শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু যেমন সমার্থক শব্দ তেমন বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসই বাংলাদেশের ইতিহাস। ইতিহাসের এই মহানায়কের সঙ্গে সাক্ষাতের বিরল সুযোগ হয়েছিল ১৯৭০ সালে। ওই বছরের ১৬ ও ১৭ মার্চ। তারিখটি ঠিক ঠিক মনে আছে এক ভিন্ন প্রেক্ষিতে। ১৭ মার্চ হলো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। স্বাধীনতার পর থেকে এ দিনটি দেশে-বিদেশে ঘটা করে পালন করা হলেও স্বাধীনতার আগে প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। সামাজিক রেওয়াজ হিসেবে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজে সে সময় জন্মদিন পালন হতো না বললেই চলে। বঙ্গবন্ধু নিজেও তাঁর জন্মদিন পালনে ছিলেন উদাসীন। কাকতালীয়ভাবে ১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫০তম জন্মদিনে আমরা কেক কেটেছিলাম ঘটা করে। সে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাড়িতে কখনো কখনো জন্মদিন উপলক্ষে ভালো রান্নাবান্না হলেও কেক কাটার ঘটনা এটিই প্রথম। প্রকাশ্যে জন্মদিন পালনের ঘটনা কখনো তার চিন্তায়ও আসেনি। দুঃখ করে বলেছিলেন তার অনেক জন্মদিন কেটেছে কারা অন্তরালে।

১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের যে আয়োজনটি আমরা করেছিলাম সেটি ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর অগোচরেই জন্মদিন পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তিনি তাতে হাজির হয়েছিলেন ভিন্ন উদ্দেশ্যে। খুলনা সফরকালে আওয়ামী লীগের একটি ইউনিয়ন কমিটির অফিস উদ্বোধন করতে। একজন জাতীয় নেতার জন্য এ ধরনের ছোট অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া অভাবনীয় মনে হলেও ‘বঙ্গবন্ধু’ বলে কথা। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের সে অনুষ্ঠানের আয়োজকদের একজন হিসেবে সে স্মৃতি আজ তুলে ধরছি। ১৯৭০ সালের ১৭ মার্চ। দেশে তখন জেনারেল ইয়াহিয়ার সামরিক শাসন। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন জেনারেল আইয়ুব খান। স্বঘোষিত এই ‘ফিল্ড মার্শাল’ ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে। ইয়াহিয়া ক্ষমতা হাতে নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। এক ব্যক্তি এক ভোটের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে জয়ী হবে যারা, তারা সরকার গঠন করবে। নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রণয়ন করবে দেশের সংবিধান। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ’৭০-এর প্রথম দিকে রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেন। অনুমতি দেন ঘরোয়া রাজনীতির। এ সময়ে বঙ্গবন্ধু আসেন খুলনা সফরে। আমরা তখন খুলনার শেখপাড়া এলাকার অধিবাসী। বঙ্গবন্ধুর সফরসূচিতে শেখপাড়ায় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিস উদ্বোধনের কথা ছিল। উদ্বোধনের দিনটি ছিল ১৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। কিন্তু পরিস্থিতিগত কারণে তিনি এ কর্মসূচি বাতিল করেন। এর আগে ১৫ অথবা ১৬ মার্চ খুলনার পৌর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের কর্মিসভা হয়। মিলনায়তনের বাইরেও জড়ো হয় অন্তত ১০ হাজার সমর্থক। আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব প্রকাশ্য সমাবেশের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা কৌশলগত কারণে মেনে চলতেই আগ্রহী ছিলেন। যে কারণে কর্মিসভাটি তড়িঘড়ি শেষ হয়। খুলনায় বঙ্গবন্ধুর অন্য যে কর্মসূচি ছিল সেগুলোও বাতিল হয় ঘরোয়া রাজনীতির সীমালঙ্ঘিত হতে পারে এমন আশঙ্কায়। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। ওই কিশোর বয়সেই স্বাধীনতাকামী একটি গোপন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। যার নেতৃত্বে ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। প্রকাশ্যে এ গ্রুপটি কাজ চালাত লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির নামে। এ গ্রুপটির সঙ্গে পরোক্ষভাবে বঙ্গবন্ধু বা আওয়ামী লীগের সম্পর্ক ছিল। কর্মীদের বেশিরভাগ প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতেন। ছাত্র কর্মীরা ছাত্রলীগে। সে সূত্রে ছাত্রলীগের সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতা ছিল।

সবারই জানা, পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খান বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধুকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িত করে। প্রধান আসামি করা হয় তাকে। এ মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয় পাকিস্তান নৌবাহিনীর স্বাধীনতাকামী বাঙালি অফিসার লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করে বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসিতে ঝোলানোর পরিকল্পনা করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা। তাদের সে স্বপ্ন সফল হয়নি। এদেশের মানুষ আন্দোলনের মুখে আইয়ুব খানকে ক্ষমতা ত্যাগে বাধ্য করে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাও প্রত্যাহার করা হয় গণদাবির মুখে।
বলছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের কথা। সে সময় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন মোশাররফ হোসেন। সাধারণ সম্পাদক শেখ মোসলেম উদ্দিন। বঙ্গবন্ধু মোশাররফ ভাইকে স্নেহ করতেন বিশেষভাবে। যে কারণে জাতীয় নেতা হয়েও খুলনা সফরকালে নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাজি হন। নজরুলনগর ছিল মুসলিম লীগের ঘাঁটি। বঙ্গবন্ধুর কর্মসূচি বাতিলের ঘটনা স্থানীয়ভাবে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে ভেবে নেতা-কর্মীরা ভেঙে পড়েন। আগেই বলেছি, মোশাররফ ভাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয়ভাজন। অনেক বড় নেতার চেয়েও পেশায় দর্জি, বেঁটে-খাটো এই স্বল্পশিক্ষিত মানুষটিকে তিনি বিশেষ স্নেহের চোখে দেখতেন। মোশাররফ ভাই সিদ্ধান্ত নিলেন যেভাবেই হোক শেখপাড়ার কর্মসূচি বহাল রাখতে হবে। মোসলেম মেম্বারকে নিয়ে তিনি এলেন আমাদের বাড়িতে। বললেন, তারা বঙ্গবন্ধুর কাছে যাচ্ছেন। আমাকেও যেতে বললেন। আওয়ামী লীগের মরহুম নেতা সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালাহউদ্দিন ইউসুফ ছিলেন তখন খুলনা সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার বাসভবনে বঙ্গবন্ধু জেলার শীর্ষ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। আমরা গেলাম সেখানে। মোশাররফ ভাইয়ের জেদেরই শেষ পর্যন্ত জয় হলো। বঙ্গবন্ধু পরদিন শেখপাড়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে রাজি হলেন। বললেন তিনি আমাদের অনুষ্ঠানস্থলের খুব কাছেই থাকবেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে সাড়ে ৬টা নাগাদ হাজির হবেন।

বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে ফিরে এসে আমরা বৈঠকে বসলাম। মোসলেম ভাই প্রস্তাব দিলেন ১৭ মার্চ যেহেতু বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সেহেতু অনুষ্ঠানে কেক কাটা হবে। খুলনার হুগলি বেকারিতে অর্ডার দিয়ে ৫০, ৭৫ কিংবা ১০০ টাকা দিয়ে বেশ বড় আকারের একটি কেক কেনা হলো। মোসলেম ভাইয়ের একটি কবিতাও লেখা হয় কেকটিতে। যাতে ৬ দফার প্রণেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে বাংলাদেশ, সিন্ধু, সীমান্ত প্রদেশ ও বেলুচিস্তানের মুক্তিকামী জনতার নেতা হিসেবে অভিহিত করা হয়। ঠিক সন্ধ্যার পর এলেন বঙ্গবন্ধু। আমাদের বাড়ির পাশেই আওয়ামী লীগ অফিস। অফিসটি আগে ছিল একটি গোডাউন। সামনে বেশ প্রশস্ত খোলামেলা জায়গা। বঙ্গবন্ধুকে স্বাগত জানিয়ে আমরা ছাত্রলীগ কর্মীরা দেবদারু পাতার আকর্ষণীয় তোরণ বানিয়েছিলাম। মূলত আমাদের বন্ধু আশরাফ দেবদারু পাতার ওই তোরণটি তৈরি করেছিলেন। তোরণটি এতটাই আকর্ষণীয় ছিল যে, বঙ্গবন্ধু কিছুটা সময় থমকে দাঁড়ান। আমাদের মাথায় হাত দিয়ে বাহবাও দেন।

বঙ্গবন্ধু খুলনার ডালমিলের মোড়ে তার ভাগ্নে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর (চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও সংসদ সদস্য লিটন চৌধুরীর বাবা) বাসভবনে অবস্থান করছিলেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে তিনি অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। বঙ্গবন্ধু অনুষ্ঠানস্থলে আসার আগে সেখানে সবমিলে ২০-২৫ জন কর্মী ছিল। মুহূর্তের মধ্যে সহস্রাধিক লোকের ভিড় জমে ওঠে। অফিসের সামনে একটি টেবিলে রাখা ছিল কেকটি। অফিস উদ্বোধনের ঘোষণা দিয়ে বঙ্গবন্ধু সবার অনুরোধে কেক কাটেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খ- করে তা বিতরণ করা হয় নেতা-কর্মী সমর্থকদের মধ্যে। প্রচ- ভিড়ে লোকজন বঙ্গবন্ধুকে দেখতে পাচ্ছিল না। তারা দাবি জানাল বঙ্গবন্ধুকে দেখতে চায়। বঙ্গবন্ধু রসিকতা করে বললেন, আমি তো আইয়ুব খানের চেয়েও লম্বা। তিনি সবার অনুরোধে কিছুটা উঁচুস্থানে দাঁড়িয়ে মিনিটখানেক শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখলেন। বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন। অনুষ্ঠান শেষে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন বঙ্গবন্ধু। কথা প্রসঙ্গে বলেন, প্রকাশ্যে তার জন্মদিন পালন এটিই প্রথম। স্মৃতিচারণ করেন, অনেক জন্মবার্ষিকী কেটেছে কারা প্রকোষ্ঠে। বঙ্গবন্ধুর এই অনন্য ‘জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান’-এ আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, মরহুম আবদুস সামাদ আজাদ, শেখ আবদুল আজিজ, সালাহউদ্দিন ইউসুফসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে যাদের একেকজন দিকপাল হিসেবেই বিবেচিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা