শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২২, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!

এপ্রিল-মে দেশের কৃষির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুই মাস। বোরো'র পাকা ধান এখন মাঠে। হাওরের ধান পেকে মাটিতে পড়ে যাচ্ছে। কারণ কাটার জন্য দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি শ্রমিকরা সেখানে যেতে পারছেন না। বোরো কাটা হলে বোনা হবে আউশ, আমন ও পাট। সেগুলোর বীজ বুনবেইবা কে, সেচইবা কোথা থেকে দেবেন কৃষক। করোনা সংক্রমের এই সঙ্কটে নগদ টাকা, কাঁচামাল ও শ্রমিক- সবইতো ঘরবন্দী।

করোনাভাইরাসে যখন সারাদেশ আতঙ্কিত, ঠিক তখনই হাওরাঞ্চলে বছরের একমাত্র ফসল বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। হাওরজুড়ে অর্ধেকেরও বেশি বোরো জমির ধান পেকে গেছে। দেশে এমন পরিস্থিতিতে জেলার বাইরে থেকেও এ বছর কোনও ধানকাটার শ্রমিক আসছে না এখানে।

ফলে জমির পাকা ধান নিয়ে শ্রমিক সঙ্কটে পড়েছে এ অঞ্চলের হাজারও কৃষক। এদিকে, আবার শিলাবৃষ্টি আর আগাম বন্যায় জমি তলিয়ে যাবার আশঙ্কাও রয়েছে। সব মিলিয়ে হাওরের কৃষক এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।

কৃষি খাতে এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা বোরো মৌসুমে ধান কাটা নিয়ে। বোরো ধান কাটতে বর্তমানে পর্যাপ্ত কৃষি শ্রমিক বা দাওয়াল নেই। সেই তীব্র সঙ্কটই চলছে হাওরে। ধুঁকছে হাওর। মাঠে মাঠে দুলছে সোনালি ফসল। একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, আরেকদিকে করোনা দুর্যোগ। পাকা ধান লুটিয়ে পড়ছে জমিনে। কৃষকের হৃদকম্পনে বোরো হাওরে স্বপ্ন ভাসছে।

জাতিসংঘসহ অনেকেই দিয়েছে দুর্ভিক্ষের ইঙ্গিত। অনিবার্যভাবে প্রাধান্য পাচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাড়ির আঙ্গিনা ও টবসহ দেশের এক ইঞ্চি খালি জায়গাও আবাদের বাইরে না রেখে উৎপাদন বাড়ানোর জোরালো তাগিদ দিয়েছেন। 

কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, বোরো ধান ঘরে তোলা না গেলে বড় বিপদ আছে। এতো বোঝাবুঝির মাঝেও প্রায় সাড়ে ৯ লাখ হেক্টর জমির পাকা ধান ক্ষেতেই ঝরে পড়ার বিপদ হাওরবাসীর সামনে।

হাওর দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। বিশেষ করে বোরো ওঠার প্রাক্কালে পাহাড়ি ঢলে অকাল বন্যা, শিলাবৃষ্টি, কালবৈশাখীর ঝড়-তুফান, অতিবৃষ্টিতে হাওররক্ষা বাঁধ ভাঙা অন্যতম। এর একটিই পারে নিমিষে কৃষকের বোনা স্বপ্ন ভাসিয়ে নিতে। শুধু আগাম বন্যায় প্রায় প্রতিবছরই ক্ষতি হয় সাড়ে ৩ লাখ হেক্টরের মতো জমির ফসল। ইতোমধ্যেই নদীসমূহের পানি বৃদ্ধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরকে তাড়াতাড়ি ধান কাটার তাগিদ দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ সময় দরকার একসাথে বেশি কৃষি শ্রমিক। কিন্তু নতুন মাত্রা নিয়ে যুক্ত হওয়া প্রাণঘাতী করোনা দুর্যোগে কৃষি শ্রমিকের তীব্র সঙ্কট কৃষকের সেই আতঙ্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

কৃষি শ্রমিক নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর আশ্বাস ও বিশ্বাসের দ্বন্দ্বে কৃষক। ধানকাটা শুরু হয়েছে চৈত্রের তৃতীয় সপ্তাহেই। এখনও পর্যন্ত কৃষি শ্রমিকের সঙ্কট কাটেনি। এছাড়া 'দাওয়াল' ছাড়াও গোমস্তা বা মুনি, রোজিন্দায় রাখা ও ফসল তোলার প্রাক্কালে রাখা কামলা এমনকি কৃষক নিজেও সামাজিক দূরত্ব নিয়ে করোনায় গৃহবন্দি। অথচ এখনই ধান কাটার উপযুক্ত সময়।

হাওরাঞ্চল ছাড়া উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বোরো আবাদ হলেও মৌসুমের প্রথমেই ধান পাকে হাওরে। এসময় বেকার বসে থাকা কৃষিশ্রমিকরা ওই এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ধান কাটতে হাওরে আসে। কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কায় ও লকডাউন থাকায় কিছু কিছু জায়গায় পৌঁছালেও অধিকাংশ জায়গায় এখনও এসে পৌঁছায়নি। মজুরিও চড়া। দেড়-দুই মণ ধানের মূল্য চলে যাচ্ছে জনে।

স্বাস্থ্যবিধির বাঁধনে স্থানীয় কৃষিশ্রমিকরাও বাঁধা। করোনা ভীতিতে শ্রমিক পাওয়া দুষ্কর হচ্ছে। ফলে অধিকাংশ হাওরের ক্ষেতের পাকাধান ক্ষেতেই মজছে। চৌদ্দ আনা পাকতেই অর্থাৎ দুআনা কাষ্টি থাকতেই ধান কেটে ফেলতে হয়। নতুবা ক্ষেতেই বিনষ্ট হয়। এ দুশ্চিন্তায় কৃষকের চোখে ঘুম নেই। করোনার সাথে বোরো মিশে স্নায়ু চাপে ভুগছে প্রশাসনও।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে কৃষকরা তাদের ধান ঘরে তুলতে পারছেন না। এমতাবস্থায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন কৃষকের পাশে দাঁড়াতে। সরকারদলীয় বিভিন্ন সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন দেশব্যাপী কৃষকের ধান কেটে দিচ্ছেন।

করোনাভাইরাস মহামারী ঠেকাতে চলমান লকডাউনের মধ্যে শ্রমিক সঙ্কটে পড়া কৃষকের সহযোগিতায় মাঠে নেমে ধান কাটছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কৃষকের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তারা এই কর্মসূচি নিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় জানিয়েছেন। আর সারা দেশের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উৎসাহ দিতে নিজেরাও ধান কাটায় হাত লাগিয়েছেন বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন।

যে কোনও ভালো কাজকেই শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়ে কিছু অতিউৎসাহী মানুষ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেই না ছাত্রলীগের প্রশংসা করলেন ওমনিই কিছু মানুষের গায়ে ফোস্কা পড়ে গেল। তারা জুতো মোজা টাই পড়ে ধান কাটতে নেমে গেলেন। চললো লাগামহীন ফটোসেশন! মুহূর্তেই ভাইরাল হলেন তারা। এবং শেষপর্যন্ত ছাত্রলীগের ছেলেদের এত ভালো কাজটাকে বিতর্কিত করে ছাড়লো।
মূল সমস্যা হলো অতি উৎসাহ আর কমিটমেন্টের অভাব। দলের প্রতি, মানুষের প্রতি।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায়, টাঙ্গাইলের এক সংসদ সদস্য জনৈক ব্যক্তির জমির কাঁচা ধান কাটছেন। এ সময় তার সঙ্গে স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাও অংশ নেন। মূলত ধান কাটার চেয়ে ছবি তোলায় ব্যস্ত ছিলেন তারা।

আর এতটাই ব্যস্ত ছিলেন যে, ধান কাঁচা না পাকা সেটাই হয়তো খেয়াল ছিলো না তাদের- এমনটাই মন্তব্য করছেন নেটিজেনরা। ইতোমধ্যে সেই ভিডিওটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। আর নেটিজেনদের নানা আলোচনা-সমালোচনার খোরাক জোগাচ্ছে ভিডিওটি।

ধান কাটার নামে চলছে ফটোসেশন; কৃষকের সাথে নির্লজ্জ প্রতারণা এটা। ফেসবুক খুললেই ছবিতে দেখা যায় বিভিন্ন স্থানে রাজনৈতিক দলের নেতা এমপি মন্ত্রীরা বোরো ও ইরি ধান কেটে দিচ্ছেন কৃষকের। তাদের অনেকের পরনে দামি প্যান্ট, ঘড়ি, জুতা ,শার্ট কিংবা টি-শার্ট। একাজে নেমেছেন মহিলা সংরক্ষিত আসনের এমপিরাও। 

এক জন নেতা ধান কাটতে গেলে সাথে ১০ জন যাচ্ছেন ছবি তুলতে। কৃষকের ক্ষেতে বসেই মোবাইলে লাইভ দিতে ও ছবি তুলতে গিয়ে নষ্ট করছেন কৃষকের কষ্টার্জিত ফসল। আবার অনেকে কাটছেন কাঁচা ধান। সস্তা বাহবা নেওয়ার জন্য কেউ কেউ সংবাদ মাধ্যমেও এসব ছবি ও নিউজ পাঠাচ্ছেন। সংবাদকর্মীরাও তা প্রচার করছেন। প্রশ্ন হলো তারা কৃষকের জমির কতটুকু ধান কেটেছেন কিংবা মাড়াই করেছেন? এতে কৃষকের আদৌ কোন লাভ হয়েছে কি ?

আধুনিক কৃষির প্রয়োজনীয় প্রায় সব যন্ত্রই দেশের ছোট কৃষক ও বর্গাচাষিদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। পারলে কৃষকের এই দুরবস্থায় সেচ পাম্প ছাড়াও থ্রেসার, কম্বাইন্ড হারভেস্টারের মতো আধুনিক কৃষি যন্ত্রগুলো যেন বর্গাচাষিসহ প্রকৃত কৃষকের হাতে পৌঁছায় সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। কৃষকের ক্ষেতে শুধু ফটোসেশন না করে তাদের এসব প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবস্থা করেন।

উদাহরণ হিসেবে মাশরাফি বিন মর্তুজার এমপির কথা বলা যায়। মাশরাফিতো ক্ষেতে যান নি। কিন্তু না গিয়েও কৃষকদের জন্য ধান কাটার মেশিনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যাতে কৃষকের সত্যিকারের উপকার হয়েছে। মাশরাফির চেয়েও সামর্থ্যবান এমপি মন্ত্রী আমাদের আছে। তাদের সামর্থ্য আছে কিন্তু মন নেই। সঙ্কটে মানবিক নেতার প্রয়োজনটা বেশি, কাগুজে নেতার চেয়ে।

আচ্ছা বলেনতো, কতজন এমপি মন্ত্রী এলাকায় আছে? করোনা শুরু হওয়ার সাথে সাথেই কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছে অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি। আর যারা উপস্থিত তারা চুরি চামারিতে অথবা চোরের দালালিতে ব্যস্ত সময় পার করছে। যতদূর জানি দলের হাইকমান্ড থেকে বারবার তাগাদা দিয়েও অনেক এমপিকে এলাকায় পাঠানো সম্ভব হয়নি। 

করোনার শুরু থেকেই ছাত্রলীগের ছেলেরা বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে প্রান্তিক মানুষের পাশে ছিল। না তারা কোন প্রচারের ডামাডোল চায়নি। মানুষকে ভালোবেসেই সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে মানুষের পাশে আছে তারা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার এক ভিডিও কনফারেন্সে ছাত্রলীগের ছেলেদের প্রশংসা করলেন। আর ওমনি পঙ্গপালের মত কিছু ফেইমশিকারী নেতা এমপি মন্ত্রী ঝাপিয়ে পড়লো কৃষকের ধান ক্ষেতে। কাঁচা ধান, পাকা ধান কিছুই রেহাই পেল না তাদের ফটোসেশনের বাহারে!


লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা