শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

চারদিকে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে মোটা অঙ্কের অর্থদাতা কারা? এ প্রশ্ন বারবার এসেছে, যখন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে সরকারবিরোধী তৎপরতা ব্যাপক মাত্রায় দেখা দিয়েছে। এখন পর্যবেক্ষকদের মতে, বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের চেয়ে জামায়াতের চিন্তা-চেতনা-আদর্শ লালন-পালন করা ব্যবসায়ীরাই এ ক্ষেত্রে বরাবর উদার হাতে অনুদান করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে যারা বর্ণচোরা, মননে-আদর্শে জামায়াতি, কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যে সুবিধাবাদীর মুখোশে রাতারাতি চেহারা পাল্টিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা এক যুগ ধরে পেতে পেতে চলনে-বলনে বাইরে নব্য আওয়ামী লীগ বা সরকার অনুগত চরিত্রের খোলসে সফল হয়েছেন। সর্বোচ্চ জামায়াতি অনুদানের এই মোড়লরা সরকারের ছায়ায় থেকেই ব্যাংক-বীমা ব্যবসার সঙ্গে জড়িতই নন, সফলতা কুড়িয়ে সমাজেও দাপটের সঙ্গে বিচরণ করেন। কেউ কেউ এয়ারলাইনস ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এরা ব্যাংক লুটেরাই নন, অর্থ পাচারকারীদের সারিতেও আলোচিত। আওয়ামী লীগ যেমন দলে এক যুগ ধরে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড খ্যাত বিএনপি-জামায়াতের কথা বললেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি, তেমনি সরকার বা দলও এসব বিএনপিমনা ও জামায়াতি ব্যবসায়ীদের সরকারবিরোধী বিদেশি ষড়যন্ত্রের বড় অনুদানদাতাদের চেনা দূরে থাক, নিজের খাস লোক মনে করে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। আর তারা একদিকে আর্থিকভাবে বেনিফিশিয়ারিই হচ্ছে না, সরকারের খেয়ে-পরেই নির্বিঘ্নে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের পেছনে বড় অনুদান দিয়ে যাচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের এই বিনিয়োগকারীদের মুখোশ খুলে অর্থের জোগানদানের উৎস বন্ধ না হলে ষড়যন্ত্রও বন্ধ হবে না। এদের এখনই চিহ্নিত করতে হবে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার শুরুর সময় থেকেই লন্ডন-নিউইয়র্কভিত্তিক সক্রিয়দের মাধ্যমে অনুদান ও দেশে দেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে যে তৎপরতা শুরু হয়েছিল, তা এখনো থামেনি। সম্প্রতি এই শক্তির সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র নতুন মাত্রায় যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে সরকারের গুডবুকে ঠাঁই পাওয়া জামায়াতি-বিএনপি ব্যাংক-বীমা মালিকদের বা ব্যবসায়ীদের অনুদান। বিএনপির আদর্শে বিশ্বাসী কিন্তু এক যুগে ধীরে ধীরে সরকারের আনুকূল্য লাভ করা ব্যবসায়ীদেরও একাংশ এদের সঙ্গে রয়েছেন। করোনাকালে যখন প্রতাপশালীরা মুখ থুবড়ে পড়েছে, শেখ হাসিনা তখন দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার লড়াইয়ে ক্যারিশমা দেখিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন। ঠিক এমন সময় সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের তৎপরতা আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারের এক যুগ পূর্তির সময় কাতারভিত্তিক বহুল আলোচিত আলজাজিরা টেলিভিশনের বিতর্কিত এক প্রতিবেদন সেই ষড়যন্ত্রের তৎপরতাকে আবার সামনে এনেছে। পর্যবেক্ষকরা এমনটাই মনে করছেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, ষড়যন্ত্র কখনোই থেমে ছিল না। সরকারবিরোধী নানামুখী ষড়যন্ত্র ও গোয়েবলসীয় অপপ্রচারের হেডকোয়ার্টার লন্ডন। নির্বাসিত দন্ডিত বিএনপি নেতার নীলনকশা হলেও সঙ্গে অনেকে জুটেছেন। নিউইয়র্ক নেটওয়ার্ক এখান থেকে নিয়ন্ত্রিত। অর্থের জোগানটা কেবল জামায়াতি ও বিএনপির ব্যবসায়ীরা দেন। কখনো গণআন্দোলন, কখনোবা আন্তর্জাতিক মহলের চাপ, আবার কখনো দেশের বিচার বিভাগ থেকে রাষ্ট্রযন্ত্র হয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে বিভ্রান্তির জালে ফেলে দেশকে অস্থির অশান্ত করে শেখ হাসিনার সরকারকে সরিয়ে দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা হয়েছে। সব পথে বারবার ব্যর্থ হলেও মোটা অঙ্কের বাজেট নিয়ে লন্ডন-আমেরিকাভিত্তিক নানা ধরনের লবিস্ট নিয়োগ অব্যাহত রাখা হয়েছে। এই তৎপরতাকে সেখানে তীব্র করতে বিএনপি-জামায়াতের কট্টরপন্থিরাই সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। বিএনপির কাজে অতীতে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের নামে চিঠি জালিয়াতি থেকে অমিত শাহর টেলিফোন নাটকের বিতর্ক থাকলেও জামায়াতিদের তৎপরতা অনেকটা কথা কম কাজ বেশির মতো এবং তারা অপপ্রচারে আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আলজাজিরার প্রতিবেদনকে কড়া সমালোচনায় নাকচই করেনি, এর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলেছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও কড়া প্রতিবাদ করেছেন। জানা যায়, মোটা অঙ্কের অনুদানেই এমন বিতর্কিত প্রতিবেদনে জোর করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। দেশের বাইরে থেকে বেশ কিছুদিন ধরে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও সরকারের বিরুদ্ধে, এমনকি দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য বেশ কিছু চেনা মুখ অব্যাহত মনগড়া কল্পকাহিনি ও বক্তব্য দিয়ে আসছিলেন, যা ছিল সীমা লঙ্ঘনের চূড়ান্ত। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের চরিত্র হননেরও নিরন্তর প্রচেষ্টা চলেছে। জানা যায়, জামায়াত-বিএনপির আর্থিক অনুদানে এই চরম সরকারবিরোধী অপপ্রচারকারীরা জীবিকা নির্বাহই করছেন না, মোটা অঙ্কের অনুদানও পাচ্ছেন। আলজাজিরা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকার বিচার শুরু করলে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেয়েছে। একাত্তরের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচারের দাবি ছিল জাতির আবেগ-অনুভূতির উৎস থেকে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গণরায় নিয়ে সরকার গঠন করলে বিচার শুরু হয়। তখন থেকেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এটি থামিয়ে দিতে জামায়াত জোর তৎপরতা চালায়। অর্থ ঢালে লবিস্ট নিয়োগে। জামায়াতের পাশেই থেকেছে বিএনপি। এখনো সম্পর্ক ছাড়েনি। দেশে হরতাল অবরোধ সহিংসতা, নির্বাচন বর্জন, হেফাজতের তান্ডবকে সমর্থনসহ সব পথে গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিদেশে বসে নানা ষড়যন্ত্রের পথটিই বেছে নিয়েছে চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায়। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ঘটনা তো সবারই জানা। সরকার রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্বল ও জামায়াতকে আড়ালে নিতে পারলেও তাদের পথের অনুসারী বর্ণচোরা সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীদের বা অর্থের উৎস বন্ধ করতে পারেনি। বরং সরকারের সঙ্গে মিশে গিয়ে বহাল তবিয়তে প্রতাপের সঙ্গে তারা বাণিজ্য করছে। জামায়াত ব্যবসায়ীদের অনুদানে লন্ডন-নিউইয়র্ক থেকে দেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র বিস্তার হচ্ছে। শেখ হাসিনা মানেই সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক শক্তির ঐক্যের প্রতীক। উন্নয়নের মডেল বাংলাদেশের প্রতীক। স্থিতিশীলতার প্রতীক। ১০ লাখ রোহিঙ্গাকেও আশ্রয় দিয়েছেন। বর্বর মিয়ানমার সামরিক জান্তা আবার ক্ষমতা নিয়েছে। রোহিঙ্গা কবে নেবে এটা বড় প্রশ্ন! এই সময়ে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ১৪-দলীয় মহাজোট, এক কথায় দেশের জনগণকেই শেখ হাসিনার পাশে ঐক্যবদ্ধ থাকার সময় বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। কারণ অতীতের শিক্ষা, ষড়যন্ত্র অশুভ শক্তির হয় শুভ শক্তির বিরুদ্ধে। একে রুখতে ঐক্যের বিকল্প নেই। ষড়যন্ত্র রোখো, ষড়যন্ত্রের পেছনে অর্থের জোগানদাতাদের মুখোশ খোলো।

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা