শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

সুলতান মাহামুদ রেজা
অনলাইন ভার্সন
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

ভারতের কিংবদন্তি শিল্পোদ্যোক্তা প্রয়াত রতন টাটা। তিনি খুবই অন্তর্মুখী একজন মানুষ। নীরবে ভারতের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে রতন টাটাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কখন? উত্তরে রতন টাটা বলেছিলেন, ‘যখন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত করা হয়, তাদের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়, তারা যখন উৎপাদন থেকে সরে যান, তখন একটি দেশ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দেশের স্বপ্নগুলো বিলীন হয়ে যায়।’

ভারতের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রতন টাটা এ মন্তব্য করেন। আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা দেখে রতন টাটার সেই বিখ্যাত উক্তিটি আবার মনে করা হলো। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে যেন ধ্বংসের এক উন্মুক্ত খেলা চলছে। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে বলা হচ্ছে সাঁতার কাটতে। আতঙ্ক ছড়িয়ে শিল্প-কলকারখানা বন্ধের যেন রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। মামলা-হামলা আতঙ্কে আজ দিশাহারা বেসরকারি খাত। বড় শিল্পগ্রুপ থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- কেউই ভালো নেই। সবাই ব্যবসা গুটিয়ে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে যেন মৃত্যুর অপেক্ষায়।

একজন প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক কাজে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চলে গেলেন বিদেশে। সেখানেই তিনি অবস্থান করছিলেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হয়। আগস্টের শেষে তিনি দেশে ফিরে যথারীতি স্বাভাবিকভাবে ব্যবসাবাণিজ্য শুরু করতে চেষ্টা করলেন। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু প্রতিদিনি তার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নানাজনের অনধিকার প্রবেশ। চাঁদা দাবি করা হতে লাগল। একটি সংগঠন না, অনেকে। চাঁদা না দিলে মামলার হুমকি দেওয়া হলো। ভদ্রলোক প্রথমে পাত্তা দিলেন না। এরপর তার একটি কারখানা ভাঙচুর হলো। অবশেষে গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) তিনি জানলেন মিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে। যেখানে ৪০৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই ৪০৮ জন আসামির মধ্যে অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী আছেন। যেখানে বাদীকে তিনি চেনেন না। গত ১০ বছরে তিনি মিরপুর যাননি। গত ৯ মাসে দেশে প্রায় ২ হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের তথ্যানুযায়ী, জুলাই আন্দোলন নিয়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলার আসামি হয়েছেন এখন পর্যন্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। কোনো মামলার আসামি ১০০ জনের নিচে নয়। আর এসব মামলায় প্রায় ২০ হাজার ব্যবসায়ীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তারা আতঙ্কে আছেন। অনেকেই ব্যবসা বন্ধ রেখেছেন ভয়ে। মামলা করার আগে ও পরে এসব ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। যদি তারা চাঁদা দিতে না পারেন তাহলে তাদের নানারকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে যেন মামলাবাণিজ্যের এক রমরমা ব্যবসা চলছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ‘ঢালাওভাবে মামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন বলেছেন, ‘এসব মামলা কেবল ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলকই নয়, এ মামলাগুলো আদালতে টিকবে না।’ কিন্তু তার পরও মামলার বাম্পার ফলন হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব মামলায় আসামি করা হচ্ছে সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে। এমন ব্যক্তিদের আসামি করা হচ্ছে যাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া যায়।

বিভিন্ন মামলার খোঁজখবর নিয়ে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ মামলাই ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অথবা আর্থিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মামলাবাজরা মামলা করেছেন সংঘবদ্ধ চক্র হয়ে। মামলাবাণিজ্য এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। আমরা যদি মিরপুরের সর্বশেষ মামলাটির আসামিদের পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখা যাবে যে, ব্যবসায়ীদেরই এ মামলায় টার্গেট করা হয়েছে। বিভিন্ন শিল্পগ্রুপের মালিক থেকে শুরু করে কর্মচারীদের এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। ব্যক্তি হত্যা মামলা নয়, এটা যেন অর্থনীতিকে হত্যার আয়োজন। শুধু এই মামলা নয়, প্রায় সব মামলায় টার্গেট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের । বাংলাদেশের বড় শিল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ছোট মাঝারি ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোক্তা কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি। এমনকি বিজ্ঞাপনী সংস্থা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান রাখছে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে এ জায়গায় এগিয়ে এসেছে তার একটি প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বিভিন্ন শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য ঝুঁকি নিচ্ছেন। তাদের জীবনীশক্তি এবং মেধা মনন ঘটিয়ে অর্থনীতিকে দিচ্ছেন নতুন প্রাণশক্তি। কিন্তু সেই ব্যবসায়ীরাই এবার সবচেয়ে বড় টার্গেট। দেশের বেসরকারি খাতের মেরুদণ্ড গত ৯ মাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন চলছে হত্যার আয়োজন। একজন ব্যবসায়ী যদি অপরাধ করেন, কোনো দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা হতেই পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের যখন হত্যা মামলার আসামি করা হয় তখন বুঝতে হবে যে, এটি উদ্দেশ্যপূর্ণ। এর পেছনে সুগভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। আমি মনে করি, দুটি উদ্দেশ্যে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে।

প্রথমত, ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়। বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ফোন করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। এরকম ঘটনা ঘটেছে বেশ কিছু শিল্পগ্রুপের সাথে। আর এ কারণেই এসব ব্যবসায়ী এখন ব্যবসা বন্ধ করে দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একটি সুগভীর চক্রান্ত এ মামলাবাণিজ্য। এসব মামলা করে বেসরকারি খাতে ছড়ানো হচ্ছে আতঙ্ক। গত ৯ মাসে তছনছ করা হয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। এ সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ শ্রমিক চাকরিহারা হয়েছেন। বাংলাদেশের তিন শতাধিক বিভিন্ন ধরনের শিল্পকারখানা উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। লুটপাট হয়েছে প্রায় শতাধিক শিল্পকারখানায়। সরকার এগুলোর কোনো বিচার করতে পারেনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, আর কোনো মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে সবাইকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা। চাঁদাবাজির এক উৎসব চলছে যেন দেশজুড়ে। সরকার নির্বিকার। আর এসব মামলা যারা করছে তাদের সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে এ মামলাগুলো করা হচ্ছে। সেই একই হয়রানি। তাহলে কি পরিবর্তন হলো নতুন বাংলাদেশে? সাম্প্রতিক সময়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ঢালাওভাবে মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়। কিন্তু সেটিও হাই কোর্টের নির্দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে এক আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। তাদের বিভিন্ন মহল মাঝেমধ্যে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এসব মামলার ফলে দুর্নীতি করার সুযোগ পাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কোনো অতি উৎসাহী সদস্য। তারা এসব মামলা দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রানি করছে। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দাবি করছে। এ বিষয়গুলো এখন ওপেন সিক্রেট। কিছু ছাত্র নামধারী ব্যক্তি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। চাঁদা না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে এমন অভিযোগ আজ ওপেন সিক্রেট। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন এক গভীর সংকটের মধ্যে। একজন মানুষ যখন হত্যা মামলার আসামি হন হোক তা ভুল বা শুদ্ধ তখন তিনি সৃজনশীলতার উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। ব্যবসা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অর্থনীতি এখন আইসিইউতে। আমরা লক্ষ করছি, রাজনীতিবিদ, তথাকথিত ছাত্র এবং কিছু মতলববাজ ব্যক্তি যে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে, এর ফলে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়নি, পুরো দেশে একটি অস্থিতিশীল অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। যে দেশে হত্যা মামলার লক্ষাধিক আসামি থাকে, সেই দেশের অগ্রগতি এবং উন্নতি কীভাবে হবে সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

এসব মামলা করে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, দেশে সৃষ্টি হয়েছে অরাজকতা, তার চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জুলাই বিপ্লব। কারণ এ ধরনের ভিত্তিহীন ঢালাও মামলা পুরো জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এসব হাস্যকর মামলা ন্যূনতম আইনের শাসন যদি থাকে তাহলে টিকবে না এবং ভিত্তিহীন মিথ্যা প্রমাণিত হবে। তখন জুলাই বিপ্লবে হতাহত এবং শহীদকে অসম্মান জানানো হবে। এসব মামলাবাণিজ্যের মাধ্যমে শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি করা হচ্ছে চরম অন্যায় এবং অবজ্ঞা। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে- অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সাধারণ মানুষের যে আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছিল, জনগণ যে প্রত্যাশা নিয়ে এ সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছিল সেই দায়িত্ব পালনে সরকার কতটুকু সফল হয়েছে সেটি এখন এক প্রশ্ন। মজার ব্যাপার হলো- মামলাগুলো যারা করছেন বা যাদের নাম বাদী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের অনেকেই জানেন না যে তারা নিজেরাই মামলা করেছেন। এ সংঘবদ্ধ চক্রকে সরকার ধরতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না- এটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। এসব আজগুবি মামলা যারা করছেন এবং ভিত্তিহীন মামলা যারা আমলে নিচ্ছেন তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। মামলাবাণিজ্যে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এখনই যদি এ মামলাবাণিজ্য বন্ধ না হয় তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ঘোর অন্ধকার অমানিশায় আচ্ছন্ন।

সুলতান মাহামুদ রেজা : গবেষক ও উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ

Email : [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভীড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভীড়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন
বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা
গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু
আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি
চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ
বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান
জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম