শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৫, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা?

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা?

আল জাজিরার বাংলাদেশের সঙ্গে কেন এমন শত্রুতা? বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্কের কারণেই রাজনৈতিকভাবে আল জাজিরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও আওয়ামী লীগ সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নেয় শুরু থেকেই। গত ১ ফেব্রুয়ারি কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখেছি আমরা। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের মানদণ্ড নিয়ে। আল জাজিরা নামক গণমাধ্যমটি কি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রেখে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে? কোন দালিলিক প্রমাণ ছাড়া দুইজন ব্যক্তির কথার উপর একটি রাষ্ট্রকে মাফিয়া স্টেট বলতে পারে কিনা। একটি রাষ্ট্র প্রধানসহ যাদেরকে নিয়ে এই প্রতিবেদন তাঁরা প্রত্যেকেই এক একেকটি প্রতিষ্ঠান। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে টার্গেট করা হয়েছে তা সাংবাদিকতার নৈতিকতার পরিপন্থী। কোন মানুষের কথার উপর কোন গ্রহণযোগ্য প্রমাণ ছাড়া তারা কোন রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারেন কিনা? এমন নানা প্রশ্ন আমার মাথায়ও ঘুরপাক খাচ্ছে কয়েকদিন।     

আমরা আগেও দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল বলেও আল জাজিরা মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছিল। তারা জুরাইন কবরস্থানে রানা প্লাজা ধসে নিহতদের সারি সারি কবরকে দেখিয়ে প্রতিবেদন করেছিল। একটা সংবাদমাধ্যম কতটা মিথ্যুক ও ষড়যন্ত্রী হলে এমন ভিত্তিহীন, বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করতে পারে? তাই যে কারো মনে প্রশ্ন তৈরি হতে পারে আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা ?

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসবাদে মদদ দেয়া, উগ্র মতবাদ ও সহিংসতা উসকে দেয়া, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন এবং সরকার পতনের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, বাহরাইন, আরব আমিরাত, জর্দান, ইরাক, মিসর, আলজেরিয়া, মালয়েশিয়া, সুদান, লিবিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশে আল জাজিরাকে নিষিদ্ধ করতে দেখেছি। 
আল জাজিরা ঠিক বুঝে উঠতে পারেনি এমন অগ্রহনযোগ্য মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করেও বাঙালির আশার বাতিঘর জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাঙালির অন্যতম গর্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি সাধারণ জনগণের যে আস্থা ও বিশ্বাস নষ্ট করতে পারবে না বা নড়চড়ও হবে না। এই অর্থে তাদের মিশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী ও উন্ননবিরোধী একটা গোষ্ঠীর কাছে ভীষণ আশার সঞ্চার করেছে এই প্রতিবেদন তার প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কয়েক গণবিচ্ছিন্ন নেতাদের কথা শুনলে বোঝা যায়। তাদের এই প্রতিবেদন যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে নির্মিত তার প্রমাণ রেখেছে এই প্রতিবেদনের নামকরণে। তাই এটিকে ভিত্তিহীন, সন্ত্রাসী মদদপুষ্ট ও দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ মনে করছেন দেশের বিশিষ্টজনেরা।  

এবার আসা যাক আল জাজিরা প্রযোজিত ‘All the Prime Minister’s Men’.ডকু ফিল্ম প্রসঙ্গে। বেশ ব্যায়বহুল এই ফিল্মে ক্যামেরার কাজ যে কারো নজর কাড়তে বাধ্য। ডিরেক্টর বেশ ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে সময় নিয়ে কাজটি করেছেন এ কথা বলতে হবে সবার। এ ফিল্মের সবচেয়ে নজর কেড়েছেন কয়েকটি প্রধান চরিত্র। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক দণ্ডিত ডেভিড বার্গম্যান, মাদকাসক্তির অপরাধে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি থেকে বহিষ্কৃত ক্যাডেট জুলকারনাইন সায়ের খান (সামি ছদ্মনামধারী) এবং অখ্যাত নেত্র নিউজ-এর প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল। তাই সমকালীন রাজনীতির খবর না রাখা যে কোন দর্শক এই সিনেমা দেখে ভীষণ মুগ্ধ হবেন বলে মনে করি । 

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রচারিত প্রতিবেদন নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে আমাদের। হারিস আহমেদের মুখে আমরা শুনছি বাংলাদেশের পুলিশ-ব়্যাব, এমনকি মন্ত্রীরাও তার কথায় চলেন উঠেন বসেন এবং নাচেন। কিন্তু সেটি তার দাবি, নাকি আসলেই ঘটনাটা এমন, তা প্রমাণ করার পক্ষে যথেষ্ট তথ্য প্রতিবেদনে দেখা যায়নি এই এখানে। সেনাপ্রধানের ভাইয়ের আওয়ামী লীগে ‘ব্যাপক প্রভাব' থাকা সত্ত্বেও ইউরোপ-অ্যামেরিকা-ক্যানাডায় বিশ্বস্ত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে সামি নামের ব্যক্তির সঙ্গেই কেন সব লেনদেন করলেন, সেটাও স্পষ্ট নয় এই ডকু ফিল্মে।   

এই প্রতিবেদনে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড একনায়কতন্ত্র ও বাকশাল গঠন করার কারণে হয়েছিল এমন ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে বলে মনে করি। যা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার ও ইতিহাস বিকৃতির সামিল। বাঙালির জাতির পিতাকে তারা শুধু শেখ মুজিব বলে সম্বোধন করতে দেখা যায়। যে ভাষা পলাতক আসামি তারেক জিয়ার মুখে বেশি শোনা গেছে কয়েক বছর ধরে। শেখ হাসিনার রাজনীতিতে আসা নিয়ে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে তাঁর রাজনীতিতে আসা। অথচ বঙ্গবন্ধু কন্যার ফিরে আসা বাংলাদেশের কত বড় দুঃসময়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির আহবানে আশার বাতিঘর হয়ে সে দেশে এসেছিল সেই কথা কে না জানে।      

আল জাজিরার ১ ঘণ্টার প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে মাফিয়া দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত কি অপচেষ্টাই না করতে দেখলাম। প্রতিবেদনের শেষ হিসেবে সামীকে দিয়ে যা বলানো হয়েছে ‘ইফ দিস রেজিম কন্টিনিউ, কান্ট্রি উইল টেক টার্ন এজ মাফিয়া স্টেটস’। এই কথার ভিত্তি কিংবা গ্রহণযোগ্যতা নেই। কিন্তু আল জাজিরা কিভাবে ভুলে গেলো বিশ্বের আলোচিত ঘটনা ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের মানবিক প্রধানমন্ত্রী নিজের দেশের জন্য হুমকি জেনেও আশ্রয় দিলেন এবং লালন পালন করছেন। বিশ্ব নেতাদের স্বীকৃতি এবং উপাধি তাদের নজরের বাইরে গেলো কিভাবে ভেবে পাই না। করোনা সংকট মোকাবেলা করে দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশকে বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত করা নেতা শেখ হাসিনাকে এমন করে তুলে ধরা কোনভাবে মানসম্মত গনমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।  

আমাদের দেশের সেনাবাহিনী বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের পাহারাদার। তাদের সব দলিল সিভিলিয়ানদের জন্য নন ডিসক্লোজার সাবজেক্ট। ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকার পরও যদি তাদের কাছ থেকে কোনো সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহ করে তাহলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কৃতিত্বের দাবি রাখে। এ ব্যাপারে কথা বলা আর সেনা বিদ্রোহে উস্কানি দিয়ে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছুই নয়। তারা ভেবেছিল ইজরাইল নামক রাষ্ট্রটিকে জড়িয়ে প্রতিবেদন করলে এদেশের পাকিস্থান পন্থি উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকেও কাজে লাগানো যেতে পারে।

এই প্রতিবেদনে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা নিয়ে সাধারণ দর্শককে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে-কোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন, ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যে-কোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” সংবিধান ছাড়াও ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হলে সরকার যেকোনো সময় বিনা শর্তে বা দণ্ডিত ব্যক্তি যা মেনে নেয় সেই শর্তে তার দণ্ড কার্যকরীকরণ স্থগিত রাখতে বা সম্পূর্ণ দণ্ড বা দণ্ডের অংশ বিশেষ মওকুফ করতে পারবেন।’

সম্প্রতি আমরা দেখেছি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে সাবেক বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারাভোগরত ছিলেন। বর্তমান সরকার ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারার ক্ষমতা বলে মানবিক কারণে দণ্ড স্থগিত করে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে বর্তমান সরকারের প্রীতির সম্পর্ক নয়, বরং এক ধরনের বৈরিতার সম্পর্ক থাকার পরেও শেখ হাসিনার ক্ষমতাবলে এই সরকার তাঁকে মুক্তি দিয়েছেন।  

আলজাজিরার ডকু ফিল্মের অন্যতম প্রধান চরিত্র আলোচিত ‘সামি’র বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতারণামূলক কাজে অংশ নেওয়া, সেনানিবাসে নিষিদ্ধ হওয়াসহ নানা অপরাধে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে তারা। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সামি কখনো তানভীর সাদাত, কখনো শায়ের জুলকারনাইন, কখনো বা জুলকারনাইন শায়ের খান সেজে প্রতারণাসহ অগণিত অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল। র‍্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে ২০০৬ সালে র‍্যাবের হাতে গ্রেফতারও হয়েছিল সামি। সর্বশেষ গুজব ও অপপ্রচারের অভিযোগে ২০২০ সালের মে মাসে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি এই মুখোশধারি সামি।     

আলজাজিরার ডকু ফিল্মের আরেকটি অন্যতম চরিত্র ডেভিড বার্গম্যান। বাংলাদেশে একটি অতিপরিচিত নাম ডেভিড বার্গম্যান। যুদ্ধাপারাধ বিচার ঠেকাতে জামায়াতে ইসলামের লবিস্ট হিসেবে কাজ করা ড. কামালের এই জামাতাকে দেখে গেল অন্যতম চরিত্রে। এই ব্যক্তির চেহারা দেখে অনেকের কাছে স্পষ্ট কাদের অর্থায়নে এই প্রতিবেন করা হয়েছে এবং কেন করা হয়েছে। অর্থের বিনিময়ে এর আগেও বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ রয়েছে। আল জাজিরাকে বাংলাদেশ বিরোধী এজেন্ডায় সম্পৃক্ত করার পেছনে বার্গম্যান এর সংশ্লিষ্টতা আজ দেশবাসির কাছে স্পষ্ট।    

এছারা সেনাপ্রধানের সাথে সাক্ষাৎ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ এর কথা বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। যা বাংলাদেশে সম্ভব নয় প্রোটোকলের কারণে। বাংলাদেশে এমন কোন নজির নাই যে, প্রধানমন্ত্রী কখনো সেনাপ্রধানের সাথে দেখা করতে গেছেন। প্রতিবেদনের প্রথমেই লেখা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর লোক মোহাম্মদ হাসান। কিন্তু প্রতিবেদনের কোথাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হারিসের সংশ্লিষ্টতা দেখাতে পারেননি আল জাজিরা। এখানে রাষ্ট্রীয় ক্রয়ে মিডলম্যান হিসেবে কাজ করেন হারিস। এর প্রমাণ হিসেবে সেনাবাহিনীর জন্য গুলি কেনার একটা ড্রিলে ডিজিএফআইয়ের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন এমন দৃশ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু এসব কেনাকাটা ডিজিএফআইয়ের কাজ নয়। এটা করে ডিজিডিপি। এখানে এনিমেশনের মাধ্যমে দেখানো হলো, ১৯৯৬ সালে মোস্তাফিজুর রহমানকে হারিস বাহিনী খুন করল। কিভাবে তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ডাইয়িং ডিক্লেয়ারেশন দিলেন। তার পরিষ্কার কোন ব্যাখ্যা নেই। জেনারেল আজিজের একটা অডিও রেকর্ড তুলে ধরা হল কিন্তু সেই কথা কার সাথে বলা হচ্ছে তা প্রকাশ করা হয়নি প্রতিবেদনে। এমন অসংখ্য অসংগতি রেখে আল জাজিরা তাদের বহু সময়, শ্রম আর অর্থের অপচয় করে ইনভেস্টিগেশন রিপোর্টের নামে যে ডকু ড্রামা ফিকশন শেষ করলো তার কারণ বুঝতে অসুবিধা হয় না। কাতারের যুবরাজদের টাকায় চলা এই সংবাদমাধ্যমকে কি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলা যায় নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা বলা হবে তা আগামীদিনের পাঠক ও দর্শক ঠিক করুন।


লেখকঃ সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম ও এক্টিভিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা