শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, শনিবার, ০৯ মে, ২০২০ আপডেট:

এখন প্রশ্ন হলো, সাংসদদের শক্তি আসলে কী?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
এখন প্রশ্ন হলো, সাংসদদের শক্তি আসলে কী?

সাংসদদের এই জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডকে আমি অতি মানবীয় বলবো। কারণ এসব কর্মকাণ্ড তারা করছেন সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে। রাষ্ট্রীয় ভান্ডার থেকে যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ হচ্ছে সেখানে সাংসদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং স্থানীয় সরকারের অধীন জনপ্রতিনিধিরা এসব বণ্টনের দায়িত্বে। আর জেলার ত্রাণ বিতরণ কর্মকাণ্ড সামগ্রিকভাবে সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সচিবদের। 

কোথাও কোনো পর্যায়ে সাংসদের সরকারি কোন ভূমিকায় রাখা হয়নি। সুকৌশলে সাংসদদের এভাবে আড়ালে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুললে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের বিশ্লেষণকে যথার্থ মনে হতো। সরকারিভাবে কোনো দায়িত্ব না পেয়ে বিভিন্ন অঞ্চলে সাংসদদের যে ভূমিকা অধিকাংশ ক্ষেত্রে দৃশ্যমান তাকে ছোট করা ঠিক হবে না। দু’চারজন যদি নিশ্চুপ থাকেন বা অতিমাত্রায় সক্রিয় হতে না পারেন সেটি হয়তো তার ব্যক্তিগত অপারগতা। কিন্তু এটি তো সামগ্রিক চিত্র নয় মোটেও। আরো কিছু উদাহরণ দেওয়া যাক।

করোনা সংকটের শুরু থেকেই নিজ নির্বাচনী এলাকা মাদারীপুরের শিবচরের প্রতিটি প্রান্তে নিজের শতভাগ কমিটমেন্টের নজির রেখেছেন চিফ হুইপ নূরে আলম চৌধুরী লিটন। এলাকার পাঁচশত স্বাস্থ্যকর্মীদের পিপিই, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেওয়া হয়েছে তার উদ্যোগে। উপজেলার প্রত্যেকটি গ্রামে তালিকা করে চিফ হুইপ ৩০ হাজার পরিবারের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী। 

এমনকি এলাকার বিত্তবান দলীয় নেতাদেরও উদ্বুদ্ধ করেছেন যারা তাদের ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে আরও ১০ হাজার দরিদ্রকে খাবার পৌঁছে দেন। চিফ হুইপ শুরু থেকে যে কাজটি করেছেন তাহলো ইতালি ও অন্য দেশ ফেরতদের পুরো পরিবারকে হোম কোয়ারিন্টেইন নিশ্চিত করা এবং তাদের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সরবরাহ ও স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা। যা স্থানীয়দের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে।

একইভাবে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের সাংসদ অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে ২১ হাজার ৭৩১ জন দরিদ্রের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। এলাকার চিকিৎসকদের পিপিই দিয়েছেন, ২৫৭ সেট হাইজেনিক স্প্রে কিট, তিন হাজার হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ১০ হাজার সাবান বিতরণ করেছেন। প্রতিনিয়ত এলাকায় যাচ্ছেন এই সাংসদ। মানুষের খোঁজ নিচ্ছেন। সরকারি ত্রাণ বিতরণে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কঠোর তদারকিতে রেখেছেন।

সাংসদরা সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি। এজন্যই তারা সবসময় সব মহলের মনোযোগের শীর্ষে থাকেন। সর্বোচ্চ পর্যায়ের এই জনপ্রতিনিধিরা নেতিবাচক কিছু করলে নিশ্চয়ই আমরা সেসব কাজের সমালোচনা করবো। কিন্তু তারা যদি ভালো কাজ করেন তাহলে প্রশংসা কেনো করবো না! কিছু সমালোচক আর রাজনৈতিক বিশ্লেষক যদি একচোখা নীতি নিয়ে চলেন তাহলে ভিন্ন কথা। কিন্তু যেখানে সাংসদরা প্রাসঙ্গিকই নন সেসব বিষয়েও সমালোচনার তীর তাদের দিকেই। এটিই অবাক করার মতো বিষয়। 

সরকারি ত্রাণ বণ্টন কর্মকাণ্ড আমাদের আর দশটা মানুষের মতো চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া সাংসদের কিন্তু কিছু করার নেই। কিন্তু এজন্য মোটেও বসে নেই অধিকাংশ সাংসদ। তারা এলাকায় ছুটছেন প্রতিনিয়ত, অনেকে এলাকায় অবস্থান করছেন আর নিরন্তর মানুষের খোঁজ খবর করছেন। বিচ্ছিন্নভাবে দু’চারজন হয়তো ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। অথচ সামগ্রিকভাবে টার্গেট এই সাংসদরাই। বিস্ময়কর!

আসলে যত দোষ নন্দ ঘোষ। আমাদের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যই দায়িত্বে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পাচ্ছেন না। আমরা অবাক হয়ে লক্ষ্য করছি অনেকের মধ্যে দায়সাড়া গোছের একটি মনোভাবও আছে। নিজের কাজটি তারা গুছিয়ে ঠিকমতো করতে পারছেন না। তাদের এই ব্যর্থতা নিয়ে আমরা কথা বলছি এবং বলতেই থাকবো। কিন্তু মন্ত্রী পদধারী কোন সাংসদ যদি ইতিবাচক কাজ করেন? 

আমি মনে করি সেই কাজগুলোও আমাদের প্রশংসা করা উচিত। বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী নিজস্ব অর্থায়নে রূপগঞ্জে করোনা টেস্টিং ল্যাব করেছেন। পাশাপাশি কয়েক হাজার দরিদ্র পরিবারকে খাদ্য পৌঁছে দিয়েছেন। মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম পিরোজপুর নিজ নির্বাচনী এলাকার মানুষের পাশে আছেন নিরন্তর। 

শুধু দরিদ্র মানুষের কাছে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়াই নয়- সংবাদকর্মী, অন্যান্য পেশাজীবীদের প্রতিও সমান নজর রাখছেন করোনা সৃষ্ট সংকটের শুরু থেকেই। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান নির্বাচনী এলাকা জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে দুঃস্থদের তালিকা করে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাচ্ছেন নিজেই। পৌঁছে দিচ্ছেন খাদ্যসামগ্রী। প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, যতদিন বেঁচে আছেন সরিষাবাড়ীতে কাউকে না খেয়ে থাকতে দেবেন না।

মানুষের জন্য এই যে অঙ্গীকার, এই যে পাশে থাকার দৃপ্ত প্রত্যয় এটা কি অর্থহীন? মোটেও না। বরং এই অঙ্গীকারই প্রকৃত মনুষ্যত্বের পরিচয়। জামালপুরের মেলান্দহ মাদারগঞ্জ থেকে ছয়বার নির্বাচিত সাংসদ, সাবেক প্রতিমন্ত্রী, হুইপ মির্জা আজম করোনাকাণ্ডে সরকারি ছুটির পর থেকে পড়ে রয়েছেন এলাকায়। খাদ্য, স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীসহ সব ধরনের সহযোগিতা নিয়ে আছেন মানুষের পাশে। 

মানিকগঞ্জের ঘিওর, শিবালয়, দৌলতপুর থেকে নির্বাচিত সাংসদ, সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার নাঈমুর রহমান দুর্জয় এলাকার দরিদ্র মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করছেন প্রতিনিয়ত। সাধারণ মানুষসহ খেলোয়াড়, সংবাদকর্মী, পেশাজীবীদের মধ্যে যারা আর্থিকভাবে দুর্বল তাদের সহযোগিতা করছেন নিরন্তরভাবে। 

করোনাকাণ্ডে এইভাবে নিজ নিজ এলাকায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেক অসামান্য কাজ করছেন নোয়াখালীর সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী, ফরিদপুরের ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসনের নিক্সন চৌধুরী, বাগেরহাট সদরের শেখ সারহান নাসের তন্ময়, ফেনী সদরের নিজাম হাজারী, নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমান, সেলিম ওসমান, কুষ্টিয়া সদরের মাহবুবুল আলম হানিফ, রাজশাহীর বাঘা চরঘাটের শাহরিয়ার আলম, ঢাকার দোহার-নবাবগঞ্জের সালমান এফ রহমান, মাদারীপুরের শাজাহান খান, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও দিনাজপুরে বোচাগঞ্জ-বিরলের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাবেক রেলমন্ত্রী ও কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের সাংসদ মুজিবুল হক, বাগেরহাটের ফকিরহাট-মোল্লাহাট-চিতলমারির সাংসদ শেখ হেলাল উদ্দীন, খুলনার সদর-সোনাডাঙ্গা আসনের সাংসদ শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনার রূপসা-তেরখাদা-দিঘলিয়ার সাংসদ সালাম মুর্শেদী, সাতক্ষীরার জগলুল হায়দার, গাজীপুরের শ্রীপুরের ইকবাল হোসেন সবুজসহ অনেক সাংসদ। যদি শতাংশের হিসাব করি তাহলে হয়তো অন্তত ৬০ শতাংশ সাংসদ চেষ্টা করছেন নানাভাবে এলাকার মানুষের পাশে থাকার।

এখন প্রশ্ন হলো, সাংসদদের শক্তি আসলে কী? একদিকে নির্বাচনী এলাকার জনগণ ও জনগণের আস্থা এবং সরকারের ভেতর যে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক শক্তি তার পুরোপুরি সমর্থন আর সহযোগিতা। এই মুহূর্তে সাংসদদের সেই সমর্থন আর সহযোগিতা করা হচ্ছে কি? না, হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না সেটি লাখ টাকার প্রশ্ন। কিন্তু যেভাবে সাংসদ এবং রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের ব্যর্থ তকমা সেটে দেওয়া হচ্ছে সেটি মোটেও শুভ লক্ষণ নয়।

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা