শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৯, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০২০ আপডেট:

লোভনীয় এমপি পদ, নিষ্ঠুর রাজনীতি

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
লোভনীয় এমপি পদ, নিষ্ঠুর রাজনীতি

‘কারো ঘর পুড়ে, কেউ আলু পোড়া খায়’-এ গল্প সবার জানা। সেই গল্পের মতো একটা ঘটনা শেয়ার করতে চাই। ঢাকা-৫ আসনের (ডেমরা-যাত্রাবাড়ী-কদমতলী আংশিক) সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান মোল্লা মারা গেছেন মাত্র তিনদিন। চার বার নির্বাচিত এই জনপ্রিয় সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে শুধু মোল্লা পরিবারই নয়, তার নির্বাচনী এলাকাসহ গোটা ঢাকাবাসী শোকাহত। তিনি একসময় ঢাকার প্রভাবশালী শ্রমিক নেতাও ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ট সহচার্য পাওয়া প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের প্রায় সকলেই শোক জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক সংগঠনও তার মৃত্যুকে কঠিন ক্ষত হিসেবে দেখছে। কিন্তু সুযোগের অপেক্ষায় থাকা ‘সুবিধাবাদীরা’ তো তার ধার ধারেন না। ওই যে শুরুতেই বললাম- ‘কারো ঘর পুড়ে, আর কেউ সেটাতে আলু পোড়া দিয়ে খায়’। এই সুযোগসন্ধানীদের অবস্থাও ঠিক তেমনি। প্রবীণ এই রাজনীতিকের মৃত্যু যেন তাদের সামনে ‘বড় সুযোগ’ হয়ে দেখা দিয়েছে! তাই হারিয়েছেন বিবেকবোধ! মেতেছেন ‘লোভলীয় এমপি’ পদের নিষ্ঠুর রাজনীতিতে!

ঘটনা এক.
গতকাল বৃহস্পতিবার এক বড় ভাই (ক্ষমতাসীন জোটের শরিক দলের নেতা) ফেসবুকে একটা অনলাইন পোর্টালের লিংক পাঠালেন। সাথে লিখলেন, ‘কেমন আছ? আমি চিকিৎসা নিয়ে বাসায় আছি। ভাল আছি। সাবধানে থেক।’ ‘আমি চিকিৎসা নিয়ে বাসায় আছি’ খটকা লাগলো। তাকে প্রশ্ন করলাম আপনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন? বললেন, হ্যাঁ, রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ১২ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন এবং সুস্থ আছেন। আমি ভাবলাম আমরা সাংবাদিকরা যেহেতু ঝুঁকি নিয়ে কাজ করি, তাই হয়ত খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। তারপর অবাক হয়েছি। তিনি বললেন, ‘ঢাকা-৫ আসনের এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা মারা গেছেন। সামনে ইলেকশন, তুমি খেয়াল রেখ।’ আশ্চর্য হলাম। কিছু বলিনি। লিংকটা ওপেন করে দেখি ‘কে হচ্ছেন ঢাকা-৫ এর পরবর্তী সাংসদ’ শিরোনামে একটি সংবাদ। সেখানে লেখা হয়েছে ৬ মে। (ওই আসনের বর্তমান এমপি ৬ মে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে মারা যান।)

ঘটনা দুই.
রমজানে সেহরি শেষ করে ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমাই বলে সকালে মোবাইল ফোন বন্ধ রাখি। মিসকল আলার্ট চালু থাকায়, যথারীতি কোনো ফোন আসলে পরে কলব্যাক করি। আজও এমন একটি নম্বর (অপরিচিত) দেখে ফোন দিলাম। কে বলছেন ভাই- আমাকে ফোন করেছিলেন, আমি রনি বলছি। প্রতি উত্তরে ‘বড় ভাই আমি আপনার একজন ভক্ত!’ কে বলছেন- নাম অমুক, ডেমরা। ও, ভাই কি জন্য ফোন করেছিলেন বলেন। ‘ভাই আমি আপনার সংবাদ পড়ি। আপনার লেখা খুব ভাল লাগে। আপনি যা লেখেন- সবার মনের কথা বলেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের সংবাদগুলো দলের প্রতিটি ত্যাগী-নিপীড়িত নেতাকর্মীর মনের কথা লেখেন। কয়েকদিন আগে যে লিড নিউজটা লিখছেন খুব ভাল লিখেছেন’--- এভাবে বলেই চলেছেন। এবার তাকে থামিয়ে বললাম, ভাই আমি রোজা রেখেছি, বাতাস দিয়ে ফুলাবেন না। কি জন্য ফোন করেছেন সেটা বলেন? এরপর যা বললেন, তার সারমর্ম হচ্ছে, তিনি ঢাকা-৫ আসনের খুবই ত্যাগী নেতা (যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত)। সামনে উপনির্বাচনে তিনি এমপি পদপ্রার্থী। এ সংক্রান্ত কোন নিউজ লিখলে যেন তার নাম লিখি এবং ছবিটা পত্রিকায় ছাপা হয়। সে অনুরোধের জন্য ফোন করেছেন। কারণ তিনি বিরাট ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতা। এরপর আবার শুরু করলেন, আমার প্রশংসা। সকাল বেলা রাগ আর আটকাতে পারলাম না-- থামুন। এসব চাপাবাজি করছেন কেন? গত ১৫ দিনে আমার বাইনেম-এ কোন লিড ছাপা হয়নি পত্রিকায়। আমতা আমতা করতে লাগলেন। ফোনটা কেটে দিলাম। (এরপর মনে পড়লো তিনি গত সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন)।

ঘটনা তিন.
দুপুরের দিকে এক সাবেক ছাত্রনেতা ফোন করলেন। আমার ও আমার স্ত্রীর খোঁজ-খবর নিলেন। ভাবলাম দীর্ঘদিনের চেনা-জানা তাই খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। কথায় কথায় তার মূল উদ্দেশ্য আমাকে বললেন। তার কথার সারমর্মও একই। তবে কিছুটা ভিন্নতা আছে। তিনি নিজে প্রার্থী নন। তিনি জানালেন, এখানে (ঢাকা-৫ আসন) অমুক নেতা (একটি থানা আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল পদে আছেন) তার খুব কাছের মানুষ। খুব ভাল মানুষ। দীর্ঘদিন রাজনীতি করে কিছুই পায়নি। তাই আসন্ন উপনির্বাচনে তিনি যেন মনোনয়ন পান, এ জন্য দলের প্রতি তার ত্যাগ ও অবদানের কথাগুলো যেন সবার দৃষ্টি আকর্ষণে আসে। এ জন্য একটা ভাল সংবাদ লিখতে হবে। এমনিতে গত কয়েকদিন মনটা ভাল নেই। বলা যায় শরীরও। তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, প্রথমে ভেবেছিলাম, ভালবেসে খোঁজ নিচ্ছেন। এরপর উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ভাবলাম অন্যের মতো আপনিও প্রার্থী হবেন। কিন্তু না, অন্যের হয়ে দালালি করতে ফোন দিয়েছেন! (যদিও এভাবে বলাটা ঠিক হয়নি। কিন্তু কী করবো? ওই যে মন ভাল নেই। মেজাজটা খিটমিটে হয়ে আছে।) মনে হলো, সে রাগ করেছে। তাকে শান্তনা দিতে গিয়ে বললাম, ভাই রাগ করবেন না। আমরা তো ভাই-ভাই। মনমেজাজ ভাল নেই। তাই ভাই হিসেবে বলেছি ‘দালালি’ করার কথা বলছি, রাগ করবেন না প্লিজ। সেও বললেন, আপনার সাথে কি রাগ করার সর্ম্পক? বললাম, ভাই শোনেন- আপনি এবং আমি দু’জন কম-বেশি বঙ্গবন্ধুকন্যাকে ভাল করে চিনি ও জানি। প্রধানমন্ত্রী তো ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেশ চালান না। আর উনি জেগে থাকেন বলেই আমরা এখনো শান্তিতে ঘুমাই-কী বলেন? তার জবাব, ‘একেবারে সঠিক কথা বলেছেন ভাই’। আরো বললাম, বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীর তথ্যও আছে। পত্রিকায় লিখে কি মনোনয়ন পাওয়া যাবে? আর বঙ্গবন্ধুর মেয়ে কি পত্রিকা পড়ে দলের মনোনয়ন দেয়? আমার মনে হয়, পরিবার থেকেই কেউ একজন মনোনয়ন পাবেন- এটা ব্যক্তিগত ভাবনা। তিনি আমাকে বললেন, ভাই ওই পরিবারে নিজেরাই ঠিক নাই। সে কারণে পরিবার থেকে মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভবনা কম। এরপর জরুরি একটা ফোন আসছে বলে ফোনটা কেটে দিলাম।

আমার উপলব্ধি: একজন মানুষ মারা গেল মাত্র তিনদিন। তিনি চারবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। যেদিন তিনি মারা গেলেন সেদিনই একটা অনলাইন পোর্টাল নতুন মুখের সন্ধান করে সংবাদ লিখলেন (সংবাদটা সম্ভবত মোল্লার দাফনের আগেই করা)। জোট শরিক নেতা হয়ত নৌকায় চড়তে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও সেই যুবলীগ নেতা এখন এমপি মনোনয়ন চান। যারাই রাজনীতি করেন, তারাই দলের কাউন্সিলর, চেয়ারম্যান, মেয়র, এমপি-মন্ত্রী হবেন এমন আশা করতেই পারেন। আর করবেন এটাই স্বাভাবিক। তাদের চাওয়াকেও খাটো করে দেখছি না। সন্মান জানাই। তাদের প্রত্যাশা দোষের কিছু না। কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন পায়নি বলে এমপি পদে মনোনয়ন পাবেন না.. এটা বলছি না। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মাত্র ১৭ ভোট পাওয়া ব্যক্তিও বর্তমান সংসদের এমপি হয়েছেন (স্বতন্ত্র)। কিন্তু শোকটা কাটিয়ে উঠতে হবে তো নাকি? মারা যাওয়ার দিনই সংবাদ লিখতে হবে? এখন থেকেই সাংবাদিকদের কাছে নাম লেখা ও ছবি ছাপাতে ধর্না দিতে হবে? পত্রিকায় লিখে বা ছবি ছাপিয়ে মনোনয়ন পাওয়া যাবে? আবার অন্যের হয়ে পত্রিকায় নাম ছাপাতে দালালি করতে হবে? একটি আসনের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে এমপিকে ঘিরেই হয়ে থাকে। আমরা যতই মুখে বলি, আগে দল, পরে এমপি। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। সে কারণে এমপি পদ একটা লোভনীয় পদ। কিন্তু এমন নিষ্ঠুর রাজনীতি কেন? লিপ্সার রাজনীতি কেন? করোনার এই কান্তিকালেও আমাদের মানবিক শিক্ষা হলো না? বাবার মরদেহ ছুঁয়ে দেখে না সন্তান। প্রিয়তমা স্ত্রীর সামনে ছটফট করতে করতে মারা যায় স্বামী। দাফন-কাফনে অংশ নেয় অন্যরা। ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চাচ্ছেন, ভাল কথা। কিন্তু শোকটাকে কাটিয়ে উঠতে দিন। করোনার ধকল কাটিয়ে উঠুন। গণসংযোগ শুরু করুন। তারপর পত্রিকায় নিজের নাম ছাপানোর প্রতিযোগীতায় নামুন। একবার কি ভেবেছেন, আপনি যদি করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান তাহলে আপনার লাশটা কি সন্তান কাধে নেবে? দাফনে অংশ নেবে? গত কিছুদিন হলো কি দেখছেন? শিক্ষা হয় না?

পাদটিকা : আমি কাউকে ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে লেখাটি লিখিনি। আসলে আমার উপলব্ধি শেয়ার করছি মাত্র। এতে কেউ যদি মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে ছোট ভাই-বন্ধু মনে করে নিজগুণে ক্ষমা করবেন। হয়ত এটাও হতে পারে আপনাদের কাছে আমার শেষ ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ। কারণ কারোনা নামক প্রাণঘাতী ভাইরাসে কে কখন মারা যাবো তা তো বলা যায় না...

লেখক : সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম