শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৩, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২০

শিল্পখাত বাঁচাতে প্রয়োজন সরকারের ভর্তুকি এবং ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
শিল্পখাত বাঁচাতে প্রয়োজন সরকারের ভর্তুকি এবং ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ

বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ ধারণকারী করোনাভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এ মহামারী ঠেকাতে দেশব্যাপী সাধারণ ছুটি চলছে। শিল্প খাতের প্রায় সব কারখানার উৎপাদনও বন্ধ রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে এসএমই, কৃষি, গার্মেন্ট ও শিল্প খাতের ব্যবসা-বাণিজ্যের ধস ঠেকাতে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এই প্রণোদনা প্যাকেজ শিল্প খাতকে রক্ষার জন্য যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। ইতিমধ্যে প্রায় সব ধরনের শিল্পঋণের কিস্তিও ৩০ মে পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। অর্থাৎ ৩০ মে এর পর বকেয়া কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। যা এই মুহূর্তে সাময়িক স্বস্তিকর হলেও এটা স্থায়ী কোনো সমাধান নয়। এ জন্য সরকারের এই পলিসির পাশাপাশি শিল্প খাতকে রক্ষায় আগামী ডিসেম্বর-২০২০ পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ করার দাবি জানিয়েছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। সুদ মওকুফ করা হলে শিল্প খাতের বিপর্যয় ঠেকানো সহজ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এক্ষেত্রে সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংক, ব্যবসায়ী, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সমন্বিতভাবে একটি অন্তর্বর্তীকালীন নীতি নির্ধারণের পরামর্শ দিয়েছেন শিল্প খাত সংশ্লিষ্টরা।

এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, এই করোনা সংকটকালে দেশের পুরো অর্থ ব্যবস্থাই থমকে গেছে। এ অবস্থায় আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে। পরিস্থিতি অনুকূলে আসলে সবার আগে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সরকারের ভর্তুকির পাশাপাশি ব্যাংকগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই ৩০ হাজার কোটি টাকার সরকারি প্রণোদনা প্যাকেজ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে আলোচনায় বসেছি। আশা করছি অল্প দিনের মধ্যেই কিভাবে সুষ্ঠুভাবে এই ভতুর্কির টাকা প্রান্তিক ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছানো যায় সে বিষয়ে চূড়ান্ত কাজ সম্পন্ন হবে। ফলে বিভিন্ন জেলা থেকে শুরু করে মেট্রোপলিটান সিটিতে যেসব সুপারশপ, বিউটি পার্লার, ফ্যাশন হাউজ রয়েছে সেগুলো যেন প্রণোদনার আওতায় আসে সেদিকেও কাজ করা হচ্ছে। 

এ প্রসঙ্গে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম বলেন, নভেল করোনাভাইরাস মহামারীতে অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবেলায় সরকার ঘোষিত প্রণোদনার অর্থ ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীরা যেন পান, সেই জন্য সঠিক লোকদের খুঁজে বের করার কাজ করছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। করোনাভাইরাস ঠেকাতে লকডাউনে বন্ধ রয়েছে সব ধরণের কল-কারখানাসহ দেশের সরকারি-বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান। ফলে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তালিকা বাড়ছে। এই অবস্থার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৫ এপ্রিল ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের ঘোষণা দেন। এর মধ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয় ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে টাকা জোগানোর জন্য। এই তহবিল থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে উদ্যোক্তারা ৯ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবে। তবে তাদের ৪ দশমিক ৫ শতাংশ সুদ পরিশোধ করতে হবে আর বাকি ৪ দশমিক ৫ শতাংশ সুদ সরকার ভর্তুকি হিসেবে দেবে। কিন্তু বরাদ্দ দেয়া এই অর্থ সঠিকভাবে সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছানোই বড় চ্যালেঞ্জ।

মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম বলেন, প্রকৃতপক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের খুঁজে বের করে এই অর্থ প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে খেলাপি গ্রাহকরা সুবিধা পাবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে প্রণোদনার সুবিধা দেয়া হবে। বর্তমানে আমানত জমার চেয়ে উত্তোলন বেশি হওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে গ্রাহকদের কাছে নগদ টাকা নেই। তাই তাদের সঞ্চয়ের পরিমাণও কমেছে। বরং আগেই সঞ্চয় করা অর্থ তুলে নিচ্ছেন গ্রাহকরা।’

করোনায় সৃষ্ট সংকটের কারণে ব্যাংক খাতে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে জানতে চাইলে মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম বলেন, ‘এই মুহুর্তে এটি বলা যাবে না। আগামী ডিসেম্বর শেষে ধীরে ধীরে এটি বোঝা যাবে।’ করোনা পরিস্থিতির কারণে অগ্রণী ব্যাংকের জন্য নতুন করে কোনো পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে কি-না জানতে চাইলে অগ্রণী ব্যাংকের এমডি বলেন, ‘নতুন বছরে জন্য আমাদের চলমান যে পরিকল্পনা হয়েছে সেটি শতভাগ বাস্তবারণ করতে চাই। আমাদের এই পরিকল্পনায় ঋণ আদায়কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আর আমাদের সরকারি ব্যাংক হিসেবে সরকারের পলিসিগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গর্ভনর ইব্রাহিম খালেদ বলেন, এখন এমন একটা পরিস্থিতি বিরাজ করছে যে, কেউই ভালো নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পোদ্যোক্তা, সাধারণ মানুষ সবাই সংকটে রয়েছেন। তবে শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা চরম উদ্বিগ্নতায় দিন কাটাচ্ছেন। একদিকে জনজীবন বিপর্যস্ত। অন্যদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ। কিন্তু ব্যাংক ঋণের সুদ তো আর থেমে নেই। কিস্তি স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু সেটা তো পরবর্তীতে দিতেই হবে। ফলে এটা সাময়িক স্বস্তিদায়ক হলেও দীর্ঘস্থায়ী কোনো সমাধান নয়। এক্ষেত্রে সরকার চাইলে একটা সমন্বিত পলিসি নিয়ে সুদ বাবদ কিছু ভর্তুকি দিতে পারে। তাহলে শিল্প মালিকদের ওপর চাপ কিছুটা হলেও কমে আসবে। আবার একটা এসআরও জারি করে করপোরেট ট্যাক্সও কমিয়ে দিতে পারে। চাইলে ব্যাংকের সুদ বাবদ ভর্র্তুকিও দিতে পারে। পৃথিবীর অনেক দেশে কিন্তু পরিস্থিতি সামলাতে এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেননা ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে হলে সরকার ঘোষিত প্রণোদনার বিকল্প কিছুও ভাবতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণের পুরো সুদ মওকুফ করা হলে ব্যাংকের ব্যবসার মুনাফা কমে যাবে। কেননা ব্যাংক চালানোও তো এক ধরনের ব্যবসা। তাদের তো আমানতের সুদ দিতে হয়। কর্মীদের বেতন-ভাতা দিতে হয়। ফলে এখানে সরকার চাইলে ভর্তুকি দিয়ে সহায়তা দিতে পারে। আবার শিল্প ও ব্যাংক খাতের জন্য করপোরেট ট্যাক্স কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে ব্যাংকগুলো চাইলে তাদের ভালো গ্রাহকদের বেছে বেছে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুদ ছাড় দিতে পারে। তবে এসবের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন লাগবে। আবার সরকারেরও নীতিগত অনুমোদন প্রয়োজন হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যে বিপর্যয় ঠেকাতে হলে এটা আরও গভীরভাবে সরকারকে ভাবতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

বিজিএমইএ'র সভাপতি রুবানা হক বলেন, শিল্প খাতকে রক্ষার জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ করলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তি আসবে। তবে এক্ষেত্রে সরকারকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এজন্য সরকার চাইলে করপোরেট করও কমিয়ে দিতে পারে। আবার সুদ বাবদ কিছুটা ভর্তুকিও দিতে পারে। অর্থাৎ সুদের একটা অংশ সরকার নিজের ঘাড়ে নিয়ে নিতে পারে। বাকিটা ব্যাংকগুলো মওকুফ করতে পারে। এতে করে ব্যাংকগুলোর যেমন মুনাফা কমবে না। তেমনি কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটবে না শিল্প কিংবা ব্যাংক খাতে। এক তরফাভাবে ব্যাংক ঋণের সুদ দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে করোনা পরবর্তীতে হয়তো অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে জনবল কমিয়ে আনার কথা ভাববে। অনেকেই হয়তো এই ধাক্কা সামাল দিতে গিয়ে টিকতেই পারবে না। আবার ব্যাংকগুলোর ব্যবসা ভালো না হলে তারাও জনবল কমিয়ে আনার কথা চিন্তা করতে পারে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব সেক্টরকে বাঁচাতে হলে একটি সমন্বিত পলিসি গ্রহণ করতে হবে। যার ফলে শিল্পোদ্যোক্তারাও বাঁচবেন আবার ব্যাংক কর্তৃপক্ষও মুনাফা করতে পারবেন। একইভাবে কোনো শিল্প বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো সিদ্ধান্ত থেকেও বিরত থাকবে। 

এদিকে করোনাভাইরাসের প্রভাবে ইতিমধ্যেই দেশের বেসরকারি খাতে ঋণের গতি কমে গেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে এ খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গত আট মাস ধরেই টানা কমছে এ খাতের ঋণ। করোনাভাইরাস সংক্রমণে রাজস্ব আয় কমে যাওয়ায় ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ বৃদ্ধি ও আগামী এপ্রিল থেকে এক অঙ্কের সুদহার কার্যকরের প্রভাবে চলতি মার্চে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবৃদ্ধি আরও কমবে বলে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। যদিও ২৫ মার্চের পর বাংলাদেশ ব্যাংক শিল্প খাতের ঋণের তথ্য ওয়েবসাইটে আর হালনাগাদ করেনি। চলতি এপ্রিলে এই প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক পর্যায়ে চলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি শেষে বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৫৮ হাজার ৮৯৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৯ লাখ ৭০ হাজার ৩৪৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অথচ করোনাভাইরাসের কারণে এটা এখন নেতিবাচক পর্যায়ে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু অর্থবছরের গত আট মাসে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার অনেক নিচে অবস্থান করছে। চলতি জানুয়ারিতে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ২ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছর নভেম্বরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর ফেব্রুয়ারি-২০২০ শেষে এটা নেমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, যে কোনো সংকট মোকাবিলায় সরকারকে নীতিগত সহায়তা দিতে হয়। আবার আর্থিক প্রণোদনারও প্রয়োজন পড়ে। এবারের যে সংকট এটা একটা মহামারী। বৈশ্বিক সমস্যা। এটা সব খাতকেই বিপর্যস্ত করেছে। সারা বিশ্বই বিপর্যস্ত। ব্যবসা-বাণিজ্যের বিপর্যয় ঠেকাতে সরকারের উচিত হবে পলিসি সহায়তার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তা দেওয়া যায় কিনা- সেটা ভেবে দেখা। তবে সুদ মওকুফের বিষয়টা বেশ জটিল। এটার সঙ্গে ব্যাংকের ব্যবসাও জড়িত। তবে করপোরেট ট্যাক্স কমিয়ে আনতে পারে সরকার। চাইলে এর পাশাপাশি সুদবাবদ ভর্তুকিও দিতে পারে বলে তিনি মনে করেন।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা ও ডেইলি পিপলস টাইম। পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম