শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার,—ইংরেজি নাম ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট,—কে অনেকে ভালোবাসে বলেন অন্তরের সরকার। এর কারণ আছে। দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ দেশে যে অপশাসন চলেছিল, গুম-খুন-নির্যাতন-নিপীড়ন-দুর্নীতিকে পুঁজি করে তা থেকে মুক্তি পেয়ে সাধারণ মানুষ নিশ্চয়ই খুশি। চুরি-ডাকাতি-ছিনতাইও সরকার পরিবর্তনের পর হঠাৎ বেড়ে যাওয়াতে জনজীবনে যে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল তাও সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে অনেকটা হ্রাস পেয়েছে।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আগস্টের পট পরিবর্তনের পর যে অস্থিরতা ও কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল, ওই বাহিনীর নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের দৃঢ়তা ও আন্তরিকতার ফলে অতি দ্রুতই তার অবসান হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে মানুষের চোখের ঘুম হারাম হয়ে যায়। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ইউনূসের সরকার নিশ্চয়ই তা অবগত আছে। আর পৃথিবীকে দারিদ্র্যমুক্ত করার স্বপ্নদ্রষ্টা প্রফেসর মহোদয় এও খুব ভালো করেই জানেন তাঁর দেশের শতকরা ২০-২৫ জন মানুষের চোখের ঘুম কেড়ে নেওয়ার আরেক উপসর্গ হচ্ছে ক্ষুধা।

এটা যে কত বড় শত্রু তা আমাদের মতো বৈশাখ মাসের গরমে এয়ারকুলার, নিদেনপক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার হাওয়ার ভেতর সুখনিদ্রা যাওয়া সৌভাগ্যবানরা জানার কথা না। কিন্তু একবার চোখ বুজে ভেবে দেখুন, এই প্রায় দেড় কোটি পৌনে দুই কোটি, কেউ কেউ মনে করেন পুরো দুই কোটি, মানুষের ঢাকা শহরে আজ রাতে পেটে ক্ষুধার দাবদাহের কাতরতা নিয়ে ছটফট করতে থাকা কত বস্তিবাসী, কত ফুটপাতবাসী মানুষ ও তাদের শিশুসন্তানরা সামান্য একটু অন্ন-ব্যঞ্জনের অভাবে নিজের অদৃষ্টকে দোষারোপ করতে করতে বিনিদ্র রাত কাটাচ্ছে। আর তাও এক দিন নয়, দুই দিন নয়, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর।

পত্রপত্রিকায় যখন দ্রব্যমূল্য নিয়ে লেখালেখি হয়, সভা-সমিতি-সেমিনারে অগ্নিগর্ভ বক্তৃতা ঝাড়েন তুখোড় বক্তারা, তখন আমার একটা কথাই কেন জানি মনে হয় : চালের কেজি ৫০ টাকাই হোক আর ৫০০ টাকাই হোক, এক শ্রেণির মানুষের তাতে কিচ্ছুটি যায় আসে না।

তাঁরা আগে যেমন চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয় দিয়ে রসনা পরিতৃপ্ত করতেন, এখনো তাই করবেন। এবং ভবিষ্যতেও। হ্যাঁ, তাঁদের সংখ্যা কম। হয়তো মোট জনসংখ্যার শতকরা দুই-তিনজন তাঁরা। কিন্তু তাঁরাই এই ১৭ কোটির ভাগ্যবিধাতা।
দেশের কোটি কোটি দরিদ্র কৃষিজীবী গ্রামবাসী, যাদের একটি বড় অংশই ভূমিহীন, শহরের বস্তিবাসী শ্রমজীবী মানুষ, যারা এক বেলা দুমুঠো গিলতে পারলে এক হাজারবার আল্লাহর শুকুর গোজার করে, হা-পিত্যেশ করে পরের বেলা কী জুটবে তার জন্য। তারা কারো কাছে চাকরি চায় না, গাড়ি চায় না, বাড়ি চায় না, পূর্বাচলের প্লট চায় না, তারা চায় শুধু দুবেলা দুমুঠো অন্নের সংস্থান। তারা তাই বাজারে চালের কেজি ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা হলে, শাকের আঁটি ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকা হলে, ভোজ্যতেলের দাম ১০ টাকা বেড়ে গেলে চোখে অন্ধকার দেখে। তাদের কাছে চাল-ডাল-মাছ-তরকারি-তেল-নুন-পেঁয়াজই হচ্ছে জীবনের মোক্ষ। অথচ এগুলো কিছুরই নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে নয়।

সাধারণ মানুষের ধারণা, ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি সরকার ইচ্ছা করলেই করতে পারে। এ রকম ধারণা যে খুব একটা অমূলক তা নয়। সরকার যে প্রশাসনযন্ত্র দ্বারা মজুদদারি, কালোবাজারি, চোরাচালান ইত্যাদি বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করল, সেই একই প্রশাসনকে দ্রব্যমূল্যের অন্যায্য উল্লম্ফন রোধ করার কাজেও লাগাতে পারে। মাঝে মাঝে যে লাগান না এমন নয়। বাজার মনিটরিং, মজুদদারি দমন ইত্যাদি পদক্ষেপ নেওয়া হয় বটে, তবে এগুলো যেন কেমন নিষ্প্রাণ, পানসে, কেমন লোক-দেখানো মনে হয়।

এ প্রসঙ্গে তথাকথিত ‘সিন্ডিকেট’ নিয়ে দুটো কথা বলা দরকার। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মজুদদারি, কালোবাজারি ইত্যাদি নতুন কিছু নয়। ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল, বাংলাদেশ আমল—সব আমলেই এসব উপদ্রব কমবেশি ছিল। স্বাধীনতার পর তিনটি বৃহত্তর জেলায় (কুষ্টিয়া, খুলনা, ঢাকা) জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, দুই দশক আগেও অপরাধজগতে এই সিন্ডিকেট নামক পর্দার অন্তরালের কুলীন অপরাধীদের নামও শোনা যায়নি। 

আজকাল সরকার-‘বেসরকার’ সবাই এই গোপন ঘাতকদের কথা বলে। কিন্তু না কেউ তাদের পরিচয় জনসমক্ষে তুলে ধরে, না তাদের পাকড়াও করে। ‘কেইসটা’ কী? সিন্ডিকেটই যদি তেল-পেঁয়াজ-আদা-রসুন-চিনি-চালের মূল্যের অন্যায্য ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী হয় তাহলে তাদের পাকড়াও করতে বাধা কোথায়? কদিন আগেও না হয় তাদের মুরব্বি ছিল, পার্টনার ছিল বুঝলাম, যাদের কারণে প্রশাসনের লোকজনের হাত-পা ছিল বাঁধা, কিন্তু এখন? এখন তো তাদের ধরে আইনের আওতায় আনতে কোনো বাধা নেই। তাহলে গত আট মাসে আটজন রুই-কাতলাকে ধরে ‘সিন্ডিকেট’ নামক ‘মিথ’ ভেঙে দেওয়া হলো না কেন? কর্তাব্যক্তিরা জবাব দেবেন কি? নাকি দুষ্ট লোকে যে বলে ফ্যাসিস্টের আণ্ডা-গণ্ডা এখনো সবখানে ঘাপটি মেরে আছে বেচারা নোবেল বিজয়ীকে ল্যাং মেরে ফেলে দেওয়ার জন্য, তাই সত্যি? আমাদের বিনীত আরজ (দাবি বলব না, কারণ আজকাল দেখা যাচ্ছে, দাবি আদায়ের নাম করে ছাত্র-অছাত্র অনেকেই শাহবাগের মোড়, সচিবালয়ের গেট ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের আশপাশে সময়ে-অসময়ে ভিড় করে জনদুর্ভোগের কারণ হচ্ছে), দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন অযৌক্তিক ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী তথাকথিত সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন করুন, পত্রপত্রিকায় তাদের পরিচয় তুলে ধরুন এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন। যত শক্তিশালীই হোক না কেন সিন্ডিকেটের সদস্যরা তো ভাশুর না যে তাদের নাম মুখে আনা যাবে না, তাদের স্পর্শ করলে জাত যাবে।

সেই সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির প্রকৃত কারণগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের (চাহিদা ও সরবরাহের) মৌলিক ধারণাগুলো মাথায় রেখে উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ফাঁকফোকর চিহ্নিত করে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ কৃষিজাত পণ্যের কথা বলা যায়। আমাদের এই কৃষিনির্ভর দেশে কাঁচাবাজারের প্রায় সব পণ্যই (যেমন শাক-সবজি, মাছ-মাংস) উৎপন্ন হয় গ্রামাঞ্চলে। আর শুধু আমাদের দেশই বলি কেন, পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নত, ধনী-গরিব, ছোট-বড় সব দেশেই গ্রামই হচ্ছে খাদ্যের জোগানদার। তবে আমাদের মতো গরিব, স্বল্পোন্নত দেশের সঙ্গে উন্নত দেশের তফাত হচ্ছে ওরা কৃষিকাজকে—তা শস্য উৎপাদনই হোক আর গবাদি পশু পালনই হোক—সম্মানের চোখে দেখে, আর আমরা কৃষিজীবীকে ‘মূর্খ, চাষা’ বলে গালি দিয়ে সম্বোধন করে থাকি। কৃষক তার উৎপন্ন পণ্যের ন্যায্যমূল্য যাতে পায় সেদিকে উন্নত বিশ্বের সরকারের সতর্ক দৃষ্টি থাকে সব সময়।

আমরা উঠতে-বসতে সব সময় বাজারে চাল-ডাল-তরি-তরকারির উচ্চমূল্যের কথা বলি। অথচ এই মূল্য যে পণ্যের উৎপাদনকারীর হাতে পৌঁছে না সে কথাটি কখনো ভেবে দেখি না। যে লাউটি আপনি ৫০ টাকা দিয়ে ঢাকার বাজারে সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে কিনলেন, আপনি জানেন কি সেই লাউটির উৎপাদনকারী কৃষক ৫০ মাইল দূরের শিবপুর বা মনোহরদীতে মাত্র ১২ বা ১৪ টাকায় বিক্রি করেছে একজন পাইকারের কাছে। পাইকার ব্যাংকের ঋণের টাকা জেবে পুরে শহর থেকে বাইকে চড়ে চলে গেছে ওই কৃষকের কাছে (কিংবা দুই মাস আগে কৃষককে ৫০০ টাকা দাদন দিয়েছে লাউ ফলানোর জন্য)। তারপর পাইকার ওই লাউ ও তার সঙ্গে আরো পাঁচ-সাত রকমের তরকারি কিনে তা পৌঁছে দেবে আরেকজনের কাছে, এই ব্যবসায়ে যার পুঁজির বিনিয়োগ আরো বেশি। এভাবে দু-তিন হাত বদল হয়ে ঢাকার কারওয়ান বাজার-ঠাটারীবাজার-মৌলভীবাজারে যখন লাউটি পৌঁছে তখন তার দাম ৩০-৩৫ টাকায় পৌঁছে। এমনি করে উৎপাদনকারী ও প্রকৃত ভোক্তার মাঝখানে মধ্যস্বত্বভোগী কয়েক ব্যক্তি কেবল টাকার জোরে (সেই টাকাও কোনো সরকারি/বেসরকারি ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা) ১২ টাকার লাউয়ের মূল্য ৪০-৫০ টাকায় ওঠায়, যে টাকা যায় ভোক্তার পকেট থেকে।

এই মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে উৎপাদনকারী না পাচ্ছে উচিত মূল্য, না ভোক্তা পণ্যটি কিনতে পারছে ন্যায্যমূল্যে।

সদাশয় অন্তরের সরকার, থুড়ি অন্তর্বর্তী সরকার, বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন কি? জানি আপনারা ব্যস্ত বড় বড় সংস্কার নিয়ে। তবে এই কৃষিপণ্যের বাজারের দিকে একটু মনোযোগ দিলে মানুষ তাদের অন্তরে স্থান দেবে আপনাদের, চিরকাল স্মরণ করবে আপনাদের যুগান্তকারী পদক্ষেপকে। কাজে লাগান না কেন আপনাদের কৃষি বিপণন বিভাগ, সমবায় বিভাগ প্রভৃতিকে। আমি নিশ্চিত, আপনারা দোয়া পাবেন লাখ লাখ চাষি ও কোটি কোটি ভোক্তার।

 
লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
সর্বশেষ খবর
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ