শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৬, মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০ আপডেট:

আমাদের সেই আনন্দবাজার

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
আমাদের সেই আনন্দবাজার

অভীকবাবু তাঁর দীর্ঘ সম্পাদক জীবনে আনন্দবাজারকে এক নতুন অভিমুখ দিলেন। তিনি আনন্দবাজারকে পৃথিবীর সেরা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের সঙ্গে মেলাতে চাইলেন। তিনি নিজে লন্ডনে গিয়ে স্যার হ্যারল্ড ইভ্যানের কাছে সাংবাদিকতার পাঠ নেন।

অভীকবাবু দ্য টেলিগ্রাফ শুরু করেন ৮৫ সালে। কলকাতায় বসে থাকলেও তিনি ছিলেন গ্লোবাল। আমি বলতাম, আপনি হলেন গ্লোকাল। গ্লোবালি লোকাল। বাংলার মানুষ দুনিয়ায় কি হচ্ছে তা জানলেও অনেকসময় কিছু কিছু বিষয় জানতে পারে না। দুনিয়ায় কি হচ্ছে কলকাতায় বসেও তিনি তার সব কিছুর updated হতে চাইতেন। তিনি ABP নিউজ চালু করলেন । ABP ইলেক্ট্রনিক চ্যানেল- হিন্দি, বাংলা, মারাঠি এসবই আনন্দবাজারের মাথায় নতুন পালক।

তিনি আনন্দবাজারকে পাঠকের চাহিদা অনুসারে লঘু না করে দিয়ে, দিতে চান এক নয়া উৎকর্ষ। তিনি সবসময় বলতেন, পাঠক যা চাইছে তার দ্বারা পরিচালিত হয়ে কাগজ বিক্রি করা আমার কাজ নয়। পাঠক জানে না সে কি চায়। আমি বলবো পাঠকের কি প্রয়োজন? তিনি গুণের মান দিতেন। সম্রাট আকবর যেমন দিয়েছিলেন তাঁর নবরত্নসভাকে। আনন্দবাজারে আমাকে ওরা অনেক বেতন দিয়েছে। এই বেতন বৃদ্ধির পূর্ণ কৃতিত্ব অভীকবাবুর। বর্তমান থেকে আমাকে আনন্দবাজারে নিয়ে আসার সময় তৎকালীন Executive Editor সুমন চট্টোপাধ্যায়কে বলেন, অন্যের টিমে ম্যারাডোনা কেন খেলবে? খেললে আমার টিমে খেলবে। যে টিম নাম্বার ওয়ান। উপসাগরীয় যুদ্ধে সুদীপ্ত সেনগুপ্তকে পাঠান, সুমনদাকে শ্রীলঙ্কায় এলটিটিই যুদ্ধে পাঠিয়ে দেওয়া, সেখানে গিয়ে সুমনদা প্রভাকরণের সাক্ষাৎকার করে এনেছে। এসব চাট্টিখানি কথা নয়। তিনি মনে করতেন, উৎকর্ষের জন্য অর্থব্যয় করতে হয়। গৌতম ভট্টাচার্যের মতো ক্রীড়া সাংবাদিককে ব্র্যান্ড বানানো ছিল অভীকবাবুর ম্যাজিক। তার জন্য তাঁকে একের পর এক বড় বড় ম্যাচ, বড় বড় ইভেন্টে বিদেশের নানা দেশে পাঠান। এতে রাজকোষে টান পড়ে কিন্তু অভীকবাবু যে সময় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তখন আনন্দবাজার সাম্রাজ্য সাফল্যেরও চূড়ান্ত শীর্ষে। বলা যায় তখন মুঘল আমলের আকবর বাদশার জমানা। তবে সবাই কি ব্র্যান্ড হতে পারে? জহুরি জহর চিনতেন।  সুমন দে ছিলেন স্টার নিউজের হিন্দি চ্যানেলের কলকাতা প্রতিনিধি। সুমনের অধ্যবসায় অসীম। যোগ্যতা আছে কিন্তু অভীকবাবু না থাকলে সুমন দে সুমন দে হতেন না।

সাংবাদিক হিসেবে একথা তো বলাই যায়, ম্যানেজমেন্ট যত গুড় ঢালবে ততই সাংবাদিকতা মিষ্টি হবে। আমি বর্তমান থেকে এসেছিলাম। সেখানে বরুণবাবু কাট ইওর কোট অ্যাকর্ডিং টু ইওর ক্লথ এই তত্ত্বে বিশ্বাস করতেন। তাই বিদেশে গেলেও আমরা টেনেটুনে চালাতাম। হোটেলে অন্য সাংবাদিকদের সঙ্গে বিদেশে চিরকাল রুম শেয়ার করতাম। আনন্দবাজারে এসে বিদেশে প্রথম সিঙ্গল অকুপ্যান্সিতে থাকলাম অনেক ডলার দিয়ে। অবশ্য বরুণবাবুও আমাকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সমস্ত সফরে পাঠাতেন। অভীকবাবুও বলে দেন প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি সফরেই তুমি যাবে। তাতে ওদের কাছে তোমার গুরুত্ব বাড়বে। তুমি খবর পাবে। এটা আনন্দবাজারের জন্যই প্রয়োজন। এর ফলে জীবনের অভিজ্ঞতার ভাঁড়ার অনেক ভরেছে নানা মুক্তো মাণিক্যে।

অভীকবাবুর এই উদারতার সুযোগও অনেকে নিয়েছেন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ হয়েছে। কঠোর নিয়ন্ত্রণ তিনি রাখতেন না এ ব্যাপারে। অনেক ক্ষেত্রে ধরে নিতেন শতকরা ২/৩ ভাগ অপচয়, নয়-ছয়ও হবে। এটা অনেকটা বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে TDloss’এর (ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লস) মত, তবে এই স্বর্ণযুগ ইতিহাসে কখনই স্থায়ী হয় না। গোটা দেশের বিশেষত বাংলার অর্থনীতিতে অবক্ষয় শুরু হয় সিপিএমের জমানাতেই। রাজ্যের অর্থনীতি যদি অবক্ষয়ের শিকার হয় তবে সংবাদপত্রগুলোতেও তার চূড়ান্ত প্রভাব পড়ে। অভীকবাবুর সাধের আনন্দবাজারও আর্থিক অনটনে পড়ে। আজও সে সংকট কাটেনি। আনন্দবাজারের উৎকর্ষের শ্লাঘা এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যাতে গ্রামাঞ্চলের সার্কুলেশনে ধাক্কা লাগে। ‘বর্তমান’ ক্রমশ রাজ্যে বাড়তে থাকে। nature abhors vaccum. আনন্দবাজারের অবক্ষয়ে বর্তমানের শ্রীবৃদ্ধি। মতাদর্শ বা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের চেয়েও বড় প্রশ্ন হল আম জনতা, আমরা বলতাম মাছওয়ালা-পটলঅয়ালা-আলুওয়ালা আনন্দবাজার পড়ছে না, ‘বর্তমান’ পড়ছে। ফলে অমর্ত্য সেনের প্রথম বাংলা সংবাদপত্র আনন্দবাজার হতে পারে কিন্তু রাজ্যের সাধারণ মানুষের কাগজ হয়ে ওঠে বর্তমান। ব্যবসায় সংখ্যা সবচেয়ে বড় কথা। সংখ্যা ব্রহ্ম!

তবে অভীকবাবু একজন সম্পাদক ও মানুষ হিসেবে কিন্তু অতুলনীয়, অনবদ্য। পনেরো বছর ওনার প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে কাজ করেছি। শুধু দেশে নয় বিদেশেও ওনার সঙ্গ পেয়েছি। নিউইয়র্ক বা লন্ডনে। অভীকবাবুর গপ্পো শুরু করলে এত সহজে তো শেষ হবে না।

শুধু কি সাংবাদিকতা? তিনি শেখাতেন ডাইনিং এটিকেট। চা খেলে দুধগুলে চামচটা টেবিলে রাখা নাকি প্লেটের ওপর রাখা, এসব শিখেছি। কখনও নানা রকম পরীক্ষামূলক রান্নাবান্না করেছেন, কখনও কফি বানাচ্ছেন, পৃথিবীর সেরা চা কোনটি, কোন কফি বা অলিভ ওয়েল সেরা এসব নিয়ে গবেষণা করেছেন। অভীকবাবুর সঙ্গে আমার প্রায় ১৫ বছর একটানা কাজ করা যেন কেটে গেছে এক নিঃশ্বাসে। আমাকে তো একবার একটা স্টোরি প্রায় ১০/১২ বার এডিট করান। আমিও সংশোধন করেই যাচ্ছি। সবশেষে বললেন, এখন মোটামুটি হয়েছে। স্টোরিটাও আমার মনে আছে। দিল্লিতে রাজনৈতিক নেতাদের আম-খাওয়ানোর পার্টি। ইফতার পার্টি না, আম পার্টি। সে লেখাটির জন্য পেঙ্গুইনের কুসুম বুধওয়ারের Romance of the Mango-the complete book of the king of fruits বইটি আমাকে পড়তে হয়। মুঘল আমলে কীভাবে আমের ভেতর মাংস দিয়ে সম্রাটরা খেতেন সে সব পর্যন্ত পড়তে হয়। প্রথম পাতায় অ্যাস্কর স্টোরি হয়। হীরক বন্দ্যোপাধ্যায় তখন আনন্দবাজারের বার্তা সম্পাদক। খুবই যোগ্য বার্তা সম্পাদক ছিলেন হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরকম বহু স্টোরি নির্মাণের সাক্ষী ছিলেন তিনি।

বাংলা সাংবাদিকতার ইতিহাসে ব্যক্তি অভীক সরকারের ভূমিকা নিশ্চিতভাবে লেখা থাকবে খুব উজ্জ্বল অক্ষরে। ওনার মানসিকতা বুঝেছিলাম যখন সিঙ্গুরে টাটার আগমনের বিরুদ্ধে মমতার তীব্র আন্দোলন চলছে। আনন্দবাজার টাটার কারখানা স্থাপনের পক্ষে। আনন্দবাজারের সার্কুলেশন তখন প্রায় ৫০ হাজার কমে যায়। তাঁকে  জিজ্ঞেস করলাম, মানুষ মমতার আন্দোলনের পক্ষে। এটা কৃষকদের ইস্যু হয়ে যাচ্ছে। বুদ্ধবাবু হয়ত রাজ্যের ভালো চাইছেন কিন্তু মানুষ তো ওনার পক্ষে থাকছে না। অভীকবাবু বলেছিলেন, সার্কুলেশন কমে গেলেও আমি আপস করবো না। কারণ এটা আমার মতাদর্শগত অবস্থান। আমার আদর্শগত অবস্থানের সাথে আমি আপস করনো না।

পরে নন্দীগ্রামে গুলি চলার পর অবশ্য পরিস্থিতিটা পাল্টে যায়। অভীকবাবুও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বুদ্ধবাবু সরকারের ব্যর্থতায়। আমার খালি মনে হচ্ছিলো খুবই সাধারণ এক সাংবাদিক কর্মী হিসেবে, এটা তো লিটল ম্যাগাজিন নয়, মাস কাগজ। মানুষ যা চাইছে তার বিরুদ্ধে গেলে সার্কুলেশন মার খাবে। পরে ভাবলাম হতে পারে এটা আম বর্তমান-মানসিকতা।

অভীক সরকারকে নিয়ে খুশবন্ত সিংহের একটি চিত্তাকর্ষক প্রবন্ধ আছে। Why I supported Emergency – এই বইটিতে একটি প্রবন্ধের নাম অভীক সরকার। এই প্রবন্ধটিতেও খুশবন্ত সিং অভীকবাবুর এই বিচিত্রগামী মনস্তত্বকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেন। তবে অভীকবাবুর ৭৫তম জন্মদিনে সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজটি দেন তাঁর ভাই অরূপ সরকার। চুপচাপ তিনি লন্ডন-কলকাতার বহু বিশিষ্ট দেশি বিদেশি বিদগ্ধ মানুষকে দিয়ে একটি বই নির্মাণ করেন এবং একটি বিশেষ অনুষ্ঠান করে বইটি প্রকাশ করেন। অভীকবাবু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত টের পাননি তাঁর ভাই ওর জন্মদিনে এরকম একটা চমক দেবেন।

আমি যখন আনন্দবাজারে যোগ দেই তখন অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী। এরপর লোকসভা ভোটে বিজেপি পরাস্ত হয় এবং মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হন। তখন কোন এক সাংবাদিক আমাকে বলেছিল, বাজপেয়ী-আদবাণী চলে গেল কংগ্রেস এসেছে। এবার দেখবি তোর কি হয়? মালিককে চিনিস না। তোর প্রয়োজন নেই, তোকে এবার অবজ্ঞা করবে। চিনেও চিনতে পারবে না। মালিকের ঐ প্রকাশ্য ভদ্রভাবে অপমান করাটা হজম করতে পারবি তো?

বাস্তব কিন্তু হল বিপরীত। অভীকবাবু বললেন, তুমি আমাকে আডবানির সঙ্গে আলাপ করিয়েছিলে। আমি তোমাকে নিয়ে যাব সোনিয়া গান্ধীর কাছে। ১০ বছর কংগ্রেস জমানায় আমি একই ভাবে কাজ করেছি। নিয়মিত খবর করেছি, খবর করিয়েছি। সোনিয়ার কাছে অভীকবাবু যখনই গেছেন, আমাকে সঙ্গে নিয়ে গেছেন। সংসদের সেন্ট্রাল হলে সোনিয়া গান্ধী একবার কর্ণ সিংহর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, হি ইস অভীকস্‌ ম্যান ইন দিল্লি। মনমোহন সিংহের সঙ্গে বহু বিদেশ সফরেও গেছি, বাজপেয়ীর সফরের মতো।  (চলবে)

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা