শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার,—ইংরেজি নাম ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট,—কে অনেকে ভালোবাসে বলেন অন্তরের সরকার। এর কারণ আছে। দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ দেশে যে অপশাসন চলেছিল, গুম-খুন-নির্যাতন-নিপীড়ন-দুর্নীতিকে পুঁজি করে তা থেকে মুক্তি পেয়ে সাধারণ মানুষ নিশ্চয়ই খুশি। চুরি-ডাকাতি-ছিনতাইও সরকার পরিবর্তনের পর হঠাৎ বেড়ে যাওয়াতে জনজীবনে যে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল তাও সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে অনেকটা হ্রাস পেয়েছে।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আগস্টের পট পরিবর্তনের পর যে অস্থিরতা ও কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল, ওই বাহিনীর নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের দৃঢ়তা ও আন্তরিকতার ফলে অতি দ্রুতই তার অবসান হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে মানুষের চোখের ঘুম হারাম হয়ে যায়। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ইউনূসের সরকার নিশ্চয়ই তা অবগত আছে। আর পৃথিবীকে দারিদ্র্যমুক্ত করার স্বপ্নদ্রষ্টা প্রফেসর মহোদয় এও খুব ভালো করেই জানেন তাঁর দেশের শতকরা ২০-২৫ জন মানুষের চোখের ঘুম কেড়ে নেওয়ার আরেক উপসর্গ হচ্ছে ক্ষুধা।

এটা যে কত বড় শত্রু তা আমাদের মতো বৈশাখ মাসের গরমে এয়ারকুলার, নিদেনপক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার হাওয়ার ভেতর সুখনিদ্রা যাওয়া সৌভাগ্যবানরা জানার কথা না। কিন্তু একবার চোখ বুজে ভেবে দেখুন, এই প্রায় দেড় কোটি পৌনে দুই কোটি, কেউ কেউ মনে করেন পুরো দুই কোটি, মানুষের ঢাকা শহরে আজ রাতে পেটে ক্ষুধার দাবদাহের কাতরতা নিয়ে ছটফট করতে থাকা কত বস্তিবাসী, কত ফুটপাতবাসী মানুষ ও তাদের শিশুসন্তানরা সামান্য একটু অন্ন-ব্যঞ্জনের অভাবে নিজের অদৃষ্টকে দোষারোপ করতে করতে বিনিদ্র রাত কাটাচ্ছে। আর তাও এক দিন নয়, দুই দিন নয়, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর।

পত্রপত্রিকায় যখন দ্রব্যমূল্য নিয়ে লেখালেখি হয়, সভা-সমিতি-সেমিনারে অগ্নিগর্ভ বক্তৃতা ঝাড়েন তুখোড় বক্তারা, তখন আমার একটা কথাই কেন জানি মনে হয় : চালের কেজি ৫০ টাকাই হোক আর ৫০০ টাকাই হোক, এক শ্রেণির মানুষের তাতে কিচ্ছুটি যায় আসে না।

তাঁরা আগে যেমন চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয় দিয়ে রসনা পরিতৃপ্ত করতেন, এখনো তাই করবেন। এবং ভবিষ্যতেও। হ্যাঁ, তাঁদের সংখ্যা কম। হয়তো মোট জনসংখ্যার শতকরা দুই-তিনজন তাঁরা। কিন্তু তাঁরাই এই ১৭ কোটির ভাগ্যবিধাতা।
দেশের কোটি কোটি দরিদ্র কৃষিজীবী গ্রামবাসী, যাদের একটি বড় অংশই ভূমিহীন, শহরের বস্তিবাসী শ্রমজীবী মানুষ, যারা এক বেলা দুমুঠো গিলতে পারলে এক হাজারবার আল্লাহর শুকুর গোজার করে, হা-পিত্যেশ করে পরের বেলা কী জুটবে তার জন্য। তারা কারো কাছে চাকরি চায় না, গাড়ি চায় না, বাড়ি চায় না, পূর্বাচলের প্লট চায় না, তারা চায় শুধু দুবেলা দুমুঠো অন্নের সংস্থান। তারা তাই বাজারে চালের কেজি ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা হলে, শাকের আঁটি ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকা হলে, ভোজ্যতেলের দাম ১০ টাকা বেড়ে গেলে চোখে অন্ধকার দেখে। তাদের কাছে চাল-ডাল-মাছ-তরকারি-তেল-নুন-পেঁয়াজই হচ্ছে জীবনের মোক্ষ। অথচ এগুলো কিছুরই নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে নয়।

সাধারণ মানুষের ধারণা, ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি সরকার ইচ্ছা করলেই করতে পারে। এ রকম ধারণা যে খুব একটা অমূলক তা নয়। সরকার যে প্রশাসনযন্ত্র দ্বারা মজুদদারি, কালোবাজারি, চোরাচালান ইত্যাদি বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করল, সেই একই প্রশাসনকে দ্রব্যমূল্যের অন্যায্য উল্লম্ফন রোধ করার কাজেও লাগাতে পারে। মাঝে মাঝে যে লাগান না এমন নয়। বাজার মনিটরিং, মজুদদারি দমন ইত্যাদি পদক্ষেপ নেওয়া হয় বটে, তবে এগুলো যেন কেমন নিষ্প্রাণ, পানসে, কেমন লোক-দেখানো মনে হয়।

এ প্রসঙ্গে তথাকথিত ‘সিন্ডিকেট’ নিয়ে দুটো কথা বলা দরকার। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মজুদদারি, কালোবাজারি ইত্যাদি নতুন কিছু নয়। ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল, বাংলাদেশ আমল—সব আমলেই এসব উপদ্রব কমবেশি ছিল। স্বাধীনতার পর তিনটি বৃহত্তর জেলায় (কুষ্টিয়া, খুলনা, ঢাকা) জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, দুই দশক আগেও অপরাধজগতে এই সিন্ডিকেট নামক পর্দার অন্তরালের কুলীন অপরাধীদের নামও শোনা যায়নি। 

আজকাল সরকার-‘বেসরকার’ সবাই এই গোপন ঘাতকদের কথা বলে। কিন্তু না কেউ তাদের পরিচয় জনসমক্ষে তুলে ধরে, না তাদের পাকড়াও করে। ‘কেইসটা’ কী? সিন্ডিকেটই যদি তেল-পেঁয়াজ-আদা-রসুন-চিনি-চালের মূল্যের অন্যায্য ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী হয় তাহলে তাদের পাকড়াও করতে বাধা কোথায়? কদিন আগেও না হয় তাদের মুরব্বি ছিল, পার্টনার ছিল বুঝলাম, যাদের কারণে প্রশাসনের লোকজনের হাত-পা ছিল বাঁধা, কিন্তু এখন? এখন তো তাদের ধরে আইনের আওতায় আনতে কোনো বাধা নেই। তাহলে গত আট মাসে আটজন রুই-কাতলাকে ধরে ‘সিন্ডিকেট’ নামক ‘মিথ’ ভেঙে দেওয়া হলো না কেন? কর্তাব্যক্তিরা জবাব দেবেন কি? নাকি দুষ্ট লোকে যে বলে ফ্যাসিস্টের আণ্ডা-গণ্ডা এখনো সবখানে ঘাপটি মেরে আছে বেচারা নোবেল বিজয়ীকে ল্যাং মেরে ফেলে দেওয়ার জন্য, তাই সত্যি? আমাদের বিনীত আরজ (দাবি বলব না, কারণ আজকাল দেখা যাচ্ছে, দাবি আদায়ের নাম করে ছাত্র-অছাত্র অনেকেই শাহবাগের মোড়, সচিবালয়ের গেট ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের আশপাশে সময়ে-অসময়ে ভিড় করে জনদুর্ভোগের কারণ হচ্ছে), দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন অযৌক্তিক ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী তথাকথিত সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন করুন, পত্রপত্রিকায় তাদের পরিচয় তুলে ধরুন এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন। যত শক্তিশালীই হোক না কেন সিন্ডিকেটের সদস্যরা তো ভাশুর না যে তাদের নাম মুখে আনা যাবে না, তাদের স্পর্শ করলে জাত যাবে।

সেই সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির প্রকৃত কারণগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের (চাহিদা ও সরবরাহের) মৌলিক ধারণাগুলো মাথায় রেখে উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ফাঁকফোকর চিহ্নিত করে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ কৃষিজাত পণ্যের কথা বলা যায়। আমাদের এই কৃষিনির্ভর দেশে কাঁচাবাজারের প্রায় সব পণ্যই (যেমন শাক-সবজি, মাছ-মাংস) উৎপন্ন হয় গ্রামাঞ্চলে। আর শুধু আমাদের দেশই বলি কেন, পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নত, ধনী-গরিব, ছোট-বড় সব দেশেই গ্রামই হচ্ছে খাদ্যের জোগানদার। তবে আমাদের মতো গরিব, স্বল্পোন্নত দেশের সঙ্গে উন্নত দেশের তফাত হচ্ছে ওরা কৃষিকাজকে—তা শস্য উৎপাদনই হোক আর গবাদি পশু পালনই হোক—সম্মানের চোখে দেখে, আর আমরা কৃষিজীবীকে ‘মূর্খ, চাষা’ বলে গালি দিয়ে সম্বোধন করে থাকি। কৃষক তার উৎপন্ন পণ্যের ন্যায্যমূল্য যাতে পায় সেদিকে উন্নত বিশ্বের সরকারের সতর্ক দৃষ্টি থাকে সব সময়।

আমরা উঠতে-বসতে সব সময় বাজারে চাল-ডাল-তরি-তরকারির উচ্চমূল্যের কথা বলি। অথচ এই মূল্য যে পণ্যের উৎপাদনকারীর হাতে পৌঁছে না সে কথাটি কখনো ভেবে দেখি না। যে লাউটি আপনি ৫০ টাকা দিয়ে ঢাকার বাজারে সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে কিনলেন, আপনি জানেন কি সেই লাউটির উৎপাদনকারী কৃষক ৫০ মাইল দূরের শিবপুর বা মনোহরদীতে মাত্র ১২ বা ১৪ টাকায় বিক্রি করেছে একজন পাইকারের কাছে। পাইকার ব্যাংকের ঋণের টাকা জেবে পুরে শহর থেকে বাইকে চড়ে চলে গেছে ওই কৃষকের কাছে (কিংবা দুই মাস আগে কৃষককে ৫০০ টাকা দাদন দিয়েছে লাউ ফলানোর জন্য)। তারপর পাইকার ওই লাউ ও তার সঙ্গে আরো পাঁচ-সাত রকমের তরকারি কিনে তা পৌঁছে দেবে আরেকজনের কাছে, এই ব্যবসায়ে যার পুঁজির বিনিয়োগ আরো বেশি। এভাবে দু-তিন হাত বদল হয়ে ঢাকার কারওয়ান বাজার-ঠাটারীবাজার-মৌলভীবাজারে যখন লাউটি পৌঁছে তখন তার দাম ৩০-৩৫ টাকায় পৌঁছে। এমনি করে উৎপাদনকারী ও প্রকৃত ভোক্তার মাঝখানে মধ্যস্বত্বভোগী কয়েক ব্যক্তি কেবল টাকার জোরে (সেই টাকাও কোনো সরকারি/বেসরকারি ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা) ১২ টাকার লাউয়ের মূল্য ৪০-৫০ টাকায় ওঠায়, যে টাকা যায় ভোক্তার পকেট থেকে।

এই মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে উৎপাদনকারী না পাচ্ছে উচিত মূল্য, না ভোক্তা পণ্যটি কিনতে পারছে ন্যায্যমূল্যে।

সদাশয় অন্তরের সরকার, থুড়ি অন্তর্বর্তী সরকার, বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন কি? জানি আপনারা ব্যস্ত বড় বড় সংস্কার নিয়ে। তবে এই কৃষিপণ্যের বাজারের দিকে একটু মনোযোগ দিলে মানুষ তাদের অন্তরে স্থান দেবে আপনাদের, চিরকাল স্মরণ করবে আপনাদের যুগান্তকারী পদক্ষেপকে। কাজে লাগান না কেন আপনাদের কৃষি বিপণন বিভাগ, সমবায় বিভাগ প্রভৃতিকে। আমি নিশ্চিত, আপনারা দোয়া পাবেন লাখ লাখ চাষি ও কোটি কোটি ভোক্তার।

 
লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন