শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ জুন, ২০১৫

মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসছেন ৬ জুন, শনিবার। আর মাত্র চারদিন পর। সঙ্গত কারণেই এ সফর ও তার আনুষঙ্গিকতা এখন উপমহাদেশসহ বাংলাদেশের জন্য হট ইস্যু। তাই ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দৃষ্টি এখন এই সফরের দিকে। এই সফরের পরিবেশ সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে দুই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত দৃষ্টিভঙ্গি। ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা তার অসাধারণ কূটনৈতিক কৌশলে একদিকে যেমন আঞ্চলিক বৃহৎ শক্তিবর্গের সঙ্গে চমৎকার একটি ভারসাম্যমূলক সুসম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন, তেমনি একাত্তরের রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ভারতকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছেন যে, বাংলাদেশের মাটি থেকে ভারতের নিরাপত্তার জন্য কোনো রকম হুমকি সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন উপদ্রবমুক্ত। এই প্রান্তের নিরাপত্তার প্রশ্নে ভারতকে আজ আর বিনিদ্র রজনীযাপন করতে হচ্ছে না।

শেখ হাসিনার এই দৃঢ়তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত নরেন্দ্র মোদিও তাই সীমান্ত বিল পার্লামেন্টে অনুমোদনের জন্য বাড়তি রাস্তায় হেঁটেছেন। নিজ দলের বিরোধিতাকে অগ্রাহ্য করে শেষ মুহূর্তে যেভাবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি সংসদের দুই কক্ষে সব দলের ঐকমত্যে পাস করিয়েছেন, সেটি অভিনন্দনযোগ্য। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৪৪ বছর। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের লেগেসি শুরু ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ ও বাংলা বিভক্তির মধ্য দিয়ে, যার মূল কারণ হিসেবে তখন দেখানো হয়েছিল দ্বি-জাতি তত্ত্ব, অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি, তারা একই রাষ্ট্রীয় ছাতার নিচে বসবাস করতে পারে না। তখন কিন্তু কেউ ভাবেনি, এক রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাস করতে না পারলে, পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র শান্তিতে থাকবে কি করে। পরবর্তীতে বাস্তবতার পর্যবেক্ষণে দুই দেশের প্রাজ্ঞ কিছু রাজনৈতিক নেতা এ কথা ভেবেছেন এবং পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র কী করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে পারে তার উপায় উদ্ভাবন করার চেষ্টা করেছেন। সেই চিন্তার প্রধান স্থপতি হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের মহীয়সী নেত্রী, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী। সেসব কথাই আজ লেখার বিষয়, তবে সেটি একটু পরে। গত বছর মে মাসে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের এক শ্রেণির রাজনীতিক ও বিশ্লেষকদের সব নেতিবাচক ধারণা পেছনে ফেলে বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৬-৭ জুন। এই সফরের সময় দুদেশের সম্পর্কের মাত্রাকে নতুন উচ্চতায় উন্নীতকরণসহ প্রায় ডজনখানেক সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ৭ ও ৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মোদির এই সফরের ভিত্তি রচনায় শেষ ইটের গাঁথুনিটি দেওয়া হয়েছে। ভারতের উভয় কক্ষে সব দলের সব সদস্যের সমর্থনের মধ্য দিয়ে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ায় বাতাসের গন্ধ বলে দিচ্ছে- ১৯৭১ সালে ভারতের জনগণ ও সব রাজনৈতিক দল যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছিল, ৪৪ বছর পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে আবার সে রকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি এবং আবহ ফিরে এসেছে। ১৯৭৫ সালের পর মাঝখানে বিরাট একটা সময় গেছে যখন মনে হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ক্রমশ একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই সরে যাওয়ার অনেক কারণ ও ঘটনা আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যে কারণটি চিহ্নিত হয়েছে তাহলো দুদেশে অনুসৃত রাষ্ট্রীয় মৌলিক আদর্শ ও দর্শন যখন বিপরীতমুখী হয়েছে তখন সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে এবং সেটি যখন এক ও অভিন্ন ছিল তখন সম্পর্কের উন্নতি ঘটেছে। দীর্ঘ সময়ে ভারতের রাষ্ট্রীয় দর্শনের তেমন কোনো পরিবর্তন কখনো হয়নি, বরং ১৯৭৬ সালে ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রের মূল আদর্শ হিসেবে ভারতের সংবিধানে সনি্নবেশিত করার মধ্য দিয়ে পঁচাত্তরপূর্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আরও কাছে আসার চেষ্টা করেছে ভারত। কিন্তু পঁচাত্তরের পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ পরিবর্তন হয়ে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী হয়ে যায়, যা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখান থেকেই সম্পর্কের অবনতি শুরু। দুই দেশের মৌলিক আদর্শের জায়গায় যেসব কারণে মিল-অমিল হয়েছে, সেটি ঘটেছে ঐতিহাসিক লেগেসির ধারাবাহিকতায়, সেটি কখনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। সে বর্ণনায় আজ যাব না। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৪ বছর পর আবার প্রমাণিত হলো- ঐতিহাসিক লেগেসির ওপর ভিত্তি করে দুদেশের সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেটাই সঠিক, যথার্থ এবং উভয় দেশের জন্য মঙ্গলজনক। বরং একবিংশ শতাব্দীতে এসে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের যে নতুন বিন্যাস এখন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে, তাতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক লেগেসির উপাদানগুলো এবং একাত্তর-বাহাত্তরের পরিবেশ দুদেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের শিকড়ে পানি সিঞ্চন করলে শিখরের ডাল-পালা, পত্র-পল্লব যে বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হবে সেটি আবার বোঝা গেল ৭-৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের পরিবেশ দেখে। লোকসভায় বক্তৃতাকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের প্রতিক্রিয়া ছিল- 'একাত্তরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছিল, এই বিল পাসের মধ্য দিয়ে সম্পর্ক আবার সেই উচ্চতায় পৌঁছল, রচিত হলো সহযোগিতা ও বন্ধুত্বের এক নতুন সংজ্ঞা।' রাজ্যসভায় বিলটি পাসের সময় অনেক সদস্য আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এক অবাঙালি নির্দলীয় সদস্য পরিষ্কার বাংলায়- 'শোনো একটি মুজিবের থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি...' গানটি গাইতে শুরু করেন। গানটি গাইতে গাইতে তিনি কেঁদে ফেলেন। এই সম্পর্ক ও আবেগের ভিত্তিটা কীভাবে রচিত হলো তার ওপর এখন সামান্য আলোকপাত করছি। ১৯৪৮ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গের বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ, ঠুনকো অজুহাতে চুয়ান্ন সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্তকরণ, বাঙালি সংস্কৃতি বলতে যা কিছু বোঝায় তার ওপর নগ্ন আক্রমণ এবং সেগুলো বেদাত ও হিন্দুয়ানি বলে অবহিতকরণ, রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধকরণের অপচেষ্টা, আইয়ুব খানের সামরিক শাসন ও নিজের খেয়াল-খুশি মতো সংবিধান প্রণয়ন, ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ, বাঙালিদের প্রতি সীমাহীন বৈষম্য ইত্যাদি ঘটনাপ্রবাহের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুঝেছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকা সম্ভব হবে না, বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর অনেক ঘনিষ্ঠজনের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ষাটের দশকের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করার প্রক্রিয়া শুরু করেন। হঠাৎ করে কিছু সম্ভব নয় জেনেই তিনি ধাপে ধাপে এগোনোর কার্যক্রম হাতে নেন। বাঙালি সংস্কৃতিকে মূল মন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থাকে দর্শন হিসেবে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু। এই দর্শন পাকিস্তানিপন্থার সম্পূর্ণ বিপরীত কিন্তু বিশ্ব-মানবতা ও উদার প্রগতিশীল রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন, পাকিস্তানের কবল থেকে মুক্তি পেতে হলে সশস্ত্র যুদ্ধের বিকল্প নেই। আর সে জন্য অপরিহার্য হলো ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে চিরবৈরী সম্পর্ক, ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয়ের ফলে উদ্ভূত ভূরাজনৈতিক সমীকরণে পূর্ব সীমান্তে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে ভারতের জন্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়, তেমনি বৃহত্তর স্ট্র্যাটেজিতে ভারতের ভূখণ্ডগত নিরাপত্তার হুমকি বহুলাংসে হ্রাস পায়। সুতরাং দুপক্ষের উইন উইন এবং স্বার্থ সংরক্ষণের মতাদর্শগত মিল এবং ষাটের দশকের ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্র করে ভারত ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্পর্কের ভিত্তি একেক করে তৈরি হতে শুরু করে। ষাটের দশকের পুরোটা সময় এবং সত্তরের নির্বাচনকে ঘিরে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে কখন কীভাবে সব কিছু চূড়ান্ত করেছিলেন তার অনেক কিছুই এখনো প্রকাশিত। ভবিষ্যৎ গবেষকরা হয়তো তা বের করবেন। কিন্তু ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক পূর্ণ সমর্থনের সব ব্যবস্থা যে বঙ্গবন্ধু করে রেখেছিলেন তার অনেক প্রমাণ ইতিমধ্যে বিশ্লেষকরা চিহ্নিত করেছেন। প্রথমত, নয় মাস কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্জন অবস্থায় বন্দী থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সব আপসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু নিশ্চিত ছিলেন তার অনুপস্থিতিতেও বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, কারণ তার পরিপূর্ণ ব্যবস্থা তিনি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু পালানোর চেষ্টা করলে, ক্ষণ পরিপক্ব হওয়ার এক মুহূর্ত আগে হঠকারী সিদ্ধান্ত নিলে বা ভারতে আশ্রয় নিলে মুক্তিযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত হতো, বিজয় দীর্ঘায়িত হতো। ইতিহাসের শিক্ষা সেটাই বলে। দ্বিতীয়ত, ৪ এপ্রিল ১৯৭১, তাজউদ্দীন আহমদ ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে স্বাক্ষাতের আগে কিছু ঘটনার দিকে তাকালে ভারতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পূর্ব বোঝাপড়া থাকার অনেক প্রমাণ মেলে। এক. ৩১ মার্চ, ৭১, ভারতের লোকসভায় পাস হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়- “This House records its profound conviction that the historic upsurge of the 75 million people of East Bengal will triumph. The House wishes to assure them that their struggle and sacrifices will receive the wholehearted sympathy and support of the people of India”.

দুই. ২৬ মার্চের পর থেকে যারাই সীমান্ত অতিক্রম করেছে তাদের সবাইকে বিএসএফ সব ধরনের সহযোগিতা সহকারে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যর্থনা জানিয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদের বর্ডার ক্রসিংয়ের খবর পেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় বিএসএফ প্রধান নিজে এসে সসম্মানে তাজউদ্দীনকে কলকাতায় নিয়ে যান এবং চারদিনের মাথায় দিলি্ল নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন।

তিন. ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে বাঙালি ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাদের যে বৈঠক হয় তাতে ভারতের বিএসএফের ব্রিগেডিয়ার পান্ডেসহ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত ছিলেন। ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে ওই সভায় ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধির উপস্থিতি সম্ভব ছিল না।

চার. যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন রক্ষার্থে এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধুর দ্রুত মুক্তি লাভের জন্য ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেছেন এবং শক্তিশালী কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সত্যিকার অর্থে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ না চাইলে এ ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ভিন্ন রকম হতে পারত। ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে বোঝাপড়ার সৃষ্টির যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার একটা প্রমাণ পাওয়া যায় ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাসের সাম্প্রতিক কিছু লেখার মাধ্যমে। সুখরঞ্জন লিখেছেন, ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের অব্যবহিত পর ভারতের তৎকালীন তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লন্ডনের এক বাসায় বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়। সেই বৈঠকে স্থির হয় পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান বেরিয়ে আসবে। এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন ত্রিপুরার পুলিশপ্রধান ফনীন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, যাকে অনেকে নাথ বাবু বলে ডাকেন। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের চূড়ান্ত পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে এলেন। যথার্থই সমমর্যাদায় শুরু হলো দুই প্রতিবেশীর পথ চলা। বন্ধুত্বের নিদর্শনস্বরূপ সাড়ে তিন মাসের মাথায় ভারতের সব সৈন্য বাংলাদেশ থেকে ফেরত গেল, ২৫ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো, সই হলো মুজিব-ইন্দিরা সীমান্তচুক্তি। বাংলাদেশ ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে- এই মর্মে স্বাক্ষরিত হলো গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি। দুদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক লেগেসির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো পরিত্যাজ্যের সূত্র ধরে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে সব উল্টে গেল। তারপর অনেক পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উন্নতি করার পথ আবার সুগম হলো সীমান্তচুক্তি ভারতের পার্লামেন্টে পাস হওয়ার মাধ্যমে। ৬-৭ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মাধ্যমে এ পথের অগ্রযাত্রায় নতুন পালক যোগ হবে বলে সবাই প্রত্যাশা করছেন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন