শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৯, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২০

শুধু সরকারি ডাক্তার নয়, সব ডাক্তারের কথা ভাবুন

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
শুধু সরকারি ডাক্তার নয়, সব ডাক্তারের কথা ভাবুন

আতিক রায়হান। একটা সরকারি হাসপাতালের ইন্টার্ন। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। বাবা নেই। বাড়িতে মা আর ছোটবোন। আতিক প্রতি সপ্তাহে ২দিন গাজীপুরের একটা বেসরকারি ক্লিনিকে সময় দেয়। ঐ ক্লিনিক থেকে যে টাকা পায় সেটা দিয়েই নিজের খরচ এবং বোনের কলেজে পড়ার খরচ চালায়।

করোনা সংক্রমন শুরু হওয়ার পর ক্লিনিকটা বন্ধ। আতিকের আয়ের পথও বন্ধ। জমানো টাকায় ডাল, ভাত, আলু ভর্তা আর ডিম ভাজি খেয়ে দিন কাটছে। বাড়ি থেকে মা ফোন করলে কান্না লুকিয়ে বলে- চিন্তা করো না মা,সামনের সপ্তাহে আমি বিকাশে কিছু টাকা পাঠাবো। ওটা দিয়ে রোজার সদাই কইরো। সাধারণ ছুটির মেয়াদ আবারও বাড়লো। এই সঙ্কট কবে কাটবে কেউ জানে না। আতিকের মায়ের হাতের কাজের কোন অর্ডার নেই এখন। কিভাবে চলবে সামনের দিন? আতিকের কপালে চিন্তার ভাজ বাড়ে। কিন্তু উপায় তো মেলে না !

মেহেদী জামিল। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের HMO(Honorary Medical Officer)। আজিজ সুপার মার্কেটে চার বন্ধু মিলে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একটা ঠিকে বুয়া সকাল আর সন্ধ্যায় রান্না করে দিয়ে যায়। করোনা সংক্রমনের পর বুয়া আসা বন্ধ। আশেপাশের সব হোটেলও বন্ধ। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে।

আজিজ মার্কেটে শত শত ডাক্তার থাকেন। তারা হয় হোটেলে খায়, না হয় বুয়ারা রান্না করে দেয়, এখনতো কেউ নেই। হোটেলও বন্ধ। আর হাসপাতাল থেকেও খাবার দেয় না। এরা কি খাচ্ছে? কিভাবে কষ্ট করে চলছে? সেটা কেউ দেখার নেই! ৩৯ তম বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের অধিকাংশেরই এখনও বেতন হয়নি। কারণটা কি হলো-মন্ত্রনালয়ের জটিলতা। এ পর্যন্ত কত জন ডাক্তার নার্স বা স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত তার কোন পূর্ণাঙ্গ ডাটা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের কাছে নেই।

কোভিড হাসপাতালে যারা কাজ করছেন সরকার শুধু তাদের প্রনোদনার আওতায় এনেছে কিন্তু দেখা যাচ্ছে যারা ননকোভিড হাসপাতালে কাজ করছে তারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের কি হবে? এই সরকারি বেসরকারি চিকিৎসক যারা ননকোভিড হাসপাতালে কাজ করে তাদেরওতো পরিবার আছে। তারা আক্রান্ত হলে তাদের ভবিষ্যত কি?

ডাক্তারদের জন্য মন্ত্রণালয়ের প্রণোদনার যে খসড়া তার সারসংক্ষেপ হলো- 

১) আপনি সরকারি ডাক্তার না হলে কিছুই পাবেন না। আবার শুধু সরকারি ডাক্তার হলেই হবে না। আপনি সরকারি চাকরিজীবী কিন্তু আপনি কোভিড হাসপাতালে দায়িত্বরত না, নন কোভিড হাসপাতালে দায়িত্বরত অবস্থায় কোভিডে আক্রান্ত তাতেও পাবেন না।

২) আপনি করোনা আক্রান্ত না হলে, সরকারি ডাক্তার হলেও কিছু পাবেন না। 

৩) আপনি করোনা আক্রান্ত হলেই হবে না, আপনি যদি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা না নেন তা হলে প্রণোদনা পাবেন না।

৪) করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম কোয়ারেন্টাইন বা বাড়িতে আইসোলেশনে থাকলে কিচ্ছু পাবেন না।

৫) আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে আক্রান্ত হওয়ার সময় আপনি ডিউটিতে ছিলেন। 

৬) মরে গেলে অবশ্যই কোভিড-১৯ এই মরতে হবে।

২৩ এপ্রিল অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে কোভিড ১৯ আক্রান্ত রোগীদের সরাসরি সেবা প্রদানে কর্মরত স্বাস্থ্য সেবা কর্মীসহ সরকারি  নির্দেশনা বাস্তবায়নের সময় কোভিড আক্রান্ত হলে সরকার ক্ষতিপূরণ প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অনেক স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ননকোভিড হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদানের সময় কোভিড আক্রান্ত হচ্ছেন তাদেরকেও এই কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হোক।

দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। আজ ২৫ এপ্রিল। দুঃখজনক হলেও সত্যি এখন পর্যন্ত একটা হাসপাতালও কোভিড রোগীর জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত নয়।
কুর্মিটোলা বা কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই।

কোভিড নিয়ে যারা কাজ করছে তাদের কারোই প্রফেশনাল নলেজ নেই। যাদের নলেজ আছে তাদেরকে নিয়ে আজ পর্যন্ত কোন মিটিং হয়নি। যারা এই ব্যাপারে জ্ঞান রাখেন বা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারবেন এমন কাউকেই ইনভলব করা হয়নি।

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ৩২ জন স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত। এর মধ্যে ১৫ জনই ডাক্তার। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণ হলো এখান থেকে স্যাম্পল নিয়ে শিশু হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সবচেয়ে বড় সর্বনাশ যেটা হতে চলেছে সেটা হলো কোভিড নন কোভিড রোগীকে একসাথে ট্রিটমেন্ট। ঢাকা মেডিকেলের অর্ধেক কোভিড রোগীর জন্য বাকি অর্ধেক নন কোভিড রোগীর জন্য। একজন কোভিড রোগী যখন নন কোভিড এরিয়ার করিডোর দিয়ে যাবে তখন সে কোভিড  ছড়াতে ছড়াতে যাবে। এটা আগুন নিয়ে খেলার মতনই।

ঢাকার ভেতরে এবং প্রতিটি জেলায় যেসব হাসপাতাল করোনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে তারা কনফার্মড (টেস্ট পজিটিভ) রোগীগুলো রাখছে। এটার কারণে করোনা সন্দেহে কোন রোগী ওখানে গেলে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এটার কারণে রোগীর একদিক দিয়ে ভোগান্তি বাড়ছে আরেকদিকে দ্বারে দ্বারে ঘুরার কারণে কমিউনিটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ছে। 

করোনার জন্য নির্ধারিত প্রতিটি হাসপাতালে প্রবেশমুখে একটি ট্রায়াজ এরিয়া, ভেতরে কনফার্ম রোগীদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ড এবং সম্ভাব্য সন্দেহজনক রোগীদের জন্য একটি আলাদা ওয়ার্ডে (আইসোলেশন ওয়ার্ড- সন্দেহজনক রোগী) রাখতে হবে। টেস্ট পজিটিভ আসলে কনফার্মড ওয়ার্ডে চলে যাবে এবং নেগেটিভ নন করোনা হাসপাতাল গুলোতে চলে যাবে। এতে করে সবার ভোগান্তি কমবে।

উন্নত স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া দেশগুলো করোনা সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে৷ সেখানে নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বাংলাদেশে ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’-এর মত চিকিৎসদের উপর সব দোষ চাপানো হচ্ছে বলে মত সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসকদের৷

কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্ব জুড়ে যে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে তাতে দেবদূত এখন স্বাস্থ্যকর্মীরাই। সারা বিশ্বেই স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রাণপণ করে এই মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছেন। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে প্রাণ দিয়ে দেওয়া ডাক্তার-নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থকর্মীর সংখ্যাও নেহাত কম নয়৷

কিন্তু বাংলাদেশে এই চিকিৎসকদের উপরই উঠেছে অভিযোগের আঙুল। সারাদেশ থেকে বিনা চিকিৎসার মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। অন্যদিকে, চিকিৎসকেরা বলছেন, এখন তাদের ‘বলির পাঁঠা’ বানানো হচ্ছে। শুরু থেকেই কোভিড-১৯ প্রতিরোধে চরম অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়হীনতার কারণেই আজ পরিস্থিতি এত সঙ্কটজনক অবস্থায় উপনীত হয়েছে।

অবহেলার ঘটনা একেবারে নেই সেটা বলছি না। কিন্তু বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা দিয়ে গণহারে ডাক্তাদের দোষ দেওয়াটাও ঠিক না। ডাক্তারদের এখন প্রচণ্ড মানসিক চাপ নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শারীরিক পরিশ্রমও বেড়েছে। 

বাংলাদেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত করা হয়। এরপর থেকে ধীরে ধীরে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য করোনা একটি ভীতিকর বিষয়ে পরিণত হয়। তারা তখন পার্সোনাল প্রকেটশন ইকুইপমেন্ট বা পিপিই দাবি করেন এবং জানান পিপিই ছাড়া চিকিৎসা আসলেই অসম্ভব।

অনেক রোগীই উপসর্গ গোপন করে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছেন। কেউ কেউ করোনা পজেটিভ হলেও সেটা গোপন করছেন, পেশেন্ট পার্টি ভুল তথ্য দিচ্ছে ডাক্তারদেরকে। এতে করে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সেবা দেওয়া একাধিক হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের আইসোলেশন বা হোম কোয়ারান্টিনে পাঠানো হয়েছে৷
এভাবে যদি সব চিকিৎসাকর্মীরা আক্রান্ত হন বা আইসোলেশনে যান বা হোম কোয়ারান্টিনে চলে যান তবে কে চিকিৎসা সেবা দেবেন ?

পৃথিবীর যেকোন দেশের তুলনায় বাংলাদেশে স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্তের হার বেশি। এর পেছনে মূলত দুইটা কারণ-

১.রোগীর তথ্য গোপন
২. নিম্নমানের পিপিই এবং মাস্ক।

করোনা একটি শত্রু। ওই শত্রুকে মোকাবিলা করতে হবে একইসঙ্গে অন্য শত্রু যেন আক্রমণ করতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এক শত্রুর মোকাবিলা করতে গিয়ে যেন ঘরের আরেকটি দরজা আমরা খুলে না রাখি। তাহলে সেই দরজা দিয়ে দ্বিতীয় শত্রু প্রবেশ করবেই। দু'টি দরজাতেই পাহারা বসাতে হবে। অন্যথায় বিপদ মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে।

অদেখা ভাইরাসের বিরূদ্ধে এক অসম যুদ্ধে নেমেছে গোটা পৃথিবী। একদম অন্যরকম এক যুদ্ধ। না, এ যুদ্ধে অস্ত্রের কোন ঝনঝনানি নেই, বারুদের গন্ধ নেই। কিন্তু মৃত্যু আছে। আমাদের এই ছোট্ট দেশটাও কঠিন এক সময় পার করছে। প্রতি মুহূর্তে অমানবিকতা আর অনাচারের আস্ফালন। হ্যাঁ, এর ভিড়ে মানবিকতার গল্পও আছে।

যে মানুষটা একটা সরকারি চাকুরি করছেন তারও ঝুঁকি আছে। কিন্তু মাস শেষে বেতনের নিশ্চয়তা আছে। বাচ্চার দুধ, বাসা ভাড়া, মায়ের ওষুধ নিয়ে চিন্তা নেই। কিন্তু একবার ঐ বেসরকারী হাসপাতালের ডাক্তার, ইন্টার্ণ অথবা অনারারি মেডিকেল অফিসারের কথা ভাবেন তো। তাদের ঝুঁকি আছে। তারচেয়ে বেশি আছে অনিশ্চয়তা। মাস শেষে ঘরভাড়া, সংসারের আনুসঙ্গিক খরচ কোথা থেকে আসবে? 

আক্রান্ত হলে বা আক্রান্ত হয়ে মরে গেলে পরিবার পথে বসবে। মিলবে না কোন অনুদান! পেশা এক ঝুঁকিও সমান সমান তাহলে কেন এই বৈষম্য। করোনা যুদ্ধে সকল স্বাস্থ্যকর্মীই প্রথম সারির যোদ্ধা। এই মুহূর্তে যেকোন কিছুর চেয়ে বেশি জরুরি তাদের মনোবল ধরে রাখাটা। কোন বৈষম্য নয়, সবার সমান স্বীকৃতি ও মর্যাদা নিশ্চিত করুন।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম