শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২১, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার,—ইংরেজি নাম ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট,—কে অনেকে ভালোবাসে বলেন অন্তরের সরকার। এর কারণ আছে। দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ দেশে যে অপশাসন চলেছিল, গুম-খুন-নির্যাতন-নিপীড়ন-দুর্নীতিকে পুঁজি করে তা থেকে মুক্তি পেয়ে সাধারণ মানুষ নিশ্চয়ই খুশি। চুরি-ডাকাতি-ছিনতাইও সরকার পরিবর্তনের পর হঠাৎ বেড়ে যাওয়াতে জনজীবনে যে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল তাও সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে অনেকটা হ্রাস পেয়েছে।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ বাহিনীর মধ্যে আগস্টের পট পরিবর্তনের পর যে অস্থিরতা ও কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল, ওই বাহিনীর নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের দৃঢ়তা ও আন্তরিকতার ফলে অতি দ্রুতই তার অবসান হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে মানুষের চোখের ঘুম হারাম হয়ে যায়। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ইউনূসের সরকার নিশ্চয়ই তা অবগত আছে। আর পৃথিবীকে দারিদ্র্যমুক্ত করার স্বপ্নদ্রষ্টা প্রফেসর মহোদয় এও খুব ভালো করেই জানেন তাঁর দেশের শতকরা ২০-২৫ জন মানুষের চোখের ঘুম কেড়ে নেওয়ার আরেক উপসর্গ হচ্ছে ক্ষুধা।

এটা যে কত বড় শত্রু তা আমাদের মতো বৈশাখ মাসের গরমে এয়ারকুলার, নিদেনপক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার হাওয়ার ভেতর সুখনিদ্রা যাওয়া সৌভাগ্যবানরা জানার কথা না। কিন্তু একবার চোখ বুজে ভেবে দেখুন, এই প্রায় দেড় কোটি পৌনে দুই কোটি, কেউ কেউ মনে করেন পুরো দুই কোটি, মানুষের ঢাকা শহরে আজ রাতে পেটে ক্ষুধার দাবদাহের কাতরতা নিয়ে ছটফট করতে থাকা কত বস্তিবাসী, কত ফুটপাতবাসী মানুষ ও তাদের শিশুসন্তানরা সামান্য একটু অন্ন-ব্যঞ্জনের অভাবে নিজের অদৃষ্টকে দোষারোপ করতে করতে বিনিদ্র রাত কাটাচ্ছে। আর তাও এক দিন নয়, দুই দিন নয়, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর।

পত্রপত্রিকায় যখন দ্রব্যমূল্য নিয়ে লেখালেখি হয়, সভা-সমিতি-সেমিনারে অগ্নিগর্ভ বক্তৃতা ঝাড়েন তুখোড় বক্তারা, তখন আমার একটা কথাই কেন জানি মনে হয় : চালের কেজি ৫০ টাকাই হোক আর ৫০০ টাকাই হোক, এক শ্রেণির মানুষের তাতে কিচ্ছুটি যায় আসে না।

তাঁরা আগে যেমন চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয় দিয়ে রসনা পরিতৃপ্ত করতেন, এখনো তাই করবেন। এবং ভবিষ্যতেও। হ্যাঁ, তাঁদের সংখ্যা কম। হয়তো মোট জনসংখ্যার শতকরা দুই-তিনজন তাঁরা। কিন্তু তাঁরাই এই ১৭ কোটির ভাগ্যবিধাতা।
দেশের কোটি কোটি দরিদ্র কৃষিজীবী গ্রামবাসী, যাদের একটি বড় অংশই ভূমিহীন, শহরের বস্তিবাসী শ্রমজীবী মানুষ, যারা এক বেলা দুমুঠো গিলতে পারলে এক হাজারবার আল্লাহর শুকুর গোজার করে, হা-পিত্যেশ করে পরের বেলা কী জুটবে তার জন্য। তারা কারো কাছে চাকরি চায় না, গাড়ি চায় না, বাড়ি চায় না, পূর্বাচলের প্লট চায় না, তারা চায় শুধু দুবেলা দুমুঠো অন্নের সংস্থান। তারা তাই বাজারে চালের কেজি ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা হলে, শাকের আঁটি ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকা হলে, ভোজ্যতেলের দাম ১০ টাকা বেড়ে গেলে চোখে অন্ধকার দেখে। তাদের কাছে চাল-ডাল-মাছ-তরকারি-তেল-নুন-পেঁয়াজই হচ্ছে জীবনের মোক্ষ। অথচ এগুলো কিছুরই নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে নয়।

সাধারণ মানুষের ধারণা, ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি সরকার ইচ্ছা করলেই করতে পারে। এ রকম ধারণা যে খুব একটা অমূলক তা নয়। সরকার যে প্রশাসনযন্ত্র দ্বারা মজুদদারি, কালোবাজারি, চোরাচালান ইত্যাদি বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করল, সেই একই প্রশাসনকে দ্রব্যমূল্যের অন্যায্য উল্লম্ফন রোধ করার কাজেও লাগাতে পারে। মাঝে মাঝে যে লাগান না এমন নয়। বাজার মনিটরিং, মজুদদারি দমন ইত্যাদি পদক্ষেপ নেওয়া হয় বটে, তবে এগুলো যেন কেমন নিষ্প্রাণ, পানসে, কেমন লোক-দেখানো মনে হয়।

এ প্রসঙ্গে তথাকথিত ‘সিন্ডিকেট’ নিয়ে দুটো কথা বলা দরকার। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মজুদদারি, কালোবাজারি ইত্যাদি নতুন কিছু নয়। ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল, বাংলাদেশ আমল—সব আমলেই এসব উপদ্রব কমবেশি ছিল। স্বাধীনতার পর তিনটি বৃহত্তর জেলায় (কুষ্টিয়া, খুলনা, ঢাকা) জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, দুই দশক আগেও অপরাধজগতে এই সিন্ডিকেট নামক পর্দার অন্তরালের কুলীন অপরাধীদের নামও শোনা যায়নি। 

আজকাল সরকার-‘বেসরকার’ সবাই এই গোপন ঘাতকদের কথা বলে। কিন্তু না কেউ তাদের পরিচয় জনসমক্ষে তুলে ধরে, না তাদের পাকড়াও করে। ‘কেইসটা’ কী? সিন্ডিকেটই যদি তেল-পেঁয়াজ-আদা-রসুন-চিনি-চালের মূল্যের অন্যায্য ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী হয় তাহলে তাদের পাকড়াও করতে বাধা কোথায়? কদিন আগেও না হয় তাদের মুরব্বি ছিল, পার্টনার ছিল বুঝলাম, যাদের কারণে প্রশাসনের লোকজনের হাত-পা ছিল বাঁধা, কিন্তু এখন? এখন তো তাদের ধরে আইনের আওতায় আনতে কোনো বাধা নেই। তাহলে গত আট মাসে আটজন রুই-কাতলাকে ধরে ‘সিন্ডিকেট’ নামক ‘মিথ’ ভেঙে দেওয়া হলো না কেন? কর্তাব্যক্তিরা জবাব দেবেন কি? নাকি দুষ্ট লোকে যে বলে ফ্যাসিস্টের আণ্ডা-গণ্ডা এখনো সবখানে ঘাপটি মেরে আছে বেচারা নোবেল বিজয়ীকে ল্যাং মেরে ফেলে দেওয়ার জন্য, তাই সত্যি? আমাদের বিনীত আরজ (দাবি বলব না, কারণ আজকাল দেখা যাচ্ছে, দাবি আদায়ের নাম করে ছাত্র-অছাত্র অনেকেই শাহবাগের মোড়, সচিবালয়ের গেট ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের আশপাশে সময়ে-অসময়ে ভিড় করে জনদুর্ভোগের কারণ হচ্ছে), দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন অযৌক্তিক ঊর্ধ্বগতির জন্য দায়ী তথাকথিত সিন্ডিকেটের মুখোশ উন্মোচন করুন, পত্রপত্রিকায় তাদের পরিচয় তুলে ধরুন এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিন। যত শক্তিশালীই হোক না কেন সিন্ডিকেটের সদস্যরা তো ভাশুর না যে তাদের নাম মুখে আনা যাবে না, তাদের স্পর্শ করলে জাত যাবে।

সেই সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধির প্রকৃত কারণগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের (চাহিদা ও সরবরাহের) মৌলিক ধারণাগুলো মাথায় রেখে উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ফাঁকফোকর চিহ্নিত করে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ কৃষিজাত পণ্যের কথা বলা যায়। আমাদের এই কৃষিনির্ভর দেশে কাঁচাবাজারের প্রায় সব পণ্যই (যেমন শাক-সবজি, মাছ-মাংস) উৎপন্ন হয় গ্রামাঞ্চলে। আর শুধু আমাদের দেশই বলি কেন, পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নত, ধনী-গরিব, ছোট-বড় সব দেশেই গ্রামই হচ্ছে খাদ্যের জোগানদার। তবে আমাদের মতো গরিব, স্বল্পোন্নত দেশের সঙ্গে উন্নত দেশের তফাত হচ্ছে ওরা কৃষিকাজকে—তা শস্য উৎপাদনই হোক আর গবাদি পশু পালনই হোক—সম্মানের চোখে দেখে, আর আমরা কৃষিজীবীকে ‘মূর্খ, চাষা’ বলে গালি দিয়ে সম্বোধন করে থাকি। কৃষক তার উৎপন্ন পণ্যের ন্যায্যমূল্য যাতে পায় সেদিকে উন্নত বিশ্বের সরকারের সতর্ক দৃষ্টি থাকে সব সময়।

আমরা উঠতে-বসতে সব সময় বাজারে চাল-ডাল-তরি-তরকারির উচ্চমূল্যের কথা বলি। অথচ এই মূল্য যে পণ্যের উৎপাদনকারীর হাতে পৌঁছে না সে কথাটি কখনো ভেবে দেখি না। যে লাউটি আপনি ৫০ টাকা দিয়ে ঢাকার বাজারে সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে কিনলেন, আপনি জানেন কি সেই লাউটির উৎপাদনকারী কৃষক ৫০ মাইল দূরের শিবপুর বা মনোহরদীতে মাত্র ১২ বা ১৪ টাকায় বিক্রি করেছে একজন পাইকারের কাছে। পাইকার ব্যাংকের ঋণের টাকা জেবে পুরে শহর থেকে বাইকে চড়ে চলে গেছে ওই কৃষকের কাছে (কিংবা দুই মাস আগে কৃষককে ৫০০ টাকা দাদন দিয়েছে লাউ ফলানোর জন্য)। তারপর পাইকার ওই লাউ ও তার সঙ্গে আরো পাঁচ-সাত রকমের তরকারি কিনে তা পৌঁছে দেবে আরেকজনের কাছে, এই ব্যবসায়ে যার পুঁজির বিনিয়োগ আরো বেশি। এভাবে দু-তিন হাত বদল হয়ে ঢাকার কারওয়ান বাজার-ঠাটারীবাজার-মৌলভীবাজারে যখন লাউটি পৌঁছে তখন তার দাম ৩০-৩৫ টাকায় পৌঁছে। এমনি করে উৎপাদনকারী ও প্রকৃত ভোক্তার মাঝখানে মধ্যস্বত্বভোগী কয়েক ব্যক্তি কেবল টাকার জোরে (সেই টাকাও কোনো সরকারি/বেসরকারি ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা) ১২ টাকার লাউয়ের মূল্য ৪০-৫০ টাকায় ওঠায়, যে টাকা যায় ভোক্তার পকেট থেকে।

এই মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে উৎপাদনকারী না পাচ্ছে উচিত মূল্য, না ভোক্তা পণ্যটি কিনতে পারছে ন্যায্যমূল্যে।

সদাশয় অন্তরের সরকার, থুড়ি অন্তর্বর্তী সরকার, বিষয়টি একটু ভেবে দেখবেন কি? জানি আপনারা ব্যস্ত বড় বড় সংস্কার নিয়ে। তবে এই কৃষিপণ্যের বাজারের দিকে একটু মনোযোগ দিলে মানুষ তাদের অন্তরে স্থান দেবে আপনাদের, চিরকাল স্মরণ করবে আপনাদের যুগান্তকারী পদক্ষেপকে। কাজে লাগান না কেন আপনাদের কৃষি বিপণন বিভাগ, সমবায় বিভাগ প্রভৃতিকে। আমি নিশ্চিত, আপনারা দোয়া পাবেন লাখ লাখ চাষি ও কোটি কোটি ভোক্তার।

 
লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ