শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুন, ২০১৫

কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

এক সময় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা ছিল অর্থ-বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শহরের সচেতন নাগরিকদের জানা-বোঝার বিষয়। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া-কমার হিসাবটি মাথায় নিয়েই লক্ষ্য রাখতেন বাজেট ঘোষণার দিকে। কিন্তু সময়ের পালাবদলে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সঙ্গে এখন সম্পর্কিত হয়ে গেছেন কম-বেশি সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে গ্রামের সাধারণ জনগোষ্ঠীর কাছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। মাঠ পর্যায়ে কৃষকের বাজেট অভিজ্ঞতাও পাওয়া না পাওয়া নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি জাতীয় বাজেট এখনো তাদের থেকে কত দূরে। কিন্তু একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী তাদের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির অনেক কিছুই চুলচেরা হিসাব কষতে শিখেছে। আমি ১১ বছরে ৪৩টি জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে প্রাক-বাজেট আলোচনা করেছি কৃষকের সঙ্গে। এ অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি, জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দিনে দিনে যুক্ত হয়ে গেছে দেশের ৭০ ভাগেরও বেশি গ্রামীণ জনগোষ্ঠী। অথচ ২০০৫ সালে যখন এ কার্যক্রম শুরু করি তখন এদেশের গ্রামবাংলার এক ভাগ মানুষও বাজেট কী জিনিস তা বুঝত না বা জানত না। কিন্তু এখন বাজেট সম্পর্কে যখন কিছুটা জানা-বোঝা হয়েছে তখন এর ভিতর ঢুকতে গিয়েই যেন হোঁচট খাচ্ছে তারা। এবারের কথাই ধরা যাক। বরাদ্দের বাস্তবতাই বলছে এবারের বাজেটও গতানুগতিক। তার মানে কৃষির ভাগ কমেছে। সামগ্রিকভাবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন মিলিয়ে বরাদ্দ ১২ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৩০। চলতি অর্থবছরের চেয়ে দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। গত পাঁচ বছরের বাজেট বিভাজন হিসাব করলে দেখা যায়, সামগ্রিক বাজেটের আকারের বিবেচনায় কৃষি খাতে বরাদ্দ কমছে। গত বাজেটে ১২ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে যেখানে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৬৮ ভাগ। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকেই বরাদ্দ হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। ওই অর্থবছরে কৃষির ভাগে ছিল ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৪০, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ছিল আশাব্যঞ্জক বৃদ্ধি অর্থাৎ ৮ দশমিক ৫২, তার পরের বছর গিয়ে অর্থাৎ গত অর্থবছরে আবার পৌঁছে যায় ৫ দশমিক ৬৮ ভাগ। কৃষি খাতে এই হচ্ছে বরাদ্দের বাস্তবতা। কৃষি উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য বিবেচনা করেই কি বাজেটে কৃষির ভাগ কমে আসছে? অবশ্য উৎপাদন সাফল্যের তৃপ্তিকর তথ্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমতও রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ২৮৩ কোটি টাকা বেশি। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও বাস্তবায়নের রূপরেখার তুলনায় বিগত সময়ের অর্জন, নেওয়া পদক্ষেপ ও উন্নয়নের কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। যেগুলো ছয় বছর ধরেই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনায় রয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় ২০১৩ সালে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী প্রতিশ্রুত চরাঞ্চলের জন্য বিশেষ বরাদ্দ ছিল চলতি বাজেটে। এবারও তা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

প্রাণিসম্পদ খাতের জন্যও একই কথা। অর্থমন্ত্রী নতুন যে কথা বলেছেন তা হলো, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ ঋণ কার্যক্রম অতিসত্বর শুরু করবে যেখানে পাঁচ শতাংশ হারে গবাদি খরিদ ও লালনের জন্য অর্থ দেওয়া হবে। এ খাতে তিন বছর মেয়াদি একটি সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

শাকসবজি ফলমূল সংরক্ষণে কোনো দিকনির্দেশনা না এলেও দানাদার খাদ্য সংরক্ষণের সাধ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০ লাখ মেট্রিক টনের সঙ্গে আরও পাঁচ লাখ মেট্রিক টন বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সাইলো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তবে পোলট্রি শিল্পের আয়করমুক্ত সুবিধার মেয়াদ আর বাড়ছে না। আমদানি পর্যায়ে অব্যাহত রাখা হয়েছে শুল্ক করমুক্ত সুবিধা। বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে গুরুত্ব দেওয়ার কথা। তবে কৃষি উপকরণ, সার, বীজ, কৃষি যন্ত্রপাতি ও অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যে কর অব্যাহতি বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

জাতীয় বাজেট কৃষকের কাছে দুর্বোধ্য ও নীরস বিষয় হলেও এ নিয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করার মতো শক্তি ও সাহস অর্জন করেছে দেশের কৃষক। দেশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা একবাক্যে বলেছেন, কৃষকের ন্যায্যমূল্যে ফসল বিক্রি ও ফসল সংরক্ষণের কোনো হিসাব-নিকাশ বাজেটে নেই। এমনকি এ কথাও এক কৃষককে বলতে শুনেছি, হরতাল-অবরোধে যাদের গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তারা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে কিন্তু যেসব কৃষক দিনের পর দিন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেনি তারা কিছুই পায়নি। এরপরও অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় সরকারের বিগত ছয় বছরের উন্নয়ন ফিরিস্তি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরলেও তার বিপরীতের সংকটের চিত্রগুলো উঠে আসেনি। তিনি উল্লেখ করেছেন উচ্চফলনশীল শস্যের জাত উদ্ভাবন, অভিযোজন কৌশল ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং লবণাক্ততা, জলমগ্নতা ও খরাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবনসহ সার্বিক কৃষি গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু কৃষি গবেষণায় কয়েক বছর আগে বরাদ্দকৃত এনডাউমেন্ট তহবিলের বাইরে নতুন কোনো বরাদ্দের উল্লেখ নেই। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খাদ্য, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন, যোগাযোগ, শিল্প, বাণিজ্য, পানিসম্পদ, পাট ও বস্ত্র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের কম-বেশি যোগসূত্র রয়েছে। জাতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র বিবেচনায় কৃষির প্রতি মনোনিবেশ করা হলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে তা রাখতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, কিন্তু এই বিবেচনাটি বরাবরই উপেক্ষিত হচ্ছে এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কৃষির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে সামগ্রিক অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষির সঙ্গে সংযুক্ত খাতগুলোতেও কোনো না কোনোভাবে পড়ছে এর প্রভাব।

বাজেটে অর্থনৈতিক উন্নতির কথায় এবার বলেছেন প্রবৃদ্ধি ৬-এর উপরে আছে কিন্তু এবার স্বীকার করেছেন যে, ৬-এর উপরে উঠতে পারছেন না। যেটা পরিকল্পনায় আট শতাংশে আসার কথা ছিল। শিল্পখাতসহ সেবাখাতগুলো খারাপ করছে না। তাহলে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে না কেন। এই উন্নতির ধারায় যে পরিবর্তন এবং অবনতি হচ্ছে তার মূল কারণ হলো কৃষি। এ সরকারের প্রথম দুই বছরে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি পাঁচ শতাংশ হারে বেড়েছিল। তারপর হঠাৎ করে দুই শতাংশ নেমে আসে। পরে ২.৯ শতাংশ ছিল। গত বছর চার শতাংশ ছিল এ বছর আবার তিন শতাংশে নেমে এসেছে। এ বছর যদি তিন শতাংশে না নামত তাহলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি অবশ্যই ৬.৫ শতাংশ থেকে হয়তো ৬.৮ শতাংশে পৌঁছত। কৃষি খাতের এই যে উত্থান-পতন সে ব্যাপারে বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি। নির্দ্বিধায় বলা যায়, জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রশ্নে কৃষির প্রতি যে গুরুত্ব প্রয়োজন তা দেওয়া হচ্ছে না।

২০১৮ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা ও মধ্যআয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন গ্রামীণ দরিদ্র ও কৃষক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। সেক্ষেত্রে ঘোষিত বাজেট কোনোই আশার আলো দেখাচ্ছে না বলে মন্তব্য শুনেছি দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ ও বাজেট বিশ্লেষকদের।

দেশে সরকারি পর্যায়ে সরাসরি কৃষিক্ষেত্রের বিরাজমান সংকটের সঠিক তথ্য অনুসন্ধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। বেসরকারি পর্যায়েও নেই। বরাবরই বাজেট প্রণয়ন করা হয় অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের চিন্তার আলোকে। গত ১১ বছরে রাষ্ট্রের সহায়ক একটি কার্যক্রম হিসেবে আমরা কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে উপলব্ধি করেছি বাজেট পরিকল্পনাটি হওয়া উচিত নিচ থেকে। অর্থাৎ তৃণমূলের সমস্যাগুলোকে বিবেচনায় এনে, কিন্তু সে বিবেচনা বরাবরই উপেক্ষিতই হচ্ছে। কিছু বিষয় সরকার বিবেচনায় আনছে না তা নয়। কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সরকারের সাফল্য আছে সন্দেহ নেই। ফসল উৎপাদন বাড়ছে কিন্তু ফসল উৎপাদনের সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান যে কৃষকের, সেই কৃষক বাজারমূল্য পাচ্ছে না। দিনে দিনে কৃষকের আবাদি এলাকার আয়তন ছোট হচ্ছে। এক চিলতে জমিতে ফসল উৎপাদন করে তারা দিন চালায়। কিন্তু পণ্যের মূল্যটি না পেলে সে যে কোনো বিভীষিকায় পড়ে সেই বিবেচনাটি আজকের সময়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর এই বঞ্চনা চলে এলেও এক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা বা চিন্তাকাঠামো নেই। এমনকি কৃষিপণ্যের একটি মূল্য কমিশন গঠনও আজ পর্যন্ত করা হয়নি। যে কারণে কৃষক যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই রয়ে গেছে। তার ভালো থাকা বা জীবনমান উন্নয়নের কথা সেভাবে ভাবা হচ্ছে না। এটি আমাদের জাতীয় নীতি পরিকল্পনার জন্য একটি পশ্চাৎপদ দিক। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, কৃষি উৎপাদনে সাফল্যের বিবেচনার আগে ব্যক্তি কৃষকের জীবন বাস্তবতার দিকে দৃষ্টি দেবে সরকার। তা না হলে আমাদের প্রবৃদ্ধি অর্জন, মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছানো কিংবা চরম দারিদ্র্য সম্পূর্ণ নির্মূলের সমীকরণ মোটেও মিলবে না।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন