শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০১, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শুধু নরেন্দ্র মোদি নয় বরং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিরাও এই সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। 

বিশ্বের অনেক দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের এই আনন্দযজ্ঞে শামিল হয়েছেন। গোটা দেশ যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর পালনে নানামুখী আয়োজনে ব্যস্ত, গভীর শ্রদ্ধা ও ভাবগাম্ভীর্যের মাধ্যমে তারা তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করছে, ঠিক সেই মুহূর্তকেই বেছে নিয়ে হেফাজতে ইসলাম দেশব্যাপী চালাচ্ছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম। আর এই সন্ত্রাসকে বৈধতা দিতে তারা পূর্বের ন্যায় এবারো খেলেছে ধর্মীয় কার্ড। 

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মানুষকে এই বার্তা দিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদি 'ইসলামবিরোধী' ও 'গুজরাট দাঙ্গা'র মূল হোতা। তাই বাংলাদেশে কোনভাবেই আসতে দেয়া যাবে না নরেন্দ্র মোদিকে। আর একে কেন্দ্র করেই গত কয়েকদিন ধরে হেফাজতে ইসলাম নারকীয় তাণ্ডব দেশব্যাপী চালাচ্ছে। প্রকাশ্য মিডিয়াতে মামুনুল হকরা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে এবার লিপ্ত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদিকে প্রতিহত করতে দেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেয়ারও হুমকি দিয়েছে। যেই কথা সেই কাজ, আমরা দেখলাম চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে হেফাজতে ইসলাম মিছিল নিয়ে এসে আচমকা হামলা চালায় হাটহাজারী থানা, ভূমি অফিস ও ডাকবাংলোতে। 

পুলিশ-হেফাজত সংঘর্ষে নিহত হয় চারজন। লাশ না পড়লে সহিংসতা জমেনা তা ভালো করেই জানে মামুনুল হকেরা, ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার রাজনীতি এরা করছে অনেককাল আগে থেকেই। এবারো তারা তাই করছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেয়া হচ্ছে যে, 'আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ যারা করে তারা মুসলমান না, তাদেরকে হত্যা করা জায়েজ'। এই ভিডিও ইতোমধ্যে গণমাধ্যমেও এসেছে। একবার ভাবুন, মসজিদ যেটা ধর্ম পালনের স্থান, উপাসনালয়ের স্থান সেই মসজিদ কিনা ব্যবহার হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে। এই মসজিদ ব্যবহার করেই তারা চালাচ্ছে সন্ত্রাস। একই অবস্থা বায়তুল মোকাররমের, নামাজের স্থান আগেই ব্যবহৃত হচ্ছে অস্ত্র রাখার জায়গা হিসেবে।

হেফাজতে ইসলাম ২০১৩ সালের ৫ মে এই বায়তুল মোকাররমে অস্ত্র মজুদ রেখে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, এবারো অস্ত্রের ঝনঝনানি প্রত্যক্ষ করেছে এই বায়তুল মোকাররম। সাধারণ মুসল্লিরা এখন আর বায়তুল মোকাররমে যেতে পারে না আতঙ্কে, ভয়ে। কেননা প্রতি শুক্রবার এই জাতীয় মসজিদ এখন রাজনীতির জন্য ব্যবহার করে হেফাজতে ইসলাম। এই ধ্বংসলীলা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিচ্ছে ৫ মে'র কথা, আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে সেই রক্তপাত, সেই ভাঙচুর, সেই দেশবিরোধী রাজাকার আলবদরের বংশধরদের তান্ডবলীলা। 

আজ তারা বায়তুল মোকারমমের সামনে স্লোগান দিচ্ছে, 'বাংলা হবে আফগান, আমরা হবো তালেবান'! স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে এই বাংলাদেশে যদি এমন স্লোগান আমাদের শুনতে হয় তবে মনে হয় সবকিছু বুঝি বৃথা; এতো সমৃদ্ধ ইতিহাস, ত্রিশ লাখ মানুষের প্রাণহানী, লাখো নারীর আত্মত্যাগ বুঝি ম্লান হয়ে যায় এই মৌলবাদীদের আস্ফালনেই! 

শুধু কি নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতাই এখানে মুখ্য নাকি এর পেছনে কোন ভিন্ন কারণ রয়েছে। অনেকের প্রশ্ন, এর আগেও তো নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে এসেছেন, প্রায় তিন দিন বাংলাদেশে অবস্থান করেছেন, কই তখন তো কেউই প্রতিবাদ করেনি, তখন তো কেউ রাস্তায় নেমে এমন অরাজকতা সৃষ্টি করেনি! তাহলে এই হঠাৎ মোদি বিরোধীতার কারণ কি!

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যদি বাংলাদেশ কোন একটি দেশকেও আমন্ত্রণ জানায় তবে সেই দেশটি যে হবে ভারত সে ব্যাপারে কারো কোন সন্দেহ থাকবে বলে মনে হয় না। কারণ আমাদের মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধে যে দেশটি সার্বিক সহায়তা দিয়েছে সেটি হলো ভারত। এককোটি শরণার্থীকে আশ্রয়দান, নয় মাস নিত্য-প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো, যুদ্ধকালীন অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দান থেকে শুরু করে সার্বিক সহায়তাই দিয়েছে ভারত। বলতে গেলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল কেন্দ্রই ছিলো ভারতে যেখান থেকে বুদ্ধি,পরামর্শ, অস্ত্র, কলাকৌশল সবকিছু আসতো। কিন্তু আমরা দেখলাম স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যখনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হলো সাথে সাথেই শুরু হলো ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম। যদি ভেবে থাকেন নরেন্দ্র মোদীর কারণেই এই অবস্থা, তবে আপনাদের একটা বিষয় পরিস্কার হবার দরকার আছে। 

নরেন্দ্র মোদির আগমনের বিরোধীতার কারণ হিসেবে হেফাজতে ইসলাম বললো, মোদি গুজরাট দাঙ্গার হোতা এবং ইসলামবিরোধী! যদি এটাই কারণ হয়ে থাকে তবে নরেন্দ্র মোদি তো ২০১৫ সালেও বাংলাদেশ সফর করেছে তখন কেনো কোন প্রতিবাদ করেনি হেফাজতে ইসলাম? তখন কেন রাজপথে নামেনি তারা? নাকি হেফাজত তখন শীতনিদ্রায় ছিল? এতোদিন পর হঠাৎ করেই তাদের মনে হলো নরেন্দ্র মোদি গুজরাট দাঙ্গার জন্য দায়ী! নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতার পেছনে মূলত গুজরাট  বা অন্যকিছু যে মুখ্য না তা স্পষ্ট, যদি গুজরাট বা ইসলামবিরোধীতা মুখ্য হত তবে ২০১৫ সালেই মোদির সফরকে কেন্দ্র করে বিরোধীতা হতো। কেনো নরেন্দ্র মোদি কেবল উপলক্ষ্য তা কয়েকটি বিষয় সামনে আনলেই বুঝা যাবে। 

সরকার যেমন সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদযাপনের ঘোষণা আগেই দিয়েছে, হেফাজতে ইসলামও সরকারের সাথে পাল্লা দিয়েই অনেক আগে থেকে এই উৎসবকে নারকীয় তান্ডবে রূপ দেয়ার মিশনে নেমেছে। মূলত তারা আজকের এই ধ্বংসযজ্ঞের ড্রেস রিহার্সেল দিয়েছে গতবছরই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে তারা প্রথম আঘাত হানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপরই। যেহেতু বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু একে অপরের পরিপূরক, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশই পেতাম না তাই তাদের মূল ক্ষোভের জায়গাটিতেই প্রথম হামলা চালায় হেফাজত। 

হেফাজতে ইসলাম নেতা, একাত্তরের রাজাকারপুত্র আল্লামা মামুনুল হক জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়ার ঘোষণা দেয়। এই ভাস্কর্য ইস্যুতে তখন গোটা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। বেছে বেছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপর রাতের অন্ধকারে হামলা চালায় হেফাজতে ইসলাম, নানা জায়গায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক ভাঙচুর করে তারা। এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর। এই ৫০ বছরে ভাস্কর্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হয়নি, এই ৫০ বছরে ভাস্কর্যের কারণে ধর্মের ক্ষতি হয়নি কিন্তু এখন হঠাৎ করেই জাতির পিতার ভাস্কর্য তাদের কাছে বড় ইস্যু হয়ে গিয়েছে। জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় না ফেললে তাদের ধর্ম চলে যাচ্ছে! 

ভাস্কর্য ইস্যুর পরেই হেফাজতে ইসলাম আক্রমণ চালালো শাল্লায়। শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম তাদের দ্বিতীয় আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ওপর। ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িকতার যে চর্চা বাংলাদেশ রাষ্ট্র করতে চায় শাল্লায় আক্রমণ হলো সেই নীতির সাথে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।  একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে মামুনুল হকের অনুসারীরা সুনামগঞ্জের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের ওপর আক্রমণ চালালেও মূলত এই হামলা ছিলো পূর্ব পরিকল্পিত, ফেসবুক স্ট্যাটাস তো ছিল কেবল একটা বাহানা মাত্র। শাল্লার হামলায় ৮৮টি হিন্দু বাড়ি ভাঙচুর ও আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়, ৮টি মন্দির ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এই ঘটনার একদিন আগে শাল্লায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ ছিল যেখানে বাবুনগরী ও মামুনুল হক এসেছিল। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে সেখানের মানুষকে উস্কে দিয়েছিল তারা এবং এর ফল এই শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ। অথচ এই আক্রমণের ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও হামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার চেষ্টা চালায় সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের মূলস্তম্ভের ওপর একের পর এক আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি। 

উপরোক্ত প্রতিটি ঘটনা একটির সাথে আরেকটি সম্পর্কিত। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনকের জন্মশতবর্ষকে নানা উপায়ে কালিমা লেপনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টায়রত দেশবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তির কাছে যেনো অনেকটা হঠাৎ করেই আশীর্বাদ হয়ে ধরা দেয় নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের ঘটনা। বাংলাদেশে বহু আগে থেকেই যেহেতু ভারতবিরোধী রাজনীতি চলমান, বিএনপি-জাময়াতের হাত ধরে যেহেতু দেশবিরোধী একটি অংশের মাঝে চরম ভারতবিরোধীতা রয়েছে, ভারতের নাম শুনলেই যারা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে তারা সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে এই সফরের বিরোধীতার আড়ালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে  বিতর্কিত করতে। 

এখানে স্পষ্ট যে, উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি হলেও, মূল টার্গেট ছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশ মানতে পারেনি মামুনুল হকের পিতা আল্লামা আজিজুল হক। পঞ্চাশ বছরের ক্ষত আজো ভুলতে না পারা আজিজুল হকের উত্তরসূরীরা এখনো পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চায়, চাঁদ-তারা মার্কা বেইমান পতাকার স্বপ্নে বিভোর মামুনুল হক ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। আর তাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে পুরোপুরি বিতর্কিত ও রাষ্ট্রের আয়োজনকে নস্যাৎ করতে হেফাজতে ইসলাম এই ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি তো একটা ইস্যু মাত্র যেখানে ধর্মীয় কার্ড খেলে সাধারণ মুসলমানদের ধোঁকা দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে কলঙ্কিত করা যাবে। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
সর্বশেষ খবর
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ