শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৪, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

গবেষক হতে হলে একটা নির্ভেজাল মন থাকতে হয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
গবেষক হতে হলে একটা নির্ভেজাল মন থাকতে হয়

পৃথিবীতে অনেক শক্তি আছে। সে শক্তিগুলোর ধংসও আছে। তবে কিছু কিছু শক্তি আছে যা অবিনশ্বর। মানুষ তার পেশিশক্তি, ক্ষমতা, ষড়যন্ত্র কোনটা দিয়েই সেগুলোকে দমাতে পারে না। সে শক্তি টাকা দিয়ে কেনা যায় না, কেউ চাইলেও সে শক্তি অর্জন করতে পারে না।    যেমন মানুষের চিন্তা শক্তি, চিন্তা শক্তিতে গড়ে উঠা মানুষের গবেষনা শক্তি।

গবেষণায় এমন এক অভূতপূর্ব শক্তি যা মানুষের ঘুমকেও কেড়ে নেয়। কঠিন তপস্যার সে জীবন। তবে সেটা যতই কঠিন হোক না কেন,  মানুষ যখন তার চিন্তা দিয়ে নতুন কোনো ধারণা তৈরী করে তখন সে কঠিনত্ব বরফের মতো গলতে গলতে জলে ভেজা আনন্দ হয়ে উঠে। সব ক্লান্তি ধুয়ে মুছে গবেষককে আরেকটা নতুন চিন্তার জগতে নিয়ে যায়। কারণ গবেষণা কখনো থেমে থাকে না। একটার পর একটা চড়াই-উৎরাই পার হয়ে ক্রমাগত একটার পর একটা নতুন চিন্তার জন্ম দিতে থাকে। লিওনার্দো দা ভিঞ্চিকে সারা পৃথিবী চিনেছে চিত্রশিল্পী হিসেবে। তবে যে মানুষ বিস্ময়করভাবে আঁকতে জানে সে মানুষটা তার শিল্পের ভিতর দিয়ে নতুন ধারণার জন্ম দিতেও পারে। কারণ মানুষের শিল্প সত্তা মানুষের ভিতর কল্পনাশক্তি গড়ে দেয়। সে কল্পনাশক্তির একটু একটু করে উম্মেষ মানুষকে শিল্পী থেকে গবেষক বানায়। ঠিক যেমনটা ঘটেছিলো ৫০০ বছর আগে। লিওনার্দো দা ভিঞ্চি মোনালিসা, দ্য লাস্ট সাপার, লেডি উইথ অ্যান আরমিন, ভার্জিন অব দ্য রকস্, দ্য ভিট্রুভিয়ান ম্যান এর মতো বিস্ময়কর ছবিগুলোই আঁকেননি, রোবট, ফ্রিজ, গাড়ি এমনকি হেলিকপ্টারের ধারণার  জন্মও তিনি দিয়েছিলেন সে সময়। এর মধ্যে কোনটা কোনটা তিনি তৈরিও করেছিলেন। সে সময় এনার্জি সাশ্রয়ের বিষয়টা ভাববার মতো অবস্থায় না থাকলেও তিনি ভেবেছেন। সেখান থেকে ত্রিবলজি নামে নতুন আরেকটা গবেষণার পৃথিবী তিনি তখনই তৈরি করেছিলেন। এই বিষয়গুলি এখন পৃথিবীর গবেষণার অন্যতম উপাদানে পরিণত হয়েছে। কেবল যান্ত্রিকতা নিয়ে তিনি গবেষণা করেননি বরং সেখান থেকে বেরিয়ে এসে তিনি মানবদেহ এবং রোগ নিয়েও গবেষণা করেছেন। 

লিওনার্দো দা ভিঞ্চি যদি আজকের দিনের গবেষণা নিয়ে ৫০০ বছর আগে ভেবে থাকতে পারেন, তবে আজকের দিনে যারা গবেষণা করছেন তারাও ৫০০ বছর পরের কিংবা তারও পরের গবেষণার ভিত্তি এখনই গড়ে দিতে পারেন। গবেষণা মানুষকে কেবল বর্তমান নিয়ে ভাবায় না, ভবিষ্যত কিংবা ভবিষ্যত পেরিয়ে অসীম কোনো সময় পর্যন্ত মানুষকে ভাবায়। কিন্তু কিভাবে ভাবায়। মানুষের মধ্যে চিন্তা তৈরির মানসিকতা থাকলেই মানুষকে ভাবায়। চোখ দিয়ে সবাই দেখে কিন্তু মন দিয়ে কেউ কেউ দেখে। এই মন দিয়ে দেখাটাতে যখন নতুন কিছু অনুসন্ধানের প্রচেষ্টা থাকে তখন মানুষ না চাইলেও মানুষের মন মুঠো মুঠো নতুন চিন্তার দ্বারা তাড়িত হয়ে একদিন অনুসন্ধিৎসু মানুষে পরিণত হয়। মানুষ তখন আর বসে থাকতে পারেনা, আপন মাঝে শক্তি ধরে উঠে দাঁড়ায় সহসাই। মন থেকে কল্পনা, কল্পনা থেকে নতুন চিন্তার জন্ম হয়। মানুষের অগোচরেই সেই নতুন চিন্তাটা সব অচলায়তন ভেঙে স্বপ্ন হয়ে যায়। যখন চিন্তাটা স্বপ্ন হয় তখন মানুষ তার পিছনে বিরামহীন ছুটতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটা লক্ষ্যে পরিণত হয়। মানুষ যখন এই লক্ষ্যকে অর্জন করার প্রচেষ্টা শুরু করে তখন সে মানুষটা গবেষক হয়ে যায়। স্বপ্ন আর লক্ষ্যের মধ্যে তিল তিল করে মানুষটার যোগসূত্র তৈরির যে আরাধনা অবিরত চলতে থাকে সেটাই হলো গবেষণা। গবেষণা করা কি এতো সহজ। সেখানে পরতে পরতে অনিশ্চয়তা থাকে। ভাঙা-গড়া, চড়াই-উৎরাই থাকে। সফলতা-বিফলতা থাকে। আশা-ব্যর্থতা থাকে। তবে গবেষণায় বিফলতা ও ব্যর্থতাকে নেতিবাচক হিসেবে দেখাটা ঠিক নয়। কারণ গবেষণার ব্যর্থতা ও বিফলতা একধরণের নতুন অভিজ্ঞতা যা সেই গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করার অমিত শক্তি প্রদান করে। যখন গবেষণা ব্যর্থ হয় তখন সেই ব্যর্থতার ফলাফল থেকে নতুন নতুন গবেষণার পথ তৈরি হয় হয়। গবেষণা তাই কখনো হারে না, পথ হারায় না। গবেষকরাও কখনো হারেনা, পথ হারায় না। গবেষকদের ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। সেখানে হারাবার থাকে অনেক কিছুই, পাওয়ার কিছু থাকে না। একটা উদার মন গবেষকদের থাকতে হয়। উদার মানে অনেক বড় একটা বিশুদ্ধ মন থাকতে হয়। কারণ বিশুদ্ধ মন থেকেই নতুন চিন্তা উৎসারিত হয়। যেখানে নৈতিকতা একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে। এই নৈতিকতার বিষয়টিকে মাথায় রেখেই একজন গবেষককে কাজ করে যেতে হয়। যে সৃষ্টি মানুষের ধ্বংস আনে তা আবর্জনা হতে পারে, তা কখনো গবেষণা হয় না। গবেষকদের গবেষণা পিপাসা কখনো পূরণ হয় না। এটা যেন আব্রাহাম মাসলোর নিড ফর সেলফ একচুয়ালাইজেশন থিওরির মতো। যেখানে কোনো সৃষ্টিশীল মানুষ তার বিখ্যাত অর্জনেও তৃপ্ত হয়না বরং কি যেন একটা না করতে পারার বাসনা তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায়, তাড়িয়ে বেড়ায়। যেমন আইজাক নিউটনের মতো পৃথিবী বিখ্যাত বিজ্ঞানীও শেষ বয়সে এসে বলেছেন “আমি জানি না বিশ্বের কাছে আমি কিভাবে উপস্থাপিত হয়েছি, কিন্তু আমার কাছে আমার নিজেকে মনে হয় এক ছোট বালক যে কেবল সমুদ্র উপত্যকায় খেলা করছে এবংএকটি ক্ষুদ্র নুড়ি বা ক্ষুদ্রতর এবং খুব সাধারণ পাথর সন্ধান করছে, অথচ সত্যের মহাসমুদ্র তার সম্মুখে পড়ে রয়েছে যা অনাবিষ্কৃতই রয়ে গেল।” হরিপদ কাপালী একটা অশিক্ষিত মানুষ ছিলেন। না ছিল তার অর্থ, না ছিল তার বিত্ত। কিন্তু ধানক্ষেতে কাজ করার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা ছিল। একবার ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে নতুন ধরণের গাছ দেখতে পেলেন। তার কাছে সেটা ধান গাছের মতো মনে হলো। অনেকে বলেছিলো এটা আগাছা, ফেলে দাও। হরিপদ কাপালী তা করেননি। খুব নিবিড়ভাবে গাছগুলোর যত্ন করেছেন। সন্তানের মমতা দিয়ে বড় করেছেন আর অবাক হয়েছেন যখন দেখেছেন সেই গাছগুলো থেকে বেরিয়ে এসেছে নতুন জাতের ধান। সে ধানের বীজ তৈরি করে তা ছড়িয়ে দিলেন সারা মাঠে। এরপর অপেক্ষা আর অপেক্ষা। অপেক্ষার ঘোমটাটা লজ্জা ভেঙে একদিন খুলে গেলো। মাঠ ভরে এতো পরিমান ধানের ফলন হয়েছে যা মানুষ আর কখনো দেখেনি। হরিপদ কাপালী একজন সাধারণ কৃষক থেকে হয়ে গেলেন গবেষক। তার আবিষ্কৃত ধানটির নাম রাখা হলো হরি ধান।গবেষক হতে হলে শিক্ষা লাগে না। গবেষক হতে হলে একটা নির্ভেজাল মন থাকতে হয়। যে মন মানুষের অজান্তে মানুষকে গবেষক বানিয়ে ছাড়ে। যে ভেবেছিলো সে গবেষণার কিছু জানে না সে হয়েছে গবেষক। আর যে ভেবেছিলো সে গবেষক হবে সে কখনো গবেষক হতে পারেনি। কোথায় যেন একটা অদেখা আলো। সে আলোটা ঠিকরে পড়বে কখন কার দেহে। কেউ জানে না। তবে যে জানে সে বলতে চায় না। হয়তো সে হবে আগামী পৃথিবীর বিখ্যাত গবেষক। গবেষণায় আমাদের নতুন দিনের ডাক দিতে হবে। যেখানে গবেষণা মানুষের কাছে বোঝা না হয়ে গবেষণার সংস্কৃতিতে রূপান্তরিত হবে। জয়তু গবেষণা, জয়তু গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা