শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০১, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শুধু নরেন্দ্র মোদি নয় বরং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিরাও এই সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। 

বিশ্বের অনেক দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের এই আনন্দযজ্ঞে শামিল হয়েছেন। গোটা দেশ যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর পালনে নানামুখী আয়োজনে ব্যস্ত, গভীর শ্রদ্ধা ও ভাবগাম্ভীর্যের মাধ্যমে তারা তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করছে, ঠিক সেই মুহূর্তকেই বেছে নিয়ে হেফাজতে ইসলাম দেশব্যাপী চালাচ্ছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম। আর এই সন্ত্রাসকে বৈধতা দিতে তারা পূর্বের ন্যায় এবারো খেলেছে ধর্মীয় কার্ড। 

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মানুষকে এই বার্তা দিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদি 'ইসলামবিরোধী' ও 'গুজরাট দাঙ্গা'র মূল হোতা। তাই বাংলাদেশে কোনভাবেই আসতে দেয়া যাবে না নরেন্দ্র মোদিকে। আর একে কেন্দ্র করেই গত কয়েকদিন ধরে হেফাজতে ইসলাম নারকীয় তাণ্ডব দেশব্যাপী চালাচ্ছে। প্রকাশ্য মিডিয়াতে মামুনুল হকরা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে এবার লিপ্ত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদিকে প্রতিহত করতে দেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেয়ারও হুমকি দিয়েছে। যেই কথা সেই কাজ, আমরা দেখলাম চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে হেফাজতে ইসলাম মিছিল নিয়ে এসে আচমকা হামলা চালায় হাটহাজারী থানা, ভূমি অফিস ও ডাকবাংলোতে। 

পুলিশ-হেফাজত সংঘর্ষে নিহত হয় চারজন। লাশ না পড়লে সহিংসতা জমেনা তা ভালো করেই জানে মামুনুল হকেরা, ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার রাজনীতি এরা করছে অনেককাল আগে থেকেই। এবারো তারা তাই করছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেয়া হচ্ছে যে, 'আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ যারা করে তারা মুসলমান না, তাদেরকে হত্যা করা জায়েজ'। এই ভিডিও ইতোমধ্যে গণমাধ্যমেও এসেছে। একবার ভাবুন, মসজিদ যেটা ধর্ম পালনের স্থান, উপাসনালয়ের স্থান সেই মসজিদ কিনা ব্যবহার হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে। এই মসজিদ ব্যবহার করেই তারা চালাচ্ছে সন্ত্রাস। একই অবস্থা বায়তুল মোকাররমের, নামাজের স্থান আগেই ব্যবহৃত হচ্ছে অস্ত্র রাখার জায়গা হিসেবে।

হেফাজতে ইসলাম ২০১৩ সালের ৫ মে এই বায়তুল মোকাররমে অস্ত্র মজুদ রেখে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, এবারো অস্ত্রের ঝনঝনানি প্রত্যক্ষ করেছে এই বায়তুল মোকাররম। সাধারণ মুসল্লিরা এখন আর বায়তুল মোকাররমে যেতে পারে না আতঙ্কে, ভয়ে। কেননা প্রতি শুক্রবার এই জাতীয় মসজিদ এখন রাজনীতির জন্য ব্যবহার করে হেফাজতে ইসলাম। এই ধ্বংসলীলা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিচ্ছে ৫ মে'র কথা, আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে সেই রক্তপাত, সেই ভাঙচুর, সেই দেশবিরোধী রাজাকার আলবদরের বংশধরদের তান্ডবলীলা। 

আজ তারা বায়তুল মোকারমমের সামনে স্লোগান দিচ্ছে, 'বাংলা হবে আফগান, আমরা হবো তালেবান'! স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে এই বাংলাদেশে যদি এমন স্লোগান আমাদের শুনতে হয় তবে মনে হয় সবকিছু বুঝি বৃথা; এতো সমৃদ্ধ ইতিহাস, ত্রিশ লাখ মানুষের প্রাণহানী, লাখো নারীর আত্মত্যাগ বুঝি ম্লান হয়ে যায় এই মৌলবাদীদের আস্ফালনেই! 

শুধু কি নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতাই এখানে মুখ্য নাকি এর পেছনে কোন ভিন্ন কারণ রয়েছে। অনেকের প্রশ্ন, এর আগেও তো নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে এসেছেন, প্রায় তিন দিন বাংলাদেশে অবস্থান করেছেন, কই তখন তো কেউই প্রতিবাদ করেনি, তখন তো কেউ রাস্তায় নেমে এমন অরাজকতা সৃষ্টি করেনি! তাহলে এই হঠাৎ মোদি বিরোধীতার কারণ কি!

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যদি বাংলাদেশ কোন একটি দেশকেও আমন্ত্রণ জানায় তবে সেই দেশটি যে হবে ভারত সে ব্যাপারে কারো কোন সন্দেহ থাকবে বলে মনে হয় না। কারণ আমাদের মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধে যে দেশটি সার্বিক সহায়তা দিয়েছে সেটি হলো ভারত। এককোটি শরণার্থীকে আশ্রয়দান, নয় মাস নিত্য-প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো, যুদ্ধকালীন অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দান থেকে শুরু করে সার্বিক সহায়তাই দিয়েছে ভারত। বলতে গেলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল কেন্দ্রই ছিলো ভারতে যেখান থেকে বুদ্ধি,পরামর্শ, অস্ত্র, কলাকৌশল সবকিছু আসতো। কিন্তু আমরা দেখলাম স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যখনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হলো সাথে সাথেই শুরু হলো ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম। যদি ভেবে থাকেন নরেন্দ্র মোদীর কারণেই এই অবস্থা, তবে আপনাদের একটা বিষয় পরিস্কার হবার দরকার আছে। 

নরেন্দ্র মোদির আগমনের বিরোধীতার কারণ হিসেবে হেফাজতে ইসলাম বললো, মোদি গুজরাট দাঙ্গার হোতা এবং ইসলামবিরোধী! যদি এটাই কারণ হয়ে থাকে তবে নরেন্দ্র মোদি তো ২০১৫ সালেও বাংলাদেশ সফর করেছে তখন কেনো কোন প্রতিবাদ করেনি হেফাজতে ইসলাম? তখন কেন রাজপথে নামেনি তারা? নাকি হেফাজত তখন শীতনিদ্রায় ছিল? এতোদিন পর হঠাৎ করেই তাদের মনে হলো নরেন্দ্র মোদি গুজরাট দাঙ্গার জন্য দায়ী! নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতার পেছনে মূলত গুজরাট  বা অন্যকিছু যে মুখ্য না তা স্পষ্ট, যদি গুজরাট বা ইসলামবিরোধীতা মুখ্য হত তবে ২০১৫ সালেই মোদির সফরকে কেন্দ্র করে বিরোধীতা হতো। কেনো নরেন্দ্র মোদি কেবল উপলক্ষ্য তা কয়েকটি বিষয় সামনে আনলেই বুঝা যাবে। 

সরকার যেমন সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদযাপনের ঘোষণা আগেই দিয়েছে, হেফাজতে ইসলামও সরকারের সাথে পাল্লা দিয়েই অনেক আগে থেকে এই উৎসবকে নারকীয় তান্ডবে রূপ দেয়ার মিশনে নেমেছে। মূলত তারা আজকের এই ধ্বংসযজ্ঞের ড্রেস রিহার্সেল দিয়েছে গতবছরই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে তারা প্রথম আঘাত হানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপরই। যেহেতু বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু একে অপরের পরিপূরক, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশই পেতাম না তাই তাদের মূল ক্ষোভের জায়গাটিতেই প্রথম হামলা চালায় হেফাজত। 

হেফাজতে ইসলাম নেতা, একাত্তরের রাজাকারপুত্র আল্লামা মামুনুল হক জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়ার ঘোষণা দেয়। এই ভাস্কর্য ইস্যুতে তখন গোটা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। বেছে বেছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপর রাতের অন্ধকারে হামলা চালায় হেফাজতে ইসলাম, নানা জায়গায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক ভাঙচুর করে তারা। এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর। এই ৫০ বছরে ভাস্কর্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হয়নি, এই ৫০ বছরে ভাস্কর্যের কারণে ধর্মের ক্ষতি হয়নি কিন্তু এখন হঠাৎ করেই জাতির পিতার ভাস্কর্য তাদের কাছে বড় ইস্যু হয়ে গিয়েছে। জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় না ফেললে তাদের ধর্ম চলে যাচ্ছে! 

ভাস্কর্য ইস্যুর পরেই হেফাজতে ইসলাম আক্রমণ চালালো শাল্লায়। শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম তাদের দ্বিতীয় আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ওপর। ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িকতার যে চর্চা বাংলাদেশ রাষ্ট্র করতে চায় শাল্লায় আক্রমণ হলো সেই নীতির সাথে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।  একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে মামুনুল হকের অনুসারীরা সুনামগঞ্জের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের ওপর আক্রমণ চালালেও মূলত এই হামলা ছিলো পূর্ব পরিকল্পিত, ফেসবুক স্ট্যাটাস তো ছিল কেবল একটা বাহানা মাত্র। শাল্লার হামলায় ৮৮টি হিন্দু বাড়ি ভাঙচুর ও আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়, ৮টি মন্দির ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এই ঘটনার একদিন আগে শাল্লায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ ছিল যেখানে বাবুনগরী ও মামুনুল হক এসেছিল। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে সেখানের মানুষকে উস্কে দিয়েছিল তারা এবং এর ফল এই শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ। অথচ এই আক্রমণের ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও হামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার চেষ্টা চালায় সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের মূলস্তম্ভের ওপর একের পর এক আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি। 

উপরোক্ত প্রতিটি ঘটনা একটির সাথে আরেকটি সম্পর্কিত। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনকের জন্মশতবর্ষকে নানা উপায়ে কালিমা লেপনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টায়রত দেশবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তির কাছে যেনো অনেকটা হঠাৎ করেই আশীর্বাদ হয়ে ধরা দেয় নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের ঘটনা। বাংলাদেশে বহু আগে থেকেই যেহেতু ভারতবিরোধী রাজনীতি চলমান, বিএনপি-জাময়াতের হাত ধরে যেহেতু দেশবিরোধী একটি অংশের মাঝে চরম ভারতবিরোধীতা রয়েছে, ভারতের নাম শুনলেই যারা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে তারা সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে এই সফরের বিরোধীতার আড়ালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে  বিতর্কিত করতে। 

এখানে স্পষ্ট যে, উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি হলেও, মূল টার্গেট ছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশ মানতে পারেনি মামুনুল হকের পিতা আল্লামা আজিজুল হক। পঞ্চাশ বছরের ক্ষত আজো ভুলতে না পারা আজিজুল হকের উত্তরসূরীরা এখনো পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চায়, চাঁদ-তারা মার্কা বেইমান পতাকার স্বপ্নে বিভোর মামুনুল হক ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। আর তাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে পুরোপুরি বিতর্কিত ও রাষ্ট্রের আয়োজনকে নস্যাৎ করতে হেফাজতে ইসলাম এই ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি তো একটা ইস্যু মাত্র যেখানে ধর্মীয় কার্ড খেলে সাধারণ মুসলমানদের ধোঁকা দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে কলঙ্কিত করা যাবে। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা