শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুন, ২০১৫

উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

মে মাসের শুরুর দিকে প্রথম খবর শোনা গেল যে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে গণকবর পাওয়া গেছে, যেখানে বাঙালি ও রোহিঙ্গাদের গলিত লাশ রয়েছে। তারপর কয়েকদিনের মধ্যে আরও ভয়ঙ্কর সব খবর প্রকাশ হতে লাগল। বাংলাদেশ থেকে চাকরির সন্ধানে সমুদ্রপথে যাত্রা করেছে হাজার হাজার বাংলাদেশি। কিছু রোহিঙ্গাও আছে। বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া- এসব দেশের মিলিত দালাল চক্র অবৈধপথে মানব পাচারের ব্যবসা করে আসছে। যাত্রা শুরু হয় কক্সবাজার-টেকনাফ এই অঞ্চলের সমুদ্র উপকূল দিয়ে। এখন আরও জানা গেছে, অবৈধভাবে সমুদ্রপথে গত তিন বছরে গেছে দেড় লাখ লোক।

সমুদ্রপথে এই যাত্রা হচ্ছে মরণ যাত্রা। প্রথমত, সমুদ্রপথে নৌকায় যাত্রা ঝুঁকিপূর্ণ তো বটেই, তার চেয়েও বড় বিপদ আসে দালাল চক্রের কাছ থেকে। প্রথমে ১০-১৫ হাজার টাকায় মালয়েশিয়ায় গিয়ে চাকরি পাওয়া যাবে, এমন লোভ দেখিয়ে দালালরা চাকরি সন্ধানী ভাগ্যাহত মানুষদের নৌকায় তোলে। তারপর চাপ দিতে থাকে আরও টাকা দাও। বিভিন্ন পর্যায়ে টাকা দিতে দিতে পরিমাণটা কয়েক লাখে পর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায়। যারা টাকা দিতে পারে না, তাদের ওপর নির্যাতন চলে। কাউকে কাউকে সমুদ্রে ছুড়ে ফেলা হয়। কেউবা থাইল্যান্ডের জঙ্গলে বন্দীশিবিরে মৃত্যুবরণ করে। এরা কয়েক হাটে কয়েক ঘাটে বিক্রি হয়। শেষ পর্যন্ত যারা বেঁচে থাকেন, তারা ক্রীতদাসের জীবনযাপন করতে বাধ্য হন। লন্ডনের গার্ডিয়ান এবং টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদনে জানা গেছে, থাইল্যান্ডে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্নভাবে শ্রম দিচ্ছে ছয় লাখ ক্রীতদাস, যার অধিকাংশ বাংলাদেশি।

মালয়েশিয়াতেও অবৈধভাবে পাচার হওয়া মানুষদের কারও কারও কাজ জুটেছে। কিন্তু তারাও ক্রীতদাসের মতোই। বৈধপথে শ্রমিক আমদানি করার চেয়ে অবৈধ পথে শ্রমিক পাওয়া গেলে পুঁজিপতিদের অনেক লাভ। কারণ তাদের অনেক কম মজুরি দেওয়া যায়। এমনকি ক্রীতদাসের মতো খাটানোও যায়। ২০০৭ সালে বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া নিয়েছিল ২,৭৩,২০১ জন শ্রমিক। ২০০৮ সালে ১,৩১,৭৬২ জন। ২০০৯ সাল থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর তিন বছর আগে মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি হয়। তারা সরকারিভাবে লোক নেবে। গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট, সংক্ষেপে জিটুজি। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর এই চুক্তি হয়। তারপর মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের সাড়ে ১৪ লাখ শ্রমিক নিবন্ধন করেছেন। কিন্তু এভাবে বৈধভাবে যেতে পেরেছেন গত সাড়ে তিন বছরে মাত্র সাড়ে সাত হাজার শ্রমিক। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানিয়েছেন, 'মালয়েশিয়া কাঙ্ক্ষিত চাহিদাপত্র পাঠাচ্ছে না।' এর কারণও খুব সহজ। সে দেশের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো দেখছে সরকারের মাধ্যমে লোক নিলে যে মজুরি দিতে হয়, তার চেয়ে অবৈধ পথে পাচার হয়ে যাওয়া নিরুপায় মানুষগুলোকে অনেক সস্তায় খাটানো যায়। এটাই বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাদের নিয়ম। আমাদের দেশের গার্মেন্ট মালিকরা যেমন অসহায় মেয়েদের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে প্রায় দাসের মতো খাটায়, ওখানকার রাবার বাগান বা অন্য কোনো ব্যবসায়ী শিল্প প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাদী মালিকরাও ঠিক তেমনি অসহায় অবৈধ পথে আসা মানুষগুলোকে সেই আমেরিকার কালো ক্রীতদাসের মতোই খাটাচ্ছে। তার মধ্যে কত যে মরছে, তার হিসাব রাখছে কে? পুঁজিবাদের কাছে শ্রমশোষণ ও মুনাফাই হলো আসল কথা। জীবনের দাম কতটুকু?

আমাদের সরকারের কাছেই বা দালালের খপ্পরে পড়ে পাচার হয়ে যাওয়া মানুষগুলোর জীবনের দাম কতটুকু? যখন মানব পাচারের ব্যাপারটি পৃথিবীব্যাপী জানাজানি হয়ে গেল, যখন শোনা গেল আট হাজার নর-নারী-শিশু সাগরে ভাসছে, কেউ কূলে ভিড়তে দিচ্ছে না, তখন আমাদের সরকারের নির্বিকার চেহারা, কালক্ষেপণ ও ঢিলামি রীতিমতো অপরাধের মতো। বরং আমরা শুনলাম প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি। তিনি বললেন, পাচারকারী দালালদের সঙ্গে সঙ্গে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে যাত্রাকারীদেরও শাস্তি দেওয়া হবে। অবৈধভাবে যাওয়া অপরাধ তো বটে। সে জন্য শাস্তি যদি হয় তো হোক। কিন্তু এখন তো দরকার সবার আগে দ্রুততম গতিতে সাগরে ভাসমান এ মানুষগুলোকে উদ্ধার করা। এ পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের কাছ থেকে যেসব করুণ ও নির্মম মানব বিপর্যয়ের কাহিনী শোনা গেছে, তাতে তো যে কোনো দায়িত্বশীল সরকারের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাওয়ার কথা।

জানা গেছে, সমুদ্রে ভাসমান নৌকায় খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি করে পরস্পরের হাতে খুন হয়েছে ১০৪ জন। এ অবস্থায় তো সরকারের উচিত ছিল তোলপাড় করে তোলা। নৌবাহিনীর জাহাজগুলো এখনো কেন তীরে বসে আছে? যে কোনো দায়িত্বশীল ও জনদরদি সরকারের উচিত ছিল দ্রুততম সময়ে জাহাজ পাঠিয়ে ভাসমান মানুষগুলো উদ্ধার করা। জাতিসংঘ বলেছে তারা সাহায্য করবে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, বাংলাদেশ চাইলে সাহায্য করতে প্রস্তুত। তাদের বলার আগেই কেন সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করেনি সরকার? প্রধানমন্ত্রী নিজেই তো ফোন করতে পারতেন মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সরকার প্রধানের কাছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছুটে যেতেন এসব দেশে অথবা ফোন করতেন। এসব কিছু্ই হয়নি। বরং মনে হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার বেশ বিব্রত ও বিরক্ত। উন্নয়নের, সাফল্যের যে গল্প সারা দুনিয়াকে এবং দেশের জনগণকে শোনানো হচ্ছিল, তা যেন হঠাৎ করেই ফাঁকা প্রমাণিত হয়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী তাই রাগতস্বরে বললেন, যারা অবৈধ পথে সমুদ্র যাত্রা করেছে, তাদের মানসিক সমস্যা আছে। তা না হলে, এত উন্নতি যে দেশে, যেখানে কাজের এত সুযোগ সে দেশ ছেড়ে দুর্গম সমুদ্রপথে বিদেশ যাবে কেন?

কিন্তু একজন দুজনের না হয় মতিভ্রম হতে পারে। হাজার হাজার মানুষ কী সত্যিই 'পাগল' হয়ে গেছে? আসলে কথাটা খুব মিথ্যাও নয়। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপে লাখ লাখ মানুষ এখন দিশাহারা। দেশের মধ্যে কাজ নেই। আয়-উপার্জনের কোনো পথ নেই। তাই যেভাবেই হোক চাকরি করতে হবে, চাকরি পাওয়া যাবে এ আশায় তারা উপায়ন্তর না দেখে পদে পদে মৃত্যুর আশঙ্কা জেনেও অজানার পথে যাত্রা করেছে। এক অর্থে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিরাট অংশেরই আজ মাথা খারাপ হয়ে গেছে। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের কারণে ভারতের কোনো কোনো অঞ্চলে ব্যাপক হারে আত্দহত্যার খবর শুনেছিলাম। এখানেও যেন ঠিক তদ্রূপ ঘটনা। কোথাও কিছু পাচ্ছি না, পারছি না। দেখা যাক, যদি একটা চাকরি জোটে।

সরকারের উচিত ছিল এই অসহায় মানুষগুলোর প্রতি সহানুভূতির দৃষ্টি নিয়ে ত্বরিত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা। মানসিক সমস্যা বলে তাচ্ছিল্যও করা নয় অথবা শাস্তি দেওয়ার হুমকি প্রদানও নয়। আগে তো মৃত্যুপথযাত্রী মানুষকে বাঁচাতে হবে। জীবন্ত মানুষকেই তো শাস্তি দেওয়া যায়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময়ে মানুষের দুর্যোগে খুবই সহৃদয়ের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু এবার তার এ ধরনের উক্তি আমার কাছে বেশ বিস্ময়কর মনে হয়েছে।

হতে পারে সম্মানে ঘা লেগেছে। তার ব্যক্তিগত সম্মান নয়, দেশের সম্মান। যে দেশ দ্রুত উন্নয়ন করছে বলে পৃথিবীতে নানা ধরনের সম্মাননা পেয়ে এসেছে তখন হঠাৎ করেই সেই দেশের এমন খবর আসল সত্যটাকে অনাবৃত করে দিল। আমাদের প্রেস্টিজ গেছে। তাই ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

কিন্তু বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর। বাস্তব সত্য প্রকাশ করে দিল, আমাদের উন্নয়নের গপ্প কত ফাঁকা। এই প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠ (২৩ মে) প্রকাশিত লেখক তৌহিদুর রহমানের এক নিবন্ধ থেকে কয়েকটি বাক্য উদ্ধৃত করা যেতে পারে। পাচার হয়ে যাওয়া হতভাগ্য মানুষদের প্রতি দরদ প্রকাশ করেও অত্যন্ত শ্লেষাত্দক ভাষায় তিনি লিখেছেন, 'দেশের গণমান্যরা দারিদ্র্য বিমোচন করে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন। দেশের হর্তাকর্তারা নানা খাতে অসামান্য অবদানের জন্য দেশি-বিদেশি সম্মাননা পাচ্ছেন।... আর ক'দিন বাদেই মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার গর্বে ভীষণ ভারি আজ বাংলাদেশ। বিশ্ব মোড়লেরাও তাতে সায় দিয়ে চোখ কপালে তুলে বলছে, কী আশ্চর্য! বিশ্বজুড়ে এমন অর্থনৈতিক মন্দার মাঝেও বাংলাদেশের এই উন্নতির রহস্য কী? বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে বিশ্বনেতারা আর দেশের হর্তাকর্তারা।'

আর বলছে, 'দেশের ছেলেগুলো এত লোভী কেন? কেন যে ওরা এমন সোনার দেশ ছেড়ে বেশি বেশি রোজগারের আশায় শামিল হয় মরণ যাত্রায়?'

দোষটা সব যেন অবৈধ অভিবাসীদের। তাদের এই মরণযাত্রা আমাদের কর্তাব্যক্তিদের সব সম্মান যেন ধুলায় লুটিয়ে দিয়েছে।

আসলে কি উন্নয়ন হয়নি? অবশ্যই হয়েছে। এখন আমাদের মাথাপিছু গড় আয় প্রতি বছর ১১৫০ ডলার। আমাদের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স (গত বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার) এবং প্রায় দাসের মতো পরিশ্রম করা গার্মেন্ট শ্রমিকরা। কিন্তু এই উন্নয়নের সিংহ ভাগ যায় অল্পকিছু লোকের পকেটে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে ২০১০ সালে ছিল ২৩ হাজার ২১২ জন কোটিপতি আর ২০১৪ সালে তা দাঁড়িয়েছিল ৫০ হাজারের বেশিতে। ২০১৪ সালের কালের কণ্ঠের রিপোর্ট অনুযায়ী বিআরটিএ-তে নিবন্ধিত কোটি টাকার বা তার চেয়েও বেশি দামের গাড়ির সংখ্যা ৪৯ হাজার। কে বলবে যে বাংলাদেশ উন্নয়ন করেনি?

কিন্তু বাংলাদেশ যে দুইটা। বড়লোকের বাংলাদেশ ও গরিবের বাংলাদেশ। আইএলওর হিসাব মতে তিন কোটির বেশি মানুষ বেকার। ২০১৪ সালের হিসাব মতে দারিদ্র্যের হার ২৫.৬ শতাংশ। এটা অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর রিপোর্ট যারা সরকারের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করতে হারটা কমিয়েই ধরবে গণনার বিশেষ কৌশলের সাহায্যে।

গার্মেন্টশিল্পে সর্বনিম্ন বেতন মাসিক পাঁচ হাজার টাকা, তাও সব কারখানা এটা দেয় না। মোট কথা বিশালসংখ্যক হতদরিদ্র মানুষ কাজের সন্ধানে পাগলের মতো ছুটে বেড়াচ্ছে। একটু আয়-রোজগারের পথ চাই। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প ঋণ ও সুদের বোঝা বাড়ানো ছাড়া দারিদ্র্য কমাতে পারেনি। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ হতদরিদ্র মানুষকে দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে পারেনি। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় এটা যে সম্ভব নয়, সেই সরল সত্যটি না নোবেল বিজয়ী, না প্রধানমন্ত্রী কেউই স্বীকার করছেন না।

আরেকটা জিনিস আমাকে খুব বিস্মিত করেছে। সাগরে যখন হাজার হাজার মানুষের জীবন-মরণ সমস্যা দেখা দিয়েছে, এক নিষ্ঠুর মানবিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে, তখন একদিকে যেমন আমাদের সরকারকে ত্বরিত তৎপর হতে দেখিনি, অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দুই দেশের শান্তির জন্য নোবেল বিজয়ী দুই মহান ব্যক্তিকেও নির্লিপ্ত থাকতে দেখছি। বাংলাদেশের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূস এবং মিয়ানমারের অং সান সু চি।

এর কারণ বোধহয় একটাই। সাগরে ভাসমান মানুষগুলো আসলেই গরিব। এদের কেউ যদি কোনো ধনী বা প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য হতো, তাহলে অনেক আগেই তোলপাড় শুরু হয়ে যেত আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, প্রশাসনিক পর্যায়ে, কূটনৈতিক পর্যায়ে। গরিব হওয়া মানেই মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া। এটাই পুঁজিবাদী বিশ্বের নিয়ম।

সবশেষে যে কথাটা বলতে চাই তা হলো, অবৈধ মানব পাচার বন্ধ করা কঠিন কিছু নয়। কারণ ছোট একটা জায়গা দিয়ে সাগরে পাচার হচ্ছে মানুষ। এই জায়গায় নজর রাখা বেশি কঠিন নয়। কিন্তু যদি পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জড়িত থাকে (যা আছে বলেই প্রতীয়মান হয়) তাহলে দুর্বৃত্তদের এমন লোভনীয় ব্যবসা কখনই বন্ধ করা যাবে না। এত ঘটনার পর আমি আশা করব, সরকার এবার তৎপর হবে, উদ্ধার করবে মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে হতভাগ্য মানুষদের এবং ভবিষ্যতে যাতে এমনটা না হয় তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন