শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ জুন, ২০১৫

মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসছেন ৬ জুন, শনিবার। আর মাত্র চারদিন পর। সঙ্গত কারণেই এ সফর ও তার আনুষঙ্গিকতা এখন উপমহাদেশসহ বাংলাদেশের জন্য হট ইস্যু। তাই ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দৃষ্টি এখন এই সফরের দিকে। এই সফরের পরিবেশ সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে দুই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত দৃষ্টিভঙ্গি। ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা তার অসাধারণ কূটনৈতিক কৌশলে একদিকে যেমন আঞ্চলিক বৃহৎ শক্তিবর্গের সঙ্গে চমৎকার একটি ভারসাম্যমূলক সুসম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন, তেমনি একাত্তরের রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ভারতকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছেন যে, বাংলাদেশের মাটি থেকে ভারতের নিরাপত্তার জন্য কোনো রকম হুমকি সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন উপদ্রবমুক্ত। এই প্রান্তের নিরাপত্তার প্রশ্নে ভারতকে আজ আর বিনিদ্র রজনীযাপন করতে হচ্ছে না।

শেখ হাসিনার এই দৃঢ়তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত নরেন্দ্র মোদিও তাই সীমান্ত বিল পার্লামেন্টে অনুমোদনের জন্য বাড়তি রাস্তায় হেঁটেছেন। নিজ দলের বিরোধিতাকে অগ্রাহ্য করে শেষ মুহূর্তে যেভাবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি সংসদের দুই কক্ষে সব দলের ঐকমত্যে পাস করিয়েছেন, সেটি অভিনন্দনযোগ্য। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৪৪ বছর। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের লেগেসি শুরু ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ ও বাংলা বিভক্তির মধ্য দিয়ে, যার মূল কারণ হিসেবে তখন দেখানো হয়েছিল দ্বি-জাতি তত্ত্ব, অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি, তারা একই রাষ্ট্রীয় ছাতার নিচে বসবাস করতে পারে না। তখন কিন্তু কেউ ভাবেনি, এক রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাস করতে না পারলে, পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র শান্তিতে থাকবে কি করে। পরবর্তীতে বাস্তবতার পর্যবেক্ষণে দুই দেশের প্রাজ্ঞ কিছু রাজনৈতিক নেতা এ কথা ভেবেছেন এবং পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র কী করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে পারে তার উপায় উদ্ভাবন করার চেষ্টা করেছেন। সেই চিন্তার প্রধান স্থপতি হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের মহীয়সী নেত্রী, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী। সেসব কথাই আজ লেখার বিষয়, তবে সেটি একটু পরে। গত বছর মে মাসে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের এক শ্রেণির রাজনীতিক ও বিশ্লেষকদের সব নেতিবাচক ধারণা পেছনে ফেলে বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৬-৭ জুন। এই সফরের সময় দুদেশের সম্পর্কের মাত্রাকে নতুন উচ্চতায় উন্নীতকরণসহ প্রায় ডজনখানেক সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ৭ ও ৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মোদির এই সফরের ভিত্তি রচনায় শেষ ইটের গাঁথুনিটি দেওয়া হয়েছে। ভারতের উভয় কক্ষে সব দলের সব সদস্যের সমর্থনের মধ্য দিয়ে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ায় বাতাসের গন্ধ বলে দিচ্ছে- ১৯৭১ সালে ভারতের জনগণ ও সব রাজনৈতিক দল যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছিল, ৪৪ বছর পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে আবার সে রকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি এবং আবহ ফিরে এসেছে। ১৯৭৫ সালের পর মাঝখানে বিরাট একটা সময় গেছে যখন মনে হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ক্রমশ একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই সরে যাওয়ার অনেক কারণ ও ঘটনা আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যে কারণটি চিহ্নিত হয়েছে তাহলো দুদেশে অনুসৃত রাষ্ট্রীয় মৌলিক আদর্শ ও দর্শন যখন বিপরীতমুখী হয়েছে তখন সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে এবং সেটি যখন এক ও অভিন্ন ছিল তখন সম্পর্কের উন্নতি ঘটেছে। দীর্ঘ সময়ে ভারতের রাষ্ট্রীয় দর্শনের তেমন কোনো পরিবর্তন কখনো হয়নি, বরং ১৯৭৬ সালে ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রের মূল আদর্শ হিসেবে ভারতের সংবিধানে সনি্নবেশিত করার মধ্য দিয়ে পঁচাত্তরপূর্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আরও কাছে আসার চেষ্টা করেছে ভারত। কিন্তু পঁচাত্তরের পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ পরিবর্তন হয়ে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী হয়ে যায়, যা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখান থেকেই সম্পর্কের অবনতি শুরু। দুই দেশের মৌলিক আদর্শের জায়গায় যেসব কারণে মিল-অমিল হয়েছে, সেটি ঘটেছে ঐতিহাসিক লেগেসির ধারাবাহিকতায়, সেটি কখনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। সে বর্ণনায় আজ যাব না। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৪ বছর পর আবার প্রমাণিত হলো- ঐতিহাসিক লেগেসির ওপর ভিত্তি করে দুদেশের সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেটাই সঠিক, যথার্থ এবং উভয় দেশের জন্য মঙ্গলজনক। বরং একবিংশ শতাব্দীতে এসে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের যে নতুন বিন্যাস এখন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে, তাতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক লেগেসির উপাদানগুলো এবং একাত্তর-বাহাত্তরের পরিবেশ দুদেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের শিকড়ে পানি সিঞ্চন করলে শিখরের ডাল-পালা, পত্র-পল্লব যে বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হবে সেটি আবার বোঝা গেল ৭-৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের পরিবেশ দেখে। লোকসভায় বক্তৃতাকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের প্রতিক্রিয়া ছিল- 'একাত্তরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছিল, এই বিল পাসের মধ্য দিয়ে সম্পর্ক আবার সেই উচ্চতায় পৌঁছল, রচিত হলো সহযোগিতা ও বন্ধুত্বের এক নতুন সংজ্ঞা।' রাজ্যসভায় বিলটি পাসের সময় অনেক সদস্য আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এক অবাঙালি নির্দলীয় সদস্য পরিষ্কার বাংলায়- 'শোনো একটি মুজিবের থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি...' গানটি গাইতে শুরু করেন। গানটি গাইতে গাইতে তিনি কেঁদে ফেলেন। এই সম্পর্ক ও আবেগের ভিত্তিটা কীভাবে রচিত হলো তার ওপর এখন সামান্য আলোকপাত করছি। ১৯৪৮ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গের বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ, ঠুনকো অজুহাতে চুয়ান্ন সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্তকরণ, বাঙালি সংস্কৃতি বলতে যা কিছু বোঝায় তার ওপর নগ্ন আক্রমণ এবং সেগুলো বেদাত ও হিন্দুয়ানি বলে অবহিতকরণ, রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধকরণের অপচেষ্টা, আইয়ুব খানের সামরিক শাসন ও নিজের খেয়াল-খুশি মতো সংবিধান প্রণয়ন, ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ, বাঙালিদের প্রতি সীমাহীন বৈষম্য ইত্যাদি ঘটনাপ্রবাহের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুঝেছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকা সম্ভব হবে না, বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর অনেক ঘনিষ্ঠজনের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ষাটের দশকের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করার প্রক্রিয়া শুরু করেন। হঠাৎ করে কিছু সম্ভব নয় জেনেই তিনি ধাপে ধাপে এগোনোর কার্যক্রম হাতে নেন। বাঙালি সংস্কৃতিকে মূল মন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থাকে দর্শন হিসেবে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু। এই দর্শন পাকিস্তানিপন্থার সম্পূর্ণ বিপরীত কিন্তু বিশ্ব-মানবতা ও উদার প্রগতিশীল রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন, পাকিস্তানের কবল থেকে মুক্তি পেতে হলে সশস্ত্র যুদ্ধের বিকল্প নেই। আর সে জন্য অপরিহার্য হলো ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে চিরবৈরী সম্পর্ক, ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয়ের ফলে উদ্ভূত ভূরাজনৈতিক সমীকরণে পূর্ব সীমান্তে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে ভারতের জন্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়, তেমনি বৃহত্তর স্ট্র্যাটেজিতে ভারতের ভূখণ্ডগত নিরাপত্তার হুমকি বহুলাংসে হ্রাস পায়। সুতরাং দুপক্ষের উইন উইন এবং স্বার্থ সংরক্ষণের মতাদর্শগত মিল এবং ষাটের দশকের ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্র করে ভারত ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্পর্কের ভিত্তি একেক করে তৈরি হতে শুরু করে। ষাটের দশকের পুরোটা সময় এবং সত্তরের নির্বাচনকে ঘিরে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে কখন কীভাবে সব কিছু চূড়ান্ত করেছিলেন তার অনেক কিছুই এখনো প্রকাশিত। ভবিষ্যৎ গবেষকরা হয়তো তা বের করবেন। কিন্তু ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক পূর্ণ সমর্থনের সব ব্যবস্থা যে বঙ্গবন্ধু করে রেখেছিলেন তার অনেক প্রমাণ ইতিমধ্যে বিশ্লেষকরা চিহ্নিত করেছেন। প্রথমত, নয় মাস কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্জন অবস্থায় বন্দী থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সব আপসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু নিশ্চিত ছিলেন তার অনুপস্থিতিতেও বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, কারণ তার পরিপূর্ণ ব্যবস্থা তিনি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু পালানোর চেষ্টা করলে, ক্ষণ পরিপক্ব হওয়ার এক মুহূর্ত আগে হঠকারী সিদ্ধান্ত নিলে বা ভারতে আশ্রয় নিলে মুক্তিযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত হতো, বিজয় দীর্ঘায়িত হতো। ইতিহাসের শিক্ষা সেটাই বলে। দ্বিতীয়ত, ৪ এপ্রিল ১৯৭১, তাজউদ্দীন আহমদ ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে স্বাক্ষাতের আগে কিছু ঘটনার দিকে তাকালে ভারতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পূর্ব বোঝাপড়া থাকার অনেক প্রমাণ মেলে। এক. ৩১ মার্চ, ৭১, ভারতের লোকসভায় পাস হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়- “This House records its profound conviction that the historic upsurge of the 75 million people of East Bengal will triumph. The House wishes to assure them that their struggle and sacrifices will receive the wholehearted sympathy and support of the people of India”.

দুই. ২৬ মার্চের পর থেকে যারাই সীমান্ত অতিক্রম করেছে তাদের সবাইকে বিএসএফ সব ধরনের সহযোগিতা সহকারে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যর্থনা জানিয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদের বর্ডার ক্রসিংয়ের খবর পেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় বিএসএফ প্রধান নিজে এসে সসম্মানে তাজউদ্দীনকে কলকাতায় নিয়ে যান এবং চারদিনের মাথায় দিলি্ল নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন।

তিন. ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে বাঙালি ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাদের যে বৈঠক হয় তাতে ভারতের বিএসএফের ব্রিগেডিয়ার পান্ডেসহ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত ছিলেন। ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে ওই সভায় ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধির উপস্থিতি সম্ভব ছিল না।

চার. যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন রক্ষার্থে এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধুর দ্রুত মুক্তি লাভের জন্য ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেছেন এবং শক্তিশালী কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সত্যিকার অর্থে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ না চাইলে এ ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ভিন্ন রকম হতে পারত। ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে বোঝাপড়ার সৃষ্টির যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার একটা প্রমাণ পাওয়া যায় ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাসের সাম্প্রতিক কিছু লেখার মাধ্যমে। সুখরঞ্জন লিখেছেন, ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের অব্যবহিত পর ভারতের তৎকালীন তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লন্ডনের এক বাসায় বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়। সেই বৈঠকে স্থির হয় পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান বেরিয়ে আসবে। এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন ত্রিপুরার পুলিশপ্রধান ফনীন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, যাকে অনেকে নাথ বাবু বলে ডাকেন। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের চূড়ান্ত পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে এলেন। যথার্থই সমমর্যাদায় শুরু হলো দুই প্রতিবেশীর পথ চলা। বন্ধুত্বের নিদর্শনস্বরূপ সাড়ে তিন মাসের মাথায় ভারতের সব সৈন্য বাংলাদেশ থেকে ফেরত গেল, ২৫ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো, সই হলো মুজিব-ইন্দিরা সীমান্তচুক্তি। বাংলাদেশ ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে- এই মর্মে স্বাক্ষরিত হলো গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি। দুদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক লেগেসির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো পরিত্যাজ্যের সূত্র ধরে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে সব উল্টে গেল। তারপর অনেক পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উন্নতি করার পথ আবার সুগম হলো সীমান্তচুক্তি ভারতের পার্লামেন্টে পাস হওয়ার মাধ্যমে। ৬-৭ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মাধ্যমে এ পথের অগ্রযাত্রায় নতুন পালক যোগ হবে বলে সবাই প্রত্যাশা করছেন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম