শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন "নিজেকে জানো"। আমিও তেমনটাই মনে করি তবে একটু ভিন্নভাবে। আমার কাছে কেন যেন মনে হয় নিজেকে জানতে গেলে মানুষকে জানতে হয়। সেটা হতে পারে নিজের ভিতরে যে মানুষটা বাস করে সেটা কিংবা বাইরের মানুষেরা। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে দর্শনটাকে তাই একটু মোডিফাই করে বলা যায় নিজেকে জানো, তবে সে জানাটা আরও গভীর জীবনবোধ থেকে নিতে হলে অন্যকেও জানো। কেননা সময়ের উল্টোগতিতে মানুষ মানুষকে কাঁচের আয়নায় দেখছে, জীবনবোধের আয়নায় দেখছে না ।

আমি মানুষের দিকে খুব নিবিড়ভাবে তাকাই। সেটা তার বাইরের মুখ ভেদ করে ভিতরের মুখে চলে যায়। সেখান থেকে তার একটা ফটোগ্রাফি তৈরী করি। একটা বায়োগ্রাফিও বানাই। প্রায় সবক্ষেত্রেই বাইরের মানুষটা ভিতরের মানুষটা থেকে আলাদা হয়।  একজন মানুষ কিন্তু দুটো ফটোগ্রাফি, দুটো সত্তা। তখন সে মানুষটার সাপেক্ষে আমি আমার নিজের একটা ফটোগ্রাফি তৈরি করি। সেখান থেকে বোঝার চেষ্টা করি সে মানুষটার বাইরের মুখ ও ভিতরের মুখের ফটোগ্রাফির সাথে আমার ফটোগ্রাফির কতটা মিল, কতটা অমিল রয়েছে। এটা বোঝাটা খুব দরকার, তা না হলে আমি আমাকে চিনতে ও জানতে পারবো না।

আবার যে মানুষদের আমি প্রতিদিন দেখছি তাদের ফটোগ্রাফির পোস্টমোর্টেমটাও আমি করতে পারবো না। সেটা না পারলে আমার নিজের পোস্টমোর্টেমটা করাও  সম্ভব হবে না। কারণ এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে মহাবিশ্বের প্রতিটি জিনিস একটি অন্যটির সাপেক্ষে গড়ে উঠে ও তুলনামূলক বিচার বিশ্লেষণ দ্বারা নিজের জায়গাটা বোঝার ক্ষেত্রে সক্ষমতা অর্জন করে। কথাগুলো খুব কঠিন ও দুর্বোধ্য মনে হতে পারে তবে ফেলে দেবার মতো নয়। যেমন মাটির সাপেক্ষে গাছের ভিত্তি গড়ে উঠে। আবার বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন উপাদান ও পানির সাপেক্ষে মাটির ভিত্তি তৈরী হয়।

সুসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় 'আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি' কবিতার একটি অংশে বলেছেন, 'আমি মানুষের পায়ের  কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি, তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।' এখানেও একটা দর্শনগত ধারণা তৈরি হয়েছে নিজেকে জানার ক্ষেত্রে। একটা মানুষ আরেকটা মানুষের ভিতরে তখনই ঢুকতে পারে যখন সে মানুষটা নিজেকে অনেক ছোট করে ভাবতে শিখে । যেটা প্রথাগত শিক্ষা থেকে অর্জিত হয় না বরং সেটা মানুষের জীবনবোধের গভীর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে অর্জিত হয়। একটা মানুষ অন্যের সাপেক্ষে নিজেকে চেনার ক্ষেত্রে  যতটা ছোটত্বের বোঝা মাথায় নিতে পারে ততটাই বড়ত্বের অনুভূতিশক্তি তার জীবনবোধের অচেনা দিকগুলোকে উন্মোচিত করে।

মানুষ তখন নিজেকে চিনতে চিনতে নিজের শেকড়টা খুঁজে পায়। যদিও সেটাকে আঁকড়ে ধরে থাকাটা মানুষের জন্য খুব কঠিন পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা ভাবি, পরীক্ষা মানে প্রতিযোগিতা। পরীক্ষাকে আমরা কখনো সহযোগিতা হিসেবে ভাবি না।এখানটাতেই আমাদের নিজেকে জানার ক্ষেত্রে ভুল একটা তত্ত্ব তৈরী হয়। নিজেকে জানতে হলে নিজের পরীক্ষাটা যত না গুরুত্বপূর্ণ, তার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অন্যের পরীক্ষাকে নিজের ভিতরে ধারণ করা। গতানুগতিক বইপত্রের পরীক্ষা মানুষের জ্ঞান বাড়াতে পারলেও জীবনবোধের দর্শন ও মনস্তত্ত্বকে প্রভাবিত করতে পারে না। মানুষের তৈরী পরীক্ষার চেয়ে জীবনবোধের পরীক্ষা অনেক কঠিন। সেই কঠিন জীবনবোধ মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে স্থানান্তরিত হলে পরীক্ষাগুলো সহজ সহযোগিতায় পরিণত হয়। জীবনবোধের পরীক্ষার রূপান্তরও ঘটতে পারে। তবে সে রূপান্তর মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে যতটা না ঘটে ততটাই বেশি ঘটে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।। যে মানুষটা টাকা দিয়ে নিজেকে চিনে সে মানুষটা শ্রমজীবী মানুষের কষ্টের টাকায় দু'মুঠো ভাতের মূল্য বুঝতে পারে না। যে মানুষটা মায়ের আদরে বড় হয়ে একদিন বৃদ্ধা মাকে বোঝা ভেবে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে আসে সে মানুষটা জানে না তাকেও একদিন সেখানে যেতে হবে হয়তোবা।

যে মানুষটা পেশিশক্তি দিয়ে চিন্তাশক্তিকে দমন করতে চায় সে মানুষটা জানে না সে কতটা অসহায়। যে মানুষটা দালানের পর দালান বানিয়ে পৃথিবীকে স্বর্গ বানাতে চায় সে মানুষটা জানে না তার দেহটা একদিন মাটি হয়ে মাটিতে মিশে যাবে। যে মানুষটা পাপের পর পাপ করেও বুক উঁচিয়ে পথ চলে সে মানুষটা জানে না প্রকৃতি কতটা নির্মম হতে পারে। এমন অনেক নেতিবাচকতার সাপেক্ষে ইতিবাচকতার তুলনামূলক অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। সেটা থেকে বের হয়ে এসে মানুষ নিজেকে কতটা জানতে পারে সেটা হয়তো সময় বলবে। ইতিহাস বলবে। তবে মানুষ নিজেকে জানুক নিজের মতো করে। কখনো নিজের ভিতরের মানুষটাকে দেহ থেকে বাইরে টেনে এনে। আবার কখনো তার পাশের চেনা-অচেনা মানুষের ভিতর ও বাইরের বিপরীতমুখী মুখ ও মুখোশ দেখে । সব মানুষের  জন্ম হয়। তখন সবাই মানুষ থাকে। যতই মানুষ বড় হয়ে মৃত্যুর দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় ততই মানুষ মনুষত্বের কঠিন খোলসটা ফেলে দিয়ে ধীরে ধীরে দানব হয়ে উঠে।

স্বার্থের রেখাটা বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্রমাগতভাবে বেড়ে গিয়ে নিঃস্বার্থ মানুষটাকে হত্যা করে। জন্ম মৃত্যুটা বিপরীতমুখী হলেও একটা অন্যটার সাপেক্ষে কোথায় যেন একটা যোগসূত্র গড়ে তোলে। মানুষ তেমনটাই করুক যেমনটা করেছে আকাশের বৃষ্টি মাটির সাথে সন্ধি। যেখানে কৃষকের সোনালী চোখ সে মাটিতে ফসল তোলার আনন্দে ঝিকিমিকি করে উঠে। সব অচেনা চেনা হোক। মানুষ হয়ে উঠুক মানুষের মানুষ। জনপদের পর জনপদে মানুষের মহামিলনের মিছিল হোক। যেখানে সত্যটা মিথ্যেকে হারিয়ে মানুষের ভিতরে জীবনবোধের আগুন ছড়িয়ে দেবে একটু আলোর খেলা দেখবে বলে। আমরা যতটা না মানুষ তার থেকেও বেশি মানবিক মানুষ হই। মানুষের মতো মানুষ হই। উদার হই। তখন যে ছাড়পত্রটা মানুষ পাবে সেটাই মানুষকে মানুষ বানিয়ে তার অস্তিত্বটা তাকে চিনিয়ে দিবে। হয়তো এটাই নিজেকে জানার মহাকাব্য। অন্যকে জানার মহাসন্ধিক্ষণ। সবটাই যেন একটা সেতারের সুরে বাধা চেনা অচেনা জীবনবোধের খেলা। সেটাই চেনা হোক যতটা চেনা যায় ঠিক ততটাই  অচেনা থেকে যায়। তারপরও সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক। মানুষগুলো দর্শনের বই হোক। বই থেকে কালো অক্ষর বেরিয়ে ঠিকরে পড়ুক মানুষের অন্তরে। যে অন্তর মানবিক নগরের ইট পাথরের মানুষ ভেঙে সোনার মানুষ গড়ে তুলবে সহসাই।

আমরা যে  আলোকিত মানুষটাকে অযত্নে ফেলে রাখি সময় তাকে মূল্যায়ন করে সে সময়েও। মানুষ মূল্যায়ন করে আরো পরে কারণ যে সময়ে মানুষটা পৃথিবীতে ছিল সে সে সময়ের মানুষ তাকে বুঝে উঠার মতো শক্তি অর্জন করতে পারেনি কিংবা নিজেদের বড়ত্ব খর্ব হবে বলে সত্যটা জানলেও তা মেনে নেবার ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলা থেকে বিরত থেকেছে। মানুষ মানুষকে মর্যাদা দিলে ছোট হয় না বরং বড় হয় সেটা মানুষ মানুষের সাপেক্ষে আয়ত্ত করতে পারেনি অথবা সেটা চায়নি । বরং অনেকটা সময় পর যখন মানুষটা পৃথিবীতে থাকে না তখন মানুষটার কদর বাড়ে। মানুষ কেন যেন বেঁচে থাকতে মানুষকে মূল্যায়ন করতে পারে না কিন্তু মানুষ মরে গেলে  মানুষ বড় হয়ে উঠে। বিস্ময়কর এক মানুষের বানানো নিয়ম । যে নিয়ম বলছে মানুষ মরে গেলে বেঁচে উঠে, বেঁচে থাকতে মরে যায়। এমনটা তো আমরা চাইনা। যা ঘটার ঘটুক, যা চলার চলুক। তবে তা যেন ইতিবাচকতার প্রাচীরে ফাটল না ধরায়। মানুষের মনে ফাটল না ধরায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা