শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুন, ২০১৫

কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

এক সময় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা ছিল অর্থ-বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শহরের সচেতন নাগরিকদের জানা-বোঝার বিষয়। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া-কমার হিসাবটি মাথায় নিয়েই লক্ষ্য রাখতেন বাজেট ঘোষণার দিকে। কিন্তু সময়ের পালাবদলে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সঙ্গে এখন সম্পর্কিত হয়ে গেছেন কম-বেশি সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে গ্রামের সাধারণ জনগোষ্ঠীর কাছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। মাঠ পর্যায়ে কৃষকের বাজেট অভিজ্ঞতাও পাওয়া না পাওয়া নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি জাতীয় বাজেট এখনো তাদের থেকে কত দূরে। কিন্তু একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী তাদের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির অনেক কিছুই চুলচেরা হিসাব কষতে শিখেছে। আমি ১১ বছরে ৪৩টি জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে প্রাক-বাজেট আলোচনা করেছি কৃষকের সঙ্গে। এ অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি, জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দিনে দিনে যুক্ত হয়ে গেছে দেশের ৭০ ভাগেরও বেশি গ্রামীণ জনগোষ্ঠী। অথচ ২০০৫ সালে যখন এ কার্যক্রম শুরু করি তখন এদেশের গ্রামবাংলার এক ভাগ মানুষও বাজেট কী জিনিস তা বুঝত না বা জানত না। কিন্তু এখন বাজেট সম্পর্কে যখন কিছুটা জানা-বোঝা হয়েছে তখন এর ভিতর ঢুকতে গিয়েই যেন হোঁচট খাচ্ছে তারা। এবারের কথাই ধরা যাক। বরাদ্দের বাস্তবতাই বলছে এবারের বাজেটও গতানুগতিক। তার মানে কৃষির ভাগ কমেছে। সামগ্রিকভাবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন মিলিয়ে বরাদ্দ ১২ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৩০। চলতি অর্থবছরের চেয়ে দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। গত পাঁচ বছরের বাজেট বিভাজন হিসাব করলে দেখা যায়, সামগ্রিক বাজেটের আকারের বিবেচনায় কৃষি খাতে বরাদ্দ কমছে। গত বাজেটে ১২ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে যেখানে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৬৮ ভাগ। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকেই বরাদ্দ হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। ওই অর্থবছরে কৃষির ভাগে ছিল ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৪০, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ছিল আশাব্যঞ্জক বৃদ্ধি অর্থাৎ ৮ দশমিক ৫২, তার পরের বছর গিয়ে অর্থাৎ গত অর্থবছরে আবার পৌঁছে যায় ৫ দশমিক ৬৮ ভাগ। কৃষি খাতে এই হচ্ছে বরাদ্দের বাস্তবতা। কৃষি উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য বিবেচনা করেই কি বাজেটে কৃষির ভাগ কমে আসছে? অবশ্য উৎপাদন সাফল্যের তৃপ্তিকর তথ্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমতও রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ২৮৩ কোটি টাকা বেশি। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও বাস্তবায়নের রূপরেখার তুলনায় বিগত সময়ের অর্জন, নেওয়া পদক্ষেপ ও উন্নয়নের কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। যেগুলো ছয় বছর ধরেই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনায় রয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় ২০১৩ সালে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী প্রতিশ্রুত চরাঞ্চলের জন্য বিশেষ বরাদ্দ ছিল চলতি বাজেটে। এবারও তা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

প্রাণিসম্পদ খাতের জন্যও একই কথা। অর্থমন্ত্রী নতুন যে কথা বলেছেন তা হলো, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ ঋণ কার্যক্রম অতিসত্বর শুরু করবে যেখানে পাঁচ শতাংশ হারে গবাদি খরিদ ও লালনের জন্য অর্থ দেওয়া হবে। এ খাতে তিন বছর মেয়াদি একটি সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

শাকসবজি ফলমূল সংরক্ষণে কোনো দিকনির্দেশনা না এলেও দানাদার খাদ্য সংরক্ষণের সাধ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০ লাখ মেট্রিক টনের সঙ্গে আরও পাঁচ লাখ মেট্রিক টন বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সাইলো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তবে পোলট্রি শিল্পের আয়করমুক্ত সুবিধার মেয়াদ আর বাড়ছে না। আমদানি পর্যায়ে অব্যাহত রাখা হয়েছে শুল্ক করমুক্ত সুবিধা। বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে গুরুত্ব দেওয়ার কথা। তবে কৃষি উপকরণ, সার, বীজ, কৃষি যন্ত্রপাতি ও অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যে কর অব্যাহতি বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

জাতীয় বাজেট কৃষকের কাছে দুর্বোধ্য ও নীরস বিষয় হলেও এ নিয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করার মতো শক্তি ও সাহস অর্জন করেছে দেশের কৃষক। দেশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা একবাক্যে বলেছেন, কৃষকের ন্যায্যমূল্যে ফসল বিক্রি ও ফসল সংরক্ষণের কোনো হিসাব-নিকাশ বাজেটে নেই। এমনকি এ কথাও এক কৃষককে বলতে শুনেছি, হরতাল-অবরোধে যাদের গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তারা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে কিন্তু যেসব কৃষক দিনের পর দিন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেনি তারা কিছুই পায়নি। এরপরও অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় সরকারের বিগত ছয় বছরের উন্নয়ন ফিরিস্তি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরলেও তার বিপরীতের সংকটের চিত্রগুলো উঠে আসেনি। তিনি উল্লেখ করেছেন উচ্চফলনশীল শস্যের জাত উদ্ভাবন, অভিযোজন কৌশল ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং লবণাক্ততা, জলমগ্নতা ও খরাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবনসহ সার্বিক কৃষি গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু কৃষি গবেষণায় কয়েক বছর আগে বরাদ্দকৃত এনডাউমেন্ট তহবিলের বাইরে নতুন কোনো বরাদ্দের উল্লেখ নেই। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খাদ্য, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন, যোগাযোগ, শিল্প, বাণিজ্য, পানিসম্পদ, পাট ও বস্ত্র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের কম-বেশি যোগসূত্র রয়েছে। জাতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র বিবেচনায় কৃষির প্রতি মনোনিবেশ করা হলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে তা রাখতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, কিন্তু এই বিবেচনাটি বরাবরই উপেক্ষিত হচ্ছে এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কৃষির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে সামগ্রিক অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষির সঙ্গে সংযুক্ত খাতগুলোতেও কোনো না কোনোভাবে পড়ছে এর প্রভাব।

বাজেটে অর্থনৈতিক উন্নতির কথায় এবার বলেছেন প্রবৃদ্ধি ৬-এর উপরে আছে কিন্তু এবার স্বীকার করেছেন যে, ৬-এর উপরে উঠতে পারছেন না। যেটা পরিকল্পনায় আট শতাংশে আসার কথা ছিল। শিল্পখাতসহ সেবাখাতগুলো খারাপ করছে না। তাহলে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে না কেন। এই উন্নতির ধারায় যে পরিবর্তন এবং অবনতি হচ্ছে তার মূল কারণ হলো কৃষি। এ সরকারের প্রথম দুই বছরে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি পাঁচ শতাংশ হারে বেড়েছিল। তারপর হঠাৎ করে দুই শতাংশ নেমে আসে। পরে ২.৯ শতাংশ ছিল। গত বছর চার শতাংশ ছিল এ বছর আবার তিন শতাংশে নেমে এসেছে। এ বছর যদি তিন শতাংশে না নামত তাহলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি অবশ্যই ৬.৫ শতাংশ থেকে হয়তো ৬.৮ শতাংশে পৌঁছত। কৃষি খাতের এই যে উত্থান-পতন সে ব্যাপারে বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি। নির্দ্বিধায় বলা যায়, জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রশ্নে কৃষির প্রতি যে গুরুত্ব প্রয়োজন তা দেওয়া হচ্ছে না।

২০১৮ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা ও মধ্যআয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন গ্রামীণ দরিদ্র ও কৃষক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। সেক্ষেত্রে ঘোষিত বাজেট কোনোই আশার আলো দেখাচ্ছে না বলে মন্তব্য শুনেছি দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ ও বাজেট বিশ্লেষকদের।

দেশে সরকারি পর্যায়ে সরাসরি কৃষিক্ষেত্রের বিরাজমান সংকটের সঠিক তথ্য অনুসন্ধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। বেসরকারি পর্যায়েও নেই। বরাবরই বাজেট প্রণয়ন করা হয় অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের চিন্তার আলোকে। গত ১১ বছরে রাষ্ট্রের সহায়ক একটি কার্যক্রম হিসেবে আমরা কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে উপলব্ধি করেছি বাজেট পরিকল্পনাটি হওয়া উচিত নিচ থেকে। অর্থাৎ তৃণমূলের সমস্যাগুলোকে বিবেচনায় এনে, কিন্তু সে বিবেচনা বরাবরই উপেক্ষিতই হচ্ছে। কিছু বিষয় সরকার বিবেচনায় আনছে না তা নয়। কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সরকারের সাফল্য আছে সন্দেহ নেই। ফসল উৎপাদন বাড়ছে কিন্তু ফসল উৎপাদনের সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান যে কৃষকের, সেই কৃষক বাজারমূল্য পাচ্ছে না। দিনে দিনে কৃষকের আবাদি এলাকার আয়তন ছোট হচ্ছে। এক চিলতে জমিতে ফসল উৎপাদন করে তারা দিন চালায়। কিন্তু পণ্যের মূল্যটি না পেলে সে যে কোনো বিভীষিকায় পড়ে সেই বিবেচনাটি আজকের সময়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর এই বঞ্চনা চলে এলেও এক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা বা চিন্তাকাঠামো নেই। এমনকি কৃষিপণ্যের একটি মূল্য কমিশন গঠনও আজ পর্যন্ত করা হয়নি। যে কারণে কৃষক যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই রয়ে গেছে। তার ভালো থাকা বা জীবনমান উন্নয়নের কথা সেভাবে ভাবা হচ্ছে না। এটি আমাদের জাতীয় নীতি পরিকল্পনার জন্য একটি পশ্চাৎপদ দিক। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, কৃষি উৎপাদনে সাফল্যের বিবেচনার আগে ব্যক্তি কৃষকের জীবন বাস্তবতার দিকে দৃষ্টি দেবে সরকার। তা না হলে আমাদের প্রবৃদ্ধি অর্জন, মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছানো কিংবা চরম দারিদ্র্য সম্পূর্ণ নির্মূলের সমীকরণ মোটেও মিলবে না।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন