শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২২, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!

এপ্রিল-মে দেশের কৃষির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুই মাস। বোরো'র পাকা ধান এখন মাঠে। হাওরের ধান পেকে মাটিতে পড়ে যাচ্ছে। কারণ কাটার জন্য দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি শ্রমিকরা সেখানে যেতে পারছেন না। বোরো কাটা হলে বোনা হবে আউশ, আমন ও পাট। সেগুলোর বীজ বুনবেইবা কে, সেচইবা কোথা থেকে দেবেন কৃষক। করোনা সংক্রমের এই সঙ্কটে নগদ টাকা, কাঁচামাল ও শ্রমিক- সবইতো ঘরবন্দী।

করোনাভাইরাসে যখন সারাদেশ আতঙ্কিত, ঠিক তখনই হাওরাঞ্চলে বছরের একমাত্র ফসল বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। হাওরজুড়ে অর্ধেকেরও বেশি বোরো জমির ধান পেকে গেছে। দেশে এমন পরিস্থিতিতে জেলার বাইরে থেকেও এ বছর কোনও ধানকাটার শ্রমিক আসছে না এখানে।

ফলে জমির পাকা ধান নিয়ে শ্রমিক সঙ্কটে পড়েছে এ অঞ্চলের হাজারও কৃষক। এদিকে, আবার শিলাবৃষ্টি আর আগাম বন্যায় জমি তলিয়ে যাবার আশঙ্কাও রয়েছে। সব মিলিয়ে হাওরের কৃষক এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।

কৃষি খাতে এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা বোরো মৌসুমে ধান কাটা নিয়ে। বোরো ধান কাটতে বর্তমানে পর্যাপ্ত কৃষি শ্রমিক বা দাওয়াল নেই। সেই তীব্র সঙ্কটই চলছে হাওরে। ধুঁকছে হাওর। মাঠে মাঠে দুলছে সোনালি ফসল। একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, আরেকদিকে করোনা দুর্যোগ। পাকা ধান লুটিয়ে পড়ছে জমিনে। কৃষকের হৃদকম্পনে বোরো হাওরে স্বপ্ন ভাসছে।

জাতিসংঘসহ অনেকেই দিয়েছে দুর্ভিক্ষের ইঙ্গিত। অনিবার্যভাবে প্রাধান্য পাচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাড়ির আঙ্গিনা ও টবসহ দেশের এক ইঞ্চি খালি জায়গাও আবাদের বাইরে না রেখে উৎপাদন বাড়ানোর জোরালো তাগিদ দিয়েছেন। 

কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, বোরো ধান ঘরে তোলা না গেলে বড় বিপদ আছে। এতো বোঝাবুঝির মাঝেও প্রায় সাড়ে ৯ লাখ হেক্টর জমির পাকা ধান ক্ষেতেই ঝরে পড়ার বিপদ হাওরবাসীর সামনে।

হাওর দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। বিশেষ করে বোরো ওঠার প্রাক্কালে পাহাড়ি ঢলে অকাল বন্যা, শিলাবৃষ্টি, কালবৈশাখীর ঝড়-তুফান, অতিবৃষ্টিতে হাওররক্ষা বাঁধ ভাঙা অন্যতম। এর একটিই পারে নিমিষে কৃষকের বোনা স্বপ্ন ভাসিয়ে নিতে। শুধু আগাম বন্যায় প্রায় প্রতিবছরই ক্ষতি হয় সাড়ে ৩ লাখ হেক্টরের মতো জমির ফসল। ইতোমধ্যেই নদীসমূহের পানি বৃদ্ধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরকে তাড়াতাড়ি ধান কাটার তাগিদ দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ সময় দরকার একসাথে বেশি কৃষি শ্রমিক। কিন্তু নতুন মাত্রা নিয়ে যুক্ত হওয়া প্রাণঘাতী করোনা দুর্যোগে কৃষি শ্রমিকের তীব্র সঙ্কট কৃষকের সেই আতঙ্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

কৃষি শ্রমিক নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর আশ্বাস ও বিশ্বাসের দ্বন্দ্বে কৃষক। ধানকাটা শুরু হয়েছে চৈত্রের তৃতীয় সপ্তাহেই। এখনও পর্যন্ত কৃষি শ্রমিকের সঙ্কট কাটেনি। এছাড়া 'দাওয়াল' ছাড়াও গোমস্তা বা মুনি, রোজিন্দায় রাখা ও ফসল তোলার প্রাক্কালে রাখা কামলা এমনকি কৃষক নিজেও সামাজিক দূরত্ব নিয়ে করোনায় গৃহবন্দি। অথচ এখনই ধান কাটার উপযুক্ত সময়।

হাওরাঞ্চল ছাড়া উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বোরো আবাদ হলেও মৌসুমের প্রথমেই ধান পাকে হাওরে। এসময় বেকার বসে থাকা কৃষিশ্রমিকরা ওই এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ধান কাটতে হাওরে আসে। কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কায় ও লকডাউন থাকায় কিছু কিছু জায়গায় পৌঁছালেও অধিকাংশ জায়গায় এখনও এসে পৌঁছায়নি। মজুরিও চড়া। দেড়-দুই মণ ধানের মূল্য চলে যাচ্ছে জনে।

স্বাস্থ্যবিধির বাঁধনে স্থানীয় কৃষিশ্রমিকরাও বাঁধা। করোনা ভীতিতে শ্রমিক পাওয়া দুষ্কর হচ্ছে। ফলে অধিকাংশ হাওরের ক্ষেতের পাকাধান ক্ষেতেই মজছে। চৌদ্দ আনা পাকতেই অর্থাৎ দুআনা কাষ্টি থাকতেই ধান কেটে ফেলতে হয়। নতুবা ক্ষেতেই বিনষ্ট হয়। এ দুশ্চিন্তায় কৃষকের চোখে ঘুম নেই। করোনার সাথে বোরো মিশে স্নায়ু চাপে ভুগছে প্রশাসনও।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে কৃষকরা তাদের ধান ঘরে তুলতে পারছেন না। এমতাবস্থায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন কৃষকের পাশে দাঁড়াতে। সরকারদলীয় বিভিন্ন সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন দেশব্যাপী কৃষকের ধান কেটে দিচ্ছেন।

করোনাভাইরাস মহামারী ঠেকাতে চলমান লকডাউনের মধ্যে শ্রমিক সঙ্কটে পড়া কৃষকের সহযোগিতায় মাঠে নেমে ধান কাটছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কৃষকের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তারা এই কর্মসূচি নিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় জানিয়েছেন। আর সারা দেশের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উৎসাহ দিতে নিজেরাও ধান কাটায় হাত লাগিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন।

যে কোনও ভালো কাজকেই শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়ে কিছু অতিউৎসাহী মানুষ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেই না ছাত্রলীগের প্রশংসা করলেন ওমনিই কিছু মানুষের গায়ে ফোস্কা পড়ে গেল। তারা জুতো মোজা টাই পড়ে ধান কাটতে নেমে গেলেন। চললো লাগামহীন ফটোসেশন! মুহূর্তেই ভাইরাল হলেন তারা। এবং শেষপর্যন্ত ছাত্রলীগের ছেলেদের এত ভালো কাজটাকে বিতর্কিত করে ছাড়লো।
মূল সমস্যা হলো অতি উৎসাহ আর কমিটমেন্টের অভাব। দলের প্রতি, মানুষের প্রতি।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, টাঙ্গাইলের এক সংসদ সদস্য জনৈক ব্যক্তির জমির কাঁচা ধান কাটছেন। এ সময় তার সঙ্গে স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাও অংশ নেন। মূলত ধান কাটার চেয়ে ছবি তোলায় ব্যস্ত ছিলেন তারা।

আর এতটাই ব্যস্ত ছিলেন যে, ধান কাঁচা না পাকা সেটাই হয়তো খেয়াল ছিলো না তাদের- এমনটাই মন্তব্য করছেন নেটিজেনরা। ইতোমধ্যে সেই ভিডিওটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। আর নেটিজেনদের নানা আলোচনা-সমালোচনার খোরাক জোগাচ্ছে ভিডিওটি।

ধান কাটার নামে চলছে ফটোসেশন; কৃষকের সাথে নির্লজ্জ প্রতারণা এটা। ফেসবুক খুললেই ছবিতে দেখা যায় বিভিন্ন স্থানে রাজনৈতিক দলের নেতা এমপি মন্ত্রীরা বোরো ও ইরি ধান কেটে দিচ্ছেন কৃষকের। তাদের অনেকের পরনে দামি প্যান্ট, ঘড়ি, জুতা ,শার্ট কিংবা টি-শার্ট। একাজে নেমেছেন মহিলা সংরক্ষিত আসনের এমপিরাও। 

এক জন নেতা ধান কাটতে গেলে সাথে ১০ জন যাচ্ছেন ছবি তুলতে। কৃষকের ক্ষেতে বসেই মোবাইলে লাইভ দিতে ও ছবি তুলতে গিয়ে নষ্ট করছেন কৃষকের কষ্টার্জিত ফসল। আবার অনেকে কাটছেন কাঁচা ধান। সস্তা বাহবা নেওয়ার জন্য কেউ কেউ সংবাদ মাধ্যমেও এসব ছবি ও নিউজ পাঠাচ্ছেন। সংবাদকর্মীরাও তা প্রচার করছেন। প্রশ্ন হলো তারা কৃষকের জমির কতটুকু ধান কেটেছেন কিংবা মাড়াই করেছেন? এতে কৃষকের আদৌ কোন লাভ হয়েছে কি ?

আধুনিক কৃষির প্রয়োজনীয় প্রায় সব যন্ত্রই দেশের ছোট কৃষক ও বর্গাচাষিদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। পারলে কৃষকের এই দুরবস্থায় সেচ পাম্প ছাড়াও থ্রেসার, কম্বাইন্ড হারভেস্টারের মতো আধুনিক কৃষি যন্ত্রগুলো যেন বর্গাচাষিসহ প্রকৃত কৃষকের হাতে পৌঁছায় সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। কৃষকের ক্ষেতে শুধু ফটোসেশন না করে তাদের এসব প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা করেন।

উদাহরণ হিসেবে মাশরাফি বিন মর্তুজার এমপির কথা বলা যায়। মাশরাফিতো ক্ষেতে যান নি। কিন্তু না গিয়েও কৃষকদের জন্য ধান কাটার মেশিনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যাতে কৃষকের সত্যিকারের উপকার হয়েছে। মাশরাফির চেয়েও সামর্থ্যবান এমপি মন্ত্রী আমাদের আছে। তাদের সামর্থ্য আছে কিন্তু মন নেই। সঙ্কটে মানবিক নেতার প্রয়োজনটা বেশি, কাগুজে নেতার চেয়ে।

আচ্ছা বলেনতো, কতজন এমপি মন্ত্রী এলাকায় আছে? করোনা শুরু হওয়ার সাথে সাথেই কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছে অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি। আর যারা উপস্থিত তারা চুরি চামারিতে অথবা চোরের দালালিতে ব্যস্ত সময় পার করছে। যতদূর জানি দলের হাইকমান্ড থেকে বারবার তাগাদা দিয়েও অনেক এমপিকে এলাকায় পাঠানো সম্ভব হয়নি। 

করোনার শুরু থেকেই ছাত্রলীগের ছেলেরা বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে প্রান্তিক মানুষের পাশে ছিল। না তারা কোন প্রচারের ডামাডোল চায়নি। মানুষকে ভালোবেসেই সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে মানুষের পাশে আছে তারা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার এক ভিডিও কনফারেন্সে ছাত্রলীগের ছেলেদের প্রশংসা করলেন। আর ওমনি পঙ্গপালের মত কিছু ফেইমশিকারী নেতা এমপি মন্ত্রী ঝাপিয়ে পড়লো কৃষকের ধান ক্ষেতে। কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!


লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা