শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৯, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২০

শুধু সরকারি ডাক্তার নয়, সব ডাক্তারের কথা ভাবুন

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
শুধু সরকারি ডাক্তার নয়, সব ডাক্তারের কথা ভাবুন

আতিক রায়হান। একটা সরকারি হাসপাতালের ইন্টার্ন। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। বাবা নেই। বাড়িতে মা আর ছোটবোন। আতিক প্রতি সপ্তাহে ২দিন গাজীপুরের একটা বেসরকারি ক্লিনিকে সময় দেয়। ঐ ক্লিনিক থেকে যে টাকা পায় সেটা দিয়েই নিজের খরচ এবং বোনের কলেজে পড়ার খরচ চালায়।

করোনা সংক্রমন শুরু হওয়ার পর ক্লিনিকটা বন্ধ। আতিকের আয়ের পথও বন্ধ। জমানো টাকায় ডাল, ভাত, আলু ভর্তা আর ডিম ভাজি খেয়ে দিন কাটছে। বাড়ি থেকে মা ফোন করলে কান্না লুকিয়ে বলে- চিন্তা করো না মা,সামনের সপ্তাহে আমি বিকাশে কিছু টাকা পাঠাবো। ওটা দিয়ে রোজার সদাই কইরো। সাধারণ ছুটির মেয়াদ আবারও বাড়লো। এই সঙ্কট কবে কাটবে কেউ জানে না। আতিকের মায়ের হাতের কাজের কোন অর্ডার নেই এখন। কিভাবে চলবে সামনের দিন? আতিকের কপালে চিন্তার ভাজ বাড়ে। কিন্তু উপায় তো মেলে না !

মেহেদী জামিল। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের HMO(Honorary Medical Officer)। আজিজ সুপার মার্কেটে চার বন্ধু মিলে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একটা ঠিকে বুয়া সকাল আর সন্ধ্যায় রান্না করে দিয়ে যায়। করোনা সংক্রমনের পর বুয়া আসা বন্ধ। আশেপাশের সব হোটেলও বন্ধ। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে।

আজিজ মার্কেটে শত শত ডাক্তার থাকেন। তারা হয় হোটেলে খায়, না হয় বুয়ারা রান্না করে দেয়, এখনতো কেউ নেই। হোটেলও বন্ধ। আর হাসপাতাল থেকেও খাবার দেয় না। এরা কি খাচ্ছে? কিভাবে কষ্ট করে চলছে? সেটা কেউ দেখার নেই! ৩৯ তম বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের অধিকাংশেরই এখনও বেতন হয়নি। কারণটা কি হলো-মন্ত্রনালয়ের জটিলতা। এ পর্যন্ত কত জন ডাক্তার নার্স বা স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত তার কোন পূর্ণাঙ্গ ডাটা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের কাছে নেই।

কোভিড হাসপাতালে যারা কাজ করছেন সরকার শুধু তাদের প্রনোদনার আওতায় এনেছে কিন্তু দেখা যাচ্ছে যারা ননকোভিড হাসপাতালে কাজ করছে তারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের কি হবে? এই সরকারি বেসরকারি চিকিৎসক যারা ননকোভিড হাসপাতালে কাজ করে তাদেরওতো পরিবার আছে। তারা আক্রান্ত হলে তাদের ভবিষ্যত কি?

ডাক্তারদের জন্য মন্ত্রণালয়ের প্রণোদনার যে খসড়া তার সারসংক্ষেপ হলো- 

১) আপনি সরকারি ডাক্তার না হলে কিছুই পাবেন না। আবার শুধু সরকারি ডাক্তার হলেই হবে না। আপনি সরকারি চাকরিজীবী কিন্তু আপনি কোভিড হাসপাতালে দায়িত্বরত না, নন কোভিড হাসপাতালে দায়িত্বরত অবস্থায় কোভিডে আক্রান্ত তাতেও পাবেন না।

২) আপনি করোনা আক্রান্ত না হলে, সরকারি ডাক্তার হলেও কিছু পাবেন না। 

৩) আপনি করোনা আক্রান্ত হলেই হবে না, আপনি যদি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা না নেন তা হলে প্রণোদনা পাবেন না।

৪) করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম কোয়ারেন্টাইন বা বাড়িতে আইসোলেশনে থাকলে কিচ্ছু পাবেন না।

৫) আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে আক্রান্ত হওয়ার সময় আপনি ডিউটিতে ছিলেন। 

৬) মরে গেলে অবশ্যই কোভিড-১৯ এই মরতে হবে।

২৩ এপ্রিল অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে কোভিড ১৯ আক্রান্ত রোগীদের সরাসরি সেবা প্রদানে কর্মরত স্বাস্থ্য সেবা কর্মীসহ সরকারি  নির্দেশনা বাস্তবায়নের সময় কোভিড আক্রান্ত হলে সরকার ক্ষতিপূরণ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অনেক স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ননকোভিড হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদানের সময় কোভিড আক্রান্ত হচ্ছেন তাদেরকেও এই কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হোক।

দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। আজ ২৫ এপ্রিল। দুঃখজনক হলেও সত্যি এখন পর্যন্ত একটা হাসপাতালও কোভিড রোগীর জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত নয়।
কুর্মিটোলা বা কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই।

কোভিড নিয়ে যারা কাজ করছে তাদের কারোই প্রফেশনাল নলেজ নেই। যাদের নলেজ আছে তাদেরকে নিয়ে আজ পর্যন্ত কোন মিটিং হয়নি। যারা এই ব্যাপারে জ্ঞান রাখেন বা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারবেন এমন কাউকেই ইনভলব করা হয়নি।

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ৩২ জন স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত। এর মধ্যে ১৫ জনই ডাক্তার। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণ হলো এখান থেকে স্যাম্পল নিয়ে শিশু হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সবচেয়ে বড় সর্বনাশ যেটা হতে চলেছে সেটা হলো কোভিড নন কোভিড রোগীকে একসাথে ট্রিটমেন্ট। ঢাকা মেডিকেলের অর্ধেক কোভিড রোগীর জন্য বাকি অর্ধেক নন কোভিড রোগীর জন্য। একজন কোভিড রোগী যখন নন কোভিড এরিয়ার করিডোর দিয়ে যাবে তখন সে কোভিড  ছড়াতে ছড়াতে যাবে। এটা আগুন নিয়ে খেলার মতনই।

ঢাকার ভেতরে এবং প্রতিটি জেলায় যেসব হাসপাতাল করোনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে তারা কনফার্মড (টেস্ট পজিটিভ) রোগীগুলো রাখছে। এটার কারণে করোনা সন্দেহে কোন রোগী ওখানে গেলে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এটার কারণে রোগীর একদিক দিয়ে ভোগান্তি বাড়ছে আরেকদিকে দ্বারে দ্বারে ঘুরার কারণে কমিউনিটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ছে। 

করোনার জন্য নির্ধারিত প্রতিটি হাসপাতালে প্রবেশমুখে একটি ট্রায়াজ এরিয়া, ভেতরে কনফার্ম রোগীদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ড এবং সম্ভাব্য সন্দেহজনক রোগীদের জন্য একটি আলাদা ওয়ার্ডে (আইসোলেশন ওয়ার্ড- সন্দেহজনক রোগী) রাখতে হবে। টেস্ট পজিটিভ আসলে কনফার্মড ওয়ার্ডে চলে যাবে এবং নেগেটিভ নন করোনা হাসপাতাল গুলোতে চলে যাবে। এতে করে সবার ভোগান্তি কমবে।

উন্নত স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া দেশগুলো করোনা সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে৷ সেখানে নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাংলাদেশে ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’-এর মত চিকিৎসদের উপর সব দোষ চাপানো হচ্ছে বলে মত সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসকদের৷

কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্ব জুড়ে যে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে তাতে দেবদূত এখন স্বাস্থ্যকর্মীরাই। সারা বিশ্বেই স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রাণপণ করে এই মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছেন। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে প্রাণ দিয়ে দেওয়া ডাক্তার-নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থকর্মীর সংখ্যাও নেহাত কম নয়৷

কিন্তু বাংলাদেশে এই চিকিৎসকদের উপরই উঠেছে অভিযোগের আঙুল। সারাদেশ থেকে বিনা চিকিৎসার মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসকেরা বলছেন, এখন তাদের ‘বলির পাঁঠা’ বানানো হচ্ছে। শুরু থেকেই কোভিড-১৯ প্রতিরোধে চরম অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়হীনতার কারণেই আজ পরিস্থিতি এত সঙ্কটজনক অবস্থায় উপনীত হয়েছে।

অবহেলার ঘটনা একেবারে নেই সেটা বলছি না। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা দিয়ে গণহারে ডাক্তাদের দোষ দেওয়াটাও ঠিক না। ডাক্তারদের এখন প্রচণ্ড মানসিক চাপ নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শারীরিক পরিশ্রমও বেড়েছে। 

বাংলাদেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়। এরপর থেকে ধীরে ধীরে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য করোনা একটি ভীতিকর বিষয়ে পরিণত হয়। তারা তখন পার্সোনাল প্রকেটশন ইকুইপমেন্ট বা পিপিই দাবি করেন এবং জানান পিপিই ছাড়া চিকিৎসা আসলেই অসম্ভব।

অনেক রোগীই উপসর্গ গোপন করে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছেন। কেউ কেউ করোনা পজেটিভ হলেও সেটা গোপন করছেন, পেশেন্ট পার্টি ভুল তথ্য দিচ্ছে ডাক্তারদেরকে। এতে করে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সেবা দেওয়া একাধিক হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের আইসোলেশন বা হোম কোয়ারান্টিনে পাঠানো হয়েছে৷
এভাবে যদি সব চিকিৎসাকর্মীরা আক্রান্ত হন বা আইসোলেশনে যান বা হোম কোয়ারান্টিনে চলে যান তবে কে চিকিৎসা সেবা দেবেন ?

পৃথিবীর যেকোন দেশের তুলনায় বাংলাদেশে স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্তের হার বেশি। এর পেছনে মূলত দুইটা কারণ-

১.রোগীর তথ্য গোপন
২. নিম্নমানের পিপিই এবং মাস্ক।

করোনা একটি শত্রু। ওই শত্রুকে মোকাবিলা করতে হবে একইসঙ্গে অন্য শত্রু যেন আক্রমণ করতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এক শত্রুর মোকাবিলা করতে গিয়ে যেন ঘরের আরেকটি দরজা আমরা খুলে না রাখি। তাহলে সেই দরজা দিয়ে দ্বিতীয় শত্রু প্রবেশ করবেই। দু'টি দরজাতেই পাহারা বসাতে হবে। অন্যথায় বিপদ মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে।

অদেখা ভাইরাসের বিরূদ্ধে এক অসম যুদ্ধে নেমেছে গোটা পৃথিবী। একদম অন্যরকম এক যুদ্ধ। না, এ যুদ্ধে অস্ত্রের কোন ঝনঝনানি নেই, বারুদের গন্ধ নেই। কিন্তু মৃত্যু আছে। আমাদের এই ছোট্ট দেশটাও কঠিন এক সময় পার করছে। প্রতি মুহূর্তে অমানবিকতা আর অনাচারের আস্ফালন। হ্যাঁ, এর ভিড়ে মানবিকতার গল্পও আছে।

যে মানুষটা একটা সরকারি চাকুরি করছেন তারও ঝুঁকি আছে। কিন্তু মাস শেষে বেতনের নিশ্চয়তা আছে। বাচ্চার দুধ, বাসা ভাড়া, মায়ের ওষুধ নিয়ে চিন্তা নেই। কিন্তু একবার ঐ বেসরকারী হাসপাতালের ডাক্তার, ইন্টার্ণ অথবা অনারারি মেডিকেল অফিসারের কথা ভাবেন তো। তাদের ঝুঁকি আছে। তারচেয়ে বেশি আছে অনিশ্চয়তা। মাস শেষে ঘরভাড়া, সংসারের আনুসঙ্গিক খরচ কোথা থেকে আসবে? 

আক্রান্ত হলে বা আক্রান্ত হয়ে মরে গেলে পরিবার পথে বসবে। মিলবে না কোন অনুদান! পেশা এক ঝুঁকিও সমান সমান তাহলে কেন এই বৈষম্য। করোনা যুদ্ধে সকল স্বাস্থ্যকর্মীই প্রথম সারির যোদ্ধা। এই মুহূর্তে যেকোন কিছুর চেয়ে বেশি জরুরি তাদের মনোবল ধরে রাখাটা। কোন বৈষম্য নয়, সবার সমান স্বীকৃতি ও মর্যাদা নিশ্চিত করুন।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা