শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২১, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০২০

মন্ত্রীদের ওপরে কি তাহলে আস্থা নেই?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রীদের ওপরে কি তাহলে আস্থা নেই?

মন্ত্রীরা কি তাহলে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না? গত ১৫ মাসে বিভিন্ন সময় এই প্রশ্নটি জোরেশোরেই উঠেছে। কিন্তু করোনাভাইরাস প্রতিরোধ এবং এই পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জেলা পর্যায়ে চলমান ত্রাণ কার্যক্রম সু-সমন্বয়ের জন্য ৬৪টি জেলায় ৬৪ জন সচিব ও সমমর্যাদার কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেয়ার পর জাতীয় সংকটে মন্ত্রীদের ভূমিকা অনেকাংশেই স্পষ্ট হয়ে গেছে।

মন্ত্রীদের অনেকের অবস্থানই যে নড়বড়ে তা আরও পরিষ্কার এখন। নেতৃত্ব, দিক-নির্দেশনা, পরিকল্পনা, নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে মন্ত্রী পরিষদের সদস্যরা কি আদৌ আস্থার জায়গায় আছেন আর?

মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী এবং মন্ত্রী মর্যাদার উপদেষ্টাদের ৫৪ জনের মধ্যে কি ৬৪ জেলার সংকটকালীন সময়ে চিকিৎসা সুরক্ষা সরঞ্জাম ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম নজরদারি এবং জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিবীক্ষণ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করার নেতৃত্বের ঘাটতি আছে? তাই যদি না হবে তাহলে সচিবরা এই দায়িত্বে কেন?

বৈশ্বিক ও জাতীয় মহামারি যখন আসন্ন সেখানে সরকারের রাজনৈতিক দর্শন দিয়ে মাঠ পর্যায়ে সংকট মোকাবিলায় সরকারের রাজনৈতিক নেতৃত্বই চালিকা শক্তি হওয়ার কথা। কিন্তু এই অনুপস্থিতি হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। সরকারের রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর দেশের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব কতখানি বিরক্ত আস্থাহীন এটি তারও একটি নজির। সচিবরা ৬৪ জেলায় ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি, আইন-শৃঙ্খলা সমন্বয়ের কাজ কতখানি সন্তোষজনকভাবে করতে পারবেন তা ভবিষ্যতই বলে দেবে। কিন্তু সরকারের ভেতরের রাজনৈতিক শক্তি যে উপেক্ষিত এই ঘটনায় সেই বার্তা আছে। যা দীর্ঘমেয়াদে রাজনৈতিক শক্তির জন্য সুখকর নয়। কারণ সচিবদের এই দায়িত্ব বণ্টনের মাধ্যমে সরকারের রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে ভেতরে ভেতরে আমলাতন্ত্রের এক ধরনের অদৃশ্য মনকষাকষির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস স্বাক্ষরিত আদেশে ২০ এপ্রিল ৬৪ জেলায় ৬৪ জন সচিবকে সার্বিক ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্তত ছয়জন আছেন যারা আগামী ১৫ দিন থেকে দুই মাসের মধ্যে অবসরে যাবেন। তিন থেকে চার মাসের মধ্যে অবসরে যাবেন জনা পাঁচেক দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব। কয়েকজন নিয়মিত চাকরি শেষ করে চুক্তিভিত্তিক দায়িত্ব পালন করছেন। আবার দু’একজন সরকারের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদ অর্জন করলেও তাদের রাজনৈতিক দর্শন, আনুগত্য নিয়ে এক ধোঁয়াশা আছে প্রশাসনের অন্দরেই। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের অনেকে আবার সৎ, দক্ষ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে পক্ষপাতহীন। দেশের আসন্ন সংকট মোকাবিলায় এই দায়িত্ব বণ্টন কতখানি সুদূর প্রসারী বিবেচনার ফল তা নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। তাহলে সরকারের ভেতরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কে বা কারা বেশি ভূমিকা রাখছেন সেই প্রশ্নও আসবে। আর এর ফলে সরকারের লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে চুপিসারে চাপান-উতোরকেও অস্বাভাবিক বলা যাবে না।

শিল্প সচিব আবদুল হালিমকে দেশের অন্যতম বড় ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা বরিশালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি আগামী ২৭ মে চাকরি থেকে স্বাভাবিক অবসরে যাবেন। সিনিয়র সচিব ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শাহীন আহমেদ চৌধুরীকে দেওয়া হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা নোয়াখালীর দায়িত্ব। চাকরি থেকে তার স্বাভাবিক অবসরে যাওয়ার কথা আগামী পহেলা জুন। পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন অবসরে যাবেন চলতি বছরের ৯ জুন। তিনিও নওগাঁর মতো একটা বড় জেলার দায়িত্ব পেয়েছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল অবসরে যাবেন আগামী ২৯ জুন। তিনি চাঁদপুর জেলার বাসিন্দা এবং ওই জেলার ত্রাণ কার্যক্রম ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী পেয়েছেন নাটোর জেলার দায়িত্ব। তিনি অবসরে যাবেন আগামী ১৪ জুন। প্রশ্ন, স্বল্প সময়ে এরা কি দায়িত্ব পালন করবেন?

করোনাভাইরাস এবং এ থেকে সৃষ্ট সংকট কতদিন থাকবে গোটা বিশ্ব এখনো এটি জানে না। কিন্তু বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বিশ্ব নেতারা এটি বিলক্ষণ জানেন যে অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী। তাই জীবন বাঁচিয়ে রাখা, দিনমজুর, কর্মহীন মানুষদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বণ্টনের ওপর দেশে দেশে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুরু থেকেই এ ব্যাপারে শতভাগ আন্তরিক ও উদার। তাই খাদ্য সামগ্রী ত্রাণ বণ্টনকে বিতর্কহীন করার সব রকম উদ্যোগ বাংলাদেশের সরকার প্রধানের আছে। শুরুতে তৃণমূল স্তরের কতিপয় জনপ্রতিনিধি, মনুষ্যত্বহীন হাতে গোনা কয়েকজন রাজনৈতিক পদাধিকারী ত্রাণের চাল চুরির সঙ্গে যুক্ত হয়ে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরকেই এক বিরাট প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছেন। আর সেই শঙ্কা, আস্থাহীনতা থেকে জেলায় জেলায় সচিবদের দায়িত্ব দেওয়া হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল সচিবদের সততা, দক্ষতা, মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা এবং সরকারের রাজনৈতিক দর্শনের প্রতি আনুগত্য কি প্রশ্নাতীত? মোটেও না।

দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে যে বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার অধিবাসী একজন সচিব, বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে তিনি অবসরে যাবেন। প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি তার আনুগত্য নিয়ে আগাগোরাই প্রশ্ন আছে। বিএনপির ঘাঁটি বলে খ্যাত একটি জেলার দায়িত্ব পাওয়া ওই সচিব কতখানি আন্তরিক ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করবেন এই প্রশ্ন যদি প্রশাসনে তার সহকর্মীরাই উত্থাপন করেন তাহলে তা কি সরকারের জন্য খুব একটা স্বস্তিদায়ক?

চাকরি জীবনে কখনো সততার সুনাম নেই এমন একজন সিনিয়র সচিব অবসরে যাওয়ার আগে ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ের গুরুত্বপূর্ণ কাজে সরকারকে কতখানি স্বস্তি দেবেন- তা নিয়ে প্রশাসনের অন্দরে নানা কথা আছে। আবার সদ্য সচিবের মর্যাদা পাওয়া একজন কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক বা তদুর্ধ মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনিক কাজে যে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেননি তা প্রশাসনেই বহুল চর্চিত। অথচ ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ে তাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বড় একটি জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন সিনিয়র সচিবের দেশে ও বিদেশে কাজের বিস্তর অভিজ্ঞতা থাকলেও মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় শূন্য। এভাবে মাঠ পর্যায়ে খুবই কম কাজের অভিজ্ঞতা আছে এমন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা আচমকাই দেশের সংকটময় মুহূর্তে জেলা পর্যায়ে ত্রাণ বিতরণ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মতো স্পর্শকাতর কাজের তদারকি সমন্বয় করবেন।

এদের কেউ কেউ ব্যক্তিগত সততা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা আর সরকারের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্য দিয়ে অর্পিত দায়িত্বে উতরে যাবেন ঠিকই। কিন্তু বিপরীত যারা?
তাহলে প্রশ্ন তো থেকেই গেল। গুরুতর প্রশ্নটি হলো সরকারের ভেতরে যে রাজনৈতিক শক্তি তাদের ভূমিকা কি। তারা কি দায়িত্ব পালন করছেন? আরও পরিষ্কারভাবে বলতে গেলে এই সংকটময় মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীকে কি তার মন্ত্রীরা যোগ্য সহযোগিতা করতে পারছেন না? না কি তাদের নেতৃত্বের ওপর আস্থা রাখা যাচ্ছে না। যেটিই ঠিক হোক এটি কি খুব ভালো কোন লক্ষণ?

ক্ষেত্রে বিশেষে মন্ত্রীরা আছেন কি নাই সেটিও বোঝা যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যে ভিডিও কনফারেন্স করছেন সেখানে কোথাও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর উপস্থিতি, বক্তব্য নেই। সচিব ঠিকই আছেন। বাণিজ্য, স্বাস্থ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রীরা এই সংকটে কেমন যেন গর্তে ঢুকে গেছেন।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। সার্বিক পরিস্থিতিতে সরকারের ভেতরে তার ভূমিকা কী? কোথাও কি কোন তৎপরতায় তিনি দৃশ্যমান? আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সেতু ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মাঝে মধ্যে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আসছেন বটে। কিন্তু সরকার পরিচালনায় খুব বেশি ভূমিকা আছে কি? অর্থ, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা, তথ্য, আইন, পররাষ্ট্র কোন মন্ত্রী সরকার পরিচালনায় সামনের কাতারে? আমরা জানি না। কেউ কি জানেন?

সরকার পরিচালনায় এ মুহূর্তে আমলাতন্ত্র অনেকখানি এগিয়ে এমন আলোচনা আছে। কিন্তু আমলাতন্ত্রেও পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া অনেক কর্মকর্তা আছে। আছে উচ্চাভিলাষী অনেকেও। গতকয়েক দশক ধরেই আমাদের দেশে আমলাতন্ত্রের কারো কারো মধ্যে অবসর গ্রহণের পরপরই রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রবণতাও তীব্রভাবে আছে। চাকরিতে থেকেই নির্বাচনী এলাকা গোছানোর চেষ্টাও বিভিন্ন সময় লক্ষণীয়। এমনকি নিজ এলাকার সংসদ সদস্যের সাথে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে বচসা, প্রকাশ্য বিবাদে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাও প্রায়শ পত্রিকার পাতার শিরোনামও হয়েছে নিকট অতীতে।

করোনা সংকট মোকাবিলার ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ে জেলায় জেলায় সচিবদের দায়িত্ব প্রদান ক্ষেত্র বিশেষ কারো কারো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষকে আবারও উস্কে দেবে কি না সেই প্রশ্ন তাই থেকেই যাচ্ছে। কারণ দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের অনেকেই নিজ জেলার কর্মকাণ্ড সমন্বয় করবেন। এদের দু-একজন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভবিষ্যতে জড়িত হবেন, এমন আলোচনা আগে থেকেই প্রশাসনের মধ্যে আছে।

ফলে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের মনস্তাত্ত্বিক কোন দ্বন্দ্ব হবে কি না সেই আশঙ্কা প্রবলভাবেই থাকছে।

সচিবদের জেলায় জেলায় দায়িত্বের কর্মপরিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, তারা জেলার মাননীয় সংসদ সদস্য, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণের সাথে পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধন করে কোভিড ১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার কাজ তত্ত্বাবধান ও পরিবীক্ষণ করবেন।

প্রশ্ন, জেলায় জেলায় একজন মন্ত্রীর নেতৃত্বে এটি করা যেত কি- না! তাহলে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সুশীল সমাজ, স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করা অনেক বেশি সহজ হতো। আর বর্তমান মন্ত্রীদের মধ্যে যদি সেই উপযুক্ততা সবার না থাকে তাহলে তাদের বদলে দিয়ে কয়েকজন অভিজ্ঞ দক্ষ আর জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্যকে মন্ত্রিসভায় অন্তভূক্ত করা যায়। এটিই সর্বাধিক যুক্তিযুক্ত। কারণ ব্যাপক ভিত্তিতে জনগণের আস্থা অর্জন, জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হলে শেষ বিচারে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে সাইড লাইনে বসিয়ে রেখে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে না।

আর আমলাতন্ত্রকেও আস্থায় নিয়ে কাজ করতে হবে। শেষ বিচারে তাদের অবিশ্বাস, সন্দেহ করাও ঠিক হবে না। কিন্তু বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার প্রশ্ন যেখানে, সেখানে জনগণের প্রতিনিধিরা কি বিষয়টি সহজভাবে নেবেন কি না সেটিও ভেবে দেখার বিষয়। আর আমলাতন্ত্র সম্পর্কেও কিন্তু ভালো-মন্দ দুই ধরনের ধারনাই আছে। গত বছরের ১৭ জুন হাইকোর্ট সচিবদের কর্মকাণ্ড ও সততা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। একই প্রশ্ন হাইকোর্ট গত বছরের জানুয়ারিতেও তুলেছিল। ফলে সচিবদের এই দায়িত্ব পালনও মোটেই সহজ হবে না।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

এই মাত্র | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম