শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৫, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা?

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা?

আল জাজিরার বাংলাদেশের সঙ্গে কেন এমন শত্রুতা? বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্কের কারণেই রাজনৈতিকভাবে আল জাজিরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও আওয়ামী লীগ সরকারের বিপক্ষে অবস্থান নেয় শুরু থেকেই। গত ১ ফেব্রুয়ারি কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখেছি আমরা। অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের মানদণ্ড নিয়ে। আল জাজিরা নামক গণমাধ্যমটি কি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রেখে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে? কোন দালিলিক প্রমাণ ছাড়া দুইজন ব্যক্তির কথার উপর একটি রাষ্ট্রকে মাফিয়া স্টেট বলতে পারে কিনা। একটি রাষ্ট্র প্রধানসহ যাদেরকে নিয়ে এই প্রতিবেদন তাঁরা প্রত্যেকেই এক একেকটি প্রতিষ্ঠান। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে টার্গেট করা হয়েছে তা সাংবাদিকতার নৈতিকতার পরিপন্থী। কোন মানুষের কথার উপর কোন গ্রহণযোগ্য প্রমাণ ছাড়া তারা কোন রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারেন কিনা? এমন নানা প্রশ্ন আমার মাথায়ও ঘুরপাক খাচ্ছে কয়েকদিন।     

আমরা আগেও দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল বলেও আল জাজিরা মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছিল। তারা জুরাইন কবরস্থানে রানা প্লাজা ধসে নিহতদের সারি সারি কবরকে দেখিয়ে প্রতিবেদন করেছিল। একটা সংবাদমাধ্যম কতটা মিথ্যুক ও ষড়যন্ত্রী হলে এমন ভিত্তিহীন, বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করতে পারে? তাই যে কারো মনে প্রশ্ন তৈরি হতে পারে আল জাজিরা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা ?

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসবাদে মদদ দেয়া, উগ্র মতবাদ ও সহিংসতা উসকে দেয়া, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন এবং সরকার পতনের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে সৌদি আরব, বাহরাইন, আরব আমিরাত, জর্দান, ইরাক, মিসর, আলজেরিয়া, মালয়েশিয়া, সুদান, লিবিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশে আল জাজিরাকে নিষিদ্ধ করতে দেখেছি। 
আল জাজিরা ঠিক বুঝে উঠতে পারেনি এমন অগ্রহনযোগ্য মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করেও বাঙালির আশার বাতিঘর জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাঙালির অন্যতম গর্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি সাধারণ জনগণের যে আস্থা ও বিশ্বাস নষ্ট করতে পারবে না বা নড়চড়ও হবে না। এই অর্থে তাদের মিশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী ও উন্ননবিরোধী একটা গোষ্ঠীর কাছে ভীষণ আশার সঞ্চার করেছে এই প্রতিবেদন তার প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কয়েক গণবিচ্ছিন্ন নেতাদের কথা শুনলে বোঝা যায়। তাদের এই প্রতিবেদন যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টার্গেট করে নির্মিত তার প্রমাণ রেখেছে এই প্রতিবেদনের নামকরণে। তাই এটিকে ভিত্তিহীন, সন্ত্রাসী মদদপুষ্ট ও দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ মনে করছেন দেশের বিশিষ্টজনেরা।  

এবার আসা যাক আল জাজিরা প্রযোজিত ‘All the Prime Minister’s Men’.ডকু ফিল্ম প্রসঙ্গে। বেশ ব্যায়বহুল এই ফিল্মে ক্যামেরার কাজ যে কারো নজর কাড়তে বাধ্য। ডিরেক্টর বেশ ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে সময় নিয়ে কাজটি করেছেন এ কথা বলতে হবে সবার। এ ফিল্মের সবচেয়ে নজর কেড়েছেন কয়েকটি প্রধান চরিত্র। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক দণ্ডিত ডেভিড বার্গম্যান, মাদকাসক্তির অপরাধে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি থেকে বহিষ্কৃত ক্যাডেট জুলকারনাইন সায়ের খান (সামি ছদ্মনামধারী) এবং অখ্যাত নেত্র নিউজ-এর প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল। তাই সমকালীন রাজনীতির খবর না রাখা যে কোন দর্শক এই সিনেমা দেখে ভীষণ মুগ্ধ হবেন বলে মনে করি । 

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রচারিত প্রতিবেদন নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে আমাদের। হারিস আহমেদের মুখে আমরা শুনছি বাংলাদেশের পুলিশ-ব়্যাব, এমনকি মন্ত্রীরাও তার কথায় চলেন উঠেন বসেন এবং নাচেন। কিন্তু সেটি তার দাবি, নাকি আসলেই ঘটনাটা এমন, তা প্রমাণ করার পক্ষে যথেষ্ট তথ্য প্রতিবেদনে দেখা যায়নি এই এখানে। সেনাপ্রধানের ভাইয়ের আওয়ামী লীগে ‘ব্যাপক প্রভাব' থাকা সত্ত্বেও ইউরোপ-অ্যামেরিকা-ক্যানাডায় বিশ্বস্ত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে সামি নামের ব্যক্তির সঙ্গেই কেন সব লেনদেন করলেন, সেটাও স্পষ্ট নয় এই ডকু ফিল্মে।   

এই প্রতিবেদনে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড একনায়কতন্ত্র ও বাকশাল গঠন করার কারণে হয়েছিল এমন ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে বলে মনে করি। যা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার ও ইতিহাস বিকৃতির সামিল। বাঙালির জাতির পিতাকে তারা শুধু শেখ মুজিব বলে সম্বোধন করতে দেখা যায়। যে ভাষা পলাতক আসামি তারেক জিয়ার মুখে বেশি শোনা গেছে কয়েক বছর ধরে। শেখ হাসিনার রাজনীতিতে আসা নিয়ে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে তাঁর রাজনীতিতে আসা। অথচ বঙ্গবন্ধু কন্যার ফিরে আসা বাংলাদেশের কত বড় দুঃসময়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির আহবানে আশার বাতিঘর হয়ে সে দেশে এসেছিল সেই কথা কে না জানে।      

আল জাজিরার ১ ঘণ্টার প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে মাফিয়া দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত কি অপচেষ্টাই না করতে দেখলাম। প্রতিবেদনের শেষ হিসেবে সামীকে দিয়ে যা বলানো হয়েছে ‘ইফ দিস রেজিম কন্টিনিউ, কান্ট্রি উইল টেক টার্ন এজ মাফিয়া স্টেটস’। এই কথার ভিত্তি কিংবা গ্রহণযোগ্যতা নেই। কিন্তু আল জাজিরা কিভাবে ভুলে গেলো বিশ্বের আলোচিত ঘটনা ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে আমাদের মানবিক প্রধানমন্ত্রী নিজের দেশের জন্য হুমকি জেনেও আশ্রয় দিলেন এবং লালন পালন করছেন। বিশ্ব নেতাদের স্বীকৃতি এবং উপাধি তাদের নজরের বাইরে গেলো কিভাবে ভেবে পাই না। করোনা সংকট মোকাবেলা করে দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশকে বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত করা নেতা শেখ হাসিনাকে এমন করে তুলে ধরা কোনভাবে মানসম্মত গনমাধ্যমের কাজ হতে পারে না।  

আমাদের দেশের সেনাবাহিনী বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের পাহারাদার। তাদের সব দলিল সিভিলিয়ানদের জন্য নন ডিসক্লোজার সাবজেক্ট। ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকার পরও যদি তাদের কাছ থেকে কোনো সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহ করে তাহলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কৃতিত্বের দাবি রাখে। এ ব্যাপারে কথা বলা আর সেনা বিদ্রোহে উস্কানি দিয়ে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছুই নয়। তারা ভেবেছিল ইজরাইল নামক রাষ্ট্রটিকে জড়িয়ে প্রতিবেদন করলে এদেশের পাকিস্থান পন্থি উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকেও কাজে লাগানো যেতে পারে।

এই প্রতিবেদনে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা নিয়ে সাধারণ দর্শককে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে-কোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন, ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যে-কোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” সংবিধান ছাড়াও ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হলে সরকার যেকোনো সময় বিনা শর্তে বা দণ্ডিত ব্যক্তি যা মেনে নেয় সেই শর্তে তার দণ্ড কার্যকরীকরণ স্থগিত রাখতে বা সম্পূর্ণ দণ্ড বা দণ্ডের অংশ বিশেষ মওকুফ করতে পারবেন।’

সম্প্রতি আমরা দেখেছি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে সাবেক বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারাভোগরত ছিলেন। বর্তমান সরকার ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারার ক্ষমতা বলে মানবিক কারণে দণ্ড স্থগিত করে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে বর্তমান সরকারের প্রীতির সম্পর্ক নয়, বরং এক ধরনের বৈরিতার সম্পর্ক থাকার পরেও শেখ হাসিনার ক্ষমতাবলে এই সরকার তাঁকে মুক্তি দিয়েছেন।  

আলজাজিরার ডকু ফিল্মের অন্যতম প্রধান চরিত্র আলোচিত ‘সামি’র বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতারণামূলক কাজে অংশ নেওয়া, সেনানিবাসে নিষিদ্ধ হওয়াসহ নানা অপরাধে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে তারা। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই সামি কখনো তানভীর সাদাত, কখনো শায়ের জুলকারনাইন, কখনো বা জুলকারনাইন শায়ের খান সেজে প্রতারণাসহ অগণিত অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল। র‍্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে ২০০৬ সালে র‍্যাবের হাতে গ্রেফতারও হয়েছিল সামি। সর্বশেষ গুজব ও অপপ্রচারের অভিযোগে ২০২০ সালের মে মাসে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি এই মুখোশধারি সামি।     

আলজাজিরার ডকু ফিল্মের আরেকটি অন্যতম চরিত্র ডেভিড বার্গম্যান। বাংলাদেশে একটি অতিপরিচিত নাম ডেভিড বার্গম্যান। যুদ্ধাপারাধ বিচার ঠেকাতে জামায়াতে ইসলামের লবিস্ট হিসেবে কাজ করা ড. কামালের এই জামাতাকে দেখে গেল অন্যতম চরিত্রে। এই ব্যক্তির চেহারা দেখে অনেকের কাছে স্পষ্ট কাদের অর্থায়নে এই প্রতিবেন করা হয়েছে এবং কেন করা হয়েছে। অর্থের বিনিময়ে এর আগেও বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ রয়েছে। আল জাজিরাকে বাংলাদেশ বিরোধী এজেন্ডায় সম্পৃক্ত করার পেছনে বার্গম্যান এর সংশ্লিষ্টতা আজ দেশবাসির কাছে স্পষ্ট।    

এছারা সেনাপ্রধানের সাথে সাক্ষাৎ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ এর কথা বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে। যা বাংলাদেশে সম্ভব নয় প্রোটোকলের কারণে। বাংলাদেশে এমন কোন নজির নাই যে, প্রধানমন্ত্রী কখনো সেনাপ্রধানের সাথে দেখা করতে গেছেন। প্রতিবেদনের প্রথমেই লেখা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর লোক মোহাম্মদ হাসান। কিন্তু প্রতিবেদনের কোথাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হারিসের সংশ্লিষ্টতা দেখাতে পারেননি আল জাজিরা। এখানে রাষ্ট্রীয় ক্রয়ে মিডলম্যান হিসেবে কাজ করেন হারিস। এর প্রমাণ হিসেবে সেনাবাহিনীর জন্য গুলি কেনার একটা ড্রিলে ডিজিএফআইয়ের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন এমন দৃশ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু এসব কেনাকাটা ডিজিএফআইয়ের কাজ নয়। এটা করে ডিজিডিপি। এখানে এনিমেশনের মাধ্যমে দেখানো হলো, ১৯৯৬ সালে মোস্তাফিজুর রহমানকে হারিস বাহিনী খুন করল। কিভাবে তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ডাইয়িং ডিক্লেয়ারেশন দিলেন। তার পরিষ্কার কোন ব্যাখ্যা নেই। জেনারেল আজিজের একটা অডিও রেকর্ড তুলে ধরা হল কিন্তু সেই কথা কার সাথে বলা হচ্ছে তা প্রকাশ করা হয়নি প্রতিবেদনে। এমন অসংখ্য অসংগতি রেখে আল জাজিরা তাদের বহু সময়, শ্রম আর অর্থের অপচয় করে ইনভেস্টিগেশন রিপোর্টের নামে যে ডকু ড্রামা ফিকশন শেষ করলো তার কারণ বুঝতে অসুবিধা হয় না। কাতারের যুবরাজদের টাকায় চলা এই সংবাদমাধ্যমকে কি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলা যায় নাকি এজেন্ডা বাস্তবায়নকারি সংস্থা বলা হবে তা আগামীদিনের পাঠক ও দর্শক ঠিক করুন।


লেখকঃ সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম ও এক্টিভিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন