শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩২, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯

পুলিশ বাহিনীর আচরণগত পরিবর্তন আসতে পারে মানবিক পুলিশিংয়ে

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
পুলিশ বাহিনীর আচরণগত পরিবর্তন আসতে পারে মানবিক পুলিশিংয়ে

‘মানবিক পুলিশিং’-এ শব্দটিকে এক সময় অলীক স্বপ্ন মনে হতো। কিন্তু এমন অলীক স্বপ্নের বাস্তব রূপ দিতে চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ বাহিনী কাজ করছে একাত্মভাবে।

চট্রগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার মাহবুবর রহমান তার ১৬টি থানার পুলিশ বাহিনী দিয়ে নিত্যনতুন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে নগরবাসীর জন্য। যার মাধ্যমে পুলিশ জনগণের সেবক হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সেবা দিচ্ছে নগরবাসীকে। 

রাস্তার পাশের ড্রেনের ঢাকনা খুলে ছিনতাইকারীরা পালানোর পথ হিসাবে ব্যবহার করে এ খবর সামাজিক মাধ্যমে জেনে ব্যবস্থা নেয় সিএমপি। সিটি কর্পোরেশনের কাজ ড্রেনের সংস্কার করা৷ কিন্তু মানবিক বিবেচনায় সিএমপি শহরকে ছিনতাই মুক্ত করতে ড্রেনের ঢাকনা লাগিয়ে দেয়।

অপরাধ ও অপরাধ জগত নিয়ে এ বাহিনীর কারবার। তবে চট্রগ্রামের পুলিশ বাহিনী নিজেদেরকে শুধুমাত্র অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সীমাবদ্ধ রাখেনি। তারা জনগণের দ্বারে পৌঁছে গেছে ‘হ্যালো ওসি’ কার্যক্রমের মাধ্যমে। যেখানে মানুষ নিজেদের এলাকার সন্ত্রাস মাদক বা অন্য ত্রাস নিয়ে কথা বলতে ভয় পেতো, এখন ‘হ্যালো ওসি’ কার্যক্রমের মাধ্যমে সরাসরি ওসির সাথে কথা বলতে পারে তারা। জানায় অপরাধের কথা। থানায় গিয়ে ওসিকে অভিযোগ করার কথা চিন্তা করতে মানুষ এক সময় ভয় পেত। সিএমপি তাদের জনবান্ধব মনোভাব দিয়ে সে ভয় দূর করতে পেরেছে।

‘পুলিশ হবে ভালো মানুষের বন্ধু আর অপরাধী পাবে ভয়’-এ চিন্তাকে ধারণ করে বলেই চট্রগ্রামবাসী খুব সহজে নিজেদের সমস্যা নিয়ে শরণাপন্ন হয় এ বাহিনীর এসি, এডিসি, ডিসিদের কাছে। আর এ কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের সামিল করে মানবিক পুলিশিংয়ের বিভিন্ন উদ্যোগে। তাই থানার ওসি ও অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে তারা রাস্তায় নেমে কখনো যৌন হয়রানি প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্পইন করছে। আবার কখনো পথ শিশুদের তুলে এনে নতুন জীবনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। গাড়ির চালক ও পথচারীদের সচেতন করতে এখন সক্রিয় চট্টগ্রাম পুলিশ বাহিনী।

কমিউনিটি, স্কুল পুলিশিং পরিচালনার মুখ্য উদ্দেশ্য মানবিক পুলিশিং। জনগণের সম্পৃক্ততায় আগামী প্রজন্মকে উৎসাহিত করতে স্কুল পুলিশিং সত্যি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ‘আমাদের সন্তানরা যদি নিজেরা বুঝতে পারে ন্যায়-অন্যায়, তবে সমাজকে শুদ্ধ করা সম্ভব হবে। আর এর জন্য পরিবারকে সচেতন হবে সন্তানদের বিষয়ে। স্কুল পুলিশিং বির্তক প্রতিযোগিতা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গড়ে মানবতার কার্যক্রমে সিএমপি সদস্যদের উপস্থিতি নগরবাসীর নজর কেড়েছে।

পুলিশ যত গণমানুষের কাছে যাবে ততই সবার আচরণগত ও মানসিক পরিবর্তন আসবে। যার আর একটি উদাহরণ হলো সামাজিক মাধ্যমের পেইজ ‘হ্যালো পুলিশ কমিশনার’। যেখানে সিএমপির ১৬টি থানার মানুষ নিজেদের অভিযোগ, সমস্যা জানাতে পারবে সরাসরি পুলিশ কমিশনারকে। 

তথ্য প্রযুক্তির যর্থাথ ব্যবহার করে সেবা পাবার এ পরিকল্পনাটি চালু করলো সিএমপি। যার মাধ্যমে সাম্প্রতিককালে সোহাগ পরিবহনের একজন নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে অপরাধীদের। আবার অনেকে নিজেদের আইনগত হয়রানি বিষয় অবগত করে প্রতিকারের সঠিক পথ পেয়েছে। বিজয়ের মাসে সিএমপিতে মুক্তিযোদ্ধা ও সিটিজেন কর্নার স্থাপন সন্দেহাতীতভাবে একটি অনবদ্য আয়োজন।

বলা হয়ে থাকে, ‘থানার বারান্দাও টাকা খায়।’ এ কারণে মানুষ সাধারণত খুব সহজে থানায় যেতে চায় না। অলিখিতভাবে কিছু বিষয় যেমন– জিডি লেখা, আসামির সাথে সাক্ষাত বা অপরাধ সংঘটনের ঘটনাস্থলে পুলিশ যাওয়াসহ নানাবিধ কাজে পুলিশকে টাকা দিতে হয়। আর এটা দেশের সকল থানার চিত্র।

কিন্তু পুলিশ সেবা দেয়ার পরিবর্তে কেন এমন টাকা নিচ্ছে তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, পুলিশের এ কালচার দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। আবার থানার আনুষঙ্গিক বিষয়ের বাজেট যথেষ্ট পরিমাণ নয়। যার কারণে যাতায়াত ও অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে পুলিশের মধ্যে ঘুষ নেয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। বিশেষ করে থানার নিজস্ব যানবাহন কম থাকার কারণে গাড়ি ভাড়া করে বিভিন্ন স্থানে যেতে হয় পুলিশকে। সেক্ষেত্রে পুলিশ ভাড়ার টাকা অভিযোগকারীর থেকে নিয়ে থাকে। 

আবার অন্যদিকে বলা হয়ে থাকে, পুলিশের বদলী বানিজ্য একটা বিশেষ কারণ তাদের ঘুষ প্রবণতার ক্ষেত্রে। পুলিশের পরিশ্রম অনুপাতে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা যথেষ্ট নয়। তাই ঘুষের নামে উপরি পাওনাতে জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য উপভোগ লোভাতুর করে তুলে ক্রমশ।

অপরাধ ও অপরাধীদের নিয়ে রুটিন মাফিক কাজে মানবিক বিবেক বোধ স্তিমিত হয়ে পুলিশ বির্তকিত হয় অনেক ক্ষেত্রে। তারা যে জনগণের সেবক তা ভুল যায়। বরং এক ধরনের রক্তচোখে মানুষকে ভয়ভীতি দেখানোর প্রবণতার কারণে পুলিশকে মানুষ আলাদা একটি শ্রেণি মনে করে। এ অবস্থায় সিএমপির মানবিক পুলিশিং পাল্টে দিতে শুরু করছে পুলিশের আচরণ। 
অন্তত পুলিশ কমিশনার মাহবুবর রহমানের সারথিরা থানাতে জনবান্ধব পরিবেশ দেয়ার চেষ্টা করছে। মানুষ ভয়ে শংকিত হয় না পুলিশের নাম শুনে। এদেশে পুলিশকে ম্যানেজ করা যায় বলে অপরাধী এ বাহিনীকে ভয় পায় না। উল্টো ভয় পায় নিরাপরাধী অন্যায়ের শিকার সাধারণ মানুষ। এ সাধারণ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে সি এমপির মানবিক পুলিশিং হতে পারে সারাদেশের পুলিশ বাহিনীর জন্য দৃষ্টান্ত।

সময় বদলে যাওয়ার সাথে সাথে এ পেশাতে আধুনিক মননশীল মেধা ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিরাও অনেক বেশি সক্রিয় হচ্ছে। বৃটিশ আমলের পুলিশ মনোভাব কাটিয়ে সরকারের উন্নয়নে পুলিশ বাহিনীর ভুমিকা জন কল্যাণ মুখী করার প্রচেষ্টা চলছে। আর সে প্রচেষ্টাতে সমাজের আইনী সমস্যাগুলোর উত্তরন ঘটাতে মানবিক পুলিশিং এর বিকল্প কিছু নেই।

যার মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নেবার পাশাপাশি অযথা হয়রানি করার মনোভাব ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে সিএমপির সদস্যদের। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যখন ন্যায়ের পথ চলে জনপ্রিয় হয়ে উঠে তখন তাকে দেখে শিক্ষা নেয় অধীনস্তরা।

প্রকৃত পক্ষে যে কাণ্ডারীর হাল ধরে সে ই বুঝে উজানের ঢেউকে ডিংগিয়ে যাবার পথ। আর সিএমপি’র কান্ডারী মাহবুবর রহমান তার অধীনস্তদের অভিনব কৌশলকে স্বাগত জানিয়ে সমাজে অপরাধ কমাতে চাইছেন মানবিক পুলিশিং দিয়ে। একই সাথে আইন আর মানবতা বোধ যখন সমতালে চলে, তখন অন্যায়ভাবে অসহায় মানুষের কাছ থেকে দশ টাকা নিতে বিবেকে বাধবে। এ বোধটা জাগ্রত করা সময়সাপেক্ষ হলেও তার চেষ্টা চলছে এ বাহিনীতে৷ দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে রাতারাতি বদলে দেয়া যায় না কেবল আইন আর নিয়ম করে৷ এর জন্য মানসিকতার পরিবর্তনটা আসতে হবে নিজের ভেতর থেকে। একইভাবে আশেপাশের পরিবেশটা বদলাতে হবে।

তাই চট্টগ্রামবাসীর জনবান্ধব পুলিশিং কে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে সহযোগিতা করতে হবে সবাইকে। আর সে সাথে স্যলুট জানিয়ে সিএমপিকে বলতে চাই ‘মানবিক পুলিশিংয়’র প্রদীপ শিখা এক স্বরে ছড়িয়ে যাক এ বাংলার দিক থেকে দিগন্তে। আর পুলিশ হোক মানুষের নির্ভরতার স্থান।’


লেখক: কলামিস্ট     

 

বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে