শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন "নিজেকে জানো"। আমিও তেমনটাই মনে করি তবে একটু ভিন্নভাবে। আমার কাছে কেন যেন মনে হয় নিজেকে জানতে গেলে মানুষকে জানতে হয়। সেটা হতে পারে নিজের ভিতরে যে মানুষটা বাস করে সেটা কিংবা বাইরের মানুষেরা। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে দর্শনটাকে তাই একটু মোডিফাই করে বলা যায় নিজেকে জানো, তবে সে জানাটা আরও গভীর জীবনবোধ থেকে নিতে হলে অন্যকেও জানো। কেননা সময়ের উল্টোগতিতে মানুষ মানুষকে কাঁচের আয়নায় দেখছে, জীবনবোধের আয়নায় দেখছে না ।

আমি মানুষের দিকে খুব নিবিড়ভাবে তাকাই। সেটা তার বাইরের মুখ ভেদ করে ভিতরের মুখে চলে যায়। সেখান থেকে তার একটা ফটোগ্রাফি তৈরী করি। একটা বায়োগ্রাফিও বানাই। প্রায় সবক্ষেত্রেই বাইরের মানুষটা ভিতরের মানুষটা থেকে আলাদা হয়।  একজন মানুষ কিন্তু দুটো ফটোগ্রাফি, দুটো সত্তা। তখন সে মানুষটার সাপেক্ষে আমি আমার নিজের একটা ফটোগ্রাফি তৈরি করি। সেখান থেকে বোঝার চেষ্টা করি সে মানুষটার বাইরের মুখ ও ভিতরের মুখের ফটোগ্রাফির সাথে আমার ফটোগ্রাফির কতটা মিল, কতটা অমিল রয়েছে। এটা বোঝাটা খুব দরকার, তা না হলে আমি আমাকে চিনতে ও জানতে পারবো না।

আবার যে মানুষদের আমি প্রতিদিন দেখছি তাদের ফটোগ্রাফির পোস্টমোর্টেমটাও আমি করতে পারবো না। সেটা না পারলে আমার নিজের পোস্টমোর্টেমটা করাও  সম্ভব হবে না। কারণ এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে মহাবিশ্বের প্রতিটি জিনিস একটি অন্যটির সাপেক্ষে গড়ে উঠে ও তুলনামূলক বিচার বিশ্লেষণ দ্বারা নিজের জায়গাটা বোঝার ক্ষেত্রে সক্ষমতা অর্জন করে। কথাগুলো খুব কঠিন ও দুর্বোধ্য মনে হতে পারে তবে ফেলে দেবার মতো নয়। যেমন মাটির সাপেক্ষে গাছের ভিত্তি গড়ে উঠে। আবার বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন উপাদান ও পানির সাপেক্ষে মাটির ভিত্তি তৈরী হয়।

সুসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় 'আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি' কবিতার একটি অংশে বলেছেন, 'আমি মানুষের পায়ের  কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি, তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।' এখানেও একটা দর্শনগত ধারণা তৈরি হয়েছে নিজেকে জানার ক্ষেত্রে। একটা মানুষ আরেকটা মানুষের ভিতরে তখনই ঢুকতে পারে যখন সে মানুষটা নিজেকে অনেক ছোট করে ভাবতে শিখে । যেটা প্রথাগত শিক্ষা থেকে অর্জিত হয় না বরং সেটা মানুষের জীবনবোধের গভীর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে অর্জিত হয়। একটা মানুষ অন্যের সাপেক্ষে নিজেকে চেনার ক্ষেত্রে  যতটা ছোটত্বের বোঝা মাথায় নিতে পারে ততটাই বড়ত্বের অনুভূতিশক্তি তার জীবনবোধের অচেনা দিকগুলোকে উন্মোচিত করে।

মানুষ তখন নিজেকে চিনতে চিনতে নিজের শেকড়টা খুঁজে পায়। যদিও সেটাকে আঁকড়ে ধরে থাকাটা মানুষের জন্য খুব কঠিন পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা ভাবি, পরীক্ষা মানে প্রতিযোগিতা। পরীক্ষাকে আমরা কখনো সহযোগিতা হিসেবে ভাবি না।এখানটাতেই আমাদের নিজেকে জানার ক্ষেত্রে ভুল একটা তত্ত্ব তৈরী হয়। নিজেকে জানতে হলে নিজের পরীক্ষাটা যত না গুরুত্বপূর্ণ, তার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অন্যের পরীক্ষাকে নিজের ভিতরে ধারণ করা। গতানুগতিক বইপত্রের পরীক্ষা মানুষের জ্ঞান বাড়াতে পারলেও জীবনবোধের দর্শন ও মনস্তত্ত্বকে প্রভাবিত করতে পারে না। মানুষের তৈরী পরীক্ষার চেয়ে জীবনবোধের পরীক্ষা অনেক কঠিন। সেই কঠিন জীবনবোধ মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে স্থানান্তরিত হলে পরীক্ষাগুলো সহজ সহযোগিতায় পরিণত হয়। জীবনবোধের পরীক্ষার রূপান্তরও ঘটতে পারে। তবে সে রূপান্তর মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে যতটা না ঘটে ততটাই বেশি ঘটে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।। যে মানুষটা টাকা দিয়ে নিজেকে চিনে সে মানুষটা শ্রমজীবী মানুষের কষ্টের টাকায় দু'মুঠো ভাতের মূল্য বুঝতে পারে না। যে মানুষটা মায়ের আদরে বড় হয়ে একদিন বৃদ্ধা মাকে বোঝা ভেবে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে আসে সে মানুষটা জানে না তাকেও একদিন সেখানে যেতে হবে হয়তোবা।

যে মানুষটা পেশিশক্তি দিয়ে চিন্তাশক্তিকে দমন করতে চায় সে মানুষটা জানে না সে কতটা অসহায়। যে মানুষটা দালানের পর দালান বানিয়ে পৃথিবীকে স্বর্গ বানাতে চায় সে মানুষটা জানে না তার দেহটা একদিন মাটি হয়ে মাটিতে মিশে যাবে। যে মানুষটা পাপের পর পাপ করেও বুক উঁচিয়ে পথ চলে সে মানুষটা জানে না প্রকৃতি কতটা নির্মম হতে পারে। এমন অনেক নেতিবাচকতার সাপেক্ষে ইতিবাচকতার তুলনামূলক অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। সেটা থেকে বের হয়ে এসে মানুষ নিজেকে কতটা জানতে পারে সেটা হয়তো সময় বলবে। ইতিহাস বলবে। তবে মানুষ নিজেকে জানুক নিজের মতো করে। কখনো নিজের ভিতরের মানুষটাকে দেহ থেকে বাইরে টেনে এনে। আবার কখনো তার পাশের চেনা-অচেনা মানুষের ভিতর ও বাইরের বিপরীতমুখী মুখ ও মুখোশ দেখে । সব মানুষের  জন্ম হয়। তখন সবাই মানুষ থাকে। যতই মানুষ বড় হয়ে মৃত্যুর দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় ততই মানুষ মনুষত্বের কঠিন খোলসটা ফেলে দিয়ে ধীরে ধীরে দানব হয়ে উঠে।

স্বার্থের রেখাটা বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্রমাগতভাবে বেড়ে গিয়ে নিঃস্বার্থ মানুষটাকে হত্যা করে। জন্ম মৃত্যুটা বিপরীতমুখী হলেও একটা অন্যটার সাপেক্ষে কোথায় যেন একটা যোগসূত্র গড়ে তোলে। মানুষ তেমনটাই করুক যেমনটা করেছে আকাশের বৃষ্টি মাটির সাথে সন্ধি। যেখানে কৃষকের সোনালী চোখ সে মাটিতে ফসল তোলার আনন্দে ঝিকিমিকি করে উঠে। সব অচেনা চেনা হোক। মানুষ হয়ে উঠুক মানুষের মানুষ। জনপদের পর জনপদে মানুষের মহামিলনের মিছিল হোক। যেখানে সত্যটা মিথ্যেকে হারিয়ে মানুষের ভিতরে জীবনবোধের আগুন ছড়িয়ে দেবে একটু আলোর খেলা দেখবে বলে। আমরা যতটা না মানুষ তার থেকেও বেশি মানবিক মানুষ হই। মানুষের মতো মানুষ হই। উদার হই। তখন যে ছাড়পত্রটা মানুষ পাবে সেটাই মানুষকে মানুষ বানিয়ে তার অস্তিত্বটা তাকে চিনিয়ে দিবে। হয়তো এটাই নিজেকে জানার মহাকাব্য। অন্যকে জানার মহাসন্ধিক্ষণ। সবটাই যেন একটা সেতারের সুরে বাধা চেনা অচেনা জীবনবোধের খেলা। সেটাই চেনা হোক যতটা চেনা যায় ঠিক ততটাই  অচেনা থেকে যায়। তারপরও সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক। মানুষগুলো দর্শনের বই হোক। বই থেকে কালো অক্ষর বেরিয়ে ঠিকরে পড়ুক মানুষের অন্তরে। যে অন্তর মানবিক নগরের ইট পাথরের মানুষ ভেঙে সোনার মানুষ গড়ে তুলবে সহসাই।

আমরা যে  আলোকিত মানুষটাকে অযত্নে ফেলে রাখি সময় তাকে মূল্যায়ন করে সে সময়েও। মানুষ মূল্যায়ন করে আরো পরে কারণ যে সময়ে মানুষটা পৃথিবীতে ছিল সে সে সময়ের মানুষ তাকে বুঝে উঠার মতো শক্তি অর্জন করতে পারেনি কিংবা নিজেদের বড়ত্ব খর্ব হবে বলে সত্যটা জানলেও তা মেনে নেবার ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলা থেকে বিরত থেকেছে। মানুষ মানুষকে মর্যাদা দিলে ছোট হয় না বরং বড় হয় সেটা মানুষ মানুষের সাপেক্ষে আয়ত্ত করতে পারেনি অথবা সেটা চায়নি । বরং অনেকটা সময় পর যখন মানুষটা পৃথিবীতে থাকে না তখন মানুষটার কদর বাড়ে। মানুষ কেন যেন বেঁচে থাকতে মানুষকে মূল্যায়ন করতে পারে না কিন্তু মানুষ মরে গেলে  মানুষ বড় হয়ে উঠে। বিস্ময়কর এক মানুষের বানানো নিয়ম । যে নিয়ম বলছে মানুষ মরে গেলে বেঁচে উঠে, বেঁচে থাকতে মরে যায়। এমনটা তো আমরা চাইনা। যা ঘটার ঘটুক, যা চলার চলুক। তবে তা যেন ইতিবাচকতার প্রাচীরে ফাটল না ধরায়। মানুষের মনে ফাটল না ধরায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা