শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৮, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০২০

ইতালি থেকে ১৪২ বাংলাদেশির দেশে ফেরা ও বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা

শ্ওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
ইতালি থেকে ১৪২ বাংলাদেশির দেশে ফেরা ও বিমানবন্দরের অব্যবস্থাপনা

করোনাভাইরাসে হিমসিম খা্ওয়া ইতালি থেকে নিজের দেশে আসা ১৪২ জন বাংলাদেশিকে নিয়ে ঢাকায় একটা অপ্রীতিকর পরিস্থিতির তৈরি হয়েছিল। দিনভর ফেসবুকে অনেকেই ইতালি থেকে আসা প্রবাসীদের তীব্র সমালোচনায় প্রবাসীদের প্রতি ক্ষোভ, ধিক্বার সবই ছিল, কিন্তু কি পরিস্থিতিতে কি ঘটেছে সেই সম্পর্কে কোনো তথ্য ছিল না। পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্তিসহ পরিস্থিতি এমন জায়গায় গেছে যে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যদেরও যেতে হয়েছে। 

বিমানবন্দর সংলগ্ন হাজি ক্যাম্পে ইতালি ফেরত বাংলাদেশিদের নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি চলার সময়েই বাংলাদেশের অনেক বন্ধুই তাদের নিয়ে ফেসবুকে নানা মন্তব্য করেছেন। অনেকেই বলেছেন - ইতালি থেকে আসা প্রবাসীরা সরকারের নেয়া পদক্ষেপের অংশ কোয়ারেন্টাইনে যেতে রাজি হচ্ছেন না। অনেক কঠিন এবং আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ করেও তাদের সমালোচনা করেছেন। যারা এই সমালোচনা করেছেন তারা কেউই ঘটনাস্থলে ছিলেন না। আসলেই কি ইতালি ফেরত বাংলাদেশিরা কোয়ারে্িটাইনে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল? কি এমন ঘটেছিল সেখানে যে সেনা সদস্যদের পর্যন্ত যেতে হয়েছে সেখানে? 

একুশে টেলিভিশনের খবরের একটি ক্লিপ দেখার সুযোগ হয়েছে। সেখানে ফেরত আসা প্রবাসীদের কয়েকজনের বক্তব্য শুনলাম। সেই বক্তব্যে তো তারা স্পষ্টই করে বলেছেন, আমরা সরকারের পরীক্ষর ভেতর দিয়েই যেতে চাই। কিন্তু কোনো ডাক্তারই তো এখন পর্যন্ত আসেননি। তাদের বক্তব্যে অযৌক্তিক কিছু ছিল বলে তো মনে হয়নি। বরং দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের পর জন্মভূমিতে পৌঁছে তাদের  অবর্ণনীয় তিক্ততা  এবং হয়রানির মুখোমুখি  হয়েছেন তারা। প্রবাসীদের যারা তীব্র সমালোচনার আগুনে দগ্ধ করেছেন তারা কিন্তু অব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি।  

শিশু সন্তানসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে যে লোকগুলো দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের ক্লান্তি নিয়ে ঢাকায় নেমেছেন, তাদের সঙ্গে সরকারি কর্তৃপক্ষের ব্যবহারটা কি ছিল? বিমান থেকে নামার পর কি প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে তাদের যেতে হবে সে ব্যাপারে কি তাদের কোনো ব্রিফ দেয়া হয়েছিল? 

ব্রিফের প্রশ্নটি আসছে কারণ তাদের আলাদাভাবে দেখা হয়েছে। তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একটি দেশ থেকে এক সঙ্গে আসছে বলে তাদের বিশেষ নিরীক্ষা প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হবে- এই তত্যটি তাদের জানানো দরকার ছিল। এটি কেবল শোভন আচরণই নয়, আন্তর্জাতিক রীতির অংশও। ইতালি থেকে তারা আরেকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই নেমেছেন। সেখানে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিয়ম-নীতিই তো অনুসরণ করা হবে। 

টেলিভিশনে দেয়া তাদের বক্তব্যে তারা জানিয়েছেন, ইতালি থেকে চিকিৎসা সনদ নিয়েই তারা ফ্লাই করেছেন। মাঝখানে ট্রানজিটেও তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে। ঢাকায় আরেক দফা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় তাদের কারো আপত্তি থাকার কথা না। 

ইতালি থেকে আসা লোকগুলোর সঙ্গে অনেকগুলো ছোটো ছোটো বাচ্চা ছিল। যে লোকটি সবচেয়ে বেশি উচ্চ বাচ্চ্য করেছে, দেশকে গালি দিয়েছে সেই লোকটি্ও কিন্তু চিৎকার করে বার বার বলছিল আমার বাচ্চাটা ১১ ঘণ্টা ধরে না খেয়ে আছে। ও অসুস্থ হয়ে যাবে। দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের ক্লান্তি আর ১১ ঘণ্টা না খেয়ে থাকা একটি শিশুর বাবা হিসেবে নিজেকে কল্পনা করে দেখেন তো। 

কতটা শোভন আচরণ আপনি করতে পারবেন! ওই বাচ্চাটা অসুস্থ ছিল কী না, স্পেশাল নিড কী না- তার কিছুই তো আমরা জানি না! ওই লোকটা ‘মাদারল্যান্ড’কে যে অশ্লিল গালি দিয়েছে- তার জন্য ধিক্কার জানাই। কিন্তু যে বাচ্চাটা ১১ ঘণ্টা না খেয়ে আছে- তার দায় দায়িত্ব কে নেবে? 

ইতালি প্রবাসীদের বক্তব্য অনুযায়ী, তাদের ১ ঘণ্টা বিমানবন্দরে বসিয়ে রাখা হযেছে, হাজি ক্যাম্পে নিয়ে সেখানে বাসে বসিয়ে রাখা হযেছে। এই সময়ে তাদের কোনো খাবারের ব্যবস্থা ছিল না। একজন বললেন, সকাল ১০টায় তাদের এক বোতল করে  পানি দেয়া হয়েছে। এছাড়া কোনো খাবার তাদের জুটেনি। ময়লা দুর্গন্ধময় আর মশা- মাছিতে সয়লাব হাজি ক্যাম্পে তাদের বসিয়ে রাখা হয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এই পরিস্থিতে ফেসবুকে যারা সমালোচনার ঝড় বইয়ে দিয়েছেন তারা কি করতেন? 

তারা কি শান্ত সুবোধ বালকের মতো বসে থাকতেন। যারা প্রবাসদের অসহিষ্ণুতা  নিয়ে গালি দিচ্ছেন তাদের কেউই নিজ দেশের অবস্থাপনা নিয়ে একটি কথা্ও বলছেন না। 

‘ইতালি থেকে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে ১৪২ জন প্রিবাসী বাংলাদেশের আসছেন’- এই সংবাদটি ইতালির মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছিল। ইতালির মিডিয়ার উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকায়ও এই খবর আগেই প্রকাশ পেয়েছে। ফলে এরা যে বাংলাদেশে আসছেন সেটি গোপনীয় কোনো ব্যাপার ছিল না। এমনও নয় যে সংঘবদ্ধ অপরাধীদের একটি দল গোপনে দেশে ঢুকে যাচ্ছে। অতীতেও এভাবে দলবেধে প্রবাসীরা নিজ দেশে ফিরেছেন্ এবারের পরিস্থিতিটা ভিন্ন করোনাভাইরাসের সংক্রমনের আশঙ্কায়। পরিস্থিতিটি ভিন্ন- ইতালি সংক্রমিত একটি দেশ বলে। 

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ফেসবুকে ইতালির মিডিয়ার লিংক দিয়ে সরকারকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছেন। সেই সতর্ক করার প্রক্রিয়াটা সবারই যে শোভন ছিল তাও নয়। কারো কারো পোস্ট পড়ে মনে হযেছে এই লোকগুলো দেশে ঢুকলে দেশের  সর্বনাশ হয়ে যাবে! ধারণা করি, করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা থেকেই এক সঙ্গে এতজন মানুষের দেশে ফিরা নিয়ে অনেকের মধ্যে বাড়তি প্রতিক্রিয়া হয়েছে। কিন্তু ঢাকার বিমানবন্দরে তাদের ব্যাপারে আগাম প্রস্তুতি কি ছিল না?

ইতালিতে বাংলাদেশ দূতাবাস আছে। সেখানকার মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হবার পর দূতাবাস কি সরকারকে এই তথ্যটি জানিয়েছিল? ঢাকার পত্র-পত্রিকায় এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। ফলে দূতাবাস না জানালেও ঢাকার পত্রিকার খবর থেকেই সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জেনে যাওয়ার কথা। করোনাভাইরাস সংক্রমিত একটি দেশ থেকে আসা ১৪২ জন লোককে নিয়ে কি কি করতে হবে সেই ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকার কথা। তাদের হাজি ক্যাম্পে নেয়া হলে সেখানে আগ থেকেই গুছিয়ে রাখার কথা। তাহলে বিমানবন্দরে ঘণ্টাখানেক বসিয়ে রেখে হাজি ক্যাম্পে নিয়ে তাদের বাসে বসিয়ে রেখে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হবে কেন? 

যে ১৪২ জন বাংলাদেশি ইতালি থেকে ফিরেছেন, তারা বাংলাদেশের সন্তান। একটি দুঃসময়ে তারা নিজের মাতৃভূমিতে ফিরেছেন, নিজের স্বজনদের কাছে ফিরেছেন্। দেশের মাটিতেই পা দিয়েই এমন তিক্ততা, এমন বৈরিতা তাদের প্রাপ্য ছিল না। হতে পারে করোনাভাইরাসের বিস্তৃতির অনেক আগেই তাদের এই ভ্রমণ পরিকল্পনা ছিল, হতে পারে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতায় তারা নিজের মাতৃভূমিতে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, নিজের মায়ের কোলে ঠাঁই পেতে চেয়েছেন, সেই জন্য তাদের নিগ্রহের মুখে ঠেলে দেয়া সমীচীন হয়নি। বাংলাদেশের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত হউক, দুর্যাগ ব্যবস্থাপনা মানবিক হউক। 

লেখক: নতুনদেশ ডটকম'র প্রধান সম্পাদক। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা