শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ জুন, ২০১৫

মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসছেন ৬ জুন, শনিবার। আর মাত্র চারদিন পর। সঙ্গত কারণেই এ সফর ও তার আনুষঙ্গিকতা এখন উপমহাদেশসহ বাংলাদেশের জন্য হট ইস্যু। তাই ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দৃষ্টি এখন এই সফরের দিকে। এই সফরের পরিবেশ সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে দুই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত দৃষ্টিভঙ্গি। ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা তার অসাধারণ কূটনৈতিক কৌশলে একদিকে যেমন আঞ্চলিক বৃহৎ শক্তিবর্গের সঙ্গে চমৎকার একটি ভারসাম্যমূলক সুসম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন, তেমনি একাত্তরের রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ভারতকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছেন যে, বাংলাদেশের মাটি থেকে ভারতের নিরাপত্তার জন্য কোনো রকম হুমকি সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন উপদ্রবমুক্ত। এই প্রান্তের নিরাপত্তার প্রশ্নে ভারতকে আজ আর বিনিদ্র রজনীযাপন করতে হচ্ছে না।

শেখ হাসিনার এই দৃঢ়তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত নরেন্দ্র মোদিও তাই সীমান্ত বিল পার্লামেন্টে অনুমোদনের জন্য বাড়তি রাস্তায় হেঁটেছেন। নিজ দলের বিরোধিতাকে অগ্রাহ্য করে শেষ মুহূর্তে যেভাবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি সংসদের দুই কক্ষে সব দলের ঐকমত্যে পাস করিয়েছেন, সেটি অভিনন্দনযোগ্য। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৪৪ বছর। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের লেগেসি শুরু ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ ও বাংলা বিভক্তির মধ্য দিয়ে, যার মূল কারণ হিসেবে তখন দেখানো হয়েছিল দ্বি-জাতি তত্ত্ব, অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি, তারা একই রাষ্ট্রীয় ছাতার নিচে বসবাস করতে পারে না। তখন কিন্তু কেউ ভাবেনি, এক রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাস করতে না পারলে, পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র শান্তিতে থাকবে কি করে। পরবর্তীতে বাস্তবতার পর্যবেক্ষণে দুই দেশের প্রাজ্ঞ কিছু রাজনৈতিক নেতা এ কথা ভেবেছেন এবং পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র কী করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে পারে তার উপায় উদ্ভাবন করার চেষ্টা করেছেন। সেই চিন্তার প্রধান স্থপতি হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের মহীয়সী নেত্রী, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী। সেসব কথাই আজ লেখার বিষয়, তবে সেটি একটু পরে। গত বছর মে মাসে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের এক শ্রেণির রাজনীতিক ও বিশ্লেষকদের সব নেতিবাচক ধারণা পেছনে ফেলে বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৬-৭ জুন। এই সফরের সময় দুদেশের সম্পর্কের মাত্রাকে নতুন উচ্চতায় উন্নীতকরণসহ প্রায় ডজনখানেক সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ৭ ও ৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মোদির এই সফরের ভিত্তি রচনায় শেষ ইটের গাঁথুনিটি দেওয়া হয়েছে। ভারতের উভয় কক্ষে সব দলের সব সদস্যের সমর্থনের মধ্য দিয়ে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ায় বাতাসের গন্ধ বলে দিচ্ছে- ১৯৭১ সালে ভারতের জনগণ ও সব রাজনৈতিক দল যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছিল, ৪৪ বছর পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে আবার সে রকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি এবং আবহ ফিরে এসেছে। ১৯৭৫ সালের পর মাঝখানে বিরাট একটা সময় গেছে যখন মনে হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ক্রমশ একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই সরে যাওয়ার অনেক কারণ ও ঘটনা আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যে কারণটি চিহ্নিত হয়েছে তাহলো দুদেশে অনুসৃত রাষ্ট্রীয় মৌলিক আদর্শ ও দর্শন যখন বিপরীতমুখী হয়েছে তখন সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে এবং সেটি যখন এক ও অভিন্ন ছিল তখন সম্পর্কের উন্নতি ঘটেছে। দীর্ঘ সময়ে ভারতের রাষ্ট্রীয় দর্শনের তেমন কোনো পরিবর্তন কখনো হয়নি, বরং ১৯৭৬ সালে ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রের মূল আদর্শ হিসেবে ভারতের সংবিধানে সনি্নবেশিত করার মধ্য দিয়ে পঁচাত্তরপূর্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আরও কাছে আসার চেষ্টা করেছে ভারত। কিন্তু পঁচাত্তরের পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ পরিবর্তন হয়ে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী হয়ে যায়, যা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখান থেকেই সম্পর্কের অবনতি শুরু। দুই দেশের মৌলিক আদর্শের জায়গায় যেসব কারণে মিল-অমিল হয়েছে, সেটি ঘটেছে ঐতিহাসিক লেগেসির ধারাবাহিকতায়, সেটি কখনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। সে বর্ণনায় আজ যাব না। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৪ বছর পর আবার প্রমাণিত হলো- ঐতিহাসিক লেগেসির ওপর ভিত্তি করে দুদেশের সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেটাই সঠিক, যথার্থ এবং উভয় দেশের জন্য মঙ্গলজনক। বরং একবিংশ শতাব্দীতে এসে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের যে নতুন বিন্যাস এখন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে, তাতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক লেগেসির উপাদানগুলো এবং একাত্তর-বাহাত্তরের পরিবেশ দুদেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের শিকড়ে পানি সিঞ্চন করলে শিখরের ডাল-পালা, পত্র-পল্লব যে বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হবে সেটি আবার বোঝা গেল ৭-৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের পরিবেশ দেখে। লোকসভায় বক্তৃতাকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের প্রতিক্রিয়া ছিল- 'একাত্তরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছিল, এই বিল পাসের মধ্য দিয়ে সম্পর্ক আবার সেই উচ্চতায় পৌঁছল, রচিত হলো সহযোগিতা ও বন্ধুত্বের এক নতুন সংজ্ঞা।' রাজ্যসভায় বিলটি পাসের সময় অনেক সদস্য আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এক অবাঙালি নির্দলীয় সদস্য পরিষ্কার বাংলায়- 'শোনো একটি মুজিবের থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি...' গানটি গাইতে শুরু করেন। গানটি গাইতে গাইতে তিনি কেঁদে ফেলেন। এই সম্পর্ক ও আবেগের ভিত্তিটা কীভাবে রচিত হলো তার ওপর এখন সামান্য আলোকপাত করছি। ১৯৪৮ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গের বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ, ঠুনকো অজুহাতে চুয়ান্ন সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্তকরণ, বাঙালি সংস্কৃতি বলতে যা কিছু বোঝায় তার ওপর নগ্ন আক্রমণ এবং সেগুলো বেদাত ও হিন্দুয়ানি বলে অবহিতকরণ, রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধকরণের অপচেষ্টা, আইয়ুব খানের সামরিক শাসন ও নিজের খেয়াল-খুশি মতো সংবিধান প্রণয়ন, ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ, বাঙালিদের প্রতি সীমাহীন বৈষম্য ইত্যাদি ঘটনাপ্রবাহের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুঝেছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকা সম্ভব হবে না, বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর অনেক ঘনিষ্ঠজনের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ষাটের দশকের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করার প্রক্রিয়া শুরু করেন। হঠাৎ করে কিছু সম্ভব নয় জেনেই তিনি ধাপে ধাপে এগোনোর কার্যক্রম হাতে নেন। বাঙালি সংস্কৃতিকে মূল মন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থাকে দর্শন হিসেবে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু। এই দর্শন পাকিস্তানিপন্থার সম্পূর্ণ বিপরীত কিন্তু বিশ্ব-মানবতা ও উদার প্রগতিশীল রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন, পাকিস্তানের কবল থেকে মুক্তি পেতে হলে সশস্ত্র যুদ্ধের বিকল্প নেই। আর সে জন্য অপরিহার্য হলো ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে চিরবৈরী সম্পর্ক, ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয়ের ফলে উদ্ভূত ভূরাজনৈতিক সমীকরণে পূর্ব সীমান্তে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে ভারতের জন্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়, তেমনি বৃহত্তর স্ট্র্যাটেজিতে ভারতের ভূখণ্ডগত নিরাপত্তার হুমকি বহুলাংসে হ্রাস পায়। সুতরাং দুপক্ষের উইন উইন এবং স্বার্থ সংরক্ষণের মতাদর্শগত মিল এবং ষাটের দশকের ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্র করে ভারত ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্পর্কের ভিত্তি একেক করে তৈরি হতে শুরু করে। ষাটের দশকের পুরোটা সময় এবং সত্তরের নির্বাচনকে ঘিরে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে কখন কীভাবে সব কিছু চূড়ান্ত করেছিলেন তার অনেক কিছুই এখনো প্রকাশিত। ভবিষ্যৎ গবেষকরা হয়তো তা বের করবেন। কিন্তু ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক পূর্ণ সমর্থনের সব ব্যবস্থা যে বঙ্গবন্ধু করে রেখেছিলেন তার অনেক প্রমাণ ইতিমধ্যে বিশ্লেষকরা চিহ্নিত করেছেন। প্রথমত, নয় মাস কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্জন অবস্থায় বন্দী থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সব আপসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু নিশ্চিত ছিলেন তার অনুপস্থিতিতেও বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, কারণ তার পরিপূর্ণ ব্যবস্থা তিনি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু পালানোর চেষ্টা করলে, ক্ষণ পরিপক্ব হওয়ার এক মুহূর্ত আগে হঠকারী সিদ্ধান্ত নিলে বা ভারতে আশ্রয় নিলে মুক্তিযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত হতো, বিজয় দীর্ঘায়িত হতো। ইতিহাসের শিক্ষা সেটাই বলে। দ্বিতীয়ত, ৪ এপ্রিল ১৯৭১, তাজউদ্দীন আহমদ ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে স্বাক্ষাতের আগে কিছু ঘটনার দিকে তাকালে ভারতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পূর্ব বোঝাপড়া থাকার অনেক প্রমাণ মেলে। এক. ৩১ মার্চ, ৭১, ভারতের লোকসভায় পাস হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়- “This House records its profound conviction that the historic upsurge of the 75 million people of East Bengal will triumph. The House wishes to assure them that their struggle and sacrifices will receive the wholehearted sympathy and support of the people of India”.

দুই. ২৬ মার্চের পর থেকে যারাই সীমান্ত অতিক্রম করেছে তাদের সবাইকে বিএসএফ সব ধরনের সহযোগিতা সহকারে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যর্থনা জানিয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদের বর্ডার ক্রসিংয়ের খবর পেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় বিএসএফ প্রধান নিজে এসে সসম্মানে তাজউদ্দীনকে কলকাতায় নিয়ে যান এবং চারদিনের মাথায় দিলি্ল নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন।

তিন. ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে বাঙালি ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাদের যে বৈঠক হয় তাতে ভারতের বিএসএফের ব্রিগেডিয়ার পান্ডেসহ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত ছিলেন। ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে ওই সভায় ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধির উপস্থিতি সম্ভব ছিল না।

চার. যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন রক্ষার্থে এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধুর দ্রুত মুক্তি লাভের জন্য ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেছেন এবং শক্তিশালী কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সত্যিকার অর্থে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ না চাইলে এ ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ভিন্ন রকম হতে পারত। ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে বোঝাপড়ার সৃষ্টির যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার একটা প্রমাণ পাওয়া যায় ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাসের সাম্প্রতিক কিছু লেখার মাধ্যমে। সুখরঞ্জন লিখেছেন, ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের অব্যবহিত পর ভারতের তৎকালীন তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লন্ডনের এক বাসায় বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়। সেই বৈঠকে স্থির হয় পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান বেরিয়ে আসবে। এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন ত্রিপুরার পুলিশপ্রধান ফনীন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, যাকে অনেকে নাথ বাবু বলে ডাকেন। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের চূড়ান্ত পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে এলেন। যথার্থই সমমর্যাদায় শুরু হলো দুই প্রতিবেশীর পথ চলা। বন্ধুত্বের নিদর্শনস্বরূপ সাড়ে তিন মাসের মাথায় ভারতের সব সৈন্য বাংলাদেশ থেকে ফেরত গেল, ২৫ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো, সই হলো মুজিব-ইন্দিরা সীমান্তচুক্তি। বাংলাদেশ ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে- এই মর্মে স্বাক্ষরিত হলো গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি। দুদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক লেগেসির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো পরিত্যাজ্যের সূত্র ধরে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে সব উল্টে গেল। তারপর অনেক পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উন্নতি করার পথ আবার সুগম হলো সীমান্তচুক্তি ভারতের পার্লামেন্টে পাস হওয়ার মাধ্যমে। ৬-৭ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মাধ্যমে এ পথের অগ্রযাত্রায় নতুন পালক যোগ হবে বলে সবাই প্রত্যাশা করছেন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন