শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৮, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০২০

ইতালি থেকে ১৪২ বাংলাদেশির দেশে ফেরা ও বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা

শ্ওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
ইতালি থেকে ১৪২ বাংলাদেশির দেশে ফেরা ও বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা

করোনাভাইরাসে হিমসিম খা্ওয়া ইতালি থেকে নিজের দেশে আসা ১৪২ জন বাংলাদেশিকে নিয়ে ঢাকায় একটা অপ্রীতিকর পরিস্থিতির তৈরি হয়েছিল। দিনভর ফেসবুকে অনেকেই ইতালি থেকে আসা প্রবাসীদের তীব্র সমালোচনায় প্রবাসীদের প্রতি ক্ষোভ, ধিক্বার সবই ছিল, কিন্তু কি পরিস্থিতিতে কি ঘটেছে সেই সম্পর্কে কোনো তথ্য ছিল না। পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্তিসহ পরিস্থিতি এমন জায়গায় গেছে যে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যদেরও যেতে হয়েছে। 

বিমানবন্দর সংলগ্ন হাজি ক্যাম্পে ইতালি ফেরত বাংলাদেশিদের নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি চলার সময়েই বাংলাদেশের অনেক বন্ধুই তাদের নিয়ে ফেসবুকে নানা মন্তব্য করেছেন। অনেকেই বলেছেন - ইতালি থেকে আসা প্রবাসীরা সরকারের নেয়া পদক্ষেপের অংশ কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজি হচ্ছেন না। অনেক কঠিন এবং আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ করেও তাদের সমালোচনা করেছেন। যারা এই সমালোচনা করেছেন তারা কেউই ঘটনাস্থলে ছিলেন না। আসলেই কি ইতালি ফেরত বাংলাদেশিরা কোয়ারে্িটাইনে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল? কি এমন ঘটেছিল সেখানে যে সেনা সদস্যদের পর্যন্ত যেতে হয়েছে সেখানে? 

একুশে টেলিভিশনের খবরের একটি ক্লিপ দেখার সুযোগ হয়েছে। সেখানে ফেরত আসা প্রবাসীদের কয়েকজনের বক্তব্য শুনলাম। সেই বক্তব্যে তো তারা স্পষ্টই করে বলেছেন, আমরা সরকারের পরীক্ষর ভেতর দিয়েই যেতে চাই। কিন্তু কোনো ডাক্তারই তো এখন পর্যন্ত আসেননি। তাদের বক্তব্যে অযৌক্তিক কিছু ছিল বলে তো মনে হয়নি। বরং দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের পর জন্মভূমিতে পৌঁছে তাদের  অবর্ণনীয় তিক্ততা  এবং হয়রানির মুখোমুখি  হয়েছেন তারা। প্রবাসীদের যারা তীব্র সমালোচনার আগুনে দগ্ধ করেছেন তারা কিন্তু অব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি।  

শিশু সন্তানসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে যে লোকগুলো দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের ক্লান্তি নিয়ে ঢাকায় নেমেছেন, তাদের সঙ্গে সরকারি কর্তৃপক্ষের ব্যবহারটা কি ছিল? বিমান থেকে নামার পর কি প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে তাদের যেতে হবে সে ব্যাপারে কি তাদের কোনো ব্রিফ দেয়া হয়েছিল? 

ব্রিফের প্রশ্নটি আসছে কারণ তাদের আলাদাভাবে দেখা হয়েছে। তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একটি দেশ থেকে এক সঙ্গে আসছে বলে তাদের বিশেষ নিরীক্ষা প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হবে- এই তত্যটি তাদের জানানো দরকার ছিল। এটি কেবল শোভন আচরণই নয়, আন্তর্জাতিক রীতির অংশও। ইতালি থেকে তারা আরেকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই নেমেছেন। সেখানে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিয়ম-নীতিই তো অনুসরণ করা হবে। 

টেলিভিশনে দেয়া তাদের বক্তব্যে তারা জানিয়েছেন, ইতালি থেকে চিকিৎসা সনদ নিয়েই তারা ফ্লাই করেছেন। মাঝখানে ট্রানজিটেও তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে। ঢাকায় আরেক দফা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় তাদের কারো আপত্তি থাকার কথা না। 

ইতালি থেকে আসা লোকগুলোর সঙ্গে অনেকগুলো ছোটো ছোটো বাচ্চা ছিল। যে লোকটি সবচেয়ে বেশি উচ্চ বাচ্চ্য করেছে, দেশকে গালি দিয়েছে সেই লোকটি্ও কিন্তু চিৎকার করে বার বার বলছিল আমার বাচ্চাটা ১১ ঘণ্টা ধরে না খেয়ে আছে। ও অসুস্থ হয়ে যাবে। দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের ক্লান্তি আর ১১ ঘণ্টা না খেয়ে থাকা একটি শিশুর বাবা হিসেবে নিজেকে কল্পনা করে দেখেন তো। 

কতটা শোভন আচরণ আপনি করতে পারবেন! ওই বাচ্চাটা অসুস্থ ছিল কী না, স্পেশাল নিড কী না- তার কিছুই তো আমরা জানি না! ওই লোকটা ‘মাদারল্যান্ড’কে যে অশ্লিল গালি দিয়েছে- তার জন্য ধিক্কার জানাই। কিন্তু যে বাচ্চাটা ১১ ঘণ্টা না খেয়ে আছে- তার দায় দায়িত্ব কে নেবে? 

ইতালি প্রবাসীদের বক্তব্য অনুযায়ী, তাদের ১ ঘণ্টা বিমানবন্দরে বসিয়ে রাখা হযেছে, হাজি ক্যাম্পে নিয়ে সেখানে বাসে বসিয়ে রাখা হযেছে। এই সময়ে তাদের কোনো খাবারের ব্যবস্থা ছিল না। একজন বললেন, সকাল ১০টায় তাদের এক বোতল করে  পানি দেয়া হয়েছে। এছাড়া কোনো খাবার তাদের জুটেনি। ময়লা দুর্গন্ধময় আর মশা- মাছিতে সয়লাব হাজি ক্যাম্পে তাদের বসিয়ে রাখা হয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এই পরিস্থিতে ফেসবুকে যারা সমালোচনার ঝড় বইয়ে দিয়েছেন তারা কি করতেন? 

তারা কি শান্ত সুবোধ বালকের মতো বসে থাকতেন। যারা প্রবাসদের অসহিষ্ণুতা  নিয়ে গালি দিচ্ছেন তাদের কেউই নিজ দেশের অবস্থাপনা নিয়ে একটি কথা্ও বলছেন না। 

‘ইতালি থেকে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে ১৪২ জন প্রিবাসী বাংলাদেশের আসছেন’- এই সংবাদটি ইতালির মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছিল। ইতালির মিডিয়ার উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকায়ও এই খবর আগেই প্রকাশ পেয়েছে। ফলে এরা যে বাংলাদেশে আসছেন সেটি গোপনীয় কোনো ব্যাপার ছিল না। এমনও নয় যে সংঘবদ্ধ অপরাধীদের একটি দল গোপনে দেশে ঢুকে যাচ্ছে। অতীতেও এভাবে দলবেধে প্রবাসীরা নিজ দেশে ফিরেছেন্ এবারের পরিস্থিতিটা ভিন্ন করোনাভাইরাসের সংক্রমনের আশঙ্কায়। পরিস্থিতিটি ভিন্ন- ইতালি সংক্রমিত একটি দেশ বলে। 

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ফেসবুকে ইতালির মিডিয়ার লিংক দিয়ে সরকারকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছেন। সেই সতর্ক করার প্রক্রিয়াটা সবারই যে শোভন ছিল তাও নয়। কারো কারো পোস্ট পড়ে মনে হযেছে এই লোকগুলো দেশে ঢুকলে দেশের  সর্বনাশ হয়ে যাবে! ধারণা করি, করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা থেকেই এক সঙ্গে এতজন মানুষের দেশে ফিরা নিয়ে অনেকের মধ্যে বাড়তি প্রতিক্রিয়া হয়েছে। কিন্তু ঢাকার বিমানবন্দরে তাদের ব্যাপারে আগাম প্রস্তুতি কি ছিল না?

ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাস আছে। সেখানকার মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হবার পর দূতাবাস কি সরকারকে এই তথ্যটি জানিয়েছিল? ঢাকার পত্র-পত্রিকায় এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। ফলে দূতাবাস না জানালেও ঢাকার পত্রিকার খবর থেকেই সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জেনে যাওয়ার কথা। করোনাভাইরাস সংক্রমিত একটি দেশ থেকে আসা ১৪২ জন লোককে নিয়ে কি কি করতে হবে সেই ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকার কথা। তাদের হাজি ক্যাম্পে নেয়া হলে সেখানে আগ থেকেই গুছিয়ে রাখার কথা। তাহলে বিমানবন্দরে ঘণ্টাখানেক বসিয়ে রেখে হাজি ক্যাম্পে নিয়ে তাদের বাসে বসিয়ে রেখে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হবে কেন? 

যে ১৪২ জন বাংলাদেশি ইতালি থেকে ফিরেছেন, তারা বাংলাদেশের সন্তান। একটি দুঃসময়ে তারা নিজের মাতৃভূমিতে ফিরেছেন, নিজের স্বজনদের কাছে ফিরেছেন্। দেশের মাটিতেই পা দিয়েই এমন তিক্ততা, এমন বৈরিতা তাদের প্রাপ্য ছিল না। হতে পারে করোনাভাইরাসের বিস্তৃতির অনেক আগেই তাদের এই ভ্রমণ পরিকল্পনা ছিল, হতে পারে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতায় তারা নিজের মাতৃভূমিতে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, নিজের মায়ের কোলে ঠাঁই পেতে চেয়েছেন, সেই জন্য তাদের নিগ্রহের মুখে ঠেলে দেয়া সমীচীন হয়নি। বাংলাদেশের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত হউক, দুর্যাগ ব্যবস্থাপনা মানবিক হউক। 

লেখক: নতুনদেশ ডটকম'র প্রধান সম্পাদক। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম