শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ মে, ২০১৫

জিয়া এক অমর কাব্য

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
জিয়া এক অমর কাব্য

জিয়াউর রহমান দেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। নামটির সঙ্গে এ দেশের জনগণের প্রথম পরিচয় হয় যখন তিনি '৭১-এর ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে 'আমি মেজর জিয়া বলছি' বলে স্বাধীনতার ডাক দেন। এরপর জনগণ তাকে চেনে '৭৫-এর ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবের পরে। জিয়া আজ নেই। আজ ৩০ মে তার শাহাদাতবার্ষিকী।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ঢাকায় অনুষ্ঠিত জিয়ার নামাজে জানাজা এখনো স্মরণকালের সর্ববৃহৎ নামাজে জানাজা। জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনে খুলনায় জীবন দিয়েছিলেন এক যুবক। জিয়া হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন শুনে 'জিয়া যখন নেই তখন আমার বেঁচে থেকে কী লাভ' বলে বুক চাপড়াতে চাপড়াতে চিৎকার করে শিরোমণির কাছে ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে সেই যুবক। জিয়ার লাখো প্রেমিক ও পাগল এখনো বাংলার মাটিতে বেঁচে আছে।

জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জড়িত বলছে ষড়যন্ত্রকারীরা। তাদের এ অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা। '৭৫-এর ১৫ আগস্টের আগে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান। সেনাবাহিনী সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে তারা সবাই জানতেন সেনাবাহিনীতে তখন জিয়াউর রহমানের কোনো ক্ষমতা বা দায়িত্ব ছিল না। জিয়ার নির্দেশ মানা তো দূরের কথা শোনার জন্যও একজন সেপাই ছিল না। সেনাবাহিনীতে যৌথ কমান্ডের কোনো সুযোগ ছিল না এবং এখনো নেই। তবে জিয়া হয়তো ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জেনে থাকতে পারেন, যা তখনকার আওয়ামী লীগ, জাসদ, কমিউনিস্ট পার্টির বড় বড় নেতারা সবাই কম-বেশি জানতেন এবং বক্তৃতা-বিবৃতিতে বঙ্গবন্ধুর পতন চাইতেন। যেহেতু জিয়া তৎকালীন সরকারের আস্তাভাজন ছিলেন না তাই হয়তো ষড়যন্ত্রের আগাম খবর প্রকাশ করতে সাহস পাননি; তার পক্ষে প্রতিরোধ করা তো দূরের কথা। তবে বর্তমানের কয়েকজন মন্ত্রীর পক্ষে বঙ্গবন্ধুর হত্যা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা ছিল বলে অনেকে মনে করেন। বর্তমান সরকারের কোনো কোনো মন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে তখন গণবাহিনী, রক্ষীবাহিনী, মুজিববাহিনী ইত্যাদি নামে অনেক সরকারি-বেসরকারি বাহিনী যে ছিল সে খবর বর্তমান প্রজন্ম হয়তো জানেই না। জিয়া কিন্তু খুনি মোশতাকের সরকারের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তৎকালীন রাষ্ট্রীয় পরিস্থিতিতে জিয়াকে সেনাপ্রধান পদে নিয়োগ দান ছাড়া খুনি মোশতাকের হাতে কোনো বিকল্প ছিল না। কিন্তু জিয়া বা তৎকালীন সেনা কমান্ড খুনি মোশতাকের বশ্যতা স্বীকার করেননি, যে কারণে '৭৫-এর নভেম্বরে জিয়া বরখাস্ত ও গ্রেফতার হয়েছিলেন। জিয়াকে গ্রেফতারকারী ঢাকার ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল শাফায়াত জামিল তার বইতে লিখেছেন, বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর খবর জিয়াকে জানালে তিনি স্পষ্ট বলেছিলেন, রাষ্ট্রপতি না থাকলে উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেবেন এবং সেনাবাহিনী উপরাষ্ট্রপতির অধীনে তার দায়িত্ব পালন করবে। জিয়ার এই কথার মাধ্যমে দুটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় যে প্রথমত, জিয়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং দ্বিতীয়ত, জিয়া খুনি মোশতাক চক্রের সঙ্গেও ছিলেন না। ইতিহাসে অসংখ্য প্রমাণ আছে যে জিয়া বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না যা বিশ্বাস করার মতো অনেক মানুষ এখনো বেঁচে আছেন। পিতাহারা সন্তানদের কাছে মায়াকান্না করে অনেক ফায়দা নেওয়া যায় কিন্তু সত্যকে মুছে দেওয়া যায় না।

জিয়া এ দেশের জনগণের একটি অংশের অবিসংবাদিত নেতা। কোনো ষড়যন্ত্র করেই তার নাম বাংলাদেশের জনগণের বিশেষত ইসলামী মূল্যবোধের অনুসারী কোটি কোটি মানুষের মন থেকে মুছে দেওয়া যাবে না। জিয়া একটি ইতিহাসের নাম। জিয়া একটি বিশ্বাস, একটি আদর্শ। আমরা হয়তো অনেকে হারিয়ে যাব কিন্তু যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন জিয়া থাকবেন। জিয়া সংবিধানে সংযোজন করেছেন, জাতীয় সংসদের অধিবেশন কক্ষেও স্থাপন করেছেন 'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম', যা কোনো শক্তিই কোনো দিন মুছতে পারবে না। এ ছাড়াও জিয়ার অসংখ্য অবদান রয়ে গেছে বাংলাদেশের মাটি, মানুষ ও তার ইতিহাসের মধ্যে; যা তাকে অমর করে রাখবে।

তার অসংখ্য কাজের মধ্যে অন্যতম হলো- কারিগরি শিক্ষার প্রসার, রঙিন টেলিভিশনের যুগ শুরুর সূচনা, নতুন কুঁড়ি নামে টেলিভিশনে শিশু-কিশোর প্রতিভার বিকাশ সাধন, শিশু সংগঠন প্রতিষ্ঠা, মেডিকেল শিক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ ও বিভাগীয় শহরগুলোয় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা, মেট্রোপলিটন পুলিশের সূচনা, গ্রাম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা, উন্নয়নে যুবশক্তির অংশগ্রহণ, ছাত্রদের শিক্ষা সফরের মাধ্যমে মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টিকরণ, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বাংলাদেশের যাত্রা শুরুকরণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে জাতীয় অগ্রাধিকার প্রদান, কৃষিতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন, খাল কাটা কর্মসূচির মাধ্যমে পানিসম্পদ উন্নয়নের ধারা সৃষ্টি, কৃষি সেচে গভীর নলকূপ স্থাপন ও আধুনিক যান্ত্রিক কৃষি চাষের প্রবর্তন, কৃষি অর্থনীতির যাত্রা শুরু, ঢাকার সড়ক প্রশস্তকরণ, ভারতের সঙ্গে সমসম্পর্ক উন্নয়ন, '৭৭ সালের ১৬-১৮ এপ্রিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের বাংলাদেশ সফর, একই বছরে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সংস্থা সার্ক গঠন, ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা চুক্তি সম্পাদন, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দান, বঙ্গবন্ধুর কন্যাদের সপরিবারে দেশে ফিরে আসার ব্যবস্থাকরণ, সংসদ ভবন ও ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের কাজ সমাপন, বহুদলীয় রাজনীতি পুনঃপ্রবর্তন, ধর্মীয় চেতনা ও ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি গুরুত্ব প্রদান, সশস্ত্রবাহিনীর আধুনিকায়ন, ইসলামী উম্মাহর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সুসম্পর্ক স্থাপন, চীনের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা, জনগণের মতামত গ্রহণে গণভোট প্রবর্তন, দেশের উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিতকরণ ও দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা। এসব কর্মসূচির দ্বারা অনেক জনকল্যাণমুখী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। তার সবচেয়ে বড় ও মহান অবদান একটি রাজনৈতিক আদর্শের প্রবর্তন। তার রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তার মৃত্যুর ৩৫ বছর পরও রাজনীতির মূলধারায় এখনো টিকে আছে। জিয়া একটি অমর কাব্যের নাম। জিয়া আছে, জিয়া থাকবে আবহমান বাংলার মানুষের হৃদয়ে ও চেতনায়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে