শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর

ড. সুলতান মাহমুদ রানা
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো পুরোপুরি ঐক্য দেখা যাচ্ছে না। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতর যথেষ্ট টানাপড়েন দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। তা ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে। এ বিষয়গুলো নিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ থাকাটা অস্বাভাবিক নয়।

সংগত কারণেই নির্বাচন প্রসঙ্গটি সবার কাঙ্ক্ষিত হয়ে উঠছে। অথচ নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর অনৈক্য থেকেই গেছে। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলো যথাযথভাবে জনগণের কাছে পৌঁছতে পারছে কি না কিংবা পৌঁছানোর চেষ্টা করছে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রধান কাজ।

বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের লক্ষ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। অবশ্য মাঝেমধ্যে এই ধারাবাহিকতা ব্যাহত হয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক দলগুলোর টানাপড়েনের প্রেক্ষাপটে। টানাপড়েন যতই বাড়বে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ততই সামনে আসবে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মূল কাজ হলো দেশে একটি সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন করা এবং এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করে সেই পরিবেশ তৈরি করা।

কিন্তু নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা বেড়েই চলেছে। কবে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন—এই প্রশ্নের এখনো স্পষ্ট কোনো উত্তর কেউই দিতে পারছে না।

নির্বাচন কখন হবে, কিভাবে হবে—এ বিষয়ে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মতামত এবং অবস্থান খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রাজনীতিতে তারা এখন বিশেষ ফ্যাক্টরে পরিণত হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-তরুণদের এই দলটি আলাদা ধরনের গুরুত্ব বহন করছে বলে পরিষ্কার ধারণা করা যায়।

সরকারের ইচ্ছার প্রতিফলন এখন এই দলটির মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে বলে অনেকেই মনে করছেন। তারা কখন কিভাবে নির্বাচন চাইবে, কোন সময় চাইবে, কোন শর্তে চাইবে, সংস্কার এবং বিচারের আগে, না পরে—এ ধরনের অনেক বিষয়ের সঙ্গেও সরকারের সদিচ্ছার প্রসঙ্গটি জড়িত বলে অনেকেই মনে করেন।

এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রায় ১১ মাস অতিবাহিত হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের যেমন সুস্পষ্ট রোডম্যাপ সরকারের পক্ষ থেকে আসেনি, ঠিক তেমনি কোনো রাজনৈতিক দলও তাদের জনকল্যাণমুখী রাজনৈতিক রোডম্যাপ যথাযথভাবে ঘোষণা করেনি। রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো ভিশন আমাদের সামনে সুনির্দিষ্টভাবে উত্থাপিত হয়নি। এমনকি এনসিপি যে জুলাই পদযাত্রা করছে, সেটি জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া হলেও কম সময়ে সারা দেশের মানুষের সঙ্গে যথাযথ মিথস্ক্রিয়া করতে পারছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এরই মধ্যে জামায়াত একটি জাতীয় সমাবেশ করে আগামী দিনে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। অন্যদিকে বিএনপিও নিজেদের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করতে অপেক্ষাকৃত দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। কারণ আমরা জানি, যেকোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য হলো জনগণের কল্যাণ সাধন করা। এ ক্ষেত্রে জনগণ যেভাবে চায়, ঠিক সেভাবেই তাদের কাজ করতে হয়।

নির্বাচনের দিন-তারিখ ঠিক হলেই যে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, তা-ও কিন্তু নয়। রাজনীতিতে টানাপড়েন বাড়তে থাকলে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতাও বাড়তে থাকবে—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ ক্ষেত্রে সব পক্ষকে একটি যথাযথ এবং ন্যায্য দিকে হাঁটতে হবে। কারণ যথাযথ রাস্তায় হাঁটতে না পারলে কোনোভাবেই দেশে ইতিবাচক রাজনীতির সূত্রপাত হবে না। এ কারণে প্রয়োজন একটি উইন-উইন পরিস্থিতির। এ ক্ষেত্রে সব রাজনৈতিক পক্ষকেই বিশেষ ছাড় দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে রাজনীতির মাঠে থাকতে হবে। সব পক্ষ থেকে ছাড় দিতে না পারলে কোনোভাবেই উইন-উইন পরিস্থিতি আশা করা যায় না।

বাংলাদেশে এই মুহূর্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাওয়া রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি শতাধিক নিবন্ধনহীন এবং ব্যক্তিনির্ভর দল রয়েছে। যেসব নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন জমা দিয়েছে, সেগুলোর অনেকগুলোরই কোনো অফিস নেই, আবার অফিস থাকলেও সভাপতির নিজের বাসার ড্রয়িংরুম অফিসের ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বলে গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পেরেছি। এমনকি বেশির ভাগই প্রাথমিক যোগ্যতা পূরণ করতে পারেনি বলে নির্বাচন কমিশন চিঠি দিয়ে জানিয়েছে।

অনেক দল রয়েছে, যেগুলোর সভাপতির নাম পাওয়া যায়, কিন্তু সাধারণ সম্পাদকের নাম পাওয়া যায় না। এ ছাড়া বিদ্যমান নিবন্ধিত অনেক দলই সাইনবোর্ডসর্বস্ব রাজনৈতিক দল। নিবন্ধিত দলগুলোর মধ্যে কয়েকটি ছাড়া আর কারো তেমন জনসমর্থন নেই। বাকি দলগুলোর তেমন একটা জনসমর্থন না থাকলেও দলের প্রধান কার্যালয়ের সামনে বিশাল বিশাল সাইনবোর্ড রয়েছে। এদের তৎপরতা দেখা যায় শুধু নির্বাচন মৌসুম এলেই। নির্বাচনের আগে এই দলগুলোর কদর বেড়ে যায়। বড় দলগুলোর সঙ্গে জোটভুক্ত হওয়া, নির্বাচনে মনোনয়ন এবং ক্ষমতা ভাগাভাগির দর-কষাকষি চলে।

যেকোনো রাজনৈতিক দল বৈধ এবং সাংবিধানিক পন্থায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিপূর্ণতা লাভ করতে পারে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো কোনো সময় রাজনৈতিক দলগুলো জোট গঠন করেও ক্ষমতায় আসে এবং আসার চেষ্টা করে। আমাদের দেশে বিদ্যমান নামসর্বস্ব দলগুলোর কোনো জনসমর্থন নেই।

আমরা আশা করব, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো সত্যিকার অর্থেই জনগণের জন্য কাজ করবে। এমনকি সব দল এবং দলের নেতারা সহনশীল হবেন, সংযত হবেন। অতীত বা বিগত দিনগুলোর অভিজ্ঞতাগুলোকে কাজে লাগিয়ে দেশবাসীর কল্যাণের রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হবেন, যাতে দেশ স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারায় চলতে পারে, যাতে দেশে কোনো অপশক্তি মাথাচাড়া দেওয়ার মতো অবস্থা ভবিষ্যতে সৃষ্টি না হয়। রাজনীতিতে প্রতিহিংসা এবং পারস্পরিক টানাপড়েন যত কমিয়ে আনা যাবে, ততই দেশ ও জাতির মঙ্গল হবে। এ ক্ষেত্রে সব পক্ষকে একটি যথাযথ এবং ন্যায্য দিকে হাঁটতে হবে। কারণ যথাযথ রাস্তায় হাঁটতে না পারলে কোনোভাবেই দেশে ইতিবাচক রাজনীতির সূত্রপাত হবে না।

রাজনৈতিক দলগুলোক মনে রাখতে হবে, ভোটের রাজনীতিতে বিজয়ী হওয়ার একমাত্র হাতিয়ার হলো সাংগঠনিক ভিত্তি এবং জনসমর্থন। দলের সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত না হলে এবং জনসমর্থন না থাকলে সেই দল নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে না। প্রসঙ্গত বলতে হয় যে নতুন দলগুলোর উচিত সাধারণ মানুষের জন্য ব্যতিক্রম চিন্তা বা জনমুখী কর্মসূচি নিয়ে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বাস্তবতাবিবর্জিত রাজনৈতিক দর্শনের কারণেও অনেক দল মানুষের কাছাকাছি পৌঁছতে পারে না। ফলে জনসমর্থনও বাড়ে না, বরং হিংসা-বিদ্বেষ এবং হানাহানির পরিবেশ তৈরি হয়। আর মোটাদাগে ওই সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনের ফলাফল নেতিবাচক হয়।

লেখক : অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় বাল্কহেডের ধাক্কায় নোঙর করা ট্রলার ডুবি: নিহত ২
মেঘনায় বাল্কহেডের ধাক্কায় নোঙর করা ট্রলার ডুবি: নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভিভো-মানা বে’র আনুষ্ঠানিক কোলাবোরেশনের ঘোষণা
ভিভো-মানা বে’র আনুষ্ঠানিক কোলাবোরেশনের ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করতেই হবে, কিন্তু খেলা বন্ধ করা উচিত নয়’
‘সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করতেই হবে, কিন্তু খেলা বন্ধ করা উচিত নয়’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টারে টেস্ট বাঁচিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট বাড়ল ভারতের
ম্যানচেস্টারে টেস্ট বাঁচিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট বাড়ল ভারতের

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউটিউবে এলো ‘ছবি দিলেই ভিডিও’ প্রযুক্তি
ইউটিউবে এলো ‘ছবি দিলেই ভিডিও’ প্রযুক্তি

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ চেয়ে লক্ষ্মীপুরে প্রতিবাদ
প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ চেয়ে লক্ষ্মীপুরে প্রতিবাদ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন মামলায় আমু-গোলাপ গ্রেফতার
নতুন মামলায় আমু-গোলাপ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত হলেন ৪০ শিক্ষার্থী
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত হলেন ৪০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৩ নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৩ নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান : ফখরুল
বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনে সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি সাহায্য করেছে : উমামা ফাতেমা
আন্দোলনে সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি সাহায্য করেছে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতের কালো তালিকায় ১৯ হাজার বিদেশি
কুয়েতের কালো তালিকায় ১৯ হাজার বিদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও ভোকেশনালে ডিপ্লোমা ভর্তি শুরু ৩০ জুলাই
কারিগরি ও ভোকেশনালে ডিপ্লোমা ভর্তি শুরু ৩০ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্যহ্রাস করলো ওয়ালটন
জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্যহ্রাস করলো ওয়ালটন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে গঠিত অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল দল
খাগড়াছড়িতে গঠিত অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ কয়েদির ঢামেকে মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ কয়েদির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাবানলের কবলে গ্রিস, নিয়ন্ত্রণের বাইরে আগুন
দাবানলের কবলে গ্রিস, নিয়ন্ত্রণের বাইরে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ লাখ টাকার বিদেশি মুদ্রাসহ যাত্রী আটক
২২ লাখ টাকার বিদেশি মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কঙ্গোতে গির্জায় হামলা, নিহত ৩৮
কঙ্গোতে গির্জায় হামলা, নিহত ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল ১০ আগস্ট
এসএসসির খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল ১০ আগস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা
মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মমতার হুঁশিয়ারির পর বাংলাদেশি সন্দেহে আটক ৩০ শ্রমিককে মুক্তি দিল হরিয়ানা সরকার
মমতার হুঁশিয়ারির পর বাংলাদেশি সন্দেহে আটক ৩০ শ্রমিককে মুক্তি দিল হরিয়ানা সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের
রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের

মাঠে ময়দানে

দর্শক সারিতে মেসি
দর্শক সারিতে মেসি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে
বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা