শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

সুলতান মাহামুদ রেজা
অনলাইন ভার্সন
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

ভারতের কিংবদন্তি শিল্পোদ্যোক্তা প্রয়াত রতন টাটা। তিনি খুবই অন্তর্মুখী একজন মানুষ। নীরবে ভারতের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন? উত্তরে রতন টাটা বলেছিলেন, ‘যখন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করা হয়, তাদের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়, তারা যখন উৎপাদন থেকে সরে যান, তখন একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের স্বপ্নগুলো বিলীন হয়ে যায়।’

ভারতের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রতন টাটা এ মন্তব্য করেন। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা দেখে রতন টাটার সেই বিখ্যাত উক্তিটি আবার মনে করা হলো। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে যেন ধ্বংসের এক উন্মুক্ত খেলা চলছে। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে বলা হচ্ছে সাঁতার কাটতে। আতঙ্ক ছড়িয়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধের যেন রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। মামলা-হামলা আতঙ্কে আজ দিশাহারা বেসরকারি খাত। বড় শিল্পগ্রুপ থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- কেউই ভালো নেই। সবাই ব্যবসা গুটিয়ে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে যেন মৃত্যুর অপেক্ষায়।

একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে গেলেন বিদেশে। সেখানেই তিনি অবস্থান করছিলেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়। আগস্টের শেষে তিনি দেশে ফিরে যথারীতি স্বাভাবিকভাবে ব্যবসাবাণিজ্য শুরু করতে চেষ্টা করলেন। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু প্রতিদিনি তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নানাজনের অনধিকার প্রবেশ। চাঁদা দাবি করা হতে লাগল। একটি সংগঠন না, অনেকে। চাঁদা না দিলে মামলার হুমকি দেওয়া হলো। ভদ্রলোক প্রথমে পাত্তা দিলেন না। এরপর তার একটি কারখানা ভাঙচুর হলো। অবশেষে গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) তিনি জানলেন মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে। যেখানে ৪০৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই ৪০৮ জন আসামির মধ্যে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আছেন। যেখানে বাদীকে তিনি চেনেন না। গত ১০ বছরে তিনি মিরপুর যাননি। গত ৯ মাসে দেশে প্রায় ২ হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের তথ্যানুযায়ী, জুলাই আন্দোলন নিয়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলার আসামি হয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। কোনো মামলার আসামি ১০০ জনের নিচে নয়। আর এসব মামলায় প্রায় ২০ হাজার ব্যবসায়ীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা আতঙ্কে আছেন। অনেকেই ব্যবসা বন্ধ রেখেছেন ভয়ে। মামলা করার আগে ও পরে এসব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। যদি তারা চাঁদা দিতে না পারেন তাহলে তাদের নানারকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে যেন মামলাবাণিজ্যের এক রমরমা ব্যবসা চলছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ‘ঢালাওভাবে মামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেছেন, ‘এসব মামলা কেবল ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলকই নয়, এ মামলাগুলো আদালতে টিকবে না।’ কিন্তু তার পরও মামলার বাম্পার ফলন হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব মামলায় আসামি করা হচ্ছে সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে। এমন ব্যক্তিদের আসামি করা হচ্ছে যাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া যায়।

বিভিন্ন মামলার খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ মামলাই ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অথবা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মামলাবাজরা মামলা করেছেন সংঘবদ্ধ চক্র হয়ে। মামলাবাণিজ্য এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। আমরা যদি মিরপুরের সর্বশেষ মামলাটির আসামিদের পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখা যাবে যে, ব্যবসায়ীদেরই এ মামলায় টার্গেট করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্পগ্রুপের মালিক থেকে শুরু করে কর্মচারীদের এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। ব্যক্তি হত্যা মামলা নয়, এটা যেন অর্থনীতিকে হত্যার আয়োজন। শুধু এই মামলা নয়, প্রায় সব মামলায় টার্গেট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের । বাংলাদেশের বড় শিল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ছোট মাঝারি ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তা কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি। এমনকি বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে এ জায়গায় এগিয়ে এসেছে তার একটি প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বিভিন্ন শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য ঝুঁকি নিচ্ছেন। তাদের জীবনীশক্তি এবং মেধা মনন ঘটিয়ে অর্থনীতিকে দিচ্ছেন নতুন প্রাণশক্তি। কিন্তু সেই ব্যবসায়ীরাই এবার সবচেয়ে বড় টার্গেট। দেশের বেসরকারি খাতের মেরুদণ্ড গত ৯ মাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন চলছে হত্যার আয়োজন। একজন ব্যবসায়ী যদি অপরাধ করেন, কোনো দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতেই পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের যখন হত্যা মামলার আসামি করা হয় তখন বুঝতে হবে যে, এটি উদ্দেশ্যপূর্ণ। এর পেছনে সুগভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমি মনে করি, দুটি উদ্দেশ্যে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে।

প্রথমত, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়। বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ফোন করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। এরকম ঘটনা ঘটেছে বেশ কিছু শিল্পগ্রুপের সাথে। আর এ কারণেই এসব ব্যবসায়ী এখন ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একটি সুগভীর চক্রান্ত এ মামলাবাণিজ্য। এসব মামলা করে বেসরকারি খাতে ছড়ানো হচ্ছে আতঙ্ক। গত ৯ মাসে তছনছ করা হয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। এ সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক চাকরিহারা হয়েছেন। বাংলাদেশের তিন শতাধিক বিভিন্ন ধরনের শিল্পকারখানা উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লুটপাট হয়েছে প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানায়। সরকার এগুলোর কোনো বিচার করতে পারেনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, আর কোনো মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে সবাইকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চাঁদাবাজির এক উৎসব চলছে যেন দেশজুড়ে। সরকার নির্বিকার। আর এসব মামলা যারা করছে তাদের সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে। সেই একই হয়রানি। তাহলে কি পরিবর্তন হলো নতুন বাংলাদেশে? সাম্প্রতিক সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ঢালাওভাবে মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়। কিন্তু সেটিও হাই কোর্টের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে এক আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তাদের বিভিন্ন মহল মাঝেমধ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব মামলার ফলে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কোনো অতি উৎসাহী সদস্য। তারা এসব মামলা দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রানি করছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করছে। এ বিষয়গুলো এখন ওপেন সিক্রেট। কিছু ছাত্র নামধারী ব্যক্তি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। চাঁদা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে এমন অভিযোগ আজ ওপেন সিক্রেট। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন এক গভীর সংকটের মধ্যে। একজন মানুষ যখন হত্যা মামলার আসামি হন হোক তা ভুল বা শুদ্ধ তখন তিনি সৃজনশীলতার উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অর্থনীতি এখন আইসিইউতে। আমরা লক্ষ করছি, রাজনীতিবিদ, তথাকথিত ছাত্র এবং কিছু মতলববাজ ব্যক্তি যে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে, এর ফলে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়নি, পুরো দেশে একটি অস্থিতিশীল অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যে দেশে হত্যা মামলার লক্ষাধিক আসামি থাকে, সেই দেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি কীভাবে হবে সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এসব মামলা করে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দেশে সৃষ্টি হয়েছে অরাজকতা, তার চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব। কারণ এ ধরনের ভিত্তিহীন ঢালাও মামলা পুরো জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এসব হাস্যকর মামলা ন্যূনতম আইনের শাসন যদি থাকে তাহলে টিকবে না এবং ভিত্তিহীন মিথ্যা প্রমাণিত হবে। তখন জুলাই বিপ্লবে হতাহত এবং শহীদকে অসম্মান জানানো হবে। এসব মামলাবাণিজ্যের মাধ্যমে শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি করা হচ্ছে চরম অন্যায় এবং অবজ্ঞা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে- অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের যে আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছিল, জনগণ যে প্রত্যাশা নিয়ে এ সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছিল সেই দায়িত্ব পালনে সরকার কতটুকু সফল হয়েছে সেটি এখন এক প্রশ্ন। মজার ব্যাপার হলো- মামলাগুলো যারা করছেন বা যাদের নাম বাদী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের অনেকেই জানেন না যে তারা নিজেরাই মামলা করেছেন। এ সংঘবদ্ধ চক্রকে সরকার ধরতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না- এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব আজগুবি মামলা যারা করছেন এবং ভিত্তিহীন মামলা যারা আমলে নিচ্ছেন তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। মামলাবাণিজ্যে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনই যদি এ মামলাবাণিজ্য বন্ধ না হয় তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ঘোর অন্ধকার অমানিশায় আচ্ছন্ন।

সুলতান মাহামুদ রেজা : গবেষক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ

Email : [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

এই মাত্র | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা