শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুন, ২০১৫

কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

এক সময় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা ছিল অর্থ-বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শহরের সচেতন নাগরিকদের জানা-বোঝার বিষয়। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া-কমার হিসাবটি মাথায় নিয়েই লক্ষ্য রাখতেন বাজেট ঘোষণার দিকে। কিন্তু সময়ের পালাবদলে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সঙ্গে এখন সম্পর্কিত হয়ে গেছেন কম-বেশি সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে গ্রামের সাধারণ জনগোষ্ঠীর কাছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। মাঠ পর্যায়ে কৃষকের বাজেট অভিজ্ঞতাও পাওয়া না পাওয়া নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি জাতীয় বাজেট এখনো তাদের থেকে কত দূরে। কিন্তু একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী তাদের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির অনেক কিছুই চুলচেরা হিসাব কষতে শিখেছে। আমি ১১ বছরে ৪৩টি জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে প্রাক-বাজেট আলোচনা করেছি কৃষকের সঙ্গে। এ অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি, জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দিনে দিনে যুক্ত হয়ে গেছে দেশের ৭০ ভাগেরও বেশি গ্রামীণ জনগোষ্ঠী। অথচ ২০০৫ সালে যখন এ কার্যক্রম শুরু করি তখন এদেশের গ্রামবাংলার এক ভাগ মানুষও বাজেট কী জিনিস তা বুঝত না বা জানত না। কিন্তু এখন বাজেট সম্পর্কে যখন কিছুটা জানা-বোঝা হয়েছে তখন এর ভিতর ঢুকতে গিয়েই যেন হোঁচট খাচ্ছে তারা। এবারের কথাই ধরা যাক। বরাদ্দের বাস্তবতাই বলছে এবারের বাজেটও গতানুগতিক। তার মানে কৃষির ভাগ কমেছে। সামগ্রিকভাবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন মিলিয়ে বরাদ্দ ১২ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৩০। চলতি অর্থবছরের চেয়ে দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। গত পাঁচ বছরের বাজেট বিভাজন হিসাব করলে দেখা যায়, সামগ্রিক বাজেটের আকারের বিবেচনায় কৃষি খাতে বরাদ্দ কমছে। গত বাজেটে ১২ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে যেখানে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৬৮ ভাগ। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকেই বরাদ্দ হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। ওই অর্থবছরে কৃষির ভাগে ছিল ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৪০, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ছিল আশাব্যঞ্জক বৃদ্ধি অর্থাৎ ৮ দশমিক ৫২, তার পরের বছর গিয়ে অর্থাৎ গত অর্থবছরে আবার পৌঁছে যায় ৫ দশমিক ৬৮ ভাগ। কৃষি খাতে এই হচ্ছে বরাদ্দের বাস্তবতা। কৃষি উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য বিবেচনা করেই কি বাজেটে কৃষির ভাগ কমে আসছে? অবশ্য উৎপাদন সাফল্যের তৃপ্তিকর তথ্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমতও রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ২৮৩ কোটি টাকা বেশি। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও বাস্তবায়নের রূপরেখার তুলনায় বিগত সময়ের অর্জন, নেওয়া পদক্ষেপ ও উন্নয়নের কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। যেগুলো ছয় বছর ধরেই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনায় রয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় ২০১৩ সালে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী প্রতিশ্রুত চরাঞ্চলের জন্য বিশেষ বরাদ্দ ছিল চলতি বাজেটে। এবারও তা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

প্রাণিসম্পদ খাতের জন্যও একই কথা। অর্থমন্ত্রী নতুন যে কথা বলেছেন তা হলো, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ ঋণ কার্যক্রম অতিসত্বর শুরু করবে যেখানে পাঁচ শতাংশ হারে গবাদি খরিদ ও লালনের জন্য অর্থ দেওয়া হবে। এ খাতে তিন বছর মেয়াদি একটি সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

শাকসবজি ফলমূল সংরক্ষণে কোনো দিকনির্দেশনা না এলেও দানাদার খাদ্য সংরক্ষণের সাধ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০ লাখ মেট্রিক টনের সঙ্গে আরও পাঁচ লাখ মেট্রিক টন বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সাইলো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তবে পোলট্রি শিল্পের আয়করমুক্ত সুবিধার মেয়াদ আর বাড়ছে না। আমদানি পর্যায়ে অব্যাহত রাখা হয়েছে শুল্ক করমুক্ত সুবিধা। বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে গুরুত্ব দেওয়ার কথা। তবে কৃষি উপকরণ, সার, বীজ, কৃষি যন্ত্রপাতি ও অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যে কর অব্যাহতি বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

জাতীয় বাজেট কৃষকের কাছে দুর্বোধ্য ও নীরস বিষয় হলেও এ নিয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করার মতো শক্তি ও সাহস অর্জন করেছে দেশের কৃষক। দেশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা একবাক্যে বলেছেন, কৃষকের ন্যায্যমূল্যে ফসল বিক্রি ও ফসল সংরক্ষণের কোনো হিসাব-নিকাশ বাজেটে নেই। এমনকি এ কথাও এক কৃষককে বলতে শুনেছি, হরতাল-অবরোধে যাদের গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তারা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে কিন্তু যেসব কৃষক দিনের পর দিন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেনি তারা কিছুই পায়নি। এরপরও অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় সরকারের বিগত ছয় বছরের উন্নয়ন ফিরিস্তি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরলেও তার বিপরীতের সংকটের চিত্রগুলো উঠে আসেনি। তিনি উল্লেখ করেছেন উচ্চফলনশীল শস্যের জাত উদ্ভাবন, অভিযোজন কৌশল ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং লবণাক্ততা, জলমগ্নতা ও খরাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবনসহ সার্বিক কৃষি গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু কৃষি গবেষণায় কয়েক বছর আগে বরাদ্দকৃত এনডাউমেন্ট তহবিলের বাইরে নতুন কোনো বরাদ্দের উল্লেখ নেই। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খাদ্য, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন, যোগাযোগ, শিল্প, বাণিজ্য, পানিসম্পদ, পাট ও বস্ত্র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের কম-বেশি যোগসূত্র রয়েছে। জাতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র বিবেচনায় কৃষির প্রতি মনোনিবেশ করা হলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে তা রাখতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, কিন্তু এই বিবেচনাটি বরাবরই উপেক্ষিত হচ্ছে এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কৃষির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে সামগ্রিক অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষির সঙ্গে সংযুক্ত খাতগুলোতেও কোনো না কোনোভাবে পড়ছে এর প্রভাব।

বাজেটে অর্থনৈতিক উন্নতির কথায় এবার বলেছেন প্রবৃদ্ধি ৬-এর উপরে আছে কিন্তু এবার স্বীকার করেছেন যে, ৬-এর উপরে উঠতে পারছেন না। যেটা পরিকল্পনায় আট শতাংশে আসার কথা ছিল। শিল্পখাতসহ সেবাখাতগুলো খারাপ করছে না। তাহলে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে না কেন। এই উন্নতির ধারায় যে পরিবর্তন এবং অবনতি হচ্ছে তার মূল কারণ হলো কৃষি। এ সরকারের প্রথম দুই বছরে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি পাঁচ শতাংশ হারে বেড়েছিল। তারপর হঠাৎ করে দুই শতাংশ নেমে আসে। পরে ২.৯ শতাংশ ছিল। গত বছর চার শতাংশ ছিল এ বছর আবার তিন শতাংশে নেমে এসেছে। এ বছর যদি তিন শতাংশে না নামত তাহলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি অবশ্যই ৬.৫ শতাংশ থেকে হয়তো ৬.৮ শতাংশে পৌঁছত। কৃষি খাতের এই যে উত্থান-পতন সে ব্যাপারে বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি। নির্দ্বিধায় বলা যায়, জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রশ্নে কৃষির প্রতি যে গুরুত্ব প্রয়োজন তা দেওয়া হচ্ছে না।

২০১৮ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা ও মধ্যআয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন গ্রামীণ দরিদ্র ও কৃষক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। সেক্ষেত্রে ঘোষিত বাজেট কোনোই আশার আলো দেখাচ্ছে না বলে মন্তব্য শুনেছি দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ ও বাজেট বিশ্লেষকদের।

দেশে সরকারি পর্যায়ে সরাসরি কৃষিক্ষেত্রের বিরাজমান সংকটের সঠিক তথ্য অনুসন্ধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। বেসরকারি পর্যায়েও নেই। বরাবরই বাজেট প্রণয়ন করা হয় অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের চিন্তার আলোকে। গত ১১ বছরে রাষ্ট্রের সহায়ক একটি কার্যক্রম হিসেবে আমরা কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে উপলব্ধি করেছি বাজেট পরিকল্পনাটি হওয়া উচিত নিচ থেকে। অর্থাৎ তৃণমূলের সমস্যাগুলোকে বিবেচনায় এনে, কিন্তু সে বিবেচনা বরাবরই উপেক্ষিতই হচ্ছে। কিছু বিষয় সরকার বিবেচনায় আনছে না তা নয়। কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সরকারের সাফল্য আছে সন্দেহ নেই। ফসল উৎপাদন বাড়ছে কিন্তু ফসল উৎপাদনের সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান যে কৃষকের, সেই কৃষক বাজারমূল্য পাচ্ছে না। দিনে দিনে কৃষকের আবাদি এলাকার আয়তন ছোট হচ্ছে। এক চিলতে জমিতে ফসল উৎপাদন করে তারা দিন চালায়। কিন্তু পণ্যের মূল্যটি না পেলে সে যে কোনো বিভীষিকায় পড়ে সেই বিবেচনাটি আজকের সময়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর এই বঞ্চনা চলে এলেও এক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা বা চিন্তাকাঠামো নেই। এমনকি কৃষিপণ্যের একটি মূল্য কমিশন গঠনও আজ পর্যন্ত করা হয়নি। যে কারণে কৃষক যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই রয়ে গেছে। তার ভালো থাকা বা জীবনমান উন্নয়নের কথা সেভাবে ভাবা হচ্ছে না। এটি আমাদের জাতীয় নীতি পরিকল্পনার জন্য একটি পশ্চাৎপদ দিক। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, কৃষি উৎপাদনে সাফল্যের বিবেচনার আগে ব্যক্তি কৃষকের জীবন বাস্তবতার দিকে দৃষ্টি দেবে সরকার। তা না হলে আমাদের প্রবৃদ্ধি অর্জন, মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছানো কিংবা চরম দারিদ্র্য সম্পূর্ণ নির্মূলের সমীকরণ মোটেও মিলবে না।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন