শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন, ২০১৫

আমি কোথায় এখন?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
আমি কোথায় এখন?

ভারত থেকে প্রায়ই আমি ইউরোপ অথবা আমেরিকায় যাই, সাধারণত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নারীর অধিকার বা মানবাধিকার নিয়ে বক্তৃতা করতে। ইউরোপ এবং আমেরিকার বিভিন্ন সরকার, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন আমাকে বক্তৃতার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে আজ বাইশ বছর। যেখানেই বাস করি না কেন, বক্তৃতার জন্য আমাকে যেতে হয় বিভিন্ন দেশে। ভারতীয় উপমহাদেশের কোনও পত্রিকায় আমার বক্তৃতা করা, আমার সম্মান অর্জন, মানবাধিকার পুরস্কার পাওয়া, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট পাওয়া, এসব নিয়ে কিছু কখনও লেখেনি। লিখেছে, বিশেষ করে বাংলাদেশের পত্রপত্রিকায়, মোট ক'জনকে বিয়ে করেছি এবং কত লোক আমাকে ঘৃণা করে এবং মৌলবাদীরা কী করে আমাকে আক্রমণ করছে, রাজ্য কী করে আমাকে তাড়িয়েছে, এসব। আমার নামের আগে জুড়ে দেয় একটি শব্দ- 'বিতর্কিত'। এই শব্দটি জুড়তে জুড়তে এখন এটিকে তারা আমার নামের অংশ বলেই সম্ভবত ভাবে। এই 'বিতর্কিত' বিশেষণটি ইতিবাচক নয়, ব্যবহার করে নেতিবাচক অর্থে। দুই বাংলা আমাকে শুধু তাড়িয়ে শান্ত হয়নি, আমাকে বানিয়েছে আস্ত একটা নিষিদ্ধ নাম, নিষিদ্ধ এক লেখক। ভারত থেকে আমি এখন আমেরিকায় এসেছি, এর মানে কিন্তু নয় যে আমি জন্মের মতো ছেড়ে এসেছি ভারত। ভারতে এখনও আমার প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র। আমি শুধু ছোট একটা সুটকেস নিয়ে আমেরিকায় এসেছি, সঙ্গে এনেছি আমার নিত্যসঙ্গী আমার ল্যাপটপ আর আইপ্যাড। আর আমার এক জোড়া রিডিং গ্লাস।

বাংলাদেশ আমাকে দেশ থেকে তাড়িয়েছে। আমার বই নিষিদ্ধ করেছে। নারীবিদ্বেষী মৌলবাদীর দল, আর নারীবিদ্বেষী তথাকথিত প্রগতিশীলের দল দু'দলই দু'যুগ ধরে আমার পেছনে- আমাকে অপমান করতে, অপদস্থ করতে, অবাধে আমার কুৎসা রটাতে। ইউরোপ ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ীভাবে বাস করতে শুরু করেছিলাম। বাংলাকে ভালোবেসে কী অসম্ভব অসম্ভব কাণ্ডই না করেছি। সেখানেও ওই একই ঘটনা ঘটলো, রাজনীতিক, নারীবিদ্বেষী মৌলবাদীর দল, আর এক দল সেক্যুলার নামধারী কাপুরুষ আমাকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাড়াতে ব্যস্ত হয়ে উঠল। আমাকে গৃহবন্দি করেছিল ভারত সরকার। ভারত ছাড়তে বাধ্য করেছিল দু'হাজার আট সালে। তারপরও ফিরে ফিরে গেছি ভারতে। তারপরও ভারতের মাটি কামড়ে পড়ে ছিলাম। দিল্লি ছাড়া আর কোথাও যাওয়া নিষেধ, তারপরও ভালোবেসে ওই দিল্লিতেই থেকেছি। কেন দিল্লিতে পড়ে আছি, কেউ প্রশ্ন করলে বলতাম, যেহেতু এখানকার গাছগুলো চিনি। দিল্লি আমার জন্য সম্পূর্ণ নতুন একটি পরিবেশ। তারপরও রয়েছি দিল্লিতে, কারণ গোটা ভারতবর্ষে ওই ছোট শহরটি ছাড়া আর কোনও শহর ছিল না আমার থাকার। ওই শহরটি ত্যাগ করা মানে গোটা একটা উপমহাদেশ ত্যাগ করা। আমার ভারত-বাসের অনুমতি আর না পাওয়া মানে আমার জন্য উপমহাদেশের দরজা চিরকালের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়া। গতবারই তো নতুন সরকার এসে ভারত-বাসের অনুমতিকে এক বছর থেকে কমিয়ে দু'মাসে এনেছিল। শুধু যুদ্ধ করে বেঁচে আছি। নিজের আদর্শের জন্য যুদ্ধ। যেখানে বাস করতে ইচ্ছে করে, সেখানে বাস করার স্বাধীনতা চাই বা অধিকার চাই। পৃথিবীর সর্বত্র বাক স্বাধীনতা চাই। আমি স্বাধীনভাবে আমার মত প্রকাশ করবো, সে কারণে আমাকে জেল খাটতে হবে না, আমার ফাঁসি হবে না, আমার পিঠে চাবুক চালানো হবে না, আমাকে দুররা মারা হবে না, আমাকে পাথর ছোড়া হবে না, আমাকে নির্বাসনে যেতে হবে না। এই নিশ্চয়তা চাই।

আমার অধিকাংশ পাঠকের বাস উপমহাদেশে। সে কারণে পাঠকের কাছাকাছি রয়েছি, ভাষার কাছাকাছি রয়েছি, আমার পোষা বেড়ালের কাছাকাছি রয়েছি, যে মেয়েদের কথা লিখি, যে নির্যাতিত মানুষের কথা লিখি, তাদের কাছাকাছি রয়েছি। তাদের কাছাকাছি আমাকে তো থাকতেই হবে যতদিন বাঁচি। আমি তো ভাসমান এক মানুষ। আমার পায়ের তলায় মাটি নেই। আমার কোনও শহর নেই, গ্রাম নেই, দেশ নেই। এক শহর থেকে আরেক শহরে, এক দেশ থেকে আরেক দেশে আজ একুশ বছর যাবৎ কেবল ভেসে যাচ্ছি। এই ভাসমান মানুষটিই মানুষের মতপ্রকাশের অধিকারের জন্য, নারীর সমানাধিকারের জন্য, দেশে-দেশের সীমানা মুছে ফেলার জন্য, মানুষের যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার এবং বসবাসের স্বাধীনতার জন্য, মানবতার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, লাথিঝাঁটা খেয়ে, গালি খেয়ে, ঘৃণা পেয়ে, নির্যাতন সয়ে লড়াই করে যাচ্ছি।

আমেরিকায় আসার পেছনে এবার আমার উদ্দেশ্য সেক্যুলার হিউম্যানিস্ট কনফারেন্সে ব্লগাররা কী ভীষণ ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশে লুকিয়ে আছে, সে সম্পর্কে বলা। তাদের প্রাণে বাঁচানোর জন্য ইউরোপ-আমেরিকার সরকার এবং সংগঠনের কাছে আবেদন করা। আর যে ফান্ড তৈরি করা হচ্ছে আমার জন্য, সেটি মূলত যাবে দেশের প্রতিভাবান ব্লগারদের দেশ থেকে বিদেশে আসার এবং বসবাসের খরচে। আমার নিজের নিরাপত্তা? অনেক তো হলো বাঁচা। এবার মাথায় কোপ খেলে বা হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হলে এমন কোনও সর্বনাশ হবে না কারও। গত একুশ বছর কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করেনি আমি কোথায় আছি, কেমন আছি। আমি ভালো আছি কি না। আমি বেঁচে আছি কি না। আজ হঠাৎ আমি ভারত ছেড়ে কেন চলে গেলাম জানতে চাইছে সবাই। ভারতে থাকাকালীন মুখ ফুটে ভারতের রাজনীতি, ভারতের মেয়েদের দুরবস্থা, ভারতের গরিবদের অসহায়ত্ব, কোনও রকম সামাজিক অব্যবস্থা, কোনও ধর্ম, কোনও পুরুষতন্ত্র, কোনও কুসংস্কার নিয়ে নিজের মতপ্রকাশ করলে জাতীয়তাবাদী, ধর্মান্ধ, কুসংস্কারাচ্ছন্ন, পুরুষতান্ত্রিক লোকেরা আমাকে ধমক দিত, গালি দিত, বলতো, ভারত ছাড়তে, বাংলাদেশে চলে যেতে, কী জঘন্য অপমানই না করতো!

বাংলাদেশ একটা গরিব দেশ বলে, বাংলাদেশে আমার জন্ম হয়েছে বলে ক্ষুদ্র মূর্খ ভারতীয়রা তুই তোকারি করে কথা বলতো। দেশকালের ঊর্ধ্বে ওঠা মানুষদের চিনতে পারার শক্তি সবার থাকে না। পৃথিবীর সব দেশকে আপন ভাবলে, নিজের দেশ ভাবলে, দেশ আর দেশের মানুষের ভালো চাইলে, বিশেষ করে যেচে, আগ বাড়িয়ে ভালো করতে চাইলে অনেক কষ্ট পেতে হয়। বিদেশি, বাইরের লোক ইত্যাদি কটূক্তি শুনতে হয়। অনেকে ধারণা করে আমার নিশ্চয়ই কোনও বদ অভিসন্ধি আছে। আমি আপন ভাবলেও আমাকে আপন ভাবার লোক আমি খুব কমই পেয়েছি। আমার কথা পছন্দ না হলে আমাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে, আমাকে লাত্থি মেরে ভারত থেকে তাড়াবে। প্রায় প্রতিদিন শুনেছি এমন হুমকি। একদিকে মুসলিম মৌলবাদীদের আক্রমণ। আরেকদিকে নারীবিদ্বেষী, কট্টর ডানপন্থি, হিন্দুত্ববাদীর আক্রমণ। আর যাদের থাকার কথা আমার পাশে, যে বামপন্থি সেক্যুলার দলের, তারা আমার বই নিষিদ্ধ করে, আমাকে রাজ্য থেকে তাড়ায়, আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটায়। তারা মিথ্যে দোষ দেয়, তাদের সহজ সমীকরণ এই, আমি যেহেতু মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছি, আমি তবে নিশ্চয়ই হিন্দুত্ববাদীদের বন্ধু। ভারতের সেক্যুলার বা ধর্মনিরপেক্ষ উদারপন্থি মুক্তচিন্তকদের মধ্যে একটা বড় অংশই ভণ্ড। একটা বড় অংশই নারীবিরোধী।

এদের বাইরেও অনেক মানুষ আছে, যারা ভালোবাসে, যারা শ্রদ্ধা করে। হাটে, মাঠে, ঘাটে কত মানুষ দৌড়ে এসেছে অটোগ্রাফ নিতে, কত মানুষ ছবি তুলতে, একটু হাত স্পর্শ করতে, পায়ের ধুলো নিতে। ওই ভালোবাসা আমাকে টানে। ওই ভালোবাসার কাছে আমি ফিরে যাবোই। ভালোবাসা ছাড়া আর কিছুই আমার কাছে বড় নয়। আমার সবজিওয়ালা জয়ন্ত আমার জন্য অপেক্ষা করে থাকে, আমার মাছওয়ালা গোবিন্দ আর বনমালী আমার জন্য অপেক্ষা করে। অপেক্ষা করে শাড়ির দোকানের মজুমদার। অপেক্ষা করে আছে মিনু বেড়াল, অসংখ্য বন্ধু।

বন্ধু অভিজিৎ রায়ের মৃত্যুর পর ঘাড়ের কাছটায় চাপাতির একখানা কোপ আজ বসে কাল বসে এইরকম একটি বিচ্ছিরি অনুভূতি হচ্ছিল। বারবার পেছন ফিরে দেখছিলাম কেউ অনুসরণ করছে কি না। সেই অনুভূতিটা এই ক'দিনে খানিকটা গেছে। সম্পূর্ণ চলে যেতে খানিকটা সময় নেবে। নব্বইয়ের শুরুতে আমি তো লক্ষ লক্ষ মৌলবাদীর মিছিল আর সভা দেখেছি, যেখানে আমার ফাঁসির দাবিতে দেশকে পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছিল।

পৃথিবীটাকে দেশ বলে আজও ভাবি। আমি ইউরোপের নাগরিক অনেককাল। আমেরিকার স্থায়ী বাসিন্দা অনেককাল। এসব জায়গায় বাস না করে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত আমি বাংলায় বাস করতে চেয়েছি। এখনও চাই। যতদিন বাংলা শাসন করবে মূর্খ লোকেরা, জঙ্গিদের সঙ্গীরা, ততদিন আমার প্রবেশাধিকার নেই বাংলায়। এই প্রবেশাধিকার ফেরত চাই। পৃথিবীটায় যতদিন বাঁচি যেখানে খুশি সেখানে যাওয়ার, যেখানে ইচ্ছে করে সেখানে বাস করার অধিকার পেতে চাই। যেন চাইলে আমেরিকায়, যেন এস্কিমোদের দেশে গ্রিনল্যান্ডে, যেন আফ্রিকার যে কোনও দেশে, অস্ট্রেলিয়ায়, ইউরোপ বা এশিয়ার যেখানে খুশি সেখানে যেন বাস করার অধিকার পেতে পারি।

জানি আমার স্বপ্নগুলো মানুষ পায়ে মাড়িয়ে যাবে। সে যাক। আমার কিছু যায় আসে না। আমি স্বপ্ন রচনা করে যাবোই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন