শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

শোকজ, বদলি কি অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত করে?

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
শোকজ, বদলি কি অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত করে?

মহামারি করোনা যখন সমগ্র বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়ে কোটির বেশি মানুষকে আক্রান্ত ও পাঁচ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়েছে। তখন বাংলাদেশে কোভিড আক্রান্ত রোগীর শনাক্তের সংখ্যা ১ লাখ ৮৩ হাজার এর উপরে এবং মৃত্যু হয়েছে ২ হাজারের উপর মানুষের। আমরা দেখতে পাচ্ছি ৫৬ হাজার বর্গমাইল জুড়ে দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। ব্যবসা বাণিজ্য আজ অচল হয়ে পড়েছে, কর্মহীন মানুষের হাহাকার দিনদিন বেড়েই চলেছে। বন্দীজীবন আর আতঙ্ক স্বাভাবিক জীবনযাত্রার ধারাকে পরিবর্তন করে অচেনা সময়ের মুখোমুখি করেছে। সেখানে সবচেয়ে বেশি মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কোমলমতি শিশু ও আমাদের পরিবারের সিনিয়র সিটিজেন। স্বজনদের হারিয়ে হাজার হাজার পরিবার আজ শোকের সাগরে ভাসছে। পথে বসতে বসেছে ছোট ও মাঝারি মানের লাখ লাখ প্রতিষ্ঠান।  

সম্প্রতি দুটি ঘটনা আলোচনার- সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। যে আলোচনা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের গণমাধ্যমের শিরোনামে পরিণত হওয়া বিষয় নিয়ে বলছি, নিশ্চয় পাঠকও বুঝতে পারছেন। হ্যাঁ আমি জেকেজি ও রিজেন্ট হাসপাতালের করোনা টেস্টের ফলাফল জালিয়াতির কথা বলছি। জেকেজি ও রিজেন্ট হাসপাতাল সরকারের সাথে চুক্তি করলো বিনামূল্যে সাধারণ মানুষের করোনাভাইরাস সনাক্ত করার জন্য। কিন্তু আমরা দেখলাম তারা প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫ থেকে ৮ হাজার টাকা সংগ্রহ করেছে এবং প্রকাশ্যে সরকারের শর্ত ভঙ্গ করেছে। শুধু টাকা নেয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না তাদের অপরাধ, তারা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহজনক রোগির কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে না পাঠিয়ে ফেলে দিতো ডাস্টবিনে। পরবর্তীতে দেখা গেলো একটি মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করে দেয়া হত রোগিদের কাছে।

এই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার পূর্বে তারা প্রায় ৫০ হাজার মানুষের টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট সরবরাহ করে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা। রিজেন্ট হাসপাতেলের ৬ বছর লাইসেন্স নবায়ন না থাকার পরেও তার সাথে চুক্তি করলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়। রিজেন্টে কর্মরত চিকিৎসক ও নার্সদের বারবার অভিযোগ করার পরেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হল না। বরং রিজেন্টের মালিক মোহাম্মাদ সাহেদকে সতর্ক করে দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। জেকেজির আরিফুরকে গ্রেফতার করার পরেও সেই সংস্থার চেয়ারম্যান ডা সাবরিনাকে গ্রেফতারে দীর্ঘ সময় নিলো আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। সাধারণ মানুষের মনে আজ হাজার হাজার প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে মহামারী মোকাবেলায় ব্যর্থ আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সাহেদকে গ্রেফতারে এত গড়িমসি কেন, কোথায় লুকিয়ে আছে সে? শত শত প্রতারণার সাথে জড়িত ৩২ মামলার আসামি কিভাবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটিতে আসে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ আয়জনে কারা তাকে দাওয়াত পত্র দিতো?

এখানে পরিষ্কার আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা পৃষ্ঠপোষকতা না দিলে এই পর্যন্ত সাহেদদের আসার কথা না। সাহেদ একজন ভয়ঙ্কর প্রতারক জেনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি চিঠিতে পুলিশকে জানায় ২০১৬ সালে। কিন্তু তারপরও তাকে কিভাবে অস্ত্রের লাইসেন্স দেয়া হয়, দেয়া হয় ভিআইপি পুলিশ প্রোটোকল?

মনে পড়ে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চের সহযোদ্ধাদের যখন একে একে হত্যা করা হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের যোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করে হুমকি দেয়া হচ্ছে হত্যার, তখন আমাদের অনেক সহযোদ্ধা ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য অস্ত্রের জন্য আবেদন করেছিল। কিন্তু কোন সাড়া মেলেনি তখন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গোয়েন্দা রিপোর্ট ও গণমাধ্যমের তালিকায় নাম থাকাতে আমার আত্মীয় একজন পুলিশ কর্মকর্তা আমাকে সাথে নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়েছেন কয়েকবার। একদিন আমার আবেদনটি দেখে মহামান্য মন্ত্রী সাহেব যেভাবে হাইকোর্ট দেখালেন তা আজও স্পষ্ট মনে আছে। বাসায় এসে ঠিক করলাম নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই ম্যানেজ করে নিতে হবে।

আজ বারবার মনে হয়, জাতির পিতার আদর্শ- মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে জামায়াত শিবির- জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকেছি জীবনবাজি রেখে যে রাষ্ট্রের জন্য, সেই রাষ্ট্র সাহেদদের দখলে। সেই রাষ্ট্রের আইন কানুন, অস্ত্র, পুলিশ প্রোটোকল সব সব কিছু তাদের পকেটে। হাওয়া ভবন থেকে উঠে আসা মিঠু- শাহেদ-খালেদদের শত শত কোটি টাকার কাজ দেয়া হয় কমিশনের বিনিময়ে ত্যাগি নেতা কর্মীদের উপেক্ষা করে। তাদের অন্দর মহলে ভোগ উপভোগ- সম্ভোগে উন্মাদ থাকেন ক্ষমতার চেয়ারে বসা আদর্শহীন দানবেরা। আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কাজের সমালোচনা করলে আমাদের বলা হয় বিপ্লবী। আমরা কথা বললে নাকি উন্নয়নের ধারা বাধাগ্রস্থ হয়। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু’র কথা বলে স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন প্রকল্প চলমান নানান ধারায়।

 
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে শোকজ করা হয়েছে। রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমন চিঠির বিষয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতর কর্মকর্তা বলতে কী বোঝানো হয়েছে এবং রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের আগে কী কী বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে তা জানাতে বলা হয়েছে।

কাল হয়তো দেখতে পাবো বদলি করা হয়েছে। কিন্তু জেকেজি বা রিজেন্টের প্রতারণায় সহযোগিতা করার ফলে যে কত পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হল, আক্রান্ত হল কিংবা মৃত্যুর মুখোমুখি হল তার কি হবে। এই ভুয়া রিপোর্টের ফলে দেশে কত লাখ মানুষ আক্তান্ত হবে তার হিসেব কে করবে। আজ আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের যে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হল তার নিরূপণ করার কোন যন্ত্র কি আছে সরকারের কাছে। লাখ লাখ প্রবাসিদের ভবিষ্যৎ যারা শঙ্কার মধ্যে ফেললো, পুরো বাংলাদেশকে যারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তারা শুধু দুর্নীতির জন্য এমন করেছে এমনটি ভাবতে চাই না। তারা সরকারকে দেশ ও বিদেশে বেকাদায় ফেলতে চায় তা আজ স্পষ্ট।

বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্ঘুম প্রচেষ্টাকে যারা পরিকল্পিত প্রশ্নবিদ্ধ করলো তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। মহামারীকালে যারা এই দুর্নীতি ও অপরাধের সহযোগিতা করেছে তাদের চিহ্নিত করে মুখোশ উন্মোচন করা হোক। আজ সকল অপকর্ম, দুর্নীতি, অনিয়মের দায় শুধু রাজনীতিবিদদের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে ক্ষমতাবান আমলারা পার পেয়ে যাচ্ছে। আর তাদের অপরাধ শোকজ আর বদলীর মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখে বহাল তনিয়তে থেকে পুনরায় নতুন কৌশলে দেশটাকে লুটের জন্য তৈরি হচ্ছে।  

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আজ স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের প্রতি দেশের মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। তাদের দুর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনার চিত্র দেশ বিদেশে আলোচিত হচ্ছে। মহামারী করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় এই নেতৃত্ব আজ সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ। এখোনো সময় ফুরিয়ে যায়নি আপনার পরিক্ষিত সন্তানদের অর্থাৎ ছত্রলীগ করে আসা দেশ প্রেমিক ব্যক্তিদের দায়িত্বে নিয়ে আসুন। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আপনার ও দেশের কথা চিন্তা করে তারা আর যাই করুক, এদের মত পুকুর চুরি করবে না।

লেখক: সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম, সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ’৭১।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা