শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

অবশেষে পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনার মতো কলঙ্কিত ঘটনার এক মাস পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করল। এতদিন পর পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ থেকে আটজন দুষ্কৃতকারীকে শনাক্ত করা গেছে। কিন্তু এখনো তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

এর আগে পুলিশ কেন নিষ্ক্রিয় ছিল, কেনই বা আসামিদের ধরতে উৎসাহ বোধ করেনি, সেই প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে। ঘটনাটি পুরনো। খবরের কাগজে বিস্তারিত বিবরণ উঠেছে। তবু পাঠককে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পুনরায় উল্লেখ করা দরকার। গত পয়লা বৈশাখের উৎসবের মধ্যে একাধিক নারীকে লাঞ্ছিত করার যে ঘটনাটি ঘটেছিল তা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই ঘটেছিল। একদল দুর্বৃত্ত পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মেয়েদের লাঞ্ছিত করেছিল। রিকশা থেকে নামিয়েও নানাভাবে সম্মানহানি করেছিল। এমনকি প্রকাশ্যেই পুলিশের উপস্থিতিতে কাউকে কাউকে বিবস্ত্র করারও চেষ্টা করেছিল। এ রকম ঘটনা এক ঘণ্টার উপর চলেছিল। এটা দেখে সহ্য করতে পারেননি ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী। তিনি আক্রান্ত নারীদের রক্ষা করতে গিয়ে নিজেও আহত হয়েছিলেন। দুবর্ৃৃত্তরা তার একটা হাত ভেঙে দিয়েছিল। তিনি এখনো চিকিৎসাধীন আছেন। নারী নির্যাতনকারীদের সঙ্গে লিটন নন্দী ও ছাত্র ইউনিয়নের অন্য কর্মীদের সংঘর্ষ চলে তাও প্রায় ঘণ্টা খানেক ধরে। এই পুরো সময়টাজুড়ে পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল। অথবা হয়তো তামাশা দেখছিল। পুলিশের এই মনোভাব বোঝা যায় পুলিশ প্রধান আইজিপির এক দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকেও। নারীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনাকে তিনি বলেছেন, 'কিছু ছেলেদের দুষ্টমি'।

পুলিশের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা একজন দুষ্কৃতকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়েও দেয়। এদিকে পুলিশ সাফাই গাইছে এই বলে যে, একমাত্র লিটন নন্দী ছাড়া নাকি কোনো সাক্ষী পাওয়া যায়নি। এ কথা পরিষ্কার যে, পুলিশ পুরো ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চেয়েছে বা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে। কিন্তু কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা প্রক্টরকে জানানো হলে তিনিও নির্লিপ্ত ছিলেন। 'পুলিশকে ফোন করছি।' এই বলে তিনি আর কোনো উদ্যোগ নেননি। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই রহস্যজনক ভূমিকার কারণ কি?

যে পুলিশের বর্বরতা ও হিংস্রতা আমরা বহুবার দেখেছি, তারা এত নির্লিপ্ত ছিল কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই বা কেন এত উদাসীন ছিল? পুলিশ প্রধানই বা কেন 'ছেলেদের দুষ্টমি' বলে হালকা করে দেখেছেন? তাহলে কি সেই 'ছেলেরা' আসলে সরকারের আশ্রয়প্রাপ্ত সেই 'আদরের ছেলেরা' যাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কাজে এবং নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখল করার কাজে ব্যবহার করা হয়? সরকারি ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য তো সব ধরনের অপরাধ করার লাইসেন্স আছে। সেটা বিএনপি আমলেও ছিল। এই আমলেও আছে। কতবার খবরের কাগজে ছবি ছাপা হয়েছে, টেলিভিশনে ছবি দেখানো হয়েছে, ছাত্রলীগের চিহ্নিত নেতারা পুলিশের সামনেই পিস্তল ব্যবহার করছেন। পুলিশ না দেখার ভান করেছে। সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, পয়লা বৈশাখের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত রয়েছে বলেই পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উভয়েই নির্বিকার ছিলেন।

পুলিশ কিন্তু অন্য সময় নিশ্চুপ বা নির্বিকার ছিল না। পয়লা বৈশাখ নারী নির্যাতনের সময় পুলিশ নীরব থাকলেও, ছাত্র ইউনিয়নের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের সময় তারা কিন্তু হিংস্র হয়ে উঠেছিল। পয়লা বৈশাখের ঘটনার বিচার চেয়েছিল ছাত্র ইউনিয়ন। পায়নি। তখন তারা বাধ্য হয়ে 'পাল্টা আঘাতে'র কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। পাল্টা আঘাত কিন্তু সরকার বিরোধী ছিল না। আপাত দৃষ্টিতে তা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিও ছিল না। নারীকে যারা লাঞ্ছিত করে (যা পুলিশ প্রধানের ভাষায় 'কিছু ছেলের দুষ্টমি') তাদের প্রতিহত করার কর্মসূচি। এরই নাম পাল্টা আঘাত। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১০ মে তারা পুলিশ কর্মকর্তার অফিসের সামনে যেতে চেয়েছিলেন তাদের বিক্ষোভের কথা জানাতে। পুলিশ বাধা দিল। অজুহাত ছাত্র ইউনিয়নের মিছিল নাকি যানজট সৃষ্টি করেছে। বলাই বাহুল্য, ছাত্রলীগ রাস্তা বন্ধ করে সভা মিছিল করলে পুলিশ তাতে বাধা না দিয়ে বরং পাহারা দেয়। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মসূচির ক্ষেত্রে পুলিশ তার স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হলো। বর্বর লাঠিপেটা করল। নারী কর্মীরাও আহত হলেন।

দুই নেত্রী ইসমত জাহান জো ও ফারহানা আখতার গুরুতরভাবে আহত হলেন। ফারহানা আখতারের পা ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ছবিতে দেখা গেছে, এক ছাত্রী গাছের পাশে আশ্রয় নিলেও পুলিশ পেছন থেকে তাকে বুট জুতা দিয়ে লাথি মারছে। নারীরা দুভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন, প্রথমবার দুর্বৃত্তের দ্বারা (পয়লা বৈশাখ), দ্বিতীয়বার পুলিশ কর্তৃক। দেখা যাচ্ছে পুলিশের দুর্বৃত্তায়ন ও নারীর প্রতি সহিংসতা কিন্তু কম ভয়াবহ নয়। ড. কামাল হোসেন তাই যথার্থই এই পুলিশকে 'বদ' বলে আখ্যায়িত করেছেন। হয়তো সর্বনিম্ন পর্যায়ের কোনো পুলিশকে কিছু শাস্তি দেওয়া হতে পারে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস যথার্থই আশঙ্কা করেছেন যে, পার পেয়ে যাবেন উপরের পুলিশ কর্মকর্তারা। যে অফিসার সেদিন ঘটনাস্থলে ডিউটিতে ছিলেন, যার সামনে নারীর গায়ে লাথি মারল পুলিশ, তার বিচার হবে কি? না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। নারী নির্যাতন ও পুলিশি নির্যাতনকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে দেওয়াই বোধহয় সরকারের কৌশল। দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদকীয়তে (১২ মে ২০১৫) যে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা অমূলক নয়। 'পুলিশ বরাবর ক্ষমতাসীনদের ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী হিসাবেই ব্যবহৃত হয়েছে।... পত্রপত্রিকায় যাদের ছবি ছাপা হয়েছে, নিপীড়ক পুলিশ সদস্যদের হয়তো বেছে বেছে পুরস্কৃত করা হবে।'

এমন নজির নিকট অতীতেও ছিল। শেখ হাসিনার গত মেয়াদকালের একটি ঘটনা। বিএনপি আহূত এক হরতালের দিনে পুরান ঢাকায় কিছু স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা বিশ্বজিৎ নামে নিরীহ দোকান কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। তখনো সেখানে ডিউটিরত যে পুলিশ অফিসার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের কীর্তি দেখছিলেন, কোনো বাধা দেননি, সেই পুলিশ অফিসারকেই পরে রাষ্ট্রীয় পদক দেওয়া হয়েছিল।

প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার জন্য পয়লা বৈশাখের ঘটনাটি অন্যভাবে চিত্রিত করার চেষ্টাও হয়েছে। প্রথমে মৌলবাদীদের দিকে অঙ্গুলি উত্তোলন করা হয়েছিল। এ কথা সত্য যে, ধর্মীয় মৌলবাদীরা হচ্ছে চরম প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী। তারা বাঙালি সংস্কৃতির বিরোধীও বটে। পয়লা বৈশাখের আনন্দ উৎসবকে তারা ইসলাম বিরোধী বলে প্রচার করে। একই কারণে তারা কয়েক বছর আগে পয়লা বৈশাখে রমনা বটমূলে বোমা ফাটিয়ে মানুষ হত্যা করেছিল। এই মৌলবাদীরা বাঙালি নারীর স্বাভাবিক পোশাককেও ইসলাম সম্মত নয় বলে প্রচার করে। অতএব পয়লা বৈশাখের নারী নির্যাতনকারীরা মৌলবাদী হতে পারে, এমন সম্ভাবনা অমূলক নয়। তবে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা, পুলিশ প্রধানের বক্তব্য, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণ থেকে মনে হয়, এই ক্ষেত্রে মৌলবাদীরা নয়, বরং সরকারের আশ্রিত 'কিছু আদরের দুষ্ট ছেলেরাই' এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

নারীর প্রতি অপমানজনক আচরণ যে শুধু মৌলবাদীরা করেন, আর কেউ করে না, এমনটা নিশ্চয়ই বলা যায় না। এমনকি নারীবিদ্বেষী মনোভাব তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের মধ্যেও পাওয়া যাবে। বাইরে প্রগতিশীল অথবা সংস্কৃতিবান অথবা জাতীয়তাবাদী, কিন্তু সংসার ও সমাজ জীবনে নারীকে পদে পদে অসম্মান করে, এমন উদাহরণ কম নেই। গত শতাব্দীতে নব্বইয়ের দশকে ইংরেজি নববর্ষের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে 'বাঁধন' নামে এক তরুণী লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। ওই ঘটনায় ফেনী থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের তদানীন্তন সংসদ সদস্য জয়নাল হাজারী বাঁধনকে দোষারোপ করে বিবৃতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, সন্ধ্যার পর বাঁধন ওখানে গেছে কেন। বাঁধনকে অভিযুক্ত করে তিনি একটি নাটকও লিখেছিলেন। বাঁধন বলেছিলেন, 'আমি তো অন্য কোথাও যাইনি। গিয়েছিলাম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।' আমার উত্তর অবশ্য অন্যরকম। যেখানে পুরুষরা যেতে পারবে, সেখানে রাত হোক বা দিন হোক, নারী কেন পারবে না। নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে হবে প্রশাসনকে।

জয়নাল হাজারীর মতো নারীবিদ্বেষী আওয়ামী লীগ বিএনপি উভয় দলেই অনেক আছেন। সেই সময়কার আরেকটি ঘটনা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক নেতা (মানিক তার নাম) শততম ধর্ষণ উদযাপন করেছিল। এ জন্য কোনো শান্তি পেতে হয়নি। বিএনপির শাসনামলেও ছাত্রদলের 'হিরোদের' মাস্তানির অনেক ঘটনা আছে।

দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের প্রধান নেত্রী, সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, স্পিকার নারী। কিন্তু এর দ্বারা সমাজের চিত্র বোঝা যাবে না। রাষ্ট্র ও প্রশাসন হাড়ে হাড়ে নারীবিদ্বেষী। পুরুষতান্ত্রিকতা আমাদের মজ্জায় মজ্জায় মিশে আছে। তার সঙ্গে যদি সরকারের প্রশ্রয় যুক্ত হয়, তাহলে তো সেটা হবে আরও ভয়ঙ্কর। ঠিক তা-ই হয়েছে।

তবে আনন্দের খবর এই যে, এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠছে। ছাত্র ইউনিয়ন সর্বত্র 'প্রীতিলতা ব্রিগেড' গঠন করতে চলেছে। বীর নারী প্রীতিলতার মতোই সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুক নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণী। মেয়েরা ধরবে সংগ্রামের পতাকা 'পাল্টা আঘাত হানার' জন্য। ছেলেরাও থাকবে একই সঙ্গে একই মঞ্চে। জন্ম দেবে নতুন প্রগতিশীল সংস্কৃতি ও মানসিকতার। প্রতিরোধের সংগ্রামে এই সাহসী তরুণ-তরুণীদের স্বাগত জানাই।

""লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন