শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মে, ২০১৫

পানি সমস্যার সমাধান : বাঁচা-মরার প্রশ্ন

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
পানি সমস্যার সমাধান : বাঁচা-মরার প্রশ্ন

better late than never- বলে ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে। বাংলা অর্থে- না হওয়ার চেয়ে বিলম্বে হলেও ভালো। বহুদিন ধরে ভারতের সঙ্গে স্থলসীমানা চিহ্নিতকরণের ব্যাপারটি বাংলাদেশের অতীব নায্য দাবি হলেও ভারত তার বিশালত্বের দাম্ভিকতায় বিষয়টির যথাবিহিত গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেনি। এখানে সন্দেহাতীতভাবে তারা যে 'বিগ ব্রাদার' দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছে সেটা বেদনাহত চিত্তে বাংলাদেশের মানুষ প্রায় ৪৩টি বছর দগ্ধীভূত হৃদয়ে তিলে তিলে অনুভব করেছে। অমীমাংসিত সব সীমান্ত এলাকার (দহগ্রাম, আঙ্গরপোতাসহ সব ছিটমহল) মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ ও অচিন্ত্যনীয় সংশয়, নিরাপত্তাহীনতা গোটা বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়কেই মারাত্দকভাবে দহন করেছে। এখানে আমাদের শাসন-ক্ষমতার পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু অমীমাংসিত সীমান্ত সমস্যার সুরাহা হয়নি। এটাও অন্তর্নিহিত সত্য- শুধু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির দুর্বলতা, অদক্ষতা ও উদাসীনতার মর্মান্তিক চিত্রটিই তুলে ধরে। আমি শতভাগ নিশ্চয়তা সহকারে বলতে পারি, বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে বহু আগেই শুধু সীমান্ত চুক্তি নয়, ফারাক্কাসহ (তিস্তা ব্যারেজের সমস্যাটি তখন সামনে আসেনি) পানিসম্পদের প্রাপ্য হিস্যা আমরা আদায় করে নিতে পারতাম। স্বাধীনতা-যুদ্ধে ভারতের অবদান গোটা জাতির মতো বঙ্গবন্ধুর চিত্তকে আবেগাপ্লুুত করত। সমগ্র বাঙালি জাতির মতো এ প্রশ্নে তার হৃদয় ছিল কৃতজ্ঞতার আবির মাখানো। কিন্তু নতজানু মানসিকতা অথবা ন্যায্য দাবিকে প্রতিষ্ঠিত করার সাহসিকতা তার হৃদয়কে হিমাচলের গিরিশৃঙ্গমালার ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছিল। তার জ্বলন্ত প্রমাণ নির্ধারিত দিবসের আগেই বাংলার মাটি থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার ও প্রত্যয়দৃঢ় চিত্তে ওআইসি সম্মেলনে তার যোগদান। সম্প্রতি লোকসভা ও রাজ্যসভায় যে সর্বসম্মত প্রস্তাবটি গৃহীত হয় (শাসনতন্ত্রের সংশোধনী) নিঃসন্দেহে এটি সমগ্র ভারতবাসীর গণতান্ত্রিক মানসিকতাকে উজ্জ্বল করেছে, উদ্ভাসিত করেছে এবং সব প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে তাদের পরিবর্তিত মানসিকতাকে প্রতিভাত করেছে। চীনের সঙ্গে তাদের বাণিজ্য-চুক্তি এমনকি পাকিস্তানের সঙ্গেও তাদের বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং অনেক পুঞ্জীভূত সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে তাদের উদ্যোগ লক্ষণীয়। এই উদ্যোগকে ভারতেরই কোনো কোনো নেতৃত্ব দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভারত 'বিগ ব্রাদার' নয় 'এলডার ব্রাদার' হতে চায় এমন মন্তব্য করেছেন। কথাটি আত্দম্ভরিতা কিনা এসব উদ্যোগের নিঃশর্ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেটি প্রমাণিত হবে।

নিকট অতীতে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের একটি উদ্যোগকে আমি সামনে আনতে চাই এই কারণে, তিনি দিলি্লতে সংবাদ সম্মেলনে সুস্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছিলেন- তার সেই সরকার শুধু অমীমাংসিত সীমানার সমাধানই নয় তিস্তা ও ফারাক্কাসহ পানি সমস্যার সুষ্ঠু ও সম্মানজনক সমাধান করেই যাবেন। কিন্তু বাদ সাধলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং বিজেপির বর্তমান বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। ব্যর্থতার পাহাড়তুল্য বোঝা নিয়ে মনমোহন সিংকে তাই প্রত্যাবর্তন করতে হয়েছিল।

আমি নেতিবাচক মানসিকতাকে সব সময় ঘৃণা করি। আমি ভারতবিদ্বেষী তো নই-ই বরং ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্মান ও সমতার ভিত্তিতে সুসম্পর্ক স্থাপনের প্রত্যাশী। বাংলাদেশের মানুষের প্রতীতির সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত মিল বহুলাংশে। কিন্তু বাংলাদেশে উগ্র-মতবাদের বহিঃপ্রকাশ দেখে আমি ব্যথিত হই। কিছু কিছু তথাকথিত বিবেকবিবর্জিত বুদ্ধিজীবী এতখানি কাণ্ডজ্ঞানহীন ও নতজানু যে, বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গ বা আশ্রিত ভাবতেও তারা লজ্জাবোধ করেন না। তাদের শব্দচয়ন, দেহভঙ্গি প্রমাণ করে তাদের দেহটি বাংলাদেশে, নামটি মুসলমানের, কিন্তু অন্তরাত্দা ভারতের একাংশের হিন্দুত্ববাদী মানসিকতার সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। আমি বর্ষবরণে এবং ২৫ বৈশাখে, ভারতের পত্রপত্রিকায় বাঙালি চিন্তা-চেতনা-মননশীলতার বহিঃপ্রকাশ দেখেছি। তাদের পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ, লালন শাহ, নজরুল এমনকি হাছন রাজার গান বাঙালির মননশীলতাকে উচ্চকিত করেছে- হিন্দুত্ববাদের কোনো কালিমা লেপন করেনি।

আরেক দল আছেন। তারাও বাঙালি। কিন্তু তাদের হৃদয়ের কন্দরে কবিগুরু, জীবনানন্দ দাশ এদের কোনো স্থান নেই। হয় তারা নির্বোধ, না হয় তারা জ্ঞানপাপী। বাংলাদেশে একটি প্রবাদ আছে (এক ধরনের মূর্খরা ভাবে)- 'দারোগায় বলেছে স্ত্রীর ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই।' সম্প্রতি ২০-দলীয় জোটের মধ্যে, বিশেষ করে বিএনপির একটা বিরাট অংশ ভাবে এই সীমান্ত বিরোধের উদ্যোগটি আওয়ামী লীগের সুহৃদ কংগ্রেস শাসনামলে হয়নি। কংগ্রেস পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক এবং সংসদীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী রাজনৈতিক সংগঠন। সাম্প্রতিককালেও সেটি নির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তাদের শাসনামলে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে অকল্পনীয় পরাজয়ের পরও নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে এবং ক্ষমতা হস্তান্তরে তাদের বিন্দুমাত্র দ্বিধা বা কুণ্ঠা পরিলক্ষিত হয়নি। সমগ্র বিশ্ববাসী অবলোকন করেছে, বিজেপির শপথ অনুষ্ঠানে সোনিয়া গান্ধী, মনমোহন সিং এমনকি রাহুল গান্ধীও উপস্থিত ছিলেন। বিজেপির এ উদ্যোগে বাংলাদেশে ২০-দলীয় জোট নেতারা এতটুকু আহ্লাদিত ও বিমুগ্ধ যে, নির্বোধ ও নির্লজ্জের মতো তা ব্যক্ত করেন। এ যেন তাদেরই বিজয়। নরেন্দ্র মোদি যেন তাদের আত্দার আত্দীয় (হয়তোবা তাই! উভয়ই যে উগ্র-ধর্মান্ধ!)। বরং ভারতে সরকারের এই পটপরিবর্তনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের ওই নির্বোধ অংশটি এতটাই গদগদ ভাব প্রদর্শন করেছেন যে, কংগ্রেসের বিদায়ে বিজেপি হয়তো বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দলকে চাপ সৃষ্টি করে একটি মধ্যবর্তী নির্বাচন দিতে বাধ্য করবেন। বলিহারি যাই তাদের এমন কল্পনাবিলাসিতার!

ভারতবর্ষের অর্থনীতি আজ একান্তই অস্থিতিশীল এবং বেকারত্বের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে উঠছে। শিল্পায়ন ব্যতিরেকে বর্তমান বিশ্বে টিকে থাকাই তাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। এটাকে সুসংহত ও দৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে হলে ভারতের অভ্যন্তরে স্থিতিশীলতা প্রতিস্থাপনের জন্য এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকে আকর্ষণ করার আঙ্গিকে সীমান্তবর্তী প্রতিবেশীদের সঙ্গে যথাসম্ভব বিরোধ মিটিয়ে ফেলা তাদের আশু প্রয়োজন। তাই সুহৃদ বাংলাদেশ কেন তাদের জাতিশত্রু চীন এমনকি পাকিস্তানের সঙ্গেও সব বিরোধ মীমাংসা এবং বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে অতীব আগ্রহী। শুধু যদি আমরা জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকা এবং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার প্রলোভনটিকে প্রশমিত করে জাতীয় স্বার্থকে ভারতের মতো অগ্রাধিকার দিতে সক্ষম হই তাহলে তিস্তা-ব্যারেজ ও ফারাক্কার পানির সুষম বণ্টনের ব্যবস্থাটি বাস্তবায়িত হবেই ইনশাল্লাহ!

১৯৭৪ সালের ১৬ মে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও পরবর্তীতে যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে এবং ভারতের প্রচণ্ড নির্মমতা ও বিগ-ব্রাদারসুলভ মানসিকতার কারণে সীমান্ত-সমস্যার সমাধানে যে বিলম্ব হলো এবং ওই সব এলাকার হতদরিদ্র মানুষ যে অবর্ণনীয় মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য করা হলো সে বিষয়টি বেমালুম বিস্মৃত হয়ে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়ার এবং নরেন্দ্র দামোদর মোদিকে কৃতিত্ব দেওয়ার সম্যক যুক্তি আমি খুঁজে পাই না। বরং বারবার এ কথাটিই আমার মনে হয়, শক্তিধর হলেই কি দুর্বলের ওপর অত্যাচার-নিষ্পেষণের অধিকার থাকে। আবারও পুনরাবৃত্তি করে বলতে চাই, স্থল সীমানা চুক্তি কারও অনুগ্রহ নয়; পরিস্থিতির বিজয়। এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র-সীমানা চুক্তি সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে। কিন্তু ভারতের সঙ্গে সমুদ্র-সীমানা সংক্রান্ত মামলার রায় আমাদের পক্ষে এলেও ভারত এটি বাস্তবায়নের ব্যাপারে নির্বিকার। তাদের এই উদাসীনতা যে কোনো দেশপ্রেমিক বাংলাদেশি নাগরিকের হৃদয়কে আতঙ্কিত করে। সীমানা চুক্তির চেয়েও আমাদের বাঁচা-মরার প্রশ্নে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ফারাক্কা চুক্তির বাস্তবায়ন ও তিস্তা ব্যারেজসহ পানি সংকট সংক্রান্ত বিষয়াদির ন্যায্য সমাধান।

পাকিস্তান পর্বে পদ্মার পানির স্রোত এত তীব্র ছিল যে, স্রোত নিয়ন্ত্রণ করে ওখানে পাকশীর সনি্নকটে একটি বিরাট বিদ্যুৎকেন্দ্রই নির্মিত হয় নাই; বরং কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গায় 'গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রজেক্ট' বিশাল আকারে গড়ে ওঠে। ৩০০, ৪০০ ফুটের ক্যানেল দিয়ে শুষ্ক মৌসুমে WAPDA-র মাধ্যমে পানি সিঞ্চনের ব্যবস্থা করা হয়। এখন পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচ দিয়ে শুষ্ক মৌসুমে নানাবিধ স্থলযান নিয়মিত আসা-যাওয়া করে বিধায় সমস্যাটির আশু সমাধান (অত্যন্ত বিলম্বিত হলেও) নিতান্ত প্রয়োজন। অহেতুক গদগদ না হয়ে সংবর্ধনার পাশাপাশি এ বিষয়ে সুতীক্ষ্ন দৃষ্টি দিয়ে আশু সমাধানে সরকারের ফলপ্রসূ উদ্যোগ দেশবাসীর কাম্য।

পাঠক ও নতুন প্রজন্ম আমার সাক্ষী, আমি কখনোই ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বলে মনে করি না। এবার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সেটিই আবার উদগ্রভাবে প্রতিফলিত হলো। এই নির্বাচনটি একতরফা সেটা প্রমাণ করা তো দূরে থাক, বেশির ভাগ কেন্দ্রে ২০-দলীয় জোট এজেন্ট দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের তরফ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, তাদের এজেন্টদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি, আর যেসব কেন্দ্রে ঢুকেছিল সেখান থেকে তাদের বের করে দেওয়া হয়েছে। তাই যদি সত্যি হয় তো, এর বিরুদ্ধে কোনো নির্বাচন কেন্দ্রে নূ্যনতম প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ তারা গড়ে তুলতে পারেনি। নেতৃত্বের অধিকাংশই নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে কোনো গর্তে লুকিয়েছিলেন, সেটা অনুমান করা ভার। হয়তো নির্বাচনটি একতরফা হয়েছে। তা সত্ত্বেও ওদের কাছে আমার প্রশ্ন নূ্যনতম সাংগঠনিক শক্তি অর্জন না করে নির্বাচনে গেলেনই-বা কেন, আবার বেলা ১১টায় প্রত্যাহারই-বা করলেন কেন? অন্যদিকে আওয়ামী লীগ দাম্ভিকতায় অন্ধ হয়ে নির্বিচারে একতরফা প্রচার চালাচ্ছে- জনগণ বিএনপি জোটকে প্রত্যাখ্যান করেছে। পক্ষান্তরে দেশের নিরপেক্ষ বিশালসংখ্যক জনগণ নিজেদের আলাপচারিতায় বলাবলি করছেন- এ বিজয় প্রশাসনের, বিশেষ করে পুলিশ ও র্যাবের।

বহুবার আমি আমার নিবন্ধে উল্লেখ করেছি, পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাসী দুই মহিলা রাজনীতিক উত্তরাধিকার-সূত্রে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে দাম্ভিকতার এমন স্তরে অবস্থান করছেন যে, তারা জনগণকে পরোয়া তো করেনই না, বরং মনে করেন এ দেশের জনতা নিতান্তই উচ্ছিষ্ট। ক্ষমতাসীন জোট এবং তাদের শীর্ষ নেত্রী বিএনপি নেত্রীর সমালোচনার পরিমণ্ডলেই ঘুরপাক খাচ্ছেন। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরতে পরতে দুর্নীতি যে সর্বগ্রাসী রূপে দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানাগুলোকে ক্রমেই বিকলাঙ্গ করছে, সেদিকে তিনি ভ্রূক্ষেপই করছেন না। আমদানি-রপ্তানির মধ্যে একটা বিরাট শুভঙ্করের ফাঁক আছে সেটাও তার অজানা। বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে অঙ্কটি তার সামনে রয়েছে তার বাস্তব চিত্রটি 'কাজীর গরু খাতায় আছে, গোয়ালে নাই'। বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের হাল-হকিকতে মাঝারি ও বৃহৎ শিল্পপতিরা আজ ক্রমেই দিশাহারা হয়ে পড়েছেন। সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলো আজ প্রায় অন্তঃসারশূন্য। অনেক শিল্পপতি দেউলিয়া হয়ে চিরতরে ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে বিদায় নিচ্ছেন। এ মুহূর্তে বাস্তবমুখী আশু ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে অবস্থাটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে ভাবলে শিউরে উঠি।

নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতা উপলব্ধি করে বিরোধী জোটের নেত্রী আপাতত হরতাল-অবরোধ স্থগিত রেখেছেন। সরকারদলীয় নেত্রী যে এতে কতখানি উৎফুল্ল সেটা আমি অবগত নই। অবস্থার গুরুত্বও তিনি অনুধাবন করছেন কিনা তাও আমার কাছে অজ্ঞাত। তবে একটি কথা প্রদীপ্ত সূর্যরশ্মির মতো দীপ্যমান- হরতাল-অবরোধ নয়, সংশয়, অনিশ্চয়তা, অস্থিতিশীলতা সর্বোপরি দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপ দেশকে এক মহাসংকটে নিপতিত করেছে। ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন ছাড়া এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি বাংলাদেশের মানুষ আর কখনো হয়নি। কাল কী হবে এটি দেশের কী ক্ষমতাসীন, কী বিরোধী দল- সবাই সে ব্যাপারে অনিশ্চিত।

সর্বস্তরের মানুষ আজ অস্বস্তি ও অনিশ্চয়তার কারাগারে অন্তরীণ। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে এমন অনিশ্চিত শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ ছিল না।

এর জন্য দায়ী দুই নেত্রীরই ক্ষমতার প্রতি দুর্দমনীয় লোভ এবং দেশ, জাতি, সাধারণ মানুষ-বিবর্জিত বিদেশনির্ভর নতজানু মনোবৃত্তি। দুই নেত্রীর করালগ্রাসে আজ জাতির ভবিষ্যৎ। পরম করুণাময় আল্লাহই এর থেকে আমাদের বাঁচাতে পারেন। সেই ফরিয়াদ সমগ্র জাতির এবং আমারও।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন