা করেছেন যে, পার পেয়ে যাবেন উপরের পুলিশ কর্মকর্তারা। যে অফিসার সেদিন ঘটনাস্থলে ডিউটিতে ছিলেন, যার সামনে নারীর গায়ে লাথি মারল পুলিশ, তার বিচার হবে কি? না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। নারী নির্যাতন ও পুলিশি নির্যাতনকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে দেওয়াই বোধহয় সরকারের কৌশল। দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদকীয়তে (১২ মে ২০১৫) যে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা অমূলক নয়। 'পুলিশ বরাবর ক্ষমতাসীনদের ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী হিসাবেই ব্যবহৃত হয়েছে।... পত্রপত্রিকায় যাদের ছবি ছাপা হয়েছে, নিপীড়ক পুলিশ সদস্যদের হয়তো বেছে বেছে পুরস্কৃত করা হবে।'

এমন নজির নিকট অতীতেও ছিল। শেখ হাসিনার গত মেয়াদকালের একটি ঘটনা। বিএনপি আহূত এক হরতালের দিনে পুরান ঢাকায় কিছু স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা বিশ্বজিৎ নামে নিরীহ দোকান কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। তখনো সেখানে ডিউটিরত যে পুলিশ অফিসার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের কীর্তি দেখছিলেন, কোনো বাধা দেননি, সেই পুলিশ অফিসারকেই পরে রাষ্ট্রীয় পদক দেওয়া হয়েছিল।

প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার জন্য পয়লা বৈশাখের ঘটনাটি অন্যভাবে চিত্রিত করার চেষ্টাও হয়েছে। প্রথমে মৌলবাদীদের দিকে অঙ্গুলি উত্তোলন করা হয়েছিল। এ কথা সত্য যে, ধর্মীয় মৌলবাদীরা হচ্ছে চরম প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী। তারা বাঙালি সংস্কৃতির বিরোধীও বটে। পয়লা বৈশাখের আনন্দ উৎসবকে তারা ইসলাম বিরোধী বলে প্রচার করে। একই কারণে তারা কয়েক বছর আগে পয়লা বৈশাখে রমনা বটমূলে বোমা ফাটিয়ে মানুষ হত্যা করেছিল। এই মৌলবাদীরা বাঙালি নারীর স্বাভাবিক পোশাককেও ইসলাম সম্মত নয় বলে প্রচার করে। অতএব পয়লা বৈশাখের নারী নির্যাতনকারীরা মৌলবাদী হতে পারে, এমন সম্ভাবনা অমূলক নয়। তবে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা, পুলিশ প্রধানের বক্তব্য, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণ থেকে মনে হয়, এই ক্ষেত্রে মৌলবাদীরা নয়, বরং সরকারের আশ্রিত 'কিছু আদরের দুষ্ট ছেলেরাই' এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

নারীর প্রতি অপমানজনক আচরণ যে শুধু মৌলবাদীরা করেন, আর কেউ করে না, এমনটা নিশ্চয়ই বলা যায় না। এমনকি নারীবিদ্বেষী মনোভাব তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের মধ্যেও পাওয়া যাবে। বাইরে প্রগতিশীল অথবা সংস্কৃতিবান অথবা জাতীয়তাবাদী, কিন্তু সংসার ও সমাজ জীবনে নারীকে পদে পদে অসম্মান করে, এমন উদাহরণ কম নেই। গত শতাব্দীতে নব্বইয়ের দশকে ইংরেজি নববর্ষের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে 'বাঁধন' নামে এক তরুণী লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। ওই ঘটনায় ফেনী থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের তদানীন্তন সংসদ সদস্য জয়নাল হাজারী বাঁধনকে দোষারোপ করে বিবৃতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, সন্ধ্যার পর বাঁধন ওখানে গেছে কেন। বাঁধনকে অভিযুক্ত করে তিনি একটি নাটকও লিখেছিলেন। বাঁধন বলেছিলেন, 'আমি তো অন্য কোথাও যাইনি। গিয়েছিলাম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।' আমার উত্তর অবশ্য অন্যরকম। যেখানে পুরুষরা যেতে পারবে, সেখানে রাত হোক বা দিন হোক, নারী কেন পারবে না। নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে হবে প্রশাসনকে।

জয়নাল হাজারীর মতো নারীবিদ্বেষী আওয়ামী লীগ বিএনপি উভয় দলেই অনেক আছেন। সেই সময়কার আরেকটি ঘটনা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক নেতা (মানিক তার নাম) শততম ধর্ষণ উদযাপন করেছিল। এ জন্য কোনো শান্তি পেতে হয়নি। বিএনপির শাসনামলেও ছাত্রদলের 'হিরোদের' মাস্তানির অনেক ঘটনা আছে।

দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের প্রধান নেত্রী, সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, স্পিকার নারী। কিন্তু এর দ্বারা সমাজের চিত্র বোঝা যাবে না। রাষ্ট্র ও প্রশাসন হাড়ে হাড়ে নারীবিদ্বেষী। পুরুষতান্ত্রিকতা আমাদের মজ্জায় মজ্জায় মিশে আছে। তার সঙ্গে যদি সরকারের প্রশ্রয় যুক্ত হয়, তাহলে তো সেটা হবে আরও ভয়ঙ্কর। ঠিক তা-ই হয়েছে।

তবে আনন্দের খবর এই যে, এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠছে। ছাত্র ইউনিয়ন সর্বত্র 'প্রীতিলতা ব্রিগেড' গঠন করতে চলেছে। বীর নারী প্রীতিলতার মতোই সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুক নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণী। মেয়েরা ধরবে সংগ্রামের পতাকা 'পাল্টা আঘাত হানার' জন্য। ছেলেরাও থাকবে একই সঙ্গে একই মঞ্চে। জন্ম দেবে নতুন প্রগতিশীল সংস্কৃতি ও মানসিকতার। প্রতিরোধের সংগ্রামে এই সাহসী তরুণ-তরুণীদের স্বাগত জানাই।

""লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন