শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১

মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী:
অনলাইন ভার্সন
মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়

লেখাপড়া থাকলেই  মানুষের বিবেক তৈরি হয় না। মানুষ শিক্ষা দিয়ে বড় হয় না, বিবেক দিয়ে বড় হয়। একজন মানুষ খুব শিক্ষিত হতে পারে কিন্তু তার মধ্যে যদি বিবেক অনুপস্থিত থাকে তবে সে মানুষ নয়। বিবেক খুব একটা কঠিন জিনিস। একটা পোড়া রুটির মতো। যে রুটিটা খাবারের অযোগ্য বলে বিত্তশালীরা নর্দমায় ফেলে দেয়। সেটা তাদের কাছে মূল্যহীন। অন্যদিকে ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে এই পোড়া রুটিটাই মহামূল্যবান সম্পদ। কারণ এই রুটিটাই বেঁচে থাকার মতো মানুষের মৌলিক অধিকারকে সুসংহত করে। বিবেক কোনটা যেটা মানুষ দেখে সেটা নাকি মানুষ যেটা দেখেনা সেটা। মানুষ গতানুগতিক চোখ দিয়ে যা দেখে সেটাতে  অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে, কিন্তু যে চোখটা মানুষ দেখতে পায়না সে চোখটা যদি অনুভূতিপ্রবণ হয়ে উঠতে পারে তখন সেখানে আর অসম্পূর্ণতা থাকে না। হয়তো মানুষের সেই অদেখা চোখটাই বিবেক, যা মানুষকে জীবনের কঠিন সত্যগুলো চিনতে শেখায়। মানুষকে বাস্তবতার আগুনে পুড়িয়ে পুড়িয়ে খাঁটি সোনা বানায়। মাদার তেরেসা দৃশ্যমান-অদৃশ্যমান বিবেকবোধের দর্শনতত্ত্ব থেকে বলেছেন "তুমি যদি দৃশ্যমান মানুষকে ভালোবাসতে না পারো, তবে অদৃশ্য ঈশ্বরকে কি করে ভালোবাসবে ?" ভালোবাসায় বিবেক আছে । যে ভালোবাসা মানুষকে এমন একটা অদৃশ্য জায়গায় নিয়ে যায় যেটা সবাই দেখতে পায়না। কেউ কেউ পায়।

একটা ট্রেন পু ঝিক ঝিক, পু ঝিক ঝিক করে ছুটে চলেছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির ৩০-৩৫ বছরের একটা লোক, তার ছোট দুটো ছেলেমেয়ে আর বউ ভ্রমণে বের হয়েছে। একটা পেপার হাতে নিয়ে লোকটা খুব মনোযোগ সহকারে সেটা পড়ছে। চোখে কালো ফ্রেমের মধ্যে সোনালী ডিজাইন করা চশমা। ট্রেনটা একটা স্টেশনে এসে থামতেই খেলনা বিক্রেতা সেই বগিতে উঠলো। মধ্যবিত্ত লোকটার ছেলেমেয়ে দুটো খেলনাগুলো দেখে কান্না জুড়ে দিলো। লোকটা খুব বিরক্ত হলো। অনেকটা রাগতস্বরে খেলনা বিক্রেতাকে বললো “আপনি সরেন তো এখান থেকে। দেখছেন না আপনাকে দেখে ওরা খেলনা নেবার জন্য কাঁদছে। না সরলে কিন্তু গলা ধাক্কা দিবো ”। ট্রেনের মধ্যে খেলনা বিক্রেতা অনেকটা কষ্ট বুকে চেপে একটা কথা বলে গেলো “আপনার বাচ্চা খেললে আমার বাচ্চা খেতে পারবে”। কথাটা খুব ছোট। মাটি থেকে উঠে আসা মানুষের কথা। জীবনবোধের কথা। তবে বুকের খোলা জায়গাটাকে আঘাত দেবার মতো, ঠাণ্ডায় শীতল হওয়া শবদেহের মতো। এটাই হয়তো বিবেক, যেটা লাশকাটা ঘরে একটা নাম পরিচয়হীন মানুষের মৃতদেহের কাটা ছেড়ার  মতো। যে মৃত মানুষটা তার সাথে কি হয়েছিল সে জানে। তার পরিচয়টাও সে জানে। কিন্তু কাউকে সে কিছু বলতে পারছে না। যেমন খেলনা বিক্রেতা অর্থনীতির জটিল তত্ত্বটা অমর্ত্য সেনের মতো বলতে  পারেনি। তবে সে যেটা বলেছে সেটা বোঝারশক্তি যার মধ্যে আছে তার একটা বিবেকও আছে , বিবেকবোধও আছে। যে বিবেক মানুষকে চোখে আঙুল দিয়ে বলবে তুমি তোমার সন্তানের জন্য একটা খেলনা কিনলে সে খেলনা কেনার টাকাটা আরেকজন মানুষের ক্ষুধার্ত সন্তাদের মুখে  খাদ্য তুলে দিবে। অমর্ত্য সেন একটা কথা প্রায়ই বলেন,  কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, অনাহারের কারণ যথেষ্ট খাবার না পাওয়া। যথেষ্ট খাবার না থাকা এর কারণ নয়। অর্থনীতির এই দুর্লভ কথাটা বিবেকের সাথে কোনো একটা জায়গায় গিয়ে মিলেমিশে একাকার হতে পারে। কারণ মানুষের মানবিক সংকটের কারণ বিবেকের ব্যবহার না করা, যদিও বিবেক সব সময় মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। খুব অদ্ভুত একটা সমীকরণ। যেটার জন্য গাণিতিক কোনো প্রমান লাগেনা, মানুষের মানবিক মূল্যবোধ লাগে। এমন একটা ক্রান্তিকাল আমরা অতিক্রম করছি যখন মানুষের বিবেক বিক্রি হয়। সেটা অনেকটা ঝুলন্ত মাকড়সার মতো। 

যেমন মাকড়সা কোনো পোকাকে খাদ্য হিসেবে শিকার করতে চাইলে সে পোকার দেহে বিষ ঢুকিয়ে তাকে অচেতন করে দেয়। খুব অদ্ভুত কৌশল। মানুষও মানুষের বিবেক কিনতে মানুষের ভিতরে এমন এক দাসত্বের বিষ ঢুকিয়ে দেয় যাতে সে মানুষ আর মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। এভাবে বিবেকের দাস হয়। এর ফলে যে সত্যটা মানুষের দেখা দরকার সে সত্যটা মানুষ দেখতে পায়না। সে দেখতে না পাবার অন্ধত্বটা মানুষের চোখে থাকেনা, মানুষের বিবেকে থাকে। একটা  ঠেলা গাড়িওয়ালা জীবনের বোঝাটা টেনে মানুষের দ্বারা অপমানিত হয়। ছোট লোকের বাচ্চা হয়। আর একটা ঘুষখোর নামিদামি ব্র্যান্ডের গাড়ি হাঁকিয়ে সুট বুট পড়ে মর্যাদাবান হয়। একটা লোকের ঘামের মূল্য বেশি নাকি একটা মানুষের দুর্নীতির টাকায় ঐশ্বর্যের ভারে নতজানু সমাজের মানুষের তাকে মাথায় তুলে নাচাটা  বেশি। এখানটায় হয়তো বিবেক কংক্রিটের প্রাচীর পেরিয়ে মানুষের প্রকৃতির প্রাচীরকে অতিক্রম করতে অসহায় হয়। উদোম শরীরের যে ছেলেটা বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে জীবনকে উপভোগ করে সে জানেনা মানুষ তাকে দূষিত পদার্থ ভাবে । মানুষ তাকে দুর্গন্ধযুক্ত ডাস্টবিন ভাবে। অন্যদিকে তার বয়সী যে ছেলেটা আধুনিক শাওয়ারে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে, মানুষ তাকে বড় লোকের ছেলে ভাবে । তার কদরও সমাজে অনেক বেশি। কিন্তু বিবেক কি ভাবে। কারণ মানুষ ছাড়া তো বিবেক হয়না আর বিবেক ছাড়া মানুষ হয়না । খুব  কঠিন একটা মনস্তত্ব যার ভিতরের দর্শনতত্বটাও খুব কঠিন। বিবেক বুঝি সুকান্তের ছাড়পত্রের মহাজীবনের মতো এক জীবনের পরিহাস । 

যেমন তিনি ভেবেছেন “হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয় এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো। পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো হে মহাজীবন।। প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি, ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময় পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝল্সানো রুটি হে মহাজীবন”। একটা ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে পূর্ণিমার চাঁদের সৌন্দযের কোনো মূল্য নেই । তার কাছে মূল্যবান আগুনের  উত্তাপে ঝলসে উঠা সিদ্ধ রুটি । সেটা আগুনে পোড়া রুটিও  হতে পারে । কারণ বিবেক মানুষকে রঙিন ফানুসের  জীবন থেকে ছিনিয়ে এনে বেঁচে থাকার অধিকার দিতে চায় । যেটা আলো সেটা দিতে চায়, আলেয়াকে নয় । একটা মোমবাতির আলোর মোহে পতঙ্গেরা  যখন মোমবাতির সুতোয় ঝুলে থাকা আগুনকে আলো ভেবে সেখানে ঝাঁপ দিতে যায় সেখানে জীবন থাকেনা, মৃত্যু থাকে । বিবেক ঠিক এমনই । যে জোনাকির মতো মানুষকে আলো ছড়াবার স্বপ্ন দেখায়, যে স্বপ্ন মানুষ থেকে মানুষে স্থানান্তরের মাধ্যমে পৃথিবীকে আলোকিত করে। শেক্সপিয়র তার উপলব্ধি থেকে বলেছেন, অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়। 

হয়তো এটাই বাস্তবতা। কিন্তু এটা বিবেক নয়। কারণ বিবেক দুঃসময়ে কখনো পলাতক আসামি হয়না বরং সংকটের সময় বিবেক মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়। জীবনের কঠিন পরীক্ষা দেয়। তারপর মানুষের পরীক্ষার পাশ ফেলের সাজানো নাটকটা ছেড়ে জীবনবোধের পরীক্ষায় সফল হতে শেখায়। বিবেক সেটা যেটা আমরা বিবেক বলিনা কিন্তু সেটাই মানুষের বিবেক হয়ে যায়। যে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মানুষ ভাবে আয়নার ভিতরে সে দাঁড়িয়ে আছে। সেটা হয়তো সেই মানুষটার ছায়া হতে পারে তা কখনো বিবেক হতে পারেনা। জীবনের সব বাতিগুলো নিভে গেলেও যদি মানুষের জীবনবোধের সাথে মানবিক মূল্যবোধ বেঁচে থাকে তবে বিবেক আলোর বাতিঘর হয়ে যায়। আগুনে পোড়া সব ছাই উড়ে যায় বাতাসে, মাটিকে আঁকড়ে ধরে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণেও জেগে থাকে বিবেক। মানুষের বিবেক। অমানুষের নয়।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন