শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১

মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী:
অনলাইন ভার্সন
মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়

লেখাপড়া থাকলেই  মানুষের বিবেক তৈরি হয় না। মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়। একজন মানুষ খুব শিক্ষিত হতে পারে কিন্তু তার মধ্যে যদি বিবেক অনুপস্থিত থাকে তবে সে মানুষ নয়। বিবেক খুব একটা কঠিন জিনিস। একটা পোড়া রুটির মতো। যে রুটিটা খাবারের অযোগ্য বলে বিত্তশালীরা নর্দমায় ফেলে দেয়। সেটা তাদের কাছে মূল্যহীন। অন্যদিকে ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে এই পোড়া রুটিটাই মহামূল্যবান সম্পদ। কারণ এই রুটিটাই বেঁচে থাকার মতো মানুষের মৌলিক অধিকারকে সুসংহত করে। বিবেক কোনটা যেটা মানুষ দেখে সেটা নাকি মানুষ যেটা দেখেনা সেটা। মানুষ গতানুগতিক চোখ দিয়ে যা দেখে সেটাতে  অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে, কিন্তু যে চোখটা মানুষ দেখতে পায়না সে চোখটা যদি অনুভূতিপ্রবণ হয়ে উঠতে পারে তখন সেখানে আর অসম্পূর্ণতা থাকে না। হয়তো মানুষের সেই অদেখা চোখটাই বিবেক, যা মানুষকে জীবনের কঠিন সত্যগুলো চিনতে শেখায়। মানুষকে বাস্তবতার আগুনে পুড়িয়ে পুড়িয়ে খাঁটি সোনা বানায়। মাদার তেরেসা দৃশ্যমান-অদৃশ্যমান বিবেকবোধের দর্শনতত্ত্ব থেকে বলেছেন "তুমি যদি দৃশ্যমান মানুষকে ভালোবাসতে না পারো, তবে অদৃশ্য ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে ?" ভালোবাসায় বিবেক আছে । যে ভালোবাসা মানুষকে এমন একটা অদৃশ্য জায়গায় নিয়ে যায় যেটা সবাই দেখতে পায়না। কেউ কেউ পায়।

একটা ট্রেন পু ঝিক ঝিক, পু ঝিক ঝিক করে ছুটে চলেছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির ৩০-৩৫ বছরের একটা লোক, তার ছোট দুটো ছেলেমেয়ে আর বউ ভ্রমণে বের হয়েছে। একটা পেপার হাতে নিয়ে লোকটা খুব মনোযোগ সহকারে সেটা পড়ছে। চোখে কালো ফ্রেমের মধ্যে সোনালী ডিজাইন করা চশমা। ট্রেনটা একটা স্টেশনে এসে থামতেই খেলনা বিক্রেতা সেই বগিতে উঠলো। মধ্যবিত্ত লোকটার ছেলেমেয়ে দুটো খেলনাগুলো দেখে কান্না জুড়ে দিলো। লোকটা খুব বিরক্ত হলো। অনেকটা রাগতস্বরে খেলনা বিক্রেতাকে বললো “আপনি সরেন তো এখান থেকে। দেখছেন না আপনাকে দেখে ওরা খেলনা নেবার জন্য কাঁদছে। না সরলে কিন্তু গলা ধাক্কা দিবো ”। ট্রেনের মধ্যে খেলনা বিক্রেতা অনেকটা কষ্ট বুকে চেপে একটা কথা বলে গেলো “আপনার বাচ্চা খেললে আমার বাচ্চা খেতে পারবে”। কথাটা খুব ছোট। মাটি থেকে উঠে আসা মানুষের কথা। জীবনবোধের কথা। তবে বুকের খোলা জায়গাটাকে আঘাত দেবার মতো, ঠাণ্ডায় শীতল হওয়া শবদেহের মতো। এটাই হয়তো বিবেক, যেটা লাশকাটা ঘরে একটা নাম পরিচয়হীন মানুষের মৃতদেহের কাটা ছেড়ার  মতো। যে মৃত মানুষটা তার সাথে কি হয়েছিল সে জানে। তার পরিচয়টাও সে জানে। কিন্তু কাউকে সে কিছু বলতে পারছে না। যেমন খেলনা বিক্রেতা অর্থনীতির জটিল তত্ত্বটা অমর্ত্য সেনের মতো বলতে  পারেনি। তবে সে যেটা বলেছে সেটা বোঝারশক্তি যার মধ্যে আছে তার একটা বিবেকও আছে , বিবেকবোধও আছে। যে বিবেক মানুষকে চোখে আঙুল দিয়ে বলবে তুমি তোমার সন্তানের জন্য একটা খেলনা কিনলে সে খেলনা কেনার টাকাটা আরেকজন মানুষের ক্ষুধার্ত সন্তাদের মুখে  খাদ্য তুলে দিবে। অমর্ত্য সেন একটা কথা প্রায়ই বলেন,  কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, অনাহারের কারণ যথেষ্ট খাবার না পাওয়া। যথেষ্ট খাবার না থাকা এর কারণ নয়। অর্থনীতির এই দুর্লভ কথাটা বিবেকের সাথে কোনো একটা জায়গায় গিয়ে মিলেমিশে একাকার হতে পারে। কারণ মানুষের মানবিক সংকটের কারণ বিবেকের ব্যবহার না করা, যদিও বিবেক সব সময় মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। খুব অদ্ভুত একটা সমীকরণ। যেটার জন্য গাণিতিক কোনো প্রমান লাগেনা, মানুষের মানবিক মূল্যবোধ লাগে। এমন একটা ক্রান্তিকাল আমরা অতিক্রম করছি যখন মানুষের বিবেক বিক্রি হয়। সেটা অনেকটা ঝুলন্ত মাকড়সার মতো। 

যেমন মাকড়সা কোনো পোকাকে খাদ্য হিসেবে শিকার করতে চাইলে সে পোকার দেহে বিষ ঢুকিয়ে তাকে অচেতন করে দেয়। খুব অদ্ভুত কৌশল। মানুষও মানুষের বিবেক কিনতে মানুষের ভিতরে এমন এক দাসত্বের বিষ ঢুকিয়ে দেয় যাতে সে মানুষ আর মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। এভাবে বিবেকের দাস হয়। এর ফলে যে সত্যটা মানুষের দেখা দরকার সে সত্যটা মানুষ দেখতে পায়না। সে দেখতে না পাবার অন্ধত্বটা মানুষের চোখে থাকেনা, মানুষের বিবেকে থাকে। একটা  ঠেলা গাড়িওয়ালা জীবনের বোঝাটা টেনে মানুষের দ্বারা অপমানিত হয়। ছোট লোকের বাচ্চা হয়। আর একটা ঘুষখোর নামিদামি ব্র্যান্ডের গাড়ি হাঁকিয়ে সুট বুট পড়ে মর্যাদাবান হয়। একটা লোকের ঘামের মূল্য বেশি নাকি একটা মানুষের দুর্নীতির টাকায় ঐশ্বর্যের ভারে নতজানু সমাজের মানুষের তাকে মাথায় তুলে নাচাটা  বেশি। এখানটায় হয়তো বিবেক কংক্রিটের প্রাচীর পেরিয়ে মানুষের প্রকৃতির প্রাচীরকে অতিক্রম করতে অসহায় হয়। উদোম শরীরের যে ছেলেটা বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে জীবনকে উপভোগ করে সে জানেনা মানুষ তাকে দূষিত পদার্থ ভাবে । মানুষ তাকে দুর্গন্ধযুক্ত ডাস্টবিন ভাবে। অন্যদিকে তার বয়সী যে ছেলেটা আধুনিক শাওয়ারে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে, মানুষ তাকে বড় লোকের ছেলে ভাবে । তার কদরও সমাজে অনেক বেশি। কিন্তু বিবেক কি ভাবে। কারণ মানুষ ছাড়া তো বিবেক হয়না আর বিবেক ছাড়া মানুষ হয়না । খুব  কঠিন একটা মনস্তত্ব যার ভিতরের দর্শনতত্বটাও খুব কঠিন। বিবেক বুঝি সুকান্তের ছাড়পত্রের মহাজীবনের মতো এক জীবনের পরিহাস । 

যেমন তিনি ভেবেছেন “হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয় এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো। পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো হে মহাজীবন।। প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি, ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময় পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝল্সানো রুটি হে মহাজীবন”। একটা ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পূর্ণিমার চাঁদের সৌন্দযের কোনো মূল্য নেই । তার কাছে মূল্যবান আগুনের  উত্তাপে ঝলসে উঠা সিদ্ধ রুটি । সেটা আগুনে পোড়া রুটিও  হতে পারে । কারণ বিবেক মানুষকে রঙিন ফানুসের  জীবন থেকে ছিনিয়ে এনে বেঁচে থাকার অধিকার দিতে চায় । যেটা আলো সেটা দিতে চায়, আলেয়াকে নয় । একটা মোমবাতির আলোর মোহে পতঙ্গেরা  যখন মোমবাতির সুতোয় ঝুলে থাকা আগুনকে আলো ভেবে সেখানে ঝাঁপ দিতে যায় সেখানে জীবন থাকেনা, মৃত্যু থাকে । বিবেক ঠিক এমনই । যে জোনাকির মতো মানুষকে আলো ছড়াবার স্বপ্ন দেখায়, যে স্বপ্ন মানুষ থেকে মানুষে স্থানান্তরের মাধ্যমে পৃথিবীকে আলোকিত করে। শেক্সপিয়র তার উপলব্ধি থেকে বলেছেন, অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়। 

হয়তো এটাই বাস্তবতা। কিন্তু এটা বিবেক নয়। কারণ বিবেক দুঃসময়ে কখনো পলাতক আসামি হয়না বরং সংকটের সময় বিবেক মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়। জীবনের কঠিন পরীক্ষা দেয়। তারপর মানুষের পরীক্ষার পাশ ফেলের সাজানো নাটকটা ছেড়ে জীবনবোধের পরীক্ষায় সফল হতে শেখায়। বিবেক সেটা যেটা আমরা বিবেক বলিনা কিন্তু সেটাই মানুষের বিবেক হয়ে যায়। যে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মানুষ ভাবে আয়নার ভিতরে সে দাঁড়িয়ে আছে। সেটা হয়তো সেই মানুষটার ছায়া হতে পারে তা কখনো বিবেক হতে পারেনা। জীবনের সব বাতিগুলো নিভে গেলেও যদি মানুষের জীবনবোধের সাথে মানবিক মূল্যবোধ বেঁচে থাকে তবে বিবেক আলোর বাতিঘর হয়ে যায়। আগুনে পোড়া সব ছাই উড়ে যায় বাতাসে, মাটিকে আঁকড়ে ধরে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণেও জেগে থাকে বিবেক। মানুষের বিবেক। অমানুষের নয়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য