শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুন, ২০১৫

উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

মে মাসের শুরুর দিকে প্রথম খবর শোনা গেল যে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে গণকবর পাওয়া গেছে, যেখানে বাঙালি ও রোহিঙ্গাদের গলিত লাশ রয়েছে। তারপর কয়েকদিনের মধ্যে আরও ভয়ঙ্কর সব খবর প্রকাশ হতে লাগল। বাংলাদেশ থেকে চাকরির সন্ধানে সমুদ্রপথে যাত্রা করেছে হাজার হাজার বাংলাদেশি। কিছু রোহিঙ্গাও আছে। বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া- এসব দেশের মিলিত দালাল চক্র অবৈধপথে মানব পাচারের ব্যবসা করে আসছে। যাত্রা শুরু হয় কক্সবাজার-টেকনাফ এই অঞ্চলের সমুদ্র উপকূল দিয়ে। এখন আরও জানা গেছে, অবৈধভাবে সমুদ্রপথে গত তিন বছরে গেছে দেড় লাখ লোক।

সমুদ্রপথে এই যাত্রা হচ্ছে মরণ যাত্রা। প্রথমত, সমুদ্রপথে নৌকায় যাত্রা ঝুঁকিপূর্ণ তো বটেই, তার চেয়েও বড় বিপদ আসে দালাল চক্রের কাছ থেকে। প্রথমে ১০-১৫ হাজার টাকায় মালয়েশিয়ায় গিয়ে চাকরি পাওয়া যাবে, এমন লোভ দেখিয়ে দালালরা চাকরি সন্ধানী ভাগ্যাহত মানুষদের নৌকায় তোলে। তারপর চাপ দিতে থাকে আরও টাকা দাও। বিভিন্ন পর্যায়ে টাকা দিতে দিতে পরিমাণটা কয়েক লাখে পর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায়। যারা টাকা দিতে পারে না, তাদের ওপর নির্যাতন চলে। কাউকে কাউকে সমুদ্রে ছুড়ে ফেলা হয়। কেউবা থাইল্যান্ডের জঙ্গলে বন্দীশিবিরে মৃত্যুবরণ করে। এরা কয়েক হাটে কয়েক ঘাটে বিক্রি হয়। শেষ পর্যন্ত যারা বেঁচে থাকেন, তারা ক্রীতদাসের জীবনযাপন করতে বাধ্য হন। লন্ডনের গার্ডিয়ান এবং টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদনে জানা গেছে, থাইল্যান্ডে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্নভাবে শ্রম দিচ্ছে ছয় লাখ ক্রীতদাস, যার অধিকাংশ বাংলাদেশি।

মালয়েশিয়াতেও অবৈধভাবে পাচার হওয়া মানুষদের কারও কারও কাজ জুটেছে। কিন্তু তারাও ক্রীতদাসের মতোই। বৈধপথে শ্রমিক আমদানি করার চেয়ে অবৈধ পথে শ্রমিক পাওয়া গেলে পুঁজিপতিদের অনেক লাভ। কারণ তাদের অনেক কম মজুরি দেওয়া যায়। এমনকি ক্রীতদাসের মতো খাটানোও যায়। ২০০৭ সালে বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া নিয়েছিল ২,৭৩,২০১ জন শ্রমিক। ২০০৮ সালে ১,৩১,৭৬২ জন। ২০০৯ সাল থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর তিন বছর আগে মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি হয়। তারা সরকারিভাবে লোক নেবে। গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট, সংক্ষেপে জিটুজি। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর এই চুক্তি হয়। তারপর মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের সাড়ে ১৪ লাখ শ্রমিক নিবন্ধন করেছেন। কিন্তু এভাবে বৈধভাবে যেতে পেরেছেন গত সাড়ে তিন বছরে মাত্র সাড়ে সাত হাজার শ্রমিক। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানিয়েছেন, 'মালয়েশিয়া কাঙ্ক্ষিত চাহিদাপত্র পাঠাচ্ছে না।' এর কারণও খুব সহজ। সে দেশের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো দেখছে সরকারের মাধ্যমে লোক নিলে যে মজুরি দিতে হয়, তার চেয়ে অবৈধ পথে পাচার হয়ে যাওয়া নিরুপায় মানুষগুলোকে অনেক সস্তায় খাটানো যায়। এটাই বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাদের নিয়ম। আমাদের দেশের গার্মেন্ট মালিকরা যেমন অসহায় মেয়েদের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে প্রায় দাসের মতো খাটায়, ওখানকার রাবার বাগান বা অন্য কোনো ব্যবসায়ী শিল্প প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাদী মালিকরাও ঠিক তেমনি অসহায় অবৈধ পথে আসা মানুষগুলোকে সেই আমেরিকার কালো ক্রীতদাসের মতোই খাটাচ্ছে। তার মধ্যে কত যে মরছে, তার হিসাব রাখছে কে? পুঁজিবাদের কাছে শ্রমশোষণ ও মুনাফাই হলো আসল কথা। জীবনের দাম কতটুকু?

আমাদের সরকারের কাছেই বা দালালের খপ্পরে পড়ে পাচার হয়ে যাওয়া মানুষগুলোর জীবনের দাম কতটুকু? যখন মানব পাচারের ব্যাপারটি পৃথিবীব্যাপী জানাজানি হয়ে গেল, যখন শোনা গেল আট হাজার নর-নারী-শিশু সাগরে ভাসছে, কেউ কূলে ভিড়তে দিচ্ছে না, তখন আমাদের সরকারের নির্বিকার চেহারা, কালক্ষেপণ ও ঢিলামি রীতিমতো অপরাধের মতো। বরং আমরা শুনলাম প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি। তিনি বললেন, পাচারকারী দালালদের সঙ্গে সঙ্গে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে যাত্রাকারীদেরও শাস্তি দেওয়া হবে। অবৈধভাবে যাওয়া অপরাধ তো বটে। সে জন্য শাস্তি যদি হয় তো হোক। কিন্তু এখন তো দরকার সবার আগে দ্রুততম গতিতে সাগরে ভাসমান এ মানুষগুলোকে উদ্ধার করা। এ পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের কাছ থেকে যেসব করুণ ও নির্মম মানব বিপর্যয়ের কাহিনী শোনা গেছে, তাতে তো যে কোনো দায়িত্বশীল সরকারের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাওয়ার কথা।

জানা গেছে, সমুদ্রে ভাসমান নৌকায় খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি করে পরস্পরের হাতে খুন হয়েছে ১০৪ জন। এ অবস্থায় তো সরকারের উচিত ছিল তোলপাড় করে তোলা। নৌবাহিনীর জাহাজগুলো এখনো কেন তীরে বসে আছে? যে কোনো দায়িত্বশীল ও জনদরদি সরকারের উচিত ছিল দ্রুততম সময়ে জাহাজ পাঠিয়ে ভাসমান মানুষগুলো উদ্ধার করা। জাতিসংঘ বলেছে তারা সাহায্য করবে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, বাংলাদেশ চাইলে সাহায্য করতে প্রস্তুত। তাদের বলার আগেই কেন সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করেনি সরকার? প্রধানমন্ত্রী নিজেই তো ফোন করতে পারতেন মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সরকার প্রধানের কাছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছুটে যেতেন এসব দেশে অথবা ফোন করতেন। এসব কিছু্ই হয়নি। বরং মনে হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার বেশ বিব্রত ও বিরক্ত। উন্নয়নের, সাফল্যের যে গল্প সারা দুনিয়াকে এবং দেশের জনগণকে শোনানো হচ্ছিল, তা যেন হঠাৎ করেই ফাঁকা প্রমাণিত হয়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী তাই রাগতস্বরে বললেন, যারা অবৈধ পথে সমুদ্র যাত্রা করেছে, তাদের মানসিক সমস্যা আছে। তা না হলে, এত উন্নতি যে দেশে, যেখানে কাজের এত সুযোগ সে দেশ ছেড়ে দুর্গম সমুদ্রপথে বিদেশ যাবে কেন?

কিন্তু একজন দুজনের না হয় মতিভ্রম হতে পারে। হাজার হাজার মানুষ কী সত্যিই 'পাগল' হয়ে গেছে? আসলে কথাটা খুব মিথ্যাও নয়। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপে লাখ লাখ মানুষ এখন দিশাহারা। দেশের মধ্যে কাজ নেই। আয়-উপার্জনের কোনো পথ নেই। তাই যেভাবেই হোক চাকরি করতে হবে, চাকরি পাওয়া যাবে এ আশায় তারা উপায়ন্তর না দেখে পদে পদে মৃত্যুর আশঙ্কা জেনেও অজানার পথে যাত্রা করেছে। এক অর্থে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিরাট অংশেরই আজ মাথা খারাপ হয়ে গেছে। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের কারণে ভারতের কোনো কোনো অঞ্চলে ব্যাপক হারে আত্দহত্যার খবর শুনেছিলাম। এখানেও যেন ঠিক তদ্রূপ ঘটনা। কোথাও কিছু পাচ্ছি না, পারছি না। দেখা যাক, যদি একটা চাকরি জোটে।

সরকারের উচিত ছিল এই অসহায় মানুষগুলোর প্রতি সহানুভূতির দৃষ্টি নিয়ে ত্বরিত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা। মানসিক সমস্যা বলে তাচ্ছিল্যও করা নয় অথবা শাস্তি দেওয়ার হুমকি প্রদানও নয়। আগে তো মৃত্যুপথযাত্রী মানুষকে বাঁচাতে হবে। জীবন্ত মানুষকেই তো শাস্তি দেওয়া যায়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময়ে মানুষের দুর্যোগে খুবই সহৃদয়ের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু এবার তার এ ধরনের উক্তি আমার কাছে বেশ বিস্ময়কর মনে হয়েছে।

হতে পারে সম্মানে ঘা লেগেছে। তার ব্যক্তিগত সম্মান নয়, দেশের সম্মান। যে দেশ দ্রুত উন্নয়ন করছে বলে পৃথিবীতে নানা ধরনের সম্মাননা পেয়ে এসেছে তখন হঠাৎ করেই সেই দেশের এমন খবর আসল সত্যটাকে অনাবৃত করে দিল। আমাদের প্রেস্টিজ গেছে। তাই ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

কিন্তু বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর। বাস্তব সত্য প্রকাশ করে দিল, আমাদের উন্নয়নের গপ্প কত ফাঁকা। এই প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠ (২৩ মে) প্রকাশিত লেখক তৌহিদুর রহমানের এক নিবন্ধ থেকে কয়েকটি বাক্য উদ্ধৃত করা যেতে পারে। পাচার হয়ে যাওয়া হতভাগ্য মানুষদের প্রতি দরদ প্রকাশ করেও অত্যন্ত শ্লেষাত্দক ভাষায় তিনি লিখেছেন, 'দেশের গণমান্যরা দারিদ্র্য বিমোচন করে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন। দেশের হর্তাকর্তারা নানা খাতে অসামান্য অবদানের জন্য দেশি-বিদেশি সম্মাননা পাচ্ছেন।... আর ক'দিন বাদেই মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার গর্বে ভীষণ ভারি আজ বাংলাদেশ। বিশ্ব মোড়লেরাও তাতে সায় দিয়ে চোখ কপালে তুলে বলছে, কী আশ্চর্য! বিশ্বজুড়ে এমন অর্থনৈতিক মন্দার মাঝেও বাংলাদেশের এই উন্নতির রহস্য কী? বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে বিশ্বনেতারা আর দেশের হর্তাকর্তারা।'

আর বলছে, 'দেশের ছেলেগুলো এত লোভী কেন? কেন যে ওরা এমন সোনার দেশ ছেড়ে বেশি বেশি রোজগারের আশায় শামিল হয় মরণ যাত্রায়?'

দোষটা সব যেন অবৈধ অভিবাসীদের। তাদের এই মরণযাত্রা আমাদের কর্তাব্যক্তিদের সব সম্মান যেন ধুলায় লুটিয়ে দিয়েছে।

আসলে কি উন্নয়ন হয়নি? অবশ্যই হয়েছে। এখন আমাদের মাথাপিছু গড় আয় প্রতি বছর ১১৫০ ডলার। আমাদের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স (গত বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার) এবং প্রায় দাসের মতো পরিশ্রম করা গার্মেন্ট শ্রমিকরা। কিন্তু এই উন্নয়নের সিংহ ভাগ যায় অল্পকিছু লোকের পকেটে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে ২০১০ সালে ছিল ২৩ হাজার ২১২ জন কোটিপতি আর ২০১৪ সালে তা দাঁড়িয়েছিল ৫০ হাজারের বেশিতে। ২০১৪ সালের কালের কণ্ঠের রিপোর্ট অনুযায়ী বিআরটিএ-তে নিবন্ধিত কোটি টাকার বা তার চেয়েও বেশি দামের গাড়ির সংখ্যা ৪৯ হাজার। কে বলবে যে বাংলাদেশ উন্নয়ন করেনি?

কিন্তু বাংলাদেশ যে দুইটা। বড়লোকের বাংলাদেশ ও গরিবের বাংলাদেশ। আইএলওর হিসাব মতে তিন কোটির বেশি মানুষ বেকার। ২০১৪ সালের হিসাব মতে দারিদ্র্যের হার ২৫.৬ শতাংশ। এটা অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর রিপোর্ট যারা সরকারের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করতে হারটা কমিয়েই ধরবে গণনার বিশেষ কৌশলের সাহায্যে।

গার্মেন্টশিল্পে সর্বনিম্ন বেতন মাসিক পাঁচ হাজার টাকা, তাও সব কারখানা এটা দেয় না। মোট কথা বিশালসংখ্যক হতদরিদ্র মানুষ কাজের সন্ধানে পাগলের মতো ছুটে বেড়াচ্ছে। একটু আয়-রোজগারের পথ চাই। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প ঋণ ও সুদের বোঝা বাড়ানো ছাড়া দারিদ্র্য কমাতে পারেনি। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ হতদরিদ্র মানুষকে দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে পারেনি। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় এটা যে সম্ভব নয়, সেই সরল সত্যটি না নোবেল বিজয়ী, না প্রধানমন্ত্রী কেউই স্বীকার করছেন না।

আরেকটা জিনিস আমাকে খুব বিস্মিত করেছে। সাগরে যখন হাজার হাজার মানুষের জীবন-মরণ সমস্যা দেখা দিয়েছে, এক নিষ্ঠুর মানবিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে, তখন একদিকে যেমন আমাদের সরকারকে ত্বরিত তৎপর হতে দেখিনি, অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দুই দেশের শান্তির জন্য নোবেল বিজয়ী দুই মহান ব্যক্তিকেও নির্লিপ্ত থাকতে দেখছি। বাংলাদেশের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূস এবং মিয়ানমারের অং সান সু চি।

এর কারণ বোধহয় একটাই। সাগরে ভাসমান মানুষগুলো আসলেই গরিব। এদের কেউ যদি কোনো ধনী বা প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য হতো, তাহলে অনেক আগেই তোলপাড় শুরু হয়ে যেত আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, প্রশাসনিক পর্যায়ে, কূটনৈতিক পর্যায়ে। গরিব হওয়া মানেই মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া। এটাই পুঁজিবাদী বিশ্বের নিয়ম।

সবশেষে যে কথাটা বলতে চাই তা হলো, অবৈধ মানব পাচার বন্ধ করা কঠিন কিছু নয়। কারণ ছোট একটা জায়গা দিয়ে সাগরে পাচার হচ্ছে মানুষ। এই জায়গায় নজর রাখা বেশি কঠিন নয়। কিন্তু যদি পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জড়িত থাকে (যা আছে বলেই প্রতীয়মান হয়) তাহলে দুর্বৃত্তদের এমন লোভনীয় ব্যবসা কখনই বন্ধ করা যাবে না। এত ঘটনার পর আমি আশা করব, সরকার এবার তৎপর হবে, উদ্ধার করবে মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে হতভাগ্য মানুষদের এবং ভবিষ্যতে যাতে এমনটা না হয় তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে