শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০১৫

সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

আজ শবেবরাত। মুসলিম উম্মাহর এক বরকতময় পবিত্র রাত। কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান বিশ্ব শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য সারা রাত ইবাদত বন্দেগী করবেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবেন, তিনি যেন আমাদের স্বস্তি, শান্তি ও দেশকে বিপদমুক্ত রাখেন। কটিয়াদী আসমিতা ইউনিয়নের মধ্যপাড়া পাশাপাশি প্রাথমিক এবং উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তাঁবুতে বসে যখন লিখছি তখন কত কথা মনে পড়ছে। ৪ দিন পর প্রতিবেশী মহান ভারতের জনপ্রিয় নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামাদোর দাস মোদি জীবনে প্রথম রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ সফরে আসবেন। তিনি যদি বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগ নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তুলে ধরতে বা শক্তিশালী করতে আসেন তাহলে মানুষের অন্তরে খুব একটা জায়গা পাবেন না। আর একজন পোড় খাওয়া সফল রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বাংলার প্রাণ খুঁজতে আসেন এবং খুঁজে পান তাহলে তা হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন বা সাফল্য।

গতকাল বাজিতপুর ছিলাম। বাজিতপুরের এক বিরল চরিত্রের মানুষ আলহাজ মজিবুর রহমান মঞ্জু। দুই দুইবার এমপি হয়েছিলেন। প্রথমে মেম্বার, তারপর চেয়ারম্যান, সেখান থেকে এমপি। কোনো সভা-সমাবেশে কখনো কোনো বক্তৃতা করেছিলেন কিনা জানি না। কিন্তু সংসদে তার ফ্লোর নেওয়ার নজির নেই। সংসদে দাঁড়িয়ে একবারও কথা বলেননি। দুটি মন্ত্রণালয়ে আমার সঙ্গে সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। অংশ না নেওয়ার কারণে কখনো কোনো দিন কার্যপত্রে নাম উঠেনি। এ নিয়ে দু-চারবার পীড়াপীড়িও করেছি, সভাপতি সাহেবকে সালাম দিয়ে, 'আপনারা যে আলোচনা করেছেন, ভালো করেছেন। আমি আপনাদের সঙ্গে একমত'- এ ধরনের দুকথা বলে শেষ করতে। কিন্তু তাকে টলাতে পারিনি। সেই মজিবুর রহমান মঞ্জু কিছুদিন আগে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। থাকলে বাজিতপুর এসেছি শুনে কতবার যে আসতেন তা বলা মুশকিল। ১০-১২ বছর আগে একবার এক সভা করতে বাজিতপুর গিয়েছিলাম। মজিবুর রহমান মঞ্জুর বাড়ির পাশে এক রেস্ট হাউসে ছিলাম। সকালে হাঁটতে হাঁটতে তার বাড়ি গিয়েছিলাম। অসম্ভব যত্ন করেছিলেন। এবার কিশোরগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচিতে এসে তার কথা বেশি করে মনে পড়ছে। আমার দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ভাটি বাংলার বেশ প্রিয় মানুষ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। আমার সঙ্গে তিনি এই অমানবিক কষ্ট সইতে পারেননি, তাই অল্পতে পাওয়ার জন্য হয়তো প্রধান বিরোধী দল বিএনপিতে গেছেন। তা যেতেই পারেন। আমায় যদি বলে যেতেন ভালো করতেন, বাধা দিতাম না, সেটাই হতো তার জন্য সাহসের বা মর্যাদার। বেগম খালেদা জিয়া একবারের জন্যও যদি বলতেন, 'আপনার সাধারণ সম্পাদক আমাদের দলে আসতে চায়, কী বলেন?' সেটাই ভালো হতো, সেটাই হতো উত্তম রাজনৈতিক শিষ্টাচার। কিন্তু তা হওয়ার নয়। এখন রাজনীতিতে আদব-কায়দা, শালীন-অশালীনের কোনো তফাৎ নেই। নগদ যা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় পড়ে থাক শূন্য। তাই সম্মান পেলেও যেমন পুলকিত হই না, স্বার্থান্বেষীদের অপমানেও তেমন ব্যথা পাই না। অনেক কিছুই গা সওয়া হয়ে গেছে। গভীর রাতে যখন লিখছিলাম, তখন সবকিছু ছাপিয়ে আমার সৌভাগ্যের দুয়ার খুলে যাওয়ার কথা বারবার মনে পড়ছিল।

আট বছর আগে কোনো এক দলীয় কর্মসূচিতে কিশোরগঞ্জ এসেছিলাম। ছিলাম সার্কিট হাউসে। সে ছিল ১৭ নভেম্বর, মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুদিন। হঠাৎ পত্রিকায় চোখ পড়তেই কুশিমনির ছবি। মাটি চাপা ক্ষত-বিক্ষত ছোট্ট এক শিশু ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন। কেন জানি খবরটা আমায় চমকে দিয়েছিল। পরদিন ঢাকা ফিরে মেডিকেল হাসপাতালে গিয়েছিলাম। তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলাম। তাই হাসপাতালে গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। এমনিতেই এক ব্রিগেডিয়ার বেশ ভালো মানুষ ডাইরেক্টর ছিলেন। আমার সঙ্গে তিনিও সেই সদ্য ভূমিষ্ঠ ক্ষত-বিক্ষত শিশুকে দেখতে গিয়েছিলেন। ১৩০ বা ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ড। একেবারে দরজার মুখে বিছানার উপর যেন তুলার স্তূপ। কত আর হবে, এক-দেড় কেজির এক টুকরো মাংস। শুধু ছোট্ট ছোট্ট হাতের আঙ্গুলগুলো নাড়াচাড়া করছিল। যেখানেই তাকিয়েছি সেখানেই ক্ষত আর ক্ষত। পায়ের দিকের হাড় বেরিয়েছিল। মনে হচ্ছিল একটা রগ বেরিয়ে আছে। ডান গালে মাংস ছিল না। গলার ভেতর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছিল। সারা শরীরে শুধু ব্যান্ডেজ আর ব্যান্ডেজ। বিছানার পাশে স্থির দাঁড়িয়ে ছিলাম। ক্ষত-বিক্ষত দেহে দুটো চোখ তখনো তারার মতো জ্বলজ্বল করছিল। সেই চোখে চোখ পড়তেই দেড়-দুই বছর আগে দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে আমাদের ছেড়ে যে মা চলে গিয়েছিলেন তাকে পেয়েছিলাম। সবকিছুর মাঝেও একটা গুমরে মরা বুকফাটা হাহাকার আমায় তাড়িয়ে বেড়াত। কিছুই ভালো লাগত না। সে হাহাকার, সে শূন্যতা শুধু অনুভব করা যায়, প্রকাশ করা যায় না। প্রকাশের ভাষাও অনেকের থাকে না, যেমন আমার নেই। আমার চোখ তার চোখে যখন আটকে গিয়েছিল। মনে হয়েছিল সে বলছে, 'বাবা এসেছ। এত দেরি করে এলে। বড় কষ্ট। আমায় মার কাছে নিয়ে চল। এখানে থাকতে আমার আর ভালো লাগছে না।' আমার বুক দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে গিয়েছিল, চোখ পানিতে ভরে গিয়েছিল। বারবার চেষ্টা করেও চোখ ফেরাতে পারিনি। মনে হচ্ছিল ১৬ বছর নির্বাসনে থেকে '৯০-এ দেশে ফিরলে '৯৫-র দিকে আমার স্ত্রী সন্তান সম্ভবা হয়েছিল। হয়তো আমাদেরই কোনো দোষে আমাদের সে সন্তান দুনিয়ার মুখ দেখেনি। আমরা তাকে পৃথিবীতে আনতে পারিনি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার থেকে অনুরাগে অভিমানে তার মুখ না দেখিয়ে, আমাদের মুখ না দেখেই চলে গিয়েছিল। কি যে ব্যথা পেয়েছিলাম কাউকে বুঝাতে পারিনি। যার কায়া দেখিনি, তার মায়ায় লুকিয়ে লুকিয়ে কেঁদেছি। আমার স্ত্রী সাদামাটা মানুষ অতটা বুঝত না। কিন্তু মা আমার বোবা কান্না বুঝতেন। কতবার তার বুকে মাথা চেপে সান্ত্বনা দিতেন, 'আল্লাহর ধন আল্লাহ নিয়েছে। মন খারাপ করে কী করবি?' কিন্তু মার সান্ত্বনা আমায় আরও ব্যাকুল করত। চোখ জুড়ে দুনিয়ার পানি ঝরত। নিজের বুক তো ভাসাতামই, মার বুকও সেই পানিতে ভাসত। অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু হারিয়ে যাওয়া সন্তানের ব্যথা ভুলতে পারিনি। আজ লিখতে গিয়েও দেহমন অবশ হয়ে আসছে, চিন্তা চৈতন্য অসার হয়ে যেতে চাচ্ছে। ২০ বছর পরও সেই সন্তানের জন্য চোখে পানি রাখতে পারি না। বুকের ভেতর বেদনার নহর বয়ে যায়। ২০০৭ সালে ঢাকা মেডিকেলে ক্ষত-বিক্ষত মামণিকে দেখে মনে হয়েছিল আমার সেই হারানো সন্তানই বিছানায় পড়ে আছে। বাড়ি ফিরতে গিয়েও তাকে ভুলতে পারিনি। স্ত্রীকে বলেছিলাম, 'কাকের ঠুকরে ক্ষত-বিক্ষত এক শিশু দেখে এলাম। আমাদের দীপ-কুঁড়ি তো বেশ বড় হয়েছে। আল্লাহ যদি বাচ্চাটিকে বাঁচিয়ে রাখে আমরা তাকে ঘরে আনলে কেমন হয়?' কথা শুনে আমার স্ত্রী হাসপাতালে যাওয়ার জন্যে তৈরি হয়। দীপ-কুঁড়িও সঙ্গে যায়। আমার এলাকার এক শিশু চিকিৎসক অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর শাহ আলম বাচ্চাটিকে দেখাশুনা করছিল। আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েও শিশুটির প্রতি আকৃষ্ট হয়। ডাক্তার-নার্সদের বলা হয় চিকিৎসায় যেন কোনো অবহেলা না হয়। ওষুধপত্র খাবার-দাবার যা প্রয়োজন আমরা দেব, আমাদের পরিবারের একজন হিসেবে তার চিকিৎসা হবে। বাসায় ফিরেই বাচ্চার জন্য কাপড়-চোপড়, কাঁথা-বালিশ, ওষুধপত্র নিয়ে আমার স্ত্রী হাসপাতালে ছুটে। পরদিন সকালে আবার আমি যাই। দুপুরে ছেলেমেয়েরা মায়ের সঙ্গে যায়। আমরা বাড়িতে থাকলেও মন পড়ে থাকে হাসপাতালে। দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার কালে ১০-১৫ দিন মা হাসপাতালে ছিলেন। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা আমরা সেখানে থাকতাম। বড় মা চলে যাওয়ার পর ছোট মায়ের জন্য আবার হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি। কয়েকদিনের মধ্যেই তার প্রতি আমাদের মায়া পড়ে যায়। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই তাকে দেখতে পাই। বাড়িতে একটুও শান্তি পাই না। ব্যাপারটা শুধু আমার নয়, ছেলেমেয়ে এবং তার মায়েরও। দেখতে দেখতে দিন কেটে যায়। মামণি আমার অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠে। তার সারা শরীরে ৫০টি ক্ষত ছিল, তার মধ্যে পা এবং গালেরটা ছিল মারাত্দক।

দুধ খেতে পারত না, কাঁটা গালের ফাঁক দিয়ে গড়িয়ে পড়ত। হঠাৎই একদিন ঢাকা মেডিকেলের পরিচালকের চিঠি, 'শিশুটি আল্লাহর দয়ায় সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নেওয়ার ব্যবস্থা করুন।' আমি ভেবেছিলাম কোর্টে একটা এফিডেভিট করে মামণিকে ঘরে নিয়ে আসব। পরে দেখি ব্যাপারটা অত সোজা নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও একটি অসহায় শিশুকে খুব সহজে পিতৃমাতৃ স্নেহে লালন করা যাবে না। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এ ধরনের শিশুর দায়িত্ব দিয়েছে কোনো এক এনজিওকে। বিএনপি সরকারে জামায়াতের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম ছিলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী। তাই সেদিকে যাওয়ার চিন্তা করিনি। ডিজি সমাজকল্যাণ আমার অনুরক্ত ভক্ত, সচিবও ছিলেন খুবই বাধ্য। তারা একথা ওকথা বলছিলেন। কিন্তু কাজের কাজ তেমন কিছু করছিলেন না। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করতে ড. কামাল হোসেনের কাছে গিয়েছিলাম। সেদিন তাকে পাইনি। সেখান থেকে আবার হাসপাতালে গিয়েছিলাম। ডাইরেক্টর মিলিটারি ভদ্রলোক বলেছিলেন, 'স্যার, বাচ্চাটার জন্য বেগম সাহেবের যখন এত মায়া। ওকে এনজিওর কাছ থেকেই নিয়ে নিন। তারপর আইন-আদালত যা করার করবেন। তার পরামর্শ সেদিন আমার কাজে লেগেছিল। তিন পাতা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে মামণিকে আমাদের ঘরে এনেছিলাম। হাসপাতালে ওকে দেখাশোনা করত মিনু। তাকে এনে প্রায় এক বছর রেখেছিলাম। আমরা অনেক লোক গিয়েছিলাম মামণিকে আনতে। তখন বাবর রোডের বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছিল। মোস্তফা নামে এক পুলিশ হাবিলদার থাকত সেখানে। মামণিকে বাড়ি আনলে সে আজান দিয়েছিল। আমাদের দেশে ছেলে হলে মসজিদে আজান দেয়। আমার মামণির জন্য মোহাম্মদপুরের বাসায় হাবিলদার মোস্তফা আজান দিয়েছিল। এভাবেই আমার কুশিমণি আমাদের ঘর আলো করতে আসে। আমাদের বাড়িতে তখন কোনো ছোট্ট মানুষ ছিল না। দীপের ১৯, কুঁড়ির ১৪। দুজনই বেশ বড়। পিঠাপিঠি ভাইবোনের কারণে একজন আরেকজনের সঙ্গে ছিল সাপে-নেউলে সম্পর্ক। এক টেবিলে খাওয়ানো যেত না, এক ঘরে পড়ত না, এক গাড়িতে চড়ত না। কোথাও যাওয়ার পথে বলে কয়ে উঠালেও খোঁচাখুঁচির কারণে রাস্তায়ই নেমে যেত। একবার ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল যাওয়ার পথে মৌচাকে তেমনটা হয়েছিল। খোঁচাখুঁচির এক পর্যায়ে দীপ বলেছিল, 'তুই যদি ছোট বোন না হতি'। ওই পর্যন্তই। কুঁড়ি তার স্বরে খিচিয়ে উঠে, 'ছোট বোন না হলে কী করতা, কী করতা?' আবার খোঁচাখুঁচি। এক পর্যায়ে দীপ বেঁকে বসে, সে কুঁড়ির সঙ্গে যাবে না। গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়ে। সঙ্গে আরেক গাড়ি ছিল বলে সে যাত্রায় রক্ষা। কিন্তু কুশিমণি আসার পর আমূল পরিবর্তন। আমরা যেমন ১০ ভাইবোন মার সঙ্গে এক রসুনের কোয়া ছিলাম। ঠিক তেমনি কুশির সঙ্গে আমরা সব একাকার। বাড়িতে কোনো অশান্তি নেই, ভাইবোনের কোনো ঝগড়াঝাঁটি মারামারি নেই, আমার বুকে কোনো জ্বালা নেই, ব্যথাবেদনা নেই, অবহেলা অপমান কিছুই স্পর্শ করে না। কুশি আজ আমাদের পরিবারে অন্ধকারে আলোর দীপশিখা, সব শক্তির উৎস, হতাশায় আশা, ধ্রুবতারার মতো এক প্রেরণার আধার।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহান নেতা অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পদচারণায় ধন্য কিশোরগঞ্জে এবার শবেবরাতে রাত কাটাব। তাই কিছুই পাব না, তেমনটা ভাবব কেন? নিশ্চয়ই দয়াময় প্রভুর কাছে কায়মনে প্রার্থনা করব, তিনি যেন আমাদের কামিয়াবি করেন, দেশের সব দুর্যোগ-দুর্ভোগ দূর করে দেন। মধ্যপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যখন লিখছিলাম তখন '৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রামী মোস্তফার (মস্তু) কথা বারবার মনে পড়ছিল। গোসল সেরে তাঁবু থেকে বেরিয়েই দেখি মস্তু দাঁড়িয়ে। স্বাস্থ্য ভেঙে অনেক বুড়ো হয়ে গেছে। তার আইএ পড়া ছেলেকে দেখলাম, ভালোই লাগল। মোস্তফা যখন প্রতিরোধ সংগ্রামে গারো পাহাড়ের পাদদেশে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিল তখন এই ছেলের মতোই ছিল। তারপর কতদিন, দেখতে দেখতে ৪০ বছর কেটে গেছে। মনে হয় এই তো সেদিন আমরা রাতদিন বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রাম চালিয়ে গেছি। দেখতে দেখতে ৪০ বছর ভাবাই যায় না। বড় ভালো লেগেছে মধ্যপাড়ার হাজারো মানুষকে।

বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্চারা যে কী অসাধারণ দুই বেলা যত্ন করে খাবার খাইয়েছে। বাচ্চাদের কলকোলাহলে ভীষণ আনন্দিত হয়েছি। সেখান থেকে গতকাল দুপুরে ভাটগাঁও ব্রাহ্মণকচুরীতে ঢেরা ঘেরেছি। জিয়াউদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজ গেটে দেখলাম জননেত্রী শেখ হাসিনার বোনা এক কাঁঠাল গাছ। প্রস্তরফলক যত বড় কাঁঠাল গাছটি তার চেয়ে খুব একটা বড় হয়নি। একজন প্রধানমন্ত্রীর গাছেরই যদি এই দশা, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কী? আল্লাহর যা দয়া তাই করবেন। আমরা মাথা পেতে নেব। আর মাত্র ১৫ দিন মুসলিম জাহানের সবচেয়ে পবিত্র মাহে রমজান। আল্লাহ যেন আমাদের ভালোভাবে রমজানের নির্দেশ পালন করতে দেন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন