শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৩, বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

প্রকৃতির নিয়ম রেখেছিল ঢেকে রাতের কালো, বিধাতার ডাকে বঙ্গবন্ধু এলো

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
প্রকৃতির নিয়ম রেখেছিল ঢেকে রাতের কালো, বিধাতার ডাকে বঙ্গবন্ধু এলো

"প্রকৃতির নিয়মগুলো রেখেছিল ঢেকে রাতের কালো, বিধাতার ডাকে নিউটন এলো, সেই সাথে হয়ে গেল আলো।" উক্তিটি আলেকজান্ডার পোপের। নিউটন সেই বিস্ময়কর প্রতিভাবান, যিনি বিশ্বপ্রকৃতি’র নিয়ম আবিষ্কার করেন। অনবধানতার অন্ধকার তাড়িয়ে মানুষের উপলব্ধির জগতকে আলোকিত করে। নিউটনতত্ত্ব আবিস্কৃত হবার আগে একাধিক বিজ্ঞানী প্রকৃতির নিয়ম সম্পর্কে বিচ্ছিন্ন ব্যাখ্যা দিতেন। কিন্তু নিউটন তত্ত্ব রূপবদ্ধ গাণিতিক সূত্র রূপে বিচ্ছিন্ন ঘটনার ব্যাখ্যাকে একীভূত করে এক সাধারণীকৃত সার্বিক উপলব্ধিতে নিয়ে যায় বিশ্বজগতকে। যেখানে পৃথিবীর যে কোন ধূলিকণা বা বস্তুখন্ডের চলাচল আর আকাশের গ্রহদের গতি এক অভিন্ন নিয়মে অন্তর্ভুক্ত। 

সবসৃজনশীল কর্মের মধ্যেই অন্তর্নিহিত যে সাদৃশ্য তার মূলে আছে প্রতিভাবানদের দূরদৃষ্টি, মননশীলতা, স্বজ্ঞা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা। যা আপাতবিচ্ছিন্ন ঘটনামালার মধ্যে সাযুজ্য আবিষ্কার করে, উদ্ভাবন করে কার্যকরণের নিয়ম এবং তার বিশুদ্ধ প্রয়োগে উপনীত হয় দূরলক্ষ্যে।

অনেকগুলো স্তর অতিক্রম করতে হয় অসাধারণ বৈশিষ্ট্যে। সৃষ্টিশীলতার পক্ষে প্রথম প্রয়োজন পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং দৃষ্টির স্বচ্ছতা ও সততা। অনুভবের মূল্যায়ন এবং কল্পনা শক্তি যা দিয়ে সৃষ্টি করা যায়, রূপান্তর ঘটানো যায় সর্বোপরি উদঘাটন করা যায় ঘটনামালার মধ্যে নতুন সম্পর্ক। উদ্ভাবন শক্তি, যা উদ্ভাবককে দেয় সম্পূর্ণ অভিনব ও ভিন্ন উপলব্ধি, বিশ্লেষণ শক্তি ও সংকট সমাধানের নতুন দৃষ্টি। সবশেষে প্রয়োজন বিচার ক্ষমতা। কখন কিভাবে, কি পরিমাণে তার যোগ্যতা, দক্ষতা ও শক্তি প্রয়োগ করতে হবে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও সমন্বিতভাবে। এ গুণগুলো যখন দক্ষতমভাবে সমন্বিত হয়, তখনই সৃষ্টি হয় প্রতিভা। প্রথিতযশা দার্শনিকের ভাষায় বলবো, সৃজনশীল কাজের প্রতিটি ধাপ যেহেতু অভিনব ও সম্ভাবনার অনিশ্চিত পথ ধরে অগ্রসর হয়, একমাত্র সাফল্যই সৃজনশীল প্রক্রিয়ার মাপকাঠি। অভিব্যক্তি প্রবাহমান কালের মধ্যে, যা উন্মুক্ত, অপ্রত্যয়বর্তী ও সজীব। সৃজনশীলতাকে ধারণ করা যায় না একটি বদ্ধ ও পরিচিত সীমানার মধ্যে। সময়ের তীর সম্মুখদিকে ধাবমান। ঐতিহাসিক ঘটনাকে প্রত্যক্ষ ও বিশ্লেষণ করে ঘটনা ঘটে যাবার পর। কিন্তু যিনি ইতিহাসের নায়ক, ঘটনায় রূপকার, তাঁকে ঘটনার সম্ভাবনাকে উপলব্ধি ও অনুভব করতে হয় ঘটনা ঘটার আগে, অনিশ্চিত পথে। 

স্বজ্ঞা ও কল্পনা শক্তি তাই প্রতিভাবান নেতৃত্বকে স্বপ্নদ্রষ্টা করে, সাধারণ্যে যা দুর্লভ। স্বাধীনতা অর্জনে নেতৃত্বের প্রতিভা উপলব্ধি করতে হলে সহজ পথ হলো, স্বাধীনতা সংগ্রামের অভিযাত্রায় নেতার সামগ্রিক আয়োজন ও পরিচালনার সাফল্যের দিকে চোখ রাখা। বঙ্গবন্ধু তার দৃষ্টান্ত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রপঞ্চ ঘটনাকে যারা বিকৃতভাষ্যে উপস্থাপনের প্রয়াসী তারা অনর্থক নিজেদের বঞ্চিত করে। অথচ এদের জন্য মঙ্গল হতে পারে, যদি সহজদৃষ্টিতে স্বাধীনতার উজ্জ্বল প্রতিভাসকে শুধু অবলোকন বা উপভোগ করে স্বাধীনতার সুফলগুলো-যেমনটি স্বদেশের বৃক্ষ ও প্রাণীরাও উপভোগ করে।   

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের আগে বিচ্ছিন্নভাবে বহু আন্দোলন হয়েছে। বিদ্রোহ হয়েছে, অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু বাঙালি জাতির শোষণ বঞ্চনা, পশ্চাদপদতা ও পরাভব থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ যে স্বাধীনতা অর্জন এই উপলব্ধি ও তা অর্জনের জন্য জাতিকে উদ্ধুদ্ধ ও ঐক্যবদ্ধ করা এক মহৎ কর্মটি বঙ্গবন্ধু  সম্পাদন করেন। এর শৈল্পিক ও সৃজনশীল, যার অপার মূল্য ও গুরুত্ব পরিমাপ্য শুধু স্বাধীনতা যুদ্ধের সাফল্যে। সৃজনশীল মনই বিচিত্রসব রং এর বিন্দু ও রেখাকে সমন্বিত করে অর্থপূর্ণ দৃশ্যে। লাখো প্রাণের মূল্যে, নিযুত মুক্তিযোদ্ধার আত্মোৎসর্গে, স্বাধীনতাকামী মানুষের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বহুমাত্রিক এক প্রতিভাস। দেশপ্রেমের আলোকিত আভা ও আত্মপ্রত্যয়ের উজ্জ্বল শিখা ও প্রতিরোধ- বিজয় অর্জনের উত্তপ্ত মশাল যিনি বাঙালি জাতির মনে প্রজ্জ্বলিত করেন, তিনি শেখ মুজিব। 

বাঙালি জাতির মনে যে সুপ্ত আগ্নেয়গিরি আছে, তাদের উদ্দীপিত ও উদ্ভাসিক করা যে সম্ভব এই সত্য তিনি উদঘাটন করেন। স্বপ্ন দেখেও যা পারেননি শেরেবাংলা ও সোহরাওয়ার্দী। বাঙালির আত্মমর্যাদাবোধের আগুন প্রজ্জ্বলিত করে মনের উত্তাপ ও উজ্জ্বলতায় শেখ মুজিব তা আবিষ্কার করেন। তিনি কতটা অপরিহার্য ছিলেন, তার প্রমাণ-যখন দেখি, কত স্তিমিত ও অনুজ্জ্বল বাঙালি চেতনা সহস্র বছর ধরে। কী আশ্চর্য অন্ধকারে অসাধারণ উজ্জ্বল নক্ষত্ররূপী মূলনীতিগুলো হারিয়ে যায় একটি মানুষের হত্যায়। আকাশের কোন নক্ষত্রই কি এতো উজ্জ্বল, যা নিভে গেলে আকাশশুদ্ধ অন্ধকার হয়ে যায়? বাঙালি তার ভাষা, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত জাতীয় চেতনায়, সেই মানুষগুলো তার প্রকৃত পরিচয় হারিয়ে রাতারাতি বাংলাদেশি হয়ে যায়, যেমনটি ঘটে ব্যবহৃত সামগ্রী যেমন আসবাবপত্র, কাপড়চোপড়, জুতার বেলায়। শব্দ পরিবর্তন কোন নিরীহ ব্যাকরণের ব্যাপার নয়। প্রতিটি শব্দের অর্থ অর্জন করে ঘটনাপ্রবাহের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে, এক সজীব মিথস্ক্রিয়ায়। ভারি পরমাণুগুলো যেমন সৃষ্টি হয় অতিকায় নক্ষত্রের প্রচন্ড উত্তপ্ত গহ্বরে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দুর্বিষহ যন্ত্রণা ও তীব্রসব উপলব্ধি আবহে তেমনি সৃষ্টি হয়েছে নতুন কিছু শব্দ। বিমূর্ত শব্দের উপরে এ আগ্রাসন কাকতালীয় ঘটনা নয়,গভীর মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার।  
বিশ বছর ধরে গবেষণা করে নিউটন আলোক বিষয়ে বিশাল একটি পান্ডুলিপি রচনা করেন। একদিন সন্ধ্যায় তাঁর পোষা কুকুরটিকে ঘরে রেখে বাইরে হাঁটতে বের হন নিউটন। সুযোগে তাঁর কুকুরটি জ্বলন্ত মোমবাতি ফেলে দিয়ে পান্ডুলিপিটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। নিউটন এসে দেখেন তাঁর পান্ডুলিপি দাউ দাউ করে জ্বলছে। কুকুরটি আনন্দে নাচছে, সেই জ্বলন্ত শিখার চারপাশে। নিউটন মর্মান্তিক এদৃশ্য দেখে বলেন, এতো কষ্টের, দীর্ঘসাধনার ফসল যে পুড়ে যাচ্ছে সেটাই আমার সবচেয়ে বড় দুঃখের নয়, এর চেয়েও বড় বেদনার হলো, কুকুর আনন্দে নাচছে অথচ বুঝতে পারছে না ও কি করেছে?
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মানবরুপী নরপশুরাও কি বুঝতে পেরেছিল কি করেছে ওরা?

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩
কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ
ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী
কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক
চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর
ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬
লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬

খবর

তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির
তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির

খবর

র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে
র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে

খবর

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের

মাঠে ময়দানে

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

মারামারির অভিযোগের শেষ নেই
মারামারির অভিযোগের শেষ নেই

খবর

সার্চেও চার্জ বাড়েনি ফেডারেশনগুলোর
সার্চেও চার্জ বাড়েনি ফেডারেশনগুলোর

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকটে ২০ শতাংশ প্লাস্টিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত
বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকটে ২০ শতাংশ প্লাস্টিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে