শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতা!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতা!

হিন্দি ছবির চমৎকার একটি সংলাপ দিয়ে আজকের প্রসঙ্গটি শুরু করা যাক। ছবিটির নাম আজ আর মনে আসছে না। তবে ছবির কাহিনী, সংলাপ এবং অভিনেতা-অভিনেত্রীদের অনবদ্য অভিনয় হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। আদর্শবাদী নায়ক অত্যন্ত রাগী চরিত্রের এবং স্বভাবজাত বীর এবং সাহসী। অন্যদিকে ভিলেন ছিলেন নিষ্ঠুর, নির্মম এবং অসাধারণ কৌশলী।  নায়ক বেশ কয়েকবার ভিলেনের মুখোমুখি হয় কিন্তু ভিলেনের কূটকৌশল এবং বুদ্ধিমত্তার কাছে পরাজিত এবং লাঞ্ছিত হয়ে ফিরে আসে। এ অবস্থায় নায়কের ক্রোধ আরও বেড়ে যায় এবং সে কিছুটা অসংলগ্ন আচরণ শুরু করে। নায়কের পিতা ছিলেন অসম্ভব একজন বুদ্ধিমান মানুষ। তিনি সন্তানকে ডেকে বললেন, বৎস যদি বিজয়ী হতে চাও তবে নিজের ক্রোধকে দমন কর এবং তোমার সমস্যাসমূহ চিহ্নিত কর। বোঝার চেষ্টা কর— সন্ত্রাসী মুংগু শাহ তোমার মূল সমস্যা নয়। তোমার বিজয় লাভের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো সেসব লোক যারা মুংগু শাহকে প্রকাশ্যে ভয় করে এবং গোপনে তোমাকে উত্তেজিত করে। তুমি যখন বিপদে পড় তখন তারা নীরব থাকে এবং নিরপেক্ষ হওয়ার ভান করে।

সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতার সঙ্গে হিন্দি সিনেমার উল্লিখিত সংলাপটির কতটুকু সম্পর্ক রয়েছে তা বলার আগে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনপূর্ব এবং পরবর্তী কিছু ঘটনা বলা আবশ্যক। আওয়ামী লীগ এবং তাদের মিত্ররা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে পারেনি যে, ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলাফল দীর্ঘমেয়াদে টেনে নেওয়া সম্ভবপর হবে। ফলে নির্বাচনের সেই উত্তাল গোলযোগপূর্ণ সময়ে তারা অতীব নরম সুরে বলাবলি করেছিল যে, এটা একটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচন মাত্র। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে বটে— কিন্তু এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি কিংবা দুশ্চিন্তার কোনো হেতু নেই। কারণ গণতন্ত্রের স্বার্থে আওয়ামী লীগ খুব দ্রুত একটি নির্বাচন দিয়ে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। বিএনপিসহ রাজপথে আন্দোলনরত দলগুলো তখন নিজেদের সফলতার ব্যাপারে অতিমাত্রায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পড়েছিল। বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শক্তির একক সমূহকে তারা অবতার ভেবে নিশ্চিন্ত মনে সরকারের শোচনীয় পতনের কথা ভেবে পুলকিতবোধ করছিল। বিরোধী জোটের নেতাদের মধ্যে কাকে কোন মন্ত্রণালয় প্রদান করা হবে তা নিয়েও মোটামুটি চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করা হয়ে গিয়েছিল।

৫ জানুয়ারির নির্বাচনের ২/৩ মাসের মাথায় দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দক্ষিণা বাতাসের ছোঁয়া লাগে এবং সবকিছু রাতারাতি উল্টে যেতে থাকে। বিরোধী দলের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস হতাশায় পরিণত হয় এবং সরকারি দলের ভয়, সন্দেহ এবং দোদুল্যমানতা আত্মবিশ্বাসে রূপ নেয়। সরকার অতি দ্রুততার সঙ্গে এবং বলতে গেলে পরিকল্পনা করেই বিরোধী দলের রাজনৈতিক আত্মবিশ্বাস, সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং ভিত্তি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা পাকাপাকি করে ফেলে। ফলে ২০১৪ সালের জুন-জুলাই মাসের মধ্যেই সরকার তাদের বিরোধী শক্তিকে কোণঠাসা করার ক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা লাভ করে। সেই সফলতার অব্যাহত গতি ২০১৬ সালে এসে এমন দুর্দান্ত গতি লাভ করেছে যে ক্ষমতার ট্রেনে বসা যাত্রীরা পথের দুধারে বিরোধী দল নামক কিছুই দেখতে পারছে না। অন্যদিকে বিরোধী দলসমূহ ক্ষমতার ট্রেনের বুলেট গতির কারণে সর্বত্রই ট্রেনটিকে দেখতে পাচ্ছে। যে রাস্তাতে তারা তাদের যাত্রা শুরু করতে চায় সেখানে গিয়ে দেখতে পায় ক্ষমতার ট্রেন তাদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ক্ষমতাসীন দল তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীর দুরবস্থার কথা বিবেচনা করে নিজেদের দুর্দান্ত গতির ক্ষমতার মিশাইল কিছুটা হলেও সংযত করেছে। অন্যদিকে বিরোধী দলসমূহ ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছে। তারা ধরেই নিয়েছে যে বর্তমান পরিস্থিতি তাদের অনুকূলে নয়। ফলে তারা নিজেদের রাজনৈতিক চেষ্টা-তদবির বাদ দিয়ে সময় ও সুযোগের অপেক্ষা করছে, যা প্রকারান্তরে তাদের আরও বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো— এ অবস্থা কেন সৃষ্টি হলো এবং এ অবস্থার নিষ্ঠুর বাস্তবতাই বা কি? আমার মতে, বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক জোট ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু গণমুখী হওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ক্ষমতা লাভের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের ক্ষমতা বাড়িয়েছে দুর্বার গতিতে এবং জনগণের ক্ষমতা হরণ করেছে নির্মম এবং নিষ্ঠুরভাবে। সরকার এবং বিরোধী দল কেউই জনগণকে সম্পৃক্ত করে তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লড়াই সংগ্রাম পরিচালনার মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক বিজয় লাভে আগ্রহী নয়। তারা কেবল ক্ষমতায় যাওয়া অথবা ক্ষমতায় টিকে থাকার বাইরে অন্য কোনো উদ্দেশ্যে রাজনীতি করে এমন কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস তো দূরের কথা, লোক দেখানোর জন্যও ভুল করে মুখে উচ্চারণ করে না। নিজেদের কূটকৌশল, শক্তি প্রয়োগের নীতি এবং অগণতান্ত্রিক মত ও পথই তাদের কাছে অতীব প্রিয়। বিরোধী দলসমূহ বর্তমান সময়ে এসে ইতিহাসের সবচেয়ে নির্মম পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। প্রকৃতির নিয়ম মতে মানুষ বিপদে পড়লে ভালো হয়ে যায়। অতীতের পাপ কর্মের জন্য অনুশোচনা করে এবং কান্নাকাটি করে আল্লাহর দরবারে কৃতকর্মের জন্য মাফ চায়। তাদের মন নরম হয়ে যায়। দুষ্ট চিন্তা পরিহার করে বারবার গোপনে এবং প্রকাশ্যে প্রতিজ্ঞা করে বলে যে, এ যাত্রা রক্ষা পেলে ভবিষ্যতে আর ভুলেও কোনো অপকর্ম করবে না। প্রকৃতির এই অমিয় বিধিবিধান আমাদের দুর্দশাগ্রস্ত বিরোধী দলসমূহ কি আদৌ পালন করছে নাকি করছে না তা বিচারের ভার সম্মানিত পাঠকের ওপর দিয়ে আমি বরং সরকারি দলের দিকে একটু দৃষ্টিপাত করি।

আওয়ামী লীগ এখন দৃশ্যত ইতিহাসের সর্বোত্তম সময় পার করছে। দৃশ্যত বললাম এ কারণে যে, তাদের ভাবসাব, কথাবার্তা এবং অঙ্গভঙ্গিতে এক ধরনের অতি ভালো থাকার প্রত্যয় ফুটে উঠছে। তাদের মনের অভিব্যক্তি, একান্ত ভাবনা এবং দৃশ্যমান দৃশ্যের আড়ালে বিধাতার কৌশলসমূহ যেহেতু আমরা জানি না তাই ওইসব বিষয়ে আলোচনা না করাই ভালো। আওয়ামী লীগ নিজেদের কীভাবে মূল্যায়ন করছে তা কম-বেশি আমরা সবাই জানি। কিন্তু যা জানি না তা হলো সৌভাগ্য দলটির ললাটে বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বর্তমান সময়ের ক্ষমতাসীনরা যদি তাদের অতীতের সৌভাগ্য হারানোর কার্যকারণ খুঁজেন তবে দেখতে পাবেন যে, ক্ষমতার মসনদে বসে তারা বিজয়ীর মতো আচরণ করতে পারেননি। যুদ্ধজয়ী বীরেরা যেভাবে আচরণ করে ঠিক সেভাবে করে না যুদ্ধজয়ী কাপুরুষেরা। অন্যদিকে মহৎ লোকের বিজয় এবং মন্দ লোকের বিজয়ের মধ্যেও রয়েছে বিস্তর তফাৎ। সত্যিকার বিজয় এবং ছলচাতুরির বিজয়ের মধ্যে যেমন আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে তেমনি দুর্বৃত্তপনার বিজয় উল্লাস এবং আদর্শের বিজয় উল্লাস যে এক নয় তাও সবাই জানে।

বিজয় মানুষকে উদার করে তোলে। বিজয় মানুষকে আলোর পথ দেখায়। বিজয়ী সব সময় নিজেকে মহত্ত্বর বানানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালাতে থাকে। মানব জাতির ইতিহাসের মহান সব বিজয়গাথাকে পাথর কিংবা অন্য কিছুতে লিখে অমরত্ব প্রদানের চেষ্টা করা হয়নি। বিজয়গাথা সব সময় লিখিত হয়ে যায় মানুষের হৃদয়ে আর হৃদয়ের সেই কথামালা শত সহস্র বছর ধরে এক হৃদয় থেকে অন্য হৃদয়ে প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে লিখিত হয়ে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। আর এভাবেই হোমারের মতো এক অন্ধ কবির বয়ানে রচিত হয় মহাকাব্য ইলিয়ড এবং ওডিসি। ফেরদৌসির বয়ানে রচিত হয় শাহনামা, অন্যদিকে ঋষি বেদব্যাস এবং বাল্মীকির বয়ানে আমরা পেয়ে যাই মহাভারত এবং রামায়ণের মতো অমর মহাকাব্য। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সব বিজয়গাথা রচিত হয় বিজয়ীর দ্বারা। ইতিহাসের আরও নির্মম ও বাস্তব সত্য হলো বিজয়ীর লিখিত কোনো ইতিহাসই জমিনের বুকে টিকে থাকে না। কেউ সেই ইতিহাস পড়ে না এবং কালের বিবর্তনে মাত্র একশ বছরের মাথায় সেই ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায় না। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আচরণ সত্যিকার বিজয়ীর মতো হচ্ছে না, এমনকি হঠাৎ করে সুবিধাপ্রাপ্ত বা সুযোগ লাভকারী ব্যক্তিবর্গের বিচক্ষণ আচরণের সঙ্গেও তাদের আচরণকে তুলনা করা যাচ্ছে না। ২০১৬ সালে এসে যে সময়, সন্ধিক্ষণ এবং সুযোগ তারা পেয়েছে এটা অবশ্যই তাদের কর্মফল বা কর্মযোগ নয়। এটি প্রকৃতির একটি খেয়াল মাত্র। ইতিহাসে বহু সহস্রবার বহুজনের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেছিল। কেউ কেউ প্রকৃতির সেই অমোঘ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। অন্যদিকে যারা কাজে লাগাতে পারেননি তারা নির্মমভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং পৃথিবীবাসী তাদের নামধামও মনে রাখেনি। বাংলাদেশের সৌভাগ্যবান ইতিহাসের অমর নায়কের নাম রাজা গোপাল। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে হঠাৎ করেই তিনি গণতান্ত্রিকভাবে বাংলার রাজা হয়ে গেলেন। এর আগের একশ বছর অর্থাৎ ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭৫০ খিস্ট্রাব্দ অবধি বাংলায় কোনো রাজা ছিল না। ছোট ছোট জমিদার, গোত্রপতি একশ বছর ধরে নিজেদের মধ্যে নির্বিচার মারামারি করল। ইতিহাসের এ অরাজক সময়কে বলা হয় মাত্স্যন্যায়, যার ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Fish Justice.

বাংলার সামন্ত প্রধানরা পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম যুগান্তকারী সর্বসম্মত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে গোপালকে তাদের রাজা নির্বাচিত করলেন। রাজকীয় অভিষেকের যে তাম্রলিপি পাওয়া গেছে সেখানে লেখা রয়েছে— মাছের রাজ্যে যে অরাজকতা হয় এবং বড় মাছেরা নিজের উদর পূর্তির জন্য ছোট মাছদের প্রতি যে বিচার করে থাকে ঠিক তেমন অবস্থায় চলা রাজ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রকৃতি গোপালকে সম্মানিত করেছে— তাকে রাজাদের রাজা বানিয়েছে। রাজা গোপাল তার ন্যায়পরায়ণতা, সুশাসন, গণতান্ত্রিক মনোভাব এবং বিচক্ষণতা দ্বারা এমন এক মহত্ত্বম রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করলেন যার ফলে তার পরবর্তী বংশধরেরা পাল বংশ নামে প্রায় সাড়ে চারশ বছর ধরে রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার সুযোগ পেলেন। সর্বভারতীয় রাজনীতির তিনজন কিংবদন্তি প্রায় একইভাবে প্রকৃতির দয়ায় রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন এবং নিজেদের কর্মদ্বারা ইতিহাসে অমর হওয়ার ভিত্তি গড়েছিলেন। তারা হলেন সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবেক, সুলতান সামসুদ্দীন ইলতুিমস এবং সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবন।

সমকালীন রাজনীতির ধারা এবং শাসন পদ্ধতি বোঝার জন্য জেফারসন ডকট্রিন আলোচনা করা যেতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের অন্যতম সেরা প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসন জনগণ, সরকার এবং শাসনব্যবস্থার চমৎকার একটি সূত্র আবিষ্কার করেছেন, যা ইতিহাসে জেফারসন ডকট্রিন হিসেবে পরিচিত। তিনি বলেন, ‘যখন জনগণ সরকারকে ভয় পায় তখন বুঝতে হবে জালিমের জংলি শাসন তাদের গ্রাস করেছে। অন্যদিকে সরকার যখন জনগণকে ভয় পায় তখন বুঝতে হবে সেখানে স্বাধীনতা রয়েছে। আমাদের রাষ্ট্রে বর্তমানে কোনটি রয়েছে তা সম্মানিত পাঠক নিজ নিজ মর্জি, মেজাজ, রুচি এবং পছন্দ অনুযায়ী নির্ধারণ করে নিলে নিবন্ধ লেখকের বহুৎ ফায়দা হবে এবং অনাহুত ঝক্কি ঝামেলা থেকে রেহাই মিলবে।

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। হিন্দি ছবির যে সংলাপটি দিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম সেই সংলাপের বর্তমান অবস্থা বর্ণনা করে নিবন্ধের ইতি টানা হবে। বিরোধী দলগুলো সাতটি বছর ধরে ভয়ানক রাগ চণ্ডালের মতো উত্তেজিত আচরণ করে বার বার তাদের কর্মী-সমর্থকদের নতুন নতুন বিপদে ফেলেছে। ফলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ জনগণ তো দূরের কথা নিজেদের নেতা-কর্মীদের তাদের কর্মপরিকল্পনার ব্যাপারে সম্পৃক্ত করতে পারছে না। আমি নিশ্চিত যে, দেশের বেশির ভাগ জনগণ সরকারের বেশির ভাগ কর্মকাণ্ড পছন্দ করছে না। তারা সরকারের ওপর প্রচণ্ড ত্যক্তবিরক্ত এবং ক্ষেত্রবিশেষে বিক্ষুব্ধ। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, তারা সরকারের বিকল্প হিসেবে দেশের কোনো বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসিয়ে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে চায়।

আমার মনে হয় না যে, দেশের জনগণ বিরোধী দলসমূহকে বিশ্বাস করে এবং তাদের প্রতি এমন আস্থা স্থাপন করেছে, যাতে তারা আগামী দিনে বর্তমান সরকারের চেয়েও ভালো কিছু করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। পুরো বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশ আজ ঘন কুয়াশায় আবৃত। ফলে জনগণ একহাত দূরবর্তী কোনো জিনিসকে দেখতে পাচ্ছে না। নিশ্চিত করে বলতে পারছে না, আগামীকালটি কেমন হবে। রাজনৈতিক দলগুলো মানুষকে ভবিষ্যতের জন্য কোনো স্বপ্ন দেখাতে পারছে না এবং কোনো বিশ্বাসযোগ্য আশার বাণীও শোনাতে পারছে না।  ফলে সরকার ও বিরোধী দল যে যাই বলুক না কেন— আমাদের আগামী দিনগুলো যে তাদের নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে প্রকৃতির নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে এ কথা অনুধাবনের জন্য খুব বেশি জ্ঞান-গরিমার দরকার নেই।


লেখক : কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১২ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে