শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০১৫

সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

আজ শবেবরাত। মুসলিম উম্মাহর এক বরকতময় পবিত্র রাত। কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান বিশ্ব শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য সারা রাত ইবাদত বন্দেগী করবেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবেন, তিনি যেন আমাদের স্বস্তি, শান্তি ও দেশকে বিপদমুক্ত রাখেন। কটিয়াদী আসমিতা ইউনিয়নের মধ্যপাড়া পাশাপাশি প্রাথমিক এবং উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তাঁবুতে বসে যখন লিখছি তখন কত কথা মনে পড়ছে। ৪ দিন পর প্রতিবেশী মহান ভারতের জনপ্রিয় নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামাদোর দাস মোদি জীবনে প্রথম রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ সফরে আসবেন। তিনি যদি বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগ নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তুলে ধরতে বা শক্তিশালী করতে আসেন তাহলে মানুষের অন্তরে খুব একটা জায়গা পাবেন না। আর একজন পোড় খাওয়া সফল রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বাংলার প্রাণ খুঁজতে আসেন এবং খুঁজে পান তাহলে তা হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন বা সাফল্য।

গতকাল বাজিতপুর ছিলাম। বাজিতপুরের এক বিরল চরিত্রের মানুষ আলহাজ মজিবুর রহমান মঞ্জু। দুই দুইবার এমপি হয়েছিলেন। প্রথমে মেম্বার, তারপর চেয়ারম্যান, সেখান থেকে এমপি। কোনো সভা-সমাবেশে কখনো কোনো বক্তৃতা করেছিলেন কিনা জানি না। কিন্তু সংসদে তার ফ্লোর নেওয়ার নজির নেই। সংসদে দাঁড়িয়ে একবারও কথা বলেননি। দুটি মন্ত্রণালয়ে আমার সঙ্গে সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। অংশ না নেওয়ার কারণে কখনো কোনো দিন কার্যপত্রে নাম উঠেনি। এ নিয়ে দু-চারবার পীড়াপীড়িও করেছি, সভাপতি সাহেবকে সালাম দিয়ে, 'আপনারা যে আলোচনা করেছেন, ভালো করেছেন। আমি আপনাদের সঙ্গে একমত'- এ ধরনের দুকথা বলে শেষ করতে। কিন্তু তাকে টলাতে পারিনি। সেই মজিবুর রহমান মঞ্জু কিছুদিন আগে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। থাকলে বাজিতপুর এসেছি শুনে কতবার যে আসতেন তা বলা মুশকিল। ১০-১২ বছর আগে একবার এক সভা করতে বাজিতপুর গিয়েছিলাম। মজিবুর রহমান মঞ্জুর বাড়ির পাশে এক রেস্ট হাউসে ছিলাম। সকালে হাঁটতে হাঁটতে তার বাড়ি গিয়েছিলাম। অসম্ভব যত্ন করেছিলেন। এবার কিশোরগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচিতে এসে তার কথা বেশি করে মনে পড়ছে। আমার দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ভাটি বাংলার বেশ প্রিয় মানুষ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। আমার সঙ্গে তিনি এই অমানবিক কষ্ট সইতে পারেননি, তাই অল্পতে পাওয়ার জন্য হয়তো প্রধান বিরোধী দল বিএনপিতে গেছেন। তা যেতেই পারেন। আমায় যদি বলে যেতেন ভালো করতেন, বাধা দিতাম না, সেটাই হতো তার জন্য সাহসের বা মর্যাদার। বেগম খালেদা জিয়া একবারের জন্যও যদি বলতেন, 'আপনার সাধারণ সম্পাদক আমাদের দলে আসতে চায়, কী বলেন?' সেটাই ভালো হতো, সেটাই হতো উত্তম রাজনৈতিক শিষ্টাচার। কিন্তু তা হওয়ার নয়। এখন রাজনীতিতে আদব-কায়দা, শালীন-অশালীনের কোনো তফাৎ নেই। নগদ যা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় পড়ে থাক শূন্য। তাই সম্মান পেলেও যেমন পুলকিত হই না, স্বার্থান্বেষীদের অপমানেও তেমন ব্যথা পাই না। অনেক কিছুই গা সওয়া হয়ে গেছে। গভীর রাতে যখন লিখছিলাম, তখন সবকিছু ছাপিয়ে আমার সৌভাগ্যের দুয়ার খুলে যাওয়ার কথা বারবার মনে পড়ছিল।

আট বছর আগে কোনো এক দলীয় কর্মসূচিতে কিশোরগঞ্জ এসেছিলাম। ছিলাম সার্কিট হাউসে। সে ছিল ১৭ নভেম্বর, মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুদিন। হঠাৎ পত্রিকায় চোখ পড়তেই কুশিমনির ছবি। মাটি চাপা ক্ষত-বিক্ষত ছোট্ট এক শিশু ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন। কেন জানি খবরটা আমায় চমকে দিয়েছিল। পরদিন ঢাকা ফিরে মেডিকেল হাসপাতালে গিয়েছিলাম। তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলাম। তাই হাসপাতালে গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। এমনিতেই এক ব্রিগেডিয়ার বেশ ভালো মানুষ ডাইরেক্টর ছিলেন। আমার সঙ্গে তিনিও সেই সদ্য ভূমিষ্ঠ ক্ষত-বিক্ষত শিশুকে দেখতে গিয়েছিলেন। ১৩০ বা ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ড। একেবারে দরজার মুখে বিছানার উপর যেন তুলার স্তূপ। কত আর হবে, এক-দেড় কেজির এক টুকরো মাংস। শুধু ছোট্ট ছোট্ট হাতের আঙ্গুলগুলো নাড়াচাড়া করছিল। যেখানেই তাকিয়েছি সেখানেই ক্ষত আর ক্ষত। পায়ের দিকের হাড় বেরিয়েছিল। মনে হচ্ছিল একটা রগ বেরিয়ে আছে। ডান গালে মাংস ছিল না। গলার ভেতর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছিল। সারা শরীরে শুধু ব্যান্ডেজ আর ব্যান্ডেজ। বিছানার পাশে স্থির দাঁড়িয়ে ছিলাম। ক্ষত-বিক্ষত দেহে দুটো চোখ তখনো তারার মতো জ্বলজ্বল করছিল। সেই চোখে চোখ পড়তেই দেড়-দুই বছর আগে দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে আমাদের ছেড়ে যে মা চলে গিয়েছিলেন তাকে পেয়েছিলাম। সবকিছুর মাঝেও একটা গুমরে মরা বুকফাটা হাহাকার আমায় তাড়িয়ে বেড়াত। কিছুই ভালো লাগত না। সে হাহাকার, সে শূন্যতা শুধু অনুভব করা যায়, প্রকাশ করা যায় না। প্রকাশের ভাষাও অনেকের থাকে না, যেমন আমার নেই। আমার চোখ তার চোখে যখন আটকে গিয়েছিল। মনে হয়েছিল সে বলছে, 'বাবা এসেছ। এত দেরি করে এলে। বড় কষ্ট। আমায় মার কাছে নিয়ে চল। এখানে থাকতে আমার আর ভালো লাগছে না।' আমার বুক দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে গিয়েছিল, চোখ পানিতে ভরে গিয়েছিল। বারবার চেষ্টা করেও চোখ ফেরাতে পারিনি। মনে হচ্ছিল ১৬ বছর নির্বাসনে থেকে '৯০-এ দেশে ফিরলে '৯৫-র দিকে আমার স্ত্রী সন্তান সম্ভবা হয়েছিল। হয়তো আমাদেরই কোনো দোষে আমাদের সে সন্তান দুনিয়ার মুখ দেখেনি। আমরা তাকে পৃথিবীতে আনতে পারিনি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার থেকে অনুরাগে অভিমানে তার মুখ না দেখিয়ে, আমাদের মুখ না দেখেই চলে গিয়েছিল। কি যে ব্যথা পেয়েছিলাম কাউকে বুঝাতে পারিনি। যার কায়া দেখিনি, তার মায়ায় লুকিয়ে লুকিয়ে কেঁদেছি। আমার স্ত্রী সাদামাটা মানুষ অতটা বুঝত না। কিন্তু মা আমার বোবা কান্না বুঝতেন। কতবার তার বুকে মাথা চেপে সান্ত্বনা দিতেন, 'আল্লাহর ধন আল্লাহ নিয়েছে। মন খারাপ করে কী করবি?' কিন্তু মার সান্ত্বনা আমায় আরও ব্যাকুল করত। চোখ জুড়ে দুনিয়ার পানি ঝরত। নিজের বুক তো ভাসাতামই, মার বুকও সেই পানিতে ভাসত। অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু হারিয়ে যাওয়া সন্তানের ব্যথা ভুলতে পারিনি। আজ লিখতে গিয়েও দেহমন অবশ হয়ে আসছে, চিন্তা চৈতন্য অসার হয়ে যেতে চাচ্ছে। ২০ বছর পরও সেই সন্তানের জন্য চোখে পানি রাখতে পারি না। বুকের ভেতর বেদনার নহর বয়ে যায়। ২০০৭ সালে ঢাকা মেডিকেলে ক্ষত-বিক্ষত মামণিকে দেখে মনে হয়েছিল আমার সেই হারানো সন্তানই বিছানায় পড়ে আছে। বাড়ি ফিরতে গিয়েও তাকে ভুলতে পারিনি। স্ত্রীকে বলেছিলাম, 'কাকের ঠুকরে ক্ষত-বিক্ষত এক শিশু দেখে এলাম। আমাদের দীপ-কুঁড়ি তো বেশ বড় হয়েছে। আল্লাহ যদি বাচ্চাটিকে বাঁচিয়ে রাখে আমরা তাকে ঘরে আনলে কেমন হয়?' কথা শুনে আমার স্ত্রী হাসপাতালে যাওয়ার জন্যে তৈরি হয়। দীপ-কুঁড়িও সঙ্গে যায়। আমার এলাকার এক শিশু চিকিৎসক অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর শাহ আলম বাচ্চাটিকে দেখাশুনা করছিল। আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েও শিশুটির প্রতি আকৃষ্ট হয়। ডাক্তার-নার্সদের বলা হয় চিকিৎসায় যেন কোনো অবহেলা না হয়। ওষুধপত্র খাবার-দাবার যা প্রয়োজন আমরা দেব, আমাদের পরিবারের একজন হিসেবে তার চিকিৎসা হবে। বাসায় ফিরেই বাচ্চার জন্য কাপড়-চোপড়, কাঁথা-বালিশ, ওষুধপত্র নিয়ে আমার স্ত্রী হাসপাতালে ছুটে। পরদিন সকালে আবার আমি যাই। দুপুরে ছেলেমেয়েরা মায়ের সঙ্গে যায়। আমরা বাড়িতে থাকলেও মন পড়ে থাকে হাসপাতালে। দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার কালে ১০-১৫ দিন মা হাসপাতালে ছিলেন। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা আমরা সেখানে থাকতাম। বড় মা চলে যাওয়ার পর ছোট মায়ের জন্য আবার হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি। কয়েকদিনের মধ্যেই তার প্রতি আমাদের মায়া পড়ে যায়। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই তাকে দেখতে পাই। বাড়িতে একটুও শান্তি পাই না। ব্যাপারটা শুধু আমার নয়, ছেলেমেয়ে এবং তার মায়েরও। দেখতে দেখতে দিন কেটে যায়। মামণি আমার অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠে। তার সারা শরীরে ৫০টি ক্ষত ছিল, তার মধ্যে পা এবং গালেরটা ছিল মারাত্দক।

দুধ খেতে পারত না, কাঁটা গালের ফাঁক দিয়ে গড়িয়ে পড়ত। হঠাৎই একদিন ঢাকা মেডিকেলের পরিচালকের চিঠি, 'শিশুটি আল্লাহর দয়ায় সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নেওয়ার ব্যবস্থা করুন।' আমি ভেবেছিলাম কোর্টে একটা এফিডেভিট করে মামণিকে ঘরে নিয়ে আসব। পরে দেখি ব্যাপারটা অত সোজা নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও একটি অসহায় শিশুকে খুব সহজে পিতৃমাতৃ স্নেহে লালন করা যাবে না। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এ ধরনের শিশুর দায়িত্ব দিয়েছে কোনো এক এনজিওকে। বিএনপি সরকারে জামায়াতের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম ছিলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী। তাই সেদিকে যাওয়ার চিন্তা করিনি। ডিজি সমাজকল্যাণ আমার অনুরক্ত ভক্ত, সচিবও ছিলেন খুবই বাধ্য। তারা একথা ওকথা বলছিলেন। কিন্তু কাজের কাজ তেমন কিছু করছিলেন না। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করতে ড. কামাল হোসেনের কাছে গিয়েছিলাম। সেদিন তাকে পাইনি। সেখান থেকে আবার হাসপাতালে গিয়েছিলাম। ডাইরেক্টর মিলিটারি ভদ্রলোক বলেছিলেন, 'স্যার, বাচ্চাটার জন্য বেগম সাহেবের যখন এত মায়া। ওকে এনজিওর কাছ থেকেই নিয়ে নিন। তারপর আইন-আদালত যা করার করবেন। তার পরামর্শ সেদিন আমার কাজে লেগেছিল। তিন পাতা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে মামণিকে আমাদের ঘরে এনেছিলাম। হাসপাতালে ওকে দেখাশোনা করত মিনু। তাকে এনে প্রায় এক বছর রেখেছিলাম। আমরা অনেক লোক গিয়েছিলাম মামণিকে আনতে। তখন বাবর রোডের বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছিল। মোস্তফা নামে এক পুলিশ হাবিলদার থাকত সেখানে। মামণিকে বাড়ি আনলে সে আজান দিয়েছিল। আমাদের দেশে ছেলে হলে মসজিদে আজান দেয়। আমার মামণির জন্য মোহাম্মদপুরের বাসায় হাবিলদার মোস্তফা আজান দিয়েছিল। এভাবেই আমার কুশিমণি আমাদের ঘর আলো করতে আসে। আমাদের বাড়িতে তখন কোনো ছোট্ট মানুষ ছিল না। দীপের ১৯, কুঁড়ির ১৪। দুজনই বেশ বড়। পিঠাপিঠি ভাইবোনের কারণে একজন আরেকজনের সঙ্গে ছিল সাপে-নেউলে সম্পর্ক। এক টেবিলে খাওয়ানো যেত না, এক ঘরে পড়ত না, এক গাড়িতে চড়ত না। কোথাও যাওয়ার পথে বলে কয়ে উঠালেও খোঁচাখুঁচির কারণে রাস্তায়ই নেমে যেত। একবার ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল যাওয়ার পথে মৌচাকে তেমনটা হয়েছিল। খোঁচাখুঁচির এক পর্যায়ে দীপ বলেছিল, 'তুই যদি ছোট বোন না হতি'। ওই পর্যন্তই। কুঁড়ি তার স্বরে খিচিয়ে উঠে, 'ছোট বোন না হলে কী করতা, কী করতা?' আবার খোঁচাখুঁচি। এক পর্যায়ে দীপ বেঁকে বসে, সে কুঁড়ির সঙ্গে যাবে না। গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়ে। সঙ্গে আরেক গাড়ি ছিল বলে সে যাত্রায় রক্ষা। কিন্তু কুশিমণি আসার পর আমূল পরিবর্তন। আমরা যেমন ১০ ভাইবোন মার সঙ্গে এক রসুনের কোয়া ছিলাম। ঠিক তেমনি কুশির সঙ্গে আমরা সব একাকার। বাড়িতে কোনো অশান্তি নেই, ভাইবোনের কোনো ঝগড়াঝাঁটি মারামারি নেই, আমার বুকে কোনো জ্বালা নেই, ব্যথাবেদনা নেই, অবহেলা অপমান কিছুই স্পর্শ করে না। কুশি আজ আমাদের পরিবারে অন্ধকারে আলোর দীপশিখা, সব শক্তির উৎস, হতাশায় আশা, ধ্রুবতারার মতো এক প্রেরণার আধার।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহান নেতা অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পদচারণায় ধন্য কিশোরগঞ্জে এবার শবেবরাতে রাত কাটাব। তাই কিছুই পাব না, তেমনটা ভাবব কেন? নিশ্চয়ই দয়াময় প্রভুর কাছে কায়মনে প্রার্থনা করব, তিনি যেন আমাদের কামিয়াবি করেন, দেশের সব দুর্যোগ-দুর্ভোগ দূর করে দেন। মধ্যপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যখন লিখছিলাম তখন '৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রামী মোস্তফার (মস্তু) কথা বারবার মনে পড়ছিল। গোসল সেরে তাঁবু থেকে বেরিয়েই দেখি মস্তু দাঁড়িয়ে। স্বাস্থ্য ভেঙে অনেক বুড়ো হয়ে গেছে। তার আইএ পড়া ছেলেকে দেখলাম, ভালোই লাগল। মোস্তফা যখন প্রতিরোধ সংগ্রামে গারো পাহাড়ের পাদদেশে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিল তখন এই ছেলের মতোই ছিল। তারপর কতদিন, দেখতে দেখতে ৪০ বছর কেটে গেছে। মনে হয় এই তো সেদিন আমরা রাতদিন বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রাম চালিয়ে গেছি। দেখতে দেখতে ৪০ বছর ভাবাই যায় না। বড় ভালো লেগেছে মধ্যপাড়ার হাজারো মানুষকে।

বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্চারা যে কী অসাধারণ দুই বেলা যত্ন করে খাবার খাইয়েছে। বাচ্চাদের কলকোলাহলে ভীষণ আনন্দিত হয়েছি। সেখান থেকে গতকাল দুপুরে ভাটগাঁও ব্রাহ্মণকচুরীতে ঢেরা ঘেরেছি। জিয়াউদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজ গেটে দেখলাম জননেত্রী শেখ হাসিনার বোনা এক কাঁঠাল গাছ। প্রস্তরফলক যত বড় কাঁঠাল গাছটি তার চেয়ে খুব একটা বড় হয়নি। একজন প্রধানমন্ত্রীর গাছেরই যদি এই দশা, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কী? আল্লাহর যা দয়া তাই করবেন। আমরা মাথা পেতে নেব। আর মাত্র ১৫ দিন মুসলিম জাহানের সবচেয়ে পবিত্র মাহে রমজান। আল্লাহ যেন আমাদের ভালোভাবে রমজানের নির্দেশ পালন করতে দেন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম