শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জুন, ২০১৫

গণতন্ত্রের জন্য বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে

মেজর অব. মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের জন্য বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে

সরকারের পক্ষে গণতান্ত্রিক রাজনীতির পথ রুদ্ধ করে কখনোই সম্ভব হবে না। সরকার তার নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বিধি-ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতেই হবে। হয়তো হুজ্জুকি করে রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত করার চেষ্টা করতে পারে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে তাতে কুফলই বয়ে আনবে। সরকার যতই রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুক না তাকে নির্বাচন ছাড়া ২০১৯ সালের পরে ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে না। আগামী জাতীয় নির্বাচন সরকার যত ছলচাতুরিই করুক না কেন তা একদিনও পিছাতে পারবে না। সে চেষ্টা করলে দেশে গণবিস্ফোরণ হবে, যার পরিণতি সরকারকেই বহন করতে হবে। তবে সরকার যে পথে হাঁটছে তাতে মনে হয় সরকার আগামী জাতীয় নির্বাচন এগিয়েও নিয়ে আসতে পারে। সরকার আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে বিএনপিকে সংগঠিত হওয়ার সুযোগ না দিয়ে সরকারের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে অন্য সব রাজনৈতিক দলকে বিশেষ করে বিএনপিকে অপ্রস্তুত রেখে জাতীয় নির্বাচন দিয়ে দিতে পারে। এ রকম আগাম সিদ্ধান্ত নেওয়ার দুটি মোক্ষম কারণ হতে পারে, যার একটি সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ে কোনো প্রকার গণআন্দোলন বা গণঅসন্তুষ্টির অবকাশ না রাখা এবং দ্বিতীয় কারণ দেশ ও আন্তর্জাতিক মহলকে সন্তুষ্ট করা যে সরকার গণতন্ত্রে এবং নির্বাচনে বিশ্বাস করে এবং ক্ষমতা জোর করে ধরে রাখতে চায় না।

সরকার তার রাজনীতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে দৃঢ়ভাবে আগাচ্ছে। এখন বিএনপি যদি তার আগামী পরিকল্পনা ও কার্যক্রম নির্ধারণ করে নিজেকে গুছাতে না চায় তাহলে আগামী রাজনীতিতে বিএনপি মূল ধারার রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ে যাবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিএনপি এখন পোলাপানের দল হয়ে গেছে। তারা দল বেঁধে তাদের মনগড়া সিদ্ধান্ত জাতির ওপর চাপিয়ে দেয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচি নেয় কিন্তু এর বাস্তবায়ন কে বা কারা করবে তা নির্ধারণ করা হয় না। কোনো কর্মসূচি ব্যর্থ হলে দায়ী করা হয় লন্ডনের টেলিফোনকে এবং সফলতার (যদিও এখন পর্যন্ত কোনো সফলতা নেই) বেলায় সবাই কৃতিত্বের দাবিদার। বিএনপির রাজনীতি হয়ে গেছে শুধু আওয়ামী লীগ বিদ্বেষী রাজনীতি। আওয়ামী লীগকে যে যত গালি দিতে পারে সে-ই হয় বিএনপির বড় নেতা। শেখ হাসিনা সর্দিতে মারা যাচ্ছেন এই রকম খবর প্রচার করতে বা বক্তব্য দিতে পারলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়া সম্ভব বলে অনেকে নাকি মনে করেন! জানি না বিএনপি আর কতকাল এ ধরনের নেতিবাচক গণ্ড মূর্খের রাজনীতি করবে। রাজনীতি একটি গতিশীল কার্যক্রম যেখানে চাল দিতে পলক মাত্র দেরি করলে রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়ে যেতে হয়। এটি চরম সত্য এবং রাজনৈতিক বাস্তবতা যে বর্তমান সরকার দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আস্থাভাজন নয়। কিন্তু এটিও চরম বাস্তব যে সরকারবিরোধী জনগণের একক সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধিত্বও বিএনপি করে না। তাই বিএনপির সঠিক রাজনীতি হতো যদি সরকারবিরোধী জনগণকে সংগঠিত করে বিএনপির ছত্রছায়ায় নিয়ে আসা। ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ কারও তাঁবেদারি করে না। তাই তারা কোনো রাজনৈতিক দলে নাম লেখায় না। কিন্তু দেশ ও জাতির স্বার্থে এসব মানুষ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে রাজনৈতিক দলকে সমর্থন দেয় তখন ওই দল দেশীয় রাজনীতিতে একক জনপ্রিয় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়। এই লোকগুলোকে বিএনপির কাছে টানা প্রয়োজন বলে অনেকে মনে করেন।

বিএনপি আন্দোলনের দল নয়। একে আন্দোলনের দল বানাতে হলে কয়েক যুগ ক্ষমতার বাইরে থাকতে হতে পারে যেটা বাস্তবিকভাবে বিএনপির হাতে এখন নেই। তাই অনেকে মনে করেন বিএনপিকে আন্দোলনের দল বানানোর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা না নিয়ে নির্বাচনমুখী দল বানানোর স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে আগানোই সময়োপযোগী পদক্ষেপ হবে। তা ছাড়া বিএনপির মধ্যে এখন পারস্পরিক অবিশ্বাস কাজ করছে যা দিন দিন দলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দলের কোনো চেইন অব কমান্ড নেই। সবাই স্বঘোষিত নেতা এবং ম্যাডাম বা তারেক রহমানের ডান হাত! দুর্ভাগ্যজনক হলে ওইসব স্বঘোষিত নেতা ম্যাডাম ও তারেক রহমানকে প্রতিদিন প্রকাশ্যে বাজারে বেচাকেনা করছে এবং তাদের বাধা দেওয়ারও কোনো উপায় নেই। বাধা দিলে আবার প্রেস কনফারেন্স করে তাদের পক্ষে সাফাই গাওয়া হয়। এ অবস্থার সুযোগ নিয়ে সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপিতে আরও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে যা আমাদের কাম্য নয়। যাই হোক দলে সবার প্রয়োজন আছে বলে সবাই মনে করে। তাই অনেকে মনে করেন দলকে জনগণের আরও কাছে নিয়ে যেতে হবে। ম্যাডামকে দলের কর্মীদের তার সামনাসামনি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করে দিলে অনেক ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে বলে অনেকে বিশ্বাস করে। তাই দলকে গতিশীল ও পারস্পরিক হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশ ও শত্তি দ্ধশালী জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে দাঁড় করানোর লক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে বলে অনেকে মনে করেন :

১. ম্যাডামের সঙ্গে দলের নেতা-কর্মীদের দেখা ও কথা বলার সুযোগ। বেলা ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা এই দুই বেলা ম্যাডাম সপ্তাহে অন্তত চার দিন খোলা অফিস করতে পারেন যেখানে সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ম্যাডামের সঙ্গে দেখা ও কথা বলতে পারবে।

২. দলে সম অবস্থা ফিরিয়ে আনা।

দল পুনর্গঠিত করার লক্ষ্যে এবং নতুন সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিসহ জেলা থেকে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত যত কমিটি আছে অবিলম্বে সব ভেঙে দেওয়া যেতে পারে। একইভাবে অঙ্গ সংগঠনের সব কমিটিও ভেঙে দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ৬ থেকে ১২ মাস দলের কোনো কমিটি না থাকলে একদিক দিয়ে দলের নেতা-কর্মীরা সরকারের হয়রানি থেকে রক্ষা পাবেন এবং অন্যদিক দিয়ে দল সরকারের দালালমুক্ত হবে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, বর্তমান কমিটির অনেক নেতা-নেত্রীর সঙ্গে সরকারের গোপন অাঁতাত আছে। গত কয়েক বছরে সরকার খুবই পরিকল্পিতভাবে দলের মধ্যে প্রচুর ভুল বোঝাবুঝির সুযোগ সৃষ্টি করছে যার ফলে নেতা-কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাসে ফাটল দেখা দিয়েছে। আপাতত সব পর্যায়ের কমিটি ভেঙে দিলে সরকারের পক্ষে কাউকে ব্যবহারের সুযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। তখন সরকারের গোপন মদদে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের আর হয়রানি ও নির্যাতন করতে পারবে না। আপাতত কমিটি না থাকলে দলে নতুন মেরুকরণ ও উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হবে, যা দলে নতুন প্রাণ সঞ্চারণ করবে। বর্তমান বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে কোনো কমিটি না থাকলে দলের প্রকৃত নেতা-কর্মীরা প্রাণ ফিরে পাবেন এবং দল পুনর্গঠিত করতে সুযোগ পাবেন।

৩. নির্যাতিত নেতা-কর্মীদের বাঁচাতে আইন সহায়ক কমিটি গঠন।

প্রতি উপজেলা, জেলা, মহানগর ও মহানগরের ওয়ার্ডভিত্তিক এবং জাতীয় পর্যায়ে একটি করে আইন সহায়তা কমিটি সব আইনজীবী বারের দলের সদস্যদের নিয়ে করা যেতে পারে যারা নিজেরাই তহবিল সংগ্রহ করে দলের নির্যাতিত নেতা-কর্মীদের আইনি সহায়তা দেবে। নেতা-কর্মীদের সব মামলার দায়-দায়িত্ব উক্ত আইন সহায়তা কমিটির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সে জন্য তারা দলের কাছে জবাবদিহি করবে। উক্ত আইন সহায়তাকারী কমিটির সম্মানিত সদস্যরা দলের ও ভবিষ্যতে দলীয় সরকারের আইনি কাঠামো হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবেন। গত কয়েক বছরে দলের আন্দোলন-সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে দলের অনেক নেতা-কর্মী সরকারের নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে গেছেন। অনেক নেতা-কর্মী জেলের ভিতরে ধুঁকে ধুঁকে মরছেন, তাদের মুক্ত করে আনার মতো কেউ নেই। প্রচুর মামলা-মোকদ্দমা নিয়ে অসংখ্য নেতা-কর্মী আদালতের বারান্দা বারান্দায় ঘুরে মরছেন অথচ একটু আইনি সহায়তা পেলেই তারা মুক্ত হয়ে যাবেন। আমাদের দলে অসংখ্য ত্যাগী ও নিবেদিত আইনজীবী আছেন, যারা দলে একটু সম্মানজনক মূল্যায়ন পেলেই দলের জন্য এগিয়ে আসবেন।

৪. মিডিয়া সেল। প্রতি জেলা ও কেন্দ্রে দলের সাংবাদিক সদস্য ও ভাবাদর্শদের নিয়ে একটি করে মিডিয়া সেল করতে হবে যারা সরকারের সব হয়রানিমূলক মামলার সঠিক তথ্যাদি বের করে তা গণমাধ্যমে প্রকাশ করার ব্যবস্থা করবে। উক্ত মিডিয়া সেল দলের এবং ভবিষ্যতে দলীয় সরকারের মিডিয়া কাঠামো হিসেবে গড়ে উঠবে। সরকার দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন ও হয়রানি করছে অথচ একটু তথ্য অনুসন্ধান দিয়ে সত্য প্রকাশ করার ব্যবস্থা করলে হাজার হাজার নেতা-কর্মী অন্যায় নির্যাতন ও হয়রানি থেকে বেঁচে যায়। দলের অনেক ত্যাগী সংবাদ ব্যক্তিত্ব আছেন যারা সম্মান ও অবস্থান পেলে দলের অনেক উপকারে আসবে বলে অনেকে মনে করেন।

৫. চেয়ারপারসনের সাংগঠনিক সফর ও জেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন।

এখন থেকে তিন মাস পরে ম্যাডাম প্রতি সপ্তাহে দুই দিন বিভিন্ন জেলা সফর করার কর্মসূচি দিতে পারেন। উক্ত সফরকালে তিনি ওই জেলার সর্বস্তরের সাধারণ কর্মী সমাবেশের আয়োজন করে নিজে উপস্থিত থেকে কর্মীদের কথা শুনে এবং তাদের মতামতের ভিত্তিতে প্রতি উপজেলা ও পৌরসভা থেকে পাঁচজন করে সদস্য নিয়ে তাদের মধ্যে থেকে প্রতি উপজেলা ও পৌরসভার জন্য একজন যুগ্ম আহ্বায়ক এবং একজন গ্রহণযোগ্য কোনো নেতৃত্বকে আহ্বায়ক করে জেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা যেতে পারে, যারা পরবর্তী নয় মাসের মধ্যে সম্মেলন করে গ্রাম, মহল্লা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, উপজেলা ও পৌরসভা কমিটিগুলো সম্পূর্ণ করে সম্মেলনের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ জেলা কমিটি কেন্দ্রের সরাসরি তত্ত্বাবধানে গঠন করবে। ওই সাংগঠনিক কার্যক্রম অবশ্যই আগামী এক বছরের মধ্যে সমাপ্ত করা যেতে পারে। আগামী একটি বছর দল সংগঠিত করার কাজে ব্যস্ত থাকলে ওই সময়ের মধ্যে দল ঘুরে দাঁড়াতে পারবে বলে অনেকে বিশ্বাস করে। সরকার ম্যাডাম এবং তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখন মামলা-মোকদ্দমা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে কিন্তু দল সংগঠিত হতে পারলে মামলা-টামলা এমনিতেই হাওয়ায় উড়ে যাবে এবং তারেক রহমানের নায়কোচিত দেশে প্রত্যাবর্তনও কোনো শক্তিই ঠেকাতে পারবে না।

৬. বিএনপির জাতীয় সম্মেলন।

জেলা কমিটিগুলো হয়ে যাওয়ার পর তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে জাতীয় নির্বাহী ও স্থায়ী কমিটি গঠন করা যেতে পারে। বর্তমান স্থায়ী কমিটি ওই সময় পর্যন্ত বহাল থাকবে। আগামী সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান স্থায়ী কমিটিকেই দায়িত্ব পালন অব্যাহত রেখে ম্যাডামকে সহযোগিতা করাই সমীচীন হবে বলে অনেকে বিশ্বাস করে। বিএনপি মূলত ম্যাডামের নেতৃত্বে স্থায়ী কমিটি দ্বারাই চালিত হয়। কাজেই সব কমিটি ভেঙে দিলেও দলের কার্যক্রমে কোনো সমস্যা হবে না।

৭. অঙ্গ সংগঠন ও ছাত্রদলের কার্যক্রমের নীতি ও সাংগঠনিক ভিত্তি।

জাতীয় নির্বাহী কমিটি না হওয়া পর্যন্ত সব অঙ্গ-সংগঠন ও ছাত্রদলের কার্যক্রম স্থগিত রাখা যেতে পারে। জাতীয় সম্মেলনের পর ৩০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে স্ব স্ব সম্পাদকগণ মহাসচিবের সঙ্গে পরামর্শক্রমে দলের চেয়ারপারসনের অনুমতিতে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ-সংগঠন ও ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হতে পারে যাদের নেতৃত্বে পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হবে। জেলা বা উপজেলা পর্যায়ে কোনো অঙ্গ-সংগঠন বা ছাত্রদলের কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় অবশ্যই সংশ্লিষ্ট উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের কমিটির অনুমোদন নিতে হবে। এ ধরনের নিয়ম বা বিধান প্রচলন করলে দলে কোন্দল হ্রাস পাবে বলে অনেকের ধারণা। বিএনপি একটি গণভিত্তিক নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দল, যার প্রধান চালিকাশক্তি হলো মূল দল। অঙ্গ-সংগঠন ও ছাত্রদল হলো সহায়ক শক্তি। কাজেই প্রথমে মূল দলকে সংগঠিত করে প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী অঙ্গ-সংগঠন ও ছাত্রদলকে গঠন করাই হবে সঠিক যা অনেকে মনে করেন। নির্বাচন ছাড়া বিএনপির সামনে এখন অন্য কোনো বিকল্প নেই এবং অপ্রিয় হলেও চরম বাস্তবতা হলো বিএনপির সুবিধাজনক অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আসা বিএনপির পক্ষে আপাতত সম্ভব নয়। এ ছাড়া আন্দোলন করতে গেলে বিএনপির মধ্যে অবস্থানরত সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা দালালরা সেই আন্দোলনকে সহিংসতার দিকে নিয়ে গিয়ে বুমেরাং করে দেবে। তাই বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দলের সাংগঠনিক তৎপরতায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দলকে সংগঠিত করাই হবে সর্বাপেক্ষা উত্তম কাজ।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন