শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৬, মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০ আপডেট:

আমাদের সেই আনন্দবাজার

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
আমাদের সেই আনন্দবাজার

অভীকবাবু তাঁর দীর্ঘ সম্পাদক জীবনে আনন্দবাজারকে এক নতুন অভিমুখ দিলেন। তিনি আনন্দবাজারকে পৃথিবীর সেরা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের সঙ্গে মেলাতে চাইলেন। তিনি নিজে লন্ডনে গিয়ে স্যার হ্যারল্ড ইভ্যানের কাছে সাংবাদিকতার পাঠ নেন।

অভীকবাবু দ্য টেলিগ্রাফ শুরু করেন ৮৫ সালে। কলকাতায় বসে থাকলেও তিনি ছিলেন গ্লোবাল। আমি বলতাম, আপনি হলেন গ্লোকাল। গ্লোবালি লোকাল। বাংলার মানুষ দুনিয়ায় কি হচ্ছে তা জানলেও অনেকসময় কিছু কিছু বিষয় জানতে পারে না। দুনিয়ায় কি হচ্ছে কলকাতায় বসেও তিনি তার সব কিছুর updated হতে চাইতেন। তিনি ABP নিউজ চালু করলেন । ABP ইলেক্ট্রনিক চ্যানেল- হিন্দি, বাংলা, মারাঠি এসবই আনন্দবাজারের মাথায় নতুন পালক।

তিনি আনন্দবাজারকে পাঠকের চাহিদা অনুসারে লঘু না করে দিয়ে, দিতে চান এক নয়া উৎকর্ষ। তিনি সবসময় বলতেন, পাঠক যা চাইছে তার দ্বারা পরিচালিত হয়ে কাগজ বিক্রি করা আমার কাজ নয়। পাঠক জানে না সে কি চায়। আমি বলবো পাঠকের কি প্রয়োজন? তিনি গুণের মান দিতেন। সম্রাট আকবর যেমন দিয়েছিলেন তাঁর নবরত্নসভাকে। আনন্দবাজারে আমাকে ওরা অনেক বেতন দিয়েছে। এই বেতন বৃদ্ধির পূর্ণ কৃতিত্ব অভীকবাবুর। বর্তমান থেকে আমাকে আনন্দবাজারে নিয়ে আসার সময় তৎকালীন Executive Editor সুমন চট্টোপাধ্যায়কে বলেন, অন্যের টিমে ম্যারাডোনা কেন খেলবে? খেললে আমার টিমে খেলবে। যে টিম নাম্বার ওয়ান। উপসাগরীয় যুদ্ধে সুদীপ্ত সেনগুপ্তকে পাঠান, সুমনদাকে শ্রীলঙ্কায় এলটিটিই যুদ্ধে পাঠিয়ে দেওয়া, সেখানে গিয়ে সুমনদা প্রভাকরণের সাক্ষাৎকার করে এনেছে। এসব চাট্টিখানি কথা নয়। তিনি মনে করতেন, উৎকর্ষের জন্য অর্থব্যয় করতে হয়। গৌতম ভট্টাচার্যের মতো ক্রীড়া সাংবাদিককে ব্র্যান্ড বানানো ছিল অভীকবাবুর ম্যাজিক। তার জন্য তাঁকে একের পর এক বড় বড় ম্যাচ, বড় বড় ইভেন্টে বিদেশের নানা দেশে পাঠান। এতে রাজকোষে টান পড়ে কিন্তু অভীকবাবু যে সময় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তখন আনন্দবাজার সাম্রাজ্য সাফল্যেরও চূড়ান্ত শীর্ষে। বলা যায় তখন মুঘল আমলের আকবর বাদশার জমানা। তবে সবাই কি ব্র্যান্ড হতে পারে? জহুরি জহর চিনতেন।  সুমন দে ছিলেন স্টার নিউজের হিন্দি চ্যানেলের কলকাতা প্রতিনিধি। সুমনের অধ্যবসায় অসীম। যোগ্যতা আছে কিন্তু অভীকবাবু না থাকলে সুমন দে সুমন দে হতেন না।

সাংবাদিক হিসেবে একথা তো বলাই যায়, ম্যানেজমেন্ট যত গুড় ঢালবে ততই সাংবাদিকতা মিষ্টি হবে। আমি বর্তমান থেকে এসেছিলাম। সেখানে বরুণবাবু কাট ইওর কোট অ্যাকর্ডিং টু ইওর ক্লথ এই তত্ত্বে বিশ্বাস করতেন। তাই বিদেশে গেলেও আমরা টেনেটুনে চালাতাম। হোটেলে অন্য সাংবাদিকদের সঙ্গে বিদেশে চিরকাল রুম শেয়ার করতাম। আনন্দবাজারে এসে বিদেশে প্রথম সিঙ্গল অকুপ্যান্সিতে থাকলাম অনেক ডলার দিয়ে। অবশ্য বরুণবাবুও আমাকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সমস্ত সফরে পাঠাতেন। অভীকবাবুও বলে দেন প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি সফরেই তুমি যাবে। তাতে ওদের কাছে তোমার গুরুত্ব বাড়বে। তুমি খবর পাবে। এটা আনন্দবাজারের জন্যই প্রয়োজন। এর ফলে জীবনের অভিজ্ঞতার ভাঁড়ার অনেক ভরেছে নানা মুক্তো মাণিক্যে।

অভীকবাবুর এই উদারতার সুযোগও অনেকে নিয়েছেন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ হয়েছে। কঠোর নিয়ন্ত্রণ তিনি রাখতেন না এ ব্যাপারে। অনেক ক্ষেত্রে ধরে নিতেন শতকরা ২/৩ ভাগ অপচয়, নয়-ছয়ও হবে। এটা অনেকটা বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে TDloss’এর (ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লস) মত, তবে এই স্বর্ণযুগ ইতিহাসে কখনই স্থায়ী হয় না। গোটা দেশের বিশেষত বাংলার অর্থনীতিতে অবক্ষয় শুরু হয় সিপিএমের জমানাতেই। রাজ্যের অর্থনীতি যদি অবক্ষয়ের শিকার হয় তবে সংবাদপত্রগুলোতেও তার চূড়ান্ত প্রভাব পড়ে। অভীকবাবুর সাধের আনন্দবাজারও আর্থিক অনটনে পড়ে। আজও সে সংকট কাটেনি। আনন্দবাজারের উৎকর্ষের শ্লাঘা এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যাতে গ্রামাঞ্চলের সার্কুলেশনে ধাক্কা লাগে। ‘বর্তমান’ ক্রমশ রাজ্যে বাড়তে থাকে। nature abhors vaccum. আনন্দবাজারের অবক্ষয়ে বর্তমানের শ্রীবৃদ্ধি। মতাদর্শ বা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের চেয়েও বড় প্রশ্ন হল আম জনতা, আমরা বলতাম মাছওয়ালা-পটলঅয়ালা-আলুওয়ালা আনন্দবাজার পড়ছে না, ‘বর্তমান’ পড়ছে। ফলে অমর্ত্য সেনের প্রথম বাংলা সংবাদপত্র আনন্দবাজার হতে পারে কিন্তু রাজ্যের সাধারণ মানুষের কাগজ হয়ে ওঠে বর্তমান। ব্যবসায় সংখ্যা সবচেয়ে বড় কথা। সংখ্যা ব্রহ্ম!

তবে অভীকবাবু একজন সম্পাদক ও মানুষ হিসেবে কিন্তু অতুলনীয়, অনবদ্য। পনেরো বছর ওনার প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে কাজ করেছি। শুধু দেশে নয় বিদেশেও ওনার সঙ্গ পেয়েছি। নিউইয়র্ক বা লন্ডনে। অভীকবাবুর গপ্পো শুরু করলে এত সহজে তো শেষ হবে না।

শুধু কি সাংবাদিকতা? তিনি শেখাতেন ডাইনিং এটিকেট। চা খেলে দুধগুলে চামচটা টেবিলে রাখা নাকি প্লেটের ওপর রাখা, এসব শিখেছি। কখনও নানা রকম পরীক্ষামূলক রান্নাবান্না করেছেন, কখনও কফি বানাচ্ছেন, পৃথিবীর সেরা চা কোনটি, কোন কফি বা অলিভ ওয়েল সেরা এসব নিয়ে গবেষণা করেছেন। অভীকবাবুর সঙ্গে আমার প্রায় ১৫ বছর একটানা কাজ করা যেন কেটে গেছে এক নিঃশ্বাসে। আমাকে তো একবার একটা স্টোরি প্রায় ১০/১২ বার এডিট করান। আমিও সংশোধন করেই যাচ্ছি। সবশেষে বললেন, এখন মোটামুটি হয়েছে। স্টোরিটাও আমার মনে আছে। দিল্লিতে রাজনৈতিক নেতাদের আম-খাওয়ানোর পার্টি। ইফতার পার্টি না, আম পার্টি। সে লেখাটির জন্য পেঙ্গুইনের কুসুম বুধওয়ারের Romance of the Mango-the complete book of the king of fruits বইটি আমাকে পড়তে হয়। মুঘল আমলে কীভাবে আমের ভেতর মাংস দিয়ে সম্রাটরা খেতেন সে সব পর্যন্ত পড়তে হয়। প্রথম পাতায় অ্যাস্কর স্টোরি হয়। হীরক বন্দ্যোপাধ্যায় তখন আনন্দবাজারের বার্তা সম্পাদক। খুবই যোগ্য বার্তা সম্পাদক ছিলেন হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরকম বহু স্টোরি নির্মাণের সাক্ষী ছিলেন তিনি।

বাংলা সাংবাদিকতার ইতিহাসে ব্যক্তি অভীক সরকারের ভূমিকা নিশ্চিতভাবে লেখা থাকবে খুব উজ্জ্বল অক্ষরে। ওনার মানসিকতা বুঝেছিলাম যখন সিঙ্গুরে টাটার আগমনের বিরুদ্ধে মমতার তীব্র আন্দোলন চলছে। আনন্দবাজার টাটার কারখানা স্থাপনের পক্ষে। আনন্দবাজারের সার্কুলেশন তখন প্রায় ৫০ হাজার কমে যায়। তাঁকে  জিজ্ঞেস করলাম, মানুষ মমতার আন্দোলনের পক্ষে। এটা কৃষকদের ইস্যু হয়ে যাচ্ছে। বুদ্ধবাবু হয়ত রাজ্যের ভালো চাইছেন কিন্তু মানুষ তো ওনার পক্ষে থাকছে না। অভীকবাবু বলেছিলেন, সার্কুলেশন কমে গেলেও আমি আপস করবো না। কারণ এটা আমার মতাদর্শগত অবস্থান। আমার আদর্শগত অবস্থানের সাথে আমি আপস করনো না।

পরে নন্দীগ্রামে গুলি চলার পর অবশ্য পরিস্থিতিটা পাল্টে যায়। অভীকবাবুও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বুদ্ধবাবু সরকারের ব্যর্থতায়। আমার খালি মনে হচ্ছিলো খুবই সাধারণ এক সাংবাদিক কর্মী হিসেবে, এটা তো লিটল ম্যাগাজিন নয়, মাস কাগজ। মানুষ যা চাইছে তার বিরুদ্ধে গেলে সার্কুলেশন মার খাবে। পরে ভাবলাম হতে পারে এটা আম বর্তমান-মানসিকতা।

অভীক সরকারকে নিয়ে খুশবন্ত সিংহের একটি চিত্তাকর্ষক প্রবন্ধ আছে। Why I supported Emergency – এই বইটিতে একটি প্রবন্ধের নাম অভীক সরকার। এই প্রবন্ধটিতেও খুশবন্ত সিং অভীকবাবুর এই বিচিত্রগামী মনস্তত্বকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেন। তবে অভীকবাবুর ৭৫তম জন্মদিনে সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজটি দেন তাঁর ভাই অরূপ সরকার। চুপচাপ তিনি লন্ডন-কলকাতার বহু বিশিষ্ট দেশি বিদেশি বিদগ্ধ মানুষকে দিয়ে একটি বই নির্মাণ করেন এবং একটি বিশেষ অনুষ্ঠান করে বইটি প্রকাশ করেন। অভীকবাবু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত টের পাননি তাঁর ভাই ওর জন্মদিনে এরকম একটা চমক দেবেন।

আমি যখন আনন্দবাজারে যোগ দেই তখন অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী। এরপর লোকসভা ভোটে বিজেপি পরাস্ত হয় এবং মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হন। তখন কোন এক সাংবাদিক আমাকে বলেছিল, বাজপেয়ী-আদবাণী চলে গেল কংগ্রেস এসেছে। এবার দেখবি তোর কি হয়? মালিককে চিনিস না। তোর প্রয়োজন নেই, তোকে এবার অবজ্ঞা করবে। চিনেও চিনতে পারবে না। মালিকের ঐ প্রকাশ্য ভদ্রভাবে অপমান করাটা হজম করতে পারবি তো?

বাস্তব কিন্তু হল বিপরীত। অভীকবাবু বললেন, তুমি আমাকে আডবানির সঙ্গে আলাপ করিয়েছিলে। আমি তোমাকে নিয়ে যাব সোনিয়া গান্ধীর কাছে। ১০ বছর কংগ্রেস জমানায় আমি একই ভাবে কাজ করেছি। নিয়মিত খবর করেছি, খবর করিয়েছি। সোনিয়ার কাছে অভীকবাবু যখনই গেছেন, আমাকে সঙ্গে নিয়ে গেছেন। সংসদের সেন্ট্রাল হলে সোনিয়া গান্ধী একবার কর্ণ সিংহর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, হি ইস অভীকস্‌ ম্যান ইন দিল্লি। মনমোহন সিংহের সঙ্গে বহু বিদেশ সফরেও গেছি, বাজপেয়ীর সফরের মতো।  (চলবে)

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা