শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
রোখো ষড়যন্ত্র, মুখোশ খোলো অর্থের জোগানদাতাদের

চারদিকে শুরু হওয়া সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে মোটা অঙ্কের অর্থদাতা কারা? এ প্রশ্ন বারবার এসেছে, যখন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে সরকারবিরোধী তৎপরতা ব্যাপক মাত্রায় দেখা দিয়েছে। এখন পর্যবেক্ষকদের মতে, বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের চেয়ে জামায়াতের চিন্তা-চেতনা-আদর্শ লালন-পালন করা ব্যবসায়ীরাই এ ক্ষেত্রে বরাবর উদার হাতে অনুদান করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে যারা বর্ণচোরা, মননে-আদর্শে জামায়াতি, কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যে সুবিধাবাদীর মুখোশে রাতারাতি চেহারা পাল্টিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা এক যুগ ধরে পেতে পেতে চলনে-বলনে বাইরে নব্য আওয়ামী লীগ বা সরকার অনুগত চরিত্রের খোলসে সফল হয়েছেন। সর্বোচ্চ জামায়াতি অনুদানের এই মোড়লরা সরকারের ছায়ায় থেকেই ব্যাংক-বীমা ব্যবসার সঙ্গে জড়িতই নন, সফলতা কুড়িয়ে সমাজেও দাপটের সঙ্গে বিচরণ করেন। কেউ কেউ এয়ারলাইনস ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এরা ব্যাংক লুটেরাই নন, অর্থ পাচারকারীদের সারিতেও আলোচিত। আওয়ামী লীগ যেমন দলে এক যুগ ধরে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড খ্যাত বিএনপি-জামায়াতের কথা বললেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি, তেমনি সরকার বা দলও এসব বিএনপিমনা ও জামায়াতি ব্যবসায়ীদের সরকারবিরোধী বিদেশি ষড়যন্ত্রের বড় অনুদানদাতাদের চেনা দূরে থাক, নিজের খাস লোক মনে করে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। আর তারা একদিকে আর্থিকভাবে বেনিফিশিয়ারিই হচ্ছে না, সরকারের খেয়ে-পরেই নির্বিঘ্নে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের পেছনে বড় অনুদান দিয়ে যাচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের এই বিনিয়োগকারীদের মুখোশ খুলে অর্থের জোগানদানের উৎস বন্ধ না হলে ষড়যন্ত্রও বন্ধ হবে না। এদের এখনই চিহ্নিত করতে হবে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার শুরুর সময় থেকেই লন্ডন-নিউইয়র্কভিত্তিক সক্রিয়দের মাধ্যমে অনুদান ও দেশে দেশে লবিস্ট নিয়োগ থেকে যে তৎপরতা শুরু হয়েছিল, তা এখনো থামেনি। সম্প্রতি এই শক্তির সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র নতুন মাত্রায় যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে সরকারের গুডবুকে ঠাঁই পাওয়া জামায়াতি-বিএনপি ব্যাংক-বীমা মালিকদের বা ব্যবসায়ীদের অনুদান। বিএনপির আদর্শে বিশ্বাসী কিন্তু এক যুগে ধীরে ধীরে সরকারের আনুকূল্য লাভ করা ব্যবসায়ীদেরও একাংশ এদের সঙ্গে রয়েছেন। করোনাকালে যখন প্রতাপশালীরা মুখ থুবড়ে পড়েছে, শেখ হাসিনা তখন দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষার লড়াইয়ে ক্যারিশমা দেখিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন। ঠিক এমন সময় সরকারবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের তৎপরতা আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারের এক যুগ পূর্তির সময় কাতারভিত্তিক বহুল আলোচিত আলজাজিরা টেলিভিশনের বিতর্কিত এক প্রতিবেদন সেই ষড়যন্ত্রের তৎপরতাকে আবার সামনে এনেছে। পর্যবেক্ষকরা এমনটাই মনে করছেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, ষড়যন্ত্র কখনোই থেমে ছিল না। সরকারবিরোধী নানামুখী ষড়যন্ত্র ও গোয়েবলসীয় অপপ্রচারের হেডকোয়ার্টার লন্ডন। নির্বাসিত দন্ডিত বিএনপি নেতার নীলনকশা হলেও সঙ্গে অনেকে জুটেছেন। নিউইয়র্ক নেটওয়ার্ক এখান থেকে নিয়ন্ত্রিত। অর্থের জোগানটা কেবল জামায়াতি ও বিএনপির ব্যবসায়ীরা দেন। কখনো গণআন্দোলন, কখনোবা আন্তর্জাতিক মহলের চাপ, আবার কখনো দেশের বিচার বিভাগ থেকে রাষ্ট্রযন্ত্র হয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে বিভ্রান্তির জালে ফেলে দেশকে অস্থির অশান্ত করে শেখ হাসিনার সরকারকে সরিয়ে দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা হয়েছে। সব পথে বারবার ব্যর্থ হলেও মোটা অঙ্কের বাজেট নিয়ে লন্ডন-আমেরিকাভিত্তিক নানা ধরনের লবিস্ট নিয়োগ অব্যাহত রাখা হয়েছে। এই তৎপরতাকে সেখানে তীব্র করতে বিএনপি-জামায়াতের কট্টরপন্থিরাই সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। বিএনপির কাজে অতীতে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের নামে চিঠি জালিয়াতি থেকে অমিত শাহর টেলিফোন নাটকের বিতর্ক থাকলেও জামায়াতিদের তৎপরতা অনেকটা কথা কম কাজ বেশির মতো এবং তারা অপপ্রচারে আন্তর্জাতিক প্রচারমাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আলজাজিরার প্রতিবেদনকে কড়া সমালোচনায় নাকচই করেনি, এর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলেছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও কড়া প্রতিবাদ করেছেন। জানা যায়, মোটা অঙ্কের অনুদানেই এমন বিতর্কিত প্রতিবেদনে জোর করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে। দেশের বাইরে থেকে বেশ কিছুদিন ধরে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও সরকারের বিরুদ্ধে, এমনকি দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার জন্য বেশ কিছু চেনা মুখ অব্যাহত মনগড়া কল্পকাহিনি ও বক্তব্য দিয়ে আসছিলেন, যা ছিল সীমা লঙ্ঘনের চূড়ান্ত। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের চরিত্র হননেরও নিরন্তর প্রচেষ্টা চলেছে। জানা যায়, জামায়াত-বিএনপির আর্থিক অনুদানে এই চরম সরকারবিরোধী অপপ্রচারকারীরা জীবিকা নির্বাহই করছেন না, মোটা অঙ্কের অনুদানও পাচ্ছেন। আলজাজিরা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিরুদ্ধে সরকার বিচার শুরু করলে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেয়েছে। একাত্তরের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচারের দাবি ছিল জাতির আবেগ-অনুভূতির উৎস থেকে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গণরায় নিয়ে সরকার গঠন করলে বিচার শুরু হয়। তখন থেকেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এটি থামিয়ে দিতে জামায়াত জোর তৎপরতা চালায়। অর্থ ঢালে লবিস্ট নিয়োগে। জামায়াতের পাশেই থেকেছে বিএনপি। এখনো সম্পর্ক ছাড়েনি। দেশে হরতাল অবরোধ সহিংসতা, নির্বাচন বর্জন, হেফাজতের তান্ডবকে সমর্থনসহ সব পথে গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিদেশে বসে নানা ষড়যন্ত্রের পথটিই বেছে নিয়েছে চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায়। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ঘটনা তো সবারই জানা। সরকার রাজনীতিতে বিএনপিকে দুর্বল ও জামায়াতকে আড়ালে নিতে পারলেও তাদের পথের অনুসারী বর্ণচোরা সুবিধাবাদী ব্যবসায়ীদের বা অর্থের উৎস বন্ধ করতে পারেনি। বরং সরকারের সঙ্গে মিশে গিয়ে বহাল তবিয়তে প্রতাপের সঙ্গে তারা বাণিজ্য করছে। জামায়াত ব্যবসায়ীদের অনুদানে লন্ডন-নিউইয়র্ক থেকে দেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র বিস্তার হচ্ছে। শেখ হাসিনা মানেই সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক শক্তির ঐক্যের প্রতীক। উন্নয়নের মডেল বাংলাদেশের প্রতীক। স্থিতিশীলতার প্রতীক। ১০ লাখ রোহিঙ্গাকেও আশ্রয় দিয়েছেন। বর্বর মিয়ানমার সামরিক জান্তা আবার ক্ষমতা নিয়েছে। রোহিঙ্গা কবে নেবে এটা বড় প্রশ্ন! এই সময়ে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ১৪-দলীয় মহাজোট, এক কথায় দেশের জনগণকেই শেখ হাসিনার পাশে ঐক্যবদ্ধ থাকার সময় বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। কারণ অতীতের শিক্ষা, ষড়যন্ত্র অশুভ শক্তির হয় শুভ শক্তির বিরুদ্ধে। একে রুখতে ঐক্যের বিকল্প নেই। ষড়যন্ত্র রোখো, ষড়যন্ত্রের পেছনে অর্থের জোগানদাতাদের মুখোশ খোলো।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে