শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৬, মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০ আপডেট:

আমাদের সেই আনন্দবাজার

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
আমাদের সেই আনন্দবাজার

অভীকবাবু তাঁর দীর্ঘ সম্পাদক জীবনে আনন্দবাজারকে এক নতুন অভিমুখ দিলেন। তিনি আনন্দবাজারকে পৃথিবীর সেরা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের সঙ্গে মেলাতে চাইলেন। তিনি নিজে লন্ডনে গিয়ে স্যার হ্যারল্ড ইভ্যানের কাছে সাংবাদিকতার পাঠ নেন।

অভীকবাবু দ্য টেলিগ্রাফ শুরু করেন ৮৫ সালে। কলকাতায় বসে থাকলেও তিনি ছিলেন গ্লোবাল। আমি বলতাম, আপনি হলেন গ্লোকাল। গ্লোবালি লোকাল। বাংলার মানুষ দুনিয়ায় কি হচ্ছে তা জানলেও অনেকসময় কিছু কিছু বিষয় জানতে পারে না। দুনিয়ায় কি হচ্ছে কলকাতায় বসেও তিনি তার সব কিছুর updated হতে চাইতেন। তিনি ABP নিউজ চালু করলেন । ABP ইলেক্ট্রনিক চ্যানেল- হিন্দি, বাংলা, মারাঠি এসবই আনন্দবাজারের মাথায় নতুন পালক।

তিনি আনন্দবাজারকে পাঠকের চাহিদা অনুসারে লঘু না করে দিয়ে, দিতে চান এক নয়া উৎকর্ষ। তিনি সবসময় বলতেন, পাঠক যা চাইছে তার দ্বারা পরিচালিত হয়ে কাগজ বিক্রি করা আমার কাজ নয়। পাঠক জানে না সে কি চায়। আমি বলবো পাঠকের কি প্রয়োজন? তিনি গুণের মান দিতেন। সম্রাট আকবর যেমন দিয়েছিলেন তাঁর নবরত্নসভাকে। আনন্দবাজারে আমাকে ওরা অনেক বেতন দিয়েছে। এই বেতন বৃদ্ধির পূর্ণ কৃতিত্ব অভীকবাবুর। বর্তমান থেকে আমাকে আনন্দবাজারে নিয়ে আসার সময় তৎকালীন Executive Editor সুমন চট্টোপাধ্যায়কে বলেন, অন্যের টিমে ম্যারাডোনা কেন খেলবে? খেললে আমার টিমে খেলবে। যে টিম নাম্বার ওয়ান। উপসাগরীয় যুদ্ধে সুদীপ্ত সেনগুপ্তকে পাঠান, সুমনদাকে শ্রীলঙ্কায় এলটিটিই যুদ্ধে পাঠিয়ে দেওয়া, সেখানে গিয়ে সুমনদা প্রভাকরণের সাক্ষাৎকার করে এনেছে। এসব চাট্টিখানি কথা নয়। তিনি মনে করতেন, উৎকর্ষের জন্য অর্থব্যয় করতে হয়। গৌতম ভট্টাচার্যের মতো ক্রীড়া সাংবাদিককে ব্র্যান্ড বানানো ছিল অভীকবাবুর ম্যাজিক। তার জন্য তাঁকে একের পর এক বড় বড় ম্যাচ, বড় বড় ইভেন্টে বিদেশের নানা দেশে পাঠান। এতে রাজকোষে টান পড়ে কিন্তু অভীকবাবু যে সময় দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তখন আনন্দবাজার সাম্রাজ্য সাফল্যেরও চূড়ান্ত শীর্ষে। বলা যায় তখন মুঘল আমলের আকবর বাদশার জমানা। তবে সবাই কি ব্র্যান্ড হতে পারে? জহুরি জহর চিনতেন।  সুমন দে ছিলেন স্টার নিউজের হিন্দি চ্যানেলের কলকাতা প্রতিনিধি। সুমনের অধ্যবসায় অসীম। যোগ্যতা আছে কিন্তু অভীকবাবু না থাকলে সুমন দে সুমন দে হতেন না।

সাংবাদিক হিসেবে একথা তো বলাই যায়, ম্যানেজমেন্ট যত গুড় ঢালবে ততই সাংবাদিকতা মিষ্টি হবে। আমি বর্তমান থেকে এসেছিলাম। সেখানে বরুণবাবু কাট ইওর কোট অ্যাকর্ডিং টু ইওর ক্লথ এই তত্ত্বে বিশ্বাস করতেন। তাই বিদেশে গেলেও আমরা টেনেটুনে চালাতাম। হোটেলে অন্য সাংবাদিকদের সঙ্গে বিদেশে চিরকাল রুম শেয়ার করতাম। আনন্দবাজারে এসে বিদেশে প্রথম সিঙ্গল অকুপ্যান্সিতে থাকলাম অনেক ডলার দিয়ে। অবশ্য বরুণবাবুও আমাকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সমস্ত সফরে পাঠাতেন। অভীকবাবুও বলে দেন প্রধানমন্ত্রীর প্রতিটি সফরেই তুমি যাবে। তাতে ওদের কাছে তোমার গুরুত্ব বাড়বে। তুমি খবর পাবে। এটা আনন্দবাজারের জন্যই প্রয়োজন। এর ফলে জীবনের অভিজ্ঞতার ভাঁড়ার অনেক ভরেছে নানা মুক্তো মাণিক্যে।

অভীকবাবুর এই উদারতার সুযোগও অনেকে নিয়েছেন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ হয়েছে। কঠোর নিয়ন্ত্রণ তিনি রাখতেন না এ ব্যাপারে। অনেক ক্ষেত্রে ধরে নিতেন শতকরা ২/৩ ভাগ অপচয়, নয়-ছয়ও হবে। এটা অনেকটা বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে TDloss’এর (ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লস) মত, তবে এই স্বর্ণযুগ ইতিহাসে কখনই স্থায়ী হয় না। গোটা দেশের বিশেষত বাংলার অর্থনীতিতে অবক্ষয় শুরু হয় সিপিএমের জমানাতেই। রাজ্যের অর্থনীতি যদি অবক্ষয়ের শিকার হয় তবে সংবাদপত্রগুলোতেও তার চূড়ান্ত প্রভাব পড়ে। অভীকবাবুর সাধের আনন্দবাজারও আর্থিক অনটনে পড়ে। আজও সে সংকট কাটেনি। আনন্দবাজারের উৎকর্ষের শ্লাঘা এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যাতে গ্রামাঞ্চলের সার্কুলেশনে ধাক্কা লাগে। ‘বর্তমান’ ক্রমশ রাজ্যে বাড়তে থাকে। nature abhors vaccum. আনন্দবাজারের অবক্ষয়ে বর্তমানের শ্রীবৃদ্ধি। মতাদর্শ বা সাংবাদিকতার উৎকর্ষের চেয়েও বড় প্রশ্ন হল আম জনতা, আমরা বলতাম মাছওয়ালা-পটলঅয়ালা-আলুওয়ালা আনন্দবাজার পড়ছে না, ‘বর্তমান’ পড়ছে। ফলে অমর্ত্য সেনের প্রথম বাংলা সংবাদপত্র আনন্দবাজার হতে পারে কিন্তু রাজ্যের সাধারণ মানুষের কাগজ হয়ে ওঠে বর্তমান। ব্যবসায় সংখ্যা সবচেয়ে বড় কথা। সংখ্যা ব্রহ্ম!

তবে অভীকবাবু একজন সম্পাদক ও মানুষ হিসেবে কিন্তু অতুলনীয়, অনবদ্য। পনেরো বছর ওনার প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে কাজ করেছি। শুধু দেশে নয় বিদেশেও ওনার সঙ্গ পেয়েছি। নিউইয়র্ক বা লন্ডনে। অভীকবাবুর গপ্পো শুরু করলে এত সহজে তো শেষ হবে না।

শুধু কি সাংবাদিকতা? তিনি শেখাতেন ডাইনিং এটিকেট। চা খেলে দুধগুলে চামচটা টেবিলে রাখা নাকি প্লেটের ওপর রাখা, এসব শিখেছি। কখনও নানা রকম পরীক্ষামূলক রান্নাবান্না করেছেন, কখনও কফি বানাচ্ছেন, পৃথিবীর সেরা চা কোনটি, কোন কফি বা অলিভ ওয়েল সেরা এসব নিয়ে গবেষণা করেছেন। অভীকবাবুর সঙ্গে আমার প্রায় ১৫ বছর একটানা কাজ করা যেন কেটে গেছে এক নিঃশ্বাসে। আমাকে তো একবার একটা স্টোরি প্রায় ১০/১২ বার এডিট করান। আমিও সংশোধন করেই যাচ্ছি। সবশেষে বললেন, এখন মোটামুটি হয়েছে। স্টোরিটাও আমার মনে আছে। দিল্লিতে রাজনৈতিক নেতাদের আম-খাওয়ানোর পার্টি। ইফতার পার্টি না, আম পার্টি। সে লেখাটির জন্য পেঙ্গুইনের কুসুম বুধওয়ারের Romance of the Mango-the complete book of the king of fruits বইটি আমাকে পড়তে হয়। মুঘল আমলে কীভাবে আমের ভেতর মাংস দিয়ে সম্রাটরা খেতেন সে সব পর্যন্ত পড়তে হয়। প্রথম পাতায় অ্যাস্কর স্টোরি হয়। হীরক বন্দ্যোপাধ্যায় তখন আনন্দবাজারের বার্তা সম্পাদক। খুবই যোগ্য বার্তা সম্পাদক ছিলেন হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরকম বহু স্টোরি নির্মাণের সাক্ষী ছিলেন তিনি।

বাংলা সাংবাদিকতার ইতিহাসে ব্যক্তি অভীক সরকারের ভূমিকা নিশ্চিতভাবে লেখা থাকবে খুব উজ্জ্বল অক্ষরে। ওনার মানসিকতা বুঝেছিলাম যখন সিঙ্গুরে টাটার আগমনের বিরুদ্ধে মমতার তীব্র আন্দোলন চলছে। আনন্দবাজার টাটার কারখানা স্থাপনের পক্ষে। আনন্দবাজারের সার্কুলেশন তখন প্রায় ৫০ হাজার কমে যায়। তাঁকে  জিজ্ঞেস করলাম, মানুষ মমতার আন্দোলনের পক্ষে। এটা কৃষকদের ইস্যু হয়ে যাচ্ছে। বুদ্ধবাবু হয়ত রাজ্যের ভালো চাইছেন কিন্তু মানুষ তো ওনার পক্ষে থাকছে না। অভীকবাবু বলেছিলেন, সার্কুলেশন কমে গেলেও আমি আপস করবো না। কারণ এটা আমার মতাদর্শগত অবস্থান। আমার আদর্শগত অবস্থানের সাথে আমি আপস করনো না।

পরে নন্দীগ্রামে গুলি চলার পর অবশ্য পরিস্থিতিটা পাল্টে যায়। অভীকবাবুও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বুদ্ধবাবু সরকারের ব্যর্থতায়। আমার খালি মনে হচ্ছিলো খুবই সাধারণ এক সাংবাদিক কর্মী হিসেবে, এটা তো লিটল ম্যাগাজিন নয়, মাস কাগজ। মানুষ যা চাইছে তার বিরুদ্ধে গেলে সার্কুলেশন মার খাবে। পরে ভাবলাম হতে পারে এটা আম বর্তমান-মানসিকতা।

অভীক সরকারকে নিয়ে খুশবন্ত সিংহের একটি চিত্তাকর্ষক প্রবন্ধ আছে। Why I supported Emergency – এই বইটিতে একটি প্রবন্ধের নাম অভীক সরকার। এই প্রবন্ধটিতেও খুশবন্ত সিং অভীকবাবুর এই বিচিত্রগামী মনস্তত্বকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেন। তবে অভীকবাবুর ৭৫তম জন্মদিনে সবচেয়ে বড় সারপ্রাইজটি দেন তাঁর ভাই অরূপ সরকার। চুপচাপ তিনি লন্ডন-কলকাতার বহু বিশিষ্ট দেশি বিদেশি বিদগ্ধ মানুষকে দিয়ে একটি বই নির্মাণ করেন এবং একটি বিশেষ অনুষ্ঠান করে বইটি প্রকাশ করেন। অভীকবাবু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত টের পাননি তাঁর ভাই ওর জন্মদিনে এরকম একটা চমক দেবেন।

আমি যখন আনন্দবাজারে যোগ দেই তখন অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী। এরপর লোকসভা ভোটে বিজেপি পরাস্ত হয় এবং মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী হন। তখন কোন এক সাংবাদিক আমাকে বলেছিল, বাজপেয়ী-আদবাণী চলে গেল কংগ্রেস এসেছে। এবার দেখবি তোর কি হয়? মালিককে চিনিস না। তোর প্রয়োজন নেই, তোকে এবার অবজ্ঞা করবে। চিনেও চিনতে পারবে না। মালিকের ঐ প্রকাশ্য ভদ্রভাবে অপমান করাটা হজম করতে পারবি তো?

বাস্তব কিন্তু হল বিপরীত। অভীকবাবু বললেন, তুমি আমাকে আডবানির সঙ্গে আলাপ করিয়েছিলে। আমি তোমাকে নিয়ে যাব সোনিয়া গান্ধীর কাছে। ১০ বছর কংগ্রেস জমানায় আমি একই ভাবে কাজ করেছি। নিয়মিত খবর করেছি, খবর করিয়েছি। সোনিয়ার কাছে অভীকবাবু যখনই গেছেন, আমাকে সঙ্গে নিয়ে গেছেন। সংসদের সেন্ট্রাল হলে সোনিয়া গান্ধী একবার কর্ণ সিংহর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, হি ইস অভীকস্‌ ম্যান ইন দিল্লি। মনমোহন সিংহের সঙ্গে বহু বিদেশ সফরেও গেছি, বাজপেয়ীর সফরের মতো।  (চলবে)

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম