শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুন, ২০১৫

ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ঙ্কর

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ঙ্কর

মেয়েটি আমার অফিসে প্রথম এসেছিল বছর দুয়েক আগে। মাথায় হিজাব এবং সারা শরীর কালো বোরকায় ঢাকা। শরীরটি বেশ মোটাসোটা কিন্তু মুখটি অসম্ভব মায়াবী। বয়স বোঝার উপায় নেই। শরীরের ভাবগাম্ভীর্যে মনে হবে হয়তো পঞ্চাশ- আবার মুখচ্ছবি বলে দেয়- ওতো নয়; বড়জোর পঁচিশ বা ছাব্বিশ বছর হবে। আমার সামনে বসে সে রীতিমতো ঘামতে আরম্ভ করল। কেমন যেন ভয়ার্ত ভয়ার্ত ভাব। মাথা নুইয়ে হাতব্যাগে কি যেন খুঁজছিল। আমি খানিকটা বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- কে আপনি! আমার কাছে কেন এসেছেন। মেয়েটি সলজ্জ ভঙ্গিতে মাথাটি নুইয়ে বলল- আমার নাম সুহালা (ছদ্মনাম)। আমি একাকী অনেক কবিতা লিখি, আপনাকে সেই কবিতাগুলো দেখাতে এসেছি।

সুহালার কথা শুনে আমি যারপরনাই বিরক্ত ও বিব্রত হলাম। বললাম- আমার কাছে কেন! আমি তো কোনো কবি নই। তাছাড়া আপনাকে চিনি না জানি না, কোনো দিন কথাও হয়নি, হুট করে আমার রুমে এসে ঢুকে পড়লেন, এখন বলছেন কবিতা দেখাতে এসেছেন। সুহালা কি বুঝল জানি না- তার ডাগর ডাগর মায়াভরা দুটি অাঁখি মেলে এই প্রথম সে আমার দিকে সরাসরি তাকাল। আমি দেখলাম, মুহূর্তের মধ্যে তার চোখ দুটি অশ্রুতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল এবং সেখান থেকে অঝোরে টপাটপ অশ্রু ঝরতে লাগল। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম। আমার গলা শুকিয়ে গেল, হাত-পা কাঁপতে লাগল। আমি যে সময়টার কথা বলছি তখন রাজনৈতিক কারণে অনেকের সঙ্গে আমার বিরোধ তুঙ্গে। আমাকে সবাই নিষেধ করত অজানা লোকের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ দূরের কথা, ফোনেও যেন হাই-হ্যালো না বলি, বিশেষ করে মেয়েদের সঙ্গে। আমি এক গ্লাস পানি খেলাম এবং কম্পিত গলায় বললাম- কই আপনার কবিতাগুলো কোথায়! আমার কথা শুনে সুহালা ফিক করে হেসে দিল। কবিতা লেখা কাগজগুলো আমার সামনে মেলে ধরতে ধরতে বলল- স্যার! আমার বয়স মাত্র ২৭ বছর। আমি আপনার ছোট বোনের মতো। আমাকে তুমি করে বলবেন। আমি তার দিকে না তাকিয়ে দ্রুততার সঙ্গে কবিতাগুলোর ওপর নজর বুলাতে থাকলাম। বেশিরভাগই ছড়া। নিঃঙ্গতা এবং মনের কিছু আকুলতা ও ব্যাকুলতা প্রকাশের শিশুতোষ চেষ্টা। আমি প্রশ্ন করলাম, আপনি কি বিবাহিত? সে বলল, স্যার আমার বিয়ে হয়েছে ১৪ বছর আগে। তিনটি ছেলেমেয়ে। স্বামী দেশের নামকরা একটি গ্রুপে বড় চাকরি করেন এবং আমার আব্বা একজন প্রথম শ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা। সুহালার কথা শুনে আমার মনের ভয় ও জড়তা দূর হয়ে গেল। আমি আর দুই-একটি প্রশ্ন করে যা জানলাম তাতে বুঝলাম যে তার স্বামী বড়ই ধর্মভীরু এবং তাকে সব সময় কঠিন শাসনের মধ্যে রাখে। পর্দা মেনে চলাসহ ইসলাম ধর্মের খুঁটিনাটি সব বিষয় যাতে স্ত্রী অনুসরণ করে এ ব্যাপারে স্বামী একচুল ছাড় না দিতে নারাজ।

সুহালার কথার উত্তরে আমি বললাম বেশ ভালোই তো। তা তিনি তোমায় কিরূপে শাসন করেন? তাছাড়া তুমি কি কি বিষয়ে তার অবাধ্য হও? সে নির্দ্বিধায় বলল- আমার কোনো কিছু পছন্দ না হলে তিনি আমাকে ছেঁচা দেন। আমি প্রতিবাদ করি না। মেনে নিই। কারণ লোকটি ভালো, শুধু কথায় কথায় ধমক দেওয়া এবং বদমেজাজ দেখানো ছাড়া। আমি সব কিছুই তার হুকুম মতো করি। মাঝে মধ্যে গুনগুনিয়ে গান গাই- গোপনে কবিতা লিখি এবং আরও গোপনে ফেসবুকে চ্যাট করি। সে গান একদম পছন্দ করে না। আমাকে গান গাইতে শুনলে লাঠি নিয়ে তেড়ে আসে। বিয়ের পর শত বাধা সত্ত্বেও এমএ পাস করেছি- ইচ্ছা নিজে কিছু একটা করব। কিন্তু স্বামীর ভয়ে কিছুই করতে পারি না। সে এতটাই কনজারভেটিভ যে, রিকশায় পাশাপাশি বসে যদি একটু হাত ধরতে চাই তবে বকা দিয়ে বলে- ওসব হারাম। আমি কৌতুক করে বললাম, আজ যে আমার অফিসে কবিতা দেখাতে এসেছ সে কথা নিশ্চয় তোমার স্বামী জানে না। যদি জানে তবে কি হবে। সুহালা নিষ্পাপ হাসি দিয়ে বলল- ছেঁচতে ছেঁচতে ছাতুর মতো গুঁড়া করে ফেলবে। আমি বললাম- এখন বাসায় যাও! স্বামীর অনুমতি ছাড়া আর কোনো দিন বাইরে যেয়ো না। সে কি বুঝল জানি না- আমার কথা শুনে ওঠে দাঁড়াল এবং সালাম জানিয়ে চলে যেতে উদ্যত হলো। আমি তাকে খুশি করার জন্য বললাম- কবিতাগুলো কিন্তু সুন্দর হয়েছে! আর মেয়েদের গানের কণ্ঠ তো সব স্বামীরই বেজায় পছন্দ! সুহালা আবার বসে পড়ল এবং আমার টেবিলে মাথা রেখে অঝোরে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে আরম্ভ করল। আমার নির্বুদ্ধিতার গুণমান দেখে মাঝে মধ্যে আমি নিজেই আশ্চর্য হয়ে যাই। স্ত্রী মহোদয়ার প্রশংসা না হয় বাদই দিলাম- আমার তিনটি সন্তান প্রায়ই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে- ওরে আমার বোকা বাবারে! সুহালার কান্নার ঢং দেখে আমার মাথার ঘিলু বরফ হয়ে গেল। আমি আবার কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম। আমার ভয় হলো- এ অবস্থায় রুমে ঢুকে কেউ যদি দেখে ফেলে তবে আমি কি জবাব দেব! আমি কি তাকে ধমক দিয়ে বলব- এই মেয়ে কান্না থামাও! বা একটু সান্ত্বনার স্বরে বলব- কাঁদছ কেন! আমার মাথায় কোনো কাজ করছিল না- একবার ভাবলাম দৌড়ে রুম থেকে বের হয়ে যাই। তারপর ও কাঁদুক- যত ইচ্ছা কাঁদুক। আমি দাঁড়ানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু আমার পা দুটো কেমন জানি অবশ অবশ মনে হলো। ঠিক এমন সময় সুহালা মাথা ওঠালো এবং কান্নারত অবস্থায় বলল- স্যার একটা টিস্যু দেবেন। আমি কম্পিত হস্তে টিস্যুর বঙ্ এগিয়ে দিলাম। সে চোখ, নাক এবং মুখমণ্ডল মুছে ঝড়ের গতিতে রুম থেকে বের হয়ে গেল।

সুহালা চলে যাওয়ার পর আমি তার অদ্ভুত আচরণ নিয়ে ভাবতে বসলাম। বহুক্ষণ ধরে বহুকাল ভেবে তেমন কুলকিনারা খুঁজে পেলাম না। আমার মনে হলো- ১৩ বছর বয়সে বিয়ে হওয়া একটি বালিকা তার চেয়ে কমপক্ষে ২০ বছরের বড় স্বামীকে প্রথম রাত থেকেই একটি মূর্তিমান আতঙ্ক মনে করে আসছে। গত ১৪ বছরে সে তিনটি সন্তানের মা হয়েছে। এমএ পাস করেছে এবং বিত্ত বিলাসে স্থূল দেহের অধিকারী হয়েছে বটে কিন্তু স্বামীর সামনে দাঁড়িয়ে নির্ভয়ে একটি টুঁ-শব্দ উচ্চারণ করার মানসিক জোর অর্জন করতে পারেনি। এরই মধ্যে একদিন দেখলাম ফেসবুকে সুহালা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। আমি সম্মতি দেওয়ার পর তার পোস্টগুলো আসতে লাগল। ছোট ছোট কবিতা- সবই বিষণ্নতায় ভরা, ২/১টা গানের অডিও ক্লিপ- মূলত বিরহাত্দক এবং মাঝে মধ্যে কিছু ছবি। এর কিছুদিন পর দেখি সুহালার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ডি অ্যাক্টিভেট করা। আমার কাছে তার কোনো ফোন নম্বর বা অন্য কোনো ডিটেইলস না থাকায় যোগাযোগ করতে পারছিলাম না। ফলে ব্যস্ত জীবনের কর্মঘণ্টার চাপে আমি এক সময় সুহালাকে ভুলে যাই।

প্রায় সপ্তাহখানেক আগে হঠাৎ করেই একদিন দুপুরে সুহালা আমার অফিসে এলো। আমার রুমে ভিআইপি গেস্ট ছিল। তাকে কনফারেন্স রুমে বসানো হলো। আমি এক ফাঁকে কনফারেন্স রুমে গিয়ে তাকে দেখে চিনতে পারলাম না। শরীর স্লিম হয়ে গেছে। পরনে কোনো বোরকা বা হিজাব নেই। আধুনিক স্যালোয়ার-কামিজ, স্নানগ্লাস এবং কার্লকরা ববকাট চুলের স্টাইল দেখে আমি থতমত খেয়ে গেলাম। সে সালাম দিয়ে বলল, রনি ভাই কেমন আছেন। আমি আরেক দফা হোঁচট খেলাম এবং বুঝতে পারলাম না- স্যার সম্বোধন থেকে হঠাৎ করে রনি ভাই বলার হেতু কি? সুহালা যেমন পরিবর্তিত হয়েছে, তেমনি গত দুই বছরে আমিও নিজেকে বাস্তবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছি। যথাসম্ভব নির্লিপ্ত থেকে জিজ্ঞাসা করলাম- কি ব্যাপার। সিস্টার হঠাৎ আমার অফিসে! কোনো সমস্যা, সুহালা পুনরায় কান্নার চেষ্টা করল এবং ছলছল নেত্রে আমাকে কিছু কথা বলল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলার আগে শিরোনাম সম্পর্কে কিছু বলে নিই।

আমাদের বাল্যকালে মরণব্যাধি বলতে সাধারণত ক্যান্সারকেই বুঝতাম। ইদানীং ভয়াবহতার দিক থেকে এইডস এবং ইবোলা ক্যান্সারকে অতিক্রম করেছে। এক সময় ডায়রিয়া গুটিবসন্তও মরণব্যাধি ছিল। যক্ষ্মা, কুষ্ঠরোগ ইত্যাদিও কম ভয়ঙ্কর ছিল না। কিন্তু ভয়াবহতার জনপ্রিয়তার দিক থেকে ক্যান্সার এখনো এগিয়ে। কারণ শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রতঙ্গ, রক্ত, অস্থিমজ্জা-এমনকি মস্তিষ্কের অতল গভীরে ক্যান্সার দানা বেঁধে মানুষকে শেষ করে দেয়। এ পর্যন্ত যত রোগবালাই পৃথিবীতে এসেছে তা কেবল দেহকেই আক্রমণ করেছে। মনকে করতে পারেনি। রোগাক্রান্ত শরীর অনেক সময় মনকে দুর্বল করে দেয় বটে কিন্তু আক্রান্ত হয়নি কোনো দিন। লক্ষ কোটি বছরের মানব মনের সেই ঐতিহ্য ইদানীং আর নেই। এখন মনুষ্য সমাজে, বিশেষত এই বাংলাদেশে, আরও পরিষ্কার করে বললে সব মহানগরী, নগরী এবং জনপদসমূহের লক্ষ কোটি নর-নারীর মন পরকীয়া নামক মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে তিলে তিলে ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজকে শেষ করে দিচ্ছে।

পরকীয়া একটি আদিম ব্যাধি। ইতিপূর্বে এই ব্যাধির অধিক্ষেত্র ছিল সীমিত পরিমণ্ডলে, লোকচক্ষুর আড়ালে। আমাদের ছোটবেলায় আমরা কোনো দিন শব্দটি শুনিনি। কিছু প্রভাবশালী পুরুষ ছিল যারা একাধিক বিয়ে থা করে শান্তিপূর্ণভাবে ঘর-সংসার করত। লুচ্চা প্রকৃতির গরিব মানুষেরাও তিন/চারটা বিয়ে করত। কিছু কুলটা নারী পতিতালয় চলে যেত। অন্যদিকে চরিত্রহীন পুরুষরাও গোপনে নিষিদ্ধ পল্লীতে গমন করত। কিন্তু নিজের স্ত্রী রেখে পরস্ত্রী বা কন্যাসম কোনো নারীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক কল্পনাই করা যেত না। অন্যদিকে নারীরা নিজেদের সব সময় একটি সম্মানিত অবস্থানে ধরে রাখার চেষ্টা করতেন। কোনো বয়স্ক নারী তার ছেলের বয়সী পুরুষ কিংবা বালকের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক করবে একথা কাউকে বিশ্বাস করানো যেত না।

সমাজের উপরের স্তরে, অর্থাৎ নেতৃত্ব পর্যায়ে যৌন বিকৃতি ছিল না বললেই চলে। কোনো ধর্মপরায়ণ হিন্দু বা মুসলমান জেনা, ব্যভিচার বা সমকামিতায় নিজেকে জড়িত করবে এমন বদনাম সমাজের নিকৃষ্ট এবং মন্দ লোকেরাও কোনো দিন করত না। চরিত্রের মধ্যে লুকোচুরি, মোনাফেকি এবং ভণ্ডামির মাত্রা খুব কম ছিল। হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাই প্রয়োজন-ইচ্ছে কিংবা রঙ্গরস করার জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে একাধিক বিয়ে করত এবং সব স্ত্রী ও সন্তানদের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব বহন করত। অন্যদিকে কোনো গৃহস্থের চার নম্বর পত্নী হওয়া সত্ত্বেও কোনো গৃহবধূ অন্য কোনো নাগরের সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে এমন সংবাদ লোকমুখে শোনা যায়নি।

বাঙালির সেই সুদিন আর নেই। প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সমাজে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে অমানবিক, নৃশংস এবং নির্মম পরকীয়া নামক বিষবাষ্প। হাজার কোটি টাকার মালিকের শিল্পপতির স্ত্রীর নজর এখন পিয়ন-ড্রাইভার এবং দারোয়ানের দিকে। কাজের বুয়ার ওপর গৃহকর্তার পাশবিক লোলুপ দৃষ্টি তো বহু পুরনো বাত হ্যায়। নতুন খবর হলো- মেয়ের ছেলেবন্ধুর হাত ধরে ৫৫ বছর বয়স্ক মহিলার গৃহত্যাগ। ৭০ বছরের বৃদ্ধ জোর গলায় বলে বেড়াচ্ছে তার নাকি ১০০র ওপর বান্ধবী আছে যাদের বয়স ৪০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। ৬৬ বছর বয়সের এক বৃদ্ধ বলল- তার আছে ২০ জন বান্ধবী যাদের সবার বয়স ৩০ বছরের মধ্যে। দেশের পাঁচতারা একটি হোটেলে রুম ভাড়া করে লোকটি প্রতি সপ্তাহে পালা করে চারজন বান্ধবীকে সঙ্গ দেয় এবং এসব খবর নাকি ওই মেয়েদের স্বামীরা জানে (নাউজুবিল্লাহ)।

পরকীয়ার সীমাহীন বেদনায় হাজার হাজার পরিবার ভেঙে যাচ্ছে। যাদের বিকল্প পথ নেই তারা হয়তো জীবিকার প্রয়োজনে একসঙ্গে থাকে কিন্তু নিত্যকার ঝগড়াঝাটি, অবিশ্বাস, মারামারি আর গুঁতাগুঁতিতে প্রতিটি ঘরের ছাদের নিচের অংশ যেন একেকটা জাহান্নামের টুকরা হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মূল্যবোধ, ভেঙে পড়েছে পারিবারিক বন্ধন, একে অপরকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো মূল্যবোধ প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। বৃদ্ধি পাচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদ, একজন অন্যজনের সঙ্গে পাল্টা দিয়ে একই ধরনের অনৈতিক কর্মে জড়িয়ে পড়ছে, নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়াসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। সামাজিক-পারিবারিক এবং ব্যক্তির এতসব নৈতিক অবক্ষয়ে আমরা কেমন যেন চুপ থেকে ক্রমাগতভাবে ধ্বংসের দিকে এগুচ্ছি। অন্যদিকে রাষ্ট্র যেন এসব ব্যাপারে মূক ও বধির হয়ে গেছে।

বলতে গেলে অনেক বলা যাবে- রচনা করা যাবে মহাকাব্য কিংবা ডিজিটাল কাম শাস্ত্র। সেদিকে না গিয়ে সুহালার প্রসঙ্গ বলে আজকের লেখা শেষ করব। সুহালা জানাল যে, তার অতি ধার্মিক জামাই ইদানীং দুটি মেয়ের সঙ্গে পরকীয়া করছে এবং রাত-বিরাতে বাইরে সময় কাটাচ্ছে। সংসারে একদম মন নেই। তাকে ২০ লাখ টাকা সাধছে এবং বলছে- যেখানে খুশি সেখানে চলে যাও, যা ইচ্ছা তাই কর কিন্তু আমার পথে বাধা হইয়ো না। ছেলেমেয়েরা অসহায় অবস্থায় বাবা-মার ঝগড়াঝাটি, মারামারি দেখতে দেখতে বিপথে চলে যাচ্ছে- লেখাপড়া করছে না। এ অবস্থায় সুহালা কি করবে, এমন প্রশ্নের উত্তরে আমি বললাম- পারলে তথ্য-প্রমাণসহ স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা কর, নইলে চুপচাপ থাক। মাঝামাঝি অবস্থানে থেকে ঝগড়াঝাটি করে হররোজ মার খাওয়ার দরকার নেই আর স্বামীর দেখাদেখি নিজেকে কুপথে চালিত কর না- তোমার পোশাক-আশাকের পরিবর্তন আমার কিন্তু ভালো লাগেনি। সুহালা কি বুঝলো বলতে পারব না তবে সে আগের মতো কাঁদল না- বরং নির্লিপ্তভাবে উঠে দাঁড়াল এবং বলল- আচ্ছা ভাইয়া ঠিক আছে- দোয়া করবেন!

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন