শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩০, শনিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২১

হয়তো সেটাই মানুষের নিঃশব্দ আহ্বান

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
হয়তো সেটাই মানুষের নিঃশব্দ আহ্বান

পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে, তারা নিজেও হয়তো জানে না, নীরবে নিভৃতে তারা পৃথিবীর কত উপকার করে চলেছে। এমন মানুষটা কখনো নিজে বুঝে উঠতে  পারে না, তার বুকের ভেতর লুকিয়ে থাকা দায়িত্ববোধ কত মানুষের জীবন বদলে দিচ্ছে। এক টুকরো কুড়িয়ে পাওয়া লেখা খুব মূল্যবান মনে হলো। লেখাটা অনেকটা এমন ছিল, চোখ বন্ধ করে বুকের ওপর হাত রাখলে একটা ডাক শুনতে পাওয়া যায়। সেটা আর কিছু নয়, সেটা প্রাণের ব্যাকুলতা, মনের টান। হয়তো সেটাই আহ্বান। যতক্ষণ পৃথিবীতে এই আহ্বান আছে ততক্ষণ বুঝতে হবে পৃথিবীর কেউ না কেউ পেছনে দাঁড়িয়ে সবার অজ্ঞাতেই মানুষের নতুন করে বেঁচে উঠার বীজ বুনে যাচ্ছে। এই  মানুষগুলো নিজেরা কখনো জানতেও পারে না, সেই বীজ একদিন বড় একটা বৃক্ষে পরিণত হবে। যে বৃক্ষের ভেঙে পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, দমে যাবার কোনো পদচিহ্ন নেই। কারণ, সেই বৃক্ষটি যে মাটিকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে উপরে উঠার মতো অসীমশক্তি তার মধ্যে গড়ে তুলেছে! যে মানুষটা নিভৃতে এই কাজটি করে চলেছে, সে কখনো হয়তো জানতেও পারবে না, যে বৃক্ষের ছায়ার নিচে দাঁড়িয়ে সে তীব্র রোদের সাথে লড়াই করে চলেছে সেই বৃক্ষটার জন্ম তার হাত ধরেই হয়েছে।  সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার কবিতাটার কথা মনে পড়ে গেল। এটা কবিতা না জীবনের গভীরে লুকিয়ে থাকা অমোঘ সত্য, তা সেটার ভেতরে ঢুকেই বের করে আনাটা সম্ভব। যেমন সুকান্ত ভেবেছেন তার দর্শন থেকে এমন করে :

রানার ছুটেছে তাই ঝুম্‌ঝুম্ ঘণ্টা বাজছে রাতে
রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে,
রানার চলেছে, রানার !
রাত্রির পথে পথে চলে কোনো নিষেধ জানে না মানার।
দিগন্ত থেকে দিগন্তে ছোটে রানার-
কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার।

হয়তো এমনটাই জীবনের আহ্বান। যে রানার একটুকরো মূল্যহীন কাগজে কালো অক্ষরের চিঠির বোঝার ভার কাঁধে বয়ে নিয়ে চলেছে সে হয়তো নিজেও জানে না সে অনেক মানুষের জীবন বদলের স্বপ্ন বুনে চলেছে। মুঠো মুঠো করে, তিল তিল করে, একটা বেকার ছেলের চাকরি পাওয়ার সাফল্যের চিঠিটা রানার নিয়ে আসে। সন্তানের চিঠি পাবার জন্য মায়ের দীর্ঘ ব্যাকুলতায় আনন্দ অশ্রু এনে দেয় রানার। প্রিয়ার চিঠি পাবে বলে এক জীবনসঙ্গিনীর বসে থাকা ভালোবাসার বিষন্ন চোখ অলৌকিক আনন্দে চিকচিক করে উঠে রানার কাঁধের বোঝা থেকে বেরিয়ে আসা চিঠির মাধ্যমে। প্রিয়জন হারানোর দুঃস্বপ্নটা রানারের চিঠির ঝুলিতে কঠিন এক কষ্টের সুর তোলে। সুখ, দুঃখ, আনন্দ, বেদনার মহাকাব্য হয়ে উঠে চিঠিগুলো। কখনো আবার চিঠিগুলো ইতিহাস হয়। রানার- কি আছে তার, কিছু নেই। মানুষ তাকে তাচ্ছিল্য করে, অবহেলা করে, বঞ্চিত করে, শোষণ করে। কিন্তু রানার তো মহামূল্যবান, সে তা নিজে জানে না, নিজে বুঝে না। কিন্তু মানুষের চোখে রানার তো মূল্যহীন। কত মানুষের জীবন বদলে দেয় রানার তা সে নিজে জানে না। কত মানুষের স্বপ্ন গড়ে দেয় রানার তা সে নিজে বুঝে না। নিজের অজ্ঞাতেই রানার মহানায়ক হয়ে উঠে। মানুষের পোড়া চোখ আর বিবর্ণ কপাল তা বোঝার ক্ষমতা রাখে না। সময়ও রানারকে বুঝতে পারেনি। প্রযুক্তির ধোয়া তুলে সময় কাগজের চিঠিকে মূল্যহীন করেছে। 

কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে রানার। কিন্তু নীরবে নিভৃতে তার না জানা মানুষের প্রতি দায়িত্ববোধ আজও মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। রানার কবিতাটি লিখেছিলেন সুকান্ত ভট্টাচার্য। সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু সুকান্ত  সমন্ধে বলেছেন এমন করে -“গর্কীর মতো, তার চেহারাই যেন চিরাচরিতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। কানে একটু কম শোনে, কথা বেশি বলে না, দেখামাত্র প্রেমে পড়ার মতো কিছু নয়, কিন্তু হাসিটি মধুর, ঠোঁট দু’টি সরল”। বুদ্ধদেব বসু সুকান্তের বিষয়ে জানাতে গিয়ে বলেছেন , “যে চিলকে সে ব্যঙ্গ করেছিল, সে জানতো না সে নিজেই সেই চিল; লোভী নয়, দস্যু নয়, গর্বিত নিঃসঙ্গ আকাশচারী, স্খলিত হয়ে পড়ল ফুটপাতের ভিড়ে, আর উড়তে পারল না, অথবা সময় পেল না। কবি হবার জন্যই জন্মেছিল সুকান্ত, কবি হতে পারার আগে তার মৃত্যু হলো”। শেষের কথাটা খুব মর্মস্পর্শী। "কবি হবার জন্যই জন্মেছিল সুকান্ত, কবি হতে পারার আগে তার মৃত্যু হলো"। জীবনবোধের কথা, শেকড়ের খুব গভীরের কথা। কবি হতে পারেননি হয়তোবা সুকান্ত, কিন্তু তিনি কবিদের কবি হয়েছেন। কবিতা লিখেছেন দু'হাত খুলে। নিজের বিশ্বাসকে নিজের আবেগের সাথে মিলিয়েছেন মহানন্দে। হয়তোবা কবি হতে চাননি তিনি। মানুষের কঠিন জীবনের কথা বলতে চেয়েছেন। মানুষের নগ্ন মুখটাকে আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলে শুভবোধের ভাবনায় নিজেকে যুক্ত করতে চেয়েছেন। এভাবেই নিজের অজান্তেই তিনি ক্ষণজন্মা কবি হয়েছেন। ছাড়পত্র লিখেছিলেন তিনি। যক্ষা রোগের সাথে লড়তে লড়তে মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি পৃথিবী থেকে ছাড়পত্র নেন। মৃত্যুর আগে যে তিনি অনেককিছু আমাদের দিয়েছেন তা হয়তো তিনি বুঝে উঠতে পারেননি। কিন্তু তার মৃত্যু আমাদের জানিয়ে দিল আমরা কি হারিয়েছি। যা হারিয়েছি তা ছিল মহাজীবন, যেমনটা তিনি নিজে ভেবেছেন:

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়
এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,
পদ-লালিত্য ঝঙ্কার মুছে যাক
গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো!
প্রয়োজন নেই কবিতার স্নিগ্ধতা—
কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি,
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়:
পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝল্‌সানো রুটি॥

ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম। কে লিখেছে, জানি না। হয়তো নিভৃতে নিজের অজান্তে তিনি লিখছেন। কিন্তু সে লেখাটি আমার কাছে খুব মূল্যবান হয়ে উঠল। হয়তো এটাই নিজের চোখের আড়ালে দায়িত্ববোধ। মানুষের জন্য চিন্তা। লেখাটা অনেকটা এমন :
একটা পুরাতন নৌকাকে ভালো করে রঙ করার জন্য একজন রঙ মিস্ত্রিকে নিয়োজিত করা হলো। রং মিস্ত্রী নৌকায় রং করতে করতে লক্ষ্য করলেন নৌকার তলায় একটা ছোট ফুটো রয়েছে। রং মিস্ত্রি তার দায়িত্ব অনুযায়ী নৌকাটি সুচারুভাবে রং করার পর এর নিচে থাকা ফুটোটিকে মেরামত করে সেটির ওপরে রং লাগানোর পর  মজুরি নিয়ে চলে গেলেন।

ঠিক এর পরদিন নৌকার মালিক রং মিস্ত্রির বাড়িতে এলেন ও তাকে বড় অংকের একটা চেক দিতে চাইলেন। রং মিস্ত্রি অনেকটা অবাক হয়ে বলল, আমি তো গতকাল আমার প্রাপ্য মজুরি পেয়েছি। তবে, এই বাড়তি অনেকগুলো টাকার চেক আবার কেন আমাকে দিচ্ছেন?

নৌকার মালিক উত্তরে বললেন, আমি খুব বেশি দিচ্ছি না বরং অনেক কম দিচ্ছি। আপনি আমার যা করেছেন তা টাকার অংকেও দেওয়া সম্ভব না।
কথাটা শুনে রং মিস্ত্রি আবার অনেকটা অবাক হয়ে বললেন, আমি তো আপনার কোনো কথায় বুঝতে পারছি না। আমি আপনার কি এমন উপকার করলাম, যার জন্য আপনি আরও বাড়তি টাকা দিতে চাচ্ছেন।

নৌকার মালিক বললেন, খুব ব্যস্ততার কারণে আমি আপনাকে বলতে ভুলে গিয়েছিলাম নৌকার নিচে একটা ফুটো আছে। অথচ, আপনি নিজ দায়িত্বে সেটি মেরামত করে দিয়েছেন।

রংমিস্ত্রি বললেন, অরে ওটাতো সামান্য একটা ফুটো, সেজন্য এতো টাকার চেকের কি প্রয়োজন?

নৌকার মালিক বললেন, না, সেটা সামান্য না। আমি কাজ থেকে ফিরে এসে দেখি ঘাটে আমার নৌকা নেই। রং শুকানোর পরপরই আমার দুই ছেলে নদীতে নৌকা ভ্রমণে বের হয়েছে। নৌকার তলানিতে যে ফুটো আছে তারা তা জানতো না। বুঝতেই পারছেন, আমি কতটা দুশ্চিন্তায় পড়েছিলাম। সন্ধ্যা হবার পরও ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে না দেখে আমার অস্থিরতা বেড়েই চলছিল। ছেলেদের ফেরার আশায় দীর্ঘক্ষণ নদীর দিকে মুখ চেয়ে বসেছিলাম। কোনো নৌকা ঘাটে ভিড়লেই মনে হচ্ছিল, এই বুঝি আমার ছেলেরা ফিরে এসেছে। অস্থিরতায় ছটপট করতে করতে আপনার বাসায় এসে দেখি আপনিও বাড়িতে নেই, বাজারে গেছেন। এরপর আবার নদীর ঘাটে ফিরে আসি। হঠাৎ দেখি, আমার ছেলেরা নৌকা নিয়ে ফিরছে। আমার আদরের ধন দুটো ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরি। ওরা বুঝে উঠতে পারছিল না, কি এমন ঘটনা ঘটেছে। এরপর নৌকা পরীক্ষা করে দেখি, আপনি নৌকার নিচে থাকা ফুটো সবার অজান্তে মেরামত করেছেন। আপাতদৃষ্টিতে কাজটি অতি সামান্য মনে হলেও এই সামান্য কাজটি যদি আপনি না করতেন তবে আমার আদরের সন্তানরা আজ নৌকা ডুবিতে মারা যেত। আপনার দায়িত্ববোধ ও ঈশ্বরের কৃপায় তারা আজ বেঁচে এসেছে।

এরপর সংগৃহীত লেখার শেষাংশে বলা হয়েছে :

"জীবনের ঘাটে ঘাটে এরকম কত রং মিস্ত্রি আছে। যারা নিজেও হয়তো জানে না; নীরবে নিভৃতে নৌকার ছিদ্রগুলো বন্ধ করে দিয়ে কত মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে। চোখ বন্ধ করে বুকের ওপর হাত রাখলে একটা ডাক শুনতে পাওয়া যায়... আহ্বান। যতক্ষণ পৃথিবীতে এই আহ্বান আছে ততক্ষণ বুঝতে হবে পৃথিবীর কেউ না কেউ কারো সামান্য সহযোগিতা পেয়ে পুরো একটা নতুন জীবন নিয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখছে।"

একটা ছোট পিঁপড়া ও তার মতো অসংখ্য পতঙ্গ নিজেদের অজান্তে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা করে চললেও তারা তা কখনো জানতে পারে না। একটা শ্রমিক মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আধুনিক সভ্যতা গড়ে তুললেও সে জানে না এই পৃথিবী বদলানোর কাজটা তার মাধ্যমেই ঘটে চলেছে। একজন শীর্ণকায় কৃষক সারাজীবন প্রাণের তাগিদে ফসল ফলায় কিন্তু সে কখনো জানতে পারে না মানুষের মুখের অন্নের সংস্থান তার মাধ্যমেই হয়। মা তার সন্তানদের পরম যত্নে মানুষ করে তুললেও প্রতিদানে মা সন্তানদের কাছে কি পাবে তা কখনো ভেবে দেখে না। এমন করে প্রতিদিন কত মানুষ তার নিজের অগোচরে পৃথিবীর উপকার করে চলেছে তার খবর সে নিজেও রাখে না। চারপাশের মানুষেরাও রাখে না। সবকিছু যে স্বার্থের পৃথিবী। স্বার্থের খেলা। সে খেলায় কেউ হারে, কেউ জিতে। কিন্তু নিভৃতে কাজ করে যাওয়া মানুষটা আমৃত্যু তার দায়িত্বটা দায়িত্ব ভেবে জীবনের অতিরিক্ত মূল্যটা দিয়ে যায়। সেটা হয়তো সে বুঝে কিন্তু বুঝতে চায় না। হয়তো এটাই মানুষের জীবন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা