শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২১, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০২০

মন্ত্রীদের ওপরে কি তাহলে আস্থা নেই?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রীদের ওপরে কি তাহলে আস্থা নেই?

মন্ত্রীরা কি তাহলে কুলিয়ে উঠতে পারছেন না? গত ১৫ মাসে বিভিন্ন সময় এই প্রশ্নটি জোরেশোরেই উঠেছে। কিন্তু করোনাভাইরাস প্রতিরোধ এবং এই পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জেলা পর্যায়ে চলমান ত্রাণ কার্যক্রম সু-সমন্বয়ের জন্য ৬৪টি জেলায় ৬৪ জন সচিব ও সমমর্যাদার কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেয়ার পর জাতীয় সংকটে মন্ত্রীদের ভূমিকা অনেকাংশেই স্পষ্ট হয়ে গেছে।

মন্ত্রীদের অনেকের অবস্থানই যে নড়বড়ে তা আরও পরিষ্কার এখন। নেতৃত্ব, দিক-নির্দেশনা, পরিকল্পনা, নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে মন্ত্রী পরিষদের সদস্যরা কি আদৌ আস্থার জায়গায় আছেন আর?

মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী এবং মন্ত্রী মর্যাদার উপদেষ্টাদের ৫৪ জনের মধ্যে কি ৬৪ জেলার সংকটকালীন সময়ে চিকিৎসা সুরক্ষা সরঞ্জাম ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম নজরদারি এবং জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিবীক্ষণ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করার নেতৃত্বের ঘাটতি আছে? তাই যদি না হবে তাহলে সচিবরা এই দায়িত্বে কেন?

বৈশ্বিক ও জাতীয় মহামারি যখন আসন্ন সেখানে সরকারের রাজনৈতিক দর্শন দিয়ে মাঠ পর্যায়ে সংকট মোকাবিলায় সরকারের রাজনৈতিক নেতৃত্বই চালিকা শক্তি হওয়ার কথা। কিন্তু এই অনুপস্থিতি হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। সরকারের রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর দেশের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব কতখানি বিরক্ত আস্থাহীন এটি তারও একটি নজির। সচিবরা ৬৪ জেলায় ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি, আইন-শৃঙ্খলা সমন্বয়ের কাজ কতখানি সন্তোষজনকভাবে করতে পারবেন তা ভবিষ্যতই বলে দেবে। কিন্তু সরকারের ভেতরের রাজনৈতিক শক্তি যে উপেক্ষিত এই ঘটনায় সেই বার্তা আছে। যা দীর্ঘমেয়াদে রাজনৈতিক শক্তির জন্য সুখকর নয়। কারণ সচিবদের এই দায়িত্ব বণ্টনের মাধ্যমে সরকারের রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে ভেতরে ভেতরে আমলাতন্ত্রের এক ধরনের অদৃশ্য মনকষাকষির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস স্বাক্ষরিত আদেশে ২০ এপ্রিল ৬৪ জেলায় ৬৪ জন সচিবকে সার্বিক ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্তত ছয়জন আছেন যারা আগামী ১৫ দিন থেকে দুই মাসের মধ্যে অবসরে যাবেন। তিন থেকে চার মাসের মধ্যে অবসরে যাবেন জনা পাঁচেক দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব। কয়েকজন নিয়মিত চাকরি শেষ করে চুক্তিভিত্তিক দায়িত্ব পালন করছেন। আবার দু’একজন সরকারের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদ অর্জন করলেও তাদের রাজনৈতিক দর্শন, আনুগত্য নিয়ে এক ধোঁয়াশা আছে প্রশাসনের অন্দরেই। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের অনেকে আবার সৎ, দক্ষ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে পক্ষপাতহীন। দেশের আসন্ন সংকট মোকাবিলায় এই দায়িত্ব বণ্টন কতখানি সুদূর প্রসারী বিবেচনার ফল তা নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। তাহলে সরকারের ভেতরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কে বা কারা বেশি ভূমিকা রাখছেন সেই প্রশ্নও আসবে। আর এর ফলে সরকারের লাভবান বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে চুপিসারে চাপান-উতোরকেও অস্বাভাবিক বলা যাবে না।

শিল্প সচিব আবদুল হালিমকে দেশের অন্যতম বড় ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা বরিশালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি আগামী ২৭ মে চাকরি থেকে স্বাভাবিক অবসরে যাবেন। সিনিয়র সচিব ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শাহীন আহমেদ চৌধুরীকে দেওয়া হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা নোয়াখালীর দায়িত্ব। চাকরি থেকে তার স্বাভাবিক অবসরে যাওয়ার কথা আগামী পহেলা জুন। পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন অবসরে যাবেন চলতি বছরের ৯ জুন। তিনিও নওগাঁর মতো একটা বড় জেলার দায়িত্ব পেয়েছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল অবসরে যাবেন আগামী ২৯ জুন। তিনি চাঁদপুর জেলার বাসিন্দা এবং ওই জেলার ত্রাণ কার্যক্রম ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী পেয়েছেন নাটোর জেলার দায়িত্ব। তিনি অবসরে যাবেন আগামী ১৪ জুন। প্রশ্ন, স্বল্প সময়ে এরা কি দায়িত্ব পালন করবেন?

করোনাভাইরাস এবং এ থেকে সৃষ্ট সংকট কতদিন থাকবে গোটা বিশ্ব এখনো এটি জানে না। কিন্তু বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বিশ্ব নেতারা এটি বিলক্ষণ জানেন যে অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী। তাই জীবন বাঁচিয়ে রাখা, দিনমজুর, কর্মহীন মানুষদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বণ্টনের ওপর দেশে দেশে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুরু থেকেই এ ব্যাপারে শতভাগ আন্তরিক ও উদার। তাই খাদ্য সামগ্রী ত্রাণ বণ্টনকে বিতর্কহীন করার সব রকম উদ্যোগ বাংলাদেশের সরকার প্রধানের আছে। শুরুতে তৃণমূল স্তরের কতিপয় জনপ্রতিনিধি, মনুষ্যত্বহীন হাতে গোনা কয়েকজন রাজনৈতিক পদাধিকারী ত্রাণের চাল চুরির সঙ্গে যুক্ত হয়ে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরকেই এক বিরাট প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছেন। আর সেই শঙ্কা, আস্থাহীনতা থেকে জেলায় জেলায় সচিবদের দায়িত্ব দেওয়া হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল সচিবদের সততা, দক্ষতা, মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা এবং সরকারের রাজনৈতিক দর্শনের প্রতি আনুগত্য কি প্রশ্নাতীত? মোটেও না।

দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে যে বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার অধিবাসী একজন সচিব, বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে তিনি অবসরে যাবেন। প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি তার আনুগত্য নিয়ে আগাগোরাই প্রশ্ন আছে। বিএনপির ঘাঁটি বলে খ্যাত একটি জেলার দায়িত্ব পাওয়া ওই সচিব কতখানি আন্তরিক ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করবেন এই প্রশ্ন যদি প্রশাসনে তার সহকর্মীরাই উত্থাপন করেন তাহলে তা কি সরকারের জন্য খুব একটা স্বস্তিদায়ক?

চাকরি জীবনে কখনো সততার সুনাম নেই এমন একজন সিনিয়র সচিব অবসরে যাওয়ার আগে ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ের গুরুত্বপূর্ণ কাজে সরকারকে কতখানি স্বস্তি দেবেন- তা নিয়ে প্রশাসনের অন্দরে নানা কথা আছে। আবার সদ্য সচিবের মর্যাদা পাওয়া একজন কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক বা তদুর্ধ মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনিক কাজে যে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেননি তা প্রশাসনেই বহুল চর্চিত। অথচ ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ে তাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বড় একটি জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন সিনিয়র সচিবের দেশে ও বিদেশে কাজের বিস্তর অভিজ্ঞতা থাকলেও মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় শূন্য। এভাবে মাঠ পর্যায়ে খুবই কম কাজের অভিজ্ঞতা আছে এমন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা আচমকাই দেশের সংকটময় মুহূর্তে জেলা পর্যায়ে ত্রাণ বিতরণ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মতো স্পর্শকাতর কাজের তদারকি সমন্বয় করবেন।

এদের কেউ কেউ ব্যক্তিগত সততা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা আর সরকারের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্য দিয়ে অর্পিত দায়িত্বে উতরে যাবেন ঠিকই। কিন্তু বিপরীত যারা?
তাহলে প্রশ্ন তো থেকেই গেল। গুরুতর প্রশ্নটি হলো সরকারের ভেতরে যে রাজনৈতিক শক্তি তাদের ভূমিকা কি। তারা কি দায়িত্ব পালন করছেন? আরও পরিষ্কারভাবে বলতে গেলে এই সংকটময় মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীকে কি তার মন্ত্রীরা যোগ্য সহযোগিতা করতে পারছেন না? না কি তাদের নেতৃত্বের ওপর আস্থা রাখা যাচ্ছে না। যেটিই ঠিক হোক এটি কি খুব ভালো কোন লক্ষণ?

ক্ষেত্রে বিশেষে মন্ত্রীরা আছেন কি নাই সেটিও বোঝা যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যে ভিডিও কনফারেন্স করছেন সেখানে কোথাও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর উপস্থিতি, বক্তব্য নেই। সচিব ঠিকই আছেন। বাণিজ্য, স্বাস্থ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রীরা এই সংকটে কেমন যেন গর্তে ঢুকে গেছেন।

মন্ত্রিসভার এক নম্বর সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। সার্বিক পরিস্থিতিতে সরকারের ভেতরে তার ভূমিকা কী? কোথাও কি কোন তৎপরতায় তিনি দৃশ্যমান? আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সেতু ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মাঝে মধ্যে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আসছেন বটে। কিন্তু সরকার পরিচালনায় খুব বেশি ভূমিকা আছে কি? অর্থ, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা, তথ্য, আইন, পররাষ্ট্র কোন মন্ত্রী সরকার পরিচালনায় সামনের কাতারে? আমরা জানি না। কেউ কি জানেন?

সরকার পরিচালনায় এ মুহূর্তে আমলাতন্ত্র অনেকখানি এগিয়ে এমন আলোচনা আছে। কিন্তু আমলাতন্ত্রেও পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া অনেক কর্মকর্তা আছে। আছে উচ্চাভিলাষী অনেকেও। গতকয়েক দশক ধরেই আমাদের দেশে আমলাতন্ত্রের কারো কারো মধ্যে অবসর গ্রহণের পরপরই রাজনীতি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রবণতাও তীব্রভাবে আছে। চাকরিতে থেকেই নির্বাচনী এলাকা গোছানোর চেষ্টাও বিভিন্ন সময় লক্ষণীয়। এমনকি নিজ এলাকার সংসদ সদস্যের সাথে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে বচসা, প্রকাশ্য বিবাদে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাও প্রায়শ পত্রিকার পাতার শিরোনামও হয়েছে নিকট অতীতে।

করোনা সংকট মোকাবিলার ত্রাণ বিতরণ সমন্বয়ে জেলায় জেলায় সচিবদের দায়িত্ব প্রদান ক্ষেত্র বিশেষ কারো কারো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষকে আবারও উস্কে দেবে কি না সেই প্রশ্ন তাই থেকেই যাচ্ছে। কারণ দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের অনেকেই নিজ জেলার কর্মকাণ্ড সমন্বয় করবেন। এদের দু-একজন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভবিষ্যতে জড়িত হবেন, এমন আলোচনা আগে থেকেই প্রশাসনের মধ্যে আছে।

ফলে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিবদের মনস্তাত্ত্বিক কোন দ্বন্দ্ব হবে কি না সেই আশঙ্কা প্রবলভাবেই থাকছে।

সচিবদের জেলায় জেলায় দায়িত্বের কর্মপরিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, তারা জেলার মাননীয় সংসদ সদস্য, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণের সাথে পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধন করে কোভিড ১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার কাজ তত্ত্বাবধান ও পরিবীক্ষণ করবেন।

প্রশ্ন, জেলায় জেলায় একজন মন্ত্রীর নেতৃত্বে এটি করা যেত কি- না! তাহলে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সুশীল সমাজ, স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করা অনেক বেশি সহজ হতো। আর বর্তমান মন্ত্রীদের মধ্যে যদি সেই উপযুক্ততা সবার না থাকে তাহলে তাদের বদলে দিয়ে কয়েকজন অভিজ্ঞ দক্ষ আর জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্যকে মন্ত্রিসভায় অন্তভূক্ত করা যায়। এটিই সর্বাধিক যুক্তিযুক্ত। কারণ ব্যাপক ভিত্তিতে জনগণের আস্থা অর্জন, জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হলে শেষ বিচারে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে সাইড লাইনে বসিয়ে রেখে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে না।

আর আমলাতন্ত্রকেও আস্থায় নিয়ে কাজ করতে হবে। শেষ বিচারে তাদের অবিশ্বাস, সন্দেহ করাও ঠিক হবে না। কিন্তু বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার প্রশ্ন যেখানে, সেখানে জনগণের প্রতিনিধিরা কি বিষয়টি সহজভাবে নেবেন কি না সেটিও ভেবে দেখার বিষয়। আর আমলাতন্ত্র সম্পর্কেও কিন্তু ভালো-মন্দ দুই ধরনের ধারনাই আছে। গত বছরের ১৭ জুন হাইকোর্ট সচিবদের কর্মকাণ্ড ও সততা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। একই প্রশ্ন হাইকোর্ট গত বছরের জানুয়ারিতেও তুলেছিল। ফলে সচিবদের এই দায়িত্ব পালনও মোটেই সহজ হবে না।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা