শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুন, ২০১৫

উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়ন বনাম আদম পাচার

মে মাসের শুরুর দিকে প্রথম খবর শোনা গেল যে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে গণকবর পাওয়া গেছে, যেখানে বাঙালি ও রোহিঙ্গাদের গলিত লাশ রয়েছে। তারপর কয়েকদিনের মধ্যে আরও ভয়ঙ্কর সব খবর প্রকাশ হতে লাগল। বাংলাদেশ থেকে চাকরির সন্ধানে সমুদ্রপথে যাত্রা করেছে হাজার হাজার বাংলাদেশি। কিছু রোহিঙ্গাও আছে। বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া- এসব দেশের মিলিত দালাল চক্র অবৈধপথে মানব পাচারের ব্যবসা করে আসছে। যাত্রা শুরু হয় কক্সবাজার-টেকনাফ এই অঞ্চলের সমুদ্র উপকূল দিয়ে। এখন আরও জানা গেছে, অবৈধভাবে সমুদ্রপথে গত তিন বছরে গেছে দেড় লাখ লোক।

সমুদ্রপথে এই যাত্রা হচ্ছে মরণ যাত্রা। প্রথমত, সমুদ্রপথে নৌকায় যাত্রা ঝুঁকিপূর্ণ তো বটেই, তার চেয়েও বড় বিপদ আসে দালাল চক্রের কাছ থেকে। প্রথমে ১০-১৫ হাজার টাকায় মালয়েশিয়ায় গিয়ে চাকরি পাওয়া যাবে, এমন লোভ দেখিয়ে দালালরা চাকরি সন্ধানী ভাগ্যাহত মানুষদের নৌকায় তোলে। তারপর চাপ দিতে থাকে আরও টাকা দাও। বিভিন্ন পর্যায়ে টাকা দিতে দিতে পরিমাণটা কয়েক লাখে পর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায়। যারা টাকা দিতে পারে না, তাদের ওপর নির্যাতন চলে। কাউকে কাউকে সমুদ্রে ছুড়ে ফেলা হয়। কেউবা থাইল্যান্ডের জঙ্গলে বন্দীশিবিরে মৃত্যুবরণ করে। এরা কয়েক হাটে কয়েক ঘাটে বিক্রি হয়। শেষ পর্যন্ত যারা বেঁচে থাকেন, তারা ক্রীতদাসের জীবনযাপন করতে বাধ্য হন। লন্ডনের গার্ডিয়ান এবং টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদনে জানা গেছে, থাইল্যান্ডে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্নভাবে শ্রম দিচ্ছে ছয় লাখ ক্রীতদাস, যার অধিকাংশ বাংলাদেশি।

মালয়েশিয়াতেও অবৈধভাবে পাচার হওয়া মানুষদের কারও কারও কাজ জুটেছে। কিন্তু তারাও ক্রীতদাসের মতোই। বৈধপথে শ্রমিক আমদানি করার চেয়ে অবৈধ পথে শ্রমিক পাওয়া গেলে পুঁজিপতিদের অনেক লাভ। কারণ তাদের অনেক কম মজুরি দেওয়া যায়। এমনকি ক্রীতদাসের মতো খাটানোও যায়। ২০০৭ সালে বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া নিয়েছিল ২,৭৩,২০১ জন শ্রমিক। ২০০৮ সালে ১,৩১,৭৬২ জন। ২০০৯ সাল থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর তিন বছর আগে মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি হয়। তারা সরকারিভাবে লোক নেবে। গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট, সংক্ষেপে জিটুজি। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর এই চুক্তি হয়। তারপর মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের সাড়ে ১৪ লাখ শ্রমিক নিবন্ধন করেছেন। কিন্তু এভাবে বৈধভাবে যেতে পেরেছেন গত সাড়ে তিন বছরে মাত্র সাড়ে সাত হাজার শ্রমিক। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানিয়েছেন, 'মালয়েশিয়া কাঙ্ক্ষিত চাহিদাপত্র পাঠাচ্ছে না।' এর কারণও খুব সহজ। সে দেশের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো দেখছে সরকারের মাধ্যমে লোক নিলে যে মজুরি দিতে হয়, তার চেয়ে অবৈধ পথে পাচার হয়ে যাওয়া নিরুপায় মানুষগুলোকে অনেক সস্তায় খাটানো যায়। এটাই বিশ্বব্যাপী পুঁজিবাদের নিয়ম। আমাদের দেশের গার্মেন্ট মালিকরা যেমন অসহায় মেয়েদের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে প্রায় দাসের মতো খাটায়, ওখানকার রাবার বাগান বা অন্য কোনো ব্যবসায়ী শিল্প প্রতিষ্ঠানের পুঁজিবাদী মালিকরাও ঠিক তেমনি অসহায় অবৈধ পথে আসা মানুষগুলোকে সেই আমেরিকার কালো ক্রীতদাসের মতোই খাটাচ্ছে। তার মধ্যে কত যে মরছে, তার হিসাব রাখছে কে? পুঁজিবাদের কাছে শ্রমশোষণ ও মুনাফাই হলো আসল কথা। জীবনের দাম কতটুকু?

আমাদের সরকারের কাছেই বা দালালের খপ্পরে পড়ে পাচার হয়ে যাওয়া মানুষগুলোর জীবনের দাম কতটুকু? যখন মানব পাচারের ব্যাপারটি পৃথিবীব্যাপী জানাজানি হয়ে গেল, যখন শোনা গেল আট হাজার নর-নারী-শিশু সাগরে ভাসছে, কেউ কূলে ভিড়তে দিচ্ছে না, তখন আমাদের সরকারের নির্বিকার চেহারা, কালক্ষেপণ ও ঢিলামি রীতিমতো অপরাধের মতো। বরং আমরা শুনলাম প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি। তিনি বললেন, পাচারকারী দালালদের সঙ্গে সঙ্গে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে যাত্রাকারীদেরও শাস্তি দেওয়া হবে। অবৈধভাবে যাওয়া অপরাধ তো বটে। সে জন্য শাস্তি যদি হয় তো হোক। কিন্তু এখন তো দরকার সবার আগে দ্রুততম গতিতে সাগরে ভাসমান এ মানুষগুলোকে উদ্ধার করা। এ পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের কাছ থেকে যেসব করুণ ও নির্মম মানব বিপর্যয়ের কাহিনী শোনা গেছে, তাতে তো যে কোনো দায়িত্বশীল সরকারের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যাওয়ার কথা।

জানা গেছে, সমুদ্রে ভাসমান নৌকায় খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি করে পরস্পরের হাতে খুন হয়েছে ১০৪ জন। এ অবস্থায় তো সরকারের উচিত ছিল তোলপাড় করে তোলা। নৌবাহিনীর জাহাজগুলো এখনো কেন তীরে বসে আছে? যে কোনো দায়িত্বশীল ও জনদরদি সরকারের উচিত ছিল দ্রুততম সময়ে জাহাজ পাঠিয়ে ভাসমান মানুষগুলো উদ্ধার করা। জাতিসংঘ বলেছে তারা সাহায্য করবে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, বাংলাদেশ চাইলে সাহায্য করতে প্রস্তুত। তাদের বলার আগেই কেন সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করেনি সরকার? প্রধানমন্ত্রী নিজেই তো ফোন করতে পারতেন মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সরকার প্রধানের কাছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছুটে যেতেন এসব দেশে অথবা ফোন করতেন। এসব কিছু্ই হয়নি। বরং মনে হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার বেশ বিব্রত ও বিরক্ত। উন্নয়নের, সাফল্যের যে গল্প সারা দুনিয়াকে এবং দেশের জনগণকে শোনানো হচ্ছিল, তা যেন হঠাৎ করেই ফাঁকা প্রমাণিত হয়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী তাই রাগতস্বরে বললেন, যারা অবৈধ পথে সমুদ্র যাত্রা করেছে, তাদের মানসিক সমস্যা আছে। তা না হলে, এত উন্নতি যে দেশে, যেখানে কাজের এত সুযোগ সে দেশ ছেড়ে দুর্গম সমুদ্রপথে বিদেশ যাবে কেন?

কিন্তু একজন দুজনের না হয় মতিভ্রম হতে পারে। হাজার হাজার মানুষ কী সত্যিই 'পাগল' হয়ে গেছে? আসলে কথাটা খুব মিথ্যাও নয়। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপে লাখ লাখ মানুষ এখন দিশাহারা। দেশের মধ্যে কাজ নেই। আয়-উপার্জনের কোনো পথ নেই। তাই যেভাবেই হোক চাকরি করতে হবে, চাকরি পাওয়া যাবে এ আশায় তারা উপায়ন্তর না দেখে পদে পদে মৃত্যুর আশঙ্কা জেনেও অজানার পথে যাত্রা করেছে। এক অর্থে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিরাট অংশেরই আজ মাথা খারাপ হয়ে গেছে। দারিদ্র্য ও বেকারত্বের কারণে ভারতের কোনো কোনো অঞ্চলে ব্যাপক হারে আত্দহত্যার খবর শুনেছিলাম। এখানেও যেন ঠিক তদ্রূপ ঘটনা। কোথাও কিছু পাচ্ছি না, পারছি না। দেখা যাক, যদি একটা চাকরি জোটে।

সরকারের উচিত ছিল এই অসহায় মানুষগুলোর প্রতি সহানুভূতির দৃষ্টি নিয়ে ত্বরিত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা। মানসিক সমস্যা বলে তাচ্ছিল্যও করা নয় অথবা শাস্তি দেওয়ার হুমকি প্রদানও নয়। আগে তো মৃত্যুপথযাত্রী মানুষকে বাঁচাতে হবে। জীবন্ত মানুষকেই তো শাস্তি দেওয়া যায়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময়ে মানুষের দুর্যোগে খুবই সহৃদয়ের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু এবার তার এ ধরনের উক্তি আমার কাছে বেশ বিস্ময়কর মনে হয়েছে।

হতে পারে সম্মানে ঘা লেগেছে। তার ব্যক্তিগত সম্মান নয়, দেশের সম্মান। যে দেশ দ্রুত উন্নয়ন করছে বলে পৃথিবীতে নানা ধরনের সম্মাননা পেয়ে এসেছে তখন হঠাৎ করেই সেই দেশের এমন খবর আসল সত্যটাকে অনাবৃত করে দিল। আমাদের প্রেস্টিজ গেছে। তাই ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

কিন্তু বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর। বাস্তব সত্য প্রকাশ করে দিল, আমাদের উন্নয়নের গপ্প কত ফাঁকা। এই প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠ (২৩ মে) প্রকাশিত লেখক তৌহিদুর রহমানের এক নিবন্ধ থেকে কয়েকটি বাক্য উদ্ধৃত করা যেতে পারে। পাচার হয়ে যাওয়া হতভাগ্য মানুষদের প্রতি দরদ প্রকাশ করেও অত্যন্ত শ্লেষাত্দক ভাষায় তিনি লিখেছেন, 'দেশের গণমান্যরা দারিদ্র্য বিমোচন করে নোবেল প্রাইজ পাচ্ছেন। দেশের হর্তাকর্তারা নানা খাতে অসামান্য অবদানের জন্য দেশি-বিদেশি সম্মাননা পাচ্ছেন।... আর ক'দিন বাদেই মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার গর্বে ভীষণ ভারি আজ বাংলাদেশ। বিশ্ব মোড়লেরাও তাতে সায় দিয়ে চোখ কপালে তুলে বলছে, কী আশ্চর্য! বিশ্বজুড়ে এমন অর্থনৈতিক মন্দার মাঝেও বাংলাদেশের এই উন্নতির রহস্য কী? বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে বিশ্বনেতারা আর দেশের হর্তাকর্তারা।'

আর বলছে, 'দেশের ছেলেগুলো এত লোভী কেন? কেন যে ওরা এমন সোনার দেশ ছেড়ে বেশি বেশি রোজগারের আশায় শামিল হয় মরণ যাত্রায়?'

দোষটা সব যেন অবৈধ অভিবাসীদের। তাদের এই মরণযাত্রা আমাদের কর্তাব্যক্তিদের সব সম্মান যেন ধুলায় লুটিয়ে দিয়েছে।

আসলে কি উন্নয়ন হয়নি? অবশ্যই হয়েছে। এখন আমাদের মাথাপিছু গড় আয় প্রতি বছর ১১৫০ ডলার। আমাদের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স (গত বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার) এবং প্রায় দাসের মতো পরিশ্রম করা গার্মেন্ট শ্রমিকরা। কিন্তু এই উন্নয়নের সিংহ ভাগ যায় অল্পকিছু লোকের পকেটে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে ২০১০ সালে ছিল ২৩ হাজার ২১২ জন কোটিপতি আর ২০১৪ সালে তা দাঁড়িয়েছিল ৫০ হাজারের বেশিতে। ২০১৪ সালের কালের কণ্ঠের রিপোর্ট অনুযায়ী বিআরটিএ-তে নিবন্ধিত কোটি টাকার বা তার চেয়েও বেশি দামের গাড়ির সংখ্যা ৪৯ হাজার। কে বলবে যে বাংলাদেশ উন্নয়ন করেনি?

কিন্তু বাংলাদেশ যে দুইটা। বড়লোকের বাংলাদেশ ও গরিবের বাংলাদেশ। আইএলওর হিসাব মতে তিন কোটির বেশি মানুষ বেকার। ২০১৪ সালের হিসাব মতে দারিদ্র্যের হার ২৫.৬ শতাংশ। এটা অবশ্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর রিপোর্ট যারা সরকারের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করতে হারটা কমিয়েই ধরবে গণনার বিশেষ কৌশলের সাহায্যে।

গার্মেন্টশিল্পে সর্বনিম্ন বেতন মাসিক পাঁচ হাজার টাকা, তাও সব কারখানা এটা দেয় না। মোট কথা বিশালসংখ্যক হতদরিদ্র মানুষ কাজের সন্ধানে পাগলের মতো ছুটে বেড়াচ্ছে। একটু আয়-রোজগারের পথ চাই। নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প ঋণ ও সুদের বোঝা বাড়ানো ছাড়া দারিদ্র্য কমাতে পারেনি। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ হতদরিদ্র মানুষকে দারিদ্র্য ও বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে পারেনি। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় এটা যে সম্ভব নয়, সেই সরল সত্যটি না নোবেল বিজয়ী, না প্রধানমন্ত্রী কেউই স্বীকার করছেন না।

আরেকটা জিনিস আমাকে খুব বিস্মিত করেছে। সাগরে যখন হাজার হাজার মানুষের জীবন-মরণ সমস্যা দেখা দিয়েছে, এক নিষ্ঠুর মানবিক বিপর্যয় দেখা যাচ্ছে, তখন একদিকে যেমন আমাদের সরকারকে ত্বরিত তৎপর হতে দেখিনি, অন্যদিকে পার্শ্ববর্তী দুই দেশের শান্তির জন্য নোবেল বিজয়ী দুই মহান ব্যক্তিকেও নির্লিপ্ত থাকতে দেখছি। বাংলাদেশের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনূস এবং মিয়ানমারের অং সান সু চি।

এর কারণ বোধহয় একটাই। সাগরে ভাসমান মানুষগুলো আসলেই গরিব। এদের কেউ যদি কোনো ধনী বা প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য হতো, তাহলে অনেক আগেই তোলপাড় শুরু হয়ে যেত আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, প্রশাসনিক পর্যায়ে, কূটনৈতিক পর্যায়ে। গরিব হওয়া মানেই মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া। এটাই পুঁজিবাদী বিশ্বের নিয়ম।

সবশেষে যে কথাটা বলতে চাই তা হলো, অবৈধ মানব পাচার বন্ধ করা কঠিন কিছু নয়। কারণ ছোট একটা জায়গা দিয়ে সাগরে পাচার হচ্ছে মানুষ। এই জায়গায় নজর রাখা বেশি কঠিন নয়। কিন্তু যদি পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জড়িত থাকে (যা আছে বলেই প্রতীয়মান হয়) তাহলে দুর্বৃত্তদের এমন লোভনীয় ব্যবসা কখনই বন্ধ করা যাবে না। এত ঘটনার পর আমি আশা করব, সরকার এবার তৎপর হবে, উদ্ধার করবে মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে হতভাগ্য মানুষদের এবং ভবিষ্যতে যাতে এমনটা না হয় তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন