শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩২, মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০ আপডেট:

চীন করোনা মহামারির মধ্যেই বাজাল যুদ্ধের দামামা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীন করোনা মহামারির মধ্যেই বাজাল যুদ্ধের দামামা

সমাজতন্ত্রের মুখোশে অধার্মিক চীন জন্ম দিয়েছে নয়া সাম্রাজ্যবাদের। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি চীনই দায়ি করোনা মহামারির মধ্যেও যুদ্ধের দামামা বাজানোর জন্য। পাকিস্তানকে বগলদাবা করার পর এখন চীনের লক্ষ্য আরও বহু দেশে আধিপত্য বিস্তার। লাদাখে চীনের আসল স্বরূপ ফুটে উঠেছে। মানবসভ্যতার বিরোধী চীন নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে সীমান্তে বারবার উত্তেজনার সৃষ্টি করছে। বিনা প্ররোচনায় লাদাখে ২০ জন ভারতীয় সেনাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

আসলে চীন গোটা দুনিয়ায় বিস্তার করতে চায় নিজেদের সাম্রাজ্য। তাদের 'ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড' কর্মসূচি আসলে নয়া সাম্রাজ্যবাদী পদক্ষেপ।  কোভিড-১৯ জন্য বেশ বিপাকে চীন।  এই পরিস্থিতিতে ভারত সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি করে চীন দুনিয়ার দৃষ্টি অন্য দিকে ঘোরাতে চাইছে।  ব্রিটিশদের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ছকে আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছে বিভিন্ন দেশে। অন্যদিকে ভারত এখনও পন্ডিত জওহরলাল নেহরুর আমলে গৃহীত পঞ্চশীল নীতিতেই অটল। তাই চীনের লালফৌজের হাতে ২০ জন ভারতীয় সেনার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সর্বদলীয় বৈঠকে দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, 'ভারত সাংস্কৃতিকভাবে একটি শান্তিকামী দেশ। ভারতের আদর্শ মন্ত্র হল- লোকা : সমাস্ত : সুখিনো ভবন্তু। আমরা প্রত্যেক যুগে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ উপায়ে মিলেমিশে কাজ করছি।' 

১৯৫৪ সাল থেকেই  ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতি পঞ্চশীলের সারমর্মই হলো,  অন্য দেশের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা। অনাক্রমণ নীতি আগলে অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করে পারস্পরিক সাম্য ও সহযোগিতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও কথা বলে সমস্যার সমাধান করে আসছে। কিন্তু চীন ঠিক উল্টোপথে হাঁটছে চিরকাল। তিব্বত ও হংকং তার বড় প্রমাণ। চীনের বর্বরোচিত দখলদারিতে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

লাদাখ সীমান্তে একতরফাভাবে  দ্বিপাক্ষিক চুক্তি লঙ্ঘন করেছে চীনের লালফৌজ। ১৯৯৩ সালে উভয় দেশ চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (এলএসি) টপকে কেউ  অন্য পারে যাবে না। ১৯৯৬ সালে ঠিক হয়, সেনারা মুখোমুখি হলে আলোচনায় বসবেন। ২০০৫-এর সিদ্ধান্ত, কোনও পক্ষই গুলি চালাবে না। ২০১৩-য় ঠিক হয়,  অন্য পক্ষের টহলদার সেনাকে অনুসরণ করা হবে না। কিন্তু কোনও শর্তই মানেনি চীনের লালফৌজ। বরং সীমান্তে ইচ্ছাকৃতভাবে উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। 

আসলে করোনা নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপ কমাতেই চীন বাজিয়েছে যুদ্ধের দামামা।  মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিশ্চিত, চীনের উহানে পরীক্ষাগার থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবিতে সোচ্চার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনও। সবার দৃষ্টি ঘোরাতেই সীমান্ত নিয়ে নতুন খেলা শুরু করেছে চীন সরকার। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তবের সাফকথা, ‘চীনের  এই হামলা পূর্ব নির্ধারিত ও পরিকল্পিত। দু’পক্ষের সেনার মৃত্যুর জন্য দায়ী চীন।’ তার এই বক্তব্যের সমর্থন মিলেছে আন্তর্জাতিকস্তরেও। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও  ফ্রান্স, জার্মান, জাপান, মলদ্বীপ প্রকাশ্যে চীনা আক্রমণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে চাপ বাড়াচ্ছে বেজিংয়ের উপর। পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বিষয়ক মার্কিন বিদেশ দফতরের অতিরিক্ত সচিব ডেভিড স্টিলওয়েল বলেছেন, ‘হংকং ও ভারতের উপর চীনা পদক্ষেপ সমর্থনযোগ্য নয়।’ 

অতিরিক্ত সচিব স্টিলওয়েল পম্পেওর বলেন, ‘আগেও সীমান্তে চীনা আগ্রাসন ধরা পড়েছে। ২০১৫ সালে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং-এর ভারত সফরের পর সীমান্তে চীনের আগ্রাসন অতীতের তুলনায় আরও বেড়েছে।’  

অথচ ভারত চিরকালই অন্যান্য প্রতিবেশীদের মতো  চীনের সঙ্গেও বন্ধুত্ব চেয়ে এসেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চীনের স্থায়ী সদস্য পদের পক্ষেও কাজ করেছিল দিল্লি। ১৯৫০ চামদোর যুদ্ধে চীনের তিব্বত দখলের পরও ভারত পঞ্চশীল নীতিকেই আগলে ধরে। চীনা প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই নিজেও নেহরুর পঞ্চশীল নীতির প্রশংসা করেছিলেন। সেটা ছিলো ছলনা। চীন বরাবরই সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব পোষণ করেছে। তাই ১৯৬০ সালে নেহেরু সীমান্ত বিরোধ মেটাতে ঝৌ এনলাইয়ের সঙ্গে আলোচনা বসলেও ভারতের কূটনৈতিক দৌরাত্ম ব্যর্থ হয়। ভারতে চীনা আক্রণের সূত্রপাত হয় ১৯৬২ সালে। ১৯৬৭ সালে সিকিমের নাথু লা এবং চো লা এলাকায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর অনুপ্রবেশকারী লাল ফৌজকে বিতাড়িত করেছিল ভারতীয় সেনারা। ১৯৭৫ সালে অরুণাচল প্রদেশের টুলুং লা এলাকায় আসাম রাইফেলস এর টহল বাহিনীর চার জওয়ানকে খুন করেছিল চীনা সেনারা।  তবু ভারত চিরকাল সীমান্তে শান্তিই চেয়েছে।  

আসলে মানবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো চীন সব সময়ই ভৌগলিক ও বাণিজ্যিক প্রভাব অক্ষুণ্ণ রাখতে মরিয়া। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চীনের ভূমিকা সবারই জানা। মুক্তিযুদ্ধের সময় চীন  পাকিস্তানকে ‘উপহার’ হিসেবে পাঠিয়েছিল ২৫৫টি ট্যাংক, এক স্কোয়াড্রন ইল-২৮ বিমান ও ২০০ সামরিক প্রশিক্ষক। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর অবশ্য ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গিতে বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করেছে চীন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো ফের বণিকের ছদ্মবেশে বাংলাদেশের শাসনদণ্ড দখল করতে চাইছে না তো চীন? ইতিমধ্যেই কিন্তু পাকিস্তানে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে তারা অনেকটাই সফল। এখন চাইছে তাদের মুদ্রা ইহান চালু হলেই কেল্লাফতে। পাকিস্তান পুরোপুরি তাদের কব্জায় চলে আসবে। তাই বিরোধিতাও শুরু হয়েছে ইসলামাবাদে। 

রোহিঙ্গা নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে চীনের সখ্যতা সবার জানা। আসলে মিয়ানমারের সমুদ্র ঘাঁটি আর বাংলাদেশের বাজার দখল করতে চায়  চীন। কোনও আত্মীয়তা বা বন্ধুত্বে বিশ্বাসী নয় কমিউনিস্ট দেশটি। চাইছে মহাজনি কারবার। ঋণের ফাঁদে আটকাতে চায় বাংলাদেশকে। দখল করতে চায় বাজার। বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ ৩ হাজার ৮০০ কোটি ডলারেরও বেশি। সম্প্রতি, বাংলাদেশকে চীনের পক্ষ থেকে মোট ৮ হাজার ২৬৫টি পণ্যকে ৯৭ শতাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়া হয়। ১ জুলাই থেকে নতুন সুবিধা কার্যকর হবে। এটা মুদ্রার দৃশ্যত একটি দিক, অন্য দিকটি ভয়ঙ্কর। নিজেদের আঞ্চলিক আধিপত্য বজায় রাখতে ঋণের বোঝায় বাঁধতে চাইছে বাংলাদেশকে। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রটাও নিজেদের দখলে আগেই নামিয়েছে। ধর্মচর্চার বিরোধী এই চীন থেকেই আসে বাংলাদেশের  ৮০ শতাংশ সমরাস্ত্র। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বও বিপদে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ চীন সমাজতান্ত্রিক মুখোশে বাড়াতে চাইছে নিজেদের সাম্রাজ্য।

গণতান্ত্রিক ভারতের লক্ষ্য শুধু নিজেদের অখণ্ডতা বজায় রাখা। প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বের নীতিতে বিন্দুমাত্র টোল খায়নি। বিপদে-আপদে প্রতিবেশীর পাশে দাঁড়িয়েছে চিরকাল। হংকং বা তিব্বতের মতো কোনও দখলদারি ভারতের নেই। সুশৃঙ্খল ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রতিবেশীর বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়লেও ঔপনিবেশিকতায় বিশ্বাসী নয়। কিন্তু চীনের লালফৌজ ভারতের অনাক্রমণ নীতিকে দুর্বলতা মনে করে বারবার প্ররোচিত করছে। চীনের ওই মনোভাবই সার্কভুক্ত দেশগুলোর জন্য ভবিষ্যতে বিপেদর কারণ হতে পারে। দক্ষিণ এশিয়ায় অশান্তি পাকিয়ে সেই অশান্তির আগুনে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে মরিয়া চীন। তাই তাদের বণিকের ছদ্মবেশে ভালোমানুষির মুখোশ থেকে বাংলাদেশেরও সতর্ক থাকা জরুরি। মনে রাখা প্রয়োজন বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশে ভারত সার্বিক সহযোগিতা করলেও সক্রিয় বিরোধিতা করেছিল চীন। এখনও তাদের পাকিস্তানের প্রতি বন্ধুত্ব মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শত্রু।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা