শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩২, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে মুজিবনগর সরকার

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে মুজিবনগর সরকার

১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। একাত্তরের অগ্নিঝরা এ দিনেই বাঙালির হাজার বছরের লালিত স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক ভিত্তিমূল রচিত হয়েছিল। বৈদ্যনাথতলার নামকরণ হয় মুজিবনগর। পরবর্তীতে দিবসটি মুজিবনগর দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পায়। মুজিবনগর সরকার মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য গঠিত বাংলাদেশের প্রথম সরকার। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১০ এপ্রিল এ সরকার গঠিত হয়। বাঙালি জাগরণের মহাজাদুকর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নামের সঙ্গে মিল রেখে এ স্থানের নামকরণ করা হয় মুজিবনগর। শপথ গ্রহণের পর মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহানায়ক বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এক সংবাদ সম্মেলনে যুদ্ধ পরিচালনাকারী সরকারের রাজধানীর নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নামে ‘মুজিবনগর’ নামকরণ করেন। করোনার আঘাতে এবার আনুষ্ঠানিক কোন আয়োজন না থাকলেও বাঙালির চেতনায় সদা জাগ্রত থাকবে এই দিনটি। 

পাকিস্তানিদের হাতে বন্দী জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক করে এদিন গঠিত হয় প্রবাসী বিপ্লবী সরকার। বিশ্ব মানচিত্রে স্থান প্রায় স্বাধীন বাংলাদেশের নাম। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে চিফ হুইপ অধ্যাপক ইউসুফ আলী স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। স্বাধীনতার সেই ঐতিহাসিক ঘোষণাপত্র রচনা করেন ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম। 

মুজিবনগর সরকার এর ৪৯ বছর অতিক্রান্ত হলো আজ। ৫০ বছর পূর্ণ হবে ২০২১ সালে। সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে এসে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসাব মেলাতে গিয়ে সবাই একবাক্যে স্বীকার করবেন যে আমাদের প্রাপ্তির পাল্লাই ভারী। অনেকে মনে করেন আরো মর্যাদাশীল জাতিতে আমরা পরিণত হতে পারতাম যদি আমাদের মধ্যে দেশ প্রেম ও মানবিক গুণাবলির চর্চা করতে পারতাম। আমরা আরো বেশি সমৃদ্ধশালী হতে পারতাম যদি অনিয়ম, লুটপাট, দুর্নীতি ও ধর্মান্ধতা থেকে মুক্ত থেকে সাম্যবাদী বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ করতে পারতাম ।    

১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট আকস্মিক সুনামির মতোই সদ্য জন্ম নেয়া বাংলাদেশ হারিয়েছে জাতি-রাষ্ট্রটির স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে দেশ আবার পকিস্তানমুখি যাত্রা শুরু করেছিল। একই বছরের ৪ নভেম্বর কারাগারে একই খুনিচক্রের হাতে নিহত হন বঙ্গবন্ধুর যোগ্য সহকর্মী চার জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামান। নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ে বাংলাদেশ। 

উল্টোপথের যাত্রী বাংলাদেশের তখন ঘোর অমাবস্যা। এমনই এক পটভূমিতে ১৯৮১ সালে তাঁর অনুপস্থিতিতে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দিশেহারা নেতাকর্মীরা তাঁর হাতেই তুলে দিয়েছিল মুক্তির মশাল। ১৯৮১ সালের ১৭ মে এক বর্ষণমুখর দিনে দীর্ঘ নির্বাসন থেকে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। ধিরে ধিরে শেখ হাসিনা হয়ে ওঠেন বাঙালির প্রত্যাশা পূরণের স্বপ্ন সারথি। 

আমরা দুশো বছর ব্রিটিশদের অধীনে ছিলাম। আমরা ২৪ বছর পাকিস্তানিদের অধীনে ছিলাম। নয়মাস মুক্তিযুদ্ধ করেছি। আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি, স্বাধীনতার প্রকৃত প্রাপ্তি এনে দিয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। জাতির পিতার খুনিদের শাস্তি, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী মানবতাবিরোধী কুখ্যাত রাজাকার, আল শামস, আল বদরদের বিচারের মুখোমুখি করে শাস্তি নিশ্চিত করাও অন্যতম অর্জন। বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। ৩০ লক্ষ জীবন উৎস্বর্গ করেছি, চার লক্ষ মা-বোনের নির্যাতনের আত্মচিৎকার আজও ভেসে বেড়ায় আকাশে বাতাসে। আজ বাঙালি স্বাধীন। তবে এখন ব্রিটিশরা নেই, পাকিস্তানিরা নেই, জমিদাররা নেই। কিন্তু শোষণহীন রাষ্ট্র ,বৈষম্যহীন সমাজ নির্মাণ সম্ভব হয়নি । 

এক ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের তলাবিহীন রাষ্ট্রীয় গ্লানি মোচন করে দুর্বিনীত গতিতে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি ।রোহিঙ্গাদের দুর্দিনে মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আজ বিশ্বদরবারে মানবতাবাদী রাষ্ট্রের স্বীকৃতি অর্জন করেছি। আমাদের বাংলা ভাষা ও কৃষ্টিতে আজ বিশ্বকে মুগ্ধ করে বাংলা ভাষা বিশ্বের মধুরতম ভাষা বলেও স্বীকৃত হয়েছে। আমরা অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বে সুনাম অর্জন করে চলেছি। 

কিন্তু সবকিছু থামিয়ে দিতে চায় দুর্নীতি, লুটপাট, মাদক, ধর্মীয় উগ্রবাদ, অনিয়ম আর বিচারহীনতার সংস্কৃতি। আজ পাকিস্তানের ২২ পরিবার না থাকলেও কয়েকজন মানুষের হাতে দেশের অধিকাংশ সম্পদ। জাতির পিতার বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র চিন্তা আজ ভূলুণ্ঠিত। তাদের কয়েকজনের হাতে দেশের নাটাই। চার দশক আগে বঙ্গবন্ধু যেমন বলেছিলেন, পাকিস্তান সব লুট করে নিয়ে রেখে গেছে এক চোরের খনি। চার দশক পরে তাঁর কন্যা যখন রাষ্ট্র পরিচালনায় তখন বলতে বাধ্য হন, আমাকে বাদে সবাইকে কেনা যায়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কখনো আপোষ করেননি। কিন্তু শেখ হাসিনাকে অনেকক্ষেত্রে জনসাধারণের প্রত্যাশার বিপরীতে অবস্থান নিতে দেখি। বর্তমানের মন্ত্রী পরিষদ ও আওয়ামী লীগের চেহারা দেখলে মনে হতে পারে, এরা সবাই শেখ হাসিনার পছন্দের হতে পারে না। এক অদৃশ্য অপশক্তির ইশারা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কন্যাকে ভীষণ অচেনা লাগে তখন। তাঁর সাহসী মাদকবিরোধী, ক্যাসিনো বিরোধী, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান হঠাৎ কেন থেমে যায় সে প্রশ্ন এই প্রজন্মের অনেকের। পাপিয়া কাণ্ডের ধামাকা ভিন্ন ইস্যুতে চাপা পড়ে নতুন করে রাজ্য চালায় যৌন রাণী ও তাদের খদ্দেরগণ। ব্যাংক, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির হোতারা ক্ষমতার চেয়ারে বসে হুঙ্কার দেয়। তারা দেশের সম্পদ পাচার করে বেগম পাড়ায় আলিশান প্রাসাদ গড়ে। 

বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির যে দর্শনে জাতির পিতা আজীবন লড়াই করে গেছেন, সংগ্রাম করে গেছেন চিন্তার দাসত্ব থেকে মুক্তির জন্য। সেই দর্শন থেকে কিছুটা হলে দূরে সরে গেছে জাতির পিতার সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বর্তমানের নীতি নির্ধারকগণ আমিত্ব নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত যে, দল দেশের সাথে প্রতারণা করে আদর্শহীন চরিত্র ধারণ করে নিজের ভোগ, উপভোগ, সম্ভোগ ছাড়া তাদের সামগ্রিক চিন্তার প্রকাশ একেবারে নাই বললেই চলে। 

স্বাধীনতার পর দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার সংগ্রামের পাশাপাশি ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নতুন সংগ্রামের ডাক দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দুর্নীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু কতটা সোচ্চার ছিলেন তা আলোচনায় এসেছে সামান্যই। বঙ্গবন্ধুর ভাষণগুলো লক্ষ করলে দেখা যায়, ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে তরুণ বয়স থেকে শুরু করে জীবনের শেষ পর্যন্ত সোচ্চার ছিলেন তিনি। তিনি দুর্নীতিকে দেশের এক নম্বর সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন।

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু। সদ্য-স্বাধীন দেশে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কয়েক লাখ জনতার সামনে দেওয়া ভাষণে স্বাধীনতার সার্থকতা ব্যাখ্যা করার পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান ঘোষণা করেন। আবেগাপ্লুত জাতির জনক বলেন, ‘আজ থেকে আমার অনুরোধ, আজ থেকে আমার আদেশ, আজ থেকে আমার হুকুম—ভাই হিসেবে, নেতা হিসেবে নয়, প্রেসিডেন্ট হিসেবে নয়, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, আমি তোমাদের ভাই, তোমরা আমার ভাই, এই স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না পায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি আমার বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এ দেশের মানুষ, যারা আমার যুবক শ্রেণি আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।...যথেষ্ট কাজ পড়ে রয়েছে। আপনারা জানেন, আমি সমস্ত জনগণকে চাই, যেখানে রাস্তা ভেঙে গেছে, নিজেরা রাস্তা করতে শুরু করে দেও। আমি চাই জমিতে যাও, ধান বোনাও, কর্মচারীদের বলে দেবার চাই, একজনও ঘুষ খাবেন না, ঘুষখোরদের আমি ক্ষমা করব না।’ 

বাংলাদেশের ৪৯ বছরে আমাদের প্রাপ্তি আর অর্জন অনেক। তবে যে স্বপ্ন ও প্রত্যাশা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল তার অনেক কিছুই এখনো অপূর্ণ রয়ে গেছে। আমাদের আরো বহু পথ পাড়ি দিতে হবে। আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সেটা এখনো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। দুর্নীতি আর সুশাসনের অভাবে সেই চেতনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। সীমাহীন ত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এই দীর্ঘ পরিক্রমায় কতটুকু সার্থক হয়েছে, তা আজ আমাদের জিজ্ঞাসা। হাজারো সমস্যার মধ্যে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষা নিয়ে চলছে নানা বাণিজ্য। সুতরাং স্বাধীনতার ৪৯ বছরে প্রাপ্তি পুরোপুরি তখনই হবে যখন সকল অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে দেশ। 

স্বাধীনতা যে কোনো দেশের অমূল্য সম্পদ। মুজিব নগর সরকার হচ্ছে স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রথম কার্যকরী সরকার, ১৭ এপ্রিল মুজিব নগর দিবসটি বাঙালি জাতির জীবনের এক অবিস্মরণীয় গৌরবগাঁথা দিন। জাতির জন্য এদিনটি একটি ঐতিহাসিক এবং জাতির চেতনাবোধ জাগ্রতের দিন হিসেবে পালন করতে হবে।

লেখক : সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম।
সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১’।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১
খাগড়াছড়িতে ইজিবাইকের ধাক্কায় নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সিলেটে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা
পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে খুলনায় ব্যবসায়ীকে হত্যা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বনাম হংকং: শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং: শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক
১৩ অক্টোবর বান্দরবানে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?
ডলফিনরাও ভোগে আলঝেইমারে?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
চাপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
পৃথক অভিযানে ৭১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু
তাড়াশে ভটভটির ধাক্কায় অটোরিকশাচালক ও শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
টাঙ্গাইলে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী
অভিনেতা পবন সিংয়ের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ আনলেন স্ত্রী

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফেরার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, তার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
গাজায় ভয়াবহ যুদ্ধে দুই বছরে নিহত-পঙ্গু ৬৪ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা
যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা ঘোষণার পরও গাজায় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার
নওগাঁর সাবেক এমপি ফারুক ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের
চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৫১ মাসে আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি
ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৫১ মাসে আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে অনড় জামায়াতে ইসলামী
পিআর পদ্ধতির নির্বাচনে অনড় জামায়াতে ইসলামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর দাবিতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে কিছু গোষ্ঠী : এম এ মালেক
পিআর দাবিতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে কিছু গোষ্ঠী : এম এ মালেক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে সমুদ্র পরিবেশ রক্ষায় সেমিনার
চট্টগ্রামে সমুদ্র পরিবেশ রক্ষায় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোয়াড ঘোষণা
বাংলাদেশ সফরের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালাহর জোড়া গোলে বিশ্বকাপে মিসর
সালাহর জোড়া গোলে বিশ্বকাপে মিসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন